‘ফটোগ্রাফিতে যাত্রার শুরুটা মোটেও সহজ ছিল না। সালটা ২০১৫, তখন আমি দশম শ্রেণির ছাত্র, ফ্যামিলি থেকে তখন তেমন সাপোর্ট ছিল না, তারা মনে করতেন আমি হয়তো বখে যাচ্ছি। তাই নিজের হাত খরচের টাকা জমিয়ে একটি ফোন এবং ম্যাক্রো লেন্স কিনে শুরু হয় আমার ফটোগ্রাফির যাত্রা’-কথাগুলো বলছিলেন তরুণ আলোকচিত্রী আবির মাহমুদ।
জীবনের নানা রঙের গল্প বিভিন্ন প্রান্ত ঘুরে ক্যামেরার মাধ্যমে তুলে আনার কাজটি নিবিড় মনে করে যাচ্ছেন তিনি। স্বল্প সময়ের ফটোগ্রাফি ক্যারিয়ারে ৮০টি দেশে তার ছবি প্রদর্শিত হয়েছে। সাফল্যের ঝুলিতেও আছে বেশ কিছু পুরস্কার।
এত স্বল্প সময়ে ৮০টি দেশে আপনার ছবি প্রদর্শিত হলো- প্রশ্ন শুনে আবিরের উত্তর, ‘আসলে আমার কাছে মনে হয় সফলতার নির্দিষ্ট কোনো সময় নেই, যদি কেউ একাগ্রতা এবং নিষ্ঠার সঙ্গে নিজের কাজকে ভালোবেসে তার পেছনে ছুটতে থাকে তবে সফলতা আসবেই।
‘আমি সব সময় চেষ্টা করতাম প্রচুর ট্রাভেল করতে। ২০১৭ তে মোবাইল ফটোগ্রাফি ছেড়ে স্মার্ট ফোন বিক্রি করে দিলাম, একটা ছোট্ট সেকেন্ড হ্যান্ড ক্যানন পাওয়ার শট ক্যামেরা নিয়েছিলাম। সেটা দিয়েই ছবি তুলতে লাগলাম। বলতে গেলে প্রায় সপ্তাহে ৩-৪ দিনই বের হতাম ছবি তুলতে। কখনও এখান থেকে সফলতা পাব ভাবিনি। শুধু নিজের মন মতো ছবি তুলতাম যা ভালো লাগতো, মানুষের সঙ্গে মিশতাম, তাদের সুখ-দুঃখগুলো ভাগাভাগি করে নিতাম আর প্রচুর ছবি তুলতাম।’
এই ছবিগুলো দেশ-বিদেশের সব ফটোগ্রাফি কন্টেস্টে শেয়ার করতে থাকেন বলে জানান তিনি।
প্রথম দিকে অনেক বাধা-বিপত্তি আসলেও ধীরে ধীরে দেখতে শুরু করেন সফলতার মুখ।
আবির ডকুমেন্টারি ফটোগ্রাফির জন্য ৩০টিরও বেশি জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক পুরস্কার পেয়েছেন।
উল্লেখযোগ্য পুরস্কারের মধ্যে রয়েছে- ওআইসি ইয়্যুথ ক্যাপিটাল-২০২০ এর বঙ্গবন্ধু ইয়্যুথ আর্ট কম্পিটিশনে ফটোগ্রাফি ক্যাটগরিতে প্রথম পুরস্কার, ২০২১ সালে অনুষ্ঠিত তারুণ্যের তর্জনী প্রতিযোগিতায় প্রথম স্থান, বগুড়া জেলা পুলিশ আয়োজিত ফটো ফিভার ড্রাগস নেভার ২০১৮-এ প্রথম স্থান, জাতীয় ছবি প্রতিযোগিতা এবং থাউজেন্ড স্টোরিজ, সিজন-২ আন্তর্জাতিক ফটোগ্রাফি প্রতিযোগিতাসহ বিভিন্ন সম্মাননায় ভূষিত হয়েছেন।
ডকুমেন্টারি এবং ট্রাভেল ফটোগ্রাফি হচ্ছে আবিরের পছন্দের সাবজেক্ট। মানুষের জীবন এবং প্রকৃতির মাঝের লুকানো হাজারও গল্পকে ধারণ করার চেষ্টা করেন ক্যামেরার লেন্সে।
‘ইচ্ছা আছে ভবিষ্যতে নিজের পুরস্কার সমগ্র থেকে অর্জিত অর্থ জমিয়ে একটি হাসপাতাল তৈরি করার, যেখানে অসহায় মানুষ এবং প্রাণীদের জন্য থাকবে বিনামূল্যে চিকিৎসা ব্যবস্থা’- ভবিষ্যৎ লক্ষ্য ও পরিকল্পনা এভাবেই ঠিক করেছেন আবির।
