বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

স্বাধীনতা ছিল বঙ্গবন্ধুর কাছে ধ্রুবতারা

  •    
  • ১৭ মার্চ, ২০২১ ১২:১১

মহাত্মা গান্ধী সফল অসহযোগ আন্দোলন ও ‘ভারত ছাড়’ আন্দোলনের নেতৃত্ব দিয়েছেন, আসমুদ্রহিমাচলজুড়ে ব্রিটিশ রাজত্বের ভিত চুরমার করে দিয়েছেন। কিন্তু বিকল্প সরকার পরিচালনা করতে পারেননি। অসহযোগ আন্দোলন চলাকালে বঙ্গবন্ধু প্রদত্ত ৩৫ দফায় রাজনৈতিক আন্দোলনের পাশাপাশি প্রশাসন পরিচালনা, আইনশৃঙ্খলা রক্ষা, অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড সচল রাখা, সংবাদপত্র-বেতার-টেলিভিশন প্রচারসহ প্রয়োজনীয় সকল বিষয় সুস্পষ্ট নির্দেশনা দিয়েছিলেন তিনি।

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মদিন ১৭ মার্চ। এ বছর স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীর বছরে মহান জাতির মহান নেতার বয়স ১০১ বছর পূর্ণ হলো।

১৯৭১ সালের ৭ মার্চ এবং স্বাধীনতার পর ১৯৭৪ সালের ১৮ জানুয়ারি ও ১৯৭৫ সালের ২৬ মার্চ বঙ্গবন্ধুর ভাষণ সরাসরি খুব কাছ থেকে শোনার সুযোগ আমার ঘটেছিল। ১৯৭০ সালের ১১ জানুয়ারি পল্টন ময়দান এবং একই বছরের ৭ জুন রেসকোর্স ময়দান এবং ১৯৭১ সালের ৩ জানুয়ারি রেসকোর্সেই তার ভাষণ শুনেছি। জাতীয় ও প্রাদেশিক পরিষদে আওয়ামী লীগ থেকে নির্বাচিত সদস্যদের শপথবাক্য পাঠ করিয়েছিলেন তিনি ৩ জানুয়ারির সমাবেশে। এ সময় প্রদত্ত ভাষণে তিনি জনগণকে উদ্দেশ করে বলেছিলেন-

“যদি এই এমএনএ ও এমপিএদের কেউ ছয় দফার সঙ্গে বেইমানি করে, জ্যান্ত কবর দেবেন। এমনকি আমি হলেও ক্ষমা করবেন না।”

পাকিস্তানি শাসকদের ষড়যন্ত্র সম্পর্কে তার খুব ভাণো ধারণা ছিল। তারা ভয় দেখিয়ে, প্রলোভনের ফাঁদে ফেলে আওয়ামী লীগ থেকে কয়েকজন নির্বাচিত সদস্যকে ভাগিয়ে নিতে পারে, এমন শঙ্কা তার ছিল।

১৯৭৫ সালের ২৬ মার্চ শেষবারের মতো এসেছিলেন তিনি প্রিয় মাঠ রেসকোর্সে। সহজ-প্রাঞ্জল ভাষায় তুলে ধরেছিলেন দ্বিতীয় বিপ্লবের কর্মসূচি। তিনি বলেছিলেন-

আমি চেয়েছিলাম স্বাধীনতা। কী স্বাধীনতা? আপনাদের মনে আছে, আমার কথার মধ্যে দুইটা কথা ছিল, রাজনৈতিক স্বাধীনতা ব্যর্থ হয়ে যায়, যদি অর্থনৈতিক স্বাধীনতা না আসে। যদি দুঃখী মানুষ পেট ভরে ভাত খেতে না পারে, কাপড় পরতে না পারে, বেকার সমস্যা দূর না হয়, তাহলে মানুষের জীবনে শান্তি ফিরে আসতে পারে না।

বঙ্গবন্ধুর অনুপ্রেরণায় স্বাধীনতার সশস্ত্র সংগ্রামে মুক্তিবাহিনীর সদস্য হিসেবে সরাসরি অংশগ্রহণ করেছি। স্বাধীনতা পরবর্তী পুনর্গঠন কাজেও যুক্ত ছিলাম। আমার দুই ভাই এবং বড় বোনের স্বামীও ছিল মুক্তিবাহিনীর সদস্য। আমার মা রেণু দাশগুপ্তাকে বরিশালের মুক্তিযোদ্ধারা বলতেন ‘মুক্তিযোদ্ধার মা’।

