× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

পুঁজিবাজার
এবার ১০ বছরের সর্বোচ্চ অবস্থানে পুঁজিবাজার
google_news print-icon

এবার ১০ বছরের সর্বোচ্চ অবস্থানে পুঁজিবাজার

এবার-১০-বছরের-সর্বোচ্চ-অবস্থানে-পুঁজিবাজার
পুঁজিবাজারের চাঙাভাব বিনিয়োগকারীদের ব্রোকারেজ হাউসে টেনে আনছে। ছবি: নিউজবাংলা
২০১১ সালের ৩১ জুলাই সূচক ছিল ৬ হাজার ৪৫৯ পয়েন্ট। তখন অবশ্য এখনকার মতো ডিএসইএক্স সূচক ছিল না। ছিল ডিএসই সূচক। ২০১০ সালের মহাধসের পর টানা পড়তে পড়তে বাজার ৬ হাজার ৪০০ পয়েন্টে নেমে আসে সেদিন। এরপর আর কখনও সেখানে যায়নি।

পুঁজিবাজারে উত্থান অব্যাহত আছে। ঈদের আগের শেষ কর্মদিবসের শুরুতে সূচকের পতন হলেও ব্যাংক ও বিমার দর বৃদ্ধিতে ভর করে সূচক এবার ১০ বছরের মধ্যে প্রথমবারের মতো ৬ হাজার ৪০০ পয়েন্টের ঘর অতিক্রম করল।

২০১৪ সালের ২৯ জানুয়ারি নতুন সূচক ডিএসইএক্স চালুর পর সর্বোচ্চ অবস্থানের রেকর্ড আগেই ভেঙেছিল ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ। সামনে ছিল আগের সূচকের আরেক ধাপ ৬ হাজার ৩৮৯ পয়েন্ট।

ঈদের ছুটিতে ছয় দিনের বিশ্রামে যাওয়া পুঁজিবাজারে এই ডিএসই সূচক অতিক্রম করে কি না, এ নিয়ে অপেক্ষায় লেনদেনের শুরুতে সূচক পড়ে যায় আগের দিনের তুলনায়।

এক পর্যায়ে ১৩ পয়েন্ট পড়ে গেলেও পরে ব্যাংক ও বিমা খাতের কোম্পানিগুলোর দাম বাড়তে থাকায় সূচকে যোগ হতে থাকে পয়েন্ট। বেলা ১টা ৩৩ মিনিটে সূচক ৬ হাজার ৪০২ পয়েন্টে পৌঁছে।

দিন শেষে সূচকের অবস্থান ছিল ৬ হাজার ৪০৫ পয়েন্ট। এর চেয়ে বেশি সূচক ছিল ২০১১ সালের ৩১ জুলাই, ৬ হাজার ৪৫৯ পয়েন্ট। অর্থাৎ এক দশকের মধ্যে সর্বোচ্চ অবস্থানে এখন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ।

সূচক বাড়লেও ঈদের আগে শেষ কর্মদিবসে বিনিয়োগকারীরা যে শেয়ার কেনাবেচায় অনেকটাই সতর্কতা দেখিয়েছেন, সেটি লেনদেনের চিত্রেই স্পষ্ট। আগের দিনের তুলনায় লেনদেন কমেছে ৬০০ কোটি টাকারও বেশি।

সূচকে বেশ ভালো পরিমাণ পয়েন্ট যোগ হলেও এদিন কমেছে বেশির ভাগ শেয়ারের দাম।

অনেক দিন পর সর্বাধিক দর বৃদ্ধির তালিকায় বিমা খাতের কোম্পানিগুলোর আধিক্য দেখা গেছে। এই খাতের দাম এক বছরে কয়েক গুণ বাড়ার পর সাম্প্রতিক দর সংশোধনে শেয়ারধারীদের মধ্যে যে হতাশা দেখা দিয়েছিল, সেটি কাটবে কি না, এ নিয়ে আলোচনা শুরু হয়ে গেছে মুহূর্তেই।

হতাশা কাটিয়ে ব্যাংক খাতও অন্তত এক দিন কিছুটা স্বস্তি দিল শেয়ারধারীদের। তবে আগের দিন তুমুল আলোচনায় থাকা মিউচ্যুয়াল ফান্ড এদিন হতাশ করেছে। দর হারিয়েছে প্রায় সবগুলো। লেনদেনও হয়েছে কম।

