× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

পুঁজিবাজার
পতনের দিনে আগ্রহ মিউচ্যুয়াল ফান্ডে
google_news print-icon

পতনের দিনে আগ্রহ মিউচ্যুয়াল ফান্ডে

পতনের-দিনে-আগ্রহ-মিউচ্যুয়াল-ফান্ডে
মঙ্গলবার লেনদেনের শুরুতে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৬ হাজার ২১৯ পয়েন্ট থেকে বেড়ে হয় ৬ হাজার ২৪১ পয়েন্ট। সেখান থেকে ১০টাকা ৯ মিনিট পর্যন্ত খুব বেশি উত্থান পতন ছিল না সূচকে। তারপর থেকে ১০টা ২২ মিনিট পর্যন্ত সূচক টানা কমে, নেমে আসে ৬ হাজার ২০৩ পয়েন্টে। তারপর আবার উত্থানে সূচক ওঠে ৬ হাজার ২৩৪ পয়েন্টে।

সূচকের উত্থান পতনে শেষ হয়েছে পুঁজিবাজারে মঙ্গলবারের লেনদেন। এদিন ব্যাংক, বিমা, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি, প্রকৌশলের মতো দাপটে খাতগুলোকে পেছনে ফেলে দর বৃদ্ধির সামনের কাতারে ছিল মিউচ্যুয়াল ফান্ড। ইউনিট প্রতি দর খুব বেশি না বাড়লেও যেকোনো খাতের তুলনায় আগ্রহের শীর্ষে ছিল পিছিয়ে থাকা এই খাত।

তালিকাভুক্ত ৩৭টি মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে পাঁচটির অর্থবছর বছরের বিভিন্ন সময়ে শেষ হলেও ৩০ জুন শেষ হয়েছে বাকি মিউচ্যুয়াল ফান্ডের অর্থবছর। জুন ক্লোজিংয়ের মিউচ্যুয়াল ফান্ডগুলোর ইউনিটি প্রতি সম্পদ মূল্য গত ৫ জুলাই প্রকাশিত হয়েছে।

যেখানে দেখা গেছে গত বছরের জুনের তুলনায় চলতি বছরের জুনে ফান্ডগুলোর সম্পদ মূল্য সর্বনিম্ম বেড়েছে ১৩ শতাংশ আর সর্বোচ্চ বেড়েছে ৬৫ শতাংশ পর্যন্ত।

করোনাভাইরাস পরিস্থিতে চলমান শাটডাউনের মধ্যে‍ দ্বিতীয় দিনের লেনদেন শেষ হয়েছে মঙ্গলবার। চলমান সাত দিনের শাটডাউনের সময়সীমা বাড়িয়ে আরও সাত দিন করেছে সরকার।

এই সময়ে পুঁজিবাজারের লেনদেনের সময় সীমা ব্যাংকের সঙ্গে সমন্বয় করে সকাল ১০টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত করা হয়েছে। আগামী সপ্তায়ও একইভাবে লেনদেন চলবে নাকি তা পরিবর্তন হবে তা বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনার ওপর নির্ভর করছে বলে জানিয়েছেন পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র রেজাউল করিম।

মঙ্গলবার লেনদেনের শুরুতে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৬ হাজার ২১৯ পয়েন্ট থেকে বেড়ে হয় ৬ হাজার ২৪১ পয়েন্ট। সেখান থেকে ১০টাকা ৯ মিনিট পর্যন্ত খুব বেশি উত্থান পতন ছিল না সূচকে। তারপর থেকে ১০টা ২২ মিনিট পর্যন্ত সূচক টানা কমে, নেমে আসে ৬ হাজার ২০৩ পয়েন্টে। তারপর আবার উত্থানে সূচক ওঠে ৬ হাজার ২৩৪ পয়েন্টে।

এভাবেই সূচকের ওঠা নামায় চলে লেনদেন। দিন শেষে আর ফেরেনি শুরুর সেই উত্থান। পতনেই শেষ হয়েছে দিনের কার্যক্রম। তবে আগের দিনের তুলনায় বেড়েছে লেনদেন।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) পরিচালক রকিবুর রহমান নিউজবাংলাকে বলেন, মিউচ্যুয়াল ফান্ডগুলোর সম্পদ মূল্যের বিপরীতে যে দর থাকা উচিত বর্তমান বাজার দর অনেক কম। তবে আগের তুলনায় অনেক দর বেড়েছে। অনেক ৫ টাকা ৬ টাকার ফান্ড এখন দশ টাকার কাছাকাছি বা দশ টাকার বেশি। ফলে আগ্রহ নেই এটা বলা ঠিক হবে না।

তিনি বলেন, মিউচ্যুয়াল ফান্ডগুলোর সঙ্গে বাজারের সরাসরি সম্পৃক্ত। পুঁজিবাজারে শেয়ারের দর বাড়লে মিউচ্যুয়াল ফান্ডের সম্পদ মূল্য বাড়বে। শেয়ার দর কমলে সম্পদ মূল্য কমবে। আর গত এক বছরে পুঁজিবাজারের যে একটি ভালো জায়গায় পৌছেছে তার কারণেই মিউচ্যুয়াল ফান্ডের সম্পদ মূল্য বেড়েছে।

