× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

পুঁজিবাজার
The capital market has risen after overcoming two pressures
google_news print-icon

দুই চাপ কাটিয়ে উত্থানে পুঁজিবাজার

দুই-চাপ-কাটিয়ে-উত্থানে-পুঁজিবাজার
গত দুই দিন সূচকের পতনের পর বুধবার ঘুরে দাঁড়িয়েছে পুঁজিবাজার। ফাইল ছবি
পরপর দুই দিন দর বৃদ্ধি পেল বিমা খাতের। ব্যাংকের শেয়ারে উত্থানও খুব বেশি দেখা যায়নি, পতনও হয়নি। দর বৃদ্ধিতে ভালো অবস্থানে ছিল মিউচ্যুয়াল ফান্ড ও বস্ত্র খাতের কোম্পানিগুলোও।

বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রণোদনার ঋণ পুঁজিবাজারে এসেছে বলে গণমাধ্যমে প্রতিবেদন আর মুদ্রানীতি ঘোষণার চাপে দুই দিন পতনের পর ঘুরে দাঁড়াল দেশের পুঁজিবাজার।

দুই দিনে সূচক যত কমেছিল, প্রায় ততটাই ফিরে পেল একদিনে। অবশ্য শেষ মুহূর্তের সমন্বয়ের কারণে সূচক আগের দিনের চেয়ে ৩৭ পয়েন্ট যোগ হয়ে শেষ হয়েছে লেনদেন। যদিও লেনদেন শেষ হওয়ার দুই মিনিট আগে তা ছিল ৪৬ পয়েন্ট বেশি।

ঈদের আগে এক দশকের মধ্যে সূচকের সর্বোচ্চ অবস্থান নিয়ে পুঁজিবাজারে নতুন যে আশাবাদ তৈরি হয়, তা ঈদের পরের কর্মদিবসে আরও বৃদ্ধির মধ্য দিয়ে বড় হয়। তবে রোববারই বিভিন্ন গণমাধ্যমে খবর আসে যে, করোনার প্রণোদনার ঋণ অবৈধভাবে পুঁজিবাজারে নিয়ে এসেছেন বহুজন। আর এ ক্ষেত্রে কেন্দ্রীয় ব্যাংক কঠোর হবে।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রতিবেদনে অবশ্য এই বিষয়টি বলা নেই। বলা আছে অনুৎপাদনশীল খাতে ব্যয় আর পুরনো ঋণ পরিশোধের বিষয়টি। তারপরেও বিক্রয় চাপ শুরু হতে পারে, এমন শঙ্কায় অনেকে শেয়ার বিক্রি করে দেন। আর এ কারণে সূচক পড়ে ২০ পয়েন্ট।

পরদিন এই বিষয়টির পাশাপাশি যোগ হয় মুদ্রানীতিতে কী হয়, সেটি নিয়ে অনিশ্চয়তা। আর দ্বিতীয় দিন সূচক পড়ে ২৪ পয়েন্ট। অর্থাৎ দুই দিনে সূচক হারায় ৪৪ পয়েন্ট। আর এর মধ্য দিয়ে ১০ বছর পর প্রথমবারের মতো ৬ হাজার ৪০০ পয়েন্টে উঠে সেখানে টিকে থাকতে পারেনি।

তবে এর মধ্যে বাজার বিশ্লেষকরা বিনিয়োগকারীদেরকে আতঙ্কিত না হতে পরামর্শ দেয়ার পাশাপাশি বলেন, টানা ছয় কর্মদিবস উত্থানের পর দর সংশোধন খুবই স্বাভাবিক। আর তবে এরই মধ্যে গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশ হয়েছে যে, কেন্দ্রীয় ব্যাংক করোনাকালে সম্প্রসারণমূলক মুদ্রানীতি ঘোষণা করতে যাচ্ছে।

এই অবস্থায় সপ্তাহের চতুর্থ কর্মদিবসে শুরু থেকেই বাজার থাকে চাঙা। বেশিরভাগ শেয়ারের দর বৃদ্ধি পাওয়ায় সূচকে যোগ হতে থাকে পয়েন্ট। যা কিছু সংশয় তা কেটে যাওয়ার পর দিনের শেষ আধা ঘণ্টায় সূচক বাড়তে থাকে আরও বেশি। এক পর্যায়ে দুই দিনে সূচক যত পড়েছিল, আজ বেড়ে যায় তার চেয়ে বেশি।

অবশ্য বিনিয়োগকারীদের একটি অংশ যে এখনও বাজার পর্যবেক্ষণে রেখেছেন, তা বোঝা যায় লেনদেনে। সূচক বাড়লেও আগের দিনের চেয়ে লেনদেন কমেছে ১০২ পয়েন্ট।

করোনাভাইরাস প্রতিরোধে সরকারের নেয়া বিধিনিষেধের কারণে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে বেলা ১টা পর্যন্ত।

