× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

পুঁজিবাজার
What is the message of equal price of square beacon?
google_news print-icon

স্কয়ার-বিকনের শেয়ারের সমান দাম কী বার্তা দেয়?

স্কয়ার-বিকনের-শেয়ারের-সমান-দাম-কী-বার্তা-দেয়?
স্কয়ার ফার্মা ও বিকন ফার্মার কারখানা
গত দুই বছরে বিকন ফার্মার শেয়ারদর ১০ গুণ বেড়ে স্কয়ার ফার্মার সমান হয়ে গেছে। দুই বছর ধরে বিকনের আয়ে বেশ প্রবৃদ্ধি দেখা যাচ্ছে, তার পরেও স্কয়ারের সঙ্গে কোনো দিক থেকেই তার তুলনা চলে না। কিন্তু একপর্যায়ে এই কোম্পানির শেয়ারদর স্কয়ারকেও ছাড়িয়ে গিয়েছিল।

তেল আর ঘি সমান দাম যেখানে, সেখানে ন্যায়বিচার নেই বলে অনেকটা পৌরাণিক কাহিনির মতো ঘটনা।

ওষুধ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান হিসেবে স্কয়ার ও বিকন ফার্মার তুলনা চলে না কোনো মানদণ্ডেই। কিন্তু দুই কোম্পানির শেয়ার দর এখন অবস্থান করছে এক সমানতালে।

বিপুল পরিমাণ আয়, সম্পদমূল্য, ব্যবসায় উত্তরোত্তর প্রবৃদ্ধি আর আকর্ষণীয় লভ্যাংশ দিয়ে আসা স্কয়ার ফার্মার শেয়ার কিনে এমনকি ২০১০ সালের মহাধসেও ক্ষতির শিকার হননি বিনিয়োগকারীরা।

তবে এক বছর ধরে পুঁজিবাজারে উত্থানে আড়াই হাজার পয়েন্টের বেশি সূচক বাড়ার মধ্যেও অনেকটাই ঘুমিয়ে এই কোম্পানিটি। শেয়ারদর একটি জায়গাতেই স্থির হয়ে আছে বলতে গেলে।

অন্যদিকে ২০১০ সালে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত হওয়ার পর ২০১১ সালে ৫ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ দেয়ার ইতিহাস আছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ওয়েবসাইটে। আর নগদ লভ্যাংশ হিসাব করা আছে ২০১৫ সাল থেকে। আর এই সময়ে এখন পর্যন্ত সর্বোচ্চ লভ্যাংশ মিলেছে ৬ শতাংশ বা শেয়ারপ্রতি ৬০ পয়সা।

২০২১ সালের ৩০ জুন সমাপ্ত অর্থবছরের হিসাব এখনও পাওয়া যায়নি, তবে এর আগে শেয়ারপ্রতি সর্বোচ্চ আয় হয়েছে ২০২০ সালে; ১ টাকা ৬৫ পয়সা। এর আগে কখনও শেয়ারপ্রতি ১ টাকাও আয় করতে পারেনি তারা।

তবে সদ্য সমাপ্ত অর্থবছরের তৃতীয় প্রান্তিকে গত বছরের দ্বিগুণের মতো আয় এটাও বলছে যে, কোম্পানিটি বড় হচ্ছে, বাড়ল সম্ভাবনাও। আর এই পর্যায়ে শেয়ারদরও ব্যাপকভাবে বেড়ে গেছে।

গত এক বছরে কোম্পানিটির শেয়ারদর প্রায় তিন গুণ হয়েছে। একপর্যায়ে তা স্কয়ারকে ছাড়িয়ে যাওয়া নিয়ে তৈরি হয় বিস্ময়। তবে ৫ আগস্ট বিকনের শেয়ার ৯ টাকা ২০ পয়সা দর হারানোর পর তা স্কয়ারের নিচে নেমে আসে।

সপ্তাহের শেষ কর্মদিবস শুরুর দিন অবশ্য বিকনের শেয়ারের দাম স্কয়ারের বেশিই ছিল। দিনের শুরুতে বিকনের শেয়ারমূল্য ছিল ২৩০ টাকা ৯০ পয়সা, আর স্কয়ারের ২২২ টাকা ৯০ পয়সা।

