× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

পুঁজিবাজার
National Life 32 Sandhani 12 cash dividend
google_news print-icon

ন্যাশনাল লাইফ ৩২%, সন্ধানীর ১২% নগদ লভ্যাংশ

ন্যাশনাল-লাইফ-৩২-সন্ধানীর-১২-নগদ-লভ্যাংশ
২০১৯ সালের জন্য শেয়ারধারীদের ২৮ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছিল ন্যাশনাল লাইফ। এবার তারা লভ্যাংশ বাড়িয়েছে ৪ শতাংশ। অন্যদিকে সন্ধানী লাইফের শেয়ার প্রতি আয় ৫ পয়সা কমার পরও তারা লভ্যাংশ কমায়নি।

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত জীবন বিমা বিমা খাতের দুটি কোম্পানি ২০২০ সালের জন্য লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে।

এর মধ্যে ন্যাশনাল লাইফ বিনিয়োগকারীদেরকে শেয়ার প্রতি ৩ টাকা ২০ পয়সা বা ৩২ শতাংশ আর সন্ধানী লাইফ ইন্স্যুরেন্স ১২ শতাংশ বা ১ টাকা ২০ পয়সা নগদ লভ্যাংশ দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

বুধবার কোম্পানি দুটির পরিচালনা পর্ষদ এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এর মধ্যে সন্ধানী জীবন বিমা কোম্পানি হয়েও শেয়ার প্রতি আয় ঘোষণা করেছে। এই খাতের অন্য কোনো কোম্পানি এটা কখনও করে না।

ন্যাশনাল লাইফ এবার লভ্যাংশ বাড়ালেও সন্ধানীর লভ্যাংশ আগের বছরের মতোই আছে।

২০১৯ সালের জন্য শেয়ারধারীদের ২৮ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছিল ন্যাশনাল লাইফ।

সন্ধানী লাইফ ২০২০ সালে শেয়ার প্রতি ১ টাকা ৪১ পয়সা আয় করেছে। গত অর্থবছরের এই আয় ছিল ১ টাকা ৪৬ পয়সা। অর্থাৎ তাদের আয় কমেছে ৫ পয়সা।

যারা এই লভ্যাংশ নিতে চান, তাদেরকে ২৫ আগস্ট শেয়ার ধরে রাখতে হবে। আর লভ্যাংশ অনুমোদনের জন্য কোম্পানিটির বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) হবে আগামী ২৮ আগস্ট।

আরও পড়ুন:
চমক দেখাল রিলায়েন্স ইন্স্যুরেন্সও
অনেক দিন পর বিমার একদিন
বিমা খাতে সংশোধন শেষের ইঙ্গিত
আইপিওতে আসছে ইউনিয়ন ইন্স্যুরেন্স
পুঁজিবাজারে বিমায় ধসে সূচকের পতন

মন্তব্য

আরও পড়ুন

পুঁজিবাজার
The price of gold has risen again from today

ফের বেড়েছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর

ফের বেড়েছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর

দেশের বাজারে আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম। নতুন করে ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি স্বর্ণে ২ হাজার ৭১৮ টাকা বৃদ্ধি পেয়েছে। এর ফলে এখন ২২ ক্যারেট স্বর্ণের নতুন দাম দাঁড়িয়েছে ১ লাখ ৮১ হাজার ৫৫০ টাকা, যা দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ।

রবিবার (৭ সেপ্টেম্বর) বাজুসের ‘স্ট্যান্ডিং কমিটি অন প্রাইসিং অ্যান্ড প্রাইস মনিটরিং’ কমিটি বৈঠকে বসে দাম বাড়ানোর এ সিদ্ধান্ত নেয়।

পরে কমিটির চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমান স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, সোমবার (৮ সেপ্টেম্বর) থেকে নতুন দাম কার্যকর হবে।

