× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

পুঁজিবাজার
BRAC Bank also doubled its income
google_news print-icon

আয় দ্বিগুণের বেশি বাড়ল ব্র্যাক ব্যাংকেরও

আয়-দ্বিগুণের-বেশি-বাড়ল-ব্র্যাক-ব্যাংকেরও
রাজধানীতে ব্র্যাক ব্যাংকের একটি কার্যালয়। ছবি: নিউজবাংলা
করোনাকালে অর্ধবার্ষিকে ব্যাংকগুলোর আয়ে প্রবৃদ্ধির দিক থেকে ব্র্যাকের অবস্থান চতুর্থ। এর চেয়ে বেশি প্রবৃদ্ধি হয়েছে স্ট্যান্ডার্ড, সিটি ও এনআরবি কমার্শিয়ার ব্যাংকের। এখন পর্যন্ত প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুযায়ী ডাচ-বাংলার শেয়ার প্রতি আয় সবচেয়ে বেশি। এরপর আছে সাউথ ইস্ট ইস্টার্ন, ট্রাস্ট, সিটি ও মার্কেন্টাইল ব্যাংক।

মহামারির বছরে ব্যাংকের মুনাফায় উল্লম্ফনের মধ্যে এবার চমক দেখিয়েছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ব্র্যাক ব্যাংক।

এই ব্যাংকটি চলতি বছর জানুয়ারি থেকে জুন পর্যন্ত গত বছরের একই সময়ের তুলনায় আয় ১২০ শতাংশ বাড়াতে পেরেছে।

ব্যাংকটি ছয় মাসে শেয়ার প্রতি ১ টাকা ৮৫ পয়সা আয় করতে পেরেছে, যা গত বছরের একই সময়ে ছিল ৮৪ পয়সা। অর্থাৎ আয় বেড়েছে ১ টাকা ১ পয়সা, শতকরা হিসেবে ১২০ দশমিক ২৩ বেশি।

এই আয়ের সিংহভাগ হয়েছে এপ্রিল থেকে জুন পর্যন্ত দ্বিতীয় প্রান্তিকে। এই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৯৬ পয়সা, যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ২১ পয়সা।

করোনাকালে অর্ধবার্ষিকে ব্যাংকগুলোর আয়ে প্রবৃদ্ধির দিক থেকে ব্র্যাকের অবস্থান চতুর্থ। এর চেয়ে বেশি প্রবৃদ্ধি হয়েছে স্ট্যান্ডার্ড, সিটি ও এনআরবি কমার্শিয়ার ব্যাংকের।

তবে শেয়ার প্রতি আয়ের দিক দিয়ে ব্র্যাকের অবস্থান আরেকটু পরে। এখন পর্যন্ত প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুযায়ী ডাচ-বাংলার শেয়ার প্রতি আয় সবচেয়ে বেশি। এরপর আছে সাউথ ইস্ট ইস্টার্ন, ট্রাস্ট, সিটি ও মার্কেন্টাইল ব্যাংক।

করোনার প্রথম বছর ২০২০ সালেই ব্যাংকগুলো আগের বছরের চেয়ে বেশি আয় করে তাক লাগিয়ে দেয়। দ্বিতীয় বছরে এই আয় আরও বাড়ার পর তৈরি হয়েছে বিস্ময়। কঠিন পরিস্থিতিতে আয় এভাবে বাড়ার কী কারণ তা নিয়ে চলছে নানা আলোচনা।

একটি ব্যাংক গত বছরের ‍তুলনায় প্রায় চার গুণ, একটি তিন গুণের বেশি আর ব্র্যাকসহ চারটি ব্যাংক দ্বিগুণ আয় করেছে।

অন্য কোন ব্যাংকের শেয়ার প্রতি আয় কত

এর আগে যেসব ব্যাংকের আয়ের হিসাব পাওয়া গেছে, তার মধ্যে কেবল একটির আয় কমেছে। আর একটি ব্যাংক লোকসানের বৃত্ত থেকে বের হতে পারেনি।

স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক চলতি বছরের অর্ধবার্ষিকে গত বছরের প্রায় চারগুণ আয় করেছে। গত বছরের প্রথম ৬ মাসে শেয়ারপ্রতি ৬ পয়সা আয় করলেও এবার তারা আয় করেছে ২৩ পয়সা।