১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে যে ছাত্র আন্দোলন গড়ে ওঠে, বঙ্গবন্ধু গঠিত জাতীয় ছাত্রলীগ কেন্দ্রীয় কমিটির (২১ সদস্য) সদস্য হিসেবে তার অন্যতম প্রধান সংগঠক ছিলাম। ১৯৭৫ সালের ৪ নভেম্বর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বটতলা থেকে জাতির পিতার প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে ধানমণ্ডি ৩২ নম্বর সড়কের ৬৭৭ নম্বর বাড়িতে (বঙ্গবন্ধু ভবন) যে শোক মিছিল যায়, তার আয়োজনে ছিলাম অগ্রণী। এই দিন বিকেলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সিনেটে ছাত্র প্রতিনিধি হিসেবে সিনেট সভায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় চ্যান্সেলর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন এবং হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের শাস্তি প্রদানের দাবিতে সর্বসম্মত প্রস্তাব অনুমোদনের সঙ্গেও যুক্ত থাকতে পারা নিঃসন্দেহে গর্বের।

বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতা সংগ্রামের জন্য জনগণকে সংগঠিত ও ঐক্যবদ্ধ করেছিলেন। এ জন্য নিজেকে প্রস্তুত করেছিলেন। কীভাবে? একটি চিঠির কথা বলি, যা লেখা ১৯৫২ সালের ১৪ জুন। পশ্চিম পকিস্তানের লাহোর থেকে হায়দরাবাদ শহরে অবস্থানরত হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীকে চিঠি লিখেছেন শেখ মুজিবুর রহমান- Please don’t think for me. I have born to suffer. বয়স তার ৩২ বছর। মাত্র সাড়ে তিন মাস আগে ২৭ ফেব্রুয়ারি একটানা প্রায় আড়াই বছর জেল খেটে মুক্তিলাভ করেছেন। মুক্তিলাভের ঠিক দুই মাস পর তার ওপর অর্পিত হয় নতুন দায়িত্ব- পূর্ব পকিস্তান আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক। অমর একুশে ফেব্রুয়ারির অনন্য আন্দোলনে সামনের সারিতে থেকে নেতৃত্ব প্রদানের কারণে দলটি তখন নতুন মর্যাদায়। কিন্তু সভাপতি মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী ও সাধারণ সম্পাদক শামসুল হকসহ অনেক নেতা জেলে। আন্দোলনে মুখ্য ভূমিকা নেয়া অনেক ছাত্রনেতাও জেলে।

শেখ মুজিবুর রহমান জেলে থেকেই আন্দোলন পরিচালনা ও বাস্তবায়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ওপর পাকিস্তান সরকারের গোয়েন্দা নজরদারি নিয়ে প্রকাশিত গ্রন্থের দ্বিতীয় খণ্ডে ৮ ডিসেম্বরের প্রতিবেদন ছিল এভাবে- ‘ঢাকা মেডিকেল হাসপাতালের ১৪ নম্বর ওয়ার্ডের ৮ নম্বর বেডের নিরাপত্তা বন্দি শেখ মুজিবুর রহমান ৩০ নভেম্বর বোইনিভাবে ছাত্রলীগ সভাপতি খালেক নেওয়াজ খান এবং অন্য একজনের সঙ্গে আধা ঘণ্টা শলাপরামর্শ করেছেন।’

১ জানুয়ারি (১৯৫২) আরেক গোয়েন্দা প্রতিবেদনে বলা হয়- ‘শেখ মুজিবুর রহমানকে চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। কিন্তু তিনি রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড পরিচালনার জন্য এ সুবিধার অপব্যবহার করছেন।’

