× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

প্রযুক্তি
আইওএস ১৫ আইফোনের ফেসটাইম এখন অ্যান্ড্রয়েড উইন্ডোজে
google_news print-icon

আইওএস ১৫: আইফোনের ফেসটাইম এখন অ্যান্ড্রয়েড, উইন্ডোজে

আইওএস-১৫-আইফোনের-ফেসটাইম-এখন-অ্যান্ড্রয়েড-উইন্ডোজে
অ্যাপল তাদের অপারেটিং সিস্টেমের নতুন সংস্করণ আইওএস ১৫ উন্মোচন করেছে। ছবি: সংগৃহীত
অ্যাপল সোমবার রাতে আনুষ্ঠানিকভাবে তাদের অপারেটিং সিস্টেমের নতুন সংস্করণ আইওএস ১৫ উন্মোচন করেছে। উন্মোচনের আগে আইওএসটি নিয়ে নানা ধরনের গুজব ছড়ায়।

অ্যাপল এতদিন তাদের অনেক ফিচার শুধু নিজেদের জন্য সীমাবদ্ধ রাখলেও এখন তা অন্য অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহারকারীদের জন্যও সহজ করে দিচ্ছে।

প্রতিষ্ঠানটি সোমবার রাতে আনুষ্ঠানিকভাবে তাদের অপারেটিং সিস্টেমের নতুন সংস্করণ আইওএস ১৫ উন্মোচন করেছে। উন্মোচনের আগে আইওএসটি নিয়ে নানা ধরনের গুজব ছড়ায়।

কিন্তু সেসব গুজবকে পাত্তা না দিয়ে নতুন সংস্করণে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক প্রতিষ্ঠানটি তাদের ডিভাইসকে আরও যোগাযোগ সক্ষম ও বহুমুখী করতে ফেসটাইম, আইমেসেজ ফিচারটিকে আরও উন্নত করার কথা জানায়।

আইওএস ১৫ সংস্করণে অ্যাপল অ্যান্ড্রয়েড ও উইন্ডোজ ব্যবহারকারীদের ফেসটাইমে যুক্ত হওয়ার সুযোগ দিচ্ছে। বিশ্বজুড়ে করোনাভাইরাস মহামারিতে কোনো কিছু স্পর্শ করার ক্ষেত্রে সতর্ক হয়েছে মানুষ। ফলে ফেসটাইমের চাহিদা বেড়েছে।

সোমবার রাতে অ্যাপলের সফটওয়্যার ডেভেলপারদের বার্ষিক সম্মেলন ডব্লিউডব্লিউসি থেকে আইওএস ১৫ সংস্করণটি উন্মোচন করা হয়।

অ্যাপল বলছে, তাদের নতুন সেবাটি নেয়া যাবে অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোন বা উইন্ডোজচালিত কম্পিউটার থেকে। আগে এ ক্ষেত্রে শুধু আইম্যাক ও আইফোন থেকে এই কলে যুক্ত হওয়া যেত।

ফেসটাইম ফিচারটি অনেকটা জুম কলের মতো কাজ করে। এখানেও জুমের মতো মিটিংয়ের লিংক তৈরি করে তা অন্যদের সঙ্গে শেয়ার করা যাবে। লিংকে ক্লিক করে ফেসটাইম কলে যুক্ত হতে পারবেন অ্যান্ড্রয়েড ও উইন্ডোজ ব্যবহারকারীরাও।

উন্মোচন অনুষ্ঠানে অ্যাপল জানায়, তারা ফেসটাইমকে আরও সহজ, আরও বেশি মানুষের কাছে এবং আরও বাস্তবভিত্তিক করে তুলতে চায়। সে কারণেই এমন পরিবর্তন আনা হয়েছে।

ফেসটাইমে করা যাবে স্ক্রিন শেয়ারিং, এমনকি গেইমিংও।

নতুন ফিচার হিসেবে ফেসটাইমে থাকছে শেয়ারপ্লে। এতে একসঙ্গে অনেকে মিলে ভিডিও দেখা ও মিউজিক শুনতে পারবেন।

অ্যাপল টিভি, ডিজনি, হুলু, এইচবিওম্যাক্স, টিকটক, মাস্টারক্লাস বা প্যারামাউন্টের মতো স্ট্রিমিং সাইটও দেখা যাবে একসঙ্গে।

