× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য ইভেন্ট শিল্প উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ কী-কেন ১৫ আগস্ট আফগানিস্তান বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও ক্রিকেট প্রবাসী দক্ষিণ এশিয়া আমেরিকা ইউরোপ সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ শারীরিক স্বাস্থ্য মানসিক স্বাস্থ্য যৌনতা-প্রজনন অন্যান্য উদ্ভাবন আফ্রিকা ফুটবল ভাষান্তর অন্যান্য ব্লকচেইন অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

তারুণ্য
There is no alternative to developing the technical skills of journalists Mustafa Jabbar
google_news print-icon

সাংবাদিকদের প্রযুক্তিগত দক্ষতা উন্নয়নের বিকল্প নেই: মোস্তাফা জব্বার

সাংবাদিকদের-প্রযুক্তিগত-দক্ষতা-উন্নয়নের-বিকল্প-নেই-মোস্তাফা-জব্বার
পিআইবি-টিএমজিবির উদ্যোগে মোবাইল সাংবাদিকতা প্রশিক্ষণের সমাপনীতে প্রধান অতিথিসহ অন্যরা। ছবি: নিউজবাংলা
মোস্তাফা জব্বার বলেন, ‘সাংবাদিকদের প্রযুক্তিগতভাবে দক্ষ করে তুলতে প্রশিক্ষণ গুরুত্বপূর্ণ। প্রযুক্তির সঙ্গে খাপ খাইয়ে আধুনিক বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে মোবাইল সাংবাদিকতার ব্যাপ্তি বেড়েছে।’

প্রযুক্তির বিবর্তন হয়েছে, হয়েছে উন্নয়ন। তাই সাংবাদিকদের প্রযুক্তিগত দক্ষতা উন্নয়নের বিকল্প নেই বলে মন্তব্য করেছেন ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার।

প্রেস ইনস্টিটিউট বাংলাদেশ (পিআইবি)-এর আয়োজনে এবং টেকনোলজি মিডিয়া গিল্ড বাংলাদেশ (টিএমজিবি)-এর সহযোগিতায় টিএমজিবি সদস্যদের জন্য মোবাইল সাংবাদিকতা বিষয়ক তিন দিনব্যাপী প্রশিক্ষণের সমাপনী দিন রোববার তিনি এসব কথা বলেন।

মোস্তাফা জব্বার বলেন, ‘সাংবাদিকদের প্রযুক্তিগতভাবে দক্ষ করে তুলতে প্রশিক্ষণ গুরুত্বপূর্ণ। প্রযুক্তির সঙ্গে খাপ খাইয়ে আধুনিক বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে মোবাইল সাংবাদিকতার ব্যাপ্তি বেড়েছে।’

তাই এমন প্রশিক্ষণকে গুরুত্বপূর্ণ বলে তুলে ধরেন তিনি।

অনুষ্ঠানে সভা প্রধানের বক্তব্যে পিআইবির মহাপরিচালক জাফর ওয়াজেদ বলেন, ‘তথ্যপ্রযুক্তি বিকাশে মোবাইল সাংবাদিকতার গুরুত্ব বেড়েছে। দেশের যেকোনো প্রান্ত থেকে সঠিক সময়ে তথ্য দিতে মোবাইল সাংবাদিকতার গুরুত্ব অসীম।’

গুজব প্রতিরোধে সাংবাদিকদের ভূমিকা সম্পর্কেও আলোচনা করেন তিনি। জাফর ওয়াজেদ বলেন, ‘সাংবাদিকতার ধরন পরিবর্তন হওয়ায় সাংবাদিকদের দক্ষ করে তুলতে প্রশিক্ষণ প্রয়োজন। সে জন্য পিআইবি সাংবাদিকদের জন্য নানা ধরনের প্রশিক্ষণ প্রদান করে আসছে।’

সমাপনী অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন টিএমজিবি সভাপতি মোহাম্মদ কাওছার উদ্দীন ও বোর্ড অফ ট্রাস্ট্রের সদস্য আরাফাত সিদ্দিকী সোহাগ।

অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন পিআইবির উপপরিচালক (প্রশাসন) মো. জাকির হোসেন, সহকারী প্রশিক্ষক ও এবারের কোর্সের সমন্বয়ক নাসিমূল আহসান।

প্রশিক্ষণে টিএমজিবির ৩০ জন সাংবাদিক অংশ নেন।

সমাপনী অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণকারী সাংবাদিকদের হাতে সনদপত্র তুলে দেন অতিথিরা।

আরও পড়ুন:
টিএমজিবির সভাপতি কাওছার উদ্দীন, সাধারণ সম্পাদক মুরসালিন
আবার পিআইবির মহাপরিচালক জাফর ওয়াজেদ

মন্তব্য

আরও পড়ুন

তারুণ্য
Private sector to face new challenge FBCCI

নতুন চ্যালেঞ্জে পড়বে বেসরকারি খাত: এফবিসিসিআই

নতুন চ্যালেঞ্জে পড়বে বেসরকারি খাত: এফবিসিসিআই বার্ষিক সাধারণ সভায় এফবিসিসিআই'র সভপতি মো. জসিম উদ্দিন। ছবি: নিউজবাংলা
‘স্বল্পোন্নত থেকে উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণের ফলে অন্যতম রপ্তানি গন্তব্য ইউরোপসহ বেশকিছু বাজারে বিশেষ বাণিজ্য সুবিধা হারাবে বাংলাদেশ। পণ্যের মূল্য ও মানের দিক থেকে আন্তর্জাতিক বাজারে প্রতিযোগিতার সম্মুখীন হতে হবে বেসরকারি খাতকে।’

