× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

পুঁজিবাজার
Dull bank insurance on the day of return of garments
google_news print-icon

বস্ত্রের ফেরার দিন অনুজ্জ্বল ব্যাংক-বিমা

বস্ত্রের-ফেরার-দিন-অনুজ্জ্বল-ব্যাংক-বিমা
শাটডাউনের কারণে ব্রোকারেজ হাউজে বিনিয়োগকারীর উপস্থিতি নেই বললেই চলে। বেশিরভাগ ক্রয়াদেশ দেয়া হয় অনলাইনে। কেউ কেউ দেন ফোনে।
লেনদেন শেষ হওয়ার দুই মিনিট আগে আগের দিনের তুলনায় ১৮ পয়েন্ট সূচক বাড়লেও শেষ সময়ের সমন্বয়ে এখান থেকে ১০ পয়েন্ট কমে শেষ হয় লেনদেন। তবে এই উত্থানের ফলে গত সোম ও মঙ্গলবার সূচক যতটুকু পড়েছিল তার পুরোটাই উদ্ধার হলো পরের দুই দিনে। আর সপ্তাহের হিসাব করলে ২০ পয়েন্ট যোগ হয়ে শেষ হলো লেনদেন। সপ্তাহ শুরু হয়েছিল ৬ হাজার ৪০৫ পয়েন্ট নিয়ে, শেষ হয়েছে ৬ হাজার ৫২৫ পয়েন্টে।

তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোর একের পর এক আয় বৃদ্ধির তথ্য আসলেও ব্যাংক খাত দরপতনের বৃত্তে। ঘুরে দাঁড়ানোর আভাস দিয়েও স্থিতিশীল হতে পারছে না বিমা খাত। প্রকৌশল আর ওষুধ খাতও কিছুদিন ধরে দর বৃদ্ধির মধ্যেই আছে। এর মধ্যে দর সংশোধন শেষ করে ঘুরে দাঁড়ানোর ইঙ্গিত দিল বস্ত্র খাত।

সপ্তাহের শেষ কর্মদিবস বৃহস্পতিবার বলার মতো উত্থান ঘটেছে লভ্যাংশ ঘোষণার অপেক্ষায় থাকা এই খাতটি। প্রকৌশল খাতেও বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ার দর। ওষুধ রসায়নেও নামিদামি বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে।

শাটডাউন চলাকালে বুধবার আদেশ আসে, আগামী সপ্তাহে রোব ও বুধবার ব্যাংক বন্ধ থাকবে। ফলে সেই দুই দিন চলবে না পুঁজিবাজারও।

এই আদেশের পর লেনদেন চালু হলে আধা ঘণ্টায় সূচক পড়ে যায়। এরপর উঠানামা করতে করতে শেষ বেলায় ঘটে উত্থান। তবে একেবারে শেষ বেলায় উত্থান হওয়ার কারণে সমন্বয়ের সময় আবার সেটির প্রভাব পড়েনি খুব একটা।

লেনদেন শেষ হওয়ার দুই মিনিট আগে আগের দিনের তুলনায় ১৮ পয়েন্ট সূচক বাড়লেও শেষ সময়ের সমন্বয়ে এখান থেকে ১০ পয়েন্ট কমে শেষ হয় লেনদেন।

তবে এই উত্থানের ফলে গত সোম ও মঙ্গলবার সূচক যতটুকু পড়েছিল তার পুরোটাই উদ্ধার হলো পরের দুই দিনে। আর সপ্তাহের হিসাব করলে ২০ পয়েন্ট যোগ হয়ে শেষ হলো লেনদেন।

সপ্তাহ শুরু হয়েছিল ৬ হাজার ৪০৫ পয়েন্ট নিয়ে, শেষ হয়েছে ৬ হাজার ৫২৫ পয়েন্টে।

লেনদেনের এক তৃতীয়াংশই হয়েছে শেষ আধা ঘণ্টায়। আর এর মধ্য দিয়ে ছয় কর্মদিবস পর তা আবার উঠে দেড় হাজার কোটি টাকার ঘরে।

পুঁজিবাজার বিশ্লেষক আবু আহমেদ নিউজবাংলাকে বলেন, ‘পুঁজিবাজার সপ্তাহের বেশিরভাগ সময় বন্ধ এগুলো বিনিয়োগকারীদের মনস্তাান্তিক বিষয়। এ সময়ে হয়ত বিনিয়োগাকরীরা তাদের প্রত্যাশা অনুযায়ী পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ না করে, বাজার পর্যবেক্ষণ করে।

