বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

সায়মা ওয়াজেদ: নারী ও প্রতিবন্ধী কল্যাণে সোচ্চার কণ্ঠস্বর

  •    
  • ৯ ডিসেম্বর, ২০২০ ০০:৩৫

দেশবাসী ও বিশ্বজনের কল্যাণে জাতির পিতার দৌহিত্রীর এ যাবৎ কালের সকল কাজকর্মে তার মমতাময়ী, কল্যাণময়ী রূপটাই আমাদের চোখে পরিস্ফূটিত হয়ে উঠেছে। মাতামহ ও মায়ের পদাঙ্ক অনুসরণে জাতির আগামী দিনের যুগন্ধর নেতৃত্বে সায়মা ওয়াজেদ হোসেন পুতুলের এই মমতা ও কল্যাণের হাত সম্প্রসরিত হবে বলে আমরা গভীর আশা রাখি। তার ৪৮তম জন্মদিনের এই শুভলগ্নে আমরা তার কর্মময়, আনন্দময় দীর্ঘজীবন কামনা করছি।

সায়মা ওয়াজেদ হোসেন পুতুল। বিশিষ্ট পরমাণু বিজ্ঞানী ড. ওয়াজেদ মিয়া এবং গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার একমাত্র কন্যা। মাতামহ সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে বাংলাদেশ ১৯৭১-এ স্বাধীনতা অর্জনের পরের বছর বিজয়ের মাস ডিসেম্বরের ৯ তারিখ জন্মগ্রহণ করেন সায়মা ওয়াজেদ হোসেন পুতুল। তিনি সদ্য-স্বাধীন স্বদেশে জন্ম নেয়া সর্বপ্রথম প্রজন্মের এক জন গর্বিত সদস্য।

আমাদের সমাজে ও পরিবারে মেয়েদের কোণঠাসা, নির্যাতিত অবস্থার বিরুদ্ধে প্রধানমন্ত্রী-তনয়া এক সদাসোচ্চার কণ্ঠস্বর। এ ব্যাপারে তার স্মরণীয় উক্তি: ‘আমরা মেয়েরা কেন অস্বস্তিতে থাকব? আমরা কেন ভয়ে থাকব? আমাদের কেন ----- এভাবে চলতে হবে, আর তা না হলে আমাদের দোষ দেয়া হবে? আমাদের ছোটবেলা থেকে ভয় দিয়ে কেন বড় হতে হবে? আমরা সাহস নিয়ে কেন চলতে পারব না?’

চলতি বছরের এপ্রিলে আওয়ামী লীগের গবেষণা সেল সেন্টার ফর রিসার্চ অ্যান্ড ইনফরমেশন (সিআরআই), জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচি (ইউএনডিপি) এবং জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের (এনএইচআরসি) যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত ‘পাবলিক প্লেসে নারীর নিরাপত্তা’ বিষয়ে সচেতনতামূলক প্রচারাভিযানের উদ্বোধনী বক্তব্যে সায়মা ওয়াজেদ এ ব্যাপারে মাইলফলকতুল্য বক্তব্য রাখেন।

তিনি বলেছেন, ‘হ্যাঁ, সেলফ প্রটেকশন স্কিলস জানা উচিত, অফ কোর্স। কিন্তু আমাদের কেন এভাবে থাকতে হবে? কেন আমরা জেন্ডার আইডেন্টিটি নিয়ে চলব? আমরা মেয়ে বলে কেন ভয়ে চলতে হবে? এক্সট্রা কেয়ারফুলি চলতে হবে, অন্যভাবে চলতে হবে? আমাদের যেটা মনে চায়, যেটা ইচ্ছা, যেটা আমরা করতে পারি, সেটা কেন আমরা করতে পারব না?’

সায়মা ওয়াজেদ আরও বলেছেন, ‘আমাদের দেশকে যেন আমরা এমন একটা জায়গায় নিয়ে যেতে চাই যেখানে কোনো মেয়ে হয়রানির শিকার হবে না। কোনো মেয়ের অশ্রদ্ধাও হবে না। আমরা যেন সম্মানের সাথে এগিয়ে যেতে পারি। যে যেটার স্বপ্ন দেখছি, যেটা করতে চাচ্ছি মন খুলে যেন এটা করতে পারি। সেই সমাজ প্রতিষ্ঠার জন্য ছোটবেলা থেকেই নারী-পুরুষের সমতার শিক্ষা দেওয়ার ওপর গুরুত্ব দিতে হবে।’