স্বল্পোন্নত থেকে উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণের ফলে আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি বাড়বে। ব্যবসা-বাণিজ্যে নতুন নুতন পথ উন্মুক্ত হবে, বাড়বে বিদেশী বিনিয়োগ। তবে এসব সম্ভাবনার পাশাপাশি বেশ কিছু চ্যালেঞ্জও অপেক্ষা করছে বেসরকারি খাতের জন্য। যা মোকাবিলায় বেসরকারি খাতকে এখনই প্রস্তুতি গ্রহণের আহ্বান জানিয়েছেন ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআইর সভাপতি মো. জসিম উদ্দিন।

বুধবার সকালে রাজধানীর রাওয়া কনভেনশন হলে এফবিসিসিআই'র বার্ষিক সাধারণ সভা হয়। সেখানেই এই আহ্বান জানান জসিম উদ্দিন।

করোনা সংক্রমণজনিত কারণে ২০২০-২০২১ সেশনের বার্ষিক সাধারণ সভা নির্ধারিত সময়ে হয়নি। সে কারণে একই ভেন্যুতে পৃথকভাবে দুটি বার্ষিক সাধারণ সভা হয়।

সভায় এফবিসিসিআই সভাপতি বলেন, ‘স্বল্পোন্নত থেকে উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণের ফলে অন্যতম রপ্তানি গন্তব্য ইউরোপসহ বেশকিছু বাজারে বিশেষ বাণিজ্য সুবিধা হারাবে বাংলাদেশ। পণ্যের মূল্য ও মানের দিক থেকে আন্তর্জাতিক বাজারে প্রতিযোগিতার সম্মুখীন হতে হবে বেসরকারি খাতকে।

‘এ সময় রপ্তানী বাণিজ্যকে টেকসই করতে সরকারকে ফ্রি ট্রেড এগ্রিমেন্ট (এফটিএ), প্রেফারেন্সিয়াল ট্রেড এগ্রিমেন্ট (পিটিএ)সহ দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য চুক্তির উদ্যোগ নিতে হবে। বিদেশী বিনিয়োগ আকর্ষণে বিভিন্ন দপ্তরের সনদ প্রাপ্তি এবং এর নবায়নে জটিলতা কমানো, অটোমেশন কার্যকর এবং বন্দর ব্যবস্থাপনার সক্ষমতা বাড়াতে হবে।’

জসিম উদ্দিন আরও বলেন বলেন, ‘কোভিড পরবর্তী পরিস্থিতি এবং ইউক্রেন-রাশিয়া সংকটের ফলে খাদ্য, কৃষিপণ্য, শিল্পের কাঁচামাল ও যন্ত্রাংশসহ পরিবহন ব্যয় অস্বাভাবিক বেড়েছে। উচ্চ মূল্যবৃদ্ধি ঘটেছে মুদ্রা বিনিময় হারেও। ব্যবসার খরচ বেড়ে যাওয়ায় বৈশ্বিক প্রতিযোগিতায় টিকে থাকা কঠিন হয়ে পড়েছে স্থানীয় উদ্যোক্তাদের পক্ষে।’

এমন বাস্তবতায়, প্রতিযোগী মূল্যে পণ্য উৎপাদনের সক্ষমতা বাড়াতে প্রযুক্তির ব্যবহার বৃদ্ধি, দক্ষ কর্মী তৈরি এবং ব্যবসা পরিচালনায় দক্ষতা বাড়নোর পরামর্শ দেন তিনি।

এফবিসিসিআইয়ের সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপনের জন্য আগামি বছরের মার্চ মাসে তিনদিনব্যাপী আন্তর্জাতিক মেলার আয়োজন করা হবে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশকে বিনিয়োগবান্ধব সমৃদ্ধির দেশ হিসেবে ব্র্যান্ডিং করতে আমরা দুই দিনব্যাপী ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস সামিট করতে যাচ্ছি। তৃতীয় দিনে বিশিষ্ট ব্যবসায়ী মুক্তিযোদ্ধা এবং জাতীয় অর্থনীতিতে অবদান রাখা বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও উদ্যোক্তাদের সম্মাননা দেয়া হবে।’

চলমান পরিস্থিতিতে, উৎপাদনশীলতা অব্যাহত রাখতে জেলা চেম্বার এবং অ্যাসোসিয়েশনগুলোকে সক্রিয় থাকার আহ্বান জানান এফবিসিসিআই সভাপতি। একই সাথে খাতভিত্তিক সমস্যাগুলো চিহ্নিত করে তা এফবিসিসিআই’র মাধ্যমে নীতিনির্ধারণী পর্যায়ে তুলে ধরার পরামর্শ দেন জসিম উদ্দিন।

তিনি বলেন, ‘সরকারের ভিশন ২০৪১ এবং ডেল্টা প্ল্যান বাস্তবায়নে পরিবেশ বান্ধব প্রযুক্তি, আধুনিক উৎপাদন ব্যবস্থা এবং গ্রিন ইকোনমি খাতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখতে পারে বেসরকারি খাত।

‘২০২৬ এ এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন, ২০৩০ এর এসডিজি অর্জনসহ সরকারের ৮ থেকে ৯টি লক্ষ্যের সঙ্গে ব্যবসায়ীরা সরাসরি জড়িত। তাই উন্নত দেশ গড়তে আগামি বাজেটে এফবিসিসিআইর সুপারিশসমূহকে আরো বেশি গুরুত্ব দেয়াসহ ব্যবসাবান্ধব রাজস্ব ব্যবস্থাপনা দরকার।’