পুঁজিবাজার বিশ্লেষক দেবব্রত কুমার সরকার নিউজবাংলাকে বলেন, ‘মুদ্রানীতি নিয়ে পুঁজিবাজারে সব সময়ই আতঙ্ক থাকে। সংকোচন ও সম্প্রসারণ দুই ধরনের মুদ্রানীতিই হয়ে থাকে। তবে ব্যাংকিং সেক্টরের সুরক্ষায় বাংলাদেশ ব্যাংক সবসময়ই অনুৎপাদনশীল খাতের বিনিয়োগে ব্যাংকগুলোকে নিরুৎসাহিত করে থাকে।’

তার মতে, ‘উৎপাদন না থাকায় বর্তমান পরিস্থিতিতে বেসরকারি খাতের ঋণ প্রবৃদ্ধি কম। ফলে দেখার বিষয় বাংলাদেশ ব্যাংক অর্থনীতিকে সচল রাখতে কী ধরনের উদ্যোগ গ্রহণ করে। তবে যে উদ্যোগই গ্রহণ করুক না কেন, মুদ্রানীতি নিয়ে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে যে ভুল ধারণা আছে, তারই প্রতিফলন এ সময়টিতে দেখা যায়।’

পরপর দুই দিন দর বৃদ্ধি পেল বিমা খাতের। ব্যাংকের শেয়ারে উত্থানও খুব বেশি দেখা যায়নি, পতনও হয়নি। দর বৃদ্ধিতে ভালো অবস্থানে ছিল মিউচ্যুয়াল ফান্ড ও বস্ত্র খাতের কোম্পানিগুলোও।

হারানো দর ফিরে পাচ্ছে বিমা

অস্বাভাবিকভাবে বাড়ার পর জুনের প্রথম সপ্তাহ থেকে এই খাতে যে দর সংশোধন শুরু হয়, তা কবে গিয়ে শেষ হবে এই প্রশ্নের মধ্যে প্রথমবারের মতো গোটা খাতে টানা দুইদিন বাড়ল দাস।

টানা দ্বিতীয় দিন সর্বোচ্চ দর বৃদ্ধি পাওয়া কোম্পানির মধ্যে ছিল পিপলস ইন্স্যুরেন্স, যার শেয়ার প্রতি দর ৫১ টাকা থেকে ১০ শতাংশ বেড়ে হয়েছে ৫৬ টাকা ১০ পয়সা।

এরপরই আছে জনতা ইন্স্যুরেন্স, যার শেয়ার প্রতি দর বেড়েছে ৬.২৬ শতাংশ। ডেল্টা লাইফ ইন্স্যুরেন্সের ৫.৬৩ শতাংশ, সিটি জেনারেল ইন্স্যুরেন্সের ৫.৫০ শতাংশ, পূরবী জেনারেল ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার দর বেড়েছে ৪.৭০ শতাংশ।

দুই চাপ কাটিয়ে উত্থানে পুঁজিবাজার

ফেডারেল, মার্কেন্টাইল, ইস্টার্ন, ঢাকা, ক্রিস্টাল, বিএনআই, ইউনাইটেড, বিজিআইসির দর ৩.৩ থেকে ৪ চার শতাংশ পর্যন্ত বেড়েছে।

দর পতন হওয়া কোম্পানিগুলো ছিল মার্কেন্টাইল ইন্স্যুরেন্স যার শেয়ার প্রতি দর কমেছে ১.৪১ শতাংশ, ইসলামী ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার দর কমেছে ১.৩৮ শতাংশ। সেন্টাল ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার দর কমেছে দশমিক ৮৮ শতাংশ।

সব মিলিয়ে এই খাতের ৫১টি কোম্পানির মধ্যে দর কমেছে ৭টির, একটির দর ছিল অপরিবর্তিত আর বেড়েছে বাকে ৪৩টির।

এই খাতে লেনদেন আরও বেড়েছে। আগের দিন ২১১ কোটি ৫২ লাখ টাকা হাতবদল হলেও আজ হয়েছে ২৫৩ কোটি ৪৯ লাখ টাকা।

বিনিয়োগকারীরা ফিরল বস্ত্র খাতে

জুন ক্লোজিং শেষ হওয়ার পর বিনিয়োগকারীদের প্রত্যাশার খাত ছিল বস্ত্র খাতের কোম্পানিগুলো। থেমে থেমে এ খাতের উত্থান অব্যাহত থাকলেও বেশিরভাগ সময়ই বিনিয়োগকারীদের আগ্রহের বাইরে চলে যায় এ খাতের শেয়ার।

বুধবার দর বৃদ্ধি পাওয়া অন্যান্য খাতের মতো বস্ত্র খাতের শেয়ারের ও দর বৃদ্ধি পেয়েছে। অর্থবছর শেষ হওয়ায় এখন এ খাতের কোম্পানিগুলো বিনিয়োগকারীদের লভ্যাংশ ঘোষণা করবে আগামী এক থেকে দুই মাসের মধ্যে।