নতুনদের জন্য আবিরের পরামর্শ, যারা ফটোগ্রাফিতে নতুন আসতে চায় তাদের বলবো কখনও ধৈর্য্য হারানো যাবে না, ক্যামেরা সেটআপ যাই থাকুক না কেন কষ্ট করে ধরে রাখতে হবে। জীবনে অনেক বাধা-বিপত্তি আসবে, তাই বলে হার মানা যাবে না, যদি নিজের কাজকে ভালোবেসে আগলে রাখতে পারেন তবে সফলতা আপনারই জন্য।
ফটোগ্রাফিতে অনুপ্রেরণা কে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘ফটোগ্রাফিতে আমার অনুপ্রেরণা ছিলেন শ্রদ্ধেয় ডকুমেন্টারি ফটোগ্রাফার জিএমবি আকাশ স্যার এবং বগুড়ার ফটোগ্রাফার আব্দুল মোমিন ভাই।’
সঙ্গে যোগ করলেন, 'পৃথিবীতে কোনো কাজই ছোট নয়, যদি কেউ নিজের কাজকে ভালোবেসে সততার সঙ্গে সেটির পেছনে লেগে থাকেন তবে সফলতা আসবেই সেটা হোক ফটোগ্রাফি কিংবা যে কোনো সেক্টর।’
আরও পড়ুন:সাজিদ হক। ৪৩তম বিসিএস প্রশাসন ক্যাডারে অ্যাসিস্ট্যান্ট কমিশনার অ্যান্ড এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে সুপারিশপ্রাপ্ত। তিনি কানাডিয়ান ইউনিভার্সিটি অফ বাংলাদেশের (সিইউবি) প্রতিষ্ঠাতা ও ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান এবং পদ্মা ব্যাংক লিমিটেডের চেয়ারম্যান ড. চৌধুরী নাফিজ সরাফাত এবং আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন জনপ্রিয় ক্রীড়া ধারাভাষ্যকার চৌধুরী জাফরউল্লাহ শারাফাতের বোনের ছেলে। ক্যাম্পাস ক্যারিয়ারে সাফল্যের গল্পে মা ডালিয়া চৌধুরী ডনি এবং বাবা এ. এস. এম সিরাজুল হকের সঙ্গে ছিলেন সাজিদ হক। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন এমি জান্নাত।
নিউজবাংলা: আপনি তো বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড, পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ে উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী হিসেবে কর্মরত। সেখান থেকে প্রশাসন ক্যাডারে আসার জার্নিটা কেমন ছিল?
সাজিদ হক: বিসিএস জার্নিটাই অনেক লম্বা। আমি যখন পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ে সিভিল ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে জয়েন করি, তার ঠিক দুই মাস পরই বিসিএস পরীক্ষা শুরু হয়। এরমধ্যেই পড়াশোনা চালিয়ে যাই। প্রিলিমিনারি পাস করার পরই পানি উন্নয়ন বোর্ডের সবচেয়ে কঠিন সময় যাচ্ছিল। নদী ভাঙন হয় সে সময়। তার পাশাপাশি পড়াশোনা করে লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হই।
নিউজবাংলা: চাকরির পাশাপাশি আরেকটি সরকারি চাকরির জন্য আবার পড়াশোনা কতটা সংগ্রামের ছিল?