এছাড়া দেশে আমদানির পরিমাণ কমিয়ে এনে দেশীয় উৎপাদন বাড়ানোর জন্য শিল্পোদ্যোক্তাদের প্রতি আহ্বান জানান তিনি।

এদিকে বুধবার রাজধানীতে মেট্রোরেলের উদ্বোধন করায় এফবিসিসিআইয়ের পরিচালনা পর্ষদ এবং সাধারণ পরিষদের পক্ষ থেকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানান সভাপতি মো. জসিম উদ্দিন।

তিনি এফবিসিসিআই প্রতিষ্ঠার সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপন উপলক্ষে আগামি বছর অনুষ্ঠিতব্য বাংলাদেশ বিজনেস সামিট ২০২৩ এর লোগো ও ওয়েবসাইট উম্মোচন করেন।

সাধারণ সভায় এফবিসিসিআই’র বার্ষিক প্রতিবেদন, কার্যবিবরণী, অডিট রিপোর্ট সর্বসম্মতিক্রমে অনুমোদিত হয়।

সভায় আলোচনায় অংশ নেন এফবিসিসিআই’র সাবেক সভাপতি আবদুল মাতলুব আহমাদ, সাবেক প্রথম সহসভাপতি মোহাম্মদ আলী, মনোয়ারা হাকিম আলী, সাবেক সহসভাপতি আবু আলম চৌধুরী, দেওয়ান সুলতান আহমেদ, হেলাল উদ্দিন সহ ব্যবসায়ী নেতারা।

সভায় এফবিসিসিআই’র সিনিয়র সহ-সভাপতি মোস্তফা আজাদ চৌধুরী বাবু, সহ-সভাপতি মো. আমিনুল হক শামীম, মো. আমিন হেলালী, সালাউদ্দীন আলমগীর, মো. হাবিব উল্লাহ ডন, এম এ রাজ্জাক খান, পরিচালক ও সাধারণ পরিষদের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

আরও পড়ুন:
মোজাম্বিকে কারখানা স্থাপনে আগ্রহী বাংলাদেশি ব্যবসায়ীরা
রিজার্ভ থেকে ডলার চেয়েছেন ব্যবসায়ীরা
বাংলাদেশি কর্মী নিয়ে রোমানিয়ার অভিযোগ
ভ্যাট আদায়ে হয়রানির অভিযোগ এফবিসিসিআই সভাপতির
যুক্তরাজ্যের অংশীদারত্ব চায় এফবিসিসিআই

মন্তব্য

তারুণ্য
Ziaul is the president of JCI Bangladesh

জেসিআই বাংলাদেশের প্রেসিডেন্ট হলেন জিয়াউল

জেসিআই বাংলাদেশের প্রেসিডেন্ট হলেন জিয়াউল জেসিআই বাংলাদেশ শাখার নতুন প্রেসিডেন্ট জিয়াউল হক ভূঁইয়া। ছবি: সংগৃহীত
জিয়াউল হক একজন তড়িৎ প্রকৌশলী। তরুণ এই উদ্যোক্তা বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ স্টার্টআপ শপআপ-এর চিফ অব স্টাফের দায়িত্বে রয়েছেন।

আন্তর্জাতিক স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন জুনিয়র চেম্বার ইন্টারন্যাশনালের (জেসিআই) বাংলাদেশ শাখার নতুন প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হয়েছেন তরুণ ব্যবসায়ী ও সংগঠক জিয়াউল হক ভূঁইয়া।

রাজধানীর একটি পাঁচ তারকা হোটেলে রোববার দুপুরে সংগঠনের সাধারণ সভায় সদস্যদের ভোটে তিনি নির্বাচিত হন।

আগামী এক বছরের জন্য জিয়াউল হক জেসিআই বাংলাদেশের জাতীয় সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন। গত মেয়াদে তিনি জাতীয় সাধারণ সম্পাদক ছিলেন।

এ বিষয়ে জিয়াউল হক ভূঁইয়া বলেন, ‘জেসিআই মূলত তরুণদের সংগঠন। আগামী বছর জেসিআই বাংলাদেশের উদ্দেশ্য হবে, দেশের প্রত্যেক জেলায় তরুণদের জন্য উন্নয়নমূলক নানা কার্যক্রম ছড়িয়ে দেয়া। এছাড়া বিগত বছরের ধারাবাহিকতায় উদ্যমী তরুণদের মেধা বিকাশে নতুন নতুন উদ্যোগ হাতে নেয়া।’

নতুন সভাপতিকে অভিনন্দন জানিয়ে বিদায়ী সভাপতি নিয়াজ মোর্শেদ এলিট বলেন, ‘জেসিআই বাংলাদেশ হচ্ছে নেতৃত্ব তৈরির পাঠশালা। তারই ধারাবাহিকতায় এই নির্বাচন এবং নতুন নেতৃত্বের হাতে দায়িত্ব হস্তান্তর। আমি জেসিআই বাংলাদেশের সমৃদ্ধি কামনা করছি।’

পেশায় জিয়াউল হক একজন তড়িৎ প্রকৌশলী। তরুণ এই উদ্যোক্তা বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ স্টার্টআপ শপআপ-এর চিফ অব স্টাফের দায়িত্বে রয়েছেন।

বিভিন্ন সামাজিক কর্মকাণ্ডে সম্পৃক্ততা ছাড়াও তিনি তরুণদের উন্নয়নমূলক কাজ, বিভিন্ন ব্যবসায়িক ও সামাজিক সংগঠনের নেতৃত্ব দিয়ে যাচ্ছেন।