বিকন দর হারিয়ে ২২১ টাকা ৭০ পয়সা আর স্কয়ারের শেয়ারে ৩ টাকা ৯০ পয়সা যোগ হওয়ার পর দাম দাঁড়ায় ২২৬ টাকা ৮০ পয়সা।

পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ প্রতিষ্ঠান ব্র্যাক ইপিএলের সাবেক গবেষণাপ্রধান দেবব্রত কুমার সরকার নিউজবাংলাকে বলেন, ‘আপাতদৃষ্টিতে বিকন ফার্মার চেয়ে স্কয়ার ফার্মা ভালো। ব্যবসায়িক অবস্থা, মুনাফা বিবেচনা করলে পুঁজিবাজারের অনেক কোম্পানির চেয়ে স্কয়ার ফার্মার ফান্ডামেন্টাল ভালো।

‘তবে করোনার এ সময়ে স্বাস্থ্য সুরক্ষাসামগ্রীসহ ওষুধ কোম্পানিগুলোর ভালো ব্যবসা হয়েছে, যার ফলে অনেক কোম্পানির আয় আগের তুলনায় বেড়েছে।’

তিনি বলেন, ‘শেয়ার দামের বিষয়টি বিবেচনা করলে স্কয়ার ফার্মার আয়ে অনেক বেশি পরিবর্তন হয়নি যতটা বিকন ফার্মার ক্ষেত্রে হয়েছে, যা বিনিয়োগকারীদের আকর্ষণ করেছে। এটিই মূলত দাম বৃদ্ধির কারণ। তবে এমন দাম বৃদ্ধির পর যদি পরবর্তী প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি আয় যদি অব্যাহত না থাকে, তাহলে সেটি অবশ্যই ঝুঁকির।’

মৌলভিত্তি ও দামের তুলনা

বিকনের আয়ে ব্যাপক প্রবৃদ্ধি হলেও এখনও তা স্কয়ারের তুলনায় অনেক কম। তিন প্রান্তিক শেষে বিকনের শেয়ারপ্রতি আয় ৩ টাকা ২৭ পয়সা, আর স্কয়ারের ১৩ টাকা ১২ পয়সা।

গত এক বছরে বিকনের শেয়ারের সর্বনিম্ন দাম ছিল ৬৫ টাকা ৯০ পয়সা, আর সর্বোচ্চ দাম ২৩৫ টাকা।

আর দুই বছরের হিসাব বিবেচনায় নিলে দেখা যায় সর্বনিম্ন দাম ২৩ টাকা ৫০ পয়সা।

অন্যদিকে গত এক বছরে স্কয়ারের শেয়ারের সর্বনিম্ন দাম ছিল ১৮৩ টাকা, আর সর্বোচ্চ দাম ২৪৭ টাকা। আর দুই বছরে সর্বনিম্ন দাম ছিল ১৫৯ টাকা ৫০ পয়সা।

দুই বছর ধরেই অস্বাভাবিক দাম বৃদ্ধির মধ্যেও বিকনের দাম সবচেয়ে বেশি বেড়েছে গত ৪ এপ্রিল থেকে। চার মাসেরও বেশি সময়ে শেয়ারপ্রতি দাম বাড়ে ১০০ টাকার বেশি। সেদিন বিকনের শেয়ার দর ছিল ৯৮ টাকা ১০ পয়সা। একই সময়ে স্কয়ার ফার্মার শেয়ার দর ছিল ১৯২ টাকা ৯০ পয়সা।

ফলে চার মাসে স্কয়ার ফার্মার শেয়ারপ্রতি দর বেড়েছে ৩০ টাকা বা ১৫.৫৫ শতাংশ। আর বিকনের বেড়েছে ১২৩ টাকা ৬০ পয়সা বা ১২৫.৯৯ শতাংশ।

বিকন ফার্মার রিজার্ভে জমা আছে ২৩২ কোটি টাকা আর স্কয়ার ফার্মার রিজার্ভে আছে ৬ হাজার ৭০২ কোটি টাকা।

তবে এক বছরে বিকনের দাম ১০ গুণ হয়ে যাওয়ার পরেও বাজার মূলধনের দিক থেকে স্কয়ার থেকে যোজন যোজন দূরত্বে কোম্পানিটি।