সাজিদ হক: যে সময়টা আমার পরীক্ষা হয়েছে সে সময় কাজের চাপ অনেক বেশি ছিল। ২৪ ঘণ্টা ডিউটি করতে হতো। এর মাঝে পড়াশোনা চালিয়ে যাওয়া আসলেই অনেক কঠিন ছিল। তবে সে সময় আমার সহকর্মীরা এবং সিনিয়র ভাইয়েরা অনেক সাপোর্ট দিয়েছেন। তারা সবসময় পাশে থেকেছেন এবং পরামর্শ দিয়েছেন। ঢাকার বাইরে পোস্টিং হওয়ায় মা-বাবা দূরে থাকলেও তাদের সাপোর্ট সবসময় ছিল বলেই কঠিন হলেও সম্ভব হয়েছে।
নিউজবাংলা: ফলাফলের দিন অনুভূতি কেমন ছিল?
সাজিদ হক: পরীক্ষা ভালো হওয়ায় আশাবাদী ছিলাম যে ভালো কিছুই হবে। মা-বাবা তো অপেক্ষায় ছিলেন রেজাল্ট কবে দেবে। রেজাল্ট দেয়ার দিন অফিসের কাজে বেশি ব্যস্ত ছিলাম যেন টেনশন কম হয়। অপেক্ষার পালা শেষ হলো প্রশাসন ক্যাডারে নিজের রোল দেখার পর। সেই অনুভূতিটা আসলে অন্যরকম!
নিউজবাংলা: ইঞ্জিনিয়ার হওয়ার পরও প্রশাসনের প্রতি আগ্রহ কেন?
সাজিদ হক: বুয়েট থেকে পাস করার পর অনেকের ড্রিম জব থাকে পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ে ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে জব করার। সেখানে থাকার পরও আমি দেখলাম, প্রশাসনে যারা আছেন তারা প্রতিটা চাকরির সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত। কো-অর্ডিনেশন থেকে শুরু করে মনিটরিং- প্রতিটা কাজে তাদের ভূমিকা রাখার সুযোগ আছে। এই বৈচিত্র্যময় ক্যারিয়ারটাই আমাকে আকর্ষণ করত।
নিউজবাংলা: আপনার এই লক্ষ্যে পৌঁছাতে কাদের অবদান সবচেয়ে বেশি?
সাজিদ হক: সর্বপ্রথম মহান আল্লাহর প্রতি অশেষ কৃতজ্ঞতা। এরপর আমার মা-বাবা তো সবসময় পাশে ছিলেন। এরকম একটা সংগ্রামে সবার সাপোর্ট দরকার হয়। সেক্ষেত্রে আমার মামা, চাচা, সহকর্মী, বন্ধু এবং সিনিয়র ভাইরা সব সময় আমাকে অনুপ্রেরণা দিয়েছেন।
নিউজবাংলা: প্রশাসনের ব্যক্তি হিসেবে দেশের জন্য কী অবদান রাখতে চান?
সাজিদ হক: বুয়েট থেকে পাস করার পর ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে সরকারি চাকরি পেলেও আমার সবকিছু ঘিরে থাকত প্রশাসন ক্যাডারে যাওয়ার স্বপ্ন। আমার ব্যক্তিগত জায়গা থেকে ফিল করেছি যে, এখানে গেলে আমি দেশের জন্য অনেক কিছুই করতে পারব। যেহেতু এখানে ডাইনামিক কাজ করার সুযোগ বেশি এবং আমি চাই দেশের জন্য, মানুষের জন্য নিজের কাজের মাধ্যমে অবদান রাখতে।
নিউজবাংলা: যারা ক্যারিয়ারে সফল হতে চায়, তাদের জন্য আপনার পরামর্শ কী?