এর আগে গত ৪ ও ২ সেপ্টেম্বর এবং ৩১ ও ২৭ আগস্ট স্বর্ণের দাম চার দফায় বাড়ানো হয়। মাত্র চার দিনের ব্যবধানে আবারও দাম বাড়ানোর বিষয়ে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস) জানিয়েছে, স্থানীয় বাজারে তেজাবী স্বর্ণের মূল্য বৃদ্ধি পাওয়ায় নতুন এই সিদ্ধান্ত নিতে হয়েছে।

মন্তব্য

পুঁজিবাজার
Nazmul wants to survive the talented student of cancer

ক্যান্সারে আক্রান্ত মেধাবী ছাত্র নাজমুল বাঁচতে চায়

ক্যান্সারে আক্রান্ত মেধাবী ছাত্র নাজমুল বাঁচতে চায়

রাজবাড়ী জেলার পাংশা উপজেলার চর হরিনাডাঙ্গা উচ্চ বিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেণির মেধাবী ছাত্র নাজমুল হোসেন দুরারোগ্য ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে এখন শয্যাশায়ী। চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, তাকে দ্রুত রাজধানীর একটি বিশেষায়িত হাসপাতালে ভর্তি করে উন্নত চিকিৎসার ব্যবস্থা করতে হবে। সে উপজেলার পাট্টা ইউনিয়নের মুছিদাহ গ্রামের মো. ইসলাম মন্ডলের ছেলে।
দরিদ্র পরিবারের পক্ষে নাজমুলের চিকিৎসার বিপুল ব্যয়ভার বহন করা সম্ভব নয়। তার পিতা মো. ইসলাম মন্ডল একজন সাধারণ ভ্যানচালক সংসারের দৈনন্দিন খরচ চালাতেই যেখানে হিমশিম খেতে হয়, সেখানে সন্তানের ক্যান্সারের চিকিৎসার ব্যয়ভার বহন করা তাদের পক্ষে একেবারেই অসম্ভব হয়ে দাঁড়িয়েছে।
ছোটবেলা থেকেই নাজমুলের লেখাপড়ার প্রতি প্রবল আগ্রহ। স্বপ্ন ছিল একদিন ডাক্তার হয়ে সমাজের সেবা করবে। কিন্তু আজ সেই স্বপ্ন থেমে যেতে বসেছে শুধুমাত্র অর্থের অভাবে।
তাই সমাজের সকল সহৃদয় ও বিত্তবান ব্যক্তিদের প্রতি পরিবারটি সহানুভূতি এবং সহযোগিতা কামনা করেছেন।আপনারা যদি যার যার সাধ্য অনুযায়ী সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেন, তাহলে হয়তো নাজমুল আবারও নতুন করে বাঁচার স্বপ্ন দেখতে পারবে।
নাজমুলের চিকিৎসার জন্য যারা সাহায্য করতে ইচ্ছুক, তারা বিকাশ নাম্বারে অর্থ পাঠাতে পারেন: বিকাশ নম্বর: 01874802351 (নাজমুল হোসেনের পিতা – মো. ইসলাম মন্ডল)। আপনাদের সামান্য সহযোগিতা একটি জীবন বাঁচাতে পারে। সাহায্য পাঠানোর আগে যাচাই করে নিতে পারেন।

মন্তব্য

পুঁজিবাজার
Comilla University student and his mothers body recovered

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী ও তার মায়ের মরদেহ উদ্ধার

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী ও তার মায়ের মরদেহ উদ্ধার

কুমিল্লা নগরীতে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের এক শিক্ষার্থী ও তার মায়ের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। সোমবার ভোরে নগরীর কালিয়াজুড়ি খেলার মাঠের পাশের একটি ভবনের দ্বিতীয় তলা থেকে তাদের লাশ উদ্ধার করা হয়। তবে তাদের মৃত্যুর সময় এখনো নিশ্চিত করা যায়নি।

নিহতরা হলেন গৃহিনী তাহমিনা আক্তার ফাতেমা (৫২) ও তার মেয়ে সুমাইয়া আক্তার রিন্তি (২৩)। সুমাইয়া কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের লোক প্রশাসন বিভাগের ১৬ ব্যাচের তৃতীয় বষের শিক্ষার্থী ছিলো।