‘আমি বলব, যাদের পুঁজিবাজার সম্পর্কে ভালো ধারণা নেই তারা যেন তাদের বিনিয়োগের অর্ধেক অন্তত মিউচ্যুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ করে।’

বিশ্লেষকরা বলছেন, মিউচ্যুয়াল ফান্ডের সম্পদে মূল্যের চেয়ে ফান্ডগুলোর ইউনিট প্রতি দর কম থাকে তাহলে বিনিয়োগ উপযোগী আর ফান্ডগুলোর সম্পদ মূল্যের চেয়ে ইউনিট প্রতি দর বেশি থাকলে বিনিয়োগ সিদ্ধান্ত নেয়ার ক্ষেত্রে যাচাই বাছাই করা উচিত।

ফান্ডগুলোর সম্পদ মূল্যের তুলনায় বেশির ভাগ ফান্ডের দর কম। এবি ব্যাংক ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড তাদের ৩০ জুন পর্যন্ত সম্পদ মূল্য প্রকাশ করেছে ১২ টাকা ১৫ পয়সা। অথচ ফান্ডটির ইউনিটি প্রতি দর মঙ্গলবার ছিল ৭ টাকা ২০ পয়সা।

ট্রাস্ট ব্যাংক ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটি প্রতি সম্পদ মূল্য ১২ টাকা ৮ পয়সা। লেনদেন হচ্ছে ৭ টাকা ৩০ পয়সা।

এ সময় সবচেয়ে বেশি সম্পদ মূল্যের গ্রামিন ওয়ান, ‘স্কিম টু’-এর ২০ টাকা ৮২ পয়সা। ফান্ডটি মঙ্গলবার লেনদেন হয়েছে ১৮ টাকা ৩০ পয়সা।

এ ছাড়া, সবচেয়ে কম সম্পদ মূল্যের আইসিবি এএমসিএল থার্ড এনআরবি মিউচ্যুয়াল ফান্ডের। যার ইউনিট প্রতি সম্পদ মূল্য ৯ টাকা ০৫ পয়সা আর ফান্ড লেনদেন হচ্ছে ৭ টাকা ৬০ পয়সা।

মঙ্গলবার মিউচ্যুয়াল ফান্ডের উত্থানে অনেকটাই নিস্তেজ ছিল বিমা, ব্যাংক, বস্ত্র খাত।

ব্যাংক খাতের ৩১টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে দর বেড়েছে মাত্র তিনটির। দর পাল্টায়নি পাঁচটির। বাকি ২৩টি ব্যাংকের শেয়ার দর কমেছে।

বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের ২২টি কোম্পানির মধ্যে আটটি কোম্পানির শেয়ার দর বেড়েছে। ১৩টির দর কমেছে। বাকি একটির দর পাল্টায়নি।

বিমা খাতের ৫১টি কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে মাত্র চারটির। দর পাল্টায়নি একটির। বাকি ৪৬টি বিমা কোম্পানির শেয়ার দর কমেছে।

বস্ত্র খাতের ৫৮টি কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ১৮টির। কমেছে ৩৯টির। দর পাল্টায়নি একটির।

বাধনহারা মিউচ্যুয়াল ফান্ড

মঙ্গলবার তালিকাভুক্ত মিউচ্যুয়াল ফান্ডগুলো ছিল বাধনহারা। বিনিয়োগকারীদের আগ্রহের শীর্ষ স্থানে ছিল এ খাতের ইউনিটগুলো।

লেনদেন দর বৃদ্ধির শীর্ষে না থাকলেও সর্বোচ্চ দর বৃদ্ধি পাওয়া ফান্ডটি ছিল ডিবিএসই ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড। ৩০ জুন শেষে ফান্ডটির সম্পদ মূল্য প্রকাশ করা হয়েছে ১১ টাকা ৮১ পয়সা। মঙ্গলবার ফান্ডটির শেয়ার দর বেড়েছে ৭.১৪ শতাংশ। ইউনিট প্রতি দর ৮ টাকা ৪০ পয়সা থেকে বেড়ে হয়েছে ৯ টাকা।

তারপরেই আছে ইবিএল এনআরবি মিউচ্যুয়াল ফান্ড। যার অর্থবছর শেষ ইউনিটি প্রতি সম্পদ মূল্য ১২ টাকা ৪২ পয়সা। মঙ্গলবার ফান্ডটির ইউনিট প্রতি দর বেড়েছে ৬.৭৫ শতাংশ।

গ্রিন ডেল্টা মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট প্রতি সম্পদ মূল্য প্রকাশ করা হয়েছে ১১ টাকা ৭২ পয়সা। লেনদেন শেষে ফান্ডটির দর বেড়েছে ৬.০২ শতাংশ।