সবশেষ শেয়ারদর অনুযায়ী বিকনের বাজার মূলধন ৫ হাজার ৩৩৩ কোটি ৭৯ লাখ টাকা।

অন্যদিকে স্কয়ারের বাজার মূলধন ১৯ হাজার ৭৫৮ কোটি ৯৯ লাখ টাকা।

দুই কোম্পানির শেয়ারদর সমান সমান হলেও বাজার মূলধনে এই বিশাল পার্থক্যের কারণ পরিশোধিত মূলধন।

৮৮৬ কোটি ৪৫ লাখ টাকা পরিশোধিত মূলধন স্কয়ারের শেয়ার সংখ্যা ৮৮ কোটি ৬৪ লাখ ৫১ হাজার ১১টি।

অন্যদিকে ২৩১ কোটি টাকা পরিশোধিত মূলধনের বিকন বিভক্ত ২৩ কোটি ১০ লাখ শেয়ারে।

লভ্যাংশের তুলনা

আর লভ্যাংশের ইতিহাস বিবেচনায় নিলে তো কথাই নেই। বিকনের তালিকাভুক্তির বছর থেকে ধরলে স্কয়ারের ১০০টি শেয়ার বোনাস যুক্ত হয়ে এখন হয়েছে ৫৮৭টি শেয়ার।

আর সঙ্গে দেয়া নগদ লভ্যাংশ ২০১৫ সাল থেকে বিবেচনা করলে দেখা যায়, ১০০টি শেয়ার, সে সময় ৩১১টি শেয়ারে পরিণত হয়েছে। ওই বছর শেয়ারপ্রতি ৩ টাকা করে স্কয়ারের সেই আগের ১০০টি শেয়ারের বিপরীতে নগদ পাওয়া গেছে ৯৩৫ টাকা।

পরের বছর শেয়ারসংখ্যা আরও বাড়ায় নগদ লভ্যাংশ দিয়ে দাঁড়ায় ১ হাজার ১০১ টাকা। ২০১৭ সালে তা আরও বেড়ে হয় ১ হাজার ৪১২ টাকা। ২০১৮ সালে শেয়ার আরও বাড়ার পর নগদ লভ্যাংশ বেড়ে দাঁড়ায় ১ হাজার ৫৫৯ টাকা। ২০১৯ সালে নগদ লভ্যাংশ দাঁড়ায় ১ হাজার ৯৪৫ টাক আর ২০২০ সালে পাওয়া গেছে ২ হাজার ৩২৮ টাকা।

অর্থাৎ ২০১০ সালের ১০০ (সে সময় ১০০ টাকা অভিহিত মূল্যে ছিল ১০টি শেয়ার) শেয়ার কেউ ধরে রাখলে ২০১৫ সাল থেকে তিনি নগদ লভ্যাংশ পেয়েছেন ৯ হাজার ২২৮ টাকা।

অন্যদিকে বিকনের কেউ ১০০ শেয়ার ধরে রাখলে এই ১০ বছরে তার শেয়ারসংখ্যা বেড়ে এখন হয়েছে ১০৫টি। আর ২০১৬ সাল থেকে এই শেয়ারে এখন পর্যন্ত নগদে লভ্যাংশ হিসেবে পাওয়া গেছে ২৮৩ টাকা ৫০ পয়সা।

অবশ্য বিকন সম্প্রতি তার ডানা মেলার ইঙ্গিত দিচ্ছে, এ অবস্থায় তার শেয়ারদর বাড়বে, এটা অস্বাভাবিক নয়। কিন্তু কতটা বাড়বে, এটি হচ্ছে কথা।

বাংলাদেশের পুঁজিবাজারে একটি প্রবণতা আছে, সেটি হলো শেয়ারসংখ্যা কম হলেই কোম্পানির অবস্থা যা-ই হোক না কেন, তার দাম বেড়ে যায় ক্ষণে ক্ষণে। আর শেয়ার সংখ্যা বেশি হলে কোম্পানির মৌলভিত্তি, আর্থিক প্রতিবেদন, লভ্যাংশ বা সম্ভাবনা যা-ই হোক না কেন, এর শেয়ার দর থাকে কম।

কেন বিকন ফার্মার শেয়ারের দর এমন অস্বাভাবিক বৃদ্ধি পাচ্ছে, জানতে চাইলে কোম্পানি সচিব খলিলুর রহমান নিউজবাংলাকে বলেন, ‘করোনা মহামারি এ সময়টিতে করোনা-সম্পর্কিত ওষুধ বিক্রির মাধ্যমে আমাদের আয়ের সিংহভাগ এসেছে। আগে যেখানে আমাদের শেয়ারপ্রতি আয় ১ টাকা কিংবা তার কাছাকাছি থাকত, এখন তা ৩ টাকার কাছাকাছি চলে এসেছে।

