সেলস ম্যানেজার পদে জনবল নিয়োগ দিচ্ছে পারটেক্স টিস্যু। আগ্রহী প্রার্থীকে ৫ ফেব্রুয়ারির মধ্যে ডাকে অথবা ইমেইলে আবেদনপত্র পাঠাতে হবে।
.
১. পদের নাম: ডিভিশনাল সেলস ম্যানেজার
পদের সংখ্যা: উল্লেখ নেই
বেতন: উল্লেখ নেই
শিক্ষাগত যোগ্যতা: ব্যাচেলর / মাস্টার্স ডিগ্রি
অভিজ্ঞতা: ১০ থেকে ১২ বছর
.
২. পদের নাম: রিজিওনাল সেলস ম্যানেজার
পদের সংখ্যা: উল্লেখ নেই
বেতন: উল্লেখ নেই
শিক্ষাগত যোগ্যতা: ব্যাচেলর
অভিজ্ঞতা: ৮ থেকে ১০ বছর
.
আগ্রহী প্রার্থীকে টিস্যু সেলস, মার্কেটিং এবং ব্র্যান্ডিং বিষয়ে অভিজ্ঞ হতে হবে।
নিয়োগপ্রাপ্ত প্রার্থীকে বাংলাদেশের যেকোনো জায়গায় কাজ করতে হতে পারে।
আবেদপত্র পাঠানোর ঠিকানা: পারটেক্স টিস্যু, শান্তা ওয়েস্টার্ন টাওয়ার, লেভেল-১৩, ১৮৬ বীর উত্তম মীর শওকত রোড, তেজগাঁও, ঢাকা-১২০৮।
ই-মেইল: [email protected]
বিজ্ঞপ্তিটি দেখতে এখানে ক্লিক করুন।
আরও পড়ুন:চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইয়াহ্ইয়া আখতার। শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মুখে বুধবার এই নিয়োগ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সরকারি সাধারণ বিশ্ববিদ্যালয় শাখার উপসচিব মো. শাহীনুর ইসলাম স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে এই নিয়োগ দেয়া হয়।
উপাচার্য নিয়োগের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের (ভারপ্রাপ্ত) রেজিস্ট্রার কে এম নূর আহমদ ও উপ-সচিব মো. শাহীনুর ইসলাম। উপসচিব বলেন, ‘অধ্যাপক ইয়াহ্ইয়া আখতারকে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য পদে সাময়িকভাবে নিয়োগ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।’
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, রাষ্ট্রপতি ও চ্যান্সেলরের অনুমোদনক্রমে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় আইন ১৯৭৩ এর ১২(২) ধারা অনুযায়ী অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইয়াহইয়া আখতারকে বিশ্ববিদ্যালয়ে সাময়িকভাবে উপাচার্য পদে পাঁচ শর্তে নিয়োগ প্রদান করা হলো।
শর্তগুলো হলো- উপাচার্য পদে এই নিয়োগ যোগদানের তারিখ থেকে কার্যকর হবে; উপর্যুক্ত পদে তিনি তার অবসর অব্যবহিত পূর্ব পদের সমপরিমাণ বেতন-ভাতাদি প্রাপ্য হবেন; তিনি বিধি অনুযায়ী পদসংশ্লিষ্ট অন্য সুবিধা ভোগ করবেন; বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে তিনি সার্বক্ষণিকভাবে ক্যাম্পাসে অবস্থান করবেন এবং রাষ্ট্রপতি ও চ্যান্সেলর প্রয়োজনে যে কোনো সময় এ নিয়োগ বাতিল করতে পারবেন।
প্রফেসর ড. ইয়াহ্ইয়া আখতার ১৯৮২ সাল থেকে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে রাজনীতি বিজ্ঞান বিভাগে শিক্ষকতা করছেন। তিনি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিষয়ে বিএ অনার্স এবং এমএ, কানাডায় ইউনিভার্সিটি অফ ওয়াটারলু থেকে একই বিষয়ে দ্বিতীয় এমএ এবং অস্ট্রেলিয়ার ইউনিভার্সিটি অফ সিডনি থেকে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন।
আরও পড়ুন:জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন উপাচার্য (ভিসি) হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. জাহাঙ্গীর আলম। তাকে নিয়োগ দিয়ে বুধবার প্রজ্ঞাপন জারি করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।
নিয়োগের শর্তে বলা হয়েছে, ভাইস-চ্যান্সেলর হিসেবে তার নিয়োগের মেয়াদ যোগদানের তারিখ থেকে চার বছর হবে। উপর্যুক্ত পদে তিনি তার বর্তমান পদের সমপরিমাণ বেতন-ভাতাদি পাবেন। তিনি বিধি অনুযায়ী পদসংশ্লিষ্ট অন্যান্য সুবিধা ভোগ করবেন।
তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে সার্বক্ষণিকভাবে বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে অবস্থান করবেন। রাষ্ট্রপতি ও চ্যান্সেলর প্রয়োজনে যে কোনো সময় এ নিয়োগ বাতিল করতে পারবেন।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে (জাবি) নতুন দুই উপ-উপাচার্য ও কোষাধ্যক্ষ নিয়োগ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।
বুধবার মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের উপ-সচিব শাহীনুর ইসলাম স্বাক্ষরিত পৃথক তিনটি প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে এই নিয়োগ দেয়া হয়।
নিয়োগপ্রাপ্তরা হলেন- প্রো-উপাচার্য (প্রশাসন) পদে প্রাণরসায়ন ও অনুপ্রাণ বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক সোহেল আহমেদ, প্রো-উপাচার্য (শিক্ষা) পদে উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক মাহফুজুর রহমান এবং ট্রেজারার পদে গণিত বিভাগের অধ্যাপক এবং গাণিতিক ও পদার্থ বিষয়ক অনুষদের ডিন অধ্যাপক আব্দুর রব।
প্রজ্ঞাপনগুলোতে বলা হয়, এই নিয়োগ চার বছরের জন্য হলেও রাষ্ট্রপতি বা আচার্য যে কোনো সময় এ নিয়োগ বাতিল করতে পারবেন। তাদের বেতন হবে বর্তমান বেতনের সমান। বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন-বিধি ছাড়াও ভাইস-চ্যান্সেলর কর্তৃক প্রদত্ত ক্ষমতা ও দায়িত্ব পালন করবেন তারা। এছাড়াও ক্যাম্পাসে অবস্থান করতে হবে তাদের।
প্রসঙ্গত, গত ৫ আগস্ট স্বৈরাচার সরকারের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পদত্যাগ করে দেশ ছাড়ার পর ওই সরকারের আমলে বিভিন্ন পদে নিয়োগপ্রাপ্তরা একে একে পদত্যাগ করা শুরু করেন। এর ধারাবাহিকতায় ৭ আগস্ট জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, ১৩ আগস্ট প্রো-উপাচার্য (শিক্ষা) এবং ১৯ আগস্ট প্রো-উপাচার্য (প্রশাসন) ও ট্রেজারার পদত্যাগ করেন।
মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক উপদেষ্টা ফারুক-ই-আজম বলেছেন, ‘সরকারি ও আধাসরকারি প্রতিষ্ঠানে মুক্তিযোদ্ধা কোটায় কতজনের চাকরি হয়েছে, এর একটি তালিকা প্রস্তুত করা হচ্ছে।’
একইসঙ্গে মুক্তিযুদ্ধ না করে যারা মুক্তিযোদ্ধার সনদ নিয়েছেন তাদের বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে জানিয়েছেন তিনি। সূত্র: ইউএনবি
ফারুক-ই-আজম বলেন, ‘বিগত আন্দোলনে প্রধান বক্তব্য ছিল মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের কোটা। তাই মুক্তিযোদ্ধা কোটায় কতজনের চাকরি হয়েছে তার একটি তালিকা প্রস্তুত হওয়ার পর পুরো বিষয়টি নিয়ে আমরা আপনাদের সামনে উপস্থাপন করব।’
রোববার সচিবালয়ে নিজ দপ্তরে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।
উপদেষ্টা বলেন, ‘যাদের মুক্তিযোদ্ধা কোটায় চাকরি হয়েছে তারা প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধার সন্তান কি না, ন্যায্যভাবে হয়েছে কি না- বিষয়টি আপনাদের সামনে উপস্থাপন করব। এ বিষয়ে কাজ হচ্ছে। সেখানে বহুবিধ মামলা রয়েছে। তিন হাজার সাত শ’র মতো মামলা পেন্ডিং আছে, রিট করা আছে। সেই মামলাগুলো অ্যাড্রেস করা হবে।’
তিনি বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয় ও মুক্তিযোদ্ধা হওয়ার মাঝখানে একটা প্রাতিষ্ঠানিক বিষয় রয়েছে, সেটা হচ্ছে জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল জামুকা। কারা মুক্তিযোদ্ধা হবে না হবে- সেটা জামুকা নির্ধারণ করে দিত। মন্ত্রণালয় শুধু তাদের নির্ধারিত হওয়া বিষয়টি বাস্তবায়নে যেত।
