× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

পুঁজিবাজার
Sukuk Bond A profit of Tk 6000 is possible in 1 year and 5 years
google_news print-icon

সুকুক বন্ড: ১ লাখে ৫ বছরে ৭৮ হাজার টাকা মুনাফা সম্ভব

সুকুক-বন্ড-১-লাখে-৫-বছরে-৭৮-হাজার-টাকা-মুনাফা-সম্ভব
পুঁজিবাজারে অনুমোদন পাওয়া প্রথম সুকুক বন্ডে গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জে ২০০ মেগাওয়াটের আর পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায় ৩০ মেগাওয়াটের সৌর বিদ্যুৎ করছে বেক্সিমকো লিমিটেডের সহযোগী প্রতিষ্ঠান বেক্সি পাওয়ার।
বেক্সিমকোর এই বন্ডে বিনিয়োগ করলে প্রতি বছর ২০ শতাংশ অর্থ তুলে নেয়া যাবে বা এর বিপরীতে শেয়ার নেয়া যাবে। আর সেই শেয়ার পাওয়া যাবে বাজার মূল্যের ২৫ শতাংশ কমে। আর কেউ যদি বছর বছর তার অবশিষ্ট টাকার ২০ শতাংশে শেয়ার নেন, তাহলে ৫ বছর শেষে সেই শেয়ার বিক্রি করে তার মুনাফা হবে ৩৩ হাজার টাকা। আর বছর বছর মূল টাকা কমে যাবে বলে পাঁচ বছরে মোট মুনাফা থাকবে ৩০ হাজার ২৫৪ টাকা। আর কেউ যদি পুরো টাকাটা ৫ বছর ব্যবহার করে মেয়াদ শেষে একবারে শেয়ার নেন, তাহলে তিনি মুনাফা হিসেবে পাবেন মোট ৪৫ হাজার টাকা। আর শেয়ার বিক্রি করে বাড়তি মুনাফা পাবেন ৩৩ হাজার টাকা।

পুঁজিবাজারে প্রথমবারের মতো সুকুক বন্ড ছেড়ে বেক্সিমকো লিমিটেড যে টাকা তুলতে যাচ্ছে, তাতে এক লাখ টাকা বিনিয়োগ করলে ৫ বছরে ৬৩ হাজার থেকে ৭৮ হাজার টাকা মুনাফা করার সুযোগ থাকছে। আর এই বন্ডের আয় পুরোটাই করমুক্ত বলে প্রকৃত আয় আসলে আরও বেশি।

যদিও কোম্পানির পক্ষ থেকে বছরে ৯ শতাংশ মুনাফার কথা জানানো হয়েছে। এই হিসাবে মুনাফা হওয়ার কথা ৪৫ হাজার টাকা।

এই আয় কার্যত ৫০ হাজার টাকার সমান। কারণ, পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ করলে লভ্যাংশ হিসেবে যে অর্থ পাওয়া যায়, তা থেকে ১০ শতাংশ কর কেটে রাখা হয়। ফলে কেউ ৫০ হাজার টাকা লভ্যাংশ পেলেই কেবল তার ব্যাংকে যাবে ৪৫ হাজার টাকা।

এই মুনাফার বাইরে বাড়তি ১৮ বা ৩৩ হাজার টাকা মুনাফা কোত্থেকে আসবে?

এই বাড়তি মুনাফার কারণ এই বন্ডের আরও কিছু শর্ত। বছর শেষে একজন বিনিয়োগকারী তার মোট বিনিয়োগের ২০ শতাংশ টাকা তুলে নিতে পারবেন, অথবা এর বিনিময়ে কোম্পানির শেয়ার নিতে পারবেন। আর এই কেউ যদি শেয়ার নেন, তাহলে একটি বিশেষ শর্তের কারণে তিনি বাড়তি মুনাফা পাবেন।

কোম্পানির সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, কেউ যদি বছর শেষে ২০ শতাংশ টাকা না নিয়ে বেক্সিমকো লিমিটেডের শেয়ার নেন, তাহলে তিনি শেয়ারটি পাবেন বাজার মূল্যের ২৫ শতাংশ কম দামে। আর তিনি যখন শেয়ারটি বিক্রি করবেন, তখন তা নিশ্চয় বাজার মূল্যেই বেচবেন। কিন্তু মাঝে একটি মুনাফা হয়ে যাবে তার।