তিনি বলেন, ‘এ ছাড়া অপ্রকাশিত আর কোনো মূল্য সংবেদনশীল তথ্য নেই। শেয়ারদর কেন এভাবে বেড়েছে, সে কারণ আমাদের জানা নেই।’

আরও পড়ুন:
পুঁজিবাজার: সোমবার থেকে লেনদেন চলবে আড়াইটা পর্যন্ত
ব্যাংক ছাড়া চাঙা সব খাত, ১০ বছর আগের অবস্থান ছাড়িয়ে সূচক
ব্যাংকে উত্থানের দিনও দুর্বল কোম্পানির কদর
১০ বিলিয়ন ডলার ক্রয়াদেশের খবরে চাঙা বস্ত্র খাত  
চার বছরের মধ্যে সবচেয়ে বেশি আয় এবি ব্যাংকের

মন্তব্য

আরও পড়ুন

পুঁজিবাজার
University student killed in a truck in Meherpur

মেহেরপুরে ট্রাকের ধাক্কায়  বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রী নিহত

মেহেরপুরে ট্রাকের ধাক্কায়  বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রী নিহত

মেহেরপুরে ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেল থেকে ছিটকে পড়ে অমি খাতুন (২২) নামের এক বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রী নিহত হয়েছেন।

আজ বুধবার সকাল ১০ টার সময় সদর উপজেলার ফতেপুর গ্রামের রাস্তায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।

অমি খাতুন মেহেরপুর সদর উপজেলার রামদাসপুর ভিটিরমাঠ গ্রামের স্কুল শিক্ষক রাহিনুলের স্ত্রী এবং জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সদর থানার অফিসার ইনচার্জ মেজবাহ উদ্দীন।

পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, অমি খাতুন ও তার স্বামী রাহিনুল ইসলাম মেহেরপুর শশুর বাড়ি থেকে মোটরসাইকেল যোগে রামদাসপুর গ্রামে ফিরছিলেন। তারা ফতেপুর নামক স্থানে পৌছালে দ্রত গতির একটি ট্রাক পিছন থেকে ধাক্কা দেয়। এসময় মোটরসাইকেল থেকে রাস্তায় ছিটকে পড়ে ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় অমি খাতুনের।

মেহেরপুর সদর থানার ওসি মেজবাহ উদ্দীন জানান, বিষয়টি জানতে পেরে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। আইনী প্রক্রিয়া শেষে নারীর মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্ডর করা হবে।

মন্তব্য

পুঁজিবাজার
Report of 5 people including Salman Anisul January 5

সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনের প্রতিবেদন ৮ জানুয়ারি জমার নির্দেশ

সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনের প্রতিবেদন ৮ জানুয়ারি জমার নির্দেশ

জুলাই-আগস্ট আন্দোলন ঘিরে হত্যা-গণহত্যার দায়ে মানবতাবিরোধী অপরাধের পৃথক সাত মামলায় সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হকসহ ৪৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ করে আগামী বছরের ৮ জানুয়ারির মধ্যে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল।

বুধবার (১৫ অক্টোবর) বেলা সোয়া ১১টার পর এ আদেশ দেন ট্রাইব্যুনাল-১। এদিন সকালে কেরাণীগঞ্জ, কাশিমপুর ও নারায়ণগঞ্জ কারাগার থেকে কড়া নিরাপত্তায় পৃথক মামলায় সাবেক মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীসহ মোট ১৬ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির করে পুলিশ। এরপর পর্যায়ক্রমে তাদের এজলাসে তোলা হয়।

অন্য আসামিরা হলেন– সাবেক শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি, আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনায়েদ আহমেদ পলক, গোলাম দস্তগীর গাজী, আমির হোসেন আমু, কামরুল ইসলাম, আব্দুর রাজ্জাক, ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন, জাসদ সভাপতি হাসানুল হক ইনু, সাবেক বিচারপতি এএইচএম শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক, সাবেক স্বরাষ্ট্রসচিব জাহাঙ্গীর আলম, সাবেক এমপি সোলাইমান সেলিম, সাবেক এমপি শাজাহান খান, সাবেক প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা তৌফিক-ই ইলাহী চৌধুরী, সালমান এফ রহমান ও সাবেক প্রতিমন্ত্রী কামাল আহমেদ মজুমদার।