ইবিএল ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট প্রতি দর বেড়েছে ৫.৮৮ শতাংশ। এবি ব্যাংক ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ডের অর্থবছর শেষে সম্পদ মূল্য দাঁড়িয়েছে ১২ টাকা ১৫ পয়সা। মঙ্গলবার লেনদেন শেষে ফান্ডটির ইউনিট প্রতি দর বেড়েছে ৫.৭৯ শতাংশ।

এ ছাড়া, দর বৃদ্ধির তালিকায় আছে এসইএমএল এফবিএলএসএল গ্রোথ ফান্ডের ইউনিট প্রতি দর বেড়েছে ৫.৭১ শতাংশ। আইসিবি এএমসিএল থার্ড এনআরবি মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট প্রতি দর বেড়েছে ৫.৫৫ শতাংশ।

এক্সিম ব্যাংক ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড, পপুলার লাইফ ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড, আইএফআইএল ইসলামী মিউচ্যুয়াল ফান্ড ওয়ান, পিএইচপি ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ডের দর ৪.৮১ শতাংশ থেকে ৪.২৮ শতাংশ পর্যন্ত বেড়েছে।

নন ব্যাংক আর্থিক খাতেও জোয়ার

মঙ্গলবার লেনদেন সবচেয়ে বেশি দর বৃদ্ধি পাওয়া খাত হচ্ছে মিউচ্যুয়াল ফান্ড। পাশাপাশি দর বেড়েছে নন ব্যাংক আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর।

দিনের সর্বোচ্চ দর বৃদ্ধি পাওয়া কোম্পানির তালিকায় ছিল নন ব্যাংক আর্থিক খাতের ফারইস্ট ফিন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড, যার শতকরা হিসেবে শেয়ার প্রতি দর বেড়েছে ১০ শতাংশ। শেয়ার দর ৫ টাকা থেকে বেড়ে হয়েছে ৫ টাকা ৫০ পয়সা।

প্রিমিয়ার লিজিং অ্যান্ড ফিন্যান্স লিমিটেডের শতকরা হিসেবে দর বেড়েছে ৯.৭৮ শতাংশ। শেয়ার দর ৯ টাকা ২০ পয়সা থেকে বেড়ে হয়েছে ১০ টাকা ১০ পয়সা।

ইউনিয়ন ক্যাপিটাল লিমিটেডের শেয়ারের শতকরা হিসেবে দর বেড়েছে ৯.৫২ শতাংশ। শেয়ার দর ৮ টাকা ৪০ পয়সা থেকে বেড়ে হয়েছে ৯ টাকা ২০ পয়সা।

ইউনাইটেড ফিন্যান্স লিমিটেডের শেয়ার দর বেড়েছে ৯.৩০ শতাংশ। বাংলাদেশ ইন্ডাস্ট্রিয়াল ফিন্যান্স কোম্পানি লিমিটেডের শতকরা হিসেবে দর বেড়েছে ৯.০৯ শতাংশ। শেয়ার দর ৫ টাকা ৫০ পয়সা থেকে বেড়ে হয়েছে ৬ টাকা।

ইন্টারন্যাশনাল লিজিং অ্যান্ড ফিন্যান্স সার্ভিসেস লিমিটেডের শেয়ার দর বেড়েছে ৮.৬৯ শতাংশ। শেয়ার দর ৬ টাকা ৯০ পয়সা থেকে বেড়ে হয়েছে ৭ টাকা ৫০ পয়সা।

এদিন নন ব্যাংক আর্থিক খাতের ২৩টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে মাত্র দুটির দর কমেছে। বাকি ২১টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার দর বেড়েছে। এ খাতের মোট লেনদেন হয়েছে ১৬৯ কোটি টাকা।

ব্যাংক হারাল দর

গত কয়েক কার্যদিবসে অনেকটাই উত্থান দেখা গেছে তালিকাভুক্ত ব্যাংকের শেয়ার। এ খাতের ন্যাশনাল ব্যাংকের মধ্য দিয়ে শেষ হয়েছে তালিকাভুক্ত ৩১টি ব্যাংকের ২০২০ সালের লভ্যাংশ ঘোষণা।

অন্য যেকোনো খাতের তুলনায় ব্যাংক খাতের লভ্যাংশ ঘোষণা আকর্ষণীয় হলেও বিনিয়োগকারীরা সময় সময় তাদের আগ্রহ পরিবর্তন করেন। ফলে কয়েকদিন ব্যাংক খাতের শেয়ারের দর বাড়লেও কমে ঠিক তাল রেখে। কয়েকদিন দর বাড়ার পর মঙ্গলবারও ঢালাওভাবে দর কমেছে এ খাতের।

এ খাতের মোট লেনদেন হয়েছে ১১৭ কোটি টাকা। আর ৩১টি ব্যাংকের মধ্যে দর বেড়েছে মাত্র তিনটির। দর পাল্টায়নি তিনটির। বাকি ১৫টি ব্যাংকের শেয়ার দর কমেছে।