অর্থাৎ যে যেখানেই অবস্থান করুক, একটি সিনেমা সবাই মিলে দেখা যাবে ফেসটাইমের এই ফিচারে।

এ ছাড়া আইওএস ১৫ সংস্করণে আরও নতুন ফিচারের মধ্যে আরও উন্নত করা হয়েছে আইমেসেজ, নোটিফিকেশন ও ফোকাস ফিচার, ফটো, সার্চ, ওয়ালেট, ম্যাপ ওয়েদার ফিচার।

মন্তব্য

আরও পড়ুন

প্রযুক্তি
Keshavpur Ramchandrapur road is submerged in water and the locals are suffering

কেশবপুর-রামচন্দ্রপুর সড়কটি পানিতে তলিয়ে থাকায় চরম দুর্ভোগে স্থানীয়রা

কাজে আসছে না ৪ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত ব্রিজ
কেশবপুর-রামচন্দ্রপুর সড়কটি পানিতে তলিয়ে থাকায় চরম দুর্ভোগে স্থানীয়রা

যশোরের কেশবপুর উপজেলা সদরের সাথে কেশবপুর-ভায়া রামচন্দ্রপুর বাইপাস সড়কের হরিহর নদীর ওপর ব্রিজ নির্মাণ করলেও নদী দুপাড়ের সংযোগ সড়কটি বন্যার পানির পানিতে ভেসে যাওয়ায় ১০টি গ্রামের শত শত পরিবারের দুর্ভোগ চরমে উঠেছে। গত ২০২৩ সালে ৩ কোটি ৭৮ লাখ টাকা ব্যয়ে ওই বাইপাস সড়কের হরিহর নদীর ওপর ব্রিজটি নির্মাণ করা হয়। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, বিগত কয়েক বছরের বন্যায় কেশবপুর উপজেলা সদর ৬নং ইউনিয়নের কেশবপুর ভায়া রামচন্দ্রপুর সড়কটি পানির তোড়ে ভেসে যায়। এতে গত ১০ বছর ধরে সড়কটি পানিতে তলিয়ে থাকায় ১০টি গ্রামের মানুষ ও যান চলাচলে দুর্ভোগ বেড়েছে। সড়কটি পানিতে তলিয়ে থাকায় এসব এলাকার মানুষের কেশবপুর ও মনিরামপুর উপজেলা সদরে যেতে তাদের প্রায় ৫ কিলোমিটার ঘুরে শহরে যেতে হয়। যশোর-সাতক্ষীরা সড়কের যানজট নিরসনের লক্ষ্যে কেশবপুর-রামচন্দ্রপুর বাইপাস সড়কসহ ব্রিজ নির্মাণ করা হয়। যার সুফল ভোগ করছিল কেশবপুর পৌরসভার মধ্যকুল, হাবাসপোল, বালিয়াডাঙ্গা, ব্রহ্মকাটি এবং সদর ইউনিয়নের রামচন্দ্রপুর, বেলকাটি, ব্যাসডাঙ্গাসহ মনিরামপুর উপজেলার নাগরঘোপ, মুজগুন্নী ও বাডবিলাসহ ১০টি গ্রামের মানুষ। এরই মধ্যে পানি উন্নয়ন বোর্ডের অপরিকল্পিতভাবে খাল ও নদী খননসহ ঘের নির্মাণ করার ফলে গত ১৫ বছর ধরে কেশবপুর পৌরসভাসহ উপজেলার প্রায় শতাধিক গ্রাম বন্যার পানিতে তলিয়ে যায়। এরমধ্যে কেশবপুর পৌরসভার ৯টি ওয়ার্ডের মধ্যে ৩টি ওয়ার্ড ৬ মাস জলাবদ্ধ হয়ে থাকে। এতে এলাকার রাস্তাঘাট শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে আসছে। বর্তমানে কেশবপুর ভায়া রামচন্দপুর সড়কটির সিংহভাগ অংশ পানিতে তলিয়ে আছে। এতে সড়কের ওপর মাছ ও হাঁস চাষ করছে এলাকার লোকজন। এলাকাবাসী দ্রুত সময়ের মধ্যে সড়কটি উঁচু করে নির্মাণ করার জন্য সংশ্লিষ্ট। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন। পৌর সভার ৭নং ওয়ার্ডের মধ্যকুল গ্রামের শাহীন দফাদার ও আব্দুস সোবাহান ড্রাইভার বলেন, বিগত বন্যায় কেশবপুর-রামচন্দ্রপুর সড়কটি ভেসে গিয়ে গত ১০ বছর যাবত মানুষ চলাচলের অন-উপযোগী হয়ে পড়েছে। সড়কটি সংস্কারসহ উঁচু করে নির্মাণ করার জন্য তারা দাবি জানান।