বস্ত্র খাতে সকালে পতন হলেও ঘুরে দাঁড়িয়েছে শেষ বেলায়। আগের দিনের উত্থান ধরে রাখতে পারেনি জ্বালানি খাতও। আবার ব্যাংকের চাঙাভাবের প্রভাব পড়েনি আর্থিক খাতে।

খাদ্য ও আনুষঙ্গিক, ওষুধ ও রসায়ন এবং প্রকৌশলের মতো বড় খাতগুলোতেও দর পতন ঘটেছে।

বিমার ঘুরে দাঁড়ানো

গত বছরের জুলাই থেকে চলতি বছরের জানুয়ারি এরপর গত এপ্রিল থেকে জুনের দ্বিতীয় সপ্তাহ পর্যন্ত অবিশ্বাস্য উত্থান দেখেছে বিমা খাত। তবে এক মাস ধরেই দর সংশোধনের কারণে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে এক ধরনের হতাশা দেখা গিয়েছিল। তারা অপেক্ষায় ছিলেন কবে ঘুরে দাঁড়াবে।

ঈদের ছুটির আগে দ্বিতীয় শেষ কর্মদিবসেও প্রায় সব বিমা কোম্পানির দরপতন এবং ঈদের আগে শেষ কর্মদিবসের শুরুতেও দর হারায় বেশিরভাগ কোম্পানি। তবে সময় গড়াতে থাকলে পাল্টে যায় পরিস্থিতি।

এই খাতের ৫১টি কোম্পানির মধ্যে দুটির লেনদেন স্থগিত ছিল। বাকিগুলোর মধ্যে দর কমেছে দুটির, একটির দর ছিল অপরিবর্তিত। বেড়েছে বাকি ৪৬টির।

এবার ১০ বছরের সর্বোচ্চ অবস্থানে পুঁজিবাজার

পাইওনিয়ার ইন্স্যুরেন্সের দর আপাতদৃষ্টিতে কমতে দেখা গেলেও আসলে কিন্তু বেড়েছে। শেয়ার প্রতি ২ টাকা নগদের পাশাপাশি ১০ শতাংশ বোনাস শেয়ার দিয়েছে কোম্পানিটি। রেকর্ড ডেটের কারণে রোববার ছিল স্থগিত। তার আগের দিন দাম ছিল ১৫৬ টাকা ৭০ পয়সা। ১০ শতাংশ শেয়ার যোগ হওয়ায় সমন্বয়কৃত দাম দাঁড়ায় ১৪১ টাকা ১০ পয়সা। কিন্তু দিন শেষে দাম দাঁড়ায় ১৪৪ টাকা ৬০ পয়সা।

সবচেয়ে বেশি বেড়েছে গ্লোবাল ইন্স্যুরেন্সের দর। আগের দিনের সঙ্গে ৯.৯৮ শতাংশ যোগ হয়ে দাম দাঁড়িয়েছে ৬৩ টাকা ৯০ পয়সা।

সেন্টাল ইন্স্যুরেন্সের দরও বেড়েছে ৯.৪৭ শতাংশ। ৫৪ টাকা ৯০ পয়সা থেকে বেড়ে হয়েছে ৬০ টাকা ১০ পয়সা।

ইসলামী ইন্স্যুরেন্সের দর ৫৪ টাকা ৯০ পয়সা থেকে ৯.১০ শতাংশ বেড়ে হয়েছে ৬০ টাকা ১০ পয়সা।

পূরবী জেনারেল ইন্স্যুরেন্সের ৮.১৩ শতাংশ, রিলায়েন্স ইন্স্যুরেন্সের দর ৭.৯৬ শতাংশ। নর্দার্ন ইন্স্যুরেন্সের ৬.৬৫ শতাংশ, স্ট্যান্ডার্ড ইন্স্যুরেন্সের ৬.১৯ শতাংশ দাম বেড়েছে।

প্রাইম, ফিনিক্স, বিজিআইস, রূপালী লাইফের দর ৬.১৮ থেকে ৫.৪৮ শতাংশ পর্যন্ত বেড়েছে।

সবচেয়ে বেশি ৩.৯২ শতাংশ পড়েছে প্রভাতী ইন্স্যুরেন্সের। ডেল্টা লাইফ ও ইস্টার্ন ইন্স্যুরেন্সের দর কমেছে খুবই কম পরিমাণে।