‘পুঁজিবাজার মাঝে বন্ধ রেখে লেনদেন চললে যারা ডে ট্রেডিং করে তারা শেয়ার কেনার পর বিক্রিতেও সময় বেশি লাগবে। ফলে তারাও বাজার পর্যবেক্ষণ করে বিনিয়োগ করবে, এটাই স্বাভাবিক।’

দিন শেষে খাতওয়ারী সবচেয়ে বেশি চঙা বস্ত্রের ৫৮টির কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৪৭টি কোম্পানির। দাম কমেছে কেবল ৭টির।

প্রকৌশল খাতও ছিল বেশ উজ্জ্বল। এই খাতের ৪২টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ২৭টি কোম্পানির। আর ওষুধ ও রসায়নের ৩০টি কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ১৬টির।

অন্যদিকে ব্যাংকের ৩১টি কোম্পানির মধ্যে কেবল ৭টির শেয়ারদর বেড়েছে ১০ থেকে ৩০ পয়সা। আর আগের দিন চাঙা থাকা বিমা খাতের ৫১টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে কেবল ১০টির।

উত্থানে বস্ত্র ও প্রকৌশল খাত

ঈদের আগে আগে সংশোধনে যাওয়া বস্ত্র খাতে ঈদের পরের চারটি কর্মদিবসেও দাম কমেছে। একই সঙ্গে কমেছে লেনদেন।

তবে দুই দিনের সাপ্তাহিক আর করোনার কারণে একদিনের বাড়তি ছুটিতে যাওয়ার আগের দিন কেবল বেশিরভাগ শেয়ারের দরই বাড়েনি, লেনদেনেও হয়েছে উত্থান।

আগের দিন ৯৩ কোটি ৯১ লাখ টাকা হাতবদল হলেও আজ তা এক লাফে হয়েছে দ্বিগুণ। হাতবদল হয়েছে ১৮৬ কোটি ৩৪ লাখ টাকা।

বস্ত্রের ফেরার দিন অনুজ্জ্বল ব্যাংক-বিমা

বস্ত্র খাতে সবচেয়ে বেশি বেড়েছে মেট্টো স্পিনিংয়ের দাম। ৯.৭৭ শতাংশ বেড়ে শেয়ার দর ১৭ টাকা ৩০ পয়সা থেকে বেড়ে হয়েছে ১৯ টাকা ১০ পয়সা।

আলহাজ্ব টেক্সটাইলের দর বেড়েছে ৮ শতাংশ। আর ফার ইস্ট নিটিং অ্যান্ড ডাইং ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের দর বেড়েছে ৭.২৭ শতাংশ।

এছাড়া আরগন ডেনিমের দর ৫.১২ শতাংশ, সিমটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজের দর বেড়েছে ৪.৯৫ শতাংশ।

অন্যদিকে প্রকৌশল খাতের লেনদেন হয়েছে ১৭৯ কোটি ৮৬ লাখ টাকা টাকা, যা আগের দিন ছিল ১২২ কোটি ৭৩ লাখ টাকা।

দিনের সবচেয়ে বেশি দর বৃদ্ধি পাওয়া কপারটেক ইন্ডাস্ট্রিজ এই খাতের। ১০ শতাংশ বেড়ে ৩৬ টাকা ৩০ পয়সা থেকে হয়েছে ৩৯ টাকা ৬০ পয়সা।

দেশবন্ধু পলিমার লিমিটেডের শেয়ার দর বেড়েছে ৯.৬৮ শতাংশ, ইয়াকিন পলিমারের দর বেড়েছে ৫.৭১ শতাংশ।

দুদিন আগ্রহের পর দর কমল বিমার

গত দুদিন বিমা খাতের উত্থানের পর সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস বৃহস্পতিবার এ খাতের শেয়ারের দরপতন হয়েছে। তালিকাভুক্ত যে কোনো খাতের তুলনায় এদিন সবচেয়ে বেশি লেনদেন হলেও দর বেড়েছে মাত্র ১০টি কোম্পানির। বাকি ৪১টিরই দর কমেছে।

এদিন সবচেয়ে বেশি দর বেড়েছে বাংলাদেশ ন্যাশনাল ইন্স্যুরেন্স কোম্পানির ৫.৩৪ শতাংশ। শেয়ার দর ১২২ টাকা ৬০ পয়সা থেকে বেড়ে হয়েছে ১২৮ টাকা ৫০ পয়সা।

এ ছাড়া কন্টিনেন্টাল ইন্স্যুরেন্সের দর ১.৮০ শতাংশ, ফিনিক্স ইন্স্যুরেন্সের দর ১.৪৩ শতাংশ বেড়েছে। সামান্য বেড়েছে ফেডারেল, সান লাইফ, ফারইস্ট লাইফের দরও।

