বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

আসছে নুহাশের ‘ষ’ সিরিজের ‘এই বিল্ডিং-এ মেয়ে নিষেধ’

  •    
  • ৬ এপ্রিল, ২০২২ ১৫:২৭

পরিচালক নুহাশ বলেন, ‘কিছু বাংলা ভূতের গল্প আছে আমাদের সবার শোনা। মাছ রাঁধলে পেত্নী আসে, মিষ্টির দোকানে রাতে জ্বীন আসে, নিশির ডাক শুনতে নেই, খোলা চুলে সন্ধ্যায় বের হতে নেই। এইসব ক্লাসিক বাংলা ভূতের গল্প কিন্তু আমাদের ঐতিহ্য। এক প্রজন্ম থেকে আরেক প্রজন্মের অলিখিত গল্প। পেটকাটা ‘ষ’-তে সেই ক্লাসিক গল্পগুলোকে নতুন করে উপস্থাপন করেছি।’

ভৌতিক ঘরানার ৪টি ভিন্ন গল্প নিয়ে নির্মাতা নুহাশ হুমায়ূন তৈরি করেছেন প্রথম ওয়েব সিরিজ ‘ষ’। এই সিরিজের প্রথম গল্প এই বিল্ডিং-এ মেয়ে নিষেধ। এটি ৭ এপ্রিল রাত ১০টা ৫৯ মিনিট মুক্তি পাচ্ছে ওটিটি প্ল্যাটফর্ম চরকিতে। এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

সম্প্রতি মুক্তি পেয়েছে পেট কাটা ‘ষ’-এর পোস্টার ও ট্রেইলার। যা বেশ কৌতুহলের জন্ম দিয়েছে।

একাকী যুবক একদিন বাসায় মাছ রাঁধতে গিয়ে আবিষ্কার করে এক রহস্যময়ী আগন্তুককে, কিন্তু সেই বিল্ডিংয়ে তো মেয়ে নিষেধ। তবে কোথা থেকে আসলো সেই মেয়ে। এমন একটি কৌতুহল নিয়েই এগিয়েছে এই বিল্ডিং-এ মেয়ে নিষেধ-এর গল্প।

৪ পর্বের তারকাবহুল এ সিরিজের এই পর্বে প্রধান চরিত্রে দেখা যাবে সোহেল মন্ডল ও শিরিন আক্তার শিলাকে।

অভিনেত্রী শিরিন আক্তার শিলা বলেন, ‘বিভিন্ন মানুষের কথার কারণে এক সময় আমার নিজের উপর থেকে নিজের বিশ্বাস উঠে যায়। আমি মনে করতাম আমাকে দিয়ে মনে হয় অভিনয় সম্ভব হবে না। আমার এই চিন্তা-ভাবনা দূর করার জন্যই এই বিল্ডিং-এ মেয়ে নিষেধ সিরিজে কাজ করা। যেখানে অভিনয় সবকিছু, সৌন্দর্য নিজের মাঝে। এটা আমার জীবনে প্রথম প্রোজেক্ট। কাজটা করে আমি অনেক খুশি। চরিত্রটা করার জন্য আমি আমার আইব্রো পুরো শেভ করে ফেলছিলাম। দুই মাস আইব্রো ছাড়া ছিলাম। যা আমার জন্য একটা নতুন অভিজ্ঞতা ছিল। এখন দর্শকরাই বলবে কাজটা কেমন হয়েছে। আমি শুধু আমার চেষ্টা চালিয়ে গেছি।’

অভিনেতা সোহেল মন্ডল বলেন, ‘হরর কনটেন্টে কাজ করতে হলে পুরা টিম মানে কাস্ট এন্ড ক্রু সবাইকেই পরিশ্রম করতে হয়। আর ভৌতিক কনটেন্ট প্রেজেন্টের ক্ষেত্রে যে মেকআপ, গেটআপ নেয়াটাও বেশ কষ্টসাধ্য। আর সে জায়গা থেকে নুহাশ তো সবসময় ইন্টারেস্টিং কাজ করতে চায়। সব মিলিয়ে আমরা প্রচণ্ড মজা নিয়ে কাজটা করেছিলাম তবে কষ্টও করতে হয়েছে।’

পরিচালক নুহাশ বলেন, ‘কিছু বাংলা ভূতের গল্প আছে আমাদের সবার শোনা। মাছ রাঁধলে পেত্নী আসে, মিষ্টির দোকানে রাতে জ্বীন আসে, নিশির ডাক শুনতে নেই, খোলা চুলে সন্ধ্যায় বের হতে নেই। এইসব ক্লাসিক বাংলা ভূতের গল্প কিন্তু আমাদের ঐতিহ্য। এক প্রজন্ম থেকে আরেক প্রজন্মের অলিখিত গল্প। এই গল্পগুলোকে এক স্ক্রিন আনার সময় এসেছে। এই গল্পগুলো উপলব্ধি করার সময় এসেছে। পেটকাটা ‘ষ’-তে সেই ক্লাসিক গল্পগুলোকে নতুন করে উপস্থাপন করেছি।’

এ বিভাগের আরো খবর