এর আগে গত ২০ জুলাই এ মামলায় তদন্তের জন্য আরও তিন মাস সময় আবেদন করেন তিনি। পরে আবেদন মঞ্জুর করে আজকের দিন নির্ধারণ করেন ট্রাইব্যুনাল। একইসঙ্গে এ সময়ের মধ্যে তদন্ত শেষ করতে নির্দেশ দেওয়া হয়। তবে প্রতিবেদন জমা না দেওয়ায় সময় চাইলে আগামী বছরের ৮ জানুয়ারি পর্যন্ত তদন্ত শেষ করতে নির্দেশ দেন চেম্বার আদালত।

এদিকে, আজ সকাল থেকে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের সামনে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়। সতর্ক অবস্থায় ছিলেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। প্রায় সবাইকে তল্লাশি চালিয়ে ট্রাইব্যুনালে ঢুকতে দেওয়া হয়।

এর আগে গত ২০ এপ্রিল ১৯ সাবেক মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীকে ট্রাইব্যুনালে আনা হয়। ওইদিন এ ঘটনা তদন্তে আরও তিন মাস সময় চান প্রসিকিউশন। পরে ২০ জুলাই দিন ধার্য করেন ট্রাইব্যুনাল। গত ১৮ ফেব্রুয়ারিও ১২ সাবেক মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রী, সাবেক প্রধানমন্ত্রীর দুই উপদেষ্টাসহ ১৯ আসামিকে হাজির করা হয়েছিল। শুনানি শেষে তাদের কারাগারে পাঠানো হয়।

মন্তব্য

পুঁজিবাজার
Chaksu Election The student will complain ink to delete

চাকসু নির্বাচন : মুছে যাচ্ছে কালি, অভিযোগ দেবে ছাত্রদল

চাকসু নির্বাচন : মুছে যাচ্ছে কালি, অভিযোগ দেবে ছাত্রদল

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (চাকসু), হল ও হোস্টেল সংসদ নির্বাচনে ভোট দেওয়ার সময় শিক্ষার্থীদের হাতে দেওয়া কালি মুছে যাচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক আবদুল্লাহ আল নোমান।

বুধবার (১৫ অক্টোবর) সকাল সোয়া ১০টার দিকে এক প্রতিক্রিয়ায় তিনি ঢাকা পোস্টকে এ মন্তব্য করেন। এ ইস্যুতে তারা নির্বাচন কমিশনে অভিযোগ দিচ্ছেন বলে জানান তিনি।

আবদুল্লাহ আল নোমান বলেন, কথা ছিল শিক্ষার্থীদের হাতে দেওয়া কালি মুছবে না। কিন্তু বাস্তবে দেখা যাচ্ছে কালি মুছে যাচ্ছে। এই ইস্যুতে আমরা একটু পর অভিযোগ দিচ্ছি।

ইমরান রায়হান নামে এক শিক্ষার্থী জানান, কেউ ঘুণাক্ষরেও বলতে পারবেন আমি ভোট দিয়েছি? অথচ আমি মাত্রই ভোট দিয়ে এলাম। একটু ঘষা দিয়েই কালি তুলে ফেলা যাচ্ছে।

দীর্ঘ ৩৫ বছর পর চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (চাকসু), হল ও হোস্টেল সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে। এদিন সকাল থেকে শুরু হয় ভোটগ্রহণ এবং চলবে বিকেল ৪টা পর্যন্ত। এবার নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে ওএমআর ব্যালট পদ্ধতিতে।

বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঁচটি অনুষদ ভবনে স্থাপন করা হয়েছে ১৫টি ভোটকেন্দ্র ও ৬১টি ভোটকক্ষ। চাকসুর ২৬টি পদের জন্য প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ৪১৫ জন প্রার্থী, আর হল ও হোস্টেল সংসদের ২৪টি পদের জন্য লড়বেন ৪৯৩ জন। মোট ভোটার সংখ্যা ২৭ হাজার ৫১৬ জন।