বাড়ির মালিক আনিছুল ইসলাম রানা জানিয়েছেন, চার বছর আগে কুমিল্লার আদালতের কর্মকর্তা নুরুল ইসলাম বাড়িটি ভাড়া নেন। গত বছর তার মৃত্যুর পর স্ত্রী তাহমিনা আক্তার ফাতেমা (৫০), কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া মেয়ে সুমাইয়া আফরিন রিন্তি (২৪) তার আরও দুই ছেলে বাড়িটিতে থাকছেন।

বাড়ির মালিক আনিছুল ইসলাম রানা জানিয়েছেন, বাড়িতে তারা থাকতেন। তারা অন্য কারো সাথে তেমন কথা বলতেন না। গতকাল রাতে তার দুই ছেলে ঢাকা থেকে বাসায় আসলে তারা ঘরের দরজা খোলা দেখে। এই সময় তারা ভাবে তাদের মা ও বোন ঘুমিয়ে আছে। কিন্তু বাসায় ঢুকার পর দীর্ঘ সময় কেটে গেলেও তাদের কোন সারা শব্দ না পেলে জাগাতে গিয়ে দেখেন তারা নড়ছে না। পরে ৯৯৯ এ কল পেয়ে সোমবার ভোরবেলা পুলিশ লাশ উদ্ধার করে এবং কুমিল্লা মেডিকেল এর মর্গে পাঠায়।

তিনি আরো জানান, টিভি ক্যামেরার ফুটেজে দেখা গেছে একজন ব্যক্তি রবিবার দিনের বেলায় তাদের বাসায় আসা-যাওয়া করেছিল। পুলিশকে বিষয়টি জানানো হয়েছে।

নিহত তাহমিনার বড় ছেলে মোঃ তাজুল ইসলাম ফয়সাল (৩৪) জানান, তারা দুই ভাই এক বোন। ছোট ভাই কুমিল্লা ইপিজেড

চাকুরী করে। সে ঢাকায় আইন পেশায় নিযুক্ত। গতকাল ঢাকা থেকে বাড়ি ফিরে নিজের ঘরে যান। তার ভাইও বাসায় ফিরে নিজের রুমে গিয়ে বিশ্রাম নেন৷ তখন তার মাকে বার বার ডেকেও সাড়া না পেয়ে মায়ের রুমে যান। সেখানে তার মায়ের নিথর দেহ দেখতে পান। পরে বোনের কক্ষে গিয়েও বোনের মরদেহ দেখতে পান। পরে পুলিশকে খবর দিলে পুলিশ গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করে।

তাজুল ইসলাম আরো জানান, দূর্বৃত্তরা তার মা ও বোনকে হত্যা করে মোবাইল ল্যাপটম, কানের দুল নিয়ে যায়।

কুমিল্লার কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি মহিনুল ইসলাম বলেন, এটি একটি হত্যাকাণ্ড। তবে কিভাবে এ হত্যাকাণ্ড হয়েছে তা নিশ্চিত করে বলা যাচ্ছে না। ময়নাতদন্তের পর এ বিষয়ে বিস্তারিত জানা যাবে।

মন্তব্য

পুঁজিবাজার
Jane G campaigns with legal notice dollar
ডাকসু নির্বাচন

নজর কেড়েছে লিগ্যাল নোটিশ-ডলারসহ জেন জি প্রচারণা

নজর কেড়েছে লিগ্যাল নোটিশ-ডলারসহ জেন জি প্রচারণা

শেষ দিনে জমে উঠে ডাকসুর নির্বাচনী প্রচারণা। লিগ্যাল নোটিশ, ডলার, বুকমার্ক, কার্ডসহ সাধারণ লিফলেটের মাধ্যমে শেষ মুহূর্ত্বে ব্যস্ত সময় পার করেন প্রার্থীরা।