কেশবপুর-রামচন্দ্রপুর সড়কটি পানিতে তলিয়ে থাকায় চরম দুর্ভোগে স্থানীয়রা

উপজেলা ইঞ্জিনিয়ার মো. নাযিমুল হক বলেন, ‘কেশবপুরের যানজট নিরসনের লক্ষ্যে কেশবপুর ভায়া রামচন্দ্রপুর সড়কটি নির্মাণ করা হয়। এ লক্ষ্যে হরিহর নদীর ওপর ২০২৩ সালে ৩ কোটি ৭৮ লাখ টাকা ব্যয়ে একটি সেতু নির্মাণ করা হয়েছে। কিন্তু বর্তমানে সড়কটি পানিতে তলিয়ে থাকায় এলাকার মানুষ এর সুফল থেকে বঞ্চিত। এছাড়া সড়কটি উঁচু করে নির্মাণ করার জন্য যশোর উন্নয়ন প্রকল্প ডিপিপি ভুক্ত তালিকায় রাখা হয়েছে। যার অনুমোদন এখনো পাওয়া যায়নি।

মন্তব্য

প্রযুক্তি
In Kurigram a public signature was held to implement Kachakata Thana as an upazila

কুড়িগ্রামে কচাকাটা থানাকে উপজেলা বাস্তবায়ন করার দাবিতে গণস্বাক্ষর অনুষ্ঠিত

কুড়িগ্রামে কচাকাটা থানাকে উপজেলা বাস্তবায়ন করার দাবিতে গণস্বাক্ষর অনুষ্ঠিত

কুড়িগ্রামের কচাকাটা থানাকে প্রশাসনিক উপজেলা ঘোষণা ও বাস্তবায়নের দাবিতে গণস্বাক্ষর কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার সকালে কচাকাটা উপজেলা বাস্তবায়ন সংগ্রাম পরিষদের আয়োজনে কচাকাটা উচ্চবিদ্যালয় মাঠে এ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়। কর্মসূচিতে শিক্ষক, শিক্ষার্থী, ব্যবসায়ী, রাজনীতিবিদ, কৃষক, সাংবাদিকসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশাজীবী মানুষ গণস্বাক্ষরে অংশ নেন।

উল্লেখ্য, দীর্ঘ এক যুগেরও বেশি সময় ধরে কচাকাটা থানাকে উপজেলা করার দাবিতে আন্দোলন করছে স্থানীয়রা।

গণস্বাক্ষর কর্মসূচির আলোচনা সভায় সাবেক চেয়ারম্যান সৈয়দ আহম্মেদ বাচ্চু ব্যাপারীর সভাপত্বিতে বক্তব্য দেন কেদার ইউনিয়ন পরিষদ চেয়াম্যান আ.খ.ম ওয়াজিদুল কবীর রাশেদ, কচাকাটা ইউপি চেয়ারম্যান শাহাদৎ হোসেন, সমাজকর্মী আনিসুর রহমান তোলা ব্যাপারী প্রমুখ।

এ সময় বক্তারা জানান, কুড়িগ্রাম জেলা সদর থেকে কচাকাটা থানাকে ৪টি নদ-নদী দ্বারা বিচ্ছিন্ন করে রেখেছে। ব্রহ্মপুত্র নদ, শংকোশ, দুধকুমার, গঙ্গাধর নদী পাড়ি দিয়ে অথবা সড়ক পথে নাগেশ্বরী ও ভূরুঙ্গামারী উপজেলা দিয়ে কয়েক ঘণ্টা পথ অতিক্রম জেলা সদরের সাথে যোগাযোগ করতে হয়।

কচাকাটা ইউনিয়নের আয়তন ২৬.৪০ বর্গকিলোমিটার, বল্লভেরখাস ইউনিয়ন-৩৩.৩৯ বর্গকিলোমিটার, নারায়ণপুর ইউনিয়ন ০৭.৮৪ বর্গকিলোমিটার, কেদার ইউনিয়ন-২৪.৪৭ বর্গকিলোমিটার, বলদিয়া ইউনিয়ন ৩৫.৯৯ বর্গকিলোমিটার এবং বামনডাঙ্গা, কালীগঞ্জ ইউনিয়ন অংশ নিয়ে কচাকাটা থানা ২০০৩ সালে গঠিত হয়। এই থানার অধীনে প্রায় ৩ লক্ষাধিক মানুষের বসবাস।