প্রাইম ব্যাংক এবার অর্ধবার্ষিকীতে আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় তিনগুণের বেশি আয় করেছে।

ব্যাংকটি গত জানুয়ারি থেকে জুন পর্যন্ত শেয়ারপ্রতি আয় করেছে ১ টাকা ৮১ পয়সা। আগের বছর এই আয় ছিল ৫৫ পয়সা ছিল।

এনআরবি কমার্শিয়াল ব্যাংক জানুয়ারি থেকে জুন পর্যন্ত শেয়ারপ্রতি ১ টাকা ১১ পয়সা আয় করেছে। পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত হওয়ার আগে ২০২০ সালে একই সময়ে এই আয় ছিল ৪৯ পয়সা। শতকরা হিসাবে আয় বেড়েছে ১২৬ শতাংশ।

মার্কেন্টাইল ব্যাংকের মুনাফায় প্রবৃদ্ধি ১০৮ শতাংশ। অর্ধবার্ষিকীতে এই ব্যাংকে শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ২ টাকা ২ পয়সা, যা গত বছর একই সময় ছিল ৯৯ পয়সা।

সিটি ব্যাংকে আয় বেড়েছে ১০৬ শতাংশ। অর্ধবার্ষিকীতে ব্যাংকটির শেয়ারপ্রতি মুনাফা হয়েছে ২ টাকা ৬ পয়সা। গত বছর এই আয় ছিল ১ টাকা।

শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক এই ছয় মাসে শেয়ারপ্রতি ১ টাকা ৭২ পয়সা আয় করেছে, যা আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় ৭০ শতাংশ বেশি।

সাউথ ইস্ট ব্যাংক গত জানুয়ারি থেকে জুন পর্যন্ত শেয়ার প্রতি আয় করেছে ২ টাকা ৫৬ পয়সা, যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ১ টাকা ৫৯ পয়সা। এই হিসেবে চলতি বছর গত বছরের একই সময়ের তুলনায় আয় বেড়েছে ৯৭ পয়সা বা ৬১ শতাংশ।

ওয়ান ব্যাংক এই সময়ে শেয়ার প্রতি ১ টাকা ৪৬ পয়সা আয় করেছে। গত বছর এই সময়ে আয় ছিল ৯৩ পয়সা। আয় বেড়েছে ৫৩ পয়সা বা ৫৭ শতাংশ।

ইস্টার্ন ব্যাংক এবার ৬ মাসে গত বছরের তুলনায় ৫৫ শতাংশ বেশি আয় করেছে। অর্ধবার্ষিকীতে তাদের শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ২ টাকা ৫৬ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ১ টাকা ৬৫ পয়সা।

ইউনাইটেড কমার্শিয়াল বা ইউসিবি ব্যাংক বছরের প্রথম ছয় মাসে শেয়ারপ্রতি আয় করেছে ১ টাকা ২ পয়সা। গত বছর একই সময়ে এই আয় ছিল ৭২ পয়সা। অর্থাৎ ব্যাংকটির আয় বেড়েছে ৪১ শতাংশ।

আইএফআইসি ব্যাংক চলতি বছরের অর্ধবার্ষিকে গত বছরের প্রায় দেড়গুণ আয় করেছে। গত বছরের প্রথম ৬ মাসে শেয়ারপ্রতি ৭১ পয়সা আয় করলেও এবার তারা আয় করেছে ৯১ পয়সা। আয় বেড়েছে ২৮.১২ শতাংশ।

যমুনা ব্যাংকের গত জানুয়ারি থেকে জুন পর্যন্ত ছয় মাসে শেয়ার প্রতি ২ টাকা ৬৪ পয়সা আয় করেছে ব্যাংকটি। আগের বছর একই সময়ে এই আয় ছিল ২ টাকা ৭ পয়সা। এই হিসাবে আয় বেড়েছে ৫৭ পয়সা বা ২৭.৫৩ শতাংশ।

চলতি বছর অর্ধবার্ষিকে পরিচালন মুনাফার দিক দিয়ে দ্বিতীয় স্থানে থাকা পূবালী ব্যাংক শেয়ারপ্রতি আয় করেছে ১ টাকা ৮০ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে এই আয় ছিল ১ টাকা ৪৪ পয়সা। আয় বেড়েছে ২৫ শতাংশ।