বুধবার বস্ত্র খাতের সবচেয়ে বেশি দর বেড়েছে সাফকো স্পিনিং মিলস লিমিটেডের ১০ শতাংশ। কোম্পানিটির শেয়ার দর ২৫ টাকা থেকে বেড়ে হয়েছে ২৭ টাকা ৫০ পয়সা।

দেশ গামেন্টস লিমিটেডের শেয়ার দর বেড়েছে ৭.২৬ শতাংশ। ফারইস্ট নিটিংয়ের দর ৬.৪৫ শতাংশ, আলিফ ইন্ডাস্ট্রিজের ৫.২৯ শতাংশ, হা ওয়েলের ৩.১২ শতাংশ, মালেক স্পিনিংয়ের দর বেড়েছে ৩.০৪ শতাংশ।

এই খাতের ৫৮টি কোম্পানির মধ্যে দর কমেছে ১১টির, অপরিবর্তিত ছিল ৫টির আর বেড়েছে বাকি ৪২টির।

তবে দাম বাড়লেও কমেছে লেনদেন। হাতবদল হয়েছে মোট ৯৩ কোটি ৯১ লাখ টাকা যা আগের দিন ছিল ১০৩ কোটি ৪৫ লাখ টাকা।

আবার চাঙ্গা মিউচ্যুয়াল ফান্ড

গত কয়েকদিন ঝিমিয়ে থাকা মিউচ্যুয়াল ফান্ডগুলো বুধবার চাঙ্গাবস্থায় ফিরেছে। আগের দিন অতালিকাভুক্ত একটি মিউচ্যুয়াল ফান্ড ইউনিটপ্রতি আড়াই টাকা লভ্যাংশ এবং ৩ টাকা ৪৩ পয়সা আয় করার খবর প্রকাশ হওয়ার পর দিন তালিকাভুক্ত থাকা ৩৭টি ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে দর কমেছে ছয়টির, পাল্টায়নি পাঁচটির, বেড়েছে বাকি ২৬টির।

একই সঙ্গে এদিন দিনের সর্বোচ্চ দর বৃদ্ধি পাওয়া শীর্ষ দশ কোম্পানির তালিকাতেও ছিল মিউচ্যুয়াল ফান্ড।

এ খাতের সবচেয়ে বেশি দর বৃদ্ধি পেয়েছে ভ্যানগার্ড এএমএল বিডি ফিন্যান্স মিউচ্যুয়াল ফান্ড, যার ইউনিট প্রতি দর বেড়েছে ৮ শতাংশ।

তারপরই আছে এনএলআই ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড, যার ইউনিট প্রতি দর বেড়েছে ৪.৭৩ শতাংশ। এক্সিম ব্যাংক ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ডের দর বেড়েছে ৩.৩০ শতাংশ। এসইএমএল এফবিএলএসএল গ্রোথ ফান্ডের দর বেড়েছে ৩.২০ শতাংশ।

ভ্যানগার্ড এএমএল রূপালী ব্যাংক ব্যালেন্স ফান্ডের ইউনিট প্রতি দর বেড়েছে ৩.১৯ শতাংশ।

দুই চাপ কাটিয়ে উত্থানে পুঁজিবাজার

সিএপিএম বিডিবিএল মিউচ্যুয়াল ফান্ড, আইসিবি এএমসিএল সেকেন্ড মিউচ্যুয়াল ফান্ড, এসইএমএল লেকচার ইক্যুইটি ম্যানেজমেন্ট ফান্ড, এলআর গ্লোবাল বাংলাদেশ মিউচ্যুয়াল ফান্ড ওয়ান, এনসিসিবিল মিউচ্যুয়াল ফান্ড ওয়ান, সিএপিএম আইবিবিএল ইসলামী মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট প্রতি দর ২.৯৯ শতাংশ থেকে ১.৭৭ শতাংশ পর্যন্ত বেড়েছে।

মিউচ্যুয়াল ফান্ড খাত ঈদের আগে বেশ চাঙা থাকলেও ঈদের পর কিছুটা দর সংশোধন হয়েছে। ৩০টি ফান্ড লভ্যাংশ ঘোষণার অপেক্ষায় থাকলেও এই সময়ে এসে দামের পাশাপাশি এসে লেনদেনও কমেছে গত দিন দিনে।

ঈদের আগে দুটি কর্মদিবসে লেনদেন যথাক্রমে ১৪০ কোটি ও ২০১ কোটি টাকায় উঠলেও এখন তা কয়েকদিন ধরে ১০০ কোটি টাকার নিচে। বেশি দামে ইউনিট কেনার পর দর সংশোধনই এর একটি কারণ বলে ধারণা করা হচ্ছে।

আজ এই খাতে লেনদেন অবশ্য আগের দিনের তুলনায় কিছুটা বেড়েছে। আগের দিন ৬৫ কোটি ৮৫ লাখ টাকা হাতবদল হলেও আজ হয়েছে ৮০ কোটি ৩০ লাখ টাকা।