গত কয়েক কার্যদিবস ধরে ব্যাংক খাতের সবচেয়ে দুর্বল আইসিবি ইসলামী ব্যাংকের শেয়ার দর বাড়ছে। ওঠে আসছে দর বৃদ্ধির শীর্ষ তালিকায়।

মঙ্গলবারও ব্যাংকটির শেয়ার দর বেড়েছে ৯.৩০ শতাংশ। শেয়ার দর ৪ টাকা ৩০ পয়সা থেকে বেড়ে হয়েছে ৪ টাকা ৭০ পয়সা।

তারপরের দর বৃদ্ধি পাওয়া ব্যাংক ছিল প্রিমিয়ার ব্যাংক, যার শেয়ার প্রতি দর বেড়েছে দশমিক ৭৬ শতাংশ।

আল-আরফাহ ইসলামী ব্যাংকের শেয়ার দর বেড়েছে দশমিক ৪৪ শতাংশ।

দর পাল্টায়নি বা আগের কার্যদিবসের মতোই শেয়ার দর আছে মিউচ্যুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক, এনসিসি ব্যাংক, শাহজালাল ইসলামী ব্যাংকের।

পতনের দিক দিয়ে সবচেয়ে বেশি কমেছে এনআরবিসি ব্যাংকের ৪.৭৬ শতাংশ। শেয়ার দর ৩১ টাকা ৫০ পয়সা থেকে কমে হয়েছে ৩০ টাকা।

এবি ব্যাংকের শেয়ার দর কমেছে ২.৭০ শতাংশ। ডাচ বাংলা ব্যাংকের শেয়ার দর কমেছে ২.১৪ শতাংশ। ইসলামী ব্যাংকের শেয়ার দর কমেছে ২.০৪ শতাংশ। মার্কেন্টাইল ব্যাংকের শেয়ার দর কমেছে ২ শতাংশ। রূপালী ব্যাংকের শেয়ার দর কমেছে ১.৯০ শতাংশ। ব্র্যাক ব্যাংকের শেয়ার দর কমেছে ১.৫১ শতাংশ। একই হারে কমেছে আইএফআইসি ব্যাংকের শেয়ার দর।

উঠছে নামছে বিমা

সোমবার ঢালাওভাবে বিমা খাতের শেয়ারের দর বাড়ার পর পুরো উল্টে গেছে মঙ্গলবার। শেয়ার দর কমার চিত্র এতটাই করুন শীর্ষ দর পতন হওয়া ২৩টি কোম্পানির মধ্যে ১২টি ছিল বিমা খাতের।

সবচেয়ে বেশি দর কমেছে ঢাকা ইন্স্যুরেন্সের, শতকরা হিসেবে দর কমেছে ৬.৩২ শতাংশ। শেয়ার দর ৮৬ টাকা ৯০ পয়সা থেকে কমে হয়েছে ৮১ টাকা ৪০ পয়সা।

প্রগতি ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার দর কমেছে ৬.০২ শতাংশ। পগ্রেসিভ লাইফ ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার দর কমেছে ৫.৩৮ শতাংশ। মার্কেন্টাইল ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার দর কমেছে ৫.০১ শতাংশ। রূপালী লাইফ ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার দর কমেছে ৪.৮৮ শতাংশ। রিলায়েন্স ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার দর কমেছে ৪.৮৭ শতাংশ। স্ট্যান্ডার্ড ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার দর কমেছে ৪.৫৯ শতাংশ।

এছাড়া গ্লোবাল ইন্স্যুরেন্স, পপুলার লাইফ ইন্স্যুরেন্স, ফেডারেল ইন্স্যুরেন্স, পূরবী জেনারেল ইন্স্যুরেন্স, ক্রিস্টাল ইন্স্যুরেন্স, প্রিমিয়ার ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার দর কমেছে ৪.১৮ শতাংশ পর্যন্ত।

অন্যান্য খাতের যে অবস্থা

তালিকাভুক্ত বস্ত্র খাতের কোম্পানির শেয়ারের মোট লেনদেন হয়েছে ৩৩৯ কোটি টাকা। লেনদেনে এ খাতের জেনারেশন নেক্সট ফ্যাশন লিমিটেডের শেয়ার দর বেড়েছে ৯.৮৪ শতাংশ।

নূরানী ডাইং অ্যান্ড সোয়েটার লিমিটেডের শেয়ার দর বেড়েছে ৯.২৮ শতাংশ। আরএন স্পিনিং মিলসের শেয়ার দর বেড়েছে ৮.৭৭ শতাংশ। তাল্লু স্পিনিং মিলসের শেয়ার দর বেড়েছে ৯.০৯ শতাংশ। এ ছাড়া, এ খাতের তমিজউদ্দিন টেক্সটাইল মিলস, তুং হাই নিটিং অ্যান্ড ডাইং লিমিটেড, জাহিন স্পিনিং, জাহিন টেক্স ইন্ডাস্ট্রি লিমিটেডের শেয়ার দর বেড়েছে উল্লেখযোগ্যভাবে।