এই খাতের লেনদেন মোট ১৬৫ কোটি ৮০ লাখ টাকা।

ঝিমুনি ভেঙে ব্যাংকের ঝলক

পুঁজিবাজার নতুন উচ্চতায় উঠার মধ্যে সবচেয়ে বেশি হতাশা সম্ভবত ব্যাংক খাত নিয়ে। একের পর এক ভালো খবরের প্রভাবও পড়েনি শেয়ারদরে। কোনো একদিন কিছু বাড়লে পরের কয় দিনে এর চেয়ে বেশি পড়ে ধীরে ধীরে। এভাবে একটি বৃত্তেই চলছিল ঘুরপাক।

এই খাতও জাগবে-এমন কথা বলাবলি হচ্ছে বেশ কিছুদিন ধরেই। তবে আভাস পাওয়া যাচ্ছিল না। দাম কমতে থাকায় নতুন করে শেয়ার কেনায় আগ্রহ মানুষ দেখিয়েছে কম। খাতওয়ারী বাজার মূলধন ও শেয়ার সবচেয়ে বেশি হলেও লেনদেন রোববার কমে একশ কোটি টাকার নিচে নেমে আসে।

তবে ঈদের আগের দিন দুপুরের আগে আগে এই খাতের শেয়ারে নড়চড় শুরু হয়।

তালিকাভুক্ত ৩১টি ব্যাংকের দর বেড়েছে ২৫টির। কমে মাত্র দুটির। আর পাল্টায়নি চারটির।

এবার ১০ বছরের সর্বোচ্চ অবস্থানে পুঁজিবাজার

আগের দিনের ‍তুলনায় লেনদেন ৩৩ শতাংশ কমলেও এই খাতে লেনদেন বেড়ে আবার একশ কোটির ঘর অতিক্রম করে হয় ১১২ কোটি ৯০ লাখ টাকা।

দর বৃদ্ধির তালিকার শীর্ষে ছিল ব্যাংক খাতের সবচেয়ে দুর্বল লোকসানি আইসিবি ইসলামী ব্যাংক। শতকরা হিসাবে দর বেড়েছে ৩.৯২ শতাংশ।

এছাড়া এনআরবিসির দর ৩.২৭ শতাংশ, ব্যাংক এশিয়ার ৩.১৯ শতাংশ, প্রাইম ব্যাংকের ২.৭০ শতাংশ, ডাচ বাংলা ব্যাংকের ২.৬২ শতাংশ, আল আরাফাহ ইসলামী ব্যাংকের ২.৩২ শতাংশ বেড়েছে।

বাকি ব্যাংকগুলোর দর ১০ থেকে ৪০ শতাংশ পর্যন্ত বেড়েছে। আর কমার তালিকায় থাকা ট্রাস্ট ব্যাংক ২০ পয়সা আর ইসলামী ব্যাংক কমেছে ১০ পয়সা।

ব্র্যাক, এমটিভি, মার্কেন্টাইল ও ওয়ান ব্যাংকের দর পাল্টায়নি।

তুমুল আগ্রহের পর দিন মিউচ্যুয়াল ফান্ডে পতন

গত দুই দিনে এই খাতে লেনদেন ছিল যথাক্রমে ১৪০ কোটি ও ২০৫ কোটি টাকা। তবে তৃতীয় ঈদের ছুটিতে যাওয়ার আগের দিন দর হারিয়েছে প্রায় সব কটি ফান্ড। লেনদেনও কমেছে অনেক।

আটটি ফান্ডের দর পাল্টায়নি, দর হারিয়েছে ২৮টি আর একটির লেনদেন হয়নি।

এই খাতে মোট লেনদেন হয়েছে ৯৪ কোটি টাকা।

সবচেয়ে বেশি দর হারিয়েছে প্রাইম ফিন্যান্স ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ৫.০৫ শতাংশ। ইউনিট প্রতি দর ২১ টাকা ৮০ পয়সা থেকে কমে হয়েছে ২০ টাকা ৭০ পয়সা। এরপরই আছে ইবিএল ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড, যার ইউনিট প্রতি দর কমেছে ৪.০৮ শতাংশ।