মন্তব্য

প্রযুক্তি
Farmers dream of eating green rice in Narsingdi

নরসিংদীতে সবুজ ধানের খেতে দুলছে কৃষকের স্বপ্ন

নরসিংদীতে সবুজ ধানের খেতে দুলছে কৃষকের স্বপ্ন

নরসিংদী জেলার যেদিকে চোখ যায় সেদিকেই শুধু আমনের খেত, এ যেন সবুজের সমারোহ। আর এই সবুজ ধান গাছে দুলছে কৃষকের স্বপ্ন। অল্প কিছুদিনের মধ্যেই সোনালি ধানের শীষ ঝলমল করবে মাঠের পর মাঠ। রাশি রাশি সোনালি ধানে ভরে উঠবে কৃষক-কৃষাণির শূন্য গোলা। পাশাপাশি তাদের মুখে ফুটে উঠবে হাসির ঝিলিক।

নরসিংদী জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, চলতি মৌসুমে নরসিংদী জেলার ৬টি উপজেলায় ৩৬ হাজার ৯০৯ হেক্টর জমিতে আমন ধান চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়। লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে এখানে ৪১ হাজার ৬৯ হেক্টর জমিতে আমন ধানের চাষ করা হয়েছে, যা লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৪ হাজার ১৬০ হেক্টর বেশি। তার মধ্যে ৩৬ হাজার ১৮০ হেক্টর জমিতে উফশী এবং ৪ হাজার ৪৭৫ হেক্টর জমিতে স্থানীয় জাতের ধানের চাষ করা হয়েছে। খাদ্য উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয় ১২ লাখ ৬৫ হাজার ৬ টন।

উপজেলাওয়ারী হিসেবে নরসিংদী সদর উপজেলায় ৩ হাজার ৬০ হেক্টর, শিবপুরে ৯ হাজার ৩৪৯ হেক্টর, পলাশে ৩ হাজার ৫৬০ হেক্টর, বেলাবতে ৫ হাজার ৬৪০ হেক্টর, মনোহরদীতে ১০ হাজার ৭০০ হেক্টর এবং রায়পুরায় ৮ হাজার ৭৬০ হেক্টর জমিতে আমন ধানের চাষ করা হয়েছে। সূত্র আরও জানায়, নরসিংদী জেলার ৭ হাজার ৫০০ জন কৃষকের মধ্যে প্রণোদনাস্বরূপ সার ও বীজ বিতরণ করা হয়েছে। এছাড়া বিভিন্ন প্রকল্পের আওতায় সার, বীজ ও রোগবালাই কীটনাশক ওষুধ বিতরণ করা হয়েছে। রায়পুরা উপজেলার আমিরগঞ্জ এলাকায় সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, বিস্তীর্ণ এলাকায় আমন ধানের মাঠে সবুজের সমারোহ। প্রতিটি ধান খেতে ধানের শীষ উঁকি দিচ্ছে। কৃষকরা তাদের ধানের জমি পরিচর্যায় ব্যস্ত সময় পার করছেন।

আমিরগঞ্জ গ্রামের প্রান্তিক কৃষক আব্দুল রশিদ জানান, এ বছর তিনি তার ৪ বিঘা জমিতে আমন ধানের চাষ করেছেন। এ সময় তিনি তার জমির সুস্থ-সবল সবুজ ধান গাছে হাত নাড়াচাড়া করছিলেন। এমন সুন্দর ধান খেত দেখে তার মন খুশিতে ভরে উঠেছে।

হাসনাবাদ গ্রামের কৃষক আবুল হোসেন বলেন, ‘মাঠপর্যায়ে কৃষি বিভাগের লোকদের পরামর্শ নিয়ে আমরা উপকৃত।’ নরসিংদী সদর উপজেলার মহিষাশুড়া গ্রামের প্রান্তিক কৃষক দেলোয়ার হোসেন, করিমপুর গ্রামের কৃষক রাজু মিয়া, রসুলপুর গ্রামের কৃষক আব্দুর রাজ্জাকসহ অনেক কৃষকের সঙ্গে আলাপ করে জানা গেছে, এ বছর আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় এবং সময়মতো বৃষ্টি হওয়ার কারণে আমন ধান গাছের চেহারা অনেক সুন্দর হয়েছে। ভালোভাবে ফসল ঘরে তুলতে পারলে তাদের সারা বছরের খাদ্যের চাহিদা পূরণ হবে।

