বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

ইতিহাসের কৃষ্ণ অধ্যায়

  • এমএ হাসান   
  • ২৫ মার্চ, ২০২১ ০০:১৪

২৫ মার্চ আন্তর্জাতিকভাবে গণহত্যা দিবস হিসেবে পালিত না হলেও এটি ‘যুদ্ধ ও নিষ্ঠুরতা প্রতিরোধ দিবস’ হিসেবে পালিত হতে পারে। এটি মর্যাদা পেতে পারে মৃত্যুঞ্জয়ী স্বপ্নবীজ বপনের দিন হিসেবে।

১৯৬৯ ও ৭০-এ বাংলার জনগণের ‘সিভিল ও পলিটিকাল রাইটস’ আন্দোলনে পরাভূত পাকিস্তান গণহত্যাকে বেছে নেয় জবাব হিসেবে। এ কারণে পূর্বপরিকল্পিত ব্যাপক এক হত্যাযজ্ঞ বাস্তবায়নে ১৯৭১-এর ২৫ মার্চ রাতে যখন পাকিস্তানি সেনারা নিরস্ত্র তথা ঘুমন্ত সাধারণের ওপর হামলা চালায়, তখন ইপিআর ও বাঙালি সেনারা তা প্রতিরোধে এগিয়ে আসে। ওই রাতে ঢাকার বুকে যে গুটিকয় প্রতিরোধ দৃশ্যমান হয়, এর মধ্যে অন্যতম হলো পিলখানার ৩ নং গেটে ইপিআর-এর সাহসী প্রতিরোধ, রাজারবাগে পুলিশের ১৫০ মিনিটব্যাপী প্রতিরোধ, সাতরাস্তা, ফার্মগেট, গোপীবাগ ও বিশ্ববিদ্যালয় এলাকার ৪টি প্রতিরোধ।

পলিটেকনিক, সেন্ট্রাল মেডিক্যাল স্টোর, সাতরাস্তা ও সার্ভে অফিস-সংলগ্ন রেলগেট এলাকায় প্রতিরোধে মুখ্য ভূমিকা পালন করেন লে. সেলিম। সেদিন, আমি ও আমার ভাই সেলিম আমার বাবার অফিস- সেন্ট্রাল মেডিক্যাল স্টোরে পাহারারত ১ প্লাটুন পুলিশকে নিয়ে দাঁড়িয়েছিলাম পাকিস্তানি সেনাদের বিরুদ্ধে।

৭ মার্চের বঙ্গবন্ধুর ভাষণের পর পর বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদেরকে রাইফেল ট্রেনিং দিচ্ছিলেন যে সেলিম, সেই পাহারারত ১ প্লাটুন পুলিশকে নিয়ে প্রতিরোধ পরিকল্পনা প্রণয়ন করে। ‘পাকিস্তান রাইফেল ক্লাব’ থেকে পাওয়া একটি রাইফেল ও ২০০ রাউন্ড গুলি ছিল আমাদের কাছে। ৪র্থ শ্রেণি কর্মচারীদের নেতা আজিজ ২২ তারিখে মেডিক্যাল ইকুইপমেন্ট ফ্যাক্টরি থেকে নিয়ে এল বেশ কিছু ধারালো অস্ত্র।