আরও পড়ুন:
জেসিআই ঢাকা অ্যাস্ট্রালের নতুন বোর্ড
ফের জুনিয়র চেম্বার বাংলাদেশের সভাপতি এলিট
জেসিআই ঢাকা ইস্টের সভাপতি তাহসিন আজিম
তরুণ উদ্যোক্তাদের সম্মাননা দিল জেসিআই বাংলাদেশ
নিয়াজ মোর্শেদ জেসিআই বাংলাদেশের সভাপতি

মন্তব্য

তারুণ্য
Digital literacy and cyber security training for media personnel

গণমাধ্যমকর্মীদের ডিজিটাল লিটারেসি ও সাইবার নিরাপত্তা বিষয়ক প্রশিক্ষণ

গণমাধ্যমকর্মীদের ডিজিটাল লিটারেসি ও সাইবার নিরাপত্তা বিষয়ক প্রশিক্ষণ ডিজিটাল লিটারেসি ও সাইবার সিকিউরিটি নিয়ে প্রশিক্ষণে অংশ নেয়ারা। ছবি: নিউজবাংলা
এই প্রশিক্ষণে অংশ নেয়ার মাধ্যমে গণমাধ্যমকর্মীরা সাইবার নিরাপত্তা, সাইবার বুলিং, গুজব, অনলাইন প্রাইভেসি, ডিজিটাল ফুটপ্রিন্ট ইত্যাদি বিষয়ে জ্ঞান অর্জনে সক্ষম হন এবং বাস্তব জীবনে এই জ্ঞানের প্রয়োগের মাধ্যমে ডিজিটাল জগতকে আরও নিরাপদ করে তুলতে পারবেন।

গণমাধ্যমকর্মীদের ডিজিটাল লিটারেসি ও সাইবার নিরাপত্তা বিষয়ে সচেতনতা বৃদ্ধি করতে ডিজিটাল লিটারেসি ও সাইবার নিরাপত্তা বিষয়ক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত হয়েছে।

সোমবার রাজধানীর একটি হোটেলে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের অধীন ডিজিটাল লিটারেসি সেন্টার ও ডিজিটাল সিকিউরিটি এজেন্সির উদ্যোগে এই প্রশিক্ষণ কার্যক্রম আয়োজন করা হয়।

টেকনোলজি মিডিয়া গিল্ড বাংলাদেশ (টিএমজিবি) এর সহায়তায় গণমাধ্যমকর্মীদের জন্য নিরাপদ ইন্টারনেটের অভিজ্ঞতা নিশ্চিত করতে এই প্রকল্প বায়স্তবায়নের অংশ হিসেবেই প্রশিক্ষণটি অনুষ্ঠিত হয়। প্রশিক্ষণে দেশের শীর্ষস্থানীয় সংবাদমাধ্যমের ৫০ জন গণমাধ্যমকর্মী উপস্থিত ছিলেন।

প্রশিক্ষণ কার্যক্রমে উদ্বোধকের বক্তব্য দেন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের জ্যেষ্ঠ সচিব এন এম জিয়াউল আলম।

বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিলের নির্বাহী পরিচালক রণজিৎ কুমার, টেকনোলজি মিডিয়া গিল্ড বাংলাদেশ (টিএমজিবি) সভাপতি মোহাম্মদ কাওছার উদ্দীন ও সাধারণ সম্পাদক মুরসালিন হক জুনায়েদ।

অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ডিজিটাল নিরাপত্তা এজেন্সির মহাপরিচালক মোহাম্মদ খায়রুল আমীন। প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠানে শুভেচ্ছা বক্তব্য দেন বাংলাদেশ সরকারের জন্য নিরাপদ ইমেইল ও ডিজিটাল লিটারেসি সেন্টার স্থাপন প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক মোহাম্মদ সাইফুল আলম খান।

তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের জ্যেষ্ঠ সচিব এন এম জিয়াউল আলম বলেন, সারা বিশ্বের সঙ্গে বাংলাদেশেও সাইবার অ্যাটাক বাড়ছে। আমরা সতর্ক হচ্ছি ঠিকই, তবে সেটি আরও বাড়াতে হবে। তবেই সাইবার হামলা মোকাবিলা করা যাবে।

তিনি বলেন, ‘এখন তরুণ-তরুণীদের সাইবার জগতে সতর্ক ও সচেতন হতে হবে বেশি। তা ছাড়া সাইবার জগতে বড় ধরনের অঘটন ঘটতে পারে, তাই আমাদের উচিত সবার সম্মিলিত সহযোগিতার মাধ্যমে তা মোকাবিলা করতে হবে।’

সচিব বলেন, ‘আমাদের ডিজিটাল ডিভাইসগুলোও এখন নিরাপদ নয়। সব সময় সাইবার অপরাধীরা ওঁত পেতে থাকে। এমন আয়োজনের মাধ্যমে সমন্বিত উদ্যোগ নিয়ে আমরা ডিজিটাল বাংলাদেশকে নিরাপদ করতে পারব।’

অনুষ্ঠানটিতে সভাপতিত্ব করেন ডিজিটাল নিরাপত্তা এজেন্সির মহাপরিচালক ও অতিরিক্ত সচিব খায়রুল আমীন।