চার সন্তানের জননী সায়মা বলেছেন, ‘আমার চার বাচ্চাকে আমি যা শেখাব, আমি চাই আমার দেশে ওরকমভাবে সবাইকে শেখানো হোক যে, নারী ও পুরুষের মধ্যে কোনো তফাৎ নাই। আমরা ইক্যুয়াল। আমরা সব জায়গায় ঘরে হোক, বাইরে হোক, যেখানেই হোক, রাস্তাঘাটে হোক, স্কুলে হোক এবং কাজকর্মের জায়গায় যেন আমরা নারীর সম্মান তৈরি করি।’

নারী নির্যাতন রুখতে স্কুল-কলেজ, কর্মক্ষেত্র বা পথে-ঘাটে যেখানেই নারী নিপীড়নের ঘটনা ঘটতে দেখা যাবে, সেখানেই নারী-পুরুষ সবাইকে এক হয়ে প্রতিরোধ গড়ে তোলারও আহ্বান জানিয়েছেন সায়মা ওয়াজেদ। তিনি বলেছেন, ‘একটা মেয়ে যদি এক জায়গায় দাঁড়ায়, আমরা যদি দেখি যে তাকে হ্যারাস করা হচ্ছে, তার সাথে প্রতিবাদ করার যদি কেউ না থাকে পাশে তাহলে সে একা কী করবে? কোনো মানুষই একা কী করবে? তার তো সাথে থাকতে হবে, পাশে থাকতে হবে। আমাদের ছেলেদের এ শিক্ষাটা দিতে হবে ছোটবেলা থেকে, ঘরের থেকে। এ শিক্ষাটা তো দিতে হবে। বড় হয়ে নিজেদের সংসার করবে, ওই জায়গাটা তো তাকে তৈরি করে দিতে হবে।’

আমাদের পরিবারে ও সমাজে মেয়েদের দাবিয়ে রাখার প্রবণতার প্রতিবাদ করে তিনি বলেন, “আমি যদি জোর গলায় কথা না বলতে পারি নিজের বাড়িতে, আমাদের যদি সব সময় বলা হয় ‘না না না, চুপ থাক’, ‘তুমি বেয়াদবি করো না’, ‘শান্ত থাকো, মাথা ঠান্ডা রাখো’, ‘প্রতিবাদ কোরো না’, কিন্তু ওটা তো আমাদের বাঙালি জাতির ইতিহাসে নাই। প্রতিবাদের সময় বাঙালির সবার আগে কিন্তু মহিলারাই ছিল। আমাদের ইতিহাসই যখন বলে, আমরা প্রতিবাদ আগে করব, তা এখন কেন আমরা চুপচাপ থাকব? প্রতিবাদ ভাই-বোন একসাথে মিলে করতে হবে। একা একা করলে হবে না।”

তিনি বলেন, ‘আমাদের দেশে যে কোনো মেয়ে যে বয়সী মেয়ে হোক, সে যেন নিজের সম্মান নিয়ে মাথা তুলে সব জায়গায় হাঁটতে পারে, সব জায়গায় যেতে পারে- এটার কাজ কিন্তু আমাদের এক জনের না। এটা আমাদের আশপাশের সবাই আছে। তাদের করতে হবে।’

সায়মা ওয়াজেদ বলেন, ‘কোথাও কোথাও কোনো একটা মেয়েকে যেন ওই প্রশ্ন দেয়া হয়, তোমরা এ রকম না করলে কিন্তু তোমার উন্নতি হবে না, চাকরি চলে যাবে। এটা কিন্তু প্রত্যেকটা প্রফেশনে হচ্ছে। কিছু কিছু প্রফেশনে আরও বেশি করে হচ্ছে।’

এটা আল্টিমেটলি আমরা দেখি ভায়োলেন্স হিসেবে। সেক্সুয়াল আগ্রাসন, রেপ- এগুলো কিন্তু পরে আসছে। কিন্তু তার আগে আসে অ্যাটিচুড, মানসিকতা। এসব যখন আমরা ইগনোর করে যাই তখন কিন্তু প্রবলেম থেকে যায়। আর সোশাল চেঞ্জটা আসবে না।

