× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

পুঁজিবাজার
Another good news for the capital market
google_news print-icon

পুঁজিবাজারের জন্য আরেক সুখবর

পুঁজিবাজারের-জন্য-আরেক-সুখবর
সংকটকালেও পুঁজিবাজার স্থিতিশীল রাখতে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি গঠন করেছে স্থিতিশীলতা তহবিল। এ তহবিলের জন্য গঠন করা হয়েছে ১০ সদস্যের পরিচালনা পর্ষদ। ফাইল ছবি/নিউজবাংলা
২০১০ সালের মহাধসের পর এক দশকে পুঁজিবাজার ঘুরে দাঁড়াতে পারছিল না। তবে গত বছরের মে মাসে শিবলী রুবাইয়াত-উল ইসলামের নেতৃত্বে নিয়ন্ত্রক সংস্থায় পরিবর্তন আসার পর থেকে বাজারে আস্থার সংকট কাটতে শুরু করে। এর অংশ হিসেবে অবণ্টিত মুনাফা দিয়ে গঠন করা হয় পুঁজিবাজার স্থিতিশীলতা তহবিল। এই তহবিল পরিচালনায় পরিচালনা পর্ষদ গঠন নিঃসন্দেহে বিনিয়োগকারীদের চিড় ধরা মনোবলকে চাঙা করবে।

পুঁজিবাজার স্থিতিশীল হয়ে ওঠার ইঙ্গিতের মধ্যে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসির গঠন করা স্থিতিশীলতা তহবিলের পরিচালনা পর্ষদ গঠন করা হয়েছে।

তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোতে দীর্ঘদিন দাবিহীন পড়ে থাকা লভ্যাংশের বিপুল পরিমাণ টাকা ব্যবহার করে এই তহবিল গঠন করা হয়েছে।

১০ সদস্যের পরিচালনা পর্যদের চেয়ারম্যান হিসেবে আছেন সাবেক মুখ্য সচিব নজিবুর রহমান।

পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) রোববার এ-সংক্রান্ত একটি আদেশ জারি করেছে।

২০১০ সালের মহাধসের পর এক দশকে পুঁজিবাজার ঘুরে দাঁড়াতে পারছিল না। তবে গত বছরের মে মাসে শিবলী রুবাইয়াত-উল ইসলামের নেতৃত্বে নিয়ন্ত্রক সংস্থায় পরিবর্তন আসার পর থেকে বাজারে আস্থার সংকট কাটতে শুরু করে।

এই কমিশন বেশ কিছু নীতিগত সিদ্ধান্ত নেয়ার পাশাপাশি সংকটকালে বাজারকে কীভাবে সাপোর্ট দেয়া যায়, সে চিন্তাভাবনাও করে। এর অংশ হিসেবে অবণ্টিত লভ্যাংশ ব্যবহার করে একটি তহবিল গঠনের চিন্তা করে।

ছয় মাসের বেশি সময় পর এই তহবিল পরিচালনায় কমিটি গঠন করা নিঃসন্দেহে বিনিয়াগকারীদের চিড় ধরা মনোবলকে আরেকটু চাঙা করবে।

তহবিল পরিচালনায় যে পর্ষদ গঠন করা হয়েছে, তাতে সদস্যরা হলেন বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক সাইফুর রহমান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিনান্স বিভাগের অধ্যাপক তানজিলা দিপ্তী, ভোরের কাগজের সম্পাদক শ্যামল দত্ত, ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ব্যবস্থাপনা পরিচালক তারিক আমিন ভুঁইয়া, চিটাগং স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) চেয়ারম্যান আসিফ ইব্রাহিম, সেন্ট্রাল ডিপোজিটরি বাংলাদেশ লিমিটেডের ভাইস চেয়ারম্যান নুরুল ফজল বুলবুল, বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব পাবলিকলি লিস্টেড কোম্পানিজের চেয়ারম্যান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ও সিসিবিএলের স্বতন্ত্র পরিচালক মোহাম্মদ তারেক এবং এ কে এম দেলোয়ার হোসেন এফসিএমএ।