মন্তব্য

পুঁজিবাজার
Kulaura is the closing of World Childrens Day

কুলাউড়ায় বিশ্ব শিশু দিবসের সমাপনী

কুলাউড়ায় বিশ্ব শিশু দিবসের সমাপনী

মৌলভীবাজারের কুলাউড়ায় বিশ্ব শিশু দিবস ও শিশু অধিকার সপ্তাহ ২০২৫ এর সমাপনী অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) বিকেলে উপজেলা প্রশাসন ও কুলাউড়া শিশু একাডেমির আয়োজনে পরিষদ হল রুমে সমাপনী দিবসে আলোচনা সভা ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠিত হয়।

উপজেলা শিশু বিষয়ক কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) আবুল বাসার এর সভাপতিত্বে এবং ইসরাত জাহান নওরিনের উপস্থাপনায় দিবসের সমাপনীতে পুরস্কার বিতরণ করেন প্রধান অতিথি উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ মহিউদ্দিন। তিনি বলেন আজকের শিশুরাই আগামী দিনে দেশ গঠনের নেতৃত্ব দেবে। তাই তাদেরকে সু- শিক্ষা ও সু-নাগরিক হিসাবে গড়ে তোলা আমাদের দায়িত্ব।

বিশেষ অতিথি ছিলেন রুদ্রবীণা সংগীত বিদ্যালয়ের অধ্যক্ষ ডঃ রজত কান্তি ভট্টাচার্য , প্রভাষক সুরজিৎ কুমার । আরও বক্তব্য রাখেন প্রধান শিক্ষক ননী গোপাল দেবনাথ, সংগীত প্রশিক্ষক সুমিত্রা ভট্টাচার্য, নৃত্য প্রশিক্ষক দেলোয়ার হোসেন দুর্জয়, প্রাক প্রাথমিক প্রশিক্ষক সেবিন আক্তার, সংগীত শিল্পী নান্টু দাস ও হোসনে আরা বেগম। পরে বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় বিজয়ী ২৬ জনকে পুরস্কার বিতরণ করা হয়। অনুষ্ঠানে প্রায় ৩৫০ জন শিশু ও অভিভাবক অংশগ্রহণ করেন।

মন্তব্য

পুঁজিবাজার
Zoom meetings with Hasina are being trapped

হাসিনার সঙ্গে জুম মিটিং, ফেঁসে যাচ্ছেন ২৮৬ নেতাকর্মী

হাসিনার সঙ্গে জুম মিটিং, ফেঁসে যাচ্ছেন ২৮৬ নেতাকর্মী

ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মুখে গত বছরের ৫ আগস্ট প্রধানমন্ত্রী পদ থেকে পদত্যাগ করে দেশ ছেড়ে ভারতে পালিয়ে যান ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা। এরপর থেকেই ভারতে অবস্থান করছেন তিনি। তবে অনলাইন প্লাটফর্ম ব্যবহার করে দেশ ও বিদেশে নেতাকর্মীদের সঙ্গে বিভিন্ন মিটিং এ যুক্ত হয়ে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে উসকানি দিতে দেখা গেছে হাসিনাকে।

এদিকে ২০২৪ সালের শেষভাগে ‘জয় বাংলা ব্রিগেড’ নামের একটি অনলাইন প্ল্যাটফর্মে অনুষ্ঠিত একটি জুম বৈঠককে কেন্দ্র করে এই রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা গড়ে ওঠে। ২০২৪ সালে ১৯ ডিসেম্বর ওই ভার্চুয়াল সভায় দেশ ও বিদেশ থেকে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মী অংশগ্রহণ করেন বলে গোয়েন্দা সূত্রে জানা যায়।

সিআইডির ফরেনসিক ও গোয়েন্দা বিশ্লেষণে দেখা যায়, ওই সভায় অংশগ্রহণকারীরা অন্তর্বর্তীকালীন বৈধ সরকার উৎখাতের আহ্বান, গৃহযুদ্ধ উসকে দেয়ার পরিকল্পনা এবং পলাতক সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে আবার ক্ষমতায় আনার ঘোষণা দেন।

এই তথ্য পুলিশ হেডকোয়ার্টার্সের মাধ্যমে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে প্রেরণ করা হলে, ২০২৫ সালের ৪ মার্চ মন্ত্রণালয় আনুষ্ঠানিকভাবে সিআইডিকে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলার তদন্ত ও অভিযোগ দায়েরের অনুমতি প্রদান করে। পরবর্তীতে ২৭ মার্চ রমনা থানায় সিআর মামলা নং-২২২/২০২৫ দাখিল হয়, যার ধারাগুলো- বাংলাদেশ দণ্ডবিধি, ১৮৬০ এর ১২১, ১২১(ক), ১২৪(ক)।