সূচক বৃদ্ধির দিনও আলো ছড়াতে পারেনি ব্যাংক খাত

দুই দিন বাজার পতনের সময় ব্যাংক খাতে প্রায় সব কোম্পানি দর হারিয়েছে। উত্থানের দিন এই রীতি কিছুটা পাল্টালেও দর বৃদ্ধির হার খুবই কম।

অভাবনীয় মুনাফার খবর আসতে থাকলেও ৩১টি ব্যাংকের মধ্যে দর কমেছে ৬টির। ১৩টি ছিল অপরিবর্তিত। আর বেড়েছে ১২টির।

দর বৃদ্ধির হার এতটাই কম যে, সবচেয়ে বেশি দর বৃদ্ধি পেয়েছে মার্কেন্টাইল ব্যাংকের মূল্যের সঙ্গে যোগ হয়েছে ১.৯৮ শতাংশ বা ৩০ পয়েন্টঠ। তারপরই আছে শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক, যার শেয়ার দর বেড়েছে ১.৯৫ শতাংশ। স্যোসাল ইসলামী ব্যাংকের শেয়ার দর বেড়েছে ১.৫০ শতাংশ।

দর পতনের তালিকায় শীর্ষে আছে আইসিবি ইসলামী ব্যাংক, যার শেয়ার প্রতি দর কমেছে ২ শতাংশ।পূবালী ব্যাংকের ১.৬০ শতাংশ, ডাচ বাংলা ব্যাংকের ১.২৯ শতাংশ, ন্যাশনাল ব্যাংকের শেয়ার দর কমেছে ১.২৫ শতাংশ।

এবি ব্যাংক, যমুনা ব্যাংক, ইসলামী ব্যাংক, এনআরবিসি ব্যাংক, প্রাইম ব্যাংকের শেয়ার দর কমেছে।

লেনদেন আগের দিনের তুলনায় কমেছে ৩০ শতাংশেরও বেশি। মঙ্গলবার ১২৯ কোটি ৪০ লাখ টাকা হাতবদল হলেও আজ হয়েছে ৮৯ কোটি ২৯ লাখ টাকা।

অন্যান্য খাতে যে চিত্র

দুই দিন আগে ওষুধ ও রসায়ন খাতে বিনিয়োগকারীরা আকৃষ্ট হলেও আজ দেখা গেছে মিশ্র প্রবণতা। লেনদেনও কমেছে।

এই খাতের ৩১টি কোম্পানির মধ্যে লেনদেন স্থগিত একটির। বাকিগুলোর মধ্যে দাম কমেছে ১৩টির, তিনটির দর দেখা গেছে অপরিবর্তিত আর বেড়েছে বাকি ১৪টির দর।

এই খাতে হাতবদল হয়েছে ১৩০ কোটি ৯৬ লাখ টাকা যা আগের দিন ছিল ১৫১ কোটি ২১ লাখ টাকা।

দুই চাপ কাটিয়ে উত্থানে পুঁজিবাজার
বুধবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে লেনদেনের চিত্র

গত কয়েকটির ধরে লেনদেনে এগিয়ে থাকা প্রকৌশল খাতে বেশিরভাগ শেয়ারের দর বেড়েছে। ৪২টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ২৩টির, অপরিবর্তিত রয়েছে তিনটির আর কমেছে বাকি ১৬টির।

তবে এই খাতে লেনদেন কমেছে। হাতবদল হয়েছে ১২২ কোটি ৭৩ লাখ টাকা যা আগের দিন ছিল ১৪৩ কোটি ৯১ লাখ টাকা।

বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে আবার একশ কোটি টাকার বেশি লেনদেন আর বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারদর বাড়তে দেখা গেছে। ২৩টি কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ১৩টির, কমেছে ১০টির। তবে কমেছে লেনদেন।

হাতবদল হয়েছে ১০৫ কোটি ৭০ লাখ টাকা যা আগের দিন ছিল ১১৫ কোটি ৭০ লাখ টাকা।

ব্যাংকের মতোই অনুজ্জ্বল আর্থিক খাতও। এই খাতের ২৩টি কোম্পানির মধ্যে একটির লেনদেন স্থগিত। বাকিগুলোর মধ্যে দুটির শেয়ার দর ছিল অপরিবর্তিত, কমেছে ১০টির, বেড়েছে ১২টির। তবে দর বৃদ্ধির হার একেবারেই নগণ্য। বেশিরভাগ কোম্পানির দর বেড়েছে ১০ থেকে ২০ পয়সা।

লেনদেন হয়েছে ৪২ কোটি ৩৩ লাখ টাকা যা আগের দিন ৬১ কোটি ৬ লাখ টাকা।

খাদ্য ও আনুষঙ্গিক খাতে বেশিরভাগ শেয়ারের দর বাড়লেও কমেছে তুমুল আগ্রহে থাকা ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো কোম্পানি। কমে দর কমার হার একেবারেই নগণ্য, ৫০ পয়সা মাত্র।

এই খাতের ২০টি কোম্পানির মধ্যে বেড়েছে ১৩টির দর। কমেছে বাকি ৭টির। লেনদেন হয়েছে ৬২ কোটি ৮১ লাখ টাকা, যা আগের দিন ছিল ৬৯ কোটি ১০ লাখ টাকা।