চেয়ারম্যানসহ বোর্ডের প্রত্যেক সদস্যের মেয়াদ হবে ৩ বছর। তবে বিএসইসি যেকোনো সময় কাউকে বাদ দেয়া বা নতুন সদস্য অন্তর্ভুক্ত করতে পারবে।

বোর্ডের বৈঠকের কার্যবিবরণী পরবর্তী ৩ কার্যদিবসের মধ্যে বিএসইসির কাছে পাঠাতে হবে। এই বোর্ড আলোচিত ফান্ড পরিচালনার সব দায়দায়িত্ব বহন করবে।

চলতি বছরের শুরুর দিকে বিএসইসি আলোচিত ফান্ড গঠনের সিদ্ধান্ত নেয়। গত ২১ জানুয়ারি এ বিষয়ে একটি নোটিশিকেশন জারি করে বিএসইসি। ৩ মে বিএসইসির ৭৭২তম নিয়মিত কমিশন সভায় ‘ক্যাপিটাল মার্কেট স্ট্যাবিলাইজেশন ফান্ড’ নামে ওই তহবিল গঠন ও পরিচালনাসংক্রান্ত বিধিমালা অনুমোদন করা হয়। ২৭ জুন এ-সংক্রান্ত গেজেট প্রকাশিত হয়।

এরপর ৬ জুলাই বিএসইসি এক নির্দেশনায় সব তালিকাভুক্ত কোম্পানি, ব্রোকার হাউস, মার্চেন্ট ব্যাংক ও অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানিকে আগামী ৩০ জুলাইয়ের মধ্যে তাদের কাছে থাকা (যদি থেকে থাকে) অদাবিকৃত লভ্যাংশ, অবণ্টিত লভ্যাংশ, আইপিওর রিফান্ড ইত্যাদি পুঁজিবাজার স্থিতিশীলতা তহবিলে জমা দিতে বলে।

বিএসইসির নির্দেশনায় টাকা জমা দেয়ার জন্য একটি ব্যাংক অ্যাকাউন্টও নির্দিষ্ট করে দেয়া হয়। তবে পরে কোম্পানিগুলো আরও এক মাস সময় চেয়ে নেয়।

বিএসইসির অনুমান, সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলোর কাছে অবণ্টিত ও অদাবিকৃত লভ্যাংশ ও রিফান্ডের পরিমাণ হতে পারে প্রায় ২০ হাজার কোটি টাকা।

তালিকাভুক্ত সিংহভাগ কোম্পানির কাছেই এ রকম অবণ্টিত ও দাবিহীন লভ্যাংশ রয়ে গেছে।

পুঁজিবাজারের জন্য আরেক সুখবর
পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি ভবন। ফাইল ছবি/নিউজবাংলা

বছরের পর বছর ধরে অবণ্টিত ও দাবিহীন এসব লভ্যাংশ কোম্পানিগুলোর কাছে পড়ে থাকলেও এতদিন এ ব্যাপারে কোনো উদ্যোগ নেয়নি নিয়ন্ত্রক সংস্থা।

গত মে মাসে চেয়ারম্যান, কমিশনারসহ বিএসইসির শীর্ষ পদে পরিবর্তন আসার পর বাজার স্থিতিশীল করতে নতুন নতুন পদক্ষেপ নেয় নিয়ন্ত্রক সংস্থা। পুঁজিবাজার স্থিতিশীলতা তহবিল গঠন সে পদক্ষেপেরই একটি ।

প্রতিবেশী দেশ ভারতে অবণ্টিত ও দাবিহীন লভ্যাংশ সাত বছর পর্যন্ত সাসপেন্ডেড থাকতে পারে। এরপর সেটা চলে যায় বিনিয়োগকারী সুরক্ষা তহবিলে। কিন্তু বাংলাদেশে এতদিন এ ধরনের কোনো তহবিল ছিল না।

তহবিল থেকে বাজারের মধ্যবর্তী প্রতিষ্ঠানকে শেয়ার কেনাবেচা করা তথা বিনিয়োগের জন্য স্বল্পমেয়াদি ঋণ দেয়া হবে। শেয়ার কেনাবেচা করতে গিয়ে যাতে তহবিলের কোনো লোকসান না হয়, তার জন্য সুনির্দিষ্ট গাইডলাইন করা হবে, থাকবে ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা ও অডিট কমিটি।

তহবিল কীভাবে ব্যবহৃত হবে?