এই খাতে সবচেয়ে বেশি দর পতন হয়েছে সেন্ট্রাল ইন্স্যুরেন্সের ৪.৫১ শতাংশ্। এছাড়া ইস্টার্ন ইন্স্যুরেন্সের ৩.৫৯ শতাংশ, রিলায়েন্স ইন্স্যুরেন্সের ৩.৫৫ শতাংশ, গ্লোবাল ইন্স্যুরেন্সের ৩.৪৮ শতাংশ, রূপালী লাইফ ও মার্কেন্টাইল ইন্স্যুরেন্সের দর কমেছে ৩.১৪ শতাংশ করে।

প্রভাতী, প্রগতি, নিটল, ঢাকা, অগ্রণী, পাইওনিয়ার, প্রগ্রেসিভ লাইফ, গ্রিনডেল্টা, ইসলামী ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার দরও কমেছে।

এই খাতে লেনদেনও কমেছে। আজ হাতবদল হয়েছে ১৯৭ কোটি ১০ লাখ টাকা, যা আগের দিন ছিল ২৫৩ কোটি ৪৯ লাখ টাকা।

আগ্রহ তলানীতেই ব্যাংকের

চলতি সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবস থেকে ব্যাংকের শেয়ারের প্রতি বিনিয়োগাকরীদের যে অনাগ্রহ তা সপ্তাহের শেষ সময় পর্যন্ত অব্যাহত থাকতে দেখা গেছে।

এদিন প্রকাশ পেয়েছে ৮টি ব্যাংকের অর্ধবার্ষিক হিসাব। এতে দেখা গেছে একটি ছাড়া আয় বাড়াতে পেরেছে সবগুলোই। এর মধ্যে অল্প পরিমাণ দাম বেড়েছে কেবল দুটি ব্যাংকের।

যমুনা ব্যাংক চলতি বছরের প্রথম ৬ মাসে শেয়ার প্রতি আয় করেছে ২ টাকা ৬৪ পয়সা, যা গত বছর এই সময়ে ছিল ২ টাকা ৭ পয়সা।

এত ভালো সংবাদের পর ব্যাংকের শেয়ারদর বেড়েছে ১০ পয়সা।

সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক অর্ধবার্ষিকে আয় করেছে ৫৫ পয়সা, যা গত বছর একই সময়ে ছিল ৪৮ পয়সা।

১৫ শতাংশের বেশি আয় বাড়লেও শেয়ার দরে কোনো প্রভাব পড়েনি। আগের দিনের সমান দামেই হচ্ছে লেনদেন।

মিউচ্যুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের আয় কমেছে। চলতি বছর জানুয়ারি থেকে জুন পর্যন্ত তাদের আয় হয়েছে ১ টাকা ৮ পয়সা, যা গত বছর এই সময়ে ছিল ১ টাকা ৩৪ পয়সা।

এই খবর প্রকাশের দিন ব্যাংকের শেয়ার দর কমেছে ২০ পয়সা।

বস্ত্রের ফেরার দিন অনুজ্জ্বল ব্যাংক-বিমা

গত বছর অর্ধবার্ষিকে ২ টাকার জায়গায় এবার ২ টাকা ৪২ পয়সা আয় করা ট্রাস্ট ব্যাংকের শেয়ার দর কমেছে ১০ পয়সা।

গত বছর অর্ধবার্ষিকে শেয়ার প্রতি ১ টাকা ৪৪ পয়সার জায়গায় এবার ১ টাকা ৮০ পয়সা আয় করা পূবালী ব্যাংকের শেয়ার দর বেড়েছে ২০ পয়সা।

গত বছর অর্ধবার্ষিকে ৯৩ পয়সা আয় করা ওয়ান ব্যাংক এবার আয় করেছে ১ টাকা ৪৬ পয়সা। আয় ৫০ শাতংশের বেশি বাড়ার তথ্য প্রকাশের দিন ব্যাংকটির শেয়ার দর কমেছে ২০ পয়সা।

আগের বছর অর্ধবার্ষিকে ১ টাকা আয় করা এক্সিম ব্যাংকের আয় এবার কমেছে। এবার আয় হয়েছে ৮৯ পয়সা। এই সংবাদ প্রকাশের দিন কোম্পানির শেয়ার দরে কোনো পরিবর্তন হয়নি।

গত বছর অর্ধবার্ষিকে ৯০ পয়সা আয় করা প্রিমিয়ার ব্যাংক এবার আয় করেছে ১ টাকা ৫৮ পয়সা। এই সংবাদেও কোম্পানির শেয়ার দরে কোনো হেরফের হয়নি।