এ প্রেক্ষাপটে, ‘মৃত্যুর বিনিময়ে আগলাবো ঘাঁটি’এবং ‘When I give, I give myself’ এমন একটি মনোভাব নিয়ে ২৫ মার্চ রাত ৯টায় আমরা ৩৯জন মিলে ওই অঞ্চলে বেশ ক’টি ট্রেঞ্চ ও ব্যারিকেড নির্মাণ করলাম। রাত ১১.৩০ টার দিকে গুলি ও গোলার আলোয় যখন থমথমে আঁধার বিদীর্ণ হচ্ছিল তখন আমরা ৩৯ জন ব্যারিকেডের পেছনে। আমাদের ৪জন রাইফেল হাতে সার্ভে অফিসের ছাদে। কজন কারওয়ান বাজার-সংলগ্ন রেল ক্রসিংয়ের কাছে, আর ক’জন পলিটেকনিকের পেছনে। স্টোরের কর্মচারীর ছেলে মানিক ছুটাছুটি করছিল সংবাদবাহক হিসেবে। পাকিস্তানি সেনারা যখন ফার্মগেট প্রতিরোধের মুখে কারওয়ান বাজার, নাখালপাড়া, হলিক্রস-সংলগ্ন রেলগেট লক্ষ্য করে গোলা ছুড়ল এবং মেশিন গানের গুলি ছোড়ে, তখন রেলগেটের কাছে অবস্থান নেয়া আমাদের লোকজন ভীত হয়ে গুলি ছোড়ে। এর উত্তরে পাকিস্তানিরা যে গোলা ফেলে তা আমাদের অনেক পেছনে পড়ে।

এ প্রেক্ষিতে, আমাদের নিস্তব্ধতাকে পরাজয় জেনে তারা কারওয়ান বাজারের ভেতরে প্রবেশ করে নির্বিচার গুলি চালায়। এতে হতাহত হয় অসংখ্য মানুষ; ঘুমন্ত শিশু থেকে শুরু করে বৃদ্ধ ভিক্ষুক কেউ নিস্তার পেল না। ওই সময় আমরা আগবাড়িয়ে তাদের মোকাবিলা না করায়, তাদের একটি দল কারওয়ান বাজার হয়ে রেডিও স্টেশনের দিকে এগিয়ে যায়।

২৫ মার্চ রাত সাড়ে এগারোটায় ৫৭ ব্রিগেডের একটি কলাম তেঁজগাও বিমানবন্দর ও ফার্মগেট অতিক্রম করে। ওই ব্রিগেডের ২২ বালুচ আক্রমণ করে পিলখানা, ৩২ পাঞ্জাব আক্রমণ করে রাজারবাগ পুলিশ হেডকোয়ার্টার। ১৮ পাঞ্জাব রেজিমেন্টকে পুরান ঢাকার নবাবপুর আক্রমণের জন্য মোতায়ন করা হয়। তারা নারকীয় হত্যাযজ্ঞ চালায় শাঁখারীবাজার হতে সদরঘাট এলাকায়। ১৮ পাঞ্জাব, ২২ বালুচ, ৩২ পাঞ্জাবের একটি করে কোম্পানি নিয়ে যে সমন্বিত বাহিনী গঠন করা হয়, তা আক্রমণ চালায় ঢাকা হল, জহুরুল হক হল, জগন্নাথ হল ও বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায়। মেজর জেড এ খান ও ক্যাপ্টেন বিল্লালের নেতৃত্বে একটি কমান্ডো বাহিনী আক্রমণ চালায় ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে, বঙ্গবন্ধুর বাড়িতে।

ইঞ্জিনিয়ারিং হল ও পলাশীর নিকট বস্তিতে নির্মম হামলা চালিয়ে তারা নিশ্চিহ্ন করে অসংখ্য গৃহ। গুলি করে, আগুনে জ্বালিয়ে হত্যা করে ধোপা ও নিম্নবর্গের মানুষগুলোকে। গোলার আঘাতে চূর্ণ করার চেষ্টা করে ঢাকা হল ও শহীদমিনার।