বেক্সিমকো এই শেয়ার দেবে রেকর্ড ডেটের আগের দুই মাসের ভরিত গড়ের সমান দামে। যদি শেয়ার মূল্য ১০০ টাকা হয়, তাহলে তিনি পাবেন ৭৫ টাকায়। যদি শেয়ার মূল্য ২০০ টাকা হয়, তাহলে তিনি পাবেন ১৫০ টাকায়, আর যদি শেয়ার মূল্য ৫০ টাকায় হয়, তিনি পাবেন ৩৭ টাকা ৫০ পয়সা।

অর্থাৎ শেয়ার মূল্য যতই হোক না কেন, বন্ডধারীর মুনাফা এবং শেয়ার বিক্রি করে অর্থে কোনো হেরফের হবে না।

কেউ যদি বছর বছর তার অবশিষ্ট টাকার ২০ শতাংশ টাকার শেয়ার নেন, তাহলে ৫ বছর শেষে সেই শেয়ার বিক্রি করে তার মুনাফা হবে ৩৩ হাজার টাকা।

আর বছর বছর মূল টাকা কমে যাবে বলে পাঁচ বছরে মোট মুনাফা থাকবে ৩০ হাজার ২৫৪ টাকা।

আর কেউ যদি পুরো টাকাটা ৫ বছর ব্যবহার করে মেয়াদ শেষে একবারে শেয়ার নেন, তাহলে তিনি মুনাফা হিসেবে পাবেন মোট ৪৫ হাজার টাকা। আর শেয়ার বিক্রি করে বাড়তি মুনাফা পাবেন ৩৩ হাজার টাকা।

দেশের পুঁজিবাজারে প্রথমবারের মতো এই বন্ড ছেড়ে বাজার থেকে মোট ৩ হাজার কোটি টাকা তুলবে বেক্সিমকো লিমিটেড। এই অর্থের সিংহভাগ দুটি সৌর বিদ্যুৎকেন্দ্রে বিনিয়োগ করবে কোম্পানিটি।

প্রথম বছর শেষে আয় কত

কেউ এক লাখ টাকার বন্ড নিলে এক বছর পরে নিশ্চিতভাবেই ৯ হাজার টাকা পেয়ে যাবেন। তিনি যদি মনে করেন, ২০ হাজার টাকা ভাঙিয়ে শেয়ার নেবেন, তাহলে তিনি কতগুলো শেয়ার পাবেন, সেটি বাজার মূল্যের ওপর নির্ভর করবে।

যদি শেয়ার মূল্য ১০০ টাকা হয়, তাহলে তিনি শেয়ার পাবেন ৭৫ টাকায়। ২০ হাজার টাকায় তিনি নিতে পারবেন ২৬৬টি। যদি শেয়ার মূল্য ২০০ টাকা হয়, তাহলে তিনি পাবেন ১৩৩টি আর যদি শেয়ার মূল্য ৫০ টাকা হয়, তাহলে তিনি পাবেন ৫৩৪টি। শেয়ার মূল্য যদি ১০ টাকা থাকে, তাহলে তিনি পাবেন ২ হাজার ৬৬টি শেয়ার।

শেয়ার পেয়ে তিনি যদি সঙ্গে সঙ্গে বিক্রি করে দেন, তাহলে এ ক্ষেত্রে তার মুনাফা হবে ৬ হাজার ৬০০ টাকা। অর্থাৎ এক বছর মুনাফা হবে মোট ১৫ হাজার ৬০০ টাকা। আর তিনি ২০ হাজার টাকাও তুলে নিতে পারবেন শেয়ার বিক্রি করে।

দ্বিতীয় বছর শেষে আয়

পরের বছর তিনি ৮০ হাজার টাকায় ৯ শতাংশ হিসেবে ৭ হাজার ২০০ টাকা মুনাফা পাবেন নিশ্চিত। তখন আরও ২০ শতাংশ হিসেবে ১৬ হাজার টাকা তুলে নিতে পারবেন, বা শেয়ার নিতে পারবেন।

তখন তিনি শেয়ার নিলে তা বিক্রি করে মুনাফা পাবেন ৫ হাজার ৩০০ টাকা। অর্থাৎ দ্বিতীয় বছরে ৮০ হাজার টাকায় তার মুনাফা দাঁড়াবে ১২ হাজার ৫০০ টাকা। ওই বছরও মুনাফা গিয়ে দাঁড়াবে ১৫.৬ শতাংশ।

তৃতীয় বছর শেষে আয়

২০ শতাংশ হিসেবে ১৬ হাজার তুলে নিলে তৃতীয় বছর শেষে আসল টাকা থাকে ৬৪ হাজার টাকা। এই টাকার ৯ শতাংশ হিসেবে মুনাফা আসবে ৫ হাজার ৭৬০ টাকা।

এর ২০ শতাংশ হিসেবে ১২ হাজার ৮০০ টাকা তিনি তুলে নিতে পারবেন, বা শেয়ার নিতে পারবেন। ২৫ শতাংশ কম দামে পাবেন বলে এবার শেয়ার বিক্রি করে তার বাড়তি মুনাফা হবে ৪ হাজার ২০০ টাকা। সব মিলিয়ে ৬৪ হাজার টাকায় বছর শেষে মুনাফা থাকবে ৯ হাজার ৯৬০ টাকা যা মোট টাকার ১৫.৫৬ শতাংশ।

চতুর্থ বছর শেষে আয়

চতুর্থ বছর বন্ডে মূল টাকা থাকবে ৫১ হাজার ২০০ টাকা। এই অর্থের ৯ শতাংশ হিসেবে মুনাফা পাওয়া যাবে ৪ হাজার ৬০৮ টাকা। আর ওই বছর ২০ শতাংশ হিসেবে তোলা যাবে ১০ হাজার ২৪০ টাকা। এই টাকা না তুলে শেয়ার নিলে বাড়তি মুনাফা হবে ৩ হাজার ৪১৩ টাকা।

অর্থাৎ চতুর্থ বছরে মুনাফা পাওয়া যাবে ৮ হাজার ২১ টাকা। তখনও শতকরা হিসেবে মুনাফা থাকবে ১৫.৬৬ শতাংশ।

পঞ্চম বছর শেষে

পঞ্চম বছর বন্ডের এক লাখ টাকার মধ্যে বাকি থাকবে ৪০ হাজার ৯৬০ টাকা। ৯ শতাংশ হারে তখন মুনাফা পাওয়া যাবে ৩ হাজার ৬৮৬ টাকা। ওই বছর বাকি সব টাকা তুলে নেয়া যাবে। আর কেউ শেয়ার কিনলে ২৫ শতাংশ কম দামে তার মুনাফা হবে ১৩ হাজার ৬৫৩ টাকা।

সব মিলিয়ে পঞ্চম বছরে তার মুনাফা হবে ১৭ হাজার ৩৪০ টাকার মতো।

পঞ্চম বছরে একসঙ্গে শেয়ার নিলে

কেউ যদি বছর বছর কেবল মুনাফার ৯ শতাংশ তুলে পঞ্চম বছরে এসে এক লাখ টাকার শেয়ার নেন, তাহলে এই পর্যায়ে এসে তার মুনাফা হবে ৩৩ হাজার টাকা।

ধরা যাক, তখন শেয়ারের দর ১০০ টাকা। কিন্তু বন্ডে বিনিয়োগকারী তা পাবেন ৭৫ টাকায়। ১ লাখ টাকার বিপরীতে তখন তিনি পাবেন এক হাজার ৩৩টি শেয়ার।

১০০ টাকা করে বিক্রি করলে এই শেয়ারের দাম হয় এক লাখ ৩৩ হাজার টাকা।

শেয়ারদর সে সময় যতই থাকুক না, কেন, ২৫ শতাংশ কম দামে পাওয়া যাবে বলে এই পরিমাণ মুনাফা হবেই।

অর্থাৎ ৫ বছর শেষে তার প্রকৃত মুনাফা হবে ৭৮ হাজার টাকা।

নগদ মুনাফা আরও বেশিও হতে পারে

অবশ্য কেউ যদি ১ লাখ টাকা বিনিয়োগ করে, বছর শেষে তিনি ৯ হাজার টাকাই যে মুনাফা পাবেন, এমনটা নয়। এই ৯ হাজার টাকা তাকে দিতেই হবে। বেশি পাওয়ার সুযোগ আছে অন্য একটি কারণে।

বন্ডের শর্ত অনুযায়ী বেক্সিমকো লিমিটেডের লভ্যাংশ ১০ শতাংশের বেশি হলে যতটুকু বেশি হবে, তার ১০ শতাংশ পাবেন বন্ডধারী।