তিনি বলেন, যে অর্থনৈতিক-সামাজিক উন্নয়নে বাংলাদেশ প্রযুক্তি ব্যবহারে ত্বরিত সুফল পাচ্ছে। তথ্যপ্রযুক্তির এই ক্রমবর্ধমান উন্নতি, প্রচার, প্রসার ও ব্যবহারের যুগে মানুষের কাছে বিভিন্ন ধরনের তথ্য এবং সেবা পৌঁছে দেয়ার সহজ মাধ্যম হচ্ছে ইন্টারনেট। এর নিরাপত্তা নিশ্চিত করা এবং নিরাপদে ব্যবহার করা অতি জরুরি।

টেকনোলজি মিডিয়া গিল্ড বাংলাদেশের সভাপতি মোহাম্মদ কাওছার উদ্দীন বলেন, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের উদ্যোগে দেশব্যাপী ডিজিটাল লিটারেসি ও সাইবার নিরাপত্তা বিষয়ে প্রশিক্ষণ প্রদান করা হবে, যেখানে সহযোগিতায় থাকছে টেকনোলজি মিডিয়া গিল্ড বাংলাদেশ (টিএমজিবি)।

তিনি বলেন, ‘আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলকসহ সরকারের সংশ্লিষ্ট সংস্থাকে ধন্যবাদ এই উদ্যোগে টিএমজিবিকে সঙ্গী করার জন্য। আমরা প্রত্যাশা করি, তথ্যপ্রযুক্তির অগ্রযাত্রায় এই উদ্যোগের মাধ্যমে সাংবাদিকরা নিজেদেরকে অনলাইনে নিরাপদ রাখার পাশাপাশি তাদের সংবাদমাধ্যমে দেশের জনগণকে অনলাইনে নিরাপদ রাখতে অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে পারবে।’

টিএমজিবির সাধারণ সম্পাদক মুরসালিন হক জুনায়েদ বলেন, ‘সংবাদকর্মীদের জন্য এমন আয়োজন করায় আইসিটি বিভাগকে ধন্যবাদ। আমি মনে করি, এমন আয়োজনের মাধ্যমে সাইবার নিরাপত্তা নিয়ে সচেতনতা ছড়িয়ে দেয়া সম্ভব হবে।’

প্রকল্প পরিচালক মোহাম্মদ সাইফুল আলম খান বলেন, ‘ইন্টারনেট এবং প্রযুক্তি আমাদের জন্য প্রতিদিনের একটি প্রয়োজনীয় বিষয়ে পরিণত হয়েছে। তাই ডিজিটাল শিক্ষা এবং সাইবার নিরাপত্তা বিষয়টি সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন সকলের জন্য প্রয়োজন।’

এই প্রশিক্ষণে অংশ নেয়ার মাধ্যমে গণমাধ্যমকর্মীরা সাইবার নিরাপত্তা, সাইবার বুলিং, গুজব, অনলাইন প্রাইভেসি, ডিজিটাল ফুটপ্রিন্ট ইত্যাদি বিষয়ে জ্ঞান অর্জনে সক্ষম হন এবং বাস্তব জীবনে এই জ্ঞানের প্রয়োগের মাধ্যমে ডিজিটাল জগতকে আরও নিরাপদ করে তুলতে পারবেন।

প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণকারী গণমাধ্যম কর্মীদের প্রশিক্ষণ শেষে ডিজিটাল লিটারেসি সার্টিফিকেট প্রদান করা হয়।

আরও পড়ুন:
সাংবাদিকতায় ফ্যাক্টচেক অতি গুরুত্বপূর্ণ: পলক
‘গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পরিকাঠামো’র প্রজ্ঞাপন কতটা ভয়ের?
সাংবাদিকদের প্রযুক্তিগত দক্ষতা উন্নয়নের বিকল্প নেই: মোস্তাফা জব্বার
আইসিটি শিক্ষকদের গণবিজ্ঞপিতে আবেদনের সুযোগ দিতে নির্দেশ
আইসিটি অলিম্পিয়াড বাংলাদেশের নিবন্ধন শুরু

মন্তব্য

তারুণ্য
Factcheck is critical in journalism wink

সাংবাদিকতায় ফ্যাক্টচেক অতি গুরুত্বপূর্ণ: পলক

সাংবাদিকতায় ফ্যাক্টচেক অতি গুরুত্বপূর্ণ: পলক
পলক বলেন, নির্বাচন এলেই গুজব ছড়িয়ে ম্যানুপুলেট করা হচ্ছে। সেটা শুধু বাংলাদেশ নয়, ব্রিটেন, ইউএসএসহ বিভিন্ন দেশে সেটি হচ্ছে। ফলে ফ্যাক্টচেক নিয়ে যে কর্মশালা, সেটি খুব গুরুত্বপূর্ণ। 

তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেছেন, ভুল তথ্য সমাজে অস্থিরতা বয়ে আনে। আর সংবাদমাধ্যমের ভুল তথ্য সে অস্থিরতা বাড়িয়ে দিয়ে নানান অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটিয়ে ফেলে। তাই সাংবাদিকতায় ফ্যাক্টচেক এখন অতি গুরুত্বপূর্ণ।

রোববার প্রেস ইনস্টিটিউট বাংলাদেশ (পিআইবি)-এর আয়োজনে টেকনোলজি মিডিয়া গিল্ড বাংলাদেশ (টিএমজিবি)-এর সদস্যদের জন্য ‘সাংবাদিকতায় ফ্যাক্টচেক বিষয়ক প্রশিক্ষণ’ কর্মশালার সমাপনীতে তিনি এ কথা বলেন।