উত্তরা ব্যাংক বছরের প্রথম ছয় মাসে শেয়ারপ্রতি আয় করেছে ১ টাকা ৭৯ পয়সা। গত বছর একই সময়ে এই আয় ছিল ১ টাকা ৪৪ পয়সা। শতকরা হিসেবে আয় বেড়েছে ২৪ শতাংশের কিছু বেশি।

এনসিসি ব্যাংক এই ছয় মাসে শেয়ারপ্রতি ১ টাকা ৪৩ পয়সা আয় করেছে, যা আগের বছরের একই সময় ছিল ১ টাকা ১৭ পয়সা। শতকরা হিসেবে বেড়েছে ২২ শতাংশের কিছু বেশি।

ট্রাস্ট ব্যাংক এবার শেয়ার প্রতি আয় করেছে ২ টাকা ৪২ পয়সা। গত বছর একই সময়ে আয় ছিল ২ টাকা। এই হিসেবে আয় বেড়েছে ৪২ পয়সা বা ২১ শতাংশ।

সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক চলতি বছর অর্ধবার্ষিকে শেয়ারপ্রতি ৫৫ পয়সা আয় করেছে। গত বছর এই সময়ে আয় ছিল ৪৮ পয়সা। আয় বেড়েছে ০৭ পয়সা বা ১৪ দশমিক ৫৮ শতাংশ।

ডাচবাংলা ব্যাংক গত জানুয়ারি থেকে জুন পর্যন্ত ৬ মাসে শেয়ার প্রতি ৩ টাকা ৫৭ পয়সা আয় করেছে। গত বছর এই সময়ে আয় ছিল ৩ টাকা ৪২ পয়সা। আয় বেড়েছে ১৫ পয়সা বা ৪ দশমিক ৩৮ শতাংশ।

যেসব ব্যাংকের আয় কমেছে

ব্যাংক খাতে সুবাতাসের মধ্যে ভালো করতে পারেনি ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক। গত জানুয়ারি থেকে জুন পর্যন্ত ব্যাংকের শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ৫৪ পয়সা। আগের বছর এই আয় ছিল ৮২ পয়সা ছিল। অর্থাৎ এই ব্যাংকটির আয় কমেছে ৩৪ শতাংশ।

মিউচ্যুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকেরও আয় কমে গেছে। মিউচ্যুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক অর্ধবার্ষিকে শেয়ার প্রতি ১ টাকা ৮ পয়সা আয় করেছে এমটিবি পয়সা। গত বছরের একই সময়ে এই আয় ছিল ১ টাকা ৩৪ পয়সা।

আগের বছর অর্ধবার্ষিকে ১ টাকা আয় করা এক্সিম ব্যাংকেরও আয় এবার কমেছে। এবার তাদের আয় হয়েছে ৮৯ পয়সা।

হতাশার বৃত্তেই আইসিবি ইসলামী ব্যাংকও। লোকসানি ব্যাংকটি এবারও তার বৃত্ত ভাঙতে পারেনি। গত বছরের মতোই চলতি বছরও অর্ধবার্ষিকীতে শেয়ারপ্রতি ৩২ পয়সা লোকসান দিয়েছে ব্যাংকটি।

আরও পড়ুন:
সাউথইস্ট ব্যাংক: এক বছরের আয়ের দেড় গুণ ৬ মাসে
ব্যাংকে সুদিনের হাওয়া লাগেনি এমটিবিতে
চমক প্রিমিয়ার ব্যাংকেরও
আয় আরও বাড়ল যমুনা ব্যাংকের
অর্ধবার্ষিকী আয়ে শীর্ষে ডাচ্-বাংলা ব্যাংক

মন্তব্য

আরও পড়ুন

কুড়িগ্রামে একই পরিবারের তিনজনকে কুপিয়ে হত্যার বিচার ও আসামী গ্রেফতারের দাবীতে মানববন্ধন

কুড়িগ্রামে একই পরিবারের তিনজনকে কুপিয়ে হত্যার বিচার ও আসামী গ্রেফতারের দাবীতে মানববন্ধন

