সম্প্রতি নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে শীর্ষস্থানীয় শিল্পপ্রতিষ্ঠান আকিজ ফুড অ্যান্ড বেভারেজ লিমিটেড। ‘এক্সিকিউটিভ’ পদে সল্যুশন ডেভেলপার বিভাগে কর্মী নিয়োগ দেবে প্রতিষ্ঠানটি।
আগ্রহী প্রার্থীরা আগামী ১১ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
প্রতিষ্ঠানের নাম: আকিজ ফুড অ্যান্ড বেভারেজ লিমিটেড
পদের নাম: এক্সিকিউটিভ (সল্যুশন ডেভেলপার)
পদসংখ্যা: নির্ধারিত নয়
শিক্ষাগত যোগ্যতা: কম্পিউটার সায়েন্সে বিএসসি অথবা এমএসসি
অভিজ্ঞতা: এক থেকে দুই বছর
চাকরির ধরন: ফুল টাইম
প্রার্থীর ধরন: পুরুষ ও নারী উভয়েই আবেদন করতে পারবে
বয়স: ২৬ থেকে ৩২ বছরের মধ্যে
বেতন: আলোচনা সাপেক্ষে
সুযোগ-সুবিধা:
কর্মস্থল: ঢাকা
আবেদনের নিয়ম: আগ্রহীরা বিডিজবস ডটকম-এর মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ১১ সেপ্টেম্বর
সূত্র: বিডিজবস ডটকম
আরও পড়ুন:বেসিক ব্যাংক লিমিটেডের চেয়ারম্যান হিসেবে পূবালী ব্যাংকের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) হেলাল আহমেদ চৌধুরীকে নিয়োগ দিয়েছে সরকার। আগামী তিন বছর তিনি এই পদে দায়িত্ব পালন করবেন।
গত ৩১ অক্টোবর অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের উপ-সচিব আফছানা বিলকিসের সই করা এক প্রজ্ঞাপনে এই আদেশ দেয়া হয়।
সোমবার প্রকাশ করা ওই প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, হেলাল আহমেদ চৌধুরীকে তার যোগদানের তারিখ থেকে তিন বছর মেয়াদে বেসিক ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদে পরিচালক ও চেয়ারম্যান হিসেবে নিয়োগ দেয়ার জন্য ব্যাংক কোম্পানি আইন ১৯৯১-এর বিধান অনুসারে বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমোদন গ্রহণসহ প্রয়োজনীয় কার্যক্রম গ্রহণের জন্য নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হলো।
এর আগে ৯ অক্টোবর অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে বেসিক ব্যাংকের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. আবুল হাসেমকে অপসারণ করে সরকার। যিনি ২০২০ সালে বেসিক ব্যাংকের চেয়ারম্যান হিসেবে নিয়োগ পেয়েছিলেন।
প্রশিক্ষণ চলাকালে শৃঙ্খলা ভঙ্গের দায়ে সারদা পুলিশ একাডেমির আরও ৫৮ জন ক্যাডেট উপ-পরিদর্শককে (এসআই) অব্যাহতি দেয়া হয়েছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা সোমবার এ তথ্য জানিয়েছেন।
রাজশাহীর সারদায় প্রশিক্ষণ চালকালীন শৃঙ্খলাবিধি লঙ্ঘনের দায়ে এর আগে ২৫০ জন ক্যাডেট উপ-পরিদর্শককে একাডেমি থেকে অব্যাহতি দেয়া হয়।
চলতি বছরের শুরুতে এই প্রশিক্ষণ শুরু হয়। আজ ৪ নভেম্বর প্রশিক্ষণ শেষ হওয়ার কথা ছিল।
গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর পুলিশ প্রশাসনে সংস্কারের ক্রমবর্ধমান দাবির মধ্যে এই সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
এদিকে গত ২৫ অক্টোবর রাজশাহীর সারদায় বাংলাদেশ পুলিশ একাডেমিতে প্রশিক্ষণ চলাকালে প্রশিক্ষণরত ৫৯ জন উপ-পরিদর্শককে কারণ দর্শানোর নোটিশ (শো-কজ) দেয় কর্তৃপক্ষ।
১৯৭১ সালে দেশের স্বাধীনতার পর প্রতিষ্ঠিত সারদা পুলিশ একাডেমি বাংলাদেশ পুলিশে নতুন নিয়োগপ্রাপ্তদের প্রাথমিক প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠান।