পাঁচ মাসেই সিআইডির তদন্ত শেষ করে অভিযোগপত্র দাখিল করার পর রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় হাসিনাসহ ২৮৬ জনের বিচার শুরু হচ্ছে। আদালত আসামিদের অনুপস্থিতিতেই বিচারকার্য পরিচালনার নির্দেশ দিয়েছেন।

অন্তর্বর্তী সরকারের ঘোষিত তিনটি প্রধান এজেন্ডা- সংস্কার, নির্বাচন ও বিচার বাস্তবায়নের ধারাবাহিকতায় রাষ্ট্রদ্রোহ মামলার তদন্ত কার্যক্রমে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জন করেছে অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। গতকাল সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনাসহ ২৮৬ জন আসামির বিরুদ্ধে দণ্ডবিধির রাষ্ট্রদ্রোহ সম্পর্কিত ধারায় (১২১/১২১ক/১২৪ক) অভিযোগপত্র দাখিল করেছে সংস্থাটি। এ মামলার বিচারকার্য শুরুর নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।

মঙ্গলবার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত নং-১৮, ঢাকায় মামলার শুনানি অনুষ্ঠিত হয়। আসামিদের অধিকাংশ অনুপস্থিত থাকায় আদালত জাতীয় পত্রিকায় বিজ্ঞাপন প্রকাশের মাধ্যমে তাদের অনুপস্থিতিতেই বিচারিক প্রক্রিয়া শুরু করার নির্দেশ প্রদান করেন।

ফরেনসিক পরীক্ষার প্রতিবেদনে পলাতক সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের সহসভাপতি ড. রাব্বি আলমসহ দলটির কেন্দ্রীয় ও প্রাদেশিক পর্যায়ের বেশ কিছু প্রভাবশালী নেতার সংশ্লিষ্টতার প্রমাণ পাওয়া গেছে।

এ ছাড়া গোয়েন্দা নজরদারির মাধ্যমে দেশে থাকা সন্দেহভাজনদের অবস্থান শনাক্ত করে বিভিন্ন জেলা কারাগারে থাকা ৯১ জনকে এ মামলায় গ্রেফতার দেখানো হয়। বাকি ১৯৫ জন আসামি এখনো পলাতক বলে জানা গেছে।

গতকালকের শুনানিতে প্রধান আসামিসহ অধিকাংশ অভিযুক্ত আদালতে অনুপস্থিত থাকায়, রাষ্ট্রের পক্ষ থেকে তাদের বিরুদ্ধে ‘প্রকাশ্য সমন ও গণবিজ্ঞপ্তি’ জারি করার আবেদন করা হয়। আদালত আবেদন মঞ্জুর করে জাতীয় দৈনিকে বিজ্ঞাপন প্রকাশের মাধ্যমে আসামিদের হাজির হতে আহ্বান জানানোর নির্দেশ দেন।

নির্ধারিত সময়ের মধ্যে তারা অনুপস্থিত থাকলে, ফৌজদারি কার্যবিধির ৫১২ ধারার আওতায় অনুপস্থিতিতেই বিচার পরিচালনা করা হবে বলে আদালত উল্লেখ করেন।

বিশ্লেষকরা বলছেন—রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় শেখ হাসিনাসহ ২৮৬ জনের বিরুদ্ধে বিচার শুরু হওয়া বাংলাদেশের রাজনৈতিক ও বিচারিক ইতিহাসে এক নতুন অধ্যায়ের সূচনা করেছে। এটি যেমন অন্তর্বর্তী সরকারের ‘বিচার ও দায়বদ্ধতা’ এজেন্ডার বাস্তব প্রতিফলন, তেমনি রাষ্ট্রবিরোধী কর্মকাণ্ডে জড়িতদের জবাবদিহির আওতায় আনার দৃঢ় সঙ্কেতও।