সিএপিএম আইবিবিএল ইসলামী মিউচ্যুয়াল ফান্ডের দর কমেছে ৪ শতাংশ। ইউনিট প্রতি দর ২৫ টাকা থেকে কমে হয়েছে ২৪ টাকা।

এসইএমএল এফবিএলএসএল গ্রোথ ফান্ডের ইউনিট প্রতি দর কমেছে ৩.৭৩ শতাংশ। ইউনিট প্রতি দর ১৩ টাকা ৪০ পয়সা থেকে কমে হয়েছে ১২ টাকা ৯০ পয়সা।

ফিনিক্স ফিন্যান্স ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট প্রতি দর কমেছে ৩.৪২ শতাংশ। আইসিবি এএমসিএল সেকেন্ড মিউচ্যুয়াল ফান্ডের দর কমেছে ৩.১০ শতাংশ। ভ্যানগান্ড এএমএল বিডি ফিন্যান্স মিউচ্যুয়াল ফান্ড ওয়ান এর ইউনিট প্রতি দর কমেছে ২.৯৭ শতাংশ।

অন্যান্য খাতের চিত্র

টাকার অংকে লেনদেনের শীর্ষে টানা দ্বিতীয় দিন প্রকৌশল খাত, ৪২ টি কোম্পানির হাতবদল হয়েছে ১৩৭ কোটি টাকা।

দর বেড়েছে ১২টি, কমেছে ২৮টির, পাল্টায়নি দুটির।

এবার ১০ বছরের সর্বোচ্চ অবস্থানে পুঁজিবাজার
সোমবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে লেনদেনের চিত্র

বস্ত্র খাতের মোট লেনদেন হয়েছে ১১৪ কোটি টাকা। ৫৮টি কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ২৭টির, কমেছে ২১টির। বাকি ১০টি কোম্পানির শেয়ার দর পাল্টায়নি।

বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে লেনদেন হয়েছে ৬৯ কোটি টাকা। ২৩ টি কোম্পানির মধ্যে ১৪টির দর কমেছে, দর বেড়েছে সাতটি কোম্পানির। দর পাল্টায়নি দুটির।

ব্যাংক বহির্ভুত আর্থিক খাতের লেনদেন হয়েছে ৫৮ কোটি ৫০ লাখ টাকার। ২৩ প্রতিষ্ঠানের মধ্যে দর বেড়েছে ১০টির। দর কমেছে আটটির। দর পাল্টায়নি পাঁচটির।

সূচক ও লেনদেন

সোমবার ডিএসই প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের তুলনায় ৩৯ দশমিক ৯২ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬ হাজার ৪০৫ পয়েন্টে।

শরিয়াহভিত্তিক কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসইএস সূচক ৮ দশমিক ৩৭ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৩৮৭ পয়েন্টে।

বাছাই করা কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএস-৩০ সূচক ১৬ দশমিক ৩৫ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ৩২২ পয়েন্টে।

লেনদেন হয়েছে মোট ১ হাজার ২৫০ কোটি টাকা। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ১ হাজার ৭৯৩ কোটি টাকা।

চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) প্রধান সূচক সিএএসপিআই ১৯০ দশমিক ২১ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৮ হাজার ৫৬৯ পয়েন্টে। লেনদেন হয়েছে মোট ৪৪ কোটি টাকা।

আরও পড়ুন:
পুঁজিবাজারে উচ্ছ্বাসের মধ্যেও ভয় ‘দুর্বল কোম্পানি’
ইতিহাসের সর্বোচ্চ অবস্থানে ডিএসইএক্স সূচক
বোর্ড পুনর্গঠনের খবরে ফুং-ওয়াং ফুডেও উত্থান
সূচক আর ২৮ পয়েন্ট বাড়লেই ইতিহাস
ক্যাটাগরি পরিবর্তনে আগ্রহ পদ্মায়, লেনদেন শুরু বারাকার

মন্তব্য

আরও পড়ুন

পুঁজিবাজার
In the capital market of the index is on the rise in the capital market

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে দেশের দুই পুঁজিবাজারে। লেনদেনের শুরুতে অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ২৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৪৬৭ পয়েন্টে। শরিয়াভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৫ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ১০ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৭৭ কোম্পানির মধ্যে ২২৯টির দর বেড়েছে, ৬২টির কমেছে এবং ৮৬টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে।