সব মিলিয়ে এই খাতে সাতটির কোম্পানির দর বাড়ার বিপরীতে কমেছে ১৪টির দর। আর অপরিবর্তিত ১০টির দর পাল্টায়নি। বাকি ১৪টির দর কমেছে।

সবচেয়ে বেশি কমেছে এনআরবিসির দর। ৪.৩৩ শতাংশ কমে শেয়ার দর ৩০ টাকা থেকে নেমে এসেছে ২৮ টাকা ৭০ পয়সায়।

ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের শেয়ার দর ১০ টাকা ৭০ পয়সা থেকে ১.৮৬ শতাংশ কমে হয়েছে ১০ টাকা ৫০ পয়সা।

১.৪০ শতাংশ কমেছে ব্র্যাক ব্যাংকের দরও।

এই খাতে হাতবদল হয়েছে ৮৯ কোটি ৯০ লাখ টাকা। আগের দিন হাতবদল হয়েছিল ৮৯ কোটি ২৯ লাখ টাকা।

অন্যান্য খাতের লেনদেন

বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে ২৩টি কোম্পানির মধ্যে ৫টির দর বেড়েছে, পাল্টায়নি তিনটির। বাকি ১৫টির দর কমেছে।

এই খাতে মোট হয়েছে ৮২ কোটি ৬৬ লাখ টাকা, যা আগের দিন ছিল ১০৫ কোটি ৭০ লাখ টাকা।

ওষুধ ও রসায়ন খাতে ৩১টি কোম্পানির মধ্যে ১৬টির দর বেড়েছে। একটির দর পাল্টায়নি। বাকি ১৪টির দর কমেছে।

এই খাতে লেনদেন হয়েছে ১৭২ কোটি টাকা যা আগের দিন ছিল ১৩০ কোটি ৯৬ লাখ টাকা।

মিউচ্যুয়াল ফান্ড খাতের ৩৬টি ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১১টির। দর কমেছে ৮টির। পাল্টায়নি ১৮টির ইউনিটের।

এই খাতে মোট লেনদেন হয়েছে ৬৮ কোটি ২৪ লাখ টাকা, যা আগের দিন ছিল ৮০ কোটি ৩৫ লাখ টাকা।

বস্ত্রের ফেরার দিন অনুজ্জ্বল ব্যাংক-বিমা
বৃহস্পতিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে লেনদেনের চিত্র

ব্যাংক বহির্ভুত আর্থিক খাতের ২৩টি কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে নয়টির, ছয়টির দর কমেছে আর দর পাল্টায়নি ৮টির।

এই খাতে লেনদেন হয়েছে ৪৭ কোটি ৭০ লাখ কোটি টাকা, যা আগের দিন ছিল ৪২ কোটি ৩৩ লাখ টাকা।

খাদ্য ও আনুষঙ্গিক খাতের ২০টি কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ১২টির, কমেছে ৮টির দর।

এই খাতে লেনদেন হয়েছে ১০১ কোটি ৪১ লাখ টাকা যা আগের দিন ছিল ৬২ কোটি ৮১ লাখ টাকা।

বিবিধ খাতের ১৪টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৮টির, কমেছে ৫টির দর। অপরিবর্তিত ছিল আর একটির।

এই খাতে লেনদেন হয়েছে মোট ১১৩ কোটি টাকা, যা আগের দিন ছিল ৭৬ কোটি ৬০ লাখ টাকা।

সূচক ও লেনদেন

ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের তুলনায় ৮ দশমিক ০৬ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬ হাজার ৪২৫ পয়েন্টে।

শরিয়াহভিত্তিক কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসইএস ৪ দশমিক ৬৩ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৪০১ পয়েন্টে।

বাছাই করা কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএস-৩০ সূচক ৩ দশমিক ৩৯ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ৩২৭ পয়েন্টে।

লেনদেন হওয়া কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১৫৯টির, কমেছে ১৬৭টির আর পাল্টায়নি ৪৮টির।

লেনদেন হয়েছে মোট ১ হাজার ৫২১ কোটি টাকা। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ১ হাজার ৩৬০ কোটি টাকা।

চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) প্রধান সূচক সিএএসপিআই আগের দিনের তুলনায় ১৩ দশমিক ৬৮ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৮ হাজার ৬৩৫ পয়েন্টে।

লেনদেন হওয়া কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১৪১টির, দর কমেছে ১৩৮টির। দর পাল্টায়নি ৩৬টির। লেনদেন হয়েছে ৪৫ কোটি টাকা।