সাজিদ হক: প্রথমত, লক্ষ্য ঠিক রাখতে হবে। কনফিউজড হওয়া যাবে না। অনেকেই দেখা যায়, সকালে সরকারি চাকরির জন্য পড়ছেন। আবার বিকেলে বিদেশে যাওয়ার জন্য জিআরই পড়ছেন। আবার এর মাঝে প্রাইভেট জব করছেন। একেকটা তো একেক রকম ক্যারিয়ার। যার যেটা লক্ষ্য থাকবে, সেটাকেই ঠিক রেখে কঠোর পরিশ্রম করতে হবে। পরিশ্রম কখনও বৃথা যায় না। তাই লক্ষ্য স্থির রেখে কাজ করে যেতে হবে।
ছেলের সাফল্যে মা ডালিয়া হক এবং বাবা এ.এস.এম সিরাজুল হকের উচ্ছ্বাসও ছিল চোখে পড়ার মতো।
নিউজবাংলা: ছেলেকে নিয়ে কী স্বপ্ন দেখেন?
ডালিয়া হক: ছেলের ওপর যেন আল্লাহর রহমত থাকে। সে যেন একজন ভালো মানুষ হিসেবে সমাজের জন্য যা যা করণীয়, সবটা সততার সঙ্গে করে।
নিউজবাংলা: সন্তানের সাফল্যে অনুভূতিটা কেমন?
সিরাজুল হক: আমার ছেলে শুধু পড়াশোনা করতে হবে বলে পড়েনি, সে সেটা উপভোগ করে করেছে। ওর বিনোদন ছিল পড়াশোনা। এ পর্যন্ত তার যেটা লক্ষ্য ছিল, সেটাতে সে পৌঁছেছে বলে ব্যক্তিগতভাবে আমি মনে করি। আমরা তৃপ্ত। আশা করি, বাকি দিনগুলোতে ওর প্রতি অর্পিত দায়িত্ব ও পালন করতে পারবে।
আরও পড়ুন:আইসিবি ইসলামিক ব্যাংক সম্প্রতি নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। আগ্রহী প্রার্থীরা আগামী ১৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন।
প্রতিষ্ঠানের নাম: আইসিবি ইসলামিক ব্যাংক
পদের নাম: ব্র্যাঞ্চ ম্যানেজার
পদসংখ্যা: ৬
শিক্ষাগত যোগ্যতা: যেকোনো বিষয়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি থাকতে হবে। স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ভালো ফলাফলসহ ফিন্যান্স, ম্যানেজমেন্ট, মার্কেটিং বা অর্থনীতিতে স্নাতকোত্তর/এমবিএ ডিগ্রি।
অভিজ্ঞতা: করপোরেট ব্যাংকিং, ইসলামিক ব্যাংকিং, রিটেইল ব্যাংকিং ও এসএমই ক্ষেত্রে অন্তত পাঁচ বছর চাকরির অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
চাকরির ধরন: ফুল টাইম
প্রার্থীর ধরন: নির্ধারিত নয়
বয়স: সর্বোচ্চ ৪৫ বছর
বেতন: আলোচনা সাপেক্ষে
অন্যান্যা সুবিধা: প্রভিডেন্ট ফান্ড, গ্র্যাচুইটি, বছরে দুটি উৎসব বোনাস, বিমা, মেডিক্যাল ভাতা, টি/এ, মোবাইল বিল ও সপ্তাহে দুই দিন ছুটির সুযোগ আছে।
কর্মস্থল: ঢাকা, চট্টগ্রাম, সিলেট ও বরিশাল
আবেদনের নিয়ম: আগ্রহীরা বিডিজবস-এর মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ১৬ ডিসেম্বর ২০২৩
সূত্র: বিডিজবস ডটকম
আরও পড়ুন:যুক্তরাজ্যভিত্তিক দাতব্য সংস্থা ক্রিশ্চিয়ান এইড বাংলাদেশে সম্প্রতি নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। আগ্রহী প্রার্থীরা আগামী ১৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত আবেদন করতে পারবেন।
প্রতিষ্ঠানের নাম: ক্রিশ্চিয়ান এইড
পদের নাম: অ্যাডভোকেসি অ্যান্ড কমিউনিকেশন অফিসার
পদসংখ্যা: নির্ধারিত নয়
শিক্ষাগত যোগ্যতা: সংশ্লিষ্ট বিষয়ে স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রি।
