বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

পরিবেশ-প্রকৃতি রক্ষায় যুবসমাজ

  • ড. ফোরকান উদ্দিন আহাম্মদ   
  • ১১ আগস্ট, ২০২১ ১৮:৪৪

দেশের যেকোনো সংকটের মুহূর্তে যুব সম্প্রদায় এগিয়ে গেছে সবার আগে, রচনা করেছে রক্তিম ইতিহাস। তাই আজ সময় এসেছে ‘প্রকৃতির বন্ধু’ খুঁজে বের করার, অর্থাৎ মানুষ ও প্রকৃতির মাঝে সম্পর্কের উন্নয়ন ঘটানোর। এ ছাড়া গ্রাম থেকে শহরে সবাইকে প্রকৃতি ও পরিবেশের ক্ষেত্রে সৃষ্ট পরিবর্তন ও করণীয় সম্পর্কে জানানোর। এ ক্ষেত্রে সারা বছর দেশব্যাপী একটি অভিযান পরিচালিত হতে পারে। আর এ ক্ষেত্রে কেবল যুব সম্প্রদায়ই দায়িত্ব নিয়ে অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে পারে।

প্রকৃতি ও পরিবেশ আজ সংকটের মুখোমুখি। এ সংকট বিশেষ কোনো গোষ্ঠী, দেশ বা জাতির নয়; সমগ্র মানবজাতির। প্রাকৃতিক ও মানবসৃষ্ট বিভিন্ন কর্মকাণ্ডের ফলে বিপন্ন পরিবেশ। মানুষের বসবাস উপযোগী বিশ্ব গড়ার লক্ষ্যে চাই দূষণমুক্ত পরিবেশ। প্রকৃতি ও পরিবেশদূষণ নিয়ে গভীর উদ্বেগ রয়েছে বিশ্বব্যাপী।

বিশ্বের সবচেয়ে দূষিত বায়ুর দেশের তালিকায় ভারত ও চীনের পরে বাংলাদেশের অবস্থান। অন্যদিকে, বড় শহরগুলোর মধ্যে দূষণের দিক দিয়ে বিশ্বে রাজধানী ঢাকার অবস্থান তৃতীয়। ইন্টারন্যাশনাল গ্লোবাল বার্ডেন ডিজিজ প্রজেক্টের প্রতিবেদনে বিশ্বে মানুষের মৃত্যুর ক্ষেত্রে বায়ুদূষণকে চার নম্বরে দেখানো হয়েছে।

বায়ুদূষণের কারণে বিশ্বে প্রতি বছর ৫৫ লাখের বেশি মানুষ মারা যায়। পরিবেশ বিশেষজ্ঞরা বলছেন, কার্যকরী পদক্ষেপ ও জনসচেতনতা না বাড়ালে ভবিষ্যতে ভয়াবহ বায়ুদূষণে পড়বে বাংলাদেশ। এছাড়া টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রার ১৭টির লক্ষ্যমাত্রার প্রায় প্রত্যেকটির সঙ্গেই পরিবেশ সম্পর্কিত বিষয় প্রত্যক্ষ এবং পরোক্ষভাবে যুক্ত।

বিশেষভাবে যে লক্ষ্যমাত্রাগুলো সরাসরি সম্পর্কিত সেগুলো হলো: এসডিজি-২, খাদ্য নিরাপত্তা, পুষ্টির উন্নয়ন ও কৃষির টেকসই উন্নয়ন; এসডিজি-৩, সকলের জন্য সুস্বাস্থ্য নিশ্চিত করা; এসডিজি-৬, সুপেয় পানি ও পয়ঃনিষ্কাশন ব্যবস্থা; এসডিজি-৭, সকলের জন্য জ্বালানি বা বিদ্যুৎ সহজলভ্য করা; এসডিজি-১১, মানব বসতি ও শহরগুলোকে নিরাপদ ও স্থিতিশীল রাখা; এসডিজি-১২ সম্পদের দায়িত্বপূর্ণ ব্যবহার; এসডিজি-১৩, জলবায়ু বিষয়ে পদক্ষেপ; এসডিজি-১৪, টেকসই উন্নয়নের জন্য সাগর, মহাসাগর ও সামুদ্রিক সম্পদ সংরক্ষণ ও পরিমিত ব্যবহার নিশ্চিত করা; এসডিজি-১৫, ভূমির টেকসই ব্যবহার; এসডিজি-১৬, শান্তিপূর্ণ ও অংশগ্রহণমূলক সমাজ, সকলের জন্য ন্যায়বিচার, সকল স্তরে কার্যকর, জবাবদিহি ও অংশগ্রহণমূলক প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলা; এবং এসডিজি-১৭, টেকসই উন্নয়নের জন্য এ সব বাস্তবায়নের উপায় নির্ধারণ ও বৈশ্বিক অংশীদারত্বের স্থিতিশীলতা আনা। কাজেই এসডিজি’র বাস্তবায়নে পরিবেশের প্রত্যক্ষ প্রভাব প্রতিভাত হচ্ছে।

