ভারতের বিপক্ষে প্রথম দুটি টি-টোয়েন্টি ম্যাচ হেরে আগেই সিরিজ হাতছাড়া হয়েছে ইংল্যান্ডের। প্রথম ম্যাচে ৫০ রান ও দ্বিতীয় ম্যাচে ৪৯ রানে হারে স্বাগতিকরা। এবার শেষ ম্যাচে ১৭ রানের জয় নিয়ে ক্লিনসুইপের লজ্জা থেকে থেকে রক্ষা পেল ইংল্যান্ড।
নটিংহামের ট্রেন্টব্রিজ স্টেডিয়ামে রোববার টস জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন অধিনায়ক জস বাটলার। ডেভিট মালানের ঝোড়ো ব্যাটিংয়ে ভর করে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৭ উইকেট হারিয়ে ২১৫ রানের বড় সংগ্রহ করে স্বাগতিকরা। জবাবে ব্যাট করতে নেমে ৯ উইকেটে ১৯৮ রান সংগ্রহ করে ভারত।
বড় লক্ষ্য তাড়া করে জিতাটা ভারতের জন্য কঠিন কিছু না হলেও ৩১ রানে তিন উইকেট হারিয়ে মুখ থুবড়ে পরে দলটি। শুরুতে বড় কোনো জুটি গড়তে না পারার মাশুল দিতে হয়েছে তাদেরকে।
রিশভ পান্ট, বিরাট কোহলি এবং রোহিত শর্মার মূল্যবান এ তিনটি উইকেট হারিয়ে বড় ধাক্কা খায় ভারত। এমন পরিস্থিতিতে জয়ের জন্য একাই লড়ে গেছেন শুধুমাত্র সুরিয়াকুমার যাদব। তার ৫৫ বলে ১১৭ রানের ইনিংসটি সাজানো ছিল ১৪টি চার আর ৬টি ছক্কার মারে।
দল ১৭ রানে হারলেও সুরিয়ারকুমারের ইনিংসে বেশ খুশি ভারতের অধিনায়ক রোহিত শর্মা। সাংবাদিক সম্মেলনে স্বীকারও করে নিলেন। রোহিত জানালেন তাকে মুগ্ধ করেছে সুরিয়াকুমারের সবদিকে শট খেলার দক্ষতা।
সাংবাদিক সম্মেলনে রোববার রোহিত বলেন, ‘টি-২০ ক্রিকেটে তার ইনিংসটি আমার দেখা একটি অন্যতম সেরা। এমন বড় রান তাড়া সহজ ব্যাপার না। বড় রান তাড়া করতে নেমে এভাবে ব্যাটিং করা, এটাই প্রমাণ করে ও কত ভালো ব্যাটার।
সত্যি বলতে, আমাদের অল্প রানে তিন উইকেট হারানোর পর, আমরা একটা বড় পার্টনারশিপ চাইছিলাম। সে নিখুঁত ও দারুণ একটা ইনিংস খেলেছে। ম্যাচ জিততে না পারায় আমি নিশ্চিত ও নিজেও হতাশ। তবে এমন দুর্দান্ত ইনিংস সবসময় দেখার সুযোগ হয় না।
‘সুরিয়া মাঠের সবদিকেই শট খেলেছে। এ জন্য ফিল্ডাররা অস্বস্তিতে ছিলেন। এটি খুবই মূল্যবান দক্ষতা ব্যাটারের জন্য। সবাই এভাবে খেলতে পারে না। ওর মতো ব্যাটসম্যান থাকাটা দলের জন্য খুবই ভালো দিক।'
সিরিজের তৃতীয় ও শেষ ওয়ানডেতে ব্যাটিং বিপর্যয়ে পড়েছে জিম্বাবুয়ে। পাওয়ার প্লের ১০ ওভারে চালকের আসনে বসেছে বাংলাদেশ। টাইগার বোলারদের বোলিং তোপে পতন ঘটেছে স্বাগতিকদের ৫ উইকেটের। ১০ ওভার শেষে জিম্বাবুয়ের সংগ্রহ ৩২ রান।
বাংলাদেশের দেয়া ২৫৭ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে ম্যাচের পঞ্চম বলে হোঁচট খায় জিম্বাবুয়ে। টাকুডজানাওয়াশে কাইটানোকে রানের খাতা খোলার আগে সাজঘরের পথ দেখিয়ে শুভ সূচনা করেন হাসান মাহমুদ।