‘এটার আইনগত বিষয়গুলো খতিয়ে দেখা হচ্ছে। এছাড়া বহু জায়গা থেকে অভিযোগ আসছে। ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা হয়েছে, মুক্তিযোদ্ধার সংজ্ঞার ক্ষেত্রেও আপত্তি আছে। এসব বিষয়ে আমরা যখন একটা পর্যায়ে যাব তখন আপনাদের ডেকে জাতিকে জানিয়ে দেয়া হবে।’
মুক্তিযোদ্ধার তালিকা রিভিউ হবে কি না- এ বিষয়ে উপদেষ্টা বলেন, ‘অবশ্যই হবে, যেন মুক্তিযোদ্ধারা তাদের সম্মানটা ফিরে পান। মুক্তিযুদ্ধ তো আমাদের জাতীয় জীবনে অনন্য ঘটনা। আমরা হাসি-মশকরা বা অবহেলা দিয়ে তা নষ্ট করতে পারি না।
‘এরকম গৌরবোজ্জ্বল ও ত্যাগের বীরত্বের মহিমা জাতির কাছে তো আর আসেনি। যারা সত্যিকারের মুক্তিযোদ্ধা তারা ওটাই ফিরে পেতে চান। এটাই তাদের ফিরে পাওয়ার আকুতি।’
ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের চিহ্নিত করতে পারলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে কি না- জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘কেন নেব না। এটা তো জাতির সঙ্গে প্রতারণা। এটা তো শাস্তিযোগ্য অপরাধ। যারা সত্যিকারের মুক্তিযোদ্ধা তারা এ বিষয়টি নিয়ে অপমানিত বোধ করছেন।’
আরও পড়ুন:তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মো. হুমায়ুন কবীর খোন্দকার এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সচিব মো. সামসুল আরেফিনকে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওএসডি) করা হয়েছে। এছাড়া স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ভারপ্রাপ্ত মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. রোবেদ আমিনের নিয়োগ বাতিল করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে দুই সচিবকে বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা করার প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।
আর স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের পারসোনেল-২ শাখার সিনিয়র সহকারী সচিব মো. আবু রায়হান দোলন স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে রোবেদ আমিনকে সরিয়ে দেয়ার সিদ্ধান্ত জানানো হয়। স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের নতুন নিয়োগপ্রাপ্ত মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. নাজমুল হোসেনকে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের অতিরিক্ত দায়িত্ব দেয়ার কথাও প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়।
ছাত্র-জনতার বিক্ষোভের মুখে ৫ আগস্ট তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পদত্যাগ করে দেশত্যাগের তিন দিন পর ৮ আগস্ট দেশ পরিচালনার দায়িত্ব নেয় ড. ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। এরপরই আওয়ামী লীগ সরকারের আস্থাভাজন হিসেবে পরিচিত চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ পাওয়া সব সচিবকে সরানোর সিদ্ধান্ত নেয় সরকার। এর ধারাবাহিকতায় দুই সচিবকে ওএসডি করা হলো বলে মনে করা হচ্ছে।
এদিকে গত ১৮ আগস্ট স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ভারপ্রাপ্ত মহাপরিচালক হিসেবে নিয়োগ পাওয়া অধ্যাপক ডা. রোবেদ আমিনকে নিয়োগের ২৫ দিনের মাথায় চিকিৎসকদের টানা আন্দোলনের মুখে বৃহস্পতিবার তাকে সরানোর সিদ্ধান্ত দেয় মন্ত্রণালয়।
এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, ‘অধ্যাপক ডা. নাজমুল হোসেন, মহাপরিচালক, স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরকে তার নিজ দায়িত্বের অতিরিক্ত হিসেবে পুনরাদেশ না দেয়া পর্যন্ত স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের দায়িত্ব অর্পণ করা হলো। জনস্বার্থে জারিকৃত এ আদেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে।’