২৭ জুন জারি হওয়া প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, এই তহবিলের ৪০ শতাংশ টাকা বিনিয়োগ করতে হবে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত শেয়ারে। ৫০ শতাংশ অর্থে বিনিয়োগকারীদের মার্জিন ঋণ দেয়া হবে। আর ১০ শতাংশ অর্থ অতালিকাভুক্ত কোম্পানি বা সরকারি সিকিউরিটিজ, স্থায়ী আমানত ও বেমেয়াদি মিউচ্যুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ করা যাবে।

পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসির মুখপাত্র রেজাউল করিম সে সময় নিউজবাংলাকে বলেন, ‘পুঁজিবাজারে তারল্যসংকট কাটাতে এ তহবিল সহায়ক ভূমিকা পালন করবে।’

এই তহবিলের ব্যবস্থাপনায় থাকবে রাষ্ট্রীয় বিনিয়োগ সংস্থা ইনভেস্টমেন্ট করপোরেশন অফ বাংলাদেশ বা আইসিবি।

বিনিয়োগের সিদ্ধান্ত কারা নেবে?

প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী তহবিল ব্যবস্থাপনায় একাধিক কমিটি করবে তহবিল পরিচালনায় ১১ সদস্যের বোর্ড। এর মধ্যে থাকবে পরিচালন ব্যবস্থাপনা কমিটি, নিরীক্ষা ও হিসাব ব্যবস্থাপনা কমিটি এবং ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা কমিটি।

প্রয়োজন বোধ করলে আরও সাবকমিটিও করতে পারবে বোর্ড।

তহবিল পরিচালন ব্যবস্থাপনা কমিটিই শেয়া কেনাবেচা, বিনিয়োগ, পুঁজিবাজারকে সাপোর্ট দিতে ঋণ বা অন্য কোনো কাজ করবে।

কেউ টাকা চাইলে?

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, কোনো শেয়ারধারী বা তার উত্তরাধিকার নগদ বা বোনাস লভ্যাংশ অথবা রাইট শেয়ার দাবি করলে তাকে ১৫ দিনের মধ্যে শেয়ার বা টাকা পরিশোধ করতে হবে।

বিএসইসি মুখপাত্র রেজাউল করিম বলেন, ‘এ জন্য দাবিদারের নামে আলাদা একটি বিও হিসাবে যাচাই-বাছাই শেষ দাবি করা বোনাস শেয়ার প্রদান করা হবে। এতে জটিলতার কিছু নেই।’

যেভাবে এলো তহবিলের ভাবনা

নিয়মিত লেনদেন না করা বা দীর্ঘদিন বিদেশে অবস্থানের কারণে ব্যাংক হিসাব বন্ধ বা অকার্যকর হয়ে যায়। এতে নগদ লভ্যাংশ ব্যাংক হিসাবে জমা হয় না। একই কারণে বিও হিসাব নবায়ন না করলে শেয়ার (স্টক) লভ্যাংশ জমা না হয়ে তা কোম্পানির কাছে ফেরত চলে যায়। কোম্পানি এগুলো সাসেপেন্ডেড হিসাবে জমা দেখিয়ে আর্থিক বিবরণী তৈরি করে।

চলতি বছরের শুরুর দিকে ২১ হাজার কোটি টাকার মতো অবণ্টিত লভ্যাংশ পড়ে থাকার খবর আসে। তখন এই অর্থ ব্যবহার করে কীভাবে পুঁজিবাজারকে উন্নত করা যায়, তা নিয়ে চিন্তাভাবনা করা হয়।

তখনই এই তহবিল গঠনের আলোচনা ওঠে। আর ২৭ জুন প্রজ্ঞাপন জারির মধ্য দিয়ে এই তহবিল গঠন নিশ্চিত হয়।

বিএসইসির ’ক্যাপিটাল মার্কেট স্ট্যাবলাইজেশন ফান্ড’ খসড়া নীতিমালার ওপর মতামত জন্য উন্মুক্ত করে গত ৮ মার্চ। এরপর সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান নীতিমালার ওপর মতামত দেয়।

