বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

নতুন শেয়ার: এবার ধরা ই জেনারেশন, লুব রেফে

  •    
  • ২০ মার্চ, ২০২১ ১২:৫৯

পুঁজিবাজারে নতুন কোম্পানি লেনদেন শুরু করলে প্রথম দুই কার্যদিবসে ৫০ শতাংশ করে এবং পরে ১০ শতাংশ করে দাম বাড়তে বা কমতে পারে। সাম্প্রতিক অভিজ্ঞতায় দেখা গেছে কোম্পানির অবস্থা যাই হোক না কেন, টানা দাম বাড়তে থাকে। আর উচ্চমূল্যে শেয়ার কিনে ক্ষতির মুখে পড়েন বিনিয়োগকারীরা।

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত হয়ে লেনদেন শুরুর পর বিচার-বিবেচনা না করেই উচ্চমূল্যে শেয়ার কিনে আবার ক্ষতির মুখে পড়েছেন বিনিয়োগকারীরা।

১০ টাকায় তালিকাভুক্ত ই জেনারেশনের শেয়ার টানা ৯ কার্যদিবসে সর্বোচ্চ পরিমাণে বেড়ে ৪২ টাকা ৮০ পয়সা হয়ে যাওয়ার পর শুরু হয় মূল্য পতন।

বৃহস্পতিবার দিন শেষে শেয়ারের দাম দাঁড়িয়েছে ৩২ টাকা ৫০ পয়সায়।

আরেক কোম্পানি লুব রেফ ২৭ টাকায় তালিকাভুক্ত হয়ে দুই কার্যদিবসে সর্বোচ্চ পরিমাণে বেড়ে ৬০ টাকা ৭০ পয়সা হওয়ার পর শুরু হয় মূল্য পতন।

বৃহস্পতিবার দিন শেষে শেয়ারের দাম দাঁড়িয়েছে ৪৩ টাকা ১০ পয়সা।

কেবল এই দুটি শেয়ার নয়, গত কয়েক মাসে দেখা গেছে একই চিত্র। ক্রিস্টাল ইন্স্যুরেন্স, এক্সপ্রেস ইন্স্যুরেন্স, রবি, এসোসিয়েট অক্সিজেন, ডমিনোজ স্টিল, এনার্জি প্যাক, মীর আকতার, তাওফিকা ফুডসের শেয়ারের ক্ষেত্রেও একই ঘটনা ঘটেছে।

নতুন শেয়ার লেনদেন শুরুর পর প্রথম দুই কার্যদিবসে ৫০ শতাংশ বাড়ার সুযোগ আছে। এরপর থেকে স্বাভাবিক নিয়মে ১০ শতাংশ বাড়া বা কমার সুযোগ থাকে।

একটি ছাড়া প্রতিটি শেয়ারের ক্ষেত্রেই দেখা গেছে, যে দামেই তালিকাভুক্ত হোক না কেন, প্রথম দুই দিন ৫০ শতাংশ করে বেড়েছে। এরপর কোনো কোনো কোম্পানি টানা ৪ থেকে সর্বোচ্চ ১৪ কার্যদিবস প্রতিদিনই সর্বোচ্চ ১০ শতাংশ করে বেড়েছে।

কোম্পানির আর্থিক পরিস্থিতি বিনিয়োগকারীরা বিবেচনা করেন কি না, এ নিয়ে প্রশ্ন ওঠে এ কারণেই।

পুঁজিবাজারে পতনে হতাশ বিনিয়োগকারীরা। ফাইল ছবি

আর এসব শেয়ারের প্রতিটিই বিনিয়োগকারীদের পকেট ফাঁকা করেছে। এরপর পুঁজিবাজারকেন্দ্রিক বিভিন্ন ফেসবুক পেজে নিয়ন্ত্রক সংস্থার তীব্র সমালোচনা করে নানা পোস্ট দিয়ে আসছেন ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিরা।

নতুন শেয়ার নিয়ে বিনিয়োগকারীদের এই হুলুস্থুলের সুযোগ নিচ্ছেন প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা। তারা উচ্চমূল্যে শেয়ার বিক্রি করে দিচ্ছেন।

সদ্য তালিকাভুক্ত পাঁচ কোম্পানির মধ্যে চারটির তথ্যে দেখা গেছে, প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা তাদের অংশের শেয়ারের একটি অংশ বিক্রি করে তুলে দিয়েছেন সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে।