অভিজ্ঞতা: উন্নয়ন খাতে অন্তত ৬ বছরের চাকরির অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। এর মধ্যে বড় কোনো প্রকল্পে টেকনিক্যাল পদে অন্তত ৩ বছরের চাকরির অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
চাকরির ধরন: চুক্তিভিত্তিক
বয়স: নির্ধারিত নয়
বেতন: ১৬ লাখ ৩৯ হাজার ৪২৮ টাকা
অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা: মেডিক্যাল ভাতা, প্রভিডেন্ট ফান্ড, গ্র্যাচুইটি, জীবন ও স্বাস্থ্যবিমার সুযোগ আছে।
কর্মস্থল: ঢাকা
আবেদনের নিয়ম: আগ্রহীরা এই লিংকের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ১৬ ডিসেম্বর, ২০২৩
সূত্র: ক্রিশ্চিয়ান এইড
আরও পড়ুন:ন্যাশনাল ব্যাংক লিমিটেড সম্প্রতি নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। আগ্রহী প্রার্থীরা আগামী ২২ ডিসেম্বর পর্যন্ত আবেদন করতে পারবেন।
প্রতিষ্ঠানের নাম: ন্যাশনাল ব্যাংক লিমিটেড
পদের নাম: প্রবেশনারি অফিসার
পদসংখ্যা: নির্ধারিত নয়
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্বীকৃত পাবলিক/ প্রাইভেট/ বিদেশি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে যেকোনো বিষয়ে চার বছর মেয়াদি স্নাতক ডিগ্রিসহ এমবিএ/ এমবিএম/ স্নাতকোত্তর ডিগ্রি থাকতে হবে। অথবা সিএসই/ ইইই/ ইটিই/ সিভিল বিষয়ে বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং ডিগ্রি থাকতে হবে। স্নাতক ও স্নাতকোত্তর বা সমমান পর্যায়ে সিজিপিএ-৪-এর স্কেলে ৩ বা ৫-এর স্কেলে ৩.৭৫ থাকতে হবে। এসএসসি ও এইচএসসি বা সমমান পরীক্ষায় জিপিএ-৫-এর স্কেলে অন্তত ৪ থাকতে হবে। ইংরেজি মিডিয়ামের প্রার্থীদের ক্ষেত্রে ‘ও’ লেভেলে তিনটি ‘এ’ ও দুটি ‘বি’ এবং ‘এ’লেভেলে একটি ‘এ’ ও একটি ‘বি’ থাকতে হবে।
অভিজ্ঞতা: নিষ্প্রয়োজন
বেতন: এক বছর প্রবেশনকালে মাসিক বেতন ৪৫ হাজার টাকা (আলোচনা সাপেক্ষে)। প্রবেশনকাল শেষে ‘এক্সিকিউটিভ অফিসার’ হিসেবে চাকরি স্থায়ী হলে ব্যাংকের নীতিমালা অনুযায়ী বেতন-ভাতা দেয়া হবে।
শর্ত: নির্বাচিত প্রার্থীদের এই ব্যাংকে অন্তত তিন বছর চাকরি করবেন মর্মে বন্ডে সই করতে হবে। এ সময় শিক্ষাগত যোগ্যতার মূল সনদ ব্যাংকে জমা রাখতে হবে।
চাকরির ধরন: ফুল টাইম
প্রার্থীর ধরন: নির্ধারিত নয়
বয়স: ২২ ডিসেম্বর ২০২৩ তারিখে সর্বোচ্চ ৩০ বছর
কর্মস্থল: দেশের যেকোনো জায়গায়
আবেদনের নিয়ম: আগ্রহীরা এই লিংকের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ২২ ডিসেম্বর, ২০২৩
সূত্র: ন্যাশনাল ব্যাংক লিমিটেড
আরও পড়ুন:নাসা গ্রুপ অফ ইন্ডাস্ট্রিজ সম্প্রতি নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। আগ্রহী প্রার্থীরা আগামী ২৮ ডিসেম্বর পর্যন্ত আবেদন করতে পারবেন।
প্রতিষ্ঠানের নাম: নাসা গ্রুপ অফ ইন্ডাস্ট্রিজ
পদের নাম: এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর-গার্মেন্টস প্রোডাকশন