প্রকৃতি হলো সৃষ্টিকর্তার সৃষ্টি। কিন্তু ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যার চাপে ও মানুষের লাগামহীন দূষণমূলক কর্মের ফলে প্রতিনিয়তই ধ্বংস হচ্ছে প্রকৃতি। যে পরিবেশ মানুষকে নানাভাবে সাহায্য সহযোগিতা করে নিজের সবটুকু দিয়ে লালন-পালন করছে এ সমাজের মানুষকে, অন্যদিকে সে নির্মম মানুষগুলোই নির্বিচারে ধ্বংস করছে প্রকৃতি। যার ফলে প্রকৃতি দিন দিন ভয়ানক রূপ ধারণ করছে। বাতাসে ক্ষতিকর গ্যাসের পরিমাণ বৃদ্ধি পাওয়ায় পরিবেশ দূষিত হচ্ছে লাগামহীনভাবে ফলে পৃথিবীর উষ্ণতা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। সেই সঙ্গে পরিবর্তিত হচ্ছে পৃথিবীর আবহাওয়া। শুধু তাই নয়, পরিবেশ দূষণের ফলে জলজ প্রাণীদের জলে থাকতে কষ্ট হয় কারণ তারা পর্যাপ্ত পরিমাণে অক্সিজেন পায় না। উদ্ভিদ সতেজ থাকতে পারছে না। বন জঙ্গল অবাধে উজাড় হচ্ছে ফলে বাসস্থান সংকটে পড়ছে বন্য প্রাণিসমূহ।

পরিবেশের বিপর্যয়ের প্রভাবে অনেক বিরূপ প্রতিক্রিয়া দেখা দিচ্ছে। ঘূর্ণিঝড়, বন্যা, দাবানল, সুনামি, বন্যা, খরা প্রভৃতির মতো প্রাকৃতিক দুর্যোগের হার বাড়ছে বিশ্বজুড়ে। বৈশ্বিক উষ্ণতা বৃদ্ধির ফলে বেড়েই চলেছে সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা। আর সে কারণে তলিয়ে যাচ্ছে উপকূলীয় অঞ্চলগুলো। এ বিষয়ে ২০০৭ সালের জাতিসংঘের জলবায়ু পরিবর্তন-সংক্রান্ত প্যানেলে বলা হয়েছিল যে, ২০৫০ সালের মধ্যে বঙ্গোপসাগরের পানির উচ্চতা ১ মিটার পর্যন্ত বাড়বে। এর ফলে মালদ্বীপ নামক দেশটা পৃথিবীর বুক থেকে হারিয়ে যাবে। এমনকি বাংলাদেশের উপকূলের ১৭ শতাংশ ভূমি চলে যাবে সমুদ্রগর্ভে। জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে উপকূলীয় অঞ্চলের মাটিতে বাড়ছে লবণাক্ততা ও বাড়ছে বন্যা। মাটির গভীরে পানির স্তর নেমে যাওয়াই দেখা দিচ্ছে সুপেয় পানির সংকট। ঋতু বৈচিত্র্যের ওপর পরিবেশ বিপর্যয়ের ফলে মারাত্মক প্রভাব লক্ষ করা যাচ্ছে সাম্প্রতিককালে।

আমাদের দেশের আবহাওয়া বদলে যাবার খুব সহজ কারণ যদি খুঁজতে যাই তাহলে দেখতে পাব: বিভিন্ন কলকারখানা থেকে নির্গত বর্জ্য, বিশেষ করে ট্যানারি ও রাসায়নিক কারখানার বর্জ্য থেকে নদীর পানি প্রতিনিয়ত দূষিত হচ্ছে। ফলে বুড়িগঙ্গা, শীতলক্ষ্যা, বালু, কর্ণফুলি থেকে শুরু করে সারা দেশের নদীগুলো আজ ভয়ংকর রকমের দূষণের শিকার।

ইটের ভাটার ধোঁয়ায় অনেক গ্রামের বাতাস ও ফসলের মাটি দূষিত হচ্ছে। এছাড়া অনুন্নত যানবাহন ও অপরিকল্পিত ব্যবস্থাপনার দরুণ ঢাকার বাতাসে প্রতিনিয়ত দূষণ বাড়ছে, সেইসঙ্গে যানবাহনের হর্ন ও মাইকের বিকট শব্দের কারণে শব্দদূষণও মারাত্মক আকার ধারণ করেছে। নিষিদ্ধ পলিথিন পচনশীল নয়, তাই পলিথিন ব্যাগ ব্যবহারের ফলে যেখানে সেখানে ফেলে দেয়ায় ড্রেন, ম্যানহোল বন্ধ হয়ে যাওয়াসহ বিভিন্নভাবে পরিবেশকে দূষিত করছে।