নরসিংদী সদর এবং রায়পুরা উপজেলার চরাঞ্চলের কৃষকের নিচু জমিগুলো আমন ধানের ওপর নির্ভরশীল। চরাঞ্চলের কৃষকরা জানান, বাজারে ধানের পর্যাপ্ত মূল্য না থাকায় তারা হতাশ। তারা জানান, এক বিঘা জমিতে ধান উৎপাদনে যে পরিমাণ অর্থ ব্যয় হয়, যে পরিশ্রম করা হয়, সে তুলনায় ধানের মূল্য পাচ্ছেন না কৃষকরা। ফলে অনেক চাষি তাদের জমিতে ধান চাষে আগ্রহ হারিয়ে ফেলছেন। সরকারের কাছে তাদের দাবি, যেমন করে সার, বীজ ও কীটনাশকের ঘাটতি মেটানো হয়েছে, তেমনি করে তাদের উৎপাদিত ধানের সঠিক মূল্য নির্ধারণ করলে প্রান্তিক চাষিদের দুঃখ-দুর্দশা মুছে যাবে।

নরসিংদী জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক মোহাম্মদ আজিজুল হক বলেন, ‘আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে এবং কোনো প্রকার প্রাকৃতিক দুর্যোগ না ঘটলে এ বছর জেলায় লক্ষ্যমাত্রার অধিক ধান উৎপাদন হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এছাড়া কৃষকের নিবিড় পরিচর্যা, যথাসময়ে জমিতে সার ও কীটনাশক প্রয়োগের ফলে আমন ধানের বাম্পার ফলনের আশা করছে কৃষি বিভাগ।

মন্তব্য

প্রযুক্তি
In Sonargaon husband and wife suffering from cancer are deprived of treatment due to lack of money

সোনারগাঁয়ে অর্থের অভাবে চিকিৎসা বঞ্চিত ক্যান্সার আক্রান্ত স্বামী-স্ত্রী

সোনারগাঁয়ে অর্থের অভাবে চিকিৎসা বঞ্চিত ক্যান্সার আক্রান্ত স্বামী-স্ত্রী

নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে আয়েশা বেগম ও আব্দুল দাইয়ান দম্পত্তির জীবন চলছিল স্বচ্ছলতার মধ্যে দিয়েই। অসুস্থতায় এখন এলোমেলো পুরো সংসার। দীর্ঘদিন ঢাকার দক্ষিণ শাহজাহানপুর এলাকায় বসবাস করতেন এ দম্পত্তির। ২০২২ সালে সোনারগাঁয়ের বৈদ্যেরবাজার ইউনিয়নের আনন্দবাজার এলাকায় গ্রামের বাড়ি চলে আসেন তারা। গ্রামে আসার তিন মাস যাওয়ার পরই তাদের দেহের ক্যান্সার ধরা পড়ে। একজনের ফুসফুসে ক্যান্সার আরেকজনের জরায়ু ক্যান্সার। বর্তমানে অটোরিকশা চালক ছেলে শহিদুল ইসলামের সামান্য আয়ে খেয়ে পড়ে কোনো রকম বেঁচে আছেন তারা।

জানা যায়, ঢাকায় থাকাবস্থায় আয়েশা বেগম কাজ করতেন ঢাকার একটি রেস্তোরাঁয়। তার স্বামী আব্দুল দাইয়ান রিকশাচালক থেকে হয়ে ওঠেন রিকশার গ্যারেজের মালিক। তাদের দুজনের আয়ে তাদের সংসার খুবই স্বাচ্ছান্দ্যে চলছিল। ক্যান্সারের আক্রান্ত হওয়ায় পর সুখের দিন শেষ হয়। প্রথমে আব্দুল দাইয়ানের ফুসফুসে ক্যান্সার ধরা পরে। স্বামীর কিছুটা সেরে উঠার পর জরায়ু ক্যান্সার বাসা বাঁধে আয়েশা বেগমের। চাকরি ব্যবসা সব হারিয়ে এখন সহায় সম্বলহীন হয়ে পড়েছেন তারা। বিত্তবানদের দিকে তাকিয়ে আছেন একটু সহযোগীতার আশায়। কিন্তু অর্থের অভাবে বন্ধ আছে তাদের চিকিৎসা।