আরও পড়ুন:
কারখানা সম্প্রসারণে ৩২২ কোটি টাকা বিনিয়োগের সিদ্ধান্ত বিএটিবিসির
আয় ধরে রেখেছে সোস্যাল ইসলামী ব্যাংক
সর্বোচ্চ মুনাফা পেতে বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহ্বান
আগামী সপ্তাহে পুঁজিবাজার খোলা তিন দিন ১০টা-২টা
দুই চাপ কাটিয়ে উত্থানে পুঁজিবাজার

মন্তব্য

আরও পড়ুন

পুঁজিবাজার
Transaction in Dhaka is going on in Chittagong

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

শেষ কার্যদিবসে ঢাকার পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে উত্থানে, বেড়েছে প্রধান সূচক। অন্যদিকে বিগত দিনের মতো এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার।

লেনদেনের প্রথম দুই ঘন্টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৮ পয়েন্ট।

এর বাইরে বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) শরীয়াভিত্তিক সূচক ডিএসএসের উত্থান দশমিকের ঘরে থাকলেও ব্লু-চিপ শেয়ারের সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ২ পয়েন্ট।

সূচক কিছুটা বাড়লেও বিগত কয়েকদিনের টানা পতনে লেনদেন অনেকটাই কমে এসেছে। এতদিন প্রথমার্ধে লেনদেন ২০০ কোটি ছাড়িয়ে গেলেও, এদিন লেনদেন হয়েছে ১৫০ কোটিরও কম।

দাম বেড়েছে লেনদেন অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ১৬১ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৩২ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৯৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

এদিকে এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার। লেনদেনের প্রথমার্ধে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) সার্বিক সূচক হারিয়েছে ৭৩ পয়েন্ট।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ৩৩ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে ৬৬ কোম্পানির হয়েছে দরপতন, অপরিবর্তিত আছে ২৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

পুঁজিবাজারের প্রথম দুই ঘন্টায় সিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ২ কোটি ৩০ লাখ টাকা।

মন্তব্য

পতনে পর্যদুস্ত পুঁজিবাজার

পতনে পর্যদুস্ত পুঁজিবাজার

পুঁজিবাজারে চলতি সপ্তাহ মোটেই ভালো কাটছে না বিনিয়োগকারীদের। সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে সূচকের পতনের পর নববর্ষের ছুটি শেষে দ্বিতীয় কার্যদিবসেও বড় পতনের মুখে পড়েছে ঢাকা ও চট্টগ্রাম—দেশের উভয় পুঁজিবাজার। এদিন কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৩৭ পয়েন্ট। মন্দাবস্থা চলছে বাকি দুই সূচকেও। শরীয়াভিত্তিক সূচক ডিএসইএস ১০ এবং বাছাইকৃত শেয়ারের ব্লু-চিপ সূচক কমেছে ১৮ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৭টি কোম্পানির মধ্যে সিংহভাগের দরপতন হয়েছে। আজ ৯৮টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর হারিয়েছে ২৫৫টি কোম্পানি এবং অপরিবর্তিত ছিল ৪৪টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসেবে ‘এ’, ‘বি’ ও ‘জেড’—তিন ক্যাটাগরিতেই প্রধান্য পেয়েছে দর কমা কোম্পানির সংখ্যা। বিশেষ করে ‘বি’ ক্যাটাগরির ৮৩টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে মাত্র ১১টির এবং কমেছে ৬৭টির; আর লেনদেন অপরিবর্তিত ছিল ৫টি কোম্পানির।

লেনদেন হওয়া ৩৬টি মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে বেশিরভাগেরই দাম ছিল নিম্নমুখী। মাত্র ৭টি কোম্পানির ইউনিটের দাম বৃদ্ধি হয়েছে, কমেছে ২৪টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৫টির।

ডিএসইর ব্লক মার্কেটে আজ ২৬টি কোম্পানির মোট ৪৮ কোটি ৯৩ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে। এর মধ্যে সর্বোচ্চ ২৩ কোটি ৩৮ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে মারিকো বাংলাদেশ।

ডিএসইতে সূচক কমলেও গতদিনের তুলনায় বেড়েছে লেনদেন। সারা দিনে মোট ৪৪৬ কোটি টাকার ওপর শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে, গতদিন যার পরিমাণ ছিল ৪১৪ কোটি টাকা।

৯.৯৪ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ারের তালিকায় আছে রংপুর ফাউন্ড্রি লিমিটেড। ১৪২.৯০ টাকায় লেনদেন শুরু হয়ে দিন শেষে কোম্পানিটির প্রতিটি শেয়ারের দাম বেড়ে হয়েছে ১৫৭.১০ টাকা।