বঙ্গবন্ধু ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ গ্রন্থের ১৯৬ পৃষ্ঠাতে লিখেছেন, ২১ ফেব্রুয়ারির কর্মসূচি চূড়ান্ত করার জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জেল ওয়ার্ডে থাকার সুবিধা কাজে লাগিয়ে তিনি আন্দোলনের কয়েকজন পুরোধা ছাত্র ও যুব নেতা- মোহাম্মদ তোয়াহা, অলি আহাদ, খালেক নেওয়াজ খানসহ অনেকের সঙ্গে আলোচনা করেছেন। একুশে ফেব্রুয়ারি হরতাল ও আইনসভায় স্মারকলিপি প্রদানের কর্মসূচি চূড়ান্ত করার সময়েই তিনি জানিয়ে দেন- কারাগারের ভেতরে থেকে তিনি আন্দোলনের সমর্থনে আমরণ অনশন করবেন। আন্দোলনের নেতাদের কাছ থেকে দূরে রাখার জন্য তাকে পাঠিয়ে দেয়া হয় ফরিদপুর কারাগারে। সেখানেই, সহকর্মী মহিউদ্দিন আহমদকে সঙ্গে নিয়ে অনশন শুরু করেন। মৃত্যুর শঙ্কা দেখা দেয়ায় তাকে মুক্তি দেয়া হয় ২৭ ফেব্রুয়ারি। ভগ্নস্বাস্থ্য নিয়েই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েন ভাষা আন্দোলন পুনর্গঠন ও দলকে সক্রিয় করার জন্য। মুসলিম লীগ সরকারের প্রচণ্ড দমননীতির কারণে পরিস্থিতি তখন চরম প্রতিকূল। কিন্তু তিনি যে অদম্য।

পূর্ব বাংলার বাঙালিকে যিনি ১৯৭১ সালে স্বাধীন, সার্বভৌম রাষ্ট্র উপহার দেবেন ৫০ বছর বয়স পূর্ণ না হতেই- তিনি এর ২০ বছর আগে ১৯৫১ সালে এক সহকর্মীকে জেল থেকে লিখছেন- ‘জীবনে বহু কাজ বাকি।’ ১৯ বছর আগে ১৯৫২ সালের ১৪ জুন হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীকে লিখছেন-

“আমার জন্মই দুঃখ-কষ্ট-যন্ত্রণা সহ্য করার জন্য।”

আমাদের বুঝতে সমস্যা হয় না- এই কাজ স্বাধীনতার জন্য, দুঃখী মানুষের মুখে হাসি ফোটানোর জন্য। জাতির কলঙ্কমোচনের জন্য যেকোনো কষ্ট মেনে নিতে তিনি প্রস্তুত।

আরেকটি ঘটনার উল্লেখ রয়েছে ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ গ্রন্থের ১৯১ পৃষ্ঠায়। পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার পর তৃতীয় দফা জেলখাটা হয়ে গেছে। প্রিয়তমা স্ত্রী বেগম ফজিলাতুন্নেছা একবার গোপালগঞ্জ থানা হাজতে থাকার সময় বলে দিয়েছেন-

“জেলে থাকতে আপত্তি নাই, তবে স্বাস্থ্যের দিকে নজর রেখ।” আরও আগে- যখন তার বয়স ২২ বছর, ১৯৪২ সালে পিতা শেখ লুৎফর রহমানের উপদেশ-

“বাবা রাজনীতি কর আপত্তি করব না, পাকিস্তানের জন্য সংগ্রাম করছ এ তো সুখের কথা, তবে লেখাপড়া করতে ভুলিও না। লেখাপড়া না শিখলে মানুষ হতে পারবে না। আর একটা মনে রেখ, sincerity of purpose and honesty of purpose থাকলে জীবনে পরাজিত হবে না।”

স্বাধীনতার মহৎ লক্ষ্যকে ধ্রুবতারা রেখে চলার পথে তার আন্তরিকতা, নিষ্ঠা ও সততার অভাব কখনও হয়নি। সাহস ছিল অতুলনীয়। ১৯৬৪ সালের ৭ থেকে ৯ মার্চ আওয়ামী লীগ প্রাদেশিক সম্মেলনে তিনি বলেছেন-

“ত্যাগ স্বীকারই যার ঐতিহ্য, তার পক্ষে চুপ করে বসে থাকা সম্ভব নয়।”

সম্মেলনে সাধারণ সম্পাদকের রিপোর্ট প্রদানকালে সংগঠনের শক্তি বাড়ানোর তাগিদ দিয়ে বলেছেন-

“শুধু বিবৃতি ও প্রচার কার্যের দ্বারা প্রবল প্রতিক্রিয়াশীল ক্ষমতাসীনদের নিকট থেকে কোনো দাবি আদায় করা সম্ভব নয়। আমরা সক্রিয় কর্মপন্থায় বিশ্বাসী। শুধু কতিপয় নেতার একতায় যে দেশের মুক্তি আসতে পারে এ নীতিতে বিশ্বাস করি না। গণদাবি আদায় করতে হলে শুধু কতিপয় নেতার তথাকথিত একতা নয়, জনগণের একতা সর্বাগ্রে প্রয়োজন। আর সেই জনগণের একতা নিম্নতম কর্মসূচির ভিত্তিতে শুধু সক্রিয় ও সুসংগঠিত রাজনৈতিক দলের মধ্য দিয়েই সম্ভব।”