খসড়া নীতিমালার ওপর বিএসইসিতে লিখিত প্রস্তাব পাঠায় তালিকাভুক্ত কোম্পানির সমিতি বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব পাবলিকলি লিস্টেট কোম্পানি-বিএপিএলসি। তাদের বেশ কিছু আপত্তি বিবেচনায় নেয়া হয়।

ফেব্রুয়ারি থেকে মে পর্যন্ত স্টেকহোল্ডারদের মধ্যে নানা আলোচনার পর অবশেষে নীতিমালা চূড়ান্ত করে প্রজ্ঞাপন জারির জন্য পাঠানো হয় বিজি প্রেসে।

অবণ্টিত লভ্যাংশ কত

বিএসইসি দেখেছে, টাকার অঙ্কে ডিএসইতে তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোর অবণ্টিত বোনাস লভ্যাংশের পরিমাণ ১১ হাজার কোটি টাকা ও নগদ লভ্যাংশের পরিমাণ ৬৩৪ কোটি টাকা।

সিএসইতে তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোর মধ্যে অবণ্টিত বোনাস লভ্যাংশের পরিমাণ ৮ হাজার ৮৮১ কোটি টাকা ও নগদ লভ্যাংশের পরিমাণ ৩২১ কোটি টাকা।

তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি ৮ হাজার ৮০৯ কোটি ৪৫ লাখ টাকার অদাবিকৃত লভ্যাংশ রয়েছে তামাক খাতের বহুজাতিক কোম্পানি ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো বাংলাদেশ কোম্পানি লিমিটেড- বিএটিবিসির। এর মধ্যে ৮ হাজার ৪০৩ কোটি টাকা বোনাস লভ্যাংশ এবং ৬ কোটি ৪৫ লাখ টাকা নগদ লভ্যাংশ।

এটি ২০২০ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত হিসাব। এরপর ব্যাংক খাতের ৩০ কোম্পানি, আর্থিক খাতের প্রায় সব কোম্পানি ও বেশ কয়েকটি বহুজাতিক কোম্পানি লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। ফলে তহবিলের অঙ্কটা বড় হতে পারে।

তবে এই অবণ্টিত লভ্যাংশের মধ্যে নগদ অর্থ ব্যবহার করা যাবে যেকোনো সময়। তবে বোনাস শেয়ার নিয়ে কী করা হবে, সেই সিদ্ধান্ত এখনও হয়নি।

আরও পড়ুন:
পুঁজিবাজার অনেক দূর যাবে: বিএসইসি চেয়ারম্যান
তদন্ত: বিএসইসির ৯ কোম্পানি বাছাই নিয়েই প্রশ্ন
বোনাস শেয়ারে লাগাম দিয়ে বিএসইসির আদেশ
উদ্যোক্তা সহায়ক ফান্ডে সমর্থন বিএসইসি’র

মন্তব্য

আরও পড়ুন

পুঁজিবাজার
Transaction in Dhaka is going on in Chittagong

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

শেষ কার্যদিবসে ঢাকার পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে উত্থানে, বেড়েছে প্রধান সূচক। অন্যদিকে বিগত দিনের মতো এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার।

লেনদেনের প্রথম দুই ঘন্টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৮ পয়েন্ট।

এর বাইরে বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) শরীয়াভিত্তিক সূচক ডিএসএসের উত্থান দশমিকের ঘরে থাকলেও ব্লু-চিপ শেয়ারের সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ২ পয়েন্ট।

সূচক কিছুটা বাড়লেও বিগত কয়েকদিনের টানা পতনে লেনদেন অনেকটাই কমে এসেছে। এতদিন প্রথমার্ধে লেনদেন ২০০ কোটি ছাড়িয়ে গেলেও, এদিন লেনদেন হয়েছে ১৫০ কোটিরও কম।

দাম বেড়েছে লেনদেন অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ১৬১ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৩২ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৯৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

এদিকে এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার। লেনদেনের প্রথমার্ধে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) সার্বিক সূচক হারিয়েছে ৭৩ পয়েন্ট।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ৩৩ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে ৬৬ কোম্পানির হয়েছে দরপতন, অপরিবর্তিত আছে ২৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