যদি বেক্সিমকোর লভ্যাংশ ১৫ শতাংশ হয়, তাহলে সুকুকধারীরা বাড়তি ৫ শতাংশের ১০ শতাংশ আর যদি লভ্যাংশ ২০ শতাংশ হয়, তাহলে বাড়তি ১০ শতাংশের ১০ শতাংশ যোগ হবে সুকুকের মুনাফায়।

বন্ডে বিনিয়োগ কীভাবে

বেক্সিমকোর সুকুক বন্ডে বিনিয়োগের সুযোগ প্রাথমিকভাবে কোম্পানির শেয়ারধারীদের জন্য রাখা হয়েছে।

এ জন্য রেকর্ড ডেট ছিল গত ১৯ জুলাই। অর্থাৎ এই সময়ে যেসব বিনিয়োগকারীদের কাছে বেক্সিমকোর শেয়ার ছিল কেবল তারাই পরবর্তীতে সুকুক বন্ড কিনতে পারবে।

বিনিয়োগকারীদের সুকুক বন্ড বুঝিয়ে দেওয়া হবে ৩১ আগস্ট। এজন্য দুই মেয়াদে বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে আবেদন গ্রহণ করা হয়।

প্রাইভেট প্লেসমেন্ট, সাধারণ ও বর্তমানে শেয়ারহোল্ডারদের আবেদন গ্রহণ শুরু হয় ২৫ জুলাই থেকে। চলবে ২৬ আগস্ট পর্যন্ত।

শেয়ারধারী ছাড়া যারা বন্ড কিনতে চান, তাদের জন্যও সুযোগ আছে। প্রাথমিক গণপ্রস্তাব বা আইপিও আবেদন গ্রহণ শুরু হয়েছে ১৭ আগস্ট থেকে, চলবে ২৩ আগস্ট পর্যন্ত।

সুকুকটির প্রতিটি ইউনিটের অভিহিত মূল্য বা ফেসভ্যালু নির্ধারণ করা হয়েছে ১০০ টাকা। বন্ডটির ন্যূনতম লট হবে ৫০টি ইউনিটে। একজন বিনিয়োগকারী ন্যূনতম ৫ হাজার টাকা বিনিয়োগ করতে পারবেন এ বন্ডে।

সিটি ব্যাংক ক্যাপিটাল ওয়েবসাইটে এ সংক্রান্ত আবেদন ফরম দেয়া আছে। ফরম পূরণ করে প্রাইভেট প্লেসমেন্টের জন্য আবেদন করা যাবে। আর সাধারণ বিনিয়োগকারীরা নিজ নিজ ব্রোকারেজ হাউজের মাধ্যমে ৫ হাজার টাকার বিনিময়ে সুকুক বন্ডের আবেদন করতে পারবে।

বেক্সিমকোর এই সুকুকের ইস্যু ম্যানেজার, অ্যারেঞ্জার ও অ্যাডভাইজার হিসেবে দায়িত্ব পালন করছে সিটি ব্যাংক ক্যাপিটাল রিসোর্সেস লিমিটেড এবং অগ্রণী ইক্যুইটি অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড। আর ট্রাস্টি হিসেবে আছে রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান ইনভেস্টমেন্ট করপোরেশন অব বাংলাদেশ (আইসিবি)।

কেউ যদি এই সময়ের মধ্যে বন্ড কিনতে না পারেন, তার জন্য সুযোগ একেবারে শেষ হয়ে যাচ্ছে না। এই বন্ড শেয়ারের মতোই পুঁজিবাজারে লেনদেন হবে। ফলে যে কেউ এটি যে কোনো সময়, যে কোনো পরিমাণে কিনতে পারবেন।

আরও পড়ুন:
যুক্তরাষ্ট্রে আরেকটি ওষুধ রপ্তানি বেক্সিমকো ফার্মার
বেক্সিমকোর সুকুক: বিনিয়োগকারীদের লাভ কোথায়?
তিন হাজার কোটি টাকা তুলতে বেক্সিমকোকে অনুমতি
সরকারের ৩৫৭ কোটি টাকার প্রকল্প বাস্তবায়নে বেক্সিমকো
সুকুকের ৩ হাজার কোটি টাকায় বেক্সিমকোর সৌর বিদ্যুৎকেন্দ্র

মন্তব্য

আরও পড়ুন

পুঁজিবাজার
In the capital market of the index is on the rise in the capital market