২৭ মার্চ সকালে সেলিম ও আমার দেখা এ সব।

২৫ মার্চ রাতে জগন্নাথ হলে ছাত্র, শিক্ষক, কর্মচারী ও বহিরাগত অতিথি মিলে প্রায় ৭০ জনকে হত্যা করা হয় এবং গণকবরে মাটিচাপা দেয়া হয়। ওই ৭০ জনের মধ্যে ৪১জন ছিল ছাত্র ও শিক্ষক। ৪১ জনের মধ্যে ১ জন ছিল মুসলমান। তিনি ছিলেন ড. মুনিরুজ্জামান। অপর নিহত শিক্ষকদ্বয় ছিলেন ড. জিসি দেব ও ড. অনুপ দ্বৈপায়ন। আহত ড. গুহঠাকুরতাকে আমি ও সেলিম আবিষ্কার করলাম ২৭ মার্চ সকালে, ঢাকা মেডিক্যালের ৭নং ওয়ার্ডে। ড. গোবিন্দচন্দ্র দেব-এর পালিত কন্যা রোকেয়া বেগমের স্বামী মোহাম্মদ আলী ও অধ্যাপক দেবকে একসাথে মাটিচাপা দেয়া হয়। এছাড়া বহিরাগত আরও ২৯জন শহিদ হন। সত্য দাস, রবীন ও সুরেশ দাসসহ জনাপঁচিশেক ছাত্র হলের ছাদে আশ্রয় নিয়েছিলেন। সেখানেও রক্ষা পাননি তারা। লাইন করে মেশিন গানের গুলিতে ঝাঁঝরা করে দেয়া হয় তাদের শরীর। বেঁচে গিয়েছিলেন পরিমল গুহ, সুরেশ। জহুরুল হক হলের প্রায় ২০০ ছাত্র ও কর্মচারীকে হত্যা করা হয় ২৫ মার্চ রাতে, পরে তাদের মরদেহ টেনে হিঁচড়ে এনে রাখা হয় হলের সম্মুখে ফুটবল মাঠে। তাদেরকে ওভাবেই পাই ২৭ মার্চ সকালে।

পাকিস্তানি সৈন্যরা পলায়নরত ও আতঙ্কগ্রস্ত মানুষকে ধরে এনে লাশ সরানোর কাজে নিয়োজিত করে এবং পরে তাদেরকে সারিবদ্ধভাবে দাঁড় করিয়ে গুলি করে হত্যা করে। এর মধ্যে শিববাড়ির কয়েকজন সাধুও ছিলেন। জগন্নাথ হল-সংলগ্ন বিশ্ববিদ্যালয় স্টাফ কোয়ার্টারে পরিসংখ্যান বিভাগের অধ্যাপক মুনিরুজ্জামানের পুত্র ও ক’জন আত্মীয় শহিদ হন। আহত হয়ে পরে হাসপাতালে মৃত্যুবরণ করেন ড. জ্যোতির্ময় গুহঠাকুরতা। পাকিস্তানি সৈন্যরা মধুসূদন দে’র (মধুদা) বাড়ি আক্রমণ করে হত্যা করে তাকে, তার স্ত্রী যোগমায়া, পুত্র ও পুত্রবধূকে।

ঢাকা হলে ৩জন শিক্ষকের মশারি জড়ানো লাশ পাই; হলের ভেতরে এবং সিঁড়ির ওপর। ৩২ পাঞ্জাবের যে দল ড. দেবকে হত্যা করে তারাই ২৬ মার্চ মধু’দা ও মধু’দার পরিবারের ক’জনকে নিশ্চিহ্ন করে।

পুরো ঢাকার শহর এবং পুরান ঢাকা মিলে ওই রাতে প্রায় ৭ হাজার মানুষকে হত্যা করা হয়। ২৭ তারিখে আদমজী ও টঙ্গীসহ বৃহত্তর ঢাকায় ওই সংখ্যাটি প্রায় ২৩ হাজারে পৌঁছে। অনেকের মতে, ওই রাতে ৫০ হাজার লোককে হত্যা করা হয়। পুরানো ঢাকায় শাঁখারি পট্টি ও ডেমবায় ব্যাপক গণহত্যা হয়।