ডাকসুর ২৮টি পদের বিপরীতে ৪৭১ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। শেষ দিনের প্রচারণায় পুরো ক্যাম্পাস ছেয়ে গেছে প্রার্থীদের লিফলেটে। তবে, কেবল ভোট নয় অভিনব ডিজাইনের লিফলেট ও প্রচারপত্রগুলো ব্যক্তিগত সংগ্রহেও রাখছেন অনেক শিক্ষার্থী।

ভোট পেতে ভোটারদের লিগ্যাল নোটিশ দিয়ে বেশ সাড়া ফেলেছেন ডাকসুতে মানবাধিকার ও আইনবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী মু. মেহেদী হাসান মুন্না।

ঢাবির সর্বাপেক্ষা সুন্দরী রমণী এবং সুদর্শন পুরুষদের লক্ষ্য করে পাঠানো লিগ্যাল নোটিশে বলা হয়, লিগ্যাল নোটিশ গ্রহীতাকে মানবাধিকারের পক্ষে অনুরুদ্ধ হয়ে এই মর্মে অবহিত করছি যে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় মানবাধিকার পড়ালেও কাঠামোগত এবং গঠনতান্ত্রিক সংঘাত দ্বারা শিক্ষার্থীদের মানবাধিকার ক্ষুণ্ণ করে। মু. মেহেদী হাসান মুন্না ওরফে মানবাধিকার মুন্না পূর্ব এবং বর্তমানের মতো ভবিষ্যতেও অধিকার আদায়ের লড়াই করতে চায়।

তবে কেবল লিগ্যাল নোটিশ দিয়েই ক্ষান্ত থাকেননি মুন্না। নারী ভোটারদের নজর কাড়তে নিজের ইশতেহার-সংবলিত প্রজাপতি আকৃতির প্রচারপত্রও দিয়েছেন তিনি।

এদিকে জেন-জি প্রজন্ম স্বভাবতই তাদের নিজস্ব ও পছন্দের বিষয়গুলো দেখে আকৃষ্ট হয়। তাই, এবারের ডাকসু নির্বাচ‌নী প্রচারণায় বেশ কিছু জেন-জি স্টাইলের প্রচারণা দেখা গেছে।

ডাকসুতে স্বতন্ত্রভাবে সদস্য পদে নির্বাচন করা সামসুদ্দোহা নবাব জনপ্রিয় আমেরিকান টিভি সিরিজ ব্রেকিং ব্যাড-এর পোস্টারের আদলে লিফলেট বানিয়েছেন।

এই প্রার্থীর লিফলেটের একেবারে উপরের দিকে ইংরেজিতে লেখা ‘লেট হিম কুক অন ৯ সেপ্টেম্বর’। এরপর লেখা ‘কেন্দ্রীয় সদস্য পদপ্রার্থী’। আর মাঝে তার ব্যালট নম্বর ১৬২। লিফলেটের একেবারে নিচের দিকে কিউআর কোডের পাশাপাশি রয়েছে ব্রেকিং ব্যাড-এর পোস্টারের আদলে ইংরেজিতে লেখা ‘সামসুদ্দোহা নবাব’।

এদিকে, ছাত্রদল সমর্থিত প্যানেলের ভিপি প্রার্থী আবিদুল ইসলাম রানা এর মধ্যেই কোরিয়ান ভাষা, জাপানিজ স্টাইলে লিফলেট দিয়ে জেন-জিকে আকৃষ্ট করেছেন। পাশাপাশি বিখ্যাত স্টুডিও গিবলি আর ভ্যান গগের কালজয়ী চিত্রকর্ম 'দ্য স্টারি নাইট'-এর অনুপ্রেরণায় বানানো বুকমার্কও বিলি করেছেন তিনি। অন্য আরেকটি সেটে তিনি তুলে ধরেছেন ঢাবির ঐতিহাসিক ‘অপরাজেয় বাংলা’ ও মাইকেল মধুসূদন দত্তের ‘মেঘনাদবধ কাব্য’কে। দুটি বুকমার্কেই বড় করে লেখা জুলাই অভ্যুত্থানে চানখারপুলে দাঁড়িয়ে তার বলা বহুল আলোচিত বাক্য— ‘প্লিজ, দয়া করে কেউ কাউকে ছেড়ে যাইয়েন না’।