টানা ৮ দিন বেড়ে দর হারাল ১০ টাকা

প্রযুক্তি খাতের কোম্পানিটি লেনদেন শুরু করে ২৩ ফেব্রুয়ারি। ১০ টাকা অভিহিত মূল্যের প্রতিটি শেয়ার দর মাত্র আট কার্যদিবস সর্বোচ্চ পরিমাণে বেড়ে হয়ে যায় ৪২ টাকা ৮০ পয়সা।

৪ মার্চ সর্বোচ্চ দর ওঠার পর সেদিনই অবশ্য দাম কমে ৩৯ টাকা ৪০ পয়সায় নেমে আসে।

৩ মার্চ সপ্তম কার্যদিবসে ৩৯ টাকা ৮০ পয়সায় শেয়ারটির লেনদেন হয় সর্বোচ্চ সংখ্যায়। হাতবদল হয় ৩৭ লাখ ৩২ হাজার ৬১০টি।

আর সর্বোচ্চ দর ওঠে অষ্টম কার্যদিবসে দর হারানোর দিন হাতবদল হয় হয় ২৭ লাখ ২৪ হাজার ৮০৬টি।

এই শেয়ারটির ক্ষেত্রে দাম যত বেড়েছে, লেনদেনও তত বাড়তে দেখা যায়।

প্রথম দিন ১৫ টাকায় হাতবদল হয় ২০১টি শেয়ার। দ্বিতীয় দিন ২২ টাকা ৫০ পয়সায় হাতবদল হয় ৯ হাজার ৩৩২টি, তৃতীয় দিন ২৪ টাকা ৭০ পয়সায় হাতবদল হয় ২৫ হাজার ৭৯৬টি, চতুর্থ কার্যদিবসে ২৭ টাকা ১০ পয়সায় হাতবদল হয়েছে এক লাখ ৪৩ হাজার ৪৭টি শেয়ার।

পঞ্চম কার্যদিবসে ২৯ টাকা ৮০ পয়সায় হাতবদল হয় ১ লাখ ৬৪ হাজার ৮৬৮টি শেয়ার।

ষষ্ঠ কার্যদিবসে ৩২ টাকা ৭০ পয়সায় হাতবদল হয় ৩৪ লাখ ৫৮ হাজার ৭১৬টি শেয়ার।

ষষ্ঠ, সপ্তম ও অষ্টম কার্যদিবসে যারা শেয়ার কিনেছেন, তারা এরপর কেবল হতাশই হয়েছেন। টানা ঊর্ধ্বগতি থেকে এবার টানা পতন দেখছেন তারা।

বর্তমানে এর শেয়ার দর ৩২ টাকা ৫০ পয়সা। ফলে সর্বোচ্চ দামে যারা শেয়ার কিনেছেন তারা এখন শেয়ার প্রতি ১০ টাকার বেশি লোকসানে আছেন।

ই জেনারেশনের প্রধান অর্থ কর্মকতা (সিএফও) মো. মাজহারুল ইসলাম নিউজবাংলাকে বলেন, ‘পুঁজিবাজারে লাখ লাখ বিনিয়োগকারী। আমরা সেদিকে নজর দিতে চাচ্ছি না। আমাদের ব্যবসা ভালো হলে বিনিয়োগকারীরা অবশ্যই শেয়ার কিনবেন। তবে আমাদের কোম্পানির অগ্রগতি প্রত্যাশা অনুযায়ী অনেক ভালো।’

দাম বাড়ার পর প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা শেয়ার বিক্রি করে দিয়েছেন। আর কিনেছেন সাধারণ বিনিয়োগকারীরা।

লেনেদেন শুরুর সময় প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে এই কোম্পানির ৩৬.৪২ শতাংশ বা ২ কোটি ৭৩ লাখ ১৫ হাজার শেয়ার ছিল।

ফেব্রুয়ারি শেষে হিস্যা কমে দাঁড়িয়েছে ৩৫.৩৯ শতাংশ শেয়ার।

শুরুতে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে ই জেনারেশনের শেয়ার ছিল ২৬. ১৯ শতাংশ। বর্তমানে আছে ২৭.২২ শতাংশ।

দুই দিন বেড়ে পাঁচ দিন কমল লুব রেফের দাম

বুক বিল্ডিং পদ্ধতিতে লুব রেফ (বাংলাদেশ) লিমিটেডের শেয়ার বিনিয়োগকারীরা পেয়েছেন ২৭ টাকা করে।