অন্যদিকে, ৯.৯৬ শতাংশ দর হারিয়ে আজ একেবারে তলানিতে ঠাঁই হয়েছে খান ব্রাদার্সের। প্রতিটি শেয়ার ১৩৪.৫০ টাকা দরে লেনদেন শুরু হলেও দিন শেষে দাম কমে ১২১.১০ টাকায় ক্রয়-বিক্রয় হয়েছে।

চট্টগ্রামেও বড় পতন

.ঢাকার মতো চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সূচকের বড় পতন হয়েছে। সারা দিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ১০০ পয়েন্ট।

লেনদেন অংশ নেওয়া ২১১টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৫৪টির, বিপরীতে দাম কমেছে ১৩৫টির এবং ২২টি কোম্পানির শেয়ারের দাম ছিল অপরিবর্তিত।

সূচকের পাশাপাশি সিএসইতি আজ লেনদেনও কমেছে। গত কার্যদিবসে ১৫ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হলেও মঙ্গলবার তা কমে ৭ কোটি টাকায় নেমেছে।

এদিন ৯.৯৫ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে আর্থিক মূল্যে শীর্ষ শেয়ার হিসেবে জায়গা করে নিয়েছে ইস্টার্ন ক্যাবলস লিমিটেড। অপরদিকে ৯.৭৭ শতাংশ দর হারিয়ে তলানিতে নেমেছে দেশবন্ধু পলিমার লিমিটেড।

আরও পড়ুন:
পুঁজিবাজার: উত্থান দিয়ে সপ্তাহ শুরু
পুঁজিবাজারে উত্থানের জোয়ারেও কমেনি মন্দ শেয়ারের দৌরাত্ম্য
পুঁজিবাজার: শেষ কর্মদিবসে উত্থানে শুরু লেনদেন
পুঁজিবাজার: দ্বিতীয় কর্মদিবসের শুরুতে ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে লেনদেন শুরু উত্থানে

মন্তব্য

পুঁজিবাজার
The index has dropped again in the capital market of Dhaka Chittagong

আবারও সূচক কমল ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, বেড়েছে লেনদেন

আবারও সূচক কমল ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, বেড়েছে লেনদেন
সূচক কমলেও গতদিনের তুলনায় বেড়েছে লেনদেন। ডিএসইতে মোট ৪৮২ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা আগেরদিন ছিল ৪৫১ কোটি টাকা।

সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে আবারও সূচকের পতন ঢাকা এবং চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে। দুই পুঁজিবাজারে সবকটি সূচক কমলেও বেড়েছে সামগ্রিক লেনদেন।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ২ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরীয়া ভিত্তিক ডিএসএস ১ পয়েন্ট এবং ডিএস-৩০ কমেছে আধা পয়েন্টের বেশি।

সূচক কমলেও গতদিনের তুলনায় বেড়েছে লেনদেন। ডিএসইতে মোট ৪৮২ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা আগেরদিন ছিল ৪৫১ কোটি টাকা।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের। ৩৯৫ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৫০, বিপরীতে দাম কমেছে ১৮৬ কোম্পানির। সারাদিনের লেনদনে দাম অপরিবর্তিত ছিল ৫৯ কোম্পানির শেয়ারের।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ এবং জেড ক্যাটাগরির বেশিরভাগ শেয়ারেরই দাম ছিল নিম্নমুখী। বি ক্যাটাগরিতে দাম বেড়েছে অধিকাংশ শেয়ারের। মধ্যম মানের শেয়ারের এই ক্যাটাগরিতে লেনদেন হওয়া ৮২ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৩৯, কমেছে ৩৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ১০ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে তালিকাভুক্ত ৩৬ কোম্পানির ২৪টিরই দাম ছিল উর্ধ্বমুখী। দাম কমেছে ৪ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮ কোম্পানির।

ব্লক মার্কেটে লেনদেন হওয়া ২৬ কোম্পানির ২৬ কোটি ৯২ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে। এরমধ্যে ব্যাংক এশিয়া সর্বোচ্চ ১০ কোটি ৭৮ লাখ টাকার শেয়ার ব্লক মার্কেটে বিক্রি করেছে।

ডিএসইতে লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে ১০ শতাংশ দাম বেড়ে শীর্ষে আছে প্রাইম ফাইন্যান্স ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড। অন্যদিকে ৩ দশমিক ৩৯ শতাংশ দাম হারিয়ে তলানিতে তাল্লু স্পিনিং মিলস।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকার মতো পতন হয়েছে চট্টগ্রামের সূচকেও। চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ১ পয়েন্টের বেশি।