কুড়িগ্রামে রৌমারী উপজেলার রৌমারী সদর ইউনিয়নের কালোর ও জিঞ্জিরাম নদী দ্বারা বিচ্ছিন্ন সীমান্তবর্তি ভন্দুরচর গ্রামে পরিকল্পিত ভাবে একই পরিবারের তিনজনক হত্যা করা হয় গত ২৪জুলাই। এই ঘটনার প্রতিবাদে হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার ও ফাঁসির দাবীতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। ১৬জুলাই শনিবার দুপুরে রৌমারী উপজেলার সর্বস্তরের জনগনের ব্যানারে এই কর্মসূচি করা হয়। রৌমারী টু ঢাকা মহাসড়কে ঘন্টাব্যাপি বিক্ষোভ ও মানববন্ধন পালন করে স্বজন ও এলাকাবাসী। এসময় বক্তব্য রাখেন, ওয়াজেদ আলী,ইকতার হোসেন, আনোয়ার হোসেন,নিহত বুলু মিয়ার স্ত্রী আসকেতারা বেওয়া,কন্যা শাপলা বেগম,ফুলবাবুর স্ত্রী ফুলোরানী বেওয়া এবং নুরুল আমিনের স্ত্রী আনজু আরা বেওয়া প্রমুখ।

উল্লেখ্য,গত ১৯ জুলাই ভন্দুর চরের রাজু আহমেদের গরু প্রতিবেশি শাহজামালের বীজতলার ধানের চারা খেয়ে ফেলে। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে শাহজামালের লোকজন গরু বেঁধে রাখতে বলে। এরই জেরে রাত সাড়ে ১০টার দিকে প্রায় ২০/২৫জনের একটি দল শাহজামালের বাড়িতে হামলা চালিয়ে মহিলাদেরকে মারধর করে ও বাড়িঘর ভাঙচুর করে। এ ঘটনায় ২০জুলাই আহত নুরজাহান বাদী হয়ে রৌমারী থানায় একটি অভিযোগ করেন। কিন্তু সেই অভিযোগ আমলে না নিয়ে বাদীপক্ষকে মীমাংসা করে নিতে বলে পুলিশ। থানায় অভিযোগ দেবার জের ধরে গত ২৪জুলাই আবারও রাজু আহমেদের গ্রপের সদস্যরা দেশীয় অস্ত্র-শস্ত্র নিয়ে হামলা চালায় প্রতিপক্ষ শাহজামালদের উপর। দিনদুপুরে ধারালো অস্ত্র দিয়ে একই পরিবারের তিন সদস্যকে হত্যা করে। নিহতরা হলেন,শাহজামালের দুই ভাই ফুলবাবু,বুলু মিয়া এবং ভাতিজা নুরুল আমিন। উভয় পক্ষের প্রায় ১০জন আহত হয়। এই ঘটনায় গত ২৬ জুলাই নিহতের স্বজন ও এলাকাবাসী রৌমারী থানা ঘেরাও কর্মসূচি পালন করে।

পরে শাহজামাল বাদী হয়ে ২৪জুলাই ৩৪জনের নামীয় এবং অজ্ঞাতনামা ৮/১০জনকে আসামী করে রৌমারী থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। পুলিশ এই ঘটনায় এখন পর্যন্ত ৮জনকে গ্রেফতার করেছে।

এই বিষয়ে রৌমারী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা লুৎফর রহমান ফোন রিসিভ না করায় তার বক্তব্য পাওয়া যায়নি।

মন্তব্য

পুঁজিবাজার
People go abroad to seek treatment with disturbance and innocent Asif Nazrul

মানুষ বিরক্ত ও নিরুপায় হয়ে চিকিৎসা নিতে বিদেশে যায়: আসিফ নজরুল

মানুষ বিরক্ত ও নিরুপায় হয়ে চিকিৎসা নিতে বিদেশে যায়: আসিফ নজরুল

প্রাইভেট হাসপাতাল, ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের মালিকদের উদ্দেশে আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল বলেছেন, আপনাদের মতে চিকিৎসা খাতে ৪-৫ বিলিয়ন ডলারের একটা বাজার আছে। এই বাজার আপনারা নিতে পারেন না? কেন মানুষ চিকিৎসার জন্য বিদেশ যেতে চায়? ভারত, ব্যাংককে এমন মানুষও চিকিৎসা নিতে যায়, যারা কখনও ঢাকায় আসেনি। তারা বিরক্ত ও নিরুপায় হয়ে যায়। তাদের যাওয়া বন্ধ করেন। এখানে সেবা দিলে মানুষ কখনোই বিদেশ যাবে না। যাওয়ার কোনও কারণই নাই। এই বাজার দখল করলে আপনাদের লাভ, দেশেরও লাভ।