স্টাফ কোয়ার্টারের হাসিনা বেগম জানান- রাত ১২টার দিকে মিলিটারিরা তাদের কোয়ার্টার আক্রমণ করল। তার বাবার গায়ে তিনটা গুলি লাগে, ভাইয়ের গায়ে এবং মায়ের গায়েও গুলি লাগে। মা উপুড় হয়ে পড়ে যান এবং তাঁর কোলে থাকা ছোট ভাইটা পড়ে যায়। তার গায়ে কোনো গুলি লাগেনি। তার ছোট বোন ভয়ে টেবিলের নিচে শুয়ে পড়লে প্রায় ১৩টি গুলি লাগে তার গায়। হাসিনার পেটে গুলি লাগলে অজ্ঞান হয়ে যান।

প্রতি ১০০০ বর্গমিটারে ১০-১২ বর্গমিটার পর বিচ্ছিন্নভাবে ছড়িয়ে ছিটেয়ে থাকা বধ্যভূমি পাওয়া গিয়েছিল মিরপুরে। বিচ্ছিন্নভাবে সংখ্যাগুলো বিবেচনায় আনলে যেমন বধ্যভূমির সংখ্যা বেড়ে যায়, তেমনি এক এক স্থানে একক পরিকল্পনাধীন হত্যাযজ্ঞে বিশেষ জাতি-গোষ্ঠীর বিনাশকে একটি গণহত্যা ধরে নিলে এর একেকটি ইউনিট জেনোসাইড স্পট হিসেবে চিহ্নিত হতে পারে। প্রচলিত অর্থে বাংলাদেশে যাকে বধ্যভূমি বলা হচ্ছে এর অনেকগুলো প্রকৃত অর্থে জেনোসাইড স্পট নয়। অনেকগুলো Crimes against humanity of murder স্পট বা নির্বিচার হত্যার ভূমি। গণহত্যা প্রমাণে কেবল মুখ্য অপরাধীর পরিচয় ও উদ্দেশ্যই স্পষ্ট করা প্রয়োজন হয় না, এই হত্যাকাণ্ডের প্রক্রিয়া, ভিকটিমের মৃত্যুপূর্ব ও মৃত্যুপরবর্তী আলামতসহ ব্যবহৃত অস্ত্রের আলামত, নিহতদের পরিচয় তথা হত্যার উদ্দেশ্য প্রমাণ করতে হয়। প্রশ্নবিদ্ধ গণহত্যা স্পটের ফরেনসিক পরীক্ষা, মাটির গুণগত মান পরীক্ষা, নিহতের মৃত্যুর কারণ ও সাক্ষীর বয়ানের রেকর্ডই গণহত্যা প্রমাণ করতে পারে। Classica গণহত্যা স্পট অতি অল্প। এ আলোকে আশির দশক থেকে শুরু করে ৯০ দশক পর্যন্ত সময়টাতে জেনোসাইড আর্কাইভ অ্যান্ড হিউম্যান স্টাডিজ সেন্টার ৫০০০ বধ্যভূমি চিহ্নিত করে। এর মধ্যে ৫ ভাগ ক্লাসিক্যাল জেনোসাইড স্পট হিসেবে চিহ্নিত হয়। এ সংক্রান্ত ৮৩৮ পাতার দলিল War Crimes Genocide and Quest for Justice তা ইউএস লাইব্রেরিতে রেকর্ডভূক্ত হয় ২০০৩ সালে LC Control Number - 2001416755।

’৭১-এ সারা দেশ হয়ে ওঠে বধ্যভূমি। প্রতিটি ধূলিকণায় মিশে থাকে শহিদের দেহাবশেষ ও রক্তবিন্দু। শতকরা ৭০ ভাগ দেহ ভাসিয়ে দেয়া হয় বিভিন্ন জলাশয় ও নদীতে। এ কাজে ৮৮টি নদী ও ৬৫টি ব্রিজ ব্যবহার করা হয়। হিসাবের বাইরে আরও অনেক রয়েছে। দেশের মাঝে সৃষ্টি হয় প্রায় ৫ হাজার বধ্যভূমি। ২০০৩ সালের মধ্যে WCFFC- শনাক্ত করে ৯১৩টি বধ্যভূমি। বর্তমানে তা ১০২০-এর কাছাকাছি। এ-সংক্রান্ত জোনোসাইডাল ম্যাপ রয়েছে। কেবল ঢাকায় ৭৩টি বধ্যভূমির চিহ্নসহ জিপিএস ম্যাপ তৈরি করেছে WCFFC- সেই ২০০৪ সালে।