এই একাডেমি আইন সমুন্নত রাখা এবং জনশৃঙ্খলা রক্ষায় নিয়োজিত কর্মকর্তা তৈরির জন্য দায়বদ্ধ।
আরও পড়ুন:দুই মন্ত্রণালয়ে নতুন সচিব নিয়োগ দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। রোববার তাদের নিয়োগ দিয়ে পৃথক প্রজ্ঞাপন জারি করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।
প্রজ্ঞাপনের তথ্য অনুযায়ী- পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তনবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব ইকবাল আবদুল্লাহ হারুনকে পদোন্নতি দিয়ে পরিকল্পনা বিভাগের সচিব হিসেবে নিয়োগ দেয়া হয়েছে।
অন্যদিকে দুই বছরের চুক্তিতে মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব পদে নিয়োগ পেয়েছেন সাবেক আমলা মমতাজ আহমেদ।
সরকারি চাকরি আইন, ২০১৮-এর ৪৯ ধারা অনুযায়ী অন্য যেকোনো পেশা, ব্যবসা কিংবা সরকারি, আধা-সরকারি, বেসরকারি প্রতিষ্ঠান/সংগঠনের সঙ্গে কর্ম-সম্পর্ক পরিত্যাগের শর্তে মমতাজ আহমেদ এ নিয়োগ পেয়েছেন। যোগদানের তারিখ থেকে তার এই চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ কার্যকর হবে বলে প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে।
বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (বিসিএস) পরীক্ষায় চার বার অংশ নিতে পারবেন একজন প্রার্থী। এই পরীক্ষায় অংশগ্রহণের সর্বোচ্চ সীমা তিন বার করার আগের সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসে অন্তবর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
বৃহস্পতিবার মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়- সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত, আধা-স্বায়ত্তশাসিত, সংবিধিবদ্ধ সরকারি কর্তৃপক্ষ, পাবলিক নন-ফিন্যান্সিয়াল করপোরেশনসহ স্ব-শাসিত সংস্থাগুলোতে সরাসরি নিয়োগের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ বয়সসীমা নির্ধারণ অধ্যাদেশ, ২০২৪-এর আলোকে ‘সরকারি চাকরি আইন, ২০১৮’-এর ধারা-৫৯-এ প্রদত্ত ক্ষমতাবলে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় কর্তৃক ‘বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (বয়স, যোগ্যতা ও সরাসরি নিয়োগের জন্য পরীক্ষা) বিধিমালা, ২০১৪’ পুনর্গঠনপূর্বক বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস পরীক্ষায় একজন প্রার্থী সর্বোচ্চ চার বার অংশ নিতে পারবে-এ রূপ বিধি সংযোজনের বিষয়ে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়কে উপদেষ্টা পরিষদ নির্দেশনা দিয়েছে।
এর আগে ২৪ অক্টোবর উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক শেষে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছিল, বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (বিসিএস) পরীক্ষায় একজন শিক্ষার্থী সর্বোচ্চ তিন বার অংশ নিতে পারবেন।
এই সিদ্ধান্ত নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমসহ বিভিন্ন মহলে নানা আলোচনা-সমালোচনার সৃষ্টি হয়। আন্দোলনকারীরাও এর প্রতিবাদ জানাতে থাকেন। এসবের পরিপ্রেক্ষিতে বৃহস্পতিবার নতুন সিদ্ধান্ত জানাল সরকার।