তবে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে সিএসই'র বাজারে। সারাদিনে সিএসইতে মোট ৬ কোটি ৯৪ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গতদিন ছিল ৩ কোটি ৮৩ লাখ টাকা।

লেনদেনে অংশ নেয়া ১৯৩ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৮৬, কমেছে ৭৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ২৮ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষে আছে পদ্মা ইসলামি লাইফ ইনস্যুরেন্স লিমিটেড এবং ৯ দশমিক ৯৭ শতাংশ দাম কমে তলানিতে বিচ হ্যাচারি লিমিটেড।

আরও পড়ুন:
পুঁজিবাজার: শেষ কর্মদিবসে উত্থানে শুরু লেনদেন
পুঁজিবাজার: দ্বিতীয় কর্মদিবসের শুরুতে ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে লেনদেন শুরু উত্থানে
শেষ কার্যদিবসে লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে
ডিএসইতে সূচকের উত্থানে শুরু দ্বিতীয় কর্মদিবসের লেনদেন

মন্তব্য

পুঁজিবাজার
Capital Market In the first hour of the rise in Dhaka the fall in Chittagong

পুঁজিবাজার: প্রথম ঘণ্টায় ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন

পুঁজিবাজার: প্রথম ঘণ্টায় ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন ডিএসই ও সিএসইর লোগো। কোলাজ: ইউএনবি
শুরুর প্রথম ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ১৩০ কোটি টাকা। চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ১৩ পয়েন্ট।

সপ্তাহের শেষ কর্মদিবস বৃহস্পতিবার ঢাকার পুঁজিবাজারে প্রধান সূচকের উত্থান হলেও সার্বিক সূচক কমেছে চট্টগ্রামে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শুরুতেই প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৫ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরিয়াহভিত্তিক সূচক ডিএসইএস ১ ও বাছাইকৃত শেয়ার ব্লু-চিপের সূচক কমেছে ১১ পয়েন্ট।

লেনদেনে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম বেড়েছে। লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ২৩১, কমেছে ৬৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ৭৩ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

শুরুর প্রথম ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ১৩০ কোটি টাকা।

চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ১৩ পয়েন্ট।

লেনদেন হওয়া ৭০ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৪০, কমেছে ১৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ১১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথম ঘণ্টায় মোট লেনদেন ৭৩ লাখ টাকা ছাড়িয়ে গেছে।

আরও পড়ুন:
পুঁজিবাজার: দ্বিতীয় কর্মদিবসের শুরুতে ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে লেনদেন শুরু উত্থানে
শেষ কার্যদিবসে লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে
ডিএসইতে সূচকের উত্থানে শুরু দ্বিতীয় কর্মদিবসের লেনদেন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে উত্থান দিয়ে শুরু লেনদেন

মন্তব্য

পুঁজিবাজার
Capital Market More than 1 crore transactions in two hours

পুঁজিবাজার: দুই ঘণ্টায় ৩০০ কোটি টাকার বেশি লেনদেন

পুঁজিবাজার: দুই ঘণ্টায় ৩০০ কোটি টাকার বেশি লেনদেন প্রতীকী ছবি
লেনদেন হওয়া কোম্পানির বেশির ভাগেরই দাম বেড়েছে। ১০৯ কোম্পানির দরপতন এবং ৫৩ কোম্পানির দাম অপরিবর্তিত থাকার বিপরীতে দাম বেড়েছে ২৩০ কোম্পানির।

টানা দুই দিন উত্থানের পর তৃতীয় দিন মঙ্গলবারও ঢাকার পুঁজিবাজারে বইছে সুবাতাস।

সূচক বৃদ্ধির পাশাপাশি লেনদেনের প্রথম দুই ঘণ্টায় শেয়ার ও ইউনিট ক্রয়-বিক্রয় ছাড়িয়েছে ৩০০ কোটি টাকা।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৪৭ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক ডিএসইএস এবং ব্লু-চিপ কোম্পানির সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ১০ পয়েন্ট করে।

লেনদেন হওয়া কোম্পানির বেশির ভাগেরই দাম বেড়েছে। ১০৯ কোম্পানির দরপতন এবং ৫৩ কোম্পানির দাম অপরিবর্তিত থাকার বিপরীতে দাম বেড়েছে ২৩০ কোম্পানির।

ঢাকার মতো চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারেও বইছে চনমনে হাওয়া। লেনদেনের প্রথম দুই ঘণ্টায় চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ১০২ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১৫৭ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৮৭, কমেছে ৫১ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৯ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথমার্ধে সিএসইতে ৮ কোটি ৮০ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়।