এর আগে পিআইবির আয়োজনে ২৮ অক্টোবর থেকে তিন দিনের কর্মশালাটি শুরু হয়। তিন দিনের কর্মশালায় টিএমজিবির ৩০ জন সদস্য অংশ নেন।

সমাপনী অনুষ্ঠানে সভাপ্রধান ছিলেন পিআইবির মহাপরিচালক জাফর ওয়াজেদ। অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন টেকনোলজি মিডিয়া গিল্ড বাংলাদেশ (টিএমজিবি) সভাপতি মোহাম্মদ কাওছার উদ্দীন ও সাধারণ সম্পাদক মুরসালিন হক জুনায়েদ।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে পলক আরও বলেন, টিএমজির নেতৃত্ব বহুমুখী। ২০৪১ সাল নাগাদ স্মার্ট বাংলাদেশ গঠনে টিএমজিবির সদস্যরা গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবে।

তিনি বলেন, নির্বাচন এলেই গুজব ছড়িয়ে ম্যানুপুলেট করা হচ্ছে। সেটা শুধু বাংলাদেশ নয়, ব্রিটেন, ইউএসএসহ বিভিন্ন দেশে সেটি হচ্ছে। ফলে ফ্যাক্টচেক নিয়ে যে কর্মশালা, সেটি খুব গুরুত্বপূর্ণ।

কর্মশালার তিন দিনে ফ্যাক্টচেক নিয়ে বিভিন্ন বক্তব্য উপস্থাপন, পাওয়ার পয়েন্ট প্রেজেন্টেশন, অভিমত গ্রহণ, মক সেশন পরিচালনা ও মুক্ত আলোচনা হয়।

পিআইবির সহকারী প্রশিক্ষক নাসিমূল আহসানের সমন্বয়ে এতে প্রশিক্ষক হিসেবে ছিলেন এএফপি ফ্যাক্টচেকের বাংলাদেশ সম্পাদক কদরুদ্দীন শিশির, র‍্যাবের সাবেক সোশ্যাল মিডিয়া কনসালটেন্ট ইমরান সাগর ও আজকের পত্রিকার ফ্যাক্টচেক প্রশিক্ষক সাহস মোস্তাফিজ।

ফ্যাক্টচেক নিয়ে প্রশিক্ষণের উদ্দেশ্য ছিল সাংবাদিকদের মধ্যে মৌলিক ধারণা তৈরি ও ভুল তথ্য রোধ করা। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম, বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে ভুল তথ্য, ভুয়া ছবি ও ভিডিও সহজে যাচাই করা, যাতে ভুল তথ্য ছড়ানো কমিয়ে আনা যায়।

সভাপ্রধানের বক্তব্যে পিআইবি মহাপরিচালক জাফর ওয়াজেদ বলেন, স্বাধীনতার পর থেকেই দেশে গুজব ছড়ানোর কাজ হয়ে আসছে। ২০১৮ সালে সরকার গুজব প্রতিরোধে একটি সেল গঠন করেছে। আসলে তথ্যপ্রযুক্তির সঙ্গে সঙ্গে গুজবও বিকাশ হচ্ছে। তাই সাংবাদিকদের জন্য গুজব প্রতিরোধ করা কঠিন। তাই বিষয়টি নিয়ে কঠোরভাবে কাজ করতে হবে।

তিনি বলেন, ‘এখন গুজবের মাত্রা বাড়ছে। বিশেষ করে রাজনৈতিকভাবে এটি বাড়ছে। সম্প্রতি আমরা দেখেছি গুজবের মাত্রাটা এতটাই যে, টঙ্গীর বিশ্ব এজতেমার ছবি দিয়ে একটি রাজনৈতিক দল দাবি করেছে তাদের সমাবেশের ছবি সেটি। তাই আমাদের উচিত হবে এসব গুজব প্রতিরোধে সাংবাদিকদের কাজ করা।’

আরও পড়ুন:
মদে লবণ মেশালে কি সিরকা হয়?
সাংবাদিকদের প্রযুক্তিগত দক্ষতা উন্নয়নের বিকল্প নেই: মোস্তাফা জব্বার
টুথপেস্টের টাইটানিয়াম ডাই-অক্সাইড কি ক্যানসারের কারণ?
জ্বালানি নিয়ে বিক্ষোভে সহিংসতার ভিডিওটি ভুয়া!   
রাশিয়ার সঙ্গে রেলপথ কি তুলে ফেলেছে লিথুয়ানিয়া

মন্তব্য

তারুণ্য
Bimans press conference boycott announcement

বিমানের সংবাদ সম্মেলন বয়কটের ঘোষণা

বিমানের সংবাদ সম্মেলন বয়কটের ঘোষণা
কর্মকর্তাদের অসহযোগিতা, অসৌজন্যমূলক আচরণের প্রতিবাদে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের ১৩ অক্টোবরের মিট দ্য প্রেস অনুষ্ঠান বয়টকের ঘোষণা দিয়েছে এটিজেএফবি।

কর্মকর্তাদের অসহযোগিতামূলক আচরণের কারণে রাষ্ট্রীয় পতাকাবাহী সংস্থা বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের সংবাদ সম্মেলন বয়কটের ঘোষণা দিয়েছে অ্যাভিয়েশনবিষয়ক সাংবাদিকদের সংগঠন অ্যাভিয়েশন অ্যান্ড ট্যুরিজম জার্নালিস্ট ফোরাম বাংলাদেশ (এটিজেএফবি)।

এটিজেএফবির সভাপতি নাদিরা কিরণ ও সাধারণ সম্পাদক তানজিম আনোয়ারের পাঠানো এক বিবৃতিতে এ ঘোষণা দেয়া হয়।