আবেগের বসে বধ্যভূমির সংখ্যাটা বাড়ানো কোনো কৃতিত্বের কর্ম নয়। Classical জেনোসাইড প্রমাণ এবং ফরেনসিক পরীক্ষার মাধ্যমে প্রকৃত জেনোসাইড স্পট প্রমাণ করাটাই জরুরি বিষয়।

গণহত্যা নির্ধারণের মূল বিষয়টি হলো অভিপ্রায় ও পরিকল্পনা। এতে চিহ্নিত হওয়া প্রয়োজন পরিকল্পকদের পরিচয় এবং স্পষ্ট হওয়ার প্রয়োজন জাতিগত, গোষ্ঠীগত তথা সম্প্রদায়ভিত্তিক বিনাশের পরিকল্পনাটি। এটি কার্যকর করার পদ্ধতি এবং বাস্তবায়নের প্রমাণ অতীব গুরুত্বপূর্ণ।

২৫ মার্চের কৃষ্ণ রাতে জমাট হয় যে আকাঙ্ক্ষা তা স্বাধীনতা সংগ্রামে অসামান্য শক্তিশালী অনুঘটক হিসেবে কাজ করা। এটাকে সামনে এনে ওই দিনটি স্মরণ করতে হবে জাতির আত্মপরিচয় ও মূল্যবোধ নির্মাণের জন্য- Price of Freedom কে সমুজ্জ্বল করার জন্য।

২৫ মার্চ আন্তর্জাতিকভাবে গণহত্যা দিবস হিসেবে পালিত না হলেও এটি ‘যুদ্ধ ও নিষ্ঠুরতা প্রতিরোধ দিবস’ হিসেবে পালিত হতে পারে। এটি মর্যাদা পেতে পারে মৃত্যুঞ্জয়ী স্বপ্নবীজ বপনের দিন হিসেবে।

২০০৪-এ প্রতিকূল পরিবেশ ও সময়ে WCFFC - যখন UNESCO-এর নিকট এমন দাবি জানায় তখন ওই সংগঠনের এডিজি মি. পিয়ারে সেন WCFFC-কে লেখেন-“I acknowledge with thanks receipt of your email to UNESCO by which you request support to mark 25 March as the International Day of Resistance against War and cruelty. … “proposals (...) should be submitted [by Governments of Member States or by NGOs] directly to the Assembly.”

সারা বিশ্ব এই দিনটিকে মর্যাদার ঝান্ডা উড়াবার দিন এবং স্বপ্ন নির্মাণের দিন হিসেবে পালন করতে পারে। লক্ষ মানুষের মৃত্যু, ধ্বংস এবং সর্বোপরি স্বপ্নভঙ্গের মাঝে লুকিয়ে থাকে নতুন স্বপ্নের অঙ্কুর।

এ কাজটি আমাদের করতেই হবে মানবমর্যাদাকে সমুন্নত করবার জন্য- ন্যায় ও সত্য প্রতিষ্ঠার জন্য।

Some of us are like ink and some like paper.

And if it were not for the blackness of some of us, some of us would be dumb;

And if it were not for the whiteness of some of us, some of us would be blind.

- Kahlil Gibran

লেখক: মুক্তিযোদ্ধা, মুক্তিযুদ্ধ-বিষয়ক গবেষক, প্রাক্তন সেনা কর্মকর্তা

এ বিভাগের আরো খবর