চাষাবাদের ক্ষেত্রে সাময়িক ফলন বাড়ানোর তাগিদে জমিতে ব্যবহৃত হচ্ছে বিভিন্ন ধরনের রাসায়নিক সার এবং সেসঙ্গে রয়েছে কৃত্রিম কীটনাশকের ব্যাপক প্রয়োগ। এই বিষাক্ত কীটনাশকের ফলে ভূমি ও খাল-বিল-নদীর পানি মারাত্মকভাবে দূষিত হচ্ছে। এছাড়া মানুষের বিভিন্ন প্রয়োজনে গাছপালা কেটে ফেলা, অপরিকল্পিত নগরায়ণ, জলাভূমির সংখ্যা দিন দিন হ্রাস পাওয়া দেশের আবহাওয়া বদলে যাবার ক্ষেত্রে বিশেষভাবে অবদান রাখছে বলেই অনেকের ধারণা। প্রকৃতির অকৃপণ দান যেন মানুষ দু’হাত ভরে লুট করে নিচ্ছে আর ফলশ্রুতিতে প্রকৃতিও রিক্ত ও বিকৃত হয়ে ভয়ংকর রূপ ধারণ করতে বাধ্য হচ্ছে।

মানুষ নিষ্ঠুরভাবে প্রকৃতি পরিবেশকে বিনাশ করছে। পরিবেশ দূষণের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে মানুষের চরিত্রও দূষিত হয়ে যাচ্ছে। আমরা যদি আমাদের পরিবেশ সংরক্ষণের ব্যাপারে সচেতন না হই, তাহলে আমরা বেশি দিন পৃথিবীতে টিকতে পারব না। আমাদের অপরিণামদর্শী কর্মের কারণে আমাদের ধ্বংস হবে। পরিবেশ বাঁচানোর প্রথম পদক্ষেপ আমাদেরকেই নিতে হবে। জীবনধারায় পরিবর্তন আনতে হবে। পরিবেশবান্ধব প্রযুক্তি ব্যবহার করলে দূষণের মাত্রা আরও কমবে। যেমন প্লাস্টিকের উৎপাদন বন্ধ করতে হবে এবং সেইসঙ্গে তার ব্যবহারও। নতুন প্রজন্ম বেশ ভাবতে শিখেছে। যদিও তারাই কিন্তু বেশিরভাগ ক্ষেত্রে পরিবেশ নষ্টের জন্য দায়ী, যা তারা সরাসরি বুঝতে পারছে না।

দেশের যেকোনো সংকটের মুহূর্তে যুব সম্প্রদায় এগিয়ে গেছে সবার আগে, রচনা করেছে রক্তিম ইতিহাস। তাই আজ সময় এসেছে ‘প্রকৃতির বন্ধু’ খুঁজে বের করার, অর্থাৎ মানুষ ও প্রকৃতির মাঝে সম্পর্কের উন্নয়ন ঘটানোর। এ ছাড়া গ্রাম থেকে শহরে সবাইকে প্রকৃতি ও পরিবেশের ক্ষেত্রে সৃষ্ট পরিবর্তন ও করণীয় সম্পর্কে জানানোর।

এ ক্ষেত্রে সারা বছর দেশব্যাপী একটি অভিযান পরিচালিত হতে পারে। আর এ ক্ষেত্রে কেবল যুব সম্প্রদায়ই দায়িত্ব নিয়ে অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে পারে। প্রকৃতির ক্ষতি করে সুন্দর জীবনধারণ কখনোই সম্ভব নয়। তাই সার্বিক বিষয়ে সচেতনতা সৃষ্টিতে, পরিবেশ সম্পর্কিত বিভিন্ন আইন সম্পর্কে ধারণা প্রদান করার ক্ষেত্রে ও বিশ্বব্যাপী গৃহীত বিভিন্ন কর্মসূচি সকলকে জানাতে মিডিয়াকে আরও বলিষ্ঠ পদক্ষেপ নিতে হবে। এক্ষেত্রে সরকারি-বেসরকারি সংগঠনসমূহকে কার্যকর ও বাস্তববসম্মত কর্মসূচি গ্রহণ করতে হবে।

