× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

পুঁজিবাজার
Robi of great interest did not burn anymore
google_news print-icon

তুমুল আগ্রহের রবি আর জ্বলেনি

তুমুল-আগ্রহের-রবি-আর-জ্বলেনি
রবির শেয়ার কিনে লোকসানে আছেন বিনিয়োগকারীরা। ছবি: নিউজবাংলা
তালিকাভুক্তির পর তোলপাড় ফেলে দেয়া মোবাইল ফোন অপারেটর কোম্পানি রবির শেয়ারে উচ্চ দরে বিনিয়োগ করে বিপুল পরিমাণ লোকসানে বিনিয়োগকারীরা। সর্বোচ্চ দরে যারা শেয়ারটি কিনেছেন, তারা ৪৪ শতাংশের মতো টাকা হারিয়ে হতাশ।

পুঁজিবাজারে আসার আগে থেকেই উচ্ছ্বাস। লেনদেন শুরুর পর থেকে রীতিমতো উড়তে থাকা। দিনের পর দিন দাম বাড়তে থাকে এক দিনে যত বাড়া সম্ভব ততই।

এভাবে টানা বাড়তে বাড়তে ১৬ কর্মদিবসে ১০ টাকা অভিহিত মূল্যের শেয়ার হয়ে যায় ৭০ টাকা ১০ পয়সা। তবে ১৭তম দিনে গিয়েই খায় হোঁচট। যদিও দিনের শুরুতে আবারও দিনের সর্বোচ্চ দাম ৭৭ টাকা ১০ পয়সা উঠে যায়। তবে সেদিনই নেমে আসে ৬৪ টাকা ৫০ পয়সায়। অর্থাৎ ১৭ জানুয়ারি যারা সর্বোচ্চ দামে শেয়ারটি কিনেছিলেন, সেদিনই তারা প্রতিটিতে ১২ টাকা ৬০ পয়সা লোকসানে আছেন।

এরপর দিনে দিনে লোকসান কেবল বেড়েছেই। এখন দাম ৪৩ টাকা ১০ পয়সা। এর মাঝে বহুজন বিপুল পরিমাণ লোকসান দিয়ে শেয়ার বিক্রি করে বের হয়েছেন, যারা এখনও ধরে রেখেছেন, তারা আশায় আছেন হয়তো আবার দাম বেড়ে উঠবে, তাদের লোকসান কমবে।

২০২০ সালের ৩০ ডিসেম্বর সমাপ্ত অর্থবছরে শেয়ারপ্রতি ৩৩ পয়সা আয় করে কোনো লভ্যাংশ না দেয়ার সিদ্ধান্ত নেয়ার পর ধাক্কা খান বিনিয়োগকারীরা। নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসিও অনেকটা চমকে যায় তাদের সিদ্ধান্তে। ডেকে আনা হয় প্রতিনিধিদের। বিনিয়োগকারীদের পুষিয়ে দেয়ার অনুরোধ করে তারা।

পরে চলতি অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকের হিসাব বিবরণী প্রকাশের দিন ৩ শতাংশ, অর্থাৎ শেয়ারপ্রতি ৩০ পয়সা নগদ লভ্যাংশ দেয় পরিচালনা পর্ষদ। কিন্তু কোম্পানিতে আগ্রহ আর ফেরেনি।

তালিকাভুক্তির পর এক দিনে যেখানে ৬ কোটি ৬২ লাখ ৫৮ হাজার ৭৯৫টি শেয়ার লেনদেনের ইতিহাস আছে, সেখানে গত এক মাসে এক দিনে সর্বোচ্চ লেনদেনের রেকর্ড আছে ৪৮ লাখ ৩৫ হাজার ৯৭৯টি। আর সর্বনিম্ন ৬৪৫টি।

এই পরিমাণ লেনদেন নিঃসন্দেহে খারাপ না। কিন্তু কোম্পানির ৫২৩ কোটিরও বেশি শেয়ারের মধ্যে ৫০ কোটিওর বেশি শেয়ার লেনদেনের যোগ্য থাকার বিষয়টি বিবেচনায় নিলে একে নগণ্য না বলা ছাড়া উপায় থাকে না।