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে দেশের দুই পুঁজিবাজারে। লেনদেনের শুরুতে অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ২৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৪৬৭ পয়েন্টে। শরিয়াভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৫ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ১০ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৭৭ কোম্পানির মধ্যে ২২৯টির দর বেড়েছে, ৬২টির কমেছে এবং ৮৬টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে।

প্রথম দুই ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৭৫ কোটি টাকার বেশি।

এদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ২৯ পয়েন্ট।

সিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৭ কোম্পানির মধ্যে ৩১টির দর বেড়েছে, ২৯টির কমেছে এবং ১৭টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে। প্রথমার্ধে সিএসইতে ৩ কোটি টাকার বেশি লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার ছবি: সংগৃহীত

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতন হয়েছে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম। চট্টগ্রামে লেনদেন কিছুটা বাড়লেও কমেছে ঢাকায়।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ১০ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ৪ পয়েন্ট এবং বাছাইকৃত কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৬ কোম্পানির দাম কমেছে বেশিরভাগের। ১০০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২১৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড তিন ক্যাটাগরিতেই তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে। লভ্যাংশ দেয়া ভালো কোম্পানির শেয়ার এ ক্যাটাগরির ২১৭ কোম্পানির মধ্যে ৪৮ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হলেও দর কমেছে ১২৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ৪১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডেও। ১০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দাম কমেছে ১০ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির ইউনিটের দাম।

১৮ কোম্পানির ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। ফাইন ফুডস সর্বোচ্চ ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।

ঢাকার বাজারে সারাদিনে মোট ২৩৫ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ২৭৮ কোটি টাকা।

৯.৬৬ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার। অন্যদিকে ৭.৫২ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে ইনফরমেশন সার্ভিসেস নেটওয়ার্ক।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকায় মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১৮৪ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ৯৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে মোট ৮ কোটি ৬৮ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৪ কোটি ৯৭ লাখ টাকা।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সোনালি ব্যাংক ফাস্ট মিউচুয়াল ফান্ড এবং ৯ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে এসকে ট্রিমস অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ।

মন্তব্য

পুঁজিবাজার
With the beginning of the transaction starting in the first hour of the capital market

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

সপ্তাহের পঞ্চম কার্যদিবসে (মঙ্গলবার) লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় উত্থানে শুরু হয়েছে দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জে, বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১৫ পয়েন্ট বেড়েছে। শরিয়াহভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৪ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ৯ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৭৬টি কোম্পানির মধ্যে শেয়ারের দাম বেড়েছে ২৩৬টির, কমেছে ৭৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৬২টি কোম্পানির শেয়ার দাম।

এই সময়ে লেনদেনের পরিমাণ দাঁড়ায় ৯০ কোটি টাকার বেশি।

চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক ৮ পয়েন্ট বেড়েছে। লেনদেন হওয়া ৭৫টি কোম্পানির মধ্যে ৩৭টির শেয়ারদর বেড়েছে, ১৯টির কমেছে এবং ১৯টি কোম্পানির শেয়ারের দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।

সিএসইতে প্রথম ঘণ্টার লেনদেন ২ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে।

মন্তব্য

পুঁজিবাজার
Capital Market With the fall of transactions in Dhaka Chittagong

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে লেনদেন শুরু পতন দিয়ে

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে লেনদেন শুরু পতন দিয়ে

সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে সূচকের পতন দিয়ে লেনদেন শুরু হয়েছে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথমার্ধে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সূচক কমেছে ১৬ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস কমেছে ২ পয়েন্ট।

বাছাই করা কোম্পানির ব্লুচিপ শেয়ার ডিএস-৩০ কমেছে ৯ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২০৩ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৭৭ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

প্রথমার্ধে ঢাকার বাজারে লেনদেন ১৩০ কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে।

একই দশা চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই)। সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৩ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৮ কোম্পানির মধ্যে ২৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ৬৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথমার্ধে ৩ কোটি টাকার ওপর শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

সূচকের পতনে চলছে পুঁজিবাজারের লেনদেন

সূচকের পতনে চলছে পুঁজিবাজারের লেনদেন

টানা দুদিন পতনের পর সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসের প্রথম ঘণ্টার লেনদেনেও অব্যাহত আছে পতনের ধারা, সূচক কমেছে ঢাকা-চট্রগ্রাম দুই বাজারেই।