আরও পড়ুন:
সপ্তাহের লেনদেন শুরু ঢাকার উত্থানে, পতন চট্টগ্রামে
পুঁজিবাজার: উত্থান দিয়ে সপ্তাহ শুরু
পুঁজিবাজারে উত্থানের জোয়ারেও কমেনি মন্দ শেয়ারের দৌরাত্ম্য
পুঁজিবাজার: শেষ কর্মদিবসে উত্থানে শুরু লেনদেন
পুঁজিবাজার: দ্বিতীয় কর্মদিবসের শুরুতে ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন

মন্তব্য

পুঁজিবাজার
Week transaction began in Chittagong to fall in Dhaka

সপ্তাহের লেনদেন শুরু ঢাকার উত্থানে, পতন চট্টগ্রামে

সপ্তাহের লেনদেন শুরু ঢাকার উত্থানে, পতন চট্টগ্রামে ডিএসই ও সিএসইর লোগোর মাঝে সূচকের উত্থানের গ্রাফিক্স। ছবি: ইউএনবি
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ৫ পয়েন্ট। সূচক কমলেও বেড়েছে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সপ্তাহের প্রথম কর্মদিবস রবিবারের লেনদেনে সূচকের উত্থান হয়েছে ঢাকার পুঁজিবাজারে; বেড়েছে সবকটি সূচক।

অন্যদিকে চট্টগ্রামে পতন দিয়ে শুরু হয়েছে লেনদেন।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ১৩ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচক শরিয়াহভিত্তিক ডিএসইএসের উত্থান দশমিকের নিচে এবং বাছাইকৃত শেয়ার ব্লু-চিপ সূচকের উত্থান হয়েছে ৫ পয়েন্ট।

লেনদেনের প্রথম দুই ঘণ্টায় দাম বেড়েছে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের। দরবৃদ্ধির ২৪৫ কোম্পানির বিপরীতে দর কমেছে ৮৭ এবং অপরিবর্তিত আছে ৫৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ডিএসইতে দিনের শুরুতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ১৯০ কোটি টাকা।

অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ৫ পয়েন্ট। সূচক কমলেও বেড়েছে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেন হওয়া ১০২ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৫৫, কমেছে ২৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৮ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথম দুই ঘণ্টায় লেনদেন ছাড়িয়েছে ২ কোটি টাকা।

আরও পড়ুন:
পুঁজিবাজার: উত্থান দিয়ে সপ্তাহ শুরু
পুঁজিবাজারে উত্থানের জোয়ারেও কমেনি মন্দ শেয়ারের দৌরাত্ম্য
পুঁজিবাজার: শেষ কর্মদিবসে উত্থানে শুরু লেনদেন
পুঁজিবাজার: দ্বিতীয় কর্মদিবসের শুরুতে ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে লেনদেন শুরু উত্থানে

মন্তব্য

পুঁজিবাজার
Capital Market Starting the week with rise

পুঁজিবাজার: উত্থান দিয়ে সপ্তাহ শুরু

পুঁজিবাজার: উত্থান দিয়ে সপ্তাহ শুরু প্রতীকী ছবি
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শুরুতেই প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৫ পয়েন্ট।

গত সপ্তাহের উত্থানের ধারা ধরে রেখে এ সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রবিবার ঢাকা ও চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে প্রথম ঘণ্টার লেনদেন হয়েছে সূচকের উত্থানের মধ্য দিয়ে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শুরুতেই প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৫ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরিয়াহভিত্তিক সূচক ডিএসইএসের উত্থান দশমিকের নিচে থাকলেও বাছাইকৃত শেয়ার ব্লু-চিপের সূচক বেড়েছে ৩ পয়েন্ট।

লেনদেনে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম বেড়েছে।

লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৬৯, কমেছে ৮৭ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮৩ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

শুরুর ৩০ মিনিটে ডিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ৫০ কোটি টাকা। ঢাকার মতোই চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ১০ পয়েন্ট।

লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ২২, কমেছে ৭ এবং অপরিবর্তিত আছে ৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথম আধা ঘণ্টায় মোট লেনদেন ৩০ লাখ টাকা ছাড়িয়ে গেছে।

আরও পড়ুন:
ডিএসইতে সূচকের উত্থানে শুরু দ্বিতীয় কর্মদিবসের লেনদেন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে উত্থান দিয়ে শুরু লেনদেন
প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার পুঁজিবাজারে সব সূচকের পতন
প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান, চট্টগ্রামে বড় পতন
উত্থানের ধারা বজায় রেখে পুঁজিবাজারে লেনদেন

মন্তব্য

p
উপরে