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) চেয়ারম্যান মুহাম্মদ মঈনউদ্দীন আব্দুল্লাহ এবং দুই কমিশনার জহুরুল হক ও আছিয়া খাতুন পদত্যাগ করেছেন। মঙ্গলবার রাষ্ট্রপতির কাছে পদত্যাগপত্র পাঠিয়ে দিয়েছেন তারা।
দুদকের পদত্যাগী চেয়ারম্যান মুহাম্মদ মঈনউদ্দীন আব্দুল্লাহ নিজেই সাংবাদিকদের বিষয়টি জানিয়েছেন।
ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে ৫ আগস্ট দেশের রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পরে ১৩ আগস্ট দুদক চেয়ারম্যান, কমিশনার ও সচিবকে পদত্যাগের জন্য আল্টিমেটাম দিয়েছিল বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন।
আন্দোলনের সমন্বয়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ ওইদিন ফেসবুক স্ট্যাটাসে লিখেন, ‘নির্বাচন কমিশন, দুর্নীতি দমন কমিশন, আইন কমিশনসহ সব কমিশনে আওয়ামী ফ্যাসিবাদের দোসররা এখনও বসে আছে। সব মন্ত্রণালয়ের সচিব এবং সব কমিশনের প্রধানকে আজকের মধ্যে অপসারণ করতে হবে।’
অন্তর্বর্তী সরকার গত ৩ অক্টোবর দুদক সংস্কার কমিশন গঠন করে। কমিশন ৩ অক্টোবর থেকে কার্যক্রম শুরু করেছে এবং সংশ্লিষ্ট সব মতামত বিবেচনা করে পরবর্তী ৯০ দিনের মধ্যে কমিশনের প্রস্তুতকৃত প্রতিবেদন প্রধান উপদেষ্টার কাছে হস্তান্তর করার কথা রয়েছে।
মুহাম্মদ মঈনউদ্দীন আব্দুল্লাহ ২০২১ সালের ৩ মার্চ দুদকের চেয়ারম্যান হিসেবে নিয়োগ পান। তিনি এর আগে কৃষি মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব ছিলেন।
আইন অনুযায়ী, তিনজন কমিশনারের সমন্বয়ে দুদক গঠিত হয়। কমিশনারদের মেয়াদ থাকে পাঁচ বছর। তাদের মধ্য থেকে একজনকে চেয়ারম্যান নিয়োগ দেয়া হয়।
আরও পড়ুন:৪৩তম বিসিএসে বিভিন্ন ক্যাডারে নিয়োগপ্রাপ্তদের আগামী ১ জানুয়ারি যোগদান করতে বলেছে সরকার। এর আগে তাদের চাকরিতে যোগদানের তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছিল ১৭ নভেম্বর।
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় সোমবার এক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানিয়েছে।
গত ১৫ অক্টোবর ৪৩তম বিসিএস থেকে দুই হাজার ৬৪ জনকে বিভিন্ন ক্যাডারে নিয়োগ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করে সরকার। প্রজ্ঞাপনে প্রশাসন ক্যাডারে ২৯৩, পুলিশ ক্যাডারে ৯৬, পররাষ্ট্র ক্যাডারে ২৫, নিরীক্ষা ও হিসাব ক্যাডারে ৩২ ও তথ্য ক্যাডারে ২২ জনসহ বিভিন্ন ক্যাডারে নিয়োগ দেয়া হয়।
গত বছরের ২৬ ডিসেম্বর ৪৩তম বিসিএস ক্যাডার ও নন-ক্যাডারের ফল প্রকাশ করে সরকারি কর্মকমিশন (পিএসসি)। এতে মোট দুই হাজার ৮০৫ জনকে নিয়োগের চূড়ান্ত সুপারিশ করা হয়। সুপারিশকৃতদের মধ্যে ক্যাডার দুই হাজার ১৬৩ জন ও নন-ক্যাডার ৬৪২ জন।
২০২১ সালের ২৯ অক্টোবর ৪৩তম বিসিএসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। ২০২২ সালের ২০ জানুয়ারি প্রিলিমিনারি পরীক্ষার ফল প্রকাশ করে পিএসসি। ফলাফলে ১৫ হাজার ২২৯ জন প্রার্থী প্রাথমিকভাবে উত্তীর্ণ হন। এই পরীক্ষায় অংশ নিতে মোট চার লাখ ৪২ হাজার ৮৩২ জন চাকরিপ্রার্থী আবেদন করেন।