সর্বোচ্চ দরে ওঠার পর আর এই দরে যায়নি রবির শেয়ার। শুধু ৭৭ টাকা নয়, এই দর থেকে কমে যখন ৪৩ টাকা ১০ পয়সা হয়েছে, তখনও যারা শেয়ার কিনেছেন তারাও এখন লোকসানে বা দীর্ঘমেয়াদি বিনিয়োগের অংশ হলে আটকে আছে বিনিয়োগ। সর্বোচ্চ দরে যারা শেয়ার কিনে আটকে আছেন, এই ‍মুহূর্তে প্রতি ১০০ টাকায় ৪৪ টাকা খুইয়ে বসে আছেন তারা।

এখন যে দাম, সেটিও অবশ্য কিছুটা বেশি দেখাচ্ছে। কারণ একপর্যায়ে দাম ৩৬ টাকা ৮০ পয়সাতেও নেমে গিয়েছিল।

গত ১০ মার্চ থেকে এখন পর্যন্ত রবির শেয়ার সর্বোচ্চ ৫০ টাকা ৪০ পয়সা থেকে ৪৪ টাকা ৩০ পয়সার মধ্যে ওঠানামা করছে।

তুমুল আগ্রহের রবি আর জ্বলেনি
বিনিয়োগকারীদের ধারণা ছিল গ্রামীণফোনের মতো আকর্ষণীয় লভ্যাংশ দেবে রবি। ছবি: নিউজবাংলা

কেন ছিল আগ্রহ

দেশের টেলিকম খাতে ব্যবসা করছে চারটি কোম্পানি। গ্রামীণফোন, বাংলালিংক, রবি-এয়ারটেল ও সরকরি খাতের টেলিটক।

এর মধ্যে গ্রামীণ ২০০৯ সালে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত হয়। ৭০ টাকা অভিহিত মূল্যে শেয়ার বিক্রি করেছে কোম্পানিটি। আর গত বছর শেয়ারপ্রতি ২৭ টাকা ৫০ পয়সা নগদ লভ্যাংশ দিয়েছে। গত ৬ বছরে সর্বনিম্ন লভ্যাংশ দিয়েছে শেয়ারপ্রতি ১৪ টাকা। আর এরপর থেকে প্রতিবছরই বাড়ছে লভ্যাংশের পরিমাণ।

চলতি বছর অর্ধবার্ষিক প্রতিবেদন প্রকাশের দিনও শেয়ারপ্রতি সাড়ে ১২ টাকা অন্তর্বর্তী লভ্যাংশের সিদ্ধান্ত জানিয়েছে তারা।

গ্রামীণফোনের শেয়ার ধরে রেখে বিনিয়োগকারীরা প্রতিবছর ভালো লভ্যাংশ পাওয়ার পাশাপাশি শেয়ারদরও ধীরে ধীরে বাড়তে শুরু করেছে। এখন দাম ৩৬৯ টাকা ১০ পয়সা।

গ্রামীণের মতোই রবিও বহুজাতিক কোম্পানি আর তাদেরও এই মার্কেটে হিস্যার পরিমাণ কম নয়। এ কারণে বিনিয়োগকারীরা ধারণা করে আসছিলেন, রবিও এভাবে আকর্ষণীয় লভ্যাংশ দেবে।

তবে তারা যে হিসাবে ভুল করেছেন, সেটা হলো রবির শেয়ারপ্রতি আয়ের দিক থেকে গ্রামীণের সঙ্গে এই কোম্পানির তুলনাই হতে পারে না।

গত বছর রবি যেখানে শেয়ারপ্রতি ৩৩ পয়সা আয় করেছে, সেখানে গ্রামীণের আয় ছিল ২৭ টাকা ৫৪ পয়সা।

চলতি বছরের প্রথম ৬ মাসে গ্রামীণ যেখানে শেয়ারপ্রতি ১২ টাকা ৮৯ পয়সা আয় করেছে, সেখানে রবির আয় মাত্র ১৫ পয়সা।

এই আয় বাড়বে বলে আশা করা হলেও আসলে কমেছে। গত বছর প্রথম ৬ মাসে কোম্পানিটি শেয়ারপ্রতি আয় করেছিল ১৬ পয়সা।