পুঁজিবাজারের প্রথম দুই ঘন্টায় সিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ২ কোটি ৩০ লাখ টাকা।

মন্তব্য

পতনে পর্যদুস্ত পুঁজিবাজার

পতনে পর্যদুস্ত পুঁজিবাজার

পুঁজিবাজারে চলতি সপ্তাহ মোটেই ভালো কাটছে না বিনিয়োগকারীদের। সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে সূচকের পতনের পর নববর্ষের ছুটি শেষে দ্বিতীয় কার্যদিবসেও বড় পতনের মুখে পড়েছে ঢাকা ও চট্টগ্রাম—দেশের উভয় পুঁজিবাজার। এদিন কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৩৭ পয়েন্ট। মন্দাবস্থা চলছে বাকি দুই সূচকেও। শরীয়াভিত্তিক সূচক ডিএসইএস ১০ এবং বাছাইকৃত শেয়ারের ব্লু-চিপ সূচক কমেছে ১৮ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৭টি কোম্পানির মধ্যে সিংহভাগের দরপতন হয়েছে। আজ ৯৮টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর হারিয়েছে ২৫৫টি কোম্পানি এবং অপরিবর্তিত ছিল ৪৪টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসেবে ‘এ’, ‘বি’ ও ‘জেড’—তিন ক্যাটাগরিতেই প্রধান্য পেয়েছে দর কমা কোম্পানির সংখ্যা। বিশেষ করে ‘বি’ ক্যাটাগরির ৮৩টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে মাত্র ১১টির এবং কমেছে ৬৭টির; আর লেনদেন অপরিবর্তিত ছিল ৫টি কোম্পানির।

লেনদেন হওয়া ৩৬টি মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে বেশিরভাগেরই দাম ছিল নিম্নমুখী। মাত্র ৭টি কোম্পানির ইউনিটের দাম বৃদ্ধি হয়েছে, কমেছে ২৪টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৫টির।

ডিএসইর ব্লক মার্কেটে আজ ২৬টি কোম্পানির মোট ৪৮ কোটি ৯৩ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে। এর মধ্যে সর্বোচ্চ ২৩ কোটি ৩৮ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে মারিকো বাংলাদেশ।

ডিএসইতে সূচক কমলেও গতদিনের তুলনায় বেড়েছে লেনদেন। সারা দিনে মোট ৪৪৬ কোটি টাকার ওপর শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে, গতদিন যার পরিমাণ ছিল ৪১৪ কোটি টাকা।

৯.৯৪ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ারের তালিকায় আছে রংপুর ফাউন্ড্রি লিমিটেড। ১৪২.৯০ টাকায় লেনদেন শুরু হয়ে দিন শেষে কোম্পানিটির প্রতিটি শেয়ারের দাম বেড়ে হয়েছে ১৫৭.১০ টাকা।

অন্যদিকে, ৯.৯৬ শতাংশ দর হারিয়ে আজ একেবারে তলানিতে ঠাঁই হয়েছে খান ব্রাদার্সের। প্রতিটি শেয়ার ১৩৪.৫০ টাকা দরে লেনদেন শুরু হলেও দিন শেষে দাম কমে ১২১.১০ টাকায় ক্রয়-বিক্রয় হয়েছে।

চট্টগ্রামেও বড় পতন

.ঢাকার মতো চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সূচকের বড় পতন হয়েছে। সারা দিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ১০০ পয়েন্ট।

লেনদেন অংশ নেওয়া ২১১টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৫৪টির, বিপরীতে দাম কমেছে ১৩৫টির এবং ২২টি কোম্পানির শেয়ারের দাম ছিল অপরিবর্তিত।

সূচকের পাশাপাশি সিএসইতি আজ লেনদেনও কমেছে। গত কার্যদিবসে ১৫ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হলেও মঙ্গলবার তা কমে ৭ কোটি টাকায় নেমেছে।

এদিন ৯.৯৫ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে আর্থিক মূল্যে শীর্ষ শেয়ার হিসেবে জায়গা করে নিয়েছে ইস্টার্ন ক্যাবলস লিমিটেড। অপরদিকে ৯.৭৭ শতাংশ দর হারিয়ে তলানিতে নেমেছে দেশবন্ধু পলিমার লিমিটেড।