শনিবার (১৬ আগস্ট) রাজধানীর শহীদ আবু সাইদ ইন্টারন্যাশনাল কনভনেশন সেন্টারে বাংলাদেশ প্রাইভেট হাসপাতাল, ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের নবনির্বাচিত কার্যনির্বাহী কমিটির অভিষেক ও বার্ষিক সাধারণ সভায় তিনি এসব কথা বলেন।

আসিফ নজরুল বলেন, অনেক চিকিৎসক অনর্থক টেস্ট দেন। আমার বাসার হেল্পিং হ্যান্ড, গরিব ছেলে, ঢাকার একটি হাসপাতালে ১৪টি টেস্ট দিয়েছে। সে রাগ করে বাড়ি চলে গেছে। সেখান থেকে টেস্ট ছাড়া ভালো হয়ে ফেরত এসেছে। ওখানে তার পরিচিত ডাক্তার ছিল। এই অত্যাচার বন্ধ হয় নাই। গরিব রোগীদের অনর্থক ১৪-১৫টা টেস্ট দেওয়ার প্রক্রিয়া বন্ধ করা দরকার। আরেকটা বিষয় হলো, নির্দিষ্ট ওষুধ কিনতে হবে, কেন? পৃথিবীতে কোন জায়গায় প্রাইভেট ক্লিনিকে ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধির জন্য নির্দিষ্ট সময় থাকে ডাক্তারের। আপনারা কি ওষুধ কোম্পানির দালাল, এ দেশের বড় বড় হাসপাতালের ডাক্তাররা কি ওষুধ কোম্পানির মধ্যসত্ত্বভোগী? কোন জায়গায় নামান আপনারা নিজেদের!

আইন উপদেষ্টা বলেন, আরেকটা অভিযোগ করা হয়, টেস্টের রেজাল্ট ভুল। অনেক জায়গায় অনেক ভালো রেজাল্ট হয়, আমি খারাপ জায়গার কথা বলছি। একটা জেনারেল কমপ্লেইন যেটা আমার কাছে হৃদয়বিদারক লাগে, নার্সদের ব্যবহার খারাপ। নার্সদের মন খারাপ থাকে, হাসপাতালের কর্মচারীদের মন খারাপ থাকে, তারা ক্ষিপ্ত হয়ে থাকেন, ভালো সেবা দিতে চায় না। কেন চায় না– নার্সদের বেতন ১২ হাজার টাকা, আপনারা কি কম টাকা লাভ করেন? আপনারা যারা অনেকে হাসপাতালের মালিক আছেন, আমি ব্যক্তিগতভাবে চিনি, আপনাদের কোটি টাকার বাগানবাড়ি থাকতে পারে, নার্সদের ভালো বেতন দিতে পারেন না? নার্স যদি ১২ হাজার টাকা বেতন পায়, তাহলে কি ভালো সেবা দেবে? সে তো বিরক্ত হয়ে থাকবে। আপনারা লাভ করেন কিন্তু ন্যায্যভাবে করেন।

তিনি বলেন, আজ মানুষ ভারত-থাইল্যান্ড যেতে চায় না। আপনাদের চিকিৎসা দেওয়ার সক্ষমতা আছে। আপনারা করোনাকালে প্রমাণ করেছেন। নিজের জীবন উৎসর্গ করে সেবা দিয়েছেন। কর্মীর যদি বেতন বাড়িয়ে দেন সামান্য লাভ থেকে কতো টাকা চলে যাবে? যদি ১০০ কোটি টাকা লাভ করেন, তাহলে ১০ শতাংশ কম লাভ হয়। ১০ শতাংশ কম লাভের বিনিময় সেই কর্মী যে সেবা দেবে সেটা দিয়ে পূরণ হয়ে যায়। আপনারা এদিকে একটু লক্ষ্য রাখবেন।

মন্তব্য

পুঁজিবাজার
Mirza Fakhruls best wishes on the occasion of Janmastami

জন্মাষ্টমী উপলক্ষ্যে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের মির্জা ফখরুলের শুভেচ্ছা

জন্মাষ্টমী উপলক্ষ্যে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের মির্জা ফখরুলের শুভেচ্ছা