টাকা ও ডলারের আদলে প্রচার

স্যার এ এফ রহমান হল সংসদ নির্বাচনে সহসভাপতি (ভিপি) পদে স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছেন নাইমুর রহমান। ভোটারদের মনোযোগ আকর্ষণ করতে ইউএস ডলারের আদলে লিফলেট বানিয়ে সাড়া ফেলেছেন তিনি। হল সংসদ নির্বাচনে ভিপি পদে তার ব্যালট নাম্বার ১ হওয়ায় এক ডলারের আদলে লিফলেট বানিয়েছেন তিনি।

ডলার আকৃতির এই লিফলেটে দেখা যায়, ডলারের চার কোনায় যেখানে পরিমাণ লেখা থাকে, সেখানে লিফলেটে তিনি ব্যালট নাম্বার ‘এক’ লিখেছেন। আর ওপরের অংশে লেখা ফেডারেল রিজার্ভ নোট। মাঝে লেখা ‘আসন্ন ডাকসু ও হল সংসদ নির্বাচন–২০২৫’। স্যার এ এফ রহমান হল সংসদে ভিপি পদপ্রার্থী (স্বতন্ত্র)। তার নিচে লেখা ‘নাইমুর রহমান, দর্শন বিভাগ, সেশন ২০১৯–২০’। এর পাশেই দেওয়া আছে কিউআর কোড, যেটি স্ক্যান করলেই তার ব্যক্তিগত ফেসবুক আইডিতে যাওয়া যাবে। আর লিফলেটের শেষ অংশে লেখা রয়েছে ‘ওয়ান ডলার’। যেটা মূলত তার ব্যালট নাম্বার।

এদিকে, ডাকসু নির্বাচনে কেন্দ্রীয় সদস্যপদে প্রার্থীতা করা আরাফাত হোসেন বানিয়েছেন টাকার আদলে লিফলেট। এই প্রার্থীর এক হাজার টাকার নোটের আদলে বানানো এই ব্যালটের সামনের অংশে ‘বাংলাদেশ ব্যাংক’–এর জায়গায় লেখা হয়েছে ‘ডাকসু ভোট ব্যাংক’। এরপর লেখা হয়েছে ‘চাহিবামাত্র ইহার প্রার্থীকে একশত সত্তর ব্যালটে ভোট দিয়ে বাধিত করবেন’। আসল নোটে যেখানে গভর্নরের নাম লেখা থাকে, সেখানে ব্যালটে লেখা হয়েছে ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ নির্বাচনে কার্যকরী সদস্য পদপ্রার্থী মো. আরাফাত হোসেন’।

এছাড়াও, প্রার্থীরা নানা ধরনের অভিনব কৌশলে বানানো লিফলেটের মাধ্যমেও নিজেদের প্রচারণা চালিয়েছেন, চেষ্টা করেছেন ভোটারদের মন জয় করার।

তফসিল অনুযায়ী, কাল মঙ্গলবার ডাকসুর ২৮টি ও হল সংসদ নির্বাচনের ১৩টি মিলিয়ে মোট ৪১টি ভোট দেবেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা।

মন্তব্য

পুঁজিবাজার
Demanding the expulsion of lawyers in protest of media workers
আদালতে সাংবাদিককে মারধর

গণমাধ্যমকর্মীদের প্রতিবাদ, আইনজীবীকে বহিষ্কারের দাবি

গণমাধ্যমকর্মীদের প্রতিবাদ, আইনজীবীকে বহিষ্কারের দাবি

ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) আদালতে এজলাসকক্ষে সময় টিভির প্রতিবেদক আসিফ হোসাইনকে মারধরের প্রতিবাদে গতকাল রোববার রাজধানীর কারওয়ান বাজারে গণমাধ্যমকর্মীরা মানববন্ধন করেন।

মানববন্ধনে অভিযুক্ত আইনজীবীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়াসহ তাঁকে আদালত থেকে বহিষ্কারের দাবি জানান গণমাধ্যমকর্মীরা।