মঙ্গলবার বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের মোট লেনদেন হয়েছে ৫৫ কোটি টাকা। এদিন এ খাতের সবচেয়ে বেশি দর বেড়েছে জিবিবি পাওয়ার লিমিটেডের ১.২৫ শতাংশ। লেনদেন হওয়া ২২টি কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৭টির। দর পাল্টায়নি একটির। বাকি ১৪টি কোম্পানির শেয়ার দর কমেছে।

প্রকৌশল খাতের মোট লেনদেন হয়েছে ১৫৬ কোটি টাকা। লেনদেন হওয়া ৪২টি কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ১১টির। দর পাল্টায়নি একটির। দর কমেছে ৩০টির।

সূচক ও লেনদেন

ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের তুলনায় ২৩ দশমিক ৩৬ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ৬ হাজার ১৯৬ পয়েন্টে।

শরিয়াহভিত্তিক কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসইএস ১ দশমিক ৯৯ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৩২৪ পয়েন্টে।

বাছাই করা কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএস-৩০ সূচক ৩ দশমিক ৯২ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ২২৯ পয়েন্টে।

ডিএসইতে এদিন লেনদেন হয়েছে ১ হাজার ৭৮৯ কোাটি টাকা। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ১ হাজার ৫৫১ কোটি টাকা।

চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) প্রধান সূচক সিএএসপিআই ৭৯ দশমিক ৩৭ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৭ হাজার ৯৫৬ পয়েন্টে।

লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে দর বেড়েছে ১৩৪টির, কমেছে ১৬৬টির। পাল্টায়নি ১২টির। মোট লেনদেন হয়েছে ৮১ কোটি টাকা।

আরও পড়ুন:
মিউচ্যুয়াল ফান্ডের সম্পদমূল্য বৃদ্ধিতে চমক
ব্যাংক, বিমা, বস্ত্রে ধসে উজ্জ্বল মিউচ্যুয়াল ফান্ড
অর্থবছর শেষ হওয়ার এক বছর পর লভ্যাংশ ঘোষণার সভা
আয়ের পাশাপাশি সম্পদও বাড়ছে মিউচ্যুয়াল ফান্ডের

মন্তব্য

আরও পড়ুন

পুঁজিবাজার
Transaction in Dhaka is going on in Chittagong

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

শেষ কার্যদিবসে ঢাকার পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে উত্থানে, বেড়েছে প্রধান সূচক। অন্যদিকে বিগত দিনের মতো এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার।

লেনদেনের প্রথম দুই ঘন্টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৮ পয়েন্ট।

এর বাইরে বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) শরীয়াভিত্তিক সূচক ডিএসএসের উত্থান দশমিকের ঘরে থাকলেও ব্লু-চিপ শেয়ারের সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ২ পয়েন্ট।

সূচক কিছুটা বাড়লেও বিগত কয়েকদিনের টানা পতনে লেনদেন অনেকটাই কমে এসেছে। এতদিন প্রথমার্ধে লেনদেন ২০০ কোটি ছাড়িয়ে গেলেও, এদিন লেনদেন হয়েছে ১৫০ কোটিরও কম।

দাম বেড়েছে লেনদেন অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ১৬১ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৩২ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৯৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

এদিকে এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার। লেনদেনের প্রথমার্ধে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) সার্বিক সূচক হারিয়েছে ৭৩ পয়েন্ট।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ৩৩ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে ৬৬ কোম্পানির হয়েছে দরপতন, অপরিবর্তিত আছে ২৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

পুঁজিবাজারের প্রথম দুই ঘন্টায় সিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ২ কোটি ৩০ লাখ টাকা।

মন্তব্য

পতনে পর্যদুস্ত পুঁজিবাজার

পতনে পর্যদুস্ত পুঁজিবাজার

পুঁজিবাজারে চলতি সপ্তাহ মোটেই ভালো কাটছে না বিনিয়োগকারীদের। সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে সূচকের পতনের পর নববর্ষের ছুটি শেষে দ্বিতীয় কার্যদিবসেও বড় পতনের মুখে পড়েছে ঢাকা ও চট্টগ্রাম—দেশের উভয় পুঁজিবাজার। এদিন কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৩৭ পয়েন্ট। মন্দাবস্থা চলছে বাকি দুই সূচকেও। শরীয়াভিত্তিক সূচক ডিএসইএস ১০ এবং বাছাইকৃত শেয়ারের ব্লু-চিপ সূচক কমেছে ১৮ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৭টি কোম্পানির মধ্যে সিংহভাগের দরপতন হয়েছে। আজ ৯৮টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর হারিয়েছে ২৫৫টি কোম্পানি এবং অপরিবর্তিত ছিল ৪৪টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসেবে ‘এ’, ‘বি’ ও ‘জেড’—তিন ক্যাটাগরিতেই প্রধান্য পেয়েছে দর কমা কোম্পানির সংখ্যা। বিশেষ করে ‘বি’ ক্যাটাগরির ৮৩টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে মাত্র ১১টির এবং কমেছে ৬৭টির; আর লেনদেন অপরিবর্তিত ছিল ৫টি কোম্পানির।