সায়মা ওয়াজেদ বলেন, “আমরা যারা অর্গানাইজেশন চালাই, আমরা যারা একেকটা প্রতিষ্ঠানের সুপারভাইজার- আমাদের একটা বড় দায়িত্ব আছে। আমরা ওইখানে যেন ‘জিরো টলারেন্স’ দেখাই। আমরা ওইখানে এমন একটা অ্যাটিচিউড, এমন একটা পরিবেশ তৈরি করি যে, ওইখানে কোনো একটা মেয়েকে যেন হ্যারাস করা না হয়।”

তিনি বলেন, ‘এখন এমন একটা সময়েই এ ওয়েবিনার হচ্ছে, ডোমেস্টিক ভায়োলেন্সের কথা আমরা দেখছি, সেক্সুয়াল হ্যারাসমেন্টের কথা আমরা বুঝতে পারছি। সেক্সুয়াল আগ্রাসন, যেটা বাড়ির মধ্যে হচ্ছে, যেটা রাস্তাঘাটে হচ্ছে- সেটা আমরা প্রকাশ্যে দেখতে পাচ্ছি। আসলে এই জিনিসগুলো তো একটা অনগোয়িং সমস্যা রয়ে গেছে। আমি মনে করি, আসল জিনিসটা হচ্ছে সম্মান, রেসপেক্ট। আমরা মেয়েদেরকে ছোটবেলা থেকে অন্যভাবে দেখি। আমরা তাদেরকে মনে করি না তাদের সম্মান দেওয়ার যোগ্য, যেহেতু একটা মেয়েকে একটা ছেলের সাথে সমানভাবে দেখি না, দেখতে চাই না বা রেসপেক্ট করি না।’

সাম্প্রতিক বছরগুলোতে সামাজিক ও ধর্মীয় নানা বিষয়কে কাজে লাগিয়ে নারীদের সম্মানের জায়গাটি নষ্ট করা হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন সায়মা। তিনি যথার্থই বলেছেন, ‘গত ৩০ বছরে আমাদের কালচার, ধর্ম, বিভিন্ন জিনিস ব্যবহার করে নারীদের এই যে সম্মান দেওয়ার কথা, এটা চলে গেছে।’

এক জন অটিজম বিশেষজ্ঞ হিসেবে সায়মা ওয়াজেদের খ্যাতি বিশ্বব্যাপী। বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বেই তিনি অটিস্টিক শিশুদের নিয়ে, তাদের অধিকার ইত্যাদি নিয়ে কাজ করে যাচ্ছেন। তিনি বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মানসিক স্বাস্থ্যের উপর বিশেষজ্ঞ প্যানেলের এক জন সদস্য। তিনি এক জন লাইসেন্সপ্রাপ্ত মনোবিজ্ঞানীও।

সায়মা ওয়াজেদ ১৯৯৭-এ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ব্যারি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মনোবিজ্ঞানে স্নাতক, ২০০২-এ ক্লিনিক্যাল মনস্তত্ত্বে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন এবং ২০০৪-এ বিদ্যালয় মনস্তত্ত্বে বিশেষজ্ঞ ডিগ্রি অর্জন করেন। ব্যারি বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নের সময় তিনি বাংলাদেশের নারী উন্নয়নের ওপর গবেষণা করেন। এ বিষয়ে তার গবেষণাকর্ম ফ্লোরিডার একাডেমি অব সায়েন্স কর্তৃক শ্রেষ্ঠ বৈজ্ঞানিক উপস্থাপনা হিসেবে স্বীকৃত হয়।

তিনি ২০০৮ থেকে শিশুদের অটিজম এবং স্নায়বিক জটিলতা সংক্রান্ত বিষয়ের ওপর কাজ করছেন। অল্প সময়ের মধ্যেই তার কাজ সারা বিশ্বে প্রশংসা অর্জন করেছে। এর স্বীকৃতি হিসেবে বিশ্ব সংস্থা কর্তৃক ২০০৪-এ তাকে হু অ্যাক্সিলেন্স পুরস্কারে ভূষিত করে। যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান অটিজম স্পিকস-এর পরামর্শক হিসেবেও কাজ করছেন তিনি। ২০১৩ এর জুন থেকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থায় মানসিক স্বাস্থ্যের বিশেষজ্ঞ পরামর্শদাতা হিসেবেও তিনি কাজ করছেন।