বৃহস্পতিবার বেলা ১২টায় কুর্মিটোলায় বিমান সদর দপ্তর বলাকায় সংবাদ সম্মেলন হওয়ার কথা রয়েছে।

বিবৃতিতে বলা হয়, ‘দীর্ঘদিন ধরে অ্যাভিয়েশন খাতের সাংবাদিকদের সঙ্গে বিমান কর্মকর্তাদের অসহযোগিতা, অসৌজন্যমূলক আচরণের প্রতিবাদ জানিয়ে আসছে এটিজেএফবি।

‘বিমানের ব্যবস্থাপনা পরিচালকসহ বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তাদের এ পরিস্থিতি পরিবর্তনে সংগঠনের পক্ষ থেকে বহুবার অনুরোধ করা হয়েছে। সমস্যা সমাধানের বিষয়ে এটিজেএফবি আন্তরিকতা দেখালেও বিমানের পক্ষ থেকে বারবার অসৌজন্যমূলক আচরণের ঘটনা ঘটছে, যা হতাশাজনক। সর্বশেষ ২২ সেপ্টেম্বর সাংবাদিকদের সঙ্গে একই আচরণ করেন বিমানের কর্মকর্তারা। যা অসৌজন্যমূলক ও নিন্দনীয় বলে মনে করে এটিজেএফবি।

বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘সাফজয়ী বাংলাদেশ জাতীয় নারী ফুটবল দলের সদস্যদের লাগেজ থেকে ডলার-টাকা চুরির অভিযোগের বিষয়ে তথ্য সংগ্রহের জন্য সেদিন বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের প্রধান কার্যালয়ের সামনে যান সাংবাদিকরা। বেলা ১২টা থেকে বিকেল ৩টা পর্যন্ত গণমাধ্যমকর্মীরা বিমানের প্রধান কার্যালয়ের সামনে অপেক্ষা করতে থাকেন।

‘সাংবাদিকদের বিমান কার্যালয়ে ঢুকতে দেয়া হয়নি বরং নিরাপত্তা কর্মীদের মাধ্যমে সাংবাদিকদের সরিয়ে দেয়ার চেষ্টা করা হয়। সাংবাদিকরা বারবার অনুরোধ করলেও বিমানের পক্ষ থেকে ইতিবাচক সাড়া পাওয়া যায়নি। এ ধরনের অসহযোগিতা, অসৌজন্য আচরণের প্রতিবাদে বিমান আয়োজিত ১৩ অক্টোবরের মিট দ্য প্রেস অনুষ্ঠান বয়টকের ঘোষণা দিয়েছে এটিজেএফবি।’

আরও পড়ুন:
ভাড়ার এয়ারক্রাফটে গচ্চা ১১০০ কোটি, দুদকে তলব আরও ৮
বিমানবন্দরে গ্রাউন্ড হ্যান্ডলিংয়ের দায়িত্ব পেতে চায় ডানাটা
বিমানের সাবেক লন্ডন ম্যানেজারের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
দুই এয়ারক্রাফটে ১১শ কোটি গচ্ছা, দুদকে জিজ্ঞাসাবাদ
বিমানের বিরুদ্ধে বেসরকারি এয়ারলাইনসের ক্ষোভ

মন্তব্য

তারুণ্য
BIJF President Nazneen General Secretary Sabbin

বিআইজেএফের সভাপতি নাজনীন, সাধারণ সম্পাদক সাব্বিন

বিআইজেএফের সভাপতি নাজনীন, সাধারণ সম্পাদক সাব্বিন বিআইজেএফের নির্বাচনে কার্য নির্বাহী পরিষদের নির্বাচিতরা। ছবি: সংগৃহীত
বিআইজেএফের নির্বাচন কমিশনের চেয়ারম্যান হিসেবে ছিলেন আবদুল্লাহ এইচ কাফি। কমিশনের সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক এ আর এম মাহমুদ হোসেন ও পল্লব মোহাইমেন। আপিল বোর্ডে ছিলেন সুমন ইসলাম ও আরিফুল হাসান।

তথ্যপ্রযুক্তি সাংবাদিকদের সংগঠন ‘বাংলাদেশ আইসিটি জার্নালিস্ট ফোরাম (বিআইজেএফ)’ এর নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। নির্বাচনে বিআইজেএফ-এর ২০২২-২৪ মেয়াদের কার্যনির্বাহী কমিটির সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন নাজনীন নাহার (টেক ওয়ার্ল্ড) এবং সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন সাব্বিন হাসান (বার্তা২৪ ডট কম)।

রাজধানীর কারওয়ান বাজারের জনতা টাওয়ারে গত শুক্রবার সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত নির্বাচনের ভোটগ্রহণ কার্যক্রম অনুষ্ঠিত হয়।

নির্বাচনের ফলাফল অনুযায়ী, কার্য-নির্বাহী পরিষদে সভাপতি সাধারণ সম্পাদক ছাড়াও সহ-সভাপতি পদে কম্পিউটার বিচিত্রার ভূঁইয়া ইনাম লেলিন, সাধারণ সম্পাদক পদে বার্তা২৪ ডটকমের সাব্বিন হাসান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক পদে নতুন সময়ের সাজেদুর রহমান, কোষাধ্যক্ষ পদে বিজ টেকের সাইফুল ইসলাম শান্ত, সাংগঠনিক সম্পাদক পদে ঢাকা পোস্টের আরিফুল ইসলাম আরমান, প্রকাশনা ও গবেষণা সম্পাদক পদে ঢাকা মেইলের আসাদুজ্জামান লিমন এবং নির্বাহী সদস্য পদে ডিজিটাল সময়ের এনামুল করিম ও ডিজি বাংলার ইমদাদুল হক নির্বাচিত হয়েছেন।