প্রথম দুই ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৭৫ কোটি টাকার বেশি।

এদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ২৯ পয়েন্ট।

সিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৭ কোম্পানির মধ্যে ৩১টির দর বেড়েছে, ২৯টির কমেছে এবং ১৭টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে। প্রথমার্ধে সিএসইতে ৩ কোটি টাকার বেশি লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার ছবি: সংগৃহীত

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতন হয়েছে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম। চট্টগ্রামে লেনদেন কিছুটা বাড়লেও কমেছে ঢাকায়।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ১০ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ৪ পয়েন্ট এবং বাছাইকৃত কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৬ কোম্পানির দাম কমেছে বেশিরভাগের। ১০০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২১৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড তিন ক্যাটাগরিতেই তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে। লভ্যাংশ দেয়া ভালো কোম্পানির শেয়ার এ ক্যাটাগরির ২১৭ কোম্পানির মধ্যে ৪৮ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হলেও দর কমেছে ১২৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ৪১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডেও। ১০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দাম কমেছে ১০ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির ইউনিটের দাম।

১৮ কোম্পানির ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। ফাইন ফুডস সর্বোচ্চ ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।

ঢাকার বাজারে সারাদিনে মোট ২৩৫ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ২৭৮ কোটি টাকা।

৯.৬৬ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার। অন্যদিকে ৭.৫২ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে ইনফরমেশন সার্ভিসেস নেটওয়ার্ক।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকায় মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১৮৪ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ৯৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে মোট ৮ কোটি ৬৮ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৪ কোটি ৯৭ লাখ টাকা।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সোনালি ব্যাংক ফাস্ট মিউচুয়াল ফান্ড এবং ৯ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে এসকে ট্রিমস অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ।

মন্তব্য

পুঁজিবাজার
With the beginning of the transaction starting in the first hour of the capital market

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

সপ্তাহের পঞ্চম কার্যদিবসে (মঙ্গলবার) লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় উত্থানে শুরু হয়েছে দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জে, বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১৫ পয়েন্ট বেড়েছে। শরিয়াহভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৪ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ৯ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৭৬টি কোম্পানির মধ্যে শেয়ারের দাম বেড়েছে ২৩৬টির, কমেছে ৭৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৬২টি কোম্পানির শেয়ার দাম।

এই সময়ে লেনদেনের পরিমাণ দাঁড়ায় ৯০ কোটি টাকার বেশি।

চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক ৮ পয়েন্ট বেড়েছে। লেনদেন হওয়া ৭৫টি কোম্পানির মধ্যে ৩৭টির শেয়ারদর বেড়েছে, ১৯টির কমেছে এবং ১৯টি কোম্পানির শেয়ারের দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।

সিএসইতে প্রথম ঘণ্টার লেনদেন ২ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে।

মন্তব্য

পুঁজিবাজার
Capital Market With the fall of transactions in Dhaka Chittagong

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে লেনদেন শুরু পতন দিয়ে

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে লেনদেন শুরু পতন দিয়ে

সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে সূচকের পতন দিয়ে লেনদেন শুরু হয়েছে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথমার্ধে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সূচক কমেছে ১৬ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস কমেছে ২ পয়েন্ট।

বাছাই করা কোম্পানির ব্লুচিপ শেয়ার ডিএস-৩০ কমেছে ৯ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২০৩ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৭৭ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

প্রথমার্ধে ঢাকার বাজারে লেনদেন ১৩০ কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে।

একই দশা চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই)। সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৩ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৮ কোম্পানির মধ্যে ২৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ৬৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথমার্ধে ৩ কোটি টাকার ওপর শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

সূচকের পতনে চলছে পুঁজিবাজারের লেনদেন

সূচকের পতনে চলছে পুঁজিবাজারের লেনদেন

টানা দুদিন পতনের পর সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসের প্রথম ঘণ্টার লেনদেনেও অব্যাহত আছে পতনের ধারা, সূচক কমেছে ঢাকা-চট্রগ্রাম দুই বাজারেই।

লেনদেনের শুরুতেই ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৯ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ১ এবং বাছাইকৃত ব্লুচিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৩ পয়েন্ট।