লেনদেন হওয়া ৩৬টি মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে বেশিরভাগেরই দাম ছিল নিম্নমুখী। মাত্র ৭টি কোম্পানির ইউনিটের দাম বৃদ্ধি হয়েছে, কমেছে ২৪টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৫টির।

ডিএসইর ব্লক মার্কেটে আজ ২৬টি কোম্পানির মোট ৪৮ কোটি ৯৩ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে। এর মধ্যে সর্বোচ্চ ২৩ কোটি ৩৮ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে মারিকো বাংলাদেশ।

ডিএসইতে সূচক কমলেও গতদিনের তুলনায় বেড়েছে লেনদেন। সারা দিনে মোট ৪৪৬ কোটি টাকার ওপর শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে, গতদিন যার পরিমাণ ছিল ৪১৪ কোটি টাকা।

৯.৯৪ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ারের তালিকায় আছে রংপুর ফাউন্ড্রি লিমিটেড। ১৪২.৯০ টাকায় লেনদেন শুরু হয়ে দিন শেষে কোম্পানিটির প্রতিটি শেয়ারের দাম বেড়ে হয়েছে ১৫৭.১০ টাকা।

অন্যদিকে, ৯.৯৬ শতাংশ দর হারিয়ে আজ একেবারে তলানিতে ঠাঁই হয়েছে খান ব্রাদার্সের। প্রতিটি শেয়ার ১৩৪.৫০ টাকা দরে লেনদেন শুরু হলেও দিন শেষে দাম কমে ১২১.১০ টাকায় ক্রয়-বিক্রয় হয়েছে।

চট্টগ্রামেও বড় পতন

.ঢাকার মতো চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সূচকের বড় পতন হয়েছে। সারা দিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ১০০ পয়েন্ট।

লেনদেন অংশ নেওয়া ২১১টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৫৪টির, বিপরীতে দাম কমেছে ১৩৫টির এবং ২২টি কোম্পানির শেয়ারের দাম ছিল অপরিবর্তিত।

সূচকের পাশাপাশি সিএসইতি আজ লেনদেনও কমেছে। গত কার্যদিবসে ১৫ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হলেও মঙ্গলবার তা কমে ৭ কোটি টাকায় নেমেছে।

এদিন ৯.৯৫ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে আর্থিক মূল্যে শীর্ষ শেয়ার হিসেবে জায়গা করে নিয়েছে ইস্টার্ন ক্যাবলস লিমিটেড। অপরদিকে ৯.৭৭ শতাংশ দর হারিয়ে তলানিতে নেমেছে দেশবন্ধু পলিমার লিমিটেড।

আরও পড়ুন:
পুঁজিবাজার: উত্থান দিয়ে সপ্তাহ শুরু
পুঁজিবাজারে উত্থানের জোয়ারেও কমেনি মন্দ শেয়ারের দৌরাত্ম্য
পুঁজিবাজার: শেষ কর্মদিবসে উত্থানে শুরু লেনদেন
পুঁজিবাজার: দ্বিতীয় কর্মদিবসের শুরুতে ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে লেনদেন শুরু উত্থানে

মন্তব্য

পুঁজিবাজার
The index has dropped again in the capital market of Dhaka Chittagong

আবারও সূচক কমল ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, বেড়েছে লেনদেন

আবারও সূচক কমল ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, বেড়েছে লেনদেন
সূচক কমলেও গতদিনের তুলনায় বেড়েছে লেনদেন। ডিএসইতে মোট ৪৮২ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা আগেরদিন ছিল ৪৫১ কোটি টাকা।

সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে আবারও সূচকের পতন ঢাকা এবং চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে। দুই পুঁজিবাজারে সবকটি সূচক কমলেও বেড়েছে সামগ্রিক লেনদেন।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ২ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরীয়া ভিত্তিক ডিএসএস ১ পয়েন্ট এবং ডিএস-৩০ কমেছে আধা পয়েন্টের বেশি।

সূচক কমলেও গতদিনের তুলনায় বেড়েছে লেনদেন। ডিএসইতে মোট ৪৮২ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা আগেরদিন ছিল ৪৫১ কোটি টাকা।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের। ৩৯৫ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৫০, বিপরীতে দাম কমেছে ১৮৬ কোম্পানির। সারাদিনের লেনদনে দাম অপরিবর্তিত ছিল ৫৯ কোম্পানির শেয়ারের।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ এবং জেড ক্যাটাগরির বেশিরভাগ শেয়ারেরই দাম ছিল নিম্নমুখী। বি ক্যাটাগরিতে দাম বেড়েছে অধিকাংশ শেয়ারের। মধ্যম মানের শেয়ারের এই ক্যাটাগরিতে লেনদেন হওয়া ৮২ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৩৯, কমেছে ৩৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ১০ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে তালিকাভুক্ত ৩৬ কোম্পানির ২৪টিরই দাম ছিল উর্ধ্বমুখী। দাম কমেছে ৪ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮ কোম্পানির।

ব্লক মার্কেটে লেনদেন হওয়া ২৬ কোম্পানির ২৬ কোটি ৯২ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে। এরমধ্যে ব্যাংক এশিয়া সর্বোচ্চ ১০ কোটি ৭৮ লাখ টাকার শেয়ার ব্লক মার্কেটে বিক্রি করেছে।

ডিএসইতে লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে ১০ শতাংশ দাম বেড়ে শীর্ষে আছে প্রাইম ফাইন্যান্স ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড। অন্যদিকে ৩ দশমিক ৩৯ শতাংশ দাম হারিয়ে তলানিতে তাল্লু স্পিনিং মিলস।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকার মতো পতন হয়েছে চট্টগ্রামের সূচকেও। চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ১ পয়েন্টের বেশি।

তবে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে সিএসই'র বাজারে। সারাদিনে সিএসইতে মোট ৬ কোটি ৯৪ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গতদিন ছিল ৩ কোটি ৮৩ লাখ টাকা।

লেনদেনে অংশ নেয়া ১৯৩ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৮৬, কমেছে ৭৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ২৮ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষে আছে পদ্মা ইসলামি লাইফ ইনস্যুরেন্স লিমিটেড এবং ৯ দশমিক ৯৭ শতাংশ দাম কমে তলানিতে বিচ হ্যাচারি লিমিটেড।

আরও পড়ুন:
পুঁজিবাজার: শেষ কর্মদিবসে উত্থানে শুরু লেনদেন
পুঁজিবাজার: দ্বিতীয় কর্মদিবসের শুরুতে ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে লেনদেন শুরু উত্থানে
শেষ কার্যদিবসে লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে
ডিএসইতে সূচকের উত্থানে শুরু দ্বিতীয় কর্মদিবসের লেনদেন

মন্তব্য

পুঁজিবাজার
Capital Market In the first hour of the rise in Dhaka the fall in Chittagong

পুঁজিবাজার: প্রথম ঘণ্টায় ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন

পুঁজিবাজার: প্রথম ঘণ্টায় ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন ডিএসই ও সিএসইর লোগো। কোলাজ: ইউএনবি
শুরুর প্রথম ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ১৩০ কোটি টাকা। চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ১৩ পয়েন্ট।

সপ্তাহের শেষ কর্মদিবস বৃহস্পতিবার ঢাকার পুঁজিবাজারে প্রধান সূচকের উত্থান হলেও সার্বিক সূচক কমেছে চট্টগ্রামে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শুরুতেই প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৫ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরিয়াহভিত্তিক সূচক ডিএসইএস ১ ও বাছাইকৃত শেয়ার ব্লু-চিপের সূচক কমেছে ১১ পয়েন্ট।

লেনদেনে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম বেড়েছে। লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ২৩১, কমেছে ৬৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ৭৩ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

শুরুর প্রথম ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ১৩০ কোটি টাকা।

চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ১৩ পয়েন্ট।

লেনদেন হওয়া ৭০ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৪০, কমেছে ১৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ১১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথম ঘণ্টায় মোট লেনদেন ৭৩ লাখ টাকা ছাড়িয়ে গেছে।

আরও পড়ুন:
পুঁজিবাজার: দ্বিতীয় কর্মদিবসের শুরুতে ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে লেনদেন শুরু উত্থানে
শেষ কার্যদিবসে লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে
ডিএসইতে সূচকের উত্থানে শুরু দ্বিতীয় কর্মদিবসের লেনদেন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে উত্থান দিয়ে শুরু লেনদেন

মন্তব্য

পুঁজিবাজার
Capital Market More than 1 crore transactions in two hours

পুঁজিবাজার: দুই ঘণ্টায় ৩০০ কোটি টাকার বেশি লেনদেন

পুঁজিবাজার: দুই ঘণ্টায় ৩০০ কোটি টাকার বেশি লেনদেন প্রতীকী ছবি
লেনদেন হওয়া কোম্পানির বেশির ভাগেরই দাম বেড়েছে। ১০৯ কোম্পানির দরপতন এবং ৫৩ কোম্পানির দাম অপরিবর্তিত থাকার বিপরীতে দাম বেড়েছে ২৩০ কোম্পানির।

টানা দুই দিন উত্থানের পর তৃতীয় দিন মঙ্গলবারও ঢাকার পুঁজিবাজারে বইছে সুবাতাস।

সূচক বৃদ্ধির পাশাপাশি লেনদেনের প্রথম দুই ঘণ্টায় শেয়ার ও ইউনিট ক্রয়-বিক্রয় ছাড়িয়েছে ৩০০ কোটি টাকা।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৪৭ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক ডিএসইএস এবং ব্লু-চিপ কোম্পানির সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ১০ পয়েন্ট করে।

লেনদেন হওয়া কোম্পানির বেশির ভাগেরই দাম বেড়েছে। ১০৯ কোম্পানির দরপতন এবং ৫৩ কোম্পানির দাম অপরিবর্তিত থাকার বিপরীতে দাম বেড়েছে ২৩০ কোম্পানির।