সায়মা ওয়াজেদ বাংলাদেশে অটিজম বিষয়ক জাতীয় কমিটির চেয়ারপারসন। ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর রিসার্চ অ্যান্ড ইনফরমেশনের (সিআরআই) এক জন ট্রাস্টি তিনি। সেই সঙ্গে তার পরিচালিত সূচনা ফাউন্ডেশন বাংলাদেশে মানসিক স্বাস্থ্য উন্নয়ন ও সচেতনতা তৈরিতে কাজ করে যাচ্ছে। তিনি ডব্লিউএইচওর মানসিক স্বাস্থ্য বিষয়ক বিশেষজ্ঞ প্যানেলে থেকেও কাজ করে যাচ্ছেন।

পুতুলের উদ্যোগেই ২০১১-এ ঢাকায় প্রথম বারের মতো অটিজমের মতো অবহেলিত একটি বিষয় নিয়ে আন্তর্জাতিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়, যেখানে ভারতের কংগ্রেস সভানেত্রী সোনিয়া গান্ধী অংশগ্রহণ করেন। তার অক্লান্ত পরিশ্রমের ফলে বাংলাদেশে ‘নিউরোডেভেলপমেন্ট ডিজঅ্যাবিলিটি ট্রাস্ট অ্যাক্ট ২০১৩’ পাস করা হয়। সেই সঙ্গে তার প্রদান করা পরামর্শের ওপর ভিত্তি করেই জাতিসংঘ বেশি কিছু সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে।

মানসিক স্বাস্থ্য ও অটিজম নিয়ে কাজের স্বীকৃতিস্বরূপ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ২০১৪ সালে সায়মা ওয়াজেদকে ‘এক্সেলেন্স ইন পাবলিক হেলথ অ্যাওয়ার্ড’ প্রদান করে। এখানে উল্লেখ্য যে, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার কার্যাবলীতে অটিজমের বিষয়টি তিনিই সংযুক্ত করেন। বাংলাদেশে অটিজম বিষয়ক বিভিন্ন নীতি নির্ধারণে উল্লেখযোগ্য সাফল্য লাভের পর দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পক্ষ থেকে অটিজম বিষয়ক ‘শুভেচ্ছা দূত’ হিসেবে সায়মা ওয়াজেদ কাজ করছেন।

সায়মা ওয়াজেদ হোসেন পুতুল ব্যক্তিগত জীবনে খন্দকার মাশরুর হোসেনের সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন। এই দম্পতির তিন কন্যা এবং এক ছেলে। মাশরুর হোসেন আওয়ামী লীগের ২০তম জাতীয় জাতীয় সম্মেলনে ফরিদপুর জেলা থেকে কাউন্সিলর নির্বাচিত হয়েছিলেন।

সায়মা ওয়াজেদ গত জুলাইয়ে ক্লাইমেট ভালনারেবল ফোরাম (সিভিএফ)-এর বিষয়ভিত্তিক দূত হিসেবে মনোনীত হয়েছেন। বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য নিয়ে সৃষ্টিশীল নারী নেতৃত্বের ১০০ জনের তালিকায় স্থান করে নেন সায়মা ওয়াজেদ। দীর্ঘদিন ধরে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) বিশেষজ্ঞ হিসেবে মানসিক স্বাস্থ্য নিয়ে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে কাজ করে যাচ্ছেন তিনি। যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কের কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয় মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর পরিচালিত ‘ফাইভ অন ফ্রাইডে’ মানসিক স্বাস্থ্যের চিকিৎসা, প্রতিরোধ ও সচেতনতামূলক অবদানের জন্য কাজ করা নারী নেতৃত্বের এই তালিকা তৈরি করে।

দেশবাসী ও বিশ্বজনের কল্যাণে জাতির পিতার দৌহিত্রীর এ যাবৎ কালের সকল কাজকর্মে তার মমতাময়ী, কল্যাণময়ী রূপটাই আমাদের চোখে পরিস্ফূটিত হয়ে উঠেছে। মাতামহ ও মায়ের পদাঙ্ক অনুসরণে জাতির আগামী দিনের যুগন্ধর নেতৃত্বে সায়মা ওয়াজেদ হোসেন পুতুলের এই মমতা ও কল্যাণের হাত সম্প্রসরিত হবে বলে আমরা গভীর আশা রাখি। তার ৪৮তম জন্মদিনের এই শুভলগ্নে আমরা তার কর্মময়, আনন্দময় দীর্ঘজীবন কামনা করছি।

 

লেখক: ফোকলোরিস্ট, শিক্ষাবিদ, ইংরেজির অধ্যাপক এবং উপ-উপাচার্য, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, কুষ্টিয়া

এ বিভাগের আরো খবর