রবি ও গ্রামীণের শেয়ারপ্রতি আয়ে এত পার্থক্যের কারণ মোট আয়ের পার্থক্যের পাশাপাশি শেয়ার সংখ্যায় বিপুল ব্যবধানের। গ্রামীণফোন আর রবির মোট আয় সমান হলেও শেয়ারপ্রতি আয়ে বিশাল পার্থক্য থেকেই যাবে।

গ্রামীণ যেখানে ১৩৫ কোটি ৩ লাখ ২২টি শেয়ারে বিভক্ত, সেখানে রবির শেয়ারসংখ্যা ৫২৩ কোটি ৭৯ লাখ ৩২ হাজার ৮৯৫টি।

অর্থাৎ যদি গ্রামীণ আর রবির আয় সমানও হয়, তার পরেও শেয়ারপ্রতি আয়ের পার্থক্য থেকে যাবে ৪:১ হারে।

তবে এখন সমান আয়ের বিষয়টি আলোচনাতেই আসছে না এ কারণে যে, রবি গত বছর কেবল আয় করেছে ১৭২ কোটি ২৫ লাখ ৭৮ হাজার টাকা, আর গ্রামীণ করেছে ৩ হাজার ৭১৮ কোটি ৭২ লাখ ৬২ হাজার ৬০৫ টাকা।

এই বিষয়টি বিচার বিবেচনা না করেই বিনিয়োগকারীরা শেয়ারমূল্য ১০০ টাকা ছাড়িয়ে যাবে, এমন আশায় শেয়ারে হুমড়ি খেয়ে এখন টাকা খুইয়েছেন। বিপুল পরিমাণ শেয়ার বিক্রির আদেশ থাকলেও এখন ক্রয়াদেশ থাকে কমই।

তুমুল আগ্রহের রবি আর জ্বলেনি

লোকসানের পোর্টফোলিও রবির

গত ১৪ জানুয়ারি রবির শেয়ারদর ছিল ৭১ টাকা ১০ পয়সা। দুই দিন সাপ্তাহিক ছুটির পর ১৭ জানুয়ারি তা ওঠে ৭৭ টাকা ১০ পয়সায়।

১৩ জানুয়ারি শেয়ারদর ছিল ৬৩ টাকা ৮০ পয়সা। এদিন রবির সর্বোচ্চ শেয়ার লেনদেন হয়েছে ৬ কোটি ৬২ লাখ ৫৮ হাজার ৭৯৫টি শেয়ার। তার পরদিন ১৪ জানুয়ারি লেনদেন হয়েছে ১ কোটি ৩৯ লাখ ৪ হাজার ৬৩৬টি শেয়ার।

১৭ জানুয়ারি লেনদেন হয় ৩ কোটি ৯৯ লাখ ৯৪ হাজার ৬২৩টি শেয়ার।

১৮ জানুয়ারি ৫৮ টাকা ৫০ পয়সা দরে ৩ কোটি ৭৯ লাখ ৯ হাজার ৮৭৭টি শেয়ার লেনদেন হয়।

১৯ জানুয়ারি ৫৭ টাকা ৪০ পয়সা দরে ২ কোটি ৬৩ লাখ ৬৬ হাজার ১৭২টি শেয়ার লেনদেন হয়েছে।

২০ জানুয়ারি ৬৩ টাকা ১০ পয়সায় ২ কোটি ১৪ লাখ ৮৯ হাজার ৪৯৬টি শেয়ার লেনদেন হয়।

২১ জানুয়ারি ২ কোটি ৪২ লাখ ৮৯ হাজার ৩৪৯টি শেয়ার ৬১ টাকা ৭০ পয়সা দরে লেনদেন হয়।

২৪ জানুয়ারি ১ কোটি ৮৬ লাখ ৩০ হাজার ১৩৬টি শেয়ার ৫৭ টাকা ৩০ পয়সা দরে লেনদেন হয়।

২৫ জানুয়ারি ৫৪ টাকা ৭০ পয়সা দরে ১ কোটি ৬২ লাখ ৭৬ হাজার ১২৩টি শেয়ার লেনদেন হয়।

২৬ জানুয়ারি ৫৬ টাকা ৪০ পয়সা দরে ১ কোটি ৯৮ লাখ ৬০ হাজার ৫৫১টি শেয়ার লেনদেন হয়।