পরের ওভারেই টাডিওয়ানাশে মারুমানিকে ১ রানে ফিরিয়ে চাপ বাড়ান মেহেদী হাসান মিরাজ।
বাংলাদেশি বোলারদের আঁটসাঁট বোলিংয়ে রানের গতি বাড়াতে পারছিল না রোডেশিয়ানরা। ৫ ওভারে তারা মাত্র ১৬ রান যোগ করে বোর্ডের। এমন অবস্থায় জিম্বাবুয়ের শিবিরে আঘাত হানেন অভিষিক্ত এবাদত হোসেন।
ওয়েসলি মাধেভেরেকে মেহেদী হাসান মিরাজের তালুবন্দি করে ১ রানে সাজঘরে ফিরিয়ে তৃতীয় উইকেটের পতন ঘটান টাইগার এই পেইসার।
পরের বলে বিপজ্জনক সিকান্দার রাজাকে খালি হাতে ফেরান এবাদত। আর তাতে ১৮ রান তুলতে ৪ উইকেট নেই জিম্বাবুয়ের।
ইনিংসের নবম ওভারে শক্ত হাতে দলকে টেনে নিয়ে যাওয়া ইনোসেন্ট কাইয়াকে ফেরান তাইজুল ইসলাম। এর সুবাদে পাওয়া প্লেতে ৫ উইকেট তুলে নিয়ে ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ নিজেদের হাতে তুলে নেয় বাংলাদেশ।
আরও পড়ুন:জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে রঙিন পোশাকে দুই ফরম্যাটেই সিরিজ হেরেছে বাংলাদেশ। এ হারের প্রভাব র্যাঙ্কিংয়েও পড়েছে। ব্যাটাররা আইসিসি র্যাঙ্কিংয়ে পিছিয়েছেন। তবে বোলারদের র্যাঙ্কিংয়ে লম্বা দিয়েছেন তাইজুল ইসলাম।
বুধবার আইসিসি প্রকাশিত সবশেষ র্যাঙ্কিংয়ে ওয়ানডে বোলারদের তালিকায় ১০ ধাপ এগিয়েছেন তাইজুল। ৮১ থেকে বর্তমানে ৪৩৬ রেটিং পয়েন্ট নিয়ে ৭১ নম্বরে অবস্থান করছেন তিনি।
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে টানা দুটি ফিফটি করলেও র্যাঙ্কিংয়ে উন্নতি হয়নি তামিম ইকবালের। আগের ১৬ নম্বর অবস্থান ধরে রেখেছেন তিনি। ১৭ থেকে দুই ধাপ পিছিয়ে ১৯ নম্বরে অবস্থান করছেন মুশফিকুর রহিম।
ইনজুরির কারণে ওয়ানডে সিরিজ না খেলায় লিটন দাস নেমে গেছেন ৪ ধাপ নিচে। ডানহাতি এই উইকেটকিপার ব্যাটারের বর্তমান অবস্থান ২৮। আর এক ধাপ পিছিয়ে সাকিব রয়েছেন ৩০ নম্বরে।
এক ধাপ এগিয়ে ৩৫ নম্বরে অবস্থান করছেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ।
অলরাউন্ডার র্যাঙ্কিংয়ে এক ধাপ উন্নতি হয়েছে টাইগার অলরাউন্ডার মেহেদী হাসান মিরাজের। ২৪২ পয়েন্ট নিয়ে ক্যারিয়ার সেরা ছয় নম্বরে অবস্থান করছেন ডানহাতি এই অলরাউন্ডার।
আরও পড়ুন:টি-টোয়েন্টিতে এক ম্যাচে জয়ের সুবাদে বাংলাদেশ ক্লিন সুইপ এড়িয়েছিল। কিন্তু ওয়ানডে সিরিজে এসে সেই শঙ্কা জেগে উঠেছে বাংলাদেশের। সিরিজের প্রথম দুই ম্যাচে ৩০৩ ও ২৯০ রান করেও জয়ের দেখা মেলেনি লাল সবুজের প্রতিনিধিদের।
তৃতীয় ম্যাচে এসে তাদের সংগ্রহ আরও কমে দাঁড়িয়েছে ২৫৬ রানে। নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৯ উইকেট হারিয়ে জিম্বাবুয়ের সামনে ২৫৭ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিতে সক্ষম হয়েছে বাংলাদেশ।