আয়েশা বেগম জানান, তার স্বামী আব্দুল দাইয়ান ১০ বছর আগে ফুসফুসের ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়। এরপর তার চিকিৎসা শুরু হলে চার বছরের মাথায় ব্রেইন স্টোক করেন। সর্বস্ব বিক্রি করে চিকিৎসায় যখন কিছুটা ভালোর পথে, তখন নিজে অসুস্থ হয়ে পড়েন। দেড় বছর অসুস্থ থাকার পর চিকিৎসকরা জরায়ু ক্যান্সার সনাক্ত করেন। শুধু তাই নয়, দীর্ঘদিন ভুল ওষুধ সেবনের কারনে বাম কিডনি বিকল হয়ে যায়। দ্বিতীয় স্টেজে থাকা ক্যান্সার চিকিৎসায় প্রয়োজন ৩৫টি কেমোথেরাপি। একটি থেরাপি দেয়ার পর আর্থিক সক্ষমতা না থাকায় বন্ধ হয়ে যায় চিকিৎসা।

তিনি আরো বলেন, চিকিৎসার জন্য অন্তত ১০ লাখ টাকা প্রয়োজন। চিকিৎসক জানিয়েছেন, ঠিকমতো চিকিৎসা করাতে পারলেই সুস্থ হয়ে উঠবেন তিনি। কর্মহীন স্বামী আর নিজের অসুস্থ শরীরের কারণে আয়ের পথ বন্ধ হয়ে গেছে। ছেলে অটোরিকশা চালিয়ে জীবিকা নির্বাহ করলেও তা পর্যাপ্ত নয়। আত্মীয় স্বজনের সহযোগীতা নিয়ে কোনমতে বেঁচে আছেন। সমাজের বিত্তবানদের কাছে তিনি সহযোগিতা কামনা করেছেন।

অসুস্থ স্বামী আব্দুল দাইয়ান বলেন, নিজের অসুস্থতার পর স্ত্রীর অসুস্থতা তাদের পরিবারকে আর্থিকভাবে পঙ্গু করে দিয়েছে। টাকার অভাবে চিকিবৎসা দূরের কথা, এখন না খেয়ে থাকার অবস্থা হয়েছে। বিত্তবানদের সহযোগিতার হাত বাড়াবেন এমনটাই প্রত্যাশা করেছেন। তাদের সহযোগিতা পাঠানোর জন্য বিকাশ ও নগদ নাম্বার- ০১৯১২০২৪৬৯৩। এছাড়াও আয়েশা বেগমের সোনালী ব্যাংক সোনারগাঁ শাখায় সঞ্চয়ী হিসাব রয়েছে। যাহার নং-৩৬১৮৬০১০২১০৪৫।

সোনারগাঁ উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা মো. ইকবাল হোসাইন বলেন, ইতোমধ্যে তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছে। তাদের চিকিৎসার কাগজপত্র আমাদের কাজে জমা দেওয়ার জন্য বলেছি। জেলা কার্যালয়ের সকল প্রক্রিয়া শেষ করে তাদের সহযোগিতা করা হবে।

মন্তব্য

প্রযুক্তি
In Muradnagar the agricultural sector is being swallowed by dredgers in the face of disaster

মুরাদনগরে ড্রেজারে গিলে খাচ্ছে কৃষিজমি, বিপর্যয়ের মুখে কৃষি খাত

*কোনোভাবেই থামানো যাচ্ছে ড্রেজারে মাটি উত্তোলন *প্রশাসনের অভিযানের পরে আবারো সরব হয় ড্রেজার সিন্ডিকেট *বিশেষজ্ঞরা বলছে এভাবে চলতে থাকলে ফসল উৎপাদনে চরম প্রভাব পরবে
মুরাদনগরে ড্রেজারে গিলে খাচ্ছে কৃষিজমি, বিপর্যয়ের মুখে কৃষি খাত

কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলার পূর্ব ধৈইর পশ্চিম ইউনিয়নের কোরবানপুর ও খোষঘর এলাকায় অবৈধ ড্রেজার মেশিন দিয়ে দীর্ঘদিন ধরে চলছে মাটি উত্তোলন। এতে ধ্বংস হচ্ছে উর্বর তিন ফসলি জমি, সরে যাচ্ছে মাটির স্তর, ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে আশপাশের জমি এবং হুমকির মুখে পড়ছে স্থানীয় কৃষকদের জীবিকা। অভিযোগ উঠেছে—প্রশাসনের অভিযানের পর কিছুদিন বন্ধ থাকলেও আবারো একই সিন্ডিকেট আরও বেশি শক্তিশালী হয়ে মাঠে নেমে পড়ে।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, বর্তমানে উপজেলার কোরবানপুরে ৪টি, পেন্নাই গ্রামে ২টি, রোয়াচলা গ্রামে ২টি, ছালিয়াকান্দি ইউনিয়নে ৫টি, দারোরা ইউনিয়নে ৩টি, ধামঘর ইউনিয়নে ২টি এছাড়াও মুকলিশপুর, সীমানার পাড়, জুগিরখিলসহ আরও বেশ কয়েকটি জায়গায় নিয়মিত ড্রেজারের মহোৎসব চলছে।

অভিযোগ রয়েছে—বছরের পর বছর ধরে এই ড্রেজার সিন্ডিকেট প্রশাসনের অভিযানকে সাময়িকভাবে এড়িয়ে আবারো আগের মতো চালু হয়ে যায়। এতে সাধারণ মানুষের মধ্যে তীব্র ক্ষোভ দেখা দিয়েছে।

স্থানীয়দের অভিযোগ, প্রশাসন দীর্ঘমেয়াদি কার্যকর ব্যবস্থা না নেওয়ায় ড্রেজার ব্যবসায়ীরা হয়ে উঠেছে বেপরোয়া।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক কৃষক বলেন, ‘প্রতিদিন জমির বুক ফেটে বালু তুলে নেওয়া হচ্ছে। একসময় যে জমিতে ধান, গম, ডাল সব কিছু হতো, এখন সেখানে পানি জমে থাকে। চাষাবাদ তো দূরের কথা, জমি আর জমি নেই।’

আরেকজন ক্ষতিগ্রস্ত কৃষক বলেন, ‘আমরা বারবার ইউপি সদস্য, চেয়ারম্যান থেকে শুরু করে প্রশাসনের কাছে বলেছি। কিন্তু কিছুক্ষণের জন্য বন্ধ হলেও পরে আগের মতোই ড্রেজার চলে। সবাই দেখেও না দেখার ভান করে।’

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা সারোয়ার এবং আজাদ নামে দুই ব্যক্তি দীর্ঘদিন ধরেই ওই এলাকায় একাধিক ড্রেজার বসিয়ে বালু উত্তোলন করে আসছে। কোরবানপুর জিএম উচ্চ বিদ্যালয়ের দক্ষিণ পাশের পুকুর থেকে শুরু করে কোরবানপুর নতুন কবরস্থানের পাশ পর্যন্ত মোট ৩-৪ স্থানে ড্রেজার মেশিন নিয়মিত চলছে।

ড্রেজার ব্যবসায়ী সারোয়ার অভিযোগের সত্যতা স্বীকার করে বলেন, ড্রেজার শুধু আমার একার চলছে না। পাশেই তো আজাদ ও মামুনের ড্রেজার চলছে। আগে ওটা বন্ধ করুন, পরে আমারটা করব।

অন্য ড্রেজার ব্যবসায়ী আজাদের সঙ্গে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করেও তাকে পাওয়া যায়নি।

উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা ও কৃষিবিদ পাভেল খান পাপ্পু বলেন, ‘অবৈধ ড্রেজিংয়ের কারণে প্রতি বছর আবাদি জমির প্রায় ১ থেকে ২ শতাংশ জমি কমে যাচ্ছে। গত বছর থেকে এ বছর প্রায় ৬০ থেকে ৭০ হেক্টর জমি আবাদ অনুপযোগী হয়ে গেছে। এর সরাসরি প্রভাব পড়ছে ফসল উৎপাদনে।’

এ বিষয়ে সহকারী কমিশনার (ভূমি) সাকিব হাসান খান বলেন, ‘আমি দায়িত্ব গ্রহণের পর কোরবানপুর এলাকায় ইতোমধ্যে ২০-২৫ বার অভিযান পরিচালনা করেছি। অভিযোগ পেলেই আমরা অভিযানে যাই। তবে অভিযান শেষে তারা আবার নতুন পাইপ ও ড্রেজার বসিয়ে মাটি উত্তোলন শুরু করে। ড্রেজারগুলো বিলের মাঝখানে থাকায় অপরাধীদের পাওয়া কঠিন হয়, তাই আমরা ড্রেজার অপসারণ করি। স্থায়ীভাবে বন্ধ করতে জমির মালিকদের নিয়মিত মামলা করার পরামর্শ দিয়ে থাকি।’

মন্তব্য

প্রযুক্তি
The United States sent 54 Indians back to the country in handcuffs

হাতকড়া পরিয়ে ৫৪ ভারতীয়কে দেশে ফেরত পাঠাল যুক্তরাষ্ট্র

হাতকড়া পরিয়ে ৫৪ ভারতীয়কে দেশে ফেরত পাঠাল যুক্তরাষ্ট্র

অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে বসবাস করার অভিযোগে ৫৪ ভারতীয় নাগরিককে দেশে ফেরত পাঠিয়েছে ওয়াশিংটন। রোববার ভোরে হাতে হাতকড়া ও পায়ে বেড়ি পরিয়ে ভারতের হরিয়ানা রাজ্যের ৫০ তরুণকে দেশে পাঠিয়ে দেয়া হয়। তাদের বয়স ২৫ থেকে ৪০ বছরের মধ্যে। তাদের পরিবারের কাছে হস্তান্তর করেছে পুলিশ। খবর এনডিটিভির।

পুলিশ জানায়, দেশে ফেরত আসা এই তরুণরা সবাই অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশ করেছিলেন। এদের মধ্যে ১৬ জন কর্ণালের, ১৫ জন কৈথালের, ৫ জন আম্বালার, ৪ জন যমুনা নগরের, ৪ জন কুরুক্ষেত্রের, ৩ জন জিন্দের, ২ জন সোনিপতের এবং ১ জন করে পঞ্চকুলা, পানিপত, রোহতক এবং ফতেহাবাদের বাসিন্দা।

করনাল পুলিশ জানায়, সবাইকে পরিবারের জিম্মায় দেয়া হয়েছে এবং কোনো দালালের বিরুদ্ধে অভিযোগ পাওয়া যায়নি।

করনালের ডিএসপি সন্দীপ কুমার বলেন, ‘আজ আরো কিছু ভারতীয়কে যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফেরত পাঠানো হয়েছে। এর মধ্যে হরিয়ানার ৫০ জন। কেবল করনাল জেলা থেকেই রয়েছেন ১৬ জন। সবাই ‘ডংকি রুটে’ যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকেছিল, কিন্তু আজ ফেরত এসেছে।’

পুলিশ আরো জানিয়েছে, এ বিষয়ে তদন্ত চলছে।

এই বছরের শুরুতে, মার্কিন কর্তৃপক্ষ শত শত ভারতীয় দেশে ফেরত পাঠায়। গত জানুয়ারিতে ডোনাল্ড ট্রাম্প মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকে, অবৈধ অভিবাসীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিচ্ছে তার প্রশাসন।

মন্তব্য

প্রযুক্তি
Arrested 1 515 in special police operation

পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১,৫১৫

পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১,৫১৫

সারাদেশে গত ২৪ ঘণ্টায় পুলিশের বিশেষ অভিযানে মোট ১ হাজার ৫১৫ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে।

আজ (সোমবার) পুলিশ সদর দফতর থেকে পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

এতে বলা হয়, অভিযানে মামলা ও ওয়ারেন্টভুক্ত ১ হাজার ৩৩ জন আসামিকে গ্রেফতার করা হয়েছে। অন্যান্য ঘটনায় গ্রেফতার ৪৮২ জন।

অভিযান চলাকালে একটি বিদেশি পিস্তল, ১টি পুরাতন রিভালবর, ২টি দেশি পাইপগান, ১টি একনলা বন্দুক, ১টি পাইপগান, ৬ রাউন্ড গুলি, ১টি দেশীয় এলজি, ১টি পুরাতন মরিচাযুক্ত দেশীয় এলজি, ১টি স্টিলের ধারালো চাকু, ২টি সুইচ গিয়ার চাকু, ১টি কাঠের বাট যুক্ত কিরিচ ও ৫টি কিরিচ উদ্ধার করা হয়।

মন্তব্য

p
উপরে