শুভ জন্মাষ্টমী উপলক্ষ্যে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের প্রতি শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

শুক্রবার রাতে দেওয়া এক শুভেচ্ছা বার্তায় তিনি সকলের সুস্বাস্থ্য, সমৃদ্ধি ও কল্যাণ কামনা করেন।

শুভেচ্ছা বার্তায় বিএনপি মহাসচিব বলেন, জন্মাষ্টমী সনাতন ধর্মাবলম্বীদের কাছে অত্যন্ত পুণ্যতিথি ও গুরুত্বপূর্ণ ধর্মীয় উৎসব। এটি শুধু আনন্দ-উৎসবের দিন নয়, বরং ভ্রাতৃত্ব, সৌহার্দ্য ও শান্তির বাণী ছড়িয়ে দেওয়ার এক মহামিলন ক্ষেত্র।

তিনি বলেন, জন্মাষ্টমী সকল ধর্মীয় সম্প্রদায়ের জন্য অবারিত উৎসবের প্রাঙ্গণ সৃষ্টি করে।

মির্জা ফখরুল আরও বলেন, বাংলাদেশের সমাজ সংস্কৃতির মূল ভিত্তি হলো ধর্মীয় সম্প্রীতি। ধর্মীয় সম্প্রদায়ের মধ্যে সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ক আমাদের ইতিহাস ও ঐতিহ্যকে সমৃদ্ধ করেছে। আমরা সব ধর্মের মানুষের সমঅধিকারে বিশ্বাসী। হিংসা, বিদ্বেষ, অশান্তি, হানাহানি, বৈষম্য ও অবিচার দূর করে সমাজকে শান্তিময় করে তুলতে আমাদের সবাইকে নিজ নিজ অবস্থান থেকে অবদান রাখতে হবে।

বিএনপি মহাসচিব এ সময় দেশবাসীর প্রতি সম্প্রীতি, শান্তি ও ভ্রাতৃত্বের বন্ধন সুদৃঢ় করার আহ্বান জানান।

মন্তব্য

পুঁজিবাজার
Four drug dealers arrested with yaba in bear

ভালুকায় ইয়াবাসহ চার মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

ভালুকায় ইয়াবাসহ চার মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

ময়মনসিংহের ভালুকায় বিশেষ অভিযানে ৪৩ পিস ইয়াবাসহ চার মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। শুক্রবার (১৫ আগস্ট) সন্ধ্যায় উপজেলার জামিরদিয়া এলাকায় এ অভিযান পরিচালনা করা হয়।

থানা সূত্রে জানা যায়, ভালুকা মডেল থানার একটি দল গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে চারজনকে হাতেনাতে আটক করে। গ্রেফতারকৃতরা হলেন—জামিরদিয়ার মোঃ আবুল হোসেনের ছেলে মোঃ সজিব মিয়া (২৬), একই এলাকার মোঃ নাবিল হোসেন নবীর ছেলে মোঃ আলী হোসেন ওরফে নাজমুল (২৫), গাজীপুরের শ্রীপুরের উদয়খালী এলাকার মোঃ মফিজ উদ্দিনের ছেলে মোঃ রফিকুল ইসলাম (২৭) এবং ডুমবারিরচালা এলাকার মোঃ রফিকুল ইসলামের ছেলে মোঃ নাঈম খান (২৫)।

এসময় সময় তাদের কাছ থেকে ৪৩ পিস ইয়াবা উদ্ধার করা হয়।

এ ঘটনায় চারজনের বিরুদ্ধে ভালুকা মডেল থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন, ২০১৮ অনুযায়ী মামলা দায়ের করা হয়েছে এবং শনিবার (১৬ আগস্ট) দুপুরে তাদের আদালতে সোপর্দ করা হয়।

ভালুকা মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) হুমায়ুন কবির বলেন, মাদক নির্মূলে আমরা জিরো টলারেন্স নীতি অনুসরণ করছি। এ ধরনের অভিযান নিয়মিতভাবে চালানো হবে।

মন্তব্য

নওগাঁয় বেড়িবাঁধ ভেঙ্গে লোকালয়ে ঢুকছে পানি

নওগাঁয় বেড়িবাঁধ ভেঙ্গে লোকালয়ে ঢুকছে পানি

নওগাঁর আত্রাই নদীর একটি স্থানে কয়েক সেন্টিমিটার বেড়িবাঁধ ভেঙ্গে লোকালয়ে ঢুকছে পানি।