৯ মার্চ লেনদেন শুরুর দিন ৫০ শতাংশ দর বৃদ্ধির সুযোগ ছিল। বেড়েছেও তা। সেদিন দর বেড়ে হয় ৪০ টাকা ৫০ পয়সা। কিন্তু এই দরে বিক্রেতা ছিল না বললেই চলে। হাতবদল হয় কেবল ৪২১টি শেয়ার।

পরের দিন দাম বাড়ার সর্বোচ্চ সীমা ছিল ৬০ টাকা ৭০ পয়সা পর্যন্ত। এই দামেই বিক্রি সেদিনের শেয়ার। সর্বোচ্চ দামে হাতবদল হয় মোট এক কোটি ৩২ লাখ ১৩ হাজার ২৭টি শেয়ার।

পরের দিন লেনদেন শুরুর পর দাম আরও এক টাকা বাড়ার পরই পড়তে থাকে। টানা ৫ কার্যদিবস দাম কমে এখন দর দাঁড়িয়েছে ৪৩ টাকা ১০ পয়সা।

৪০ টাকা ৫০ পয়সায় বিক্রেতা না থাকলেও বিনিয়োগকারীরা ৪৩ টাকা ১০ পয়সায় ৩০ লাখ ৬৭ হাজার ২৪টি শেয়ার বিক্রি করেছেন আরও কমে যাওয়ার আশঙ্কায়।

নতুন শেয়ার হিসেবে সম্প্রতি প্রথমবারের মতো এই কোম্পানিটি পর পর তিন দিন সবচেয়ে বেশি দাম হারানোর তালিকায় ছিল।

সদ্য তালিকাভুক্ত হওয়ায় কোম্পানির শেয়ার বিক্রিতে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগাকরীরা কতটা সক্রিয় তা এখনও প্রকাশ করা হয়নি।

তবে লেনদেনের শুরুতে দেয়া তথ্য অনুযায়ী মোট শেয়ারের ৩৩ দশমিক ৪২ শতাংশ শেয়ার রয়েছে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে। সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে কাছে ২৯ দশমিক ৫০ শাতংশ শেয়ার।

তৌফিক (সৌভাগ্য) দিল না তাওফিকা

১০ ফেব্রুয়ারি লেনদেনে শুরুর পর ১০ টাকায় তালিকাভুক্ত হয়ে টানা বাড়তে বাড়তে বাড়তে ২৭ টাকা ১০ পয়সায় উঠে যায় এই কোম্পানিটির শেয়ার।

এরপর কমতে কমতে বর্তমানে লেনদেন হচ্ছে ২১ টাকা ৮০ পয়সায়।

এই কোম্পানির ক্ষেত্রেও প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা মুনাফা নিয়ে শেয়ার তুলে দিয়েছেন সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে।

লেনদেন শুরুর দিন সময়ে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে ১৪ দশমিক ১১ শতাংশ বা ১ কোটি ১৯ লাখ ৯৩ হাজার শেয়ার ছিল।

ফেব্রুয়ারি শেষে তা ১ দশমিক ৪৬ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ১২ দশমিক ৬৫ শতাংশ।

শুরুতে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে শেয়ার ছিল ২৭ দশমিক ৬৫ শতাংশ আর এখন আছে ২৯ দশমিক ১১ শতাংশ।

সবচেয়ে বেশি আলোচনা তিন কোম্পানির দরপতনে

এ্যানার্জিপ্যাক পাওয়ার জেনারেশন লিমিটেডের বিনিয়োগকারীরা প্রাথমিক গণপ্রস্তাবে –আইপিওতে প্রতিটি শেয়ার পেয়েছেন ৩১ টাকা দরে। লেনদেন শুরু হওয়ার ৫ কার্যদিবসের মধ্যে শেয়ারের দর ১০০ টাকা উপরে উঠে।

বৃহস্পতিবার কোম্পানির প্রতিটি শেয়ার দর দাঁড়ায় ৪৬ টাকা ৫০ পয়সায়।

এ কোম্পানিটির ক্ষেত্রেও দেখা গেছে বেশি দরে শেয়ার বিক্রি করে বের হয়ে গেছে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগাকরীরা।

লেনদেন শুরুর সময় প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে ছিল ২২ দশমিক ৮০ শতাংশ শেয়ার।