২৭ জানুয়ারি দরপতনের শীর্ষে ছিল রবি। এদিন শেয়ারপ্রতি সাড়ে ৫ টাকার বেশি দর পতন হয়। শেয়ারদর দাঁড়ায় ৫১ টাকা ১০ পয়সা। এদিন মোট ১ কোটি ২৭ লাখ ৫৫ হাজার ১৫টি শেয়ার লেনদেন হয়।

২৮ জানুয়ারি আবারও দর বাড়ে রবির। শেয়ারপ্রতি দর ৫৩ টাকা ১০ পয়সায় লেনদেন হয় ১ কোটি ২১ লাখ ২৫ হাজার ৭৫৫টি শেয়ার।

দুই দিন সরকারি ছুটির পর ৩১ জানুয়ারি লেনদেন হয় রবির। ৫২ টাকা ৪০ পয়সা দরে এদিন লেনদেন হয় ১ কোটি ৩ লাখ ১০ হাজার ৬৮৩টি শেয়ার।

মূলত এদিন যারা শেয়ার কিনেছেন তারাই পরবর্তী সময়ে এই দরেই শেয়ার বিক্রির সুযোগ পেয়েছিলেন। এর আগে যারা শেয়ার কিনেছেন তারা সবাই হয় লোকসানে শেয়ার ছেড়েছেন, নয়তো লোকসান দিয়ে পোর্টফোলিওতে রেখে দিয়েছেন।

বেশি দামে বেচে এখন কম দামে কিনছে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারী

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ওয়েবসাইটে শেয়ারের হিস্যার যে হিসাব দেয়া থাকে, সেটি অনুসারে ২০২০ সালের ৩১ ডিসেম্বর শেষে রবির মোট শেয়ারের ৯০.০৫ শতাংশ শেয়ার ছিল উদ্যোক্তা পরিচালকদের হাতে। প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের হাতে ছিল ২.৪২ শতাংশ শেয়ার। সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে ছিল ৭.৫৩ শতাংশ শেয়ার।

৩০ এপ্রিল উদ্যোক্তা পরিচালকদের অংশ অপরিবর্তিত থাকলেও প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা তাদের হাতে থাকা শেয়ারের একটি বড় অংশ বিক্রি করে দেয়। সে সময় তাদের হাতে মোট শেয়ারের ১.৭৭ শতাংশ থাকে আর সাধারণ বিনিয়োগকারীদের হাতে থাকে বাকি ৮.১৮ শতাংশ।

তবে মে মাসে কম দামে শেয়ার কিনে নিজেদের হিস্যা বাড়ায় প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা। ওই মাসে মোট শেয়ারে তাদের মালিকানা বেড়ে হয় ২.০৫ শতাংশে। আর রবিতে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের মালিকানা কমে হয় ৭.৯০ শতাংশ শেয়ার।

তবে জুন ও জুলাই শেষে শেয়ারের হিস্যার হিসাব এখনও প্রকাশ পায়নি।

আরও পড়ুন:
প্রথম দিনে রবির শেয়ার ছাড়েননি বেশিরভাগ বিনিয়োগকারী

মন্তব্য

আরও পড়ুন

পুঁজিবাজার
Transaction in Dhaka is going on in Chittagong

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

শেষ কার্যদিবসে ঢাকার পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে উত্থানে, বেড়েছে প্রধান সূচক। অন্যদিকে বিগত দিনের মতো এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার।

লেনদেনের প্রথম দুই ঘন্টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৮ পয়েন্ট।

এর বাইরে বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) শরীয়াভিত্তিক সূচক ডিএসএসের উত্থান দশমিকের ঘরে থাকলেও ব্লু-চিপ শেয়ারের সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ২ পয়েন্ট।

সূচক কিছুটা বাড়লেও বিগত কয়েকদিনের টানা পতনে লেনদেন অনেকটাই কমে এসেছে। এতদিন প্রথমার্ধে লেনদেন ২০০ কোটি ছাড়িয়ে গেলেও, এদিন লেনদেন হয়েছে ১৫০ কোটিরও কম।

দাম বেড়েছে লেনদেন অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ১৬১ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৩২ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৯৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