শনিবার (১৬ আগস্ট) সকালে মান্দা উপজেলার কসব ইউনিয়নের তালপাতিলা এলাকায় এই বেড়িবাঁধ ভেঙ্গে যায়। এতে তালপাতিলা গ্রামসহ আশেপাশের চকবালু, চকরামপুরসহ কয়েকটি গ্রামে পানি প্রবেশ করে। পানি বন্দী হয়ে পড়েন কয়েকশ পরিবার।

স্থানীয়রা বলছে, এই একই স্থানে গেলো বছর ভেঙ্গে যায়। এরপর মাসখানেক আগে বেড়িবাঁধের এই অংশটুকু মেরামত করা হয়। কিন্তু নদীতে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় আবার ভেঙে গেছে।

বেড়িবাঁধ ভাঙ্গার সংবাদ পেয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শক করেছেন মান্দা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আখতার জাহান সাথী। এসময় তিনি উক্ত দ্রুত সময়ের মধ্যে বেড়িবাঁধ মেরামতের আশ্বাস দেন।

এদিকে দুপুর ১২টার দিকে দেওয়া পানি উন্নয়ন বোর্ডের তথ্য অনুযায়ী আত্রাই নদীর মান্দা উপজেলার জোত বাজার পয়েন্টে বিপদসীমার ৩৭ সেন্টিমিটার ও রেলওয়ে ব্রিজ পয়েন্টে বিপদ সীমার ৩১ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে পানি প্রবাহিত হচ্ছে। এছাড়াও নওগাঁর ছোট যমুনা ও পুনর্ভবা নদীর পানি বিদসীমার নিচে থাকলেও পানি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে।

আত্রাই নদীর পানি বিপদসীমার উপরে প্রবাহিত হওযায় মান্দা উপজেলার চকরামপুর, উত্তর চকরামপুর, কয়লাবাড়ী, জোকাহাট, দ্বারিয়াপুর, নুরুল্লাবাদ, পারনুরুল্লাবাদ ও তালপাতিলা এলাকার অন্তত ১০টি বেড়িবাঁধকে অতি ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। এ ছাড়া বন্যা নিয়ন্ত্রণ মূল বাধের লক্ষ্মীরামপুর, আয়াপুর, পাঁজরভাঙ্গা, পলাশবাড়ী, মিঠাপুর, নিখিরাপাড়া ও গোয়ালমান্দাসহ অন্তত ২০টি পয়েন্টকে উচ্চ ঝুঁকির তালিকায় রাখা হয়েছে।

মন্তব্য

পুঁজিবাজার
Home Advisor visited Mohammadpur Agricultural Market

মোহাম্মদপুর কৃষি মার্কেট পরিদর্শন করলেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

মোহাম্মদপুর কৃষি মার্কেট পরিদর্শন করলেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

রাজধানীর মোহাম্মদপুরের কৃষিমার্কেট পরিদর্শন করেছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।

তিনি দেশব্যাপী নিষিদ্ধ পলিথিনের উৎপাদন, পরিবহন ও বিপণন রোধে জনসচেতনতামূলক কার্যক্রমের অংশ হিসেবে এই মার্কেট পরিদর্শন করেন ।

আজ শনিবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা মোহাম্মদপুরের কৃষিমার্কেটে যান। এরপর তিনি কৃষিমার্কেটের বিভিন্ন দোকান পরিদর্শন করেন।

পরিদর্শনকালে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা দোকানিদের পলিথিন ব্যবহারে নিরুৎসাহিত করেন এবং পলিথিন ব্যবহারের ভয়াবহতা তুলে ধরেন ।

মন্তব্য

পুঁজিবাজার
Case in the case of stone loot in Sylhet All 2000 accused are unknown

সিলেটে পাথর লুটের ঘটনায় মামলা: ২ হাজার আসামির সবাই অজ্ঞাত

সিলেটে পাথর লুটের ঘটনায় মামলা: ২ হাজার আসামির সবাই অজ্ঞাত

সিলেটের কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার ভোলাগঞ্জে পাথর কোয়ারি থেকে অবৈধভাবে পাথর উত্তোলন ও লুটের ঘটনায় মামলা করেছে খনিজ সম্পদ উন্নয়ন ব্যুরো (বিএমডি)।