ফেব্রুয়ারি শেষে তা কমে দাঁড়িয়েছে ১৭ দশমিক ৮৫ শতাংশ।

বিক্রি করা প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের ৪ দশমিক ৯৫ শতাংশ শেয়ারের পুরোটাই কিনেছে সাধারণ বিনিয়োগকারীরা।

শুরুতে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে শেয়ার ছিল ২৩ দশমিক ০৭ শতাংশ। এখন আছে ২৮ দশমিক ০২ শতাংশ।

৫৪ টাকায় লেনদেন শুরু করা মীর আকতার হোসেন লিমিটেডের শেয়ার দর দ্বিতীয় দিনই উঠে যায় ১১৭ টাকায়। এই শেয়ারটির এখন দাম ৭৬ টাকা ৮০ পয়সা।

প্রথম দিন শেয়ারের দাম বাড়ার সুযোগ ছিল ৮১ টাকা পর্যন্ত। এই দামে শেয়ার বিক্রি হয়েছে মাত্র ৭৩০টি। অথচ পরে এর চেয়ে কম দামে শেয়ার বিক্রি হয়েছে লাখ লাখ।

বৃহস্পতিবার ৭৬ টাকা ৮০ পয়সায় বিক্রি হয়েছে ৮ লাখ ৭৬ হাজার ৬৯৯টি।

এই কোম্পানির ক্ষেত্রেও প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরাও হিস্যা কমেছে।

লেনদেন শুরুর সময় কোম্পানির ৮ দশমিক ৬০ শতাংশ শেয়ার ছিল প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের হাতে। ফেব্রুয়ারি শেষে তা কমে দাঁড়িয়েছে ৫ দশমিক ৭০ শতাংশ।

প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীা বিক্রি করছেন ৩৫ লাখের বেশি শেয়ার, যা এখন সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে।

শুরুতে এই কোম্পানির ৪২ দশমিক ৮২ শতাংশ শেয়ার ছিল সাধারণ বিনিয়োগকারীদের হাতে। এখন আছে ৪৫ দশমিক ৭২ শতাংশ।

চলতি বছর নতুন কোম্পানির মধ্যে সবচেয়ে বেশি লোকসান হয়েছে রবির শেয়ার কিনে। ১০ টাকায় তালিকাভুক্ত বহুজাতিক কোম্পানিটির শেয়ার দর টানা ১৫ কার্যদিবস বেড়েছে সর্বোচ্চ পরিমাণ।

৭৭ টাকা ১০ পয়সা দাম উঠার দিন সেদিনই দাম কমে যায়। এরপর কমতে কমতে এখন দাম দাঁড়িয়েছে ৪৬ টাকা ৬০ পয়সা।

লেনদেন শুরুর সময় রবির শেয়ারের ২.৯৬ শতাংশ ছিল প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের হাতে। তাদের কোটার এক তৃতীয়াংশ শেয়ারই বিক্রি করে দেয়া হয়েছে। বর্তমানে কোম্পানিটির ২ দশমিক ০৩ শতাংশ শেয়ার আছে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের হাতে।

সাধারণ বিনিয়োগকারীদের হাতে শুরুতে শেয়ার ছিল ৭ দশমিক ০৪ শতাংশ। সেটি বেড়ে এখন হয়েছে ৭.৯২ শতাংশ।

বিশ্লেষক ও নিয়ন্ত্রক সংস্থার মন্তব্য

পুঁজিবাজার বিশ্লেষক আবু আহমেদ নিউজবাংলাকে বলেন, ‘প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা লেনদেনের প্রথম কয়েকদিন শেয়ার বিক্রি না করায় দর বাড়তে থাকে। পরে যখন সর্বোচ্চ দর উঠে তখনই বেশি দরে শেয়ার বিক্রি করতে থাকে। আর সাধারণ বিনিয়োগকারীরা তা কিনলেও পরে আর মুনাফা করতে পারে না।’

বিএসইসি নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র রেজাউল করিম নিউজবাংলাকে বলেন, ‘আগে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের জন্যও কোটা ছিল এবং তা লক-ইন ছিল। কিন্ত সে সময় বলা হলো লক-ইন থাকায় শেয়ার সরবরাহ ঘাটতি দেখা দিচ্ছে। ফলে দাম বেড়ে যেত। এ কারণে লক উঠিয়ে দেয়া হয়েছে।’

এ বিভাগের আরো খবর