বেক্সিমকোর প্রতি আগ্রহ কমায় বিবিধি খাতও লেনদেনে গতি কমেছে। এই খাতে হাতবদল হয়েছে মোট ৭৬ কোটি ৬০ লাখ টাকা। আগের দিন তা ছিল ৮৫ লাখ টাকা।

এই খাতের ১৪টি কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৮টির, একটি দাম ছিল অপরিবর্তিত, কমেছে বাকি ৪টির।

সূচক লেনদেন

ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের তুলনায় ৩৭ দশমিক ৫১ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬ হাজার ৪১৭ পয়েন্টে। আগের দিনের মঙ্গলবার এই সূচক কমেছিল ২৪ দশমিক ৩৫ পয়েন্ট।

শরিয়াহভিত্তিক কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসইএস সূচক ৮ দশমিক ১২ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৩৯৬ পয়েন্টে।

বাছাই করা কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএস-৩০ সূচক ১৪ দশমিক ৭৪ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ৩২৩ পয়েন্টে।

লেনদেন হওয়া কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ২১৮টির, দর কমেছে ১২২টির, পাল্টায়নি ৩৫টির।

লেনদেন হয়েছে মোট ১ হাজার ৩৬০ কোটি টাকা। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ১ হাজার ৪৬২ কোটি টাকা।

চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) প্রধান সূচক সিএএসপিআই আগের দিনের তুলনায় ৮৯ দশমিক ৩৬ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৮ হাজার ৬২১ পয়েন্টে।

লেনদেন হওয়া কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে বেড়েছে ১৭২টির, দর কমেছে ১০৩টির আর পাল্টায়নি ৪০টির দর।

সিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৬৬ কোটি টাকা, আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ৪৬ কোটি টাকা।

আরও পড়ুন:
ছয় মাসে রবির ইপিএস ১৫ পয়সা
প্রণোদনার ঋণ নিয়ে প্রতিবেদনের পর এবার ‘মুদ্রানীতির চাপ’
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রতিবেদনের পর পুঁজিবাজারে পতন

মন্তব্য

আরও পড়ুন

পুঁজিবাজার
Transaction in Dhaka is going on in Chittagong

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

শেষ কার্যদিবসে ঢাকার পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে উত্থানে, বেড়েছে প্রধান সূচক। অন্যদিকে বিগত দিনের মতো এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার।

লেনদেনের প্রথম দুই ঘন্টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৮ পয়েন্ট।

এর বাইরে বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) শরীয়াভিত্তিক সূচক ডিএসএসের উত্থান দশমিকের ঘরে থাকলেও ব্লু-চিপ শেয়ারের সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ২ পয়েন্ট।

সূচক কিছুটা বাড়লেও বিগত কয়েকদিনের টানা পতনে লেনদেন অনেকটাই কমে এসেছে। এতদিন প্রথমার্ধে লেনদেন ২০০ কোটি ছাড়িয়ে গেলেও, এদিন লেনদেন হয়েছে ১৫০ কোটিরও কম।

দাম বেড়েছে লেনদেন অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ১৬১ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৩২ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৯৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

এদিকে এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার। লেনদেনের প্রথমার্ধে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) সার্বিক সূচক হারিয়েছে ৭৩ পয়েন্ট।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ৩৩ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে ৬৬ কোম্পানির হয়েছে দরপতন, অপরিবর্তিত আছে ২৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

পুঁজিবাজারের প্রথম দুই ঘন্টায় সিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ২ কোটি ৩০ লাখ টাকা।

মন্তব্য

পতনে পর্যদুস্ত পুঁজিবাজার

পতনে পর্যদুস্ত পুঁজিবাজার

পুঁজিবাজারে চলতি সপ্তাহ মোটেই ভালো কাটছে না বিনিয়োগকারীদের। সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে সূচকের পতনের পর নববর্ষের ছুটি শেষে দ্বিতীয় কার্যদিবসেও বড় পতনের মুখে পড়েছে ঢাকা ও চট্টগ্রাম—দেশের উভয় পুঁজিবাজার। এদিন কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৩৭ পয়েন্ট। মন্দাবস্থা চলছে বাকি দুই সূচকেও। শরীয়াভিত্তিক সূচক ডিএসইএস ১০ এবং বাছাইকৃত শেয়ারের ব্লু-চিপ সূচক কমেছে ১৮ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৭টি কোম্পানির মধ্যে সিংহভাগের দরপতন হয়েছে। আজ ৯৮টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর হারিয়েছে ২৫৫টি কোম্পানি এবং অপরিবর্তিত ছিল ৪৪টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসেবে ‘এ’, ‘বি’ ও ‘জেড’—তিন ক্যাটাগরিতেই প্রধান্য পেয়েছে দর কমা কোম্পানির সংখ্যা। বিশেষ করে ‘বি’ ক্যাটাগরির ৮৩টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে মাত্র ১১টির এবং কমেছে ৬৭টির; আর লেনদেন অপরিবর্তিত ছিল ৫টি কোম্পানির।