লেনদেনের শুরুতেই ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৯ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ১ এবং বাছাইকৃত ব্লুচিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৩ পয়েন্ট।

এই সম‌য়ে লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশিরভাগ কোম্পানি দর হারিয়েছে। ১০৯টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৭৯‌টি কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৯২‌টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার বাজারে প্রায় ৬৫ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

ঢাকার মতো চট্টগ্রামের বাজারেও বজায় আছে পতনের ধারা, ‌সেখা‌নে সার্বিক সূচক কমেছে ৩২ পয়েন্ট।

চট্টগ্রা‌মে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৩‌টি কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ১৬‌টির, কমেছে ৪৪‌টির এবং অপরিবর্তিত আছে ১৩টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দিনের শুরুতে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে ১ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

পুঁজিবাজার
Capital Market Most companies have decreased major collapse in Dhaka Chittagong

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে বড় পতন, দাম কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে বড় পতন, দাম কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির

উত্থান দিয়ে সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসের লেনদেন শুরু হলেও শেষ হয়েছে সূচকের পতনের মধ্য দিয়ে। দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ঢাকা-চট্টগ্রামের তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৪৬ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস কমেছে ১২ পয়েন্ট এবং বাছাই করা কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ১৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৮ কোম্পানির মধ্যে বেশিরভাগের দাম ছিল নিম্নমুখী। ৫৪ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ৩০৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৫ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড- তিন ক্যাটাগরিতেই কমেছে শেয়ারের দাম। লভ্যাংশ দেওয়া ভালো শেয়ারের এ ক্যাটাগরিতে তালিকাভুক্ত ২২০ কোম্পানির মধ্যে ৩২ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হয়েছে। দর কমেছে ১৭৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ১০ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডের বেশিরভাগের। ৩২ কোম্পানির দর পতনের বিপরীতে দর বেড়েছে ২ এবং অপরিবর্তিত আছে ২ কোম্পানির।

২২ কোম্পানির ৯ কোটি ১৪ লাখ টাকা লেনদেন হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। এসইএমএল লেকচার ইকুইটি ম্যানেজমেন্ট ফান্ড সর্বোচ্চ ২ কোটি ৪৪ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।

সূচকের পাশাপাশি লেনদেন কমেছে ঢাকার বাজারে। সারাদিনে মোট ৩৪৩ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৩৬৪ কোটি টাকা।

৮.১১ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার ফার্স্ট বাংলাদেশ ফিক্সড ইনকাম ফান্ড। অন্যদিকে ১৬ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে মিডাস ফাইন্যান্সিং।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকার মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ৩৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ২০১ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ১১৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৩ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে মোট ৭ কোটি ৬৭ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৭ কোটি ২৯ লাখ টাকা।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সেকেন্ড মিউচুয়াল ফান্ড এবং ১৩ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে ডিএসই'র মতো সিএসইতেও তলানিতে মিডাস ফাইন্যান্সিং।

মন্তব্য

পুঁজিবাজার
Transaction in Dhaka is going on in Chittagong

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

শেষ কার্যদিবসে ঢাকার পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে উত্থানে, বেড়েছে প্রধান সূচক। অন্যদিকে বিগত দিনের মতো এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার।

লেনদেনের প্রথম দুই ঘন্টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৮ পয়েন্ট।

এর বাইরে বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) শরীয়াভিত্তিক সূচক ডিএসএসের উত্থান দশমিকের ঘরে থাকলেও ব্লু-চিপ শেয়ারের সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ২ পয়েন্ট।

সূচক কিছুটা বাড়লেও বিগত কয়েকদিনের টানা পতনে লেনদেন অনেকটাই কমে এসেছে। এতদিন প্রথমার্ধে লেনদেন ২০০ কোটি ছাড়িয়ে গেলেও, এদিন লেনদেন হয়েছে ১৫০ কোটিরও কম।

দাম বেড়েছে লেনদেন অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ১৬১ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৩২ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৯৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

এদিকে এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার। লেনদেনের প্রথমার্ধে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) সার্বিক সূচক হারিয়েছে ৭৩ পয়েন্ট।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ৩৩ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে ৬৬ কোম্পানির হয়েছে দরপতন, অপরিবর্তিত আছে ২৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

পুঁজিবাজারের প্রথম দুই ঘন্টায় সিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ২ কোটি ৩০ লাখ টাকা।

মন্তব্য

p
উপরে