আরও পড়ুন:বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) উপাচার্য পদে নিয়োগ পেয়েছেন অধ্যাপক ড. আবু বোরহান মোহাম্মদ বদরুজ্জামান। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়টির পুরকৌশল বিভাগের অধ্যাপক।
একই দিনে বুয়েটে উপ-উপাচার্যও নিয়োগ দেয়া হয়েছে। এই পদে নিয়োগ পেয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়টির ইলেক্ট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেক্ট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক ড. আব্দুল হাসিব চৌধুরী।
বৃহস্পতিবার শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের জারি করা পৃথক প্রজ্ঞাপনে তাদেরকে সংশ্লিষ্ট পদে নিয়োগ দেও হয়। এতে সই করেছেন উপ-সচিব মোছা. রোখছানা বেগম।
উপাচার্যকে নিয়োগ দিয়ে জারি করা প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, রাষ্ট্রপতি ও আচার্যের অনুমোদনক্রমে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাদেশ, ১৯৬১-এর ১১(১) এবং (২) ধারা অনুযায়ী বিশ্ববিদ্যালয়টির পুরকৌশল বিভাগের অধ্যাপক ড. আবু বোরহান মোহাম্মদ বদরুজ্জামানকে বুয়েটের উপাচার্য পদে নিয়োগ দেয়া হলো।
তাকে নিয়োগের শর্তে বলা হয়েছে, যোগদানের তারিখ থেকে তার নিয়োগ কার্যকর হবে। আগামী চার বছর তিনি এই পদে দায়িত্ব পালন করবেন। রাষ্ট্রপতি প্রয়োজন মনে করলে যে কোনো সময় তার নিয়োগ বাতিল করতে পারবেন।
তাছাড়া উপাচার্য পদে তিনি তার বর্তমান পদের সমপরিমাণ বেতন-ভাতা পাবেন। বিধি অনুযায়ী তিনি অন্যান্য সুবিধা ভোগ করবেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে সার্বক্ষণিক তিনি ক্যাম্পাসে অবস্থান করবেন।
প্রথক প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, রাষ্ট্রপতি ও আচার্যের অনুমোদনক্রমে দ্য ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজি ইউনিভার্সিটি (সংশোধিত) অ্যাক্ট, ২০০১-এর ৩ নং অনুচ্ছেদে সন্নিবেশিত ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজি ইউনিভার্সিটি অর্ডিন্যান্স, ১৯৬১-এর ১২ (এ) ধারা অনুযায়ী অধ্যাপক ড. আব্দুল হাসিব চৌধুরীকে বুয়েটের উপ-উপাচার্য পদে নিয়োগ দেয়া হলো।
তিনি আগামী চার বছর এ পদে দায়িত্ব পালন করবেন। তবে রাষ্ট্রপতি প্রয়োজন মনে করলে যে কোনো সময় তার নিয়োগ বাতিল করতে পারবেন।
আরও পড়ুন:বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর লেফটেন্যান্ট জেনারেল আহম্মদ তাবরেজ শামস চৌধুরী ও মেজর জেনারেল হামিদুল হককে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানো হয়েছে।
প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের এক প্রজ্ঞাপনে বৃহস্পতিবার এ তথ্য জানানো হয়।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, তাদের আর্মি অ্যাক্ট সেকশন-১৮, আর্মি অ্যাক্ট (রুলস) ১২ (১), আর্মি রেগুলেশন্স (রুলস) ৭৮ (সি), ২৫৩ (সি) (ii), ২৬১, সংশোধিত আর্মি রেগুলেশন্স (রুলস) ২৬২ (৪) ও ২৬৯ (এ), আর্মি রেগুলেশন্স (ইনস্ট্রাকশন্স) ১৬৮ (বি) এবং কমপেনডিয়াম অব মিলিটারি পেনশন-১৯৮১ এর বিধি-৯ (কে) অনুসারে প্রশাসনিক ব্যবস্থার আওতায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর চাকরি থেকে ‘অকালীন (বাধ্যতামূলক) অবসর’ প্রদান করা হলো।
এই আদেশ জারির তারিখ থেকে ১৫ দিনের মধ্যে উক্ত কর্মকর্তাদের অবসর কার্যকর হবে বলে প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়েছে।
এর আগে মঙ্গলবার আর্মি ট্রেনিং অ্যান্ড ডকট্রিন কমান্ডের জিওসি লেফটেন্যান্ট জেনারেল মুজিবুর রহমানকে বরখাস্ত এবং লেফটেন্যান্ট জেনারেল মোহাম্মদ সাইফুল আলমকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানো হয়।
মন্তব্য