লেনদেন হওয়া ৩৬টি মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে বেশিরভাগেরই দাম ছিল নিম্নমুখী। মাত্র ৭টি কোম্পানির ইউনিটের দাম বৃদ্ধি হয়েছে, কমেছে ২৪টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৫টির।

ডিএসইর ব্লক মার্কেটে আজ ২৬টি কোম্পানির মোট ৪৮ কোটি ৯৩ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে। এর মধ্যে সর্বোচ্চ ২৩ কোটি ৩৮ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে মারিকো বাংলাদেশ।

ডিএসইতে সূচক কমলেও গতদিনের তুলনায় বেড়েছে লেনদেন। সারা দিনে মোট ৪৪৬ কোটি টাকার ওপর শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে, গতদিন যার পরিমাণ ছিল ৪১৪ কোটি টাকা।

৯.৯৪ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ারের তালিকায় আছে রংপুর ফাউন্ড্রি লিমিটেড। ১৪২.৯০ টাকায় লেনদেন শুরু হয়ে দিন শেষে কোম্পানিটির প্রতিটি শেয়ারের দাম বেড়ে হয়েছে ১৫৭.১০ টাকা।

অন্যদিকে, ৯.৯৬ শতাংশ দর হারিয়ে আজ একেবারে তলানিতে ঠাঁই হয়েছে খান ব্রাদার্সের। প্রতিটি শেয়ার ১৩৪.৫০ টাকা দরে লেনদেন শুরু হলেও দিন শেষে দাম কমে ১২১.১০ টাকায় ক্রয়-বিক্রয় হয়েছে।

চট্টগ্রামেও বড় পতন

.ঢাকার মতো চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সূচকের বড় পতন হয়েছে। সারা দিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ১০০ পয়েন্ট।

লেনদেন অংশ নেওয়া ২১১টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৫৪টির, বিপরীতে দাম কমেছে ১৩৫টির এবং ২২টি কোম্পানির শেয়ারের দাম ছিল অপরিবর্তিত।

সূচকের পাশাপাশি সিএসইতি আজ লেনদেনও কমেছে। গত কার্যদিবসে ১৫ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হলেও মঙ্গলবার তা কমে ৭ কোটি টাকায় নেমেছে।

এদিন ৯.৯৫ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে আর্থিক মূল্যে শীর্ষ শেয়ার হিসেবে জায়গা করে নিয়েছে ইস্টার্ন ক্যাবলস লিমিটেড। অপরদিকে ৯.৭৭ শতাংশ দর হারিয়ে তলানিতে নেমেছে দেশবন্ধু পলিমার লিমিটেড।

আরও পড়ুন:
পুঁজিবাজার: উত্থান দিয়ে সপ্তাহ শুরু
পুঁজিবাজারে উত্থানের জোয়ারেও কমেনি মন্দ শেয়ারের দৌরাত্ম্য
পুঁজিবাজার: শেষ কর্মদিবসে উত্থানে শুরু লেনদেন
পুঁজিবাজার: দ্বিতীয় কর্মদিবসের শুরুতে ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে লেনদেন শুরু উত্থানে

মন্তব্য

পুঁজিবাজার
The index has dropped again in the capital market of Dhaka Chittagong

আবারও সূচক কমল ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, বেড়েছে লেনদেন

আবারও সূচক কমল ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, বেড়েছে লেনদেন
সূচক কমলেও গতদিনের তুলনায় বেড়েছে লেনদেন। ডিএসইতে মোট ৪৮২ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা আগেরদিন ছিল ৪৫১ কোটি টাকা।

সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে আবারও সূচকের পতন ঢাকা এবং চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে। দুই পুঁজিবাজারে সবকটি সূচক কমলেও বেড়েছে সামগ্রিক লেনদেন।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ২ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরীয়া ভিত্তিক ডিএসএস ১ পয়েন্ট এবং ডিএস-৩০ কমেছে আধা পয়েন্টের বেশি।

সূচক কমলেও গতদিনের তুলনায় বেড়েছে লেনদেন। ডিএসইতে মোট ৪৮২ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা আগেরদিন ছিল ৪৫১ কোটি টাকা।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের। ৩৯৫ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৫০, বিপরীতে দাম কমেছে ১৮৬ কোম্পানির। সারাদিনের লেনদনে দাম অপরিবর্তিত ছিল ৫৯ কোম্পানির শেয়ারের।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ এবং জেড ক্যাটাগরির বেশিরভাগ শেয়ারেরই দাম ছিল নিম্নমুখী। বি ক্যাটাগরিতে দাম বেড়েছে অধিকাংশ শেয়ারের। মধ্যম মানের শেয়ারের এই ক্যাটাগরিতে লেনদেন হওয়া ৮২ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৩৯, কমেছে ৩৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ১০ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে তালিকাভুক্ত ৩৬ কোম্পানির ২৪টিরই দাম ছিল উর্ধ্বমুখী। দাম কমেছে ৪ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮ কোম্পানির।

ব্লক মার্কেটে লেনদেন হওয়া ২৬ কোম্পানির ২৬ কোটি ৯২ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে। এরমধ্যে ব্যাংক এশিয়া সর্বোচ্চ ১০ কোটি ৭৮ লাখ টাকার শেয়ার ব্লক মার্কেটে বিক্রি করেছে।

ডিএসইতে লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে ১০ শতাংশ দাম বেড়ে শীর্ষে আছে প্রাইম ফাইন্যান্স ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড। অন্যদিকে ৩ দশমিক ৩৯ শতাংশ দাম হারিয়ে তলানিতে তাল্লু স্পিনিং মিলস।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকার মতো পতন হয়েছে চট্টগ্রামের সূচকেও। চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ১ পয়েন্টের বেশি।

তবে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে সিএসই'র বাজারে। সারাদিনে সিএসইতে মোট ৬ কোটি ৯৪ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গতদিন ছিল ৩ কোটি ৮৩ লাখ টাকা।

লেনদেনে অংশ নেয়া ১৯৩ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৮৬, কমেছে ৭৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ২৮ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষে আছে পদ্মা ইসলামি লাইফ ইনস্যুরেন্স লিমিটেড এবং ৯ দশমিক ৯৭ শতাংশ দাম কমে তলানিতে বিচ হ্যাচারি লিমিটেড।

আরও পড়ুন:
পুঁজিবাজার: শেষ কর্মদিবসে উত্থানে শুরু লেনদেন
পুঁজিবাজার: দ্বিতীয় কর্মদিবসের শুরুতে ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে লেনদেন শুরু উত্থানে
শেষ কার্যদিবসে লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে
ডিএসইতে সূচকের উত্থানে শুরু দ্বিতীয় কর্মদিবসের লেনদেন

মন্তব্য

পুঁজিবাজার
Capital Market In the first hour of the rise in Dhaka the fall in Chittagong

পুঁজিবাজার: প্রথম ঘণ্টায় ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন

পুঁজিবাজার: প্রথম ঘণ্টায় ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন ডিএসই ও সিএসইর লোগো। কোলাজ: ইউএনবি
শুরুর প্রথম ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ১৩০ কোটি টাকা। চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ১৩ পয়েন্ট।

সপ্তাহের শেষ কর্মদিবস বৃহস্পতিবার ঢাকার পুঁজিবাজারে প্রধান সূচকের উত্থান হলেও সার্বিক সূচক কমেছে চট্টগ্রামে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শুরুতেই প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৫ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরিয়াহভিত্তিক সূচক ডিএসইএস ১ ও বাছাইকৃত শেয়ার ব্লু-চিপের সূচক কমেছে ১১ পয়েন্ট।

লেনদেনে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম বেড়েছে। লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ২৩১, কমেছে ৬৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ৭৩ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

শুরুর প্রথম ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ১৩০ কোটি টাকা।

চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ১৩ পয়েন্ট।

লেনদেন হওয়া ৭০ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৪০, কমেছে ১৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ১১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথম ঘণ্টায় মোট লেনদেন ৭৩ লাখ টাকা ছাড়িয়ে গেছে।

আরও পড়ুন:
পুঁজিবাজার: দ্বিতীয় কর্মদিবসের শুরুতে ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে লেনদেন শুরু উত্থানে
শেষ কার্যদিবসে লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে
ডিএসইতে সূচকের উত্থানে শুরু দ্বিতীয় কর্মদিবসের লেনদেন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে উত্থান দিয়ে শুরু লেনদেন

মন্তব্য

পুঁজিবাজার
Capital Market More than 1 crore transactions in two hours

পুঁজিবাজার: দুই ঘণ্টায় ৩০০ কোটি টাকার বেশি লেনদেন

পুঁজিবাজার: দুই ঘণ্টায় ৩০০ কোটি টাকার বেশি লেনদেন প্রতীকী ছবি
লেনদেন হওয়া কোম্পানির বেশির ভাগেরই দাম বেড়েছে। ১০৯ কোম্পানির দরপতন এবং ৫৩ কোম্পানির দাম অপরিবর্তিত থাকার বিপরীতে দাম বেড়েছে ২৩০ কোম্পানির।

টানা দুই দিন উত্থানের পর তৃতীয় দিন মঙ্গলবারও ঢাকার পুঁজিবাজারে বইছে সুবাতাস।

সূচক বৃদ্ধির পাশাপাশি লেনদেনের প্রথম দুই ঘণ্টায় শেয়ার ও ইউনিট ক্রয়-বিক্রয় ছাড়িয়েছে ৩০০ কোটি টাকা।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৪৭ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক ডিএসইএস এবং ব্লু-চিপ কোম্পানির সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ১০ পয়েন্ট করে।

লেনদেন হওয়া কোম্পানির বেশির ভাগেরই দাম বেড়েছে। ১০৯ কোম্পানির দরপতন এবং ৫৩ কোম্পানির দাম অপরিবর্তিত থাকার বিপরীতে দাম বেড়েছে ২৩০ কোম্পানির।