আরও পড়ুন:
পুঁজিবাজার: উত্থান দিয়ে সপ্তাহ শুরু
পুঁজিবাজারে উত্থানের জোয়ারেও কমেনি মন্দ শেয়ারের দৌরাত্ম্য
পুঁজিবাজার: শেষ কর্মদিবসে উত্থানে শুরু লেনদেন
পুঁজিবাজার: দ্বিতীয় কর্মদিবসের শুরুতে ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে লেনদেন শুরু উত্থানে

মন্তব্য

পুঁজিবাজার
The index has dropped again in the capital market of Dhaka Chittagong

আবারও সূচক কমল ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, বেড়েছে লেনদেন

আবারও সূচক কমল ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, বেড়েছে লেনদেন
সূচক কমলেও গতদিনের তুলনায় বেড়েছে লেনদেন। ডিএসইতে মোট ৪৮২ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা আগেরদিন ছিল ৪৫১ কোটি টাকা।

সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে আবারও সূচকের পতন ঢাকা এবং চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে। দুই পুঁজিবাজারে সবকটি সূচক কমলেও বেড়েছে সামগ্রিক লেনদেন।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ২ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরীয়া ভিত্তিক ডিএসএস ১ পয়েন্ট এবং ডিএস-৩০ কমেছে আধা পয়েন্টের বেশি।

সূচক কমলেও গতদিনের তুলনায় বেড়েছে লেনদেন। ডিএসইতে মোট ৪৮২ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা আগেরদিন ছিল ৪৫১ কোটি টাকা।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের। ৩৯৫ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৫০, বিপরীতে দাম কমেছে ১৮৬ কোম্পানির। সারাদিনের লেনদনে দাম অপরিবর্তিত ছিল ৫৯ কোম্পানির শেয়ারের।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ এবং জেড ক্যাটাগরির বেশিরভাগ শেয়ারেরই দাম ছিল নিম্নমুখী। বি ক্যাটাগরিতে দাম বেড়েছে অধিকাংশ শেয়ারের। মধ্যম মানের শেয়ারের এই ক্যাটাগরিতে লেনদেন হওয়া ৮২ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৩৯, কমেছে ৩৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ১০ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে তালিকাভুক্ত ৩৬ কোম্পানির ২৪টিরই দাম ছিল উর্ধ্বমুখী। দাম কমেছে ৪ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮ কোম্পানির।

ব্লক মার্কেটে লেনদেন হওয়া ২৬ কোম্পানির ২৬ কোটি ৯২ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে। এরমধ্যে ব্যাংক এশিয়া সর্বোচ্চ ১০ কোটি ৭৮ লাখ টাকার শেয়ার ব্লক মার্কেটে বিক্রি করেছে।

ডিএসইতে লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে ১০ শতাংশ দাম বেড়ে শীর্ষে আছে প্রাইম ফাইন্যান্স ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড। অন্যদিকে ৩ দশমিক ৩৯ শতাংশ দাম হারিয়ে তলানিতে তাল্লু স্পিনিং মিলস।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকার মতো পতন হয়েছে চট্টগ্রামের সূচকেও। চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ১ পয়েন্টের বেশি।

তবে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে সিএসই'র বাজারে। সারাদিনে সিএসইতে মোট ৬ কোটি ৯৪ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গতদিন ছিল ৩ কোটি ৮৩ লাখ টাকা।

লেনদেনে অংশ নেয়া ১৯৩ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৮৬, কমেছে ৭৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ২৮ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষে আছে পদ্মা ইসলামি লাইফ ইনস্যুরেন্স লিমিটেড এবং ৯ দশমিক ৯৭ শতাংশ দাম কমে তলানিতে বিচ হ্যাচারি লিমিটেড।

আরও পড়ুন:
পুঁজিবাজার: শেষ কর্মদিবসে উত্থানে শুরু লেনদেন
পুঁজিবাজার: দ্বিতীয় কর্মদিবসের শুরুতে ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে লেনদেন শুরু উত্থানে
শেষ কার্যদিবসে লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে
ডিএসইতে সূচকের উত্থানে শুরু দ্বিতীয় কর্মদিবসের লেনদেন