শুক্রবার (১৫ আগস্ট) বিএমডি মহাপরিচালক আনোয়ারুল হাবিব বাদী হয়ে কোম্পানীগঞ্জ থানায় এই মামলা করেন। মামলায় অজ্ঞাত ১৫০০ থেকে ২০০০ জনকে আসামি করা হয়েছে।

কোম্পানীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) উজায়ের আল মাহমুদ আদনান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়েছে, অজ্ঞাতনামা কিছু দুষ্কৃতিকারীর মাধ্যমে ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট-পরবর্তী সময় থেকে কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার গেজেভুক্ত পাথর কোয়ারি থেকে অবৈধ বা অননুমোদিতভাবে সম্প্রতি কোটি কোটি টাকার পাথর লুট করা হয়েছে মর্মে বিভিন্ন গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে।

তথ্য অনুযায়ী, পাথর লুটপাটে অজ্ঞাত ১৫০০ থেকে ২০০০ ব্যক্তি জড়িত বলে ধারণা করা হচ্ছে, যাদের পরিচয় শনাক্ত করা হয়নি। সরকারের গেজেটভুক্ত কোয়ারি থেকে লুট বা চুরি এ ধরনের কর্মকাণ্ড খনি ও খনিজ সম্পদ (নিয়ন্ত্রণ ও উন্নয়ন) আইন, ১৯৯২-এর ধারা ৪(২) (ঞ) এবং খনি ও খনিজ সম্পদ বিধিমালা ২০১২-এর বিধি ৯৩ (১)-এর সুস্পষ্ট লঙ্ঘন।

বিষয়টি উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ ও মন্ত্রণালয়ের দৃষ্টিগোচর হওয়ায় মৌখিক নির্দেশনায় খনি ও খনিজ সম্পদ (নিয়ন্ত্রণ ও উন্নয়ন) আইন, ১৯৯২ এর ৫ ধারা অপরাধে ও দণ্ডবিধি ১৮৬০-এর ৩৭৯ নম্বর ধারা ও ৪৩১ ধারায় অভিযোগ দায়ের করা প্রয়োজন। এ অবস্থায় সরকারি স্বার্থে ভোলাগঞ্জ কোয়ারি থেকে পাথর লুট ও চুরির ঘটনায় দায়ী অজ্ঞাত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে তদন্তপূর্বক আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের অনুরোধ করা হয়েছে।

সম্প্রতি সিলেটের দুই পর্যটনকেন্দ্র কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার সাদাপাথর ও গোয়াইনঘাট উপজেলার জাফলং থেকে পাথর লুটের ঘটনা ঘটে। সারা দেশে তোলপাড় সৃষ্টি করা এ ঘটনায় হাইকোর্ট পাথর উদ্ধার করে যথাস্থানে প্রতিস্থাপন এবং লুটেরাদের তালিকা আদালতে দাখিলের নির্দেশ দেন।

এরপর সিলেটসহ সারা দেশে সাঁড়াশি অভিযানে নামে র‌্যাব, পুলিশসহ যৌথবাহিনী। গত তিন দিনে জাফলং ও সাদাপাথর থেকে লুট হওয়া পাথরের মধ্যে মোট ১ লাখ ৯ হাজার ঘনফুট পাথর উদ্ধার করা হয়েছে বলে জানিয়েছে স্থানীয় প্রশাসন। এর মধ্যে অবশ্য নারায়ণগঞ্জ থেকে গত বৃহস্পতিবার রাতে উদ্ধার হওয়া ৪০ হাজার টন পাথরও রয়েছে।

সর্বশেষ সিলেট জেলার জৈন্তাপুর থানাধীন আসাম পাড়া এলাকা থেকে বিপুল পরিমাণ পাথর উদ্ধার করেছে র‌্যাব। র‌্যাব-৯-এর টহল দল, সাদা পোশাকধারী সদস্য এবং সিলেট জেলা প্রশাসনের সহায়তায় একটি যৌথ আভিযানিক দল শুক্রবার বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে আসাম পাড়া এলাকায় অভিযান চালিয়ে আনুমানিক ৭ হাজার ঘনফুট পাথর উদ্ধার করতে সক্ষম হয়।

মন্তব্য

p
উপরে