মন্তব্য

পুঁজিবাজার
1 lakh meters of net destruction in Rajbari is a jail imprisonment

রাজবাড়ীতে ৪০ লাখ মিটার জাল ধ্বংস, ১১ জেলের কারাদণ্ড

রাজবাড়ীতে ৪০ লাখ মিটার জাল ধ্বংস, ১১ জেলের কারাদণ্ড

রাজবাড়ীতে সরকারি নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে পদ্মা নদীতে মা ইলিশ ধরার অপরাধে ১১ জেলেকে আটক করেছে দৌলতদিয়া নৌপুলিশ। এ সময় ৪০ লাখ বর্গমিটার কারেন্ট জাল এবং ১৫ কেজি ইলিশ জব্দ করা হয়।

বুধবার (১৫ অক্টোবর) সকালে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন দৌলতদিয়া নৌপুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ (ওসি) ত্রিনাথ সাহা।

তিনি বলেন মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে রাত পৌনে ১০টা পর্যন্ত রাজবাড়ী জেলার দৌলতদিয়া নৌপুলিশ, কোস্টগার্ড, মৎস্য কর্মকর্তা এবং নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটদের উপস্থিতিতে গোয়ালন্দঘাট থানার পদ্মা নদীতে যৌথ অভিযান পরিচালনা করে ১১ জন জেলেকে মা ইলিশ ধরার সময় হাতেনাতে আটক করা হয়। একই সময়ে প্রায় ৪০ লাখ বর্গমিটার কারেন্ট জাল ও ১৫ কেজি ইলিশ মাছ জব্দ করা হয়।

তিনি আরও বলেন, আটককৃত ১১ জন জেলের প্রত্যেককে ১৪ দিন করে ভ্রাম্যমাণ আদালতে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সাজা প্রদান করেন। জব্দকৃত কারেন্ট জাল আগুনে পুড়িয়ে ধ্বংস করা হয়। মাছ এতিমখানায় বিতরণ করা হয়।

মন্তব্য

পুঁজিবাজার
Fourth Dhaka on the list of polluted cities in unhealthy air

‘অস্বাস্থ্যকর’ বাতাসে দূষিত শহরের তালিকায় চতুর্থ ঢাকা

‘অস্বাস্থ্যকর’ বাতাসে দূষিত শহরের তালিকায় চতুর্থ ঢাকা

ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’। ১৬৭ স্কোর নিয়ে দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় চতুর্থ অবস্থানে রয়েছে রাজধানী ঢাকা। তালিকায় দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থানে থাকা শহর দুটি ভারতের।

বুধবার (১৫ অক্টোবর) সকাল ১০টায় সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান নির্ধারণ সংস্থা আইকিউএয়ার থেকে এ তথ্য নেওয়া হয়েছে।

আইকিউএয়ারের দেওয়া তথ্যে দেখা গেছে, দূষিত শহরের তালিকায় প্রথম অস্থানে রয়েছে পাকিস্তানের লাহোর, স্কোর ২৬০, দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে ভারতের দিল্লি, বায়ুর মানের স্কোর ২২৪, তৃতীয় স্থানে রয়েছে কলকাতা, স্কোর ১৬৮। ১৬৩ স্কোর নিয়ে পঞ্চম স্থানে রয়েছে কাতারের রাজধানী দোহা। দূষিত বাতাসে শীর্ষ দশে থাকা অপর শহরগুলোর বাতাসের মানের স্কোর ১৫৭ থেকে ১৩৯ এর মধ্যে।

আইকিউএয়ারের মানদণ্ড অনুযায়ী, স্কোর শূন্য থেকে ৫০ এর মধ্যে থাকলে বায়ুর মান ‘ভালো’ বলে বিবেচিত হয়। ৫১ থেকে ১০০ হলে মাঝারি বা ‘সহনীয়’ ধরা হয় বায়ুর মান। ১০১ থেকে ১৫০ স্কোরকে ‘সংবেদনশীল গোষ্ঠী’র (অসুস্থ বা শিশু-বৃদ্ধ) জন্য অস্বাস্থ্যকর ধরা হয়। আর স্কোর ১৫১ থেকে ২০০ পর্যন্ত থাকলে সে বাতাস ‘অস্বাস্থ্যকর’ হিসেবে বিবেচিত হয়।

স্কোর ২০১ থেকে ৩০০ হলে ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’ বলে বিবেচনা করা হয় এবং ৩০১ এর বেশি হলে তা ‘দুর্যোগপূর্ণ’ বলে বিবেচিত হয়।

মন্তব্য

p
উপরে