এদিকে এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার। লেনদেনের প্রথমার্ধে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) সার্বিক সূচক হারিয়েছে ৭৩ পয়েন্ট।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ৩৩ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে ৬৬ কোম্পানির হয়েছে দরপতন, অপরিবর্তিত আছে ২৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

পুঁজিবাজারের প্রথম দুই ঘন্টায় সিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ২ কোটি ৩০ লাখ টাকা।

মন্তব্য

পতনে পর্যদুস্ত পুঁজিবাজার

পতনে পর্যদুস্ত পুঁজিবাজার

পুঁজিবাজারে চলতি সপ্তাহ মোটেই ভালো কাটছে না বিনিয়োগকারীদের। সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে সূচকের পতনের পর নববর্ষের ছুটি শেষে দ্বিতীয় কার্যদিবসেও বড় পতনের মুখে পড়েছে ঢাকা ও চট্টগ্রাম—দেশের উভয় পুঁজিবাজার। এদিন কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৩৭ পয়েন্ট। মন্দাবস্থা চলছে বাকি দুই সূচকেও। শরীয়াভিত্তিক সূচক ডিএসইএস ১০ এবং বাছাইকৃত শেয়ারের ব্লু-চিপ সূচক কমেছে ১৮ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৭টি কোম্পানির মধ্যে সিংহভাগের দরপতন হয়েছে। আজ ৯৮টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর হারিয়েছে ২৫৫টি কোম্পানি এবং অপরিবর্তিত ছিল ৪৪টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসেবে ‘এ’, ‘বি’ ও ‘জেড’—তিন ক্যাটাগরিতেই প্রধান্য পেয়েছে দর কমা কোম্পানির সংখ্যা। বিশেষ করে ‘বি’ ক্যাটাগরির ৮৩টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে মাত্র ১১টির এবং কমেছে ৬৭টির; আর লেনদেন অপরিবর্তিত ছিল ৫টি কোম্পানির।

লেনদেন হওয়া ৩৬টি মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে বেশিরভাগেরই দাম ছিল নিম্নমুখী। মাত্র ৭টি কোম্পানির ইউনিটের দাম বৃদ্ধি হয়েছে, কমেছে ২৪টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৫টির।

ডিএসইর ব্লক মার্কেটে আজ ২৬টি কোম্পানির মোট ৪৮ কোটি ৯৩ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে। এর মধ্যে সর্বোচ্চ ২৩ কোটি ৩৮ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে মারিকো বাংলাদেশ।

ডিএসইতে সূচক কমলেও গতদিনের তুলনায় বেড়েছে লেনদেন। সারা দিনে মোট ৪৪৬ কোটি টাকার ওপর শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে, গতদিন যার পরিমাণ ছিল ৪১৪ কোটি টাকা।

৯.৯৪ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ারের তালিকায় আছে রংপুর ফাউন্ড্রি লিমিটেড। ১৪২.৯০ টাকায় লেনদেন শুরু হয়ে দিন শেষে কোম্পানিটির প্রতিটি শেয়ারের দাম বেড়ে হয়েছে ১৫৭.১০ টাকা।

অন্যদিকে, ৯.৯৬ শতাংশ দর হারিয়ে আজ একেবারে তলানিতে ঠাঁই হয়েছে খান ব্রাদার্সের। প্রতিটি শেয়ার ১৩৪.৫০ টাকা দরে লেনদেন শুরু হলেও দিন শেষে দাম কমে ১২১.১০ টাকায় ক্রয়-বিক্রয় হয়েছে।

চট্টগ্রামেও বড় পতন

.ঢাকার মতো চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সূচকের বড় পতন হয়েছে। সারা দিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ১০০ পয়েন্ট।

লেনদেন অংশ নেওয়া ২১১টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৫৪টির, বিপরীতে দাম কমেছে ১৩৫টির এবং ২২টি কোম্পানির শেয়ারের দাম ছিল অপরিবর্তিত।

সূচকের পাশাপাশি সিএসইতি আজ লেনদেনও কমেছে। গত কার্যদিবসে ১৫ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হলেও মঙ্গলবার তা কমে ৭ কোটি টাকায় নেমেছে।