হারারে স্পোর্টিং ক্লাবে শেষ ম্যাচে টস হেরে ব্যাট করতে নেমে দ্রুতগতিতে শুরু করেন বাংলাদেশের দুই ওপেনার তামিম ইকবাল ও এনামুল বিজয়।
৮ ওভারে ৪১ রানের জুটি গড়েন দুইজন। নবম ওভারের প্রথম বলে রান আউটের শিকার হয়ে ফেরেন তামিম। টাইগার অধিনায়কের ব্যাট থেকে আসে ৩০ বলে ১৯ রান।
পরের ওভারে ২ উইকেট হারায় বাংলাদেশ। দশম ওভারের প্রথম বলে ব্র্যাড ইভানসের ডেলিভারিতে আউট হন নাজমুল হোসেন শান্ত। শূন্য রানে ফেরেন তিনি।
এর তিন বল পরই রানের খাতা খোলার আগে ফেরেন অভিজ্ঞ মুশফিকুর রহিম।
দ্রুত তিন উইকেট পতনের ধাক্কা সামাল নিয়ে দলকে টেনে তোলার মিশনে নামেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ ও এনামুল বিজয়। দুইজন ৭৭ রানের জুটি গড়ে খাদের কিনারা থেকে ম্যাচে ফেরান বাংলাদেশকে।
দলীয় ১২৪ রানে বিজয়ের বিদায়ে ভাঙে সেই প্রতিরোধ গড়া জুটি। মাঠ ছাড়ার আগে তার ব্যাট থেকে আসে ৭১ বলে ৭৬ রান।
সঙ্গীর বিদায়ে বিচলিত না হয়ে লড়াই চালিয়ে যান রিয়াদ। সঙ্গে নেন আফিফ হোসেনকে।
ব্যক্তিগত ৩৯ রানে রিচার্ড এনগারাভার শিকার হয়ে মাঠ ছাড়তে হয় রিয়াদকে। তার বিদায়ের মধ্য দিয়ে ১৭৩ রানে পতন ঘটে টাইগারদের পঞ্চম উইকেটের।
উইকেটের অপরপ্রান্ত থেকে খুব একটা সাড়া না পাওয়ায় একা লড়াই চালিয়ে যান আফিফ হোসেন। তার অনবদ্য ৮১ বলে ৮৫ রানের ইনিংসে দলীয় সংগ্রহ আড়াই শ ছাড়ায় সফরকারী দল।
শেষ পর্যন্ত আফিফের অপরাজিত ৮৫ রানের সুবাদে ৯ উইকেটের খরচায় জিম্বাবুয়ের সামনে ২৫৭ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিতে সক্ষম হয় বাংলাদেশ।
আরও পড়ুন:গত রোববার কমনওয়েলথ গেমসে অস্ট্রেলিয়ার নারী দল ভারত নারী দলকে হারিয়ে স্বর্ণ জিতেছে। সে সাফল্যের রেশ কাটতে না কাটতে বড় দুঃসংবাদ পেলো অস্ট্রেলিয়া নারী দল। দলের সেরা ব্যাটার ও সফল অধিনায়ক মেগ ল্যানিং ক্রিকেট থেকে অনির্দিষ্টকালের জন্য বিরতি নিচ্ছেন।
অস্ট্রেলিয়ার এ তারকা ক্রিকেটার ব্যক্তিগত কারণ দেখিয়ে ক্রিকেট থেকে অনির্দিষ্টকালের বিরতি নেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়ার (সিএ) মাধ্যমে বুধবার বিকেলে এক বিবৃতিতে ল্যানিংতার সিদ্ধান্তের কথা নিশ্চিত করেন। সিএ জানিয়েছে তার প্রত্যাবর্তনের কোনো সময়সীমা নির্ধারণ করা হয়নি।
বিবৃতিতে ল্যানিং বলেন, ‘কয়েক বছর ধরে ক্রিকেটে দারুণ ব্যস্ত সময় পার করেছি। এবার নিজের দিকে নজর দিতে চাই। সে কারণে ক্রিকেট থেকে এক ধাপ পিছিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। আমি ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া ও সতীর্থদের কৃতজ্ঞতা জানাতে চাই। ব্যক্তিগত জীবনকে সম্মান জানানোর জন্য বোর্ডকে ধন্যবাদ।’
সিএ নারী ক্রিকেটের হেড অফ পারফরম্যান্স কর্মকