ব্রেক্সিট পরবর্তী বাণিজ্যচুক্তিতে কয়েক দশকের পুরনো কম্পিউটার সফটওয়্যার ব্যবহারের সুপারিশ করা হয়েছে।
এগুলোর মধ্যে ওয়েব ব্রাউজার নেটস্কেপ কমিউনিকেটর ও মজিলা মেইলও রয়েছে বলে বিবিসির প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে।
বিশেষজ্ঞদের ধারণা, নতুন চুক্তিটি লেখার সময় আগের আইনের বক্তব্য হুবহু কপি করেছেন কর্মকর্তারা।
বাণিজ্যচুক্তির ৯২১ নম্বর পৃষ্ঠার এনক্রিপশন টেকনোলজি অংশে পুরনো সফটওয়্যার ব্যবহারের কথা বলা হয়েছে।
চুক্তিতে এমন সফটওয়্যার ব্যবহারের সুপারিশ করা হয়েছে, যেগুলো সাইবার হামলার ঝুঁকিতে পড়তে পারে।
এতে বলা হয়, ‘আউটলুক, মজিলা মেইল, নেটস্কেপ কমিউনিকেটর ৪.এক্সসহ অন্য আধুনিক ই-মেইল সফটওয়্যার’ ব্যবহার করা যাবে।
মজিলা মেইল, নেটস্কেপ কমিউনিকেটর ৪.এক্স অনেক আগেই বিলুপ্ত হয়ে গেছে।
এ ছাড়া ১০২৪-বিট আরএসএ এনক্রিপশন ও এসএইচএ-১ হ্যাশিং অ্যালগরিদম ব্যবহারের কথাও চুক্তিপত্রে বলা হয়েছে, যেগুলো মান্ধাতার আমলের। এ সফটওয়্যারগুলোতে সাইবার হামলা চালানো একেবারে সহজ।
হ্যাকিং ওয়েবসাইট হ্যাকএডের পক্ষ থেকে বলা হয়, ‘চুক্তির খসড়া করার সময় কোথাও ভুল হয়েছে। দেখে মনে হচ্ছে, কোনো ক্লান্ত সরকারি কর্মচারী ১৯৯০ দশকের নিরাপত্তা নথি থেকে সেসব টুকেছেন।’
স্কটল্যান্ডের এডিনবার্গ নেপিয়ার ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক ও ক্রিপ্টোগ্রাফি বিশেষজ্ঞ বিল বুখানান বলেন, ‘চুক্তিতে সেকেলে সফটওয়্যার ব্যবহারের সুপারিশের পেছনে অজুহাত দাঁড় করানোর তেমন কোনো সুযোগ নেই। প্রযুক্তি বিষয়ে কম জ্ঞান নিয়ে এটি করা হয়েছে।
‘এসএইচএ-১ এবং ১০২৪-বিট আরএসএ এক দশক বা তারও আগে ব্যবহারের জন্য ঠিক ছিল। কিন্তু আধুনিক নিরাপত্তা ব্যবস্থায় এখন এগুলোর কোনো মূল্য নেই।’
ভারতে ১০ কোটির বেশি মানুষ ডায়াবেটিসে আক্রান্ত। এই সংখ্যা দেশটির মোট জনসংখ্যার ১১ দশমিক ৪ শতাংশ।
মেডিক্যাল জার্নাল ল্যানসেটে প্রকাশিত এক জরিপের বরাতে শুক্রবার এ তথ্য দিয়েছে সংবাদমাধ্যম বিবিসি।
ভারতের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় কর্তৃক পরিচালিত ওই সমীক্ষায় আরও দেখা গেছে, ১৩ দশমিক ৬ কোটি মানুষর বা জনসংখ্যার ১৫ দশমিক ৩ শতাংশ মানুষ প্রি-ডায়াবেটিসে আক্রান্ত।
দেশটিতে টাইপ-টু ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হওয়ার ঘটনা খুবই স্বাভাবিক। শরীরে পর্যাপ্ত ইনসুলিন তৈরি না হলে বা তৈরি ইনসুলিন ঠিকমতো কাজ না করলে এই রোগে আক্রান্ত হয় মানুষ।
গবেষকরা বলেছেন, ভারতের জনসংখ্যার মধ্যে ডায়াবেটিসের প্রাদুর্ভাব আগের অনুমানের চেয়ে অনেক বেশি।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ধারণা ছিল, দেশটিতে সাড়ে ৭ কোটির বেশি মানুষ ডায়াবেটিসে ভুগছেন এবং প্রায় আড়াই কোটির বেশি প্রি-ডায়াবেটিসে আক্রান্ত। অদূর ভবিষ্যতে তাদের ডায়াবেটিস হওয়ার ঝুঁকি বেশি।
এই গবেষণার প্রধান গবেষক ডক্টর আর এম অঞ্জনা বলেন, যদি আপনার প্রি-ডায়াবেটিস থাকে, তবে আমাদের জনসংখ্যার মধ্যে ডায়াবেটিসে রূপান্তর খুব দ্রুত হয়।
তিনি বলেন, প্রি-ডায়াবেটিসে আক্রান্ত ৬০ শতাংশের বেশি লোক পরবর্তী পাঁচ বছরে ডায়াবেটিসে আকান্ত হন।
আরও পড়ুন:
ভারতের ওড়িশার ভয়াবহ ট্রেন দুর্ঘটনা নিয়ে কবিতা লিখেছেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
সম্প্রতি লেখা মমতার এ আবেগময়ী কবিতায় প্রতিটি ছত্রে-ছত্রে যেন স্বজন হারানো মানুষদের কষ্ট, আর্তি ফুটে উঠল।
হিন্দুস্তান টাইমস বলছে, প্রায় ৩০০ জনের মৃত্যুর ফলে কতগুলো পরিবার যে নিঃস্ব হয়ে গেল, কত শিশু যে বাবা-মাকে হারাল, তা যেন মুখ্যমন্ত্রীর কবিতায় জীবন্ত দলিল হয়ে উঠেছে।
‘ট্রেন দুর্ঘটনা’ শীর্ষক কবিতায় মমতা লিখেছেন, এক অজানা দ্বীর্ঘশ্বাস/ব্যথা বেদনায় শোকাতুর নাভিঃশ্বাস। এখনও ভাসছে ঘ্রাণে দুর্গন্ধ/লাশকাটা ঘরে ওরা ঘুমোচ্ছে/একেবারে শেষঘুম। আর কথা বলবে না/আর তাকাবে না/আর কোনও যন্ত্রণা নয়- হাত কাটা, পা কাটা, দেহ কাটা - পুড়ে গেছে একেবারে শরীরগুলো।
মাত্র পঞ্চাশ দিনের নব্য শিশু/ফ্যালফ্যাল করে তাকিয়ে আছে/মায়ের থনে, সাদা কাপড়ে। কারও বা গলায়/শেষকর্মের পরিহিত একটি থান, আঁখির জল সব শুকিয়ে গেছে/অনেক হাহাকারে হৃদয়ে দুর্ভিক্ষ/চোখের সামনে জ্বলছে চিতা/মুহূর্তে উধাও জীবন্ত শরীর।
কাঁদবার জন্য পড়ে রইল/স্বজন-হারানো আকাশ-বাতাস, সমুদ্র-পাহাড়, পরিবার- আমরা একটু ভাবলাম কি?
মুখ্যমন্ত্রীর আবেগমাখা কবিতায় চোখ ভিজেছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহারকারীদেরও। একজন লিখেছেন, খুবই বেদনাদায়ক লেখা, অসাধারণ দিদি। এই ট্রেন দুর্ঘটনা যে কতটা কষ্টদায়ক, তা বলার ভাষা নেই।
আরেকজন বলেন, ‘মন ছুঁয়ে গেল কবিতাটা। কত পরিবার স্বজন হারাল। কত বৃদ্ধ বাবা-মাতাঁর শেষ সম্বল হারালেন। চিন্তা করলেই গা শিউরে ওঠে।’
গত ২ জুন সন্ধ্যায় ওড়িশার বালাসোরে ভয়াবহ ট্রেন দুর্ঘটনা ঘটে। বালাসোর জেলার বাহানগা বাজার স্টেশনের কাছের ওই দুর্ঘটনায় প্রায় ৩০০ জনের মৃত্যু হয়েছে। আহত হয়েছেন এক হাজার জনের বেশি। মৃত্যু হয়েছে পশ্চিমবঙ্গের অনেক মানুষেরও।
আরও পড়ুন:দক্ষিণ এশিয়ার দেশ পাকিস্তানে টানা কয়েক বছর ধরে বাড়ছে গাধা ও ছাগলসহ বেশ কিছু প্রাণীর সংখ্যা।
সম্প্রতি প্রকাশিত দেশটির ২০২২-২০২৩ অর্থ বছরের অর্থনৈতিক জরিপে এমন তথ্য প্রকাশ করা হয়েছে বলে জানিয়েছে জিও নিউজ।
পাকিস্তানে ভার বহনে আস্থার প্রতীক গাধার সংখ্যা এখন ৫৮ লাখের মতো। আর ছাগলের সংখ্যা আট কোটি ৪৭ লাখের বেশি।
পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, ২০১৯-২০ অর্থ বছরে দেশটিতে গাধার সংখ্যা ছিল ৫৫ লাখ, এর পরের বছর ছিল ৫৬ লাখ এবং ২০২১-২২ বছরে ছিল ৫৭ লাখ।
পাকিস্তানের অর্থমন্ত্রী ইসহাক দার ওই প্রতিবেদন প্রকাশ করেন। যাতে বলা হয়েছে, সবমিলিয়ে দেশে গবাদি পশুর সংখ্যা বেড়েছে সাড়ে ৫ কোটি। মহিষের সংখ্যা বেড়ে এখন সাড়ে ৪ কোটি, ভেড়া ৩ কোটি ২৩ লাখ এবং ছাগল ৮ কোটি ৪৭ লাখের মতো।
তবে গত চার বছরে উট, ঘোড়া ও খচ্চরের সংখ্যায় কোনো পরিবর্তন হয়নি বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ। দেশটিতে উটের সংখ্যা এখন প্রায় ১১ লাখ, ঘোড়ার সংখ্যা চার লাখ এবং খচ্চড়ের সংখ্যা ২ লাখের মতো।
গ্রীষ্মকালে সম্ভাব্য সংকট মোকাবিলায় আসন্ন জুলাই ও আগস্টে বিদ্যুৎ ব্যবহারকারীদের সাশ্রয়ী হওয়ার আহ্বান জানিয়েছে জাপান সরকার।
রাজধানী টোকিওসহ আশপাশের আবাসিক এলাকা ও শিল্পাঞ্চলের জন্য শুক্রবার সরকারের পক্ষে এই আহ্বান জানানো হয়েছে বলে কর্তৃপক্ষের বরাতে জানিয়েছে রয়টার্স।
তবে কী পরিমাণ বিদ্যুৎ সাশ্রয় করতে হবে, সে ব্যাপারে কোনো নির্দেশনা দেয়া হয়নি। মে মাসেও সরকারের পক্ষ থেকে সারা দেশে বিদ্যুৎ ব্যবহারের সাশ্রয়ী হওয়ার আহ্বান জানানো হয়।
গত গ্রীষ্মের তুলনায় এই গ্রীষ্মে বেশিরভাগ অঞ্চলে বিদ্যুতের সংকট কিছুটা কমার আভাস দিয়েছে শিল্প মন্ত্রণালয়। তবে বিদ্যুতের ব্যবহার যথাসম্ভব কমানোর নির্দেশনাও দেয় কর্তৃপক্ষ।
বিদ্যুৎ উৎপাদন ও বিতরণ কর্তৃপক্ষ টোকিও ইলেকট্রিক পাওয়ার কোম্পানি হোল্ডিংসকে বিদ্যুৎ সাশ্রয় করার জন্য অনুরোধ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে শিল্প মন্ত্রণালয়। এর কারণ হিসেবে তারা বলছে, বিদ্যুৎ সংরক্ষণের হার ৫ শতাংশের নিচে নেমে এসেছে। এই হার ৩ শতাংশের নিচে নামলে বিদ্যুতের ঘাটতি দেখা দেয়ার পাশাপাশি হতে পারে ব্ল্যাকআউটও।
গত বছরের জুনে দেশটিতে তাপমাত্রা রেকর্ড গড়েছিল প্রায় এক সপ্তাহের জন্য। জনগণকে তখন যথাসম্ভব বিদ্যুতের ব্যবহার কমাতে আহ্বান জানিয়েছিল জাপান সরকার।
আরও পড়ুন:গোপন সরকারি নথি রাখা ও বিচার বাধাগ্রস্ত করার মামলায় ফেডারেল গ্র্যান্ড জুরি ডনাল্ড ট্রাম্পকে অভিযুক্ত করেছেন বলে জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্টের এক আইনজীবী ও সংশ্লিষ্ট একটি সূত্র।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে জানানো হয়, আগামী বছর অনুষ্ঠেয় প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের আগে যুক্তরাষ্ট্রের বিচার বিভাগের করা এ ফৌজদারি মামলাকে ট্রাম্পের সামনে আরেকটি আইনি বাধা হিসেবে দেখা হচ্ছে।
এর আগে নিউ ইয়র্কে ফৌজদারি মামলায় অভিযুক্ত হন ট্রাম্প, যেটির বিচার শুরু হওয়ার কথা রয়েছে আগামী বছরের মার্চে।
নিজ সামাজিক যোগাযোগ প্ল্যাটফর্ম ট্রুথ সোশ্যালে স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার ট্রাম্প জানান, আগামী মঙ্গলবার ফ্লোরিডার মায়ামির ফেডারেল আদালতে হাজির হতে তার প্রতি সমন জারি করা হয়েছে। তিনি লিখেন, ‘আমি নির্দোষ মানুষ!’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ট্রাম্পের বিষয়টি তদন্তের দায়িত্বে থাকা বিচার বিভাগের কর্মকর্তা বিশেষ কৌঁসুলি জ্যাক স্মিথের মুখপাত্র কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি। গ্র্যান্ড জুরি সংক্রান্ত গোপন কোনো বিষয়ে সরকারের তরফ থেকে প্রকাশ্যে মন্তব্য করা অবৈধ।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক সূত্র রয়টার্সকে জানায়, কেন্দ্রীয় আদালতে করা ফৌজদারি মামলায় ট্রাম্পের বিরুদ্ধে সাতটি অভিযোগ আনা হয়েছে।
আরও পড়ুন:আফগানিস্তানে আলাদা সড়ক দুর্ঘটনায় নারী ও শিশুসহ ৩৩ জন নিহত হয়েছেন।
পাকিস্তানের সংবাদমাধ্যম ডনের প্রতিবেদনে জানানো হয়, বুধবার আলাদা অঞ্চলে যাত্রীবাহী বাস উপত্যকার খাদে পড়ে এবং মুখোমুখি সংঘর্ষে ওই হতাহতের ঘটনা ঘটে।
আফগানিস্তানের সার-ই-পোল প্রদেশের পুলিশের মুখপাত্র দ্বীন মুহাম্মদ নাজারি বলেন, ‘চালকের গাফলতিতে সড়ক থেকে ছিটকে বাসটি খাদে পড়ে যায়। এ ঘটনায় ১২ নারী ও ৮ শিশুসহ ২৪ জন নিহত হন।’ তদন্ত সাপেক্ষে বিস্তারিত জানা যাবে বলে জানান এ কর্মকর্তা।
এদিকে আলাদা ঘটনায় জাবুল প্রদেশের রাজধানী কালাতে যাত্রীবাহী বাসের সঙ্গে বিপরীত দিক থেকে আসা অন্য একটি গাড়ির সংঘর্ষে হয়। এতে ঘটনাস্থলেই শিশু ও নারীসহ ৯ জন নিহত হন। আহত হন ৩১ জন।
আহতদের মধ্যে কয়েকজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।
আফগানিস্তানে সড়ক দুর্ঘটনা স্বাভাবিক ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে। যুদ্ধবিধ্বস্ত পাহাড়ি অঞ্চলগুলোতে দীর্ঘদিন সড়ক মেরামত না করায় জরাজীর্ণ অবস্থা, চালকদের প্রশিক্ষণ না পাওয়া এবং গতি নিয়ন্ত্রণে সরকারের ব্যর্থতাকে এসব ঘটনার জন্য দায়ী করা হচ্ছে।
আরও পড়ুন:ইঞ্জিনে ত্রুটি দেখা দেয়ায় যুক্তরাষ্ট্রগামী ভারতের একটি বিমান রাশিয়ায় অবতরণ করেছে।
স্থানীয় সময় মঙ্গলবারের ওই ঘটনায় বিমানটির ২১৬ যাত্রী এবং ১৬ ক্রু নিরাপদে আছেন বলে জানিয়েছে এনডিটিভি।
যুক্তরাষ্ট্রের সান ফ্রান্সিসকোতে যাচ্ছিল এয়ার ইন্ডিয়ার এই ফ্লাইট। পথে রাশিয়ার দূর প্রাচ্যের মাগাদান বিমানবন্দরে জরুরি অবতরণ করে এটি।
যাত্রীদের বিকল্প বিমানে গন্তব্যে পাঠানোর প্রস্তুতি শুরু হয়েছে বলে ভারতীয় কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে।
মাগাদান বিমানবন্দরটি মক্কো থেকে প্রায় ১০ হাজার মাইল দূরে। বিমানের জরুরি অবতরণের পর যাত্রীরা ঘটনাস্থলে থাকার জায়গা সংকটে পড়েন।
ভারতের বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, রাশিয়ার সঙ্গে এ ব্যাপারে যোগাযোগ আছে। পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে। আর যুক্তরাষ্ট্রও পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছে বলে জানিয়েছে।
ইউক্রেনের সঙ্গে যুদ্ধ লাগার পর রাশিয়া অনেক দেশের ওপর আকাশসীমা নিয়ে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে। তবে ভারত এই নির্দেশনার বাইরে পড়েছে। দেশটি থেকে এরই মধ্যে ছাড়ে জ্বালানি কিনেছে ভারত সরকার।
আরও পড়ুন:
মন্তব্য