পদসংখ্যা: নির্ধারিত নয়
চাকরির ধরন: ফুল টাইম
শিক্ষাগত যোগ্যতা: যেকোনো বিষয়ে স্নাতকোত্তর পাস
অভিজ্ঞতা: ২০ বছর
বয়স: সর্বোচ্চ ৫০ বছর
প্রার্থীর ধরন: পুরুষ
বেতন: আলোচনা সাপেক্ষে
অন্যান্য সুবিধা: কোম্পানির নীতি অনুযায়ী
কর্মস্থল: দেশের যেকোনো স্থানে
আবেদনের নিয়ম: আগ্রহীরা বিডিজবস ডটকম-এর মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ২৮ ডিসেম্বর, ২০২৩
সূত্র: বিডিজবস ডটকম
আরও পড়ুন:আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থা কনসার্ন ওয়ার্ল্ড ওয়াইড বাংলাদেশ সম্প্রতি নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। আগ্রহী প্রার্থীরা আগামী ৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত আবেদন করতে পারবেন।
প্রতিষ্ঠানের নাম: কনসার্ন ওয়ার্ল্ড ওয়াইড বাংলাদেশ
পদের নাম: অ্যাগ্রিকালচারিস্ট
পদসংখ্যা: ১
শিক্ষাগত যোগ্যতা: অ্যাগ্রিকালচারে বিএসসি ও এমএসসি ডিগ্রি থাকতে হবে।
অভিজ্ঞতা: সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে চার বছর চাকরির অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। এর মধ্যে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে অন্তত দুই বছর কাজের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
বেতন: ৯১ হাজার ৪০০ টাকা
অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা: বছরে দুটি উৎসব বোনাস, বৈশাখী ভাতা, জীবন ও স্বাস্থ্যবিমা, ওপিডি ভাতা ও মোবাইল বিলসহ অন্যান্য সুবিধা দেয়া হবে।
চাকরির ধরন: চুক্তিভিত্তিক
প্রার্থীর ধরন: নির্ধারিত নয়
বয়স: সর্বোচ্চ ৬০ বছর
কর্মস্থল: উখিয়া, কক্সবাজার
আবেদনের নিয়ম: আগ্রহীরা বিডিজবস-এর মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ৫ ডিসেম্বর, ২০২৩
সূত্র: বিডিজবস ডটকম
আরও পড়ুন:ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড (ডব্লিউএইচআইএল) সম্প্রতি নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। আগ্রহী প্রার্থীরা আগামী ১৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত আবেদন করতে পারবেন।
প্রতিষ্ঠানের নাম: ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড
পদের নাম: ইন্টার্নাল অডিট অ্যান্ড কমপ্লায়েন্স (ইন্টার্ন)
পদসংখ্যা: ৪
চাকরির ধরন: ইন্টার্নশিপ
শিক্ষাগত যোগ্যতা: যেকোনো স্বনামধন্য বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অ্যাকাউন্টিং/ফাইন্যান্সে স্নাতক, স্নাতকোত্তর
অভিজ্ঞতা: ১ থেকে ২ বছর
বয়স: ২৪ থেকে ৩০ বছর
বেতন: আলোচনা সাপেক্ষে
অন্যান্য সুবিধা: কোম্পানিত নীতি অনুযায়ী
কর্মস্থল: গাজীপুর
আবেদনের নিয়ম: আগ্রহীরা বিডিজবস ডটকম-এর মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ১৬ ডিসেম্বর, ২০২৩
সূত্র: বিডিজবস ডটকম
আরও পড়ুন:
মন্তব্য