অর্থনৈতিক উন্নতি পরিবেশবান্ধব এবং সামাজিক দায়বদ্ধতার ভিত্তিতে হবে। দারিদ্র্য বিমোচন এবং জলবায়ু পরিবর্তনের ক্ষতি থেকে দেশকে বাঁচানোর ক্ষেত্রে দলমত নির্বিশেষে সবাই একই কথা বলেন। তাই এক্ষেত্রে সকলে মিলে এগিয়ে আসতে হবে।

আমরা যদি উন্নয়ন করতে চাই এবং একে টেকসই করতে চাই তাহলে পরিবেশ সুন্দর রাখতে হবে। আমরা যদি পরিবেশ ঠিক রাখতে না পারি তাহলে উন্নয়ন টেকসই হবে না। এক্ষেত্রে সচেতনতার কোনো বিকল্প নেই। আর সচেতনতা সৃষ্টির অন্যান্য সাপোর্টও প্রয়োজন। এটি সরকারের পলিসি থেকে শুরু করে আরও বিভিন্ন সহায়তা হতে পারে। আগামী দিনের উন্নয়নে প্রকৃতি ও সমাজকে রক্ষা করার যে অঙ্গীকার, সেটি রক্ষা করতে হবে। আর এক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হলো বাস্তবায়ন। আমাদের সেটি বাস্তবায়নের দিকে যেতে হবে। এক্ষেত্রে তরুণ প্রজন্ম বা যুবসমাজকে এগিয়ে আসতে হবে। আমরা শুধুই অর্থনৈতিক মানুষ নই, আমরা সামাজিক মানুষ।

সমাজের সবাইকে সঙ্গে নিয়ে আমরা চলি। এখানে প্রকৃতি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। সামাজিক জীব হিসেবে আমাদের প্রকৃতিকে সঙ্গে নিয়ে চলতে হবে। বিভিন্ন স্কুল-কলেজ জলবায়ু ক্লাব তৈরি করতে হবে। শিক্ষক-শিক্ষার্থী, অভিভাবকসহ নতুন তরুণ প্রজন্ম তথা যুবসমাজ সকলের সঙ্গে মতবিনিময় সভার আয়োজন করা যেতে পারে।

পরিবেশ সচেতনতা ও উন্নয়নে আমাদের যুবসমাজের ভূমিকা অপরিসীম। আমাদের ছাত্র ও যুব সমাজ এ করোনাকালে নিষ্ক্রিয় ও নিষ্প্রভ হয়ে থাকবে-এ আমাদের কাম্য নয়। নাগরিক দায়িত্ববোধ নিয়ে নিজস্ব উদ্যোগে পরিবেশ ও প্রকৃতির সুরক্ষায় এবং স্ব-স্ব এলাকার পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা অভিযানে শামিল হতে হবে।

পরিকল্পিত ব্যবস্থাপনায় নিজ নিজ বাড়ি ঘরসহ আশপাশে পরিবেশের পরিচ্ছন্নতার দিকে মনোযোগী হতে হবে। বাড়ির আঙিনার শাকসবজি বাগান, ছাদ বাগান এবং আশপাশের ব্যবহৃত রাস্তা-ঘাট যাতে ময়লা আবর্জনার স্তূপ না হয় বা জলাবদ্ধতা না হয় সেদিকে নজর দিতে হবে। এসমস্ত কার্যক্রমে ছাত্র-যুবসমাজকে সম্পৃক্ত করতে হবে। এ কার্যক্রমে একটি সরকারি নির্দেশনা থাকার আবশ্যকীয়তা রয়েছে।

নাগরিক এ দায়িত্বকে সরকারি প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে শিক্ষা কার্যক্রমের আওতাভুক্ত করতে হবে। যা হবে ছাত্রসমাজের সৃজনশীল ও সামাজিক কাজের অংশ বিশেষ। এমনকি এ কার্যক্রমটিকে ব্যবহারিক শিক্ষার অংশ হিসেবে গণ্য করে তার মূল্যায়নকে যথাযথভাবে কাজে লাগানোর জন্য অ্যাকাডেমিক ফলাফল মূল্যায়নে অন্তর্ভুক্ত করা যেতে পারে। এমনিভাবে জাতীয় ক্রীড়া কার্যক্রম, সাংস্কৃতিক কার্যক্রমসমূহকেও করোনাকালে শিক্ষা কারিক্যুলামে অন্তর্ভুক্তির ব্যবস্থা আবশ্যক ও জরুরি বলে সাধারণ, গণমানুষ ও অভিভাবকরা মনে করছেন। আমরা বিশ্বাস করি সরকার এ বিষয়টিকে গুরুত্বের সঙ্গে দেখবেন।

লেখক: গবেষক-কলাম লেখক, সাবেক উপ-মহাপরিচালক, বাংলাদেশ আনসার ও ভিডিপি

এ বিভাগের আরো খবর