এদিন ৯.৯৫ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে আর্থিক মূল্যে শীর্ষ শেয়ার হিসেবে জায়গা করে নিয়েছে ইস্টার্ন ক্যাবলস লিমিটেড। অপরদিকে ৯.৭৭ শতাংশ দর হারিয়ে তলানিতে নেমেছে দেশবন্ধু পলিমার লিমিটেড।

আরও পড়ুন:
পুঁজিবাজার: উত্থান দিয়ে সপ্তাহ শুরু
পুঁজিবাজারে উত্থানের জোয়ারেও কমেনি মন্দ শেয়ারের দৌরাত্ম্য
পুঁজিবাজার: শেষ কর্মদিবসে উত্থানে শুরু লেনদেন
পুঁজিবাজার: দ্বিতীয় কর্মদিবসের শুরুতে ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে লেনদেন শুরু উত্থানে

মন্তব্য

পুঁজিবাজার
The index has dropped again in the capital market of Dhaka Chittagong

আবারও সূচক কমল ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, বেড়েছে লেনদেন

আবারও সূচক কমল ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, বেড়েছে লেনদেন
সূচক কমলেও গতদিনের তুলনায় বেড়েছে লেনদেন। ডিএসইতে মোট ৪৮২ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা আগেরদিন ছিল ৪৫১ কোটি টাকা।

সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে আবারও সূচকের পতন ঢাকা এবং চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে। দুই পুঁজিবাজারে সবকটি সূচক কমলেও বেড়েছে সামগ্রিক লেনদেন।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ২ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরীয়া ভিত্তিক ডিএসএস ১ পয়েন্ট এবং ডিএস-৩০ কমেছে আধা পয়েন্টের বেশি।

সূচক কমলেও গতদিনের তুলনায় বেড়েছে লেনদেন। ডিএসইতে মোট ৪৮২ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা আগেরদিন ছিল ৪৫১ কোটি টাকা।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের। ৩৯৫ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৫০, বিপরীতে দাম কমেছে ১৮৬ কোম্পানির। সারাদিনের লেনদনে দাম অপরিবর্তিত ছিল ৫৯ কোম্পানির শেয়ারের।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ এবং জেড ক্যাটাগরির বেশিরভাগ শেয়ারেরই দাম ছিল নিম্নমুখী। বি ক্যাটাগরিতে দাম বেড়েছে অধিকাংশ শেয়ারের। মধ্যম মানের শেয়ারের এই ক্যাটাগরিতে লেনদেন হওয়া ৮২ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৩৯, কমেছে ৩৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ১০ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে তালিকাভুক্ত ৩৬ কোম্পানির ২৪টিরই দাম ছিল উর্ধ্বমুখী। দাম কমেছে ৪ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮ কোম্পানির।

ব্লক মার্কেটে লেনদেন হওয়া ২৬ কোম্পানির ২৬ কোটি ৯২ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে। এরমধ্যে ব্যাংক এশিয়া সর্বোচ্চ ১০ কোটি ৭৮ লাখ টাকার শেয়ার ব্লক মার্কেটে বিক্রি করেছে।

ডিএসইতে লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে ১০ শতাংশ দাম বেড়ে শীর্ষে আছে প্রাইম ফাইন্যান্স ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড। অন্যদিকে ৩ দশমিক ৩৯ শতাংশ দাম হারিয়ে তলানিতে তাল্লু স্পিনিং মিলস।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকার মতো পতন হয়েছে চট্টগ্রামের সূচকেও। চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ১ পয়েন্টের বেশি।

তবে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে সিএসই'র বাজারে। সারাদিনে সিএসইতে মোট ৬ কোটি ৯৪ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গতদিন ছিল ৩ কোটি ৮৩ লাখ টাকা।

লেনদেনে অংশ নেয়া ১৯৩ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৮৬, কমেছে ৭৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ২৮ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষে আছে পদ্মা ইসলামি লাইফ ইনস্যুরেন্স লিমিটেড এবং ৯ দশমিক ৯৭ শতাংশ দাম কমে তলানিতে বিচ হ্যাচারি লিমিটেড।