ঢাকার মতো চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারেও বইছে চনমনে হাওয়া। লেনদেনের প্রথম দুই ঘণ্টায় চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ১০২ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১৫৭ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৮৭, কমেছে ৫১ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৯ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথমার্ধে সিএসইতে ৮ কোটি ৮০ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়।

আরও পড়ুন:
সপ্তাহের লেনদেন শুরু ঢাকার উত্থানে, পতন চট্টগ্রামে
পুঁজিবাজার: উত্থান দিয়ে সপ্তাহ শুরু
পুঁজিবাজারে উত্থানের জোয়ারেও কমেনি মন্দ শেয়ারের দৌরাত্ম্য
পুঁজিবাজার: শেষ কর্মদিবসে উত্থানে শুরু লেনদেন
পুঁজিবাজার: দ্বিতীয় কর্মদিবসের শুরুতে ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন

মন্তব্য

পুঁজিবাজার
Week transaction began in Chittagong to fall in Dhaka

সপ্তাহের লেনদেন শুরু ঢাকার উত্থানে, পতন চট্টগ্রামে

সপ্তাহের লেনদেন শুরু ঢাকার উত্থানে, পতন চট্টগ্রামে ডিএসই ও সিএসইর লোগোর মাঝে সূচকের উত্থানের গ্রাফিক্স। ছবি: ইউএনবি
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ৫ পয়েন্ট। সূচক কমলেও বেড়েছে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সপ্তাহের প্রথম কর্মদিবস রবিবারের লেনদেনে সূচকের উত্থান হয়েছে ঢাকার পুঁজিবাজারে; বেড়েছে সবকটি সূচক।

অন্যদিকে চট্টগ্রামে পতন দিয়ে শুরু হয়েছে লেনদেন।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ১৩ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচক শরিয়াহভিত্তিক ডিএসইএসের উত্থান দশমিকের নিচে এবং বাছাইকৃত শেয়ার ব্লু-চিপ সূচকের উত্থান হয়েছে ৫ পয়েন্ট।

লেনদেনের প্রথম দুই ঘণ্টায় দাম বেড়েছে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের। দরবৃদ্ধির ২৪৫ কোম্পানির বিপরীতে দর কমেছে ৮৭ এবং অপরিবর্তিত আছে ৫৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ডিএসইতে দিনের শুরুতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ১৯০ কোটি টাকা।

অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ৫ পয়েন্ট। সূচক কমলেও বেড়েছে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেন হওয়া ১০২ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৫৫, কমেছে ২৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৮ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথম দুই ঘণ্টায় লেনদেন ছাড়িয়েছে ২ কোটি টাকা।

আরও পড়ুন:
পুঁজিবাজার: উত্থান দিয়ে সপ্তাহ শুরু
পুঁজিবাজারে উত্থানের জোয়ারেও কমেনি মন্দ শেয়ারের দৌরাত্ম্য
পুঁজিবাজার: শেষ কর্মদিবসে উত্থানে শুরু লেনদেন
পুঁজিবাজার: দ্বিতীয় কর্মদিবসের শুরুতে ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে লেনদেন শুরু উত্থানে

মন্তব্য

পুঁজিবাজার
Capital Market Starting the week with rise

পুঁজিবাজার: উত্থান দিয়ে সপ্তাহ শুরু

পুঁজিবাজার: উত্থান দিয়ে সপ্তাহ শুরু প্রতীকী ছবি
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শুরুতেই প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৫ পয়েন্ট।

গত সপ্তাহের উত্থানের ধারা ধরে রেখে এ সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রবিবার ঢাকা ও চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে প্রথম ঘণ্টার লেনদেন হয়েছে সূচকের উত্থানের মধ্য দিয়ে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শুরুতেই প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৫ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরিয়াহভিত্তিক সূচক ডিএসইএসের উত্থান দশমিকের নিচে থাকলেও বাছাইকৃত শেয়ার ব্লু-চিপের সূচক বেড়েছে ৩ পয়েন্ট।

লেনদেনে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম বেড়েছে।

লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৬৯, কমেছে ৮৭ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮৩ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

শুরুর ৩০ মিনিটে ডিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ৫০ কোটি টাকা। ঢাকার মতোই চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ১০ পয়েন্ট।

লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ২২, কমেছে ৭ এবং অপরিবর্তিত আছে ৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথম আধা ঘণ্টায় মোট লেনদেন ৩০ লাখ টাকা ছাড়িয়ে গেছে।

আরও পড়ুন:
ডিএসইতে সূচকের উত্থানে শুরু দ্বিতীয় কর্মদিবসের লেনদেন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে উত্থান দিয়ে শুরু লেনদেন
প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার পুঁজিবাজারে সব সূচকের পতন
প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান, চট্টগ্রামে বড় পতন
উত্থানের ধারা বজায় রেখে পুঁজিবাজারে লেনদেন

মন্তব্য

p
উপরে