মন্তব্য

পুঁজিবাজার
Capital Market In the first hour of the rise in Dhaka the fall in Chittagong

পুঁজিবাজার: প্রথম ঘণ্টায় ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন

পুঁজিবাজার: প্রথম ঘণ্টায় ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন ডিএসই ও সিএসইর লোগো। কোলাজ: ইউএনবি
শুরুর প্রথম ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ১৩০ কোটি টাকা। চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ১৩ পয়েন্ট।

সপ্তাহের শেষ কর্মদিবস বৃহস্পতিবার ঢাকার পুঁজিবাজারে প্রধান সূচকের উত্থান হলেও সার্বিক সূচক কমেছে চট্টগ্রামে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শুরুতেই প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৫ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরিয়াহভিত্তিক সূচক ডিএসইএস ১ ও বাছাইকৃত শেয়ার ব্লু-চিপের সূচক কমেছে ১১ পয়েন্ট।

লেনদেনে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম বেড়েছে। লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ২৩১, কমেছে ৬৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ৭৩ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

শুরুর প্রথম ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ১৩০ কোটি টাকা।

চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ১৩ পয়েন্ট।

লেনদেন হওয়া ৭০ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৪০, কমেছে ১৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ১১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথম ঘণ্টায় মোট লেনদেন ৭৩ লাখ টাকা ছাড়িয়ে গেছে।

আরও পড়ুন:
পুঁজিবাজার: দ্বিতীয় কর্মদিবসের শুরুতে ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে লেনদেন শুরু উত্থানে
শেষ কার্যদিবসে লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে
ডিএসইতে সূচকের উত্থানে শুরু দ্বিতীয় কর্মদিবসের লেনদেন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে উত্থান দিয়ে শুরু লেনদেন

মন্তব্য

পুঁজিবাজার
Capital Market More than 1 crore transactions in two hours

পুঁজিবাজার: দুই ঘণ্টায় ৩০০ কোটি টাকার বেশি লেনদেন

পুঁজিবাজার: দুই ঘণ্টায় ৩০০ কোটি টাকার বেশি লেনদেন প্রতীকী ছবি
লেনদেন হওয়া কোম্পানির বেশির ভাগেরই দাম বেড়েছে। ১০৯ কোম্পানির দরপতন এবং ৫৩ কোম্পানির দাম অপরিবর্তিত থাকার বিপরীতে দাম বেড়েছে ২৩০ কোম্পানির।

টানা দুই দিন উত্থানের পর তৃতীয় দিন মঙ্গলবারও ঢাকার পুঁজিবাজারে বইছে সুবাতাস।

সূচক বৃদ্ধির পাশাপাশি লেনদেনের প্রথম দুই ঘণ্টায় শেয়ার ও ইউনিট ক্রয়-বিক্রয় ছাড়িয়েছে ৩০০ কোটি টাকা।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৪৭ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক ডিএসইএস এবং ব্লু-চিপ কোম্পানির সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ১০ পয়েন্ট করে।

লেনদেন হওয়া কোম্পানির বেশির ভাগেরই দাম বেড়েছে। ১০৯ কোম্পানির দরপতন এবং ৫৩ কোম্পানির দাম অপরিবর্তিত থাকার বিপরীতে দাম বেড়েছে ২৩০ কোম্পানির।

ঢাকার মতো চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারেও বইছে চনমনে হাওয়া। লেনদেনের প্রথম দুই ঘণ্টায় চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ১০২ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১৫৭ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৮৭, কমেছে ৫১ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৯ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথমার্ধে সিএসইতে ৮ কোটি ৮০ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়।

আরও পড়ুন:
সপ্তাহের লেনদেন শুরু ঢাকার উত্থানে, পতন চট্টগ্রামে
পুঁজিবাজার: উত্থান দিয়ে সপ্তাহ শুরু
পুঁজিবাজারে উত্থানের জোয়ারেও কমেনি মন্দ শেয়ারের দৌরাত্ম্য
পুঁজিবাজার: শেষ কর্মদিবসে উত্থানে শুরু লেনদেন
পুঁজিবাজার: দ্বিতীয় কর্মদিবসের শুরুতে ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন

মন্তব্য

পুঁজিবাজার
Week transaction began in Chittagong to fall in Dhaka

সপ্তাহের লেনদেন শুরু ঢাকার উত্থানে, পতন চট্টগ্রামে

সপ্তাহের লেনদেন শুরু ঢাকার উত্থানে, পতন চট্টগ্রামে ডিএসই ও সিএসইর লোগোর মাঝে সূচকের উত্থানের গ্রাফিক্স। ছবি: ইউএনবি
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ৫ পয়েন্ট। সূচক কমলেও বেড়েছে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সপ্তাহের প্রথম কর্মদিবস রবিবারের লেনদেনে সূচকের উত্থান হয়েছে ঢাকার পুঁজিবাজারে; বেড়েছে সবকটি সূচক।

অন্যদিকে চট্টগ্রামে পতন দিয়ে শুরু হয়েছে লেনদেন।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ১৩ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচক শরিয়াহভিত্তিক ডিএসইএসের উত্থান দশমিকের নিচে এবং বাছাইকৃত শেয়ার ব্লু-চিপ সূচকের উত্থান হয়েছে ৫ পয়েন্ট।

লেনদেনের প্রথম দুই ঘণ্টায় দাম বেড়েছে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের। দরবৃদ্ধির ২৪৫ কোম্পানির বিপরীতে দর কমেছে ৮৭ এবং অপরিবর্তিত আছে ৫৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ডিএসইতে দিনের শুরুতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ১৯০ কোটি টাকা।

অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ৫ পয়েন্ট। সূচক কমলেও বেড়েছে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেন হওয়া ১০২ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৫৫, কমেছে ২৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৮ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথম দুই ঘণ্টায় লেনদেন ছাড়িয়েছে ২ কোটি টাকা।

আরও পড়ুন:
পুঁজিবাজার: উত্থান দিয়ে সপ্তাহ শুরু
পুঁজিবাজারে উত্থানের জোয়ারেও কমেনি মন্দ শেয়ারের দৌরাত্ম্য
পুঁজিবাজার: শেষ কর্মদিবসে উত্থানে শুরু লেনদেন
পুঁজিবাজার: দ্বিতীয় কর্মদিবসের শুরুতে ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে লেনদেন শুরু উত্থানে

মন্তব্য

পুঁজিবাজার
Capital Market Starting the week with rise

পুঁজিবাজার: উত্থান দিয়ে সপ্তাহ শুরু

পুঁজিবাজার: উত্থান দিয়ে সপ্তাহ শুরু প্রতীকী ছবি
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শুরুতেই প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৫ পয়েন্ট।

গত সপ্তাহের উত্থানের ধারা ধরে রেখে এ সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রবিবার ঢাকা ও চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে প্রথম ঘণ্টার লেনদেন হয়েছে সূচকের উত্থানের মধ্য দিয়ে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শুরুতেই প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৫ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরিয়াহভিত্তিক সূচক ডিএসইএসের উত্থান দশমিকের নিচে থাকলেও বাছাইকৃত শেয়ার ব্লু-চিপের সূচক বেড়েছে ৩ পয়েন্ট।

লেনদেনে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম বেড়েছে।

লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৬৯, কমেছে ৮৭ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮৩ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

শুরুর ৩০ মিনিটে ডিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ৫০ কোটি টাকা। ঢাকার মতোই চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ১০ পয়েন্ট।

লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ২২, কমেছে ৭ এবং অপরিবর্তিত আছে ৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথম আধা ঘণ্টায় মোট লেনদেন ৩০ লাখ টাকা ছাড়িয়ে গেছে।

আরও পড়ুন:
ডিএসইতে সূচকের উত্থানে শুরু দ্বিতীয় কর্মদিবসের লেনদেন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে উত্থান দিয়ে শুরু লেনদেন
প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার পুঁজিবাজারে সব সূচকের পতন
প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান, চট্টগ্রামে বড় পতন
উত্থানের ধারা বজায় রেখে পুঁজিবাজারে লেনদেন

মন্তব্য

p
উপরে