পিএসসি ২০২২ সালের জুলাইয়ে লিখিত পরীক্ষার কার্যক্রম শুরু করে। গত বছরের ২০ আগস্ট লিখিত পরীক্ষার ফল প্রকাশ করা হয়। এতে উত্তীর্ণ হন নয় হাজার ৮৪১ জন। তারা মৌখিক পরীক্ষায় অংশ নেন।
এই বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ হয়েছিল ২০২০ সালের ৩০ নভেম্বরে। সে হিসাবে প্রায় চার বছর পর নিয়োগ প্রক্রিয়া শেষ হয়েছে।
আরও পড়ুন:রাজশাহীর সারদায় বাংলাদেশ পুলিশ একাডেমিতে প্রশিক্ষণরত অন্তত ৫৯ জন ক্যাডেট উপ-পরিদর্শককে (এসআই) শোকজ করা হয়েছে। সোমবার (২১ অক্টোবর) ও শুক্রবার (২৪ অক্টোবর) তাদেরকে এই কারণ দর্শানোর নোটিশ দেয়া হয়।
শো-কজ পাওয়া এসব এসআই ৪০তম ক্যাডেট-২০২৩ ব্যাচে প্রশিক্ষণরত। তাদের বিরুদ্ধে প্রশিক্ষণ হলে শৃঙ্খলার সঙ্গে না বসে হইচই করার অভিযোগ আনা হয়েছে।
প্রশিক্ষণ মাঠে নাশতা নিয়ে হইচই করায় সম্প্রতি ওই ব্যাচের ৭০৪ প্রশিক্ষণার্থীর মধ্যে ২৫২ জনকে শো-কজ করা হয়েছিল। জবাব সন্তোষজনক না হওয়ায় চাকরি থেকে তাদের অব্যাহতি দেয়া হয়। এবার প্রশিক্ষণ হলে শৃঙ্খলার সঙ্গে না বসার কারণে অন্তত ৫৯ এসআইকে শো-কজ করা হয়েছে বলে পুলিশ একাডেমি সূত্র নিশ্চিত করেছে।
একাডেমি সূত্র জানায়, গত ২১ অক্টোবর ওই ব্যাচের ১০ জন এসআইকে শো-কজ করা হয়। এরপর ২৪ অক্টোবর আরও ৪৯ জনকে শো-কজ করা হয়। তিন দিনের মধ্যে তাদের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
কারণ দর্শানোর নোটিশে স্বাক্ষর করেছেন পুলিশ একাডেমির অধ্যক্ষের পক্ষে পুলিশ সুপার (অ্যাডমিন অ্যান্ড লজিস্টিকস) মো. তারেক বিন রশিদ।
শুক্রবার প্রশিক্ষণরত এক এসআইকে দেয়া কারণ দর্শানোর নোটিশে বলা হয়েছে, ‘গত ২১ আগস্ট সন্ধ্যা ৭টা থেকে রাত সাড়ে ৮টা পর্যন্ত চেমনি মেমোরিয়াল হলে আইনের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ধারার ওপর প্রশিক্ষণরত ক্যাডেট এসআইদের ক্লাস ছিল। প্রশিক্ষণ চলাকালে পরিদর্শক পদমর্যাদার চারজন প্রশিক্ষক দেখতে পান সিটে বসার সময় এই এসআই শৃঙ্খলার সঙ্গে না বসে এলোমেলোভাবে বসে হইচই করে বিশৃঙ্খলার সৃষ্টি করেছেন। একজন প্রশিক্ষক বার বার শৃঙ্খলার সঙ্গে বসতে বললেও তিনি নির্দেশ অমান্য ও কর্ণপাত না করে বসা নিয়ে হইচই করতে থাকেন।’
নোটিশে আরও বলা হয়, ‘পাঠদান চলাকালে এই এসআইয়ের ক্লাসে কোনো মনোযোগ ছিল না এবং পাশাপাশি বসে কথা বলছিলেন। এজন্য একজন প্রশিক্ষক প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে একাডেমির অধ্যক্ষের কাছে লিখিত প্রতিবেদন দাখিল করেছেন।
‘তাই বিধি অনুযায়ী কেন তাকে চলমান মৌলিক প্রশিক্ষণ হতে অব্যাহতি প্রদান করা হবে না, তা কৈফিয়ত তলবনামা প্রাপ্তির পরবর্তী তিন দিনের মধ্যে দাখিলের জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়।’
এর আগে ২১ অক্টোবর ১০ এসআইকে দেয়া কারণ দর্শানোর নোটিশের একটি কপি পাওয়া গেছে। তাতে বলা হয়, ১৬ অক্টোবর ওই একই সময়ে জিমনেসিয়ামে ‘এক্সপেরিয়েন্স শেয়ারিং ইন অর্ডার টু ফেইস পলিটিক্যাল এইমড’ বিষয়ে ক্লাস ছিল। সেদিন বিশেষ অতিথি বক্তা হিসেবে ছিলেন পুলিশ একাডেমির সাবেক অধ্যক্ষ মো. নজিবুর রহমান। সেদিন এই এসআই শৃঙ্খলার সঙ্গে না বসে এলোমেলোভাবে বসেন এবং হইচই করেন। তাকেও তিন দিনের মধ্যে নোটিশের জবাব দিতে বলা হয়।
আরও পড়ুন:
মন্তব্য