গণমাধ্যমকর্মীরা বলেছেন, সাংবাদিকদের মারধর করা এখন প্রতিষ্ঠিত হয়ে গেছে। এজলাসের মতো জায়গায় বিচারকের সামনে সাংবাদিককে মারধর করা হলো, কিন্তু এখন পর্যন্ত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।

৪ সেপ্টেম্বর সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় গ্রেপ্তার সাংবাদিক মনজুরুল আলমের (পান্না) জামিন শুনানি চলাকালে মারধরের শিকার হন আসিফ হোসাইন। তিনি অভিযোগ করেন, আইনজীবী মহিউদ্দিন মাহি তাকে মারধর করেছেন। তবে আইনজীবী তা অস্বীকার করেছেন।

মানববন্ধনে অভিযুক্ত আইনজীবীর শাস্তি দাবি করে সময় টিভির সাংবাদিক ফারুক ভূঁইয়া বলেন, ‘আদালতের এজলাসে মব সৃষ্টি করে হামলা একটি নজিরবিহীন ঘটনা। এই ঘটনা দেখিয়ে দিল বিচারের বাণী নিভৃতে কাঁদে। এত বড় ঘটনা ঘটে গেল, কিন্তু কারও বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে দেখা গেল না।’ এই ঘটনায় কোনো বিচার হবে কি না, সে ব্যাপারে সংশয় প্রকাশ করেন তিনি।

সময় টিভির আরেক সাংবাদিক হারুনর রশীদ বলেন, অপরাধীকে আদালত থেকে বহিষ্কার করা হোক। সাংবাদিকদের সুরক্ষা দিতে হবে।

একাত্তর টিভির সাংবাদিক শাহনাজ শারমিন বলেন, সাংবাদিকেরা নির্যাতিত হলে কেউ প্রতিবাদ করে না। সবার কাছেই সাংবাদিকেরা মার খায়। সাংবাদিক মারা এখন প্রতিষ্ঠিত হয়ে গেছে। একসময় সাংবাদিকেরা মার খেলে সরকারের উচ্চপর্যায় পর্যন্ত এসে সুরাহা করত। কিন্তু এখন প্রতিবাদটুকুও হয় না। কারণ, সাংবাদিকদের মধ্যে সেই ঐক্য নেই। সাংবাদিকদের এক হতে হবে।

মানববন্ধনে গণমাধ্যমকর্মীরা বলেন, সাংবাদিকেরা এখন আদালতেও মার খাচ্ছেন। সাংবাদিকদের নিরাপত্তা দিতে হবে, স্বাধীনভাবে কাজ করার সুযোগ দিতে হবে। এজলাসে হামলার মতো ঘটনা লজ্জার।

মানববন্ধনে বিভিন্ন গণমাধ্যমের কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

মন্তব্য

পুঁজিবাজার
International Literacy Day is today

আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবস আজ

আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবস আজ

বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও আজ যথাযোগ্য মর্যাদায় পালিত হচ্ছে ‘আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবস-২০২৫’।

আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবসে ইউনেস্কো এবারের প্রতিপাদ্য নির্ধারণ করেছে— “প্রযুক্তির যুগে সাক্ষরতার প্রসার”।

দিবসটি উদযাপন উপলক্ষ্যে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীন উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা ব্যুরো আজ রাজধানীর তেজগাঁওয়ে এক আলোচনা সভার আয়োজন করেছে।

প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা অধ্যাপক ডা. বিধান রঞ্জন রায় পোদ্দার অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে এ আলোচনা সভায় উপস্থিত থাকবেন।

দিবসটি উপলক্ষে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বাণী দিয়েছেন।

উল্লেখ্য, ১৯৬৭ সাল থেকে বিশ্বব্যাপী এবং ১৯৭২ সাল থেকে স্বাধীন বাংলাদেশে ৮ সেপ্টেম্বর আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবস উদযাপিত হয়ে আসছে।