আরও পড়ুন:
পুঁজিবাজার: শেষ কর্মদিবসে উত্থানে শুরু লেনদেন
পুঁজিবাজার: দ্বিতীয় কর্মদিবসের শুরুতে ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে লেনদেন শুরু উত্থানে
শেষ কার্যদিবসে লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে
ডিএসইতে সূচকের উত্থানে শুরু দ্বিতীয় কর্মদিবসের লেনদেন

মন্তব্য

পুঁজিবাজার
Capital Market In the first hour of the rise in Dhaka the fall in Chittagong

পুঁজিবাজার: প্রথম ঘণ্টায় ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন

পুঁজিবাজার: প্রথম ঘণ্টায় ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন ডিএসই ও সিএসইর লোগো। কোলাজ: ইউএনবি
শুরুর প্রথম ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ১৩০ কোটি টাকা। চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ১৩ পয়েন্ট।

সপ্তাহের শেষ কর্মদিবস বৃহস্পতিবার ঢাকার পুঁজিবাজারে প্রধান সূচকের উত্থান হলেও সার্বিক সূচক কমেছে চট্টগ্রামে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শুরুতেই প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৫ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরিয়াহভিত্তিক সূচক ডিএসইএস ১ ও বাছাইকৃত শেয়ার ব্লু-চিপের সূচক কমেছে ১১ পয়েন্ট।

লেনদেনে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম বেড়েছে। লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ২৩১, কমেছে ৬৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ৭৩ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

শুরুর প্রথম ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ১৩০ কোটি টাকা।

চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ১৩ পয়েন্ট।

লেনদেন হওয়া ৭০ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৪০, কমেছে ১৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ১১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথম ঘণ্টায় মোট লেনদেন ৭৩ লাখ টাকা ছাড়িয়ে গেছে।

আরও পড়ুন:
পুঁজিবাজার: দ্বিতীয় কর্মদিবসের শুরুতে ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে লেনদেন শুরু উত্থানে
শেষ কার্যদিবসে লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে
ডিএসইতে সূচকের উত্থানে শুরু দ্বিতীয় কর্মদিবসের লেনদেন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে উত্থান দিয়ে শুরু লেনদেন

মন্তব্য

পুঁজিবাজার
Capital Market More than 1 crore transactions in two hours

পুঁজিবাজার: দুই ঘণ্টায় ৩০০ কোটি টাকার বেশি লেনদেন

পুঁজিবাজার: দুই ঘণ্টায় ৩০০ কোটি টাকার বেশি লেনদেন প্রতীকী ছবি
লেনদেন হওয়া কোম্পানির বেশির ভাগেরই দাম বেড়েছে। ১০৯ কোম্পানির দরপতন এবং ৫৩ কোম্পানির দাম অপরিবর্তিত থাকার বিপরীতে দাম বেড়েছে ২৩০ কোম্পানির।

টানা দুই দিন উত্থানের পর তৃতীয় দিন মঙ্গলবারও ঢাকার পুঁজিবাজারে বইছে সুবাতাস।

সূচক বৃদ্ধির পাশাপাশি লেনদেনের প্রথম দুই ঘণ্টায় শেয়ার ও ইউনিট ক্রয়-বিক্রয় ছাড়িয়েছে ৩০০ কোটি টাকা।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৪৭ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক ডিএসইএস এবং ব্লু-চিপ কোম্পানির সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ১০ পয়েন্ট করে।

লেনদেন হওয়া কোম্পানির বেশির ভাগেরই দাম বেড়েছে। ১০৯ কোম্পানির দরপতন এবং ৫৩ কোম্পানির দাম অপরিবর্তিত থাকার বিপরীতে দাম বেড়েছে ২৩০ কোম্পানির।

ঢাকার মতো চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারেও বইছে চনমনে হাওয়া। লেনদেনের প্রথম দুই ঘণ্টায় চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ১০২ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১৫৭ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৮৭, কমেছে ৫১ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৯ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথমার্ধে সিএসইতে ৮ কোটি ৮০ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়।

আরও পড়ুন:
সপ্তাহের লেনদেন শুরু ঢাকার উত্থানে, পতন চট্টগ্রামে
পুঁজিবাজার: উত্থান দিয়ে সপ্তাহ শুরু
পুঁজিবাজারে উত্থানের জোয়ারেও কমেনি মন্দ শেয়ারের দৌরাত্ম্য
পুঁজিবাজার: শেষ কর্মদিবসে উত্থানে শুরু লেনদেন
পুঁজিবাজার: দ্বিতীয় কর্মদিবসের শুরুতে ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন

মন্তব্য

পুঁজিবাজার
Week transaction began in Chittagong to fall in Dhaka

সপ্তাহের লেনদেন শুরু ঢাকার উত্থানে, পতন চট্টগ্রামে

সপ্তাহের লেনদেন শুরু ঢাকার উত্থানে, পতন চট্টগ্রামে ডিএসই ও সিএসইর লোগোর মাঝে সূচকের উত্থানের গ্রাফিক্স। ছবি: ইউএনবি
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ৫ পয়েন্ট। সূচক কমলেও বেড়েছে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সপ্তাহের প্রথম কর্মদিবস রবিবারের লেনদেনে সূচকের উত্থান হয়েছে ঢাকার পুঁজিবাজারে; বেড়েছে সবকটি সূচক।

অন্যদিকে চট্টগ্রামে পতন দিয়ে শুরু হয়েছে লেনদেন।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ১৩ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচক শরিয়াহভিত্তিক ডিএসইএসের উত্থান দশমিকের নিচে এবং বাছাইকৃত শেয়ার ব্লু-চিপ সূচকের উত্থান হয়েছে ৫ পয়েন্ট।

লেনদেনের প্রথম দুই ঘণ্টায় দাম বেড়েছে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের। দরবৃদ্ধির ২৪৫ কোম্পানির বিপরীতে দর কমেছে ৮৭ এবং অপরিবর্তিত আছে ৫৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ডিএসইতে দিনের শুরুতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ১৯০ কোটি টাকা।

অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ৫ পয়েন্ট। সূচক কমলেও বেড়েছে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেন হওয়া ১০২ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৫৫, কমেছে ২৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৮ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথম দুই ঘণ্টায় লেনদেন ছাড়িয়েছে ২ কোটি টাকা।

আরও পড়ুন:
পুঁজিবাজার: উত্থান দিয়ে সপ্তাহ শুরু
পুঁজিবাজারে উত্থানের জোয়ারেও কমেনি মন্দ শেয়ারের দৌরাত্ম্য
পুঁজিবাজার: শেষ কর্মদিবসে উত্থানে শুরু লেনদেন
পুঁজিবাজার: দ্বিতীয় কর্মদিবসের শুরুতে ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে লেনদেন শুরু উত্থানে

মন্তব্য

পুঁজিবাজার
Capital Market Starting the week with rise

পুঁজিবাজার: উত্থান দিয়ে সপ্তাহ শুরু

পুঁজিবাজার: উত্থান দিয়ে সপ্তাহ শুরু প্রতীকী ছবি
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শুরুতেই প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৫ পয়েন্ট।

গত সপ্তাহের উত্থানের ধারা ধরে রেখে এ সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রবিবার ঢাকা ও চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে প্রথম ঘণ্টার লেনদেন হয়েছে সূচকের উত্থানের মধ্য দিয়ে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শুরুতেই প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৫ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরিয়াহভিত্তিক সূচক ডিএসইএসের উত্থান দশমিকের নিচে থাকলেও বাছাইকৃত শেয়ার ব্লু-চিপের সূচক বেড়েছে ৩ পয়েন্ট।

লেনদেনে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম বেড়েছে।

লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৬৯, কমেছে ৮৭ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮৩ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

শুরুর ৩০ মিনিটে ডিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ৫০ কোটি টাকা। ঢাকার মতোই চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ১০ পয়েন্ট।

লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ২২, কমেছে ৭ এবং অপরিবর্তিত আছে ৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথম আধা ঘণ্টায় মোট লেনদেন ৩০ লাখ টাকা ছাড়িয়ে গেছে।

আরও পড়ুন:
ডিএসইতে সূচকের উত্থানে শুরু দ্বিতীয় কর্মদিবসের লেনদেন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে উত্থান দিয়ে শুরু লেনদেন
প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার পুঁজিবাজারে সব সূচকের পতন
প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান, চট্টগ্রামে বড় পতন
উত্থানের ধারা বজায় রেখে পুঁজিবাজারে লেনদেন

মন্তব্য

p
উপরে