এই ঐক্য প্রতিষ্ঠার জন্য তিনি সময় নিয়েছেন। সময়োপযোগী কর্মসূচি দিয়েছেন এবং তার প্রতি জনসমর্থন আদায়ে বাংলার পথে-প্রান্তরে ঘুরেছেন। দলকে প্রস্তুত করেছেন।

১৯৭১ সালের মার্চ মাসে ৩২ নম্বরের বাড়িটি পাকিস্তানের নিষ্ঠুর সামরিক জান্তার বিকল্প সরকার পরিচালনার কেন্দ্রে পরিণত হয়। ১৯৭০ সালের সাধারণ নির্বাচনে পাকিস্তান পার্লামেন্টে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা ছিল বঙ্গবন্ধুর। জনগণের ম্যান্ডেট ছিল। কিন্তু ১ মার্চ থেকে সামরিক জান্তাকে রাজপথে চ্যালেঞ্জ জানানোর পাশাপাশি একইসঙ্গে বিকল্প সরকার পরিচালনা- এ তো অনন্য!

মহাত্মা গান্ধী সফল অসহযোগ আন্দোলন ও ‘ভারত ছাড়’ আন্দোলনের নেতৃত্ব দিয়েছেন, আসমুদ্রহিমাচলজুড়ে ব্রিটিশ রাজত্বের ভিত চুরমার করে দিয়েছেন। কিন্তু বিকল্প সরকার পরিচালনা করতে পারেননি। অসহযোগ আন্দোলন চলাকালে বঙ্গবন্ধু প্রদত্ত ৩৫ দফায় রাজনৈতিক আন্দোলনের পাশাপাশি প্রশাসন পরিচালনা, আইনশৃঙ্খলা রক্ষা, অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড সচল রাখা, সংবাদপত্র-বেতার-টেলিভিশন প্রচারসহ প্রয়োজনীয় সকল বিষয় সুস্পষ্ট নির্দেশনা দিয়েছিলেন তিনি।

বঙ্গবন্ধু ১৯৬৬ সালের ফেব্রুয়ারি মাসের প্রথম সপ্তাহে পূর্ব বাংলার স্বায়ত্তশাসনের ঐতিহাসিক ৬-দফা প্রদান করেন। এ কর্মসূচি তিনি ঘোষণা করেন শত্রুর ডেরায়, লাহোর নগরীতে। ২৬ বছর আগে ১৯৪০ সালে শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক এই নগরীতেই পাকিস্তান গঠনের প্রস্তাব তোলেন, যা বাস্তবায়নে বঙ্গবন্ধুর ছিল সক্রিয় ভূমিকা। কিন্তু সেই পাকিস্তান যখন পূর্ব বাংলাকে প্রায় উপনিবেশে পরিণত করে ফেলে- তিনি রুখে দাঁড়ান। ১৯৪৮ সালের ৪ জানুয়ারি গড়ে তোলেন পূর্ব পাকিস্তান মুসলিম ছাত্রলীগ, যা দ্রুতই বাঙালির আর্থ-সামাজিক-শিক্ষার অধিকার আন্দোলনের অন্যতম প্রধান হতিয়ার হয়ে ওঠে। এ সংগঠনের প্রথম সম্মেলনে (১৬, ১৭ সেপ্টেম্বর, ১৯৪৯) সভাপতির ভাষণে তিনি ছাত্র-তরুণদের বাধ্যতামূলক সামরিক প্রশিক্ষণ প্রদান ও অস্ত্রসজ্জিত করার দাবি তোলেন। পরের বছরগুলোকে বাংলার পথেপ্রান্তরে সভা-সমাবেশে তিনি সোচ্চার হয়েছেন স্বায়ত্তশাসনের দাবিতে। স্বাধীনতার পথে যেতে হবে, সে বিষয়ে পাকিস্তানের সূচনালগ্নেই যে তিনি মনস্থির করে ফেলেছিলেন।

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে জন্মদিনে বিনম্র শ্রদ্ধা জানাই।

লেখক: মুক্তিযোদ্ধা, কলাম লেখক, একুশে পদকপ্রাপ্ত সাংবাদিক।

এ বিভাগের আরো খবর