অর্থনৈতিক, সামাজিক, রাজনৈতিক নানা ধরনের প্রতিবন্ধকতা থেকে মুক্তির অন্যতম উপায় হলো সাক্ষরতা অর্জন করা। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে এই সাক্ষরতার সংজ্ঞায় ভিন্নতা থাকলেও, ১৯৬৭ সালে ইউনেস্কো সর্বজনীন একটা সংজ্ঞা নির্ধারণ করে। তখন শুধু কেউ নাম লিখতে পারলেই তাকে সাক্ষর বলা হতো।

পরবর্তীতে প্রায় প্রতি দশকেই এই সংজ্ঞায় পরিবর্তন এসেছে এবং ১৯৯৩ সালের একটি সংজ্ঞায় ব্যক্তিকে সাক্ষর হওয়ার জন্য তিনটি শর্ত পূরণ করতে হয়।

শর্ত তিনটি হচ্ছে— ১. ব্যক্তি নিজ ভাষায় সহজ ও ছোট বাক্য পড়তে পারবে, ২. ব্যক্তি নিজ ভাষায় সহজ ও ছোট বাক্য লিখতে পারবে ও ৩. ব্যক্তি দৈনন্দিন জীবনের সাধারণ হিসাব-নিকাশ করতে পারবে।

স্বাধীন বাংলাদেশে মানুষের অর্থনৈতিক মুক্তির জন্য জাতিকে নিরক্ষরতার অভিশাপ থেকে মুক্ত করার লক্ষ্যে বাংলাদেশের সংবিধানের ১৭ অনুচ্ছেদে অবৈতনিক বাধ্যতামূলক শিক্ষার অধিকার সন্নিবেশিত হয়েছে।

সাক্ষরতা ও উন্নয়ন একই সূত্রে গাঁথা। নিরক্ষরতা উন্নয়নের অন্তরায়। টেকসই সমাজ গঠনের জন্য যে জ্ঞান ও দক্ষতা প্রয়োজন, তা সাক্ষরতার মাধ্যমেই অর্জন করা সম্ভব।

মন্তব্য

পুঁজিবাজার
Rural power workers are instructed to return to work within 24 hours

পল্লী বিদ্যুৎ কর্মীদের ২৪ ঘণ্টার মধ্যে কাজে ফিরতে নির্দেশ

পল্লী বিদ্যুৎ কর্মীদের ২৪ ঘণ্টার মধ্যে কাজে ফিরতে নির্দেশ

চলমান আন্দোলনের অংশ হিসেবে কর্মস্থলে অনুপস্থিত থাকা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের ২৪ ঘণ্টার মধ্যে কাজে ফিরে যাওয়ার নির্দেশ দিয়েছে সরকার।

রবিবার (৭ সেপ্টেম্বর) বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের এক বিবৃতিতে এই সতর্কবার্তা জানানো হয়।

এতে বলা হয়েছে, নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ অত্যাবশ্যক পরিষেবা। এ সেবায় বাধা দেওয়া বা বিঘ্ন ঘটানো অত্যাবশ্যক পরিষেবা আইন অনুযায়ী শাস্তিযোগ্য অপরাধ।

সরকার পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির কর্মীদের দাবিসমূহ সমাধানে সক্রিয়ভাবে কাজ করছে এবং বিষয়টিকে অত্যন্ত গুরুত্বসহকারে বিবেচনা করছে বলেও বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়েছে।

মন্ত্রণালয় আরও জানিয়েছে, পল্লী এলাকায় বিদ্যুৎ সরবরাহ কাজে নিয়োজিত এবং গণছুটির নামে অনুপস্থিত কর্মকর্তা-কর্মচারীদের আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে কর্মস্থলে ফেরার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। নাহলে তাদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার কথা উল্লেখ করা হয়েছে।

এর আগে, শনিবার (৬ সেপ্টেম্বর) সংবাদ সম্মেলন এসে দাবি আদায়ে রোববার থেকে গণছুটিসহ বিভিন্ন কর্মসূচি ঘোষণা করেন আন্দোলনকারীরা।

মন্তব্য

p
উপরে