এর আগে ২৩ সেপ্টেম্বর চারটি পদে ভোট হয়। ওই ভোটে সভাপতি পদে নাজনীন নাহার বেগম (টেক ওয়ার্ল্ড) এবং মো. জাকির হাসান (সমকাল) সমানসংখ্যক ২৫টি করে ভোট পেয়েছিলেন। ফলে সভাপতি পদ ছাড়াই বিজয়ী প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করে বিআইজেএফের নির্বাচন কমিশন। সে সময় সমান ভোট পাওয়া সভাপতি পদে পুনরায় ভোট গ্রহণের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।

বিআইজেএফের নির্বাচন কমিশনের চেয়ারম্যান হিসেবে ছিলেন আবদুল্লাহ এইচ কাফি। কমিশনের সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক এ আর এম মাহমুদ হোসেন ও পল্লব মোহাইমেন। আপিল বোর্ডে ছিলেন সুমন ইসলাম ও আরিফুল হাসান।

মন্তব্য

তারুণ্য
A trade delegation went to the United States

যুক্তরাষ্ট্রে গেল বাণিজ্য প্রতিনিধি দল

যুক্তরাষ্ট্রে গেল বাণিজ্য প্রতিনিধি দল
সফরকালে ইউএস-বাংলাদেশ বিজনেস কাউন্সিল অফ ইউএস চেম্বার অফ কমার্সের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর উপস্থিতিতে আলোচনায় অংশ নেবেন এফবিসিসিআই নেতারা। এ ছাড়া দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য বৃদ্ধি ও বিনিয়োগ আকর্ষণে বেশ কিছু সভা ও সেমিনারে অংশ নেবেন তারা। বাংলাদেশি ইমিগ্রান্ট ডে উপলক্ষে নিউ ইয়র্কের বাণিজ্যমেলায় অংশ নেবে প্রতিনিধি দল।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সফরসঙ্গী হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছে এফবিসিসিআইয়ের নেতৃত্বে উচ্চপর্যায়ের বাণিজ্য প্রতিনিধি দল।

বৃহস্পতিবার শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে যাত্রা শুরু করেন ব্যবসায়ী নেতারা।

প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দিচ্ছেন এফবিসিসিআই সভাপতি মো. জসিম উদ্দিন।

সফরকালে ইউএস-বাংলাদেশ বিজনেস কাউন্সিল অফ ইউএস চেম্বার অফ কমার্সের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর উপস্থিতিতে আলোচনায় অংশ নেবেন এফবিসিসিআই নেতারা। এ ছাড়া দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য বৃদ্ধি ও বিনিয়োগ আকর্ষণে বেশ কিছু সভা ও সেমিনারে অংশ নেবেন তারা। বাংলাদেশি ইমিগ্রান্ট ডে উপলক্ষে নিউ ইয়র্কের বাণিজ্যমেলায় অংশ নেবে প্রতিনিধি দল।

প্রতিনিধি দলে আছেন এফবিসিসিআইয়ের সাবেক সভাপতি মো. শফিউল ইসলাম মহিউদ্দিন, সহসভাপতি এম এ মোমেন, মো. আমিনুল হক শামীম, মো. আমিন হেলালী, বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহান শাহ আলম, এফবিসিসিআইয়ের পরিচালক খান আহমেদ শুভ, দিলীপ কুমার আগারওয়ালা, রেজাউল করিম রেজনু, ড. কাজী এরতেজা হাসান, ড. নাদিয়া বিনতে আমিন, প্রীতি চক্রবর্তী, কে এম আখতারুজ্জামান, মো. নিজাম উদ্দিন, আনোয়ার-উল-আলম চৌধুরী (পারভেজ), নাজ ফারহানা আহমেদ, মোহাম্মদ আলী খোকন, আলমগীর শামসুল আলামিন কাজল ও তাহমিন আহমেদ।

এ ছাড়া আছেন চট্টগ্রাম চেম্বার অফ কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির সভাপতি মাহবুবুল আলম, ডিসিসিআই সভাপতি রিজওয়ান রাহমান, বংলাদেশ দোকান মালিক সমিতির সভাপতি মো. হেলাল উদ্দিন, বেঙ্গল গ্রুপ অফ ইন্ডাস্ট্রির পরিচালক জেসমিন আকতার, হলোগ্রাম বাংলাদেশ লিমিটেডের চেয়ারম্যান মামদুহা রওশন শেলী, বসুন্ধরা গ্রুপের পরিচালক আফরোজা বেগম, বাংলাদেশ মোবাইল ফোন বিজনেস আ্যসোসিয়েশনের সভাপতি মোহাম্মদ নিজাম উদ্দিন জিটুসহ বিভিন্ন খাতের ব্যবসায়ী নেতারা।

আরও পড়ুন:
প্রধানমন্ত্রীর ভারত সফরে ব্যবসায়ী প্রতিনিধিদলেরও ব্যস্ত সূচি
শ্রমিক সুরক্ষায় যৌথভাবে কাজ করবে এফবিসিসিআই-আইএলও
ডলার: ব্যাংকের ওপর ক্ষোভ ঝাড়লেন ব্যবসায়ী নেতারা
হয়রানি বন্ধের দাবি প্লাস্টিক উদ্যোক্তাদের

মন্তব্য

p
উপরে