এই সম‌য়ে লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশিরভাগ কোম্পানি দর হারিয়েছে। ১০৯টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৭৯‌টি কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৯২‌টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার বাজারে প্রায় ৬৫ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

ঢাকার মতো চট্টগ্রামের বাজারেও বজায় আছে পতনের ধারা, ‌সেখা‌নে সার্বিক সূচক কমেছে ৩২ পয়েন্ট।

চট্টগ্রা‌মে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৩‌টি কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ১৬‌টির, কমেছে ৪৪‌টির এবং অপরিবর্তিত আছে ১৩টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দিনের শুরুতে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে ১ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

পুঁজিবাজার
Capital Market Most companies have decreased major collapse in Dhaka Chittagong

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে বড় পতন, দাম কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে বড় পতন, দাম কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির

উত্থান দিয়ে সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসের লেনদেন শুরু হলেও শেষ হয়েছে সূচকের পতনের মধ্য দিয়ে। দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ঢাকা-চট্টগ্রামের তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৪৬ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস কমেছে ১২ পয়েন্ট এবং বাছাই করা কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ১৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৮ কোম্পানির মধ্যে বেশিরভাগের দাম ছিল নিম্নমুখী। ৫৪ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ৩০৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৫ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড- তিন ক্যাটাগরিতেই কমেছে শেয়ারের দাম। লভ্যাংশ দেওয়া ভালো শেয়ারের এ ক্যাটাগরিতে তালিকাভুক্ত ২২০ কোম্পানির মধ্যে ৩২ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হয়েছে। দর কমেছে ১৭৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ১০ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডের বেশিরভাগের। ৩২ কোম্পানির দর পতনের বিপরীতে দর বেড়েছে ২ এবং অপরিবর্তিত আছে ২ কোম্পানির।

২২ কোম্পানির ৯ কোটি ১৪ লাখ টাকা লেনদেন হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। এসইএমএল লেকচার ইকুইটি ম্যানেজমেন্ট ফান্ড সর্বোচ্চ ২ কোটি ৪৪ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।

সূচকের পাশাপাশি লেনদেন কমেছে ঢাকার বাজারে। সারাদিনে মোট ৩৪৩ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৩৬৪ কোটি টাকা।

৮.১১ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার ফার্স্ট বাংলাদেশ ফিক্সড ইনকাম ফান্ড। অন্যদিকে ১৬ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে মিডাস ফাইন্যান্সিং।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকার মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ৩৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ২০১ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ১১৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৩ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে মোট ৭ কোটি ৬৭ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৭ কোটি ২৯ লাখ টাকা।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সেকেন্ড মিউচুয়াল ফান্ড এবং ১৩ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে ডিএসই'র মতো সিএসইতেও তলানিতে মিডাস ফাইন্যান্সিং।

মন্তব্য

পুঁজিবাজার
Transaction in Dhaka is going on in Chittagong

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

শেষ কার্যদিবসে ঢাকার পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে উত্থানে, বেড়েছে প্রধান সূচক। অন্যদিকে বিগত দিনের মতো এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার।

লেনদেনের প্রথম দুই ঘন্টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৮ পয়েন্ট।

এর বাইরে বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) শরীয়াভিত্তিক সূচক ডিএসএসের উত্থান দশমিকের ঘরে থাকলেও ব্লু-চিপ শেয়ারের সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ২ পয়েন্ট।

সূচক কিছুটা বাড়লেও বিগত কয়েকদিনের টানা পতনে লেনদেন অনেকটাই কমে এসেছে। এতদিন প্রথমার্ধে লেনদেন ২০০ কোটি ছাড়িয়ে গেলেও, এদিন লেনদেন হয়েছে ১৫০ কোটিরও কম।

দাম বেড়েছে লেনদেন অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ১৬১ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৩২ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৯৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

এদিকে এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার। লেনদেনের প্রথমার্ধে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) সার্বিক সূচক হারিয়েছে ৭৩ পয়েন্ট।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ৩৩ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে ৬৬ কোম্পানির হয়েছে দরপতন, অপরিবর্তিত আছে ২৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

পুঁজিবাজারের প্রথম দুই ঘন্টায় সিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ২ কোটি ৩০ লাখ টাকা।

মন্তব্য

p
উপরে