ঢাকার মতো চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারেও বইছে চনমনে হাওয়া। লেনদেনের প্রথম দুই ঘণ্টায় চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ১০২ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১৫৭ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৮৭, কমেছে ৫১ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৯ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথমার্ধে সিএসইতে ৮ কোটি ৮০ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়।

আরও পড়ুন:
সপ্তাহের লেনদেন শুরু ঢাকার উত্থানে, পতন চট্টগ্রামে
পুঁজিবাজার: উত্থান দিয়ে সপ্তাহ শুরু
পুঁজিবাজারে উত্থানের জোয়ারেও কমেনি মন্দ শেয়ারের দৌরাত্ম্য
পুঁজিবাজার: শেষ কর্মদিবসে উত্থানে শুরু লেনদেন
পুঁজিবাজার: দ্বিতীয় কর্মদিবসের শুরুতে ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন

মন্তব্য

পুঁজিবাজার
Week transaction began in Chittagong to fall in Dhaka

সপ্তাহের লেনদেন শুরু ঢাকার উত্থানে, পতন চট্টগ্রামে

সপ্তাহের লেনদেন শুরু ঢাকার উত্থানে, পতন চট্টগ্রামে ডিএসই ও সিএসইর লোগোর মাঝে সূচকের উত্থানের গ্রাফিক্স। ছবি: ইউএনবি
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ৫ পয়েন্ট। সূচক কমলেও বেড়েছে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সপ্তাহের প্রথম কর্মদিবস রবিবারের লেনদেনে সূচকের উত্থান হয়েছে ঢাকার পুঁজিবাজারে; বেড়েছে সবকটি সূচক।

অন্যদিকে চট্টগ্রামে পতন দিয়ে শুরু হয়েছে লেনদেন।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ১৩ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচক শরিয়াহভিত্তিক ডিএসইএসের উত্থান দশমিকের নিচে এবং বাছাইকৃত শেয়ার ব্লু-চিপ সূচকের উত্থান হয়েছে ৫ পয়েন্ট।

লেনদেনের প্রথম দুই ঘণ্টায় দাম বেড়েছে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের। দরবৃদ্ধির ২৪৫ কোম্পানির বিপরীতে দর কমেছে ৮৭ এবং অপরিবর্তিত আছে ৫৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ডিএসইতে দিনের শুরুতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ১৯০ কোটি টাকা।

অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ৫ পয়েন্ট। সূচক কমলেও বেড়েছে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেন হওয়া ১০২ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৫৫, কমেছে ২৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৮ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথম দুই ঘণ্টায় লেনদেন ছাড়িয়েছে ২ কোটি টাকা।

আরও পড়ুন:
পুঁজিবাজার: উত্থান দিয়ে সপ্তাহ শুরু
পুঁজিবাজারে উত্থানের জোয়ারেও কমেনি মন্দ শেয়ারের দৌরাত্ম্য
পুঁজিবাজার: শেষ কর্মদিবসে উত্থানে শুরু লেনদেন
পুঁজিবাজার: দ্বিতীয় কর্মদিবসের শুরুতে ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে লেনদেন শুরু উত্থানে

মন্তব্য

পুঁজিবাজার
Capital Market Starting the week with rise

পুঁজিবাজার: উত্থান দিয়ে সপ্তাহ শুরু

পুঁজিবাজার: উত্থান দিয়ে সপ্তাহ শুরু প্রতীকী ছবি
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শুরুতেই প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৫ পয়েন্ট।

গত সপ্তাহের উত্থানের ধারা ধরে রেখে এ সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রবিবার ঢাকা ও চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে প্রথম ঘণ্টার লেনদেন হয়েছে সূচকের উত্থানের মধ্য দিয়ে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শুরুতেই প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৫ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরিয়াহভিত্তিক সূচক ডিএসইএসের উত্থান দশমিকের নিচে থাকলেও বাছাইকৃত শেয়ার ব্লু-চিপের সূচক বেড়েছে ৩ পয়েন্ট।

লেনদেনে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম বেড়েছে।

লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৬৯, কমেছে ৮৭ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮৩ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

শুরুর ৩০ মিনিটে ডিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ৫০ কোটি টাকা। ঢাকার মতোই চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ১০ পয়েন্ট।

লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ২২, কমেছে ৭ এবং অপরিবর্তিত আছে ৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথম আধা ঘণ্টায় মোট লেনদেন ৩০ লাখ টাকা ছাড়িয়ে গেছে।

আরও পড়ুন:
ডিএসইতে সূচকের উত্থানে শুরু দ্বিতীয় কর্মদিবসের লেনদেন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে উত্থান দিয়ে শুরু লেনদেন
প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার পুঁজিবাজারে সব সূচকের পতন
প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান, চট্টগ্রামে বড় পতন
উত্থানের ধারা বজায় রেখে পুঁজিবাজারে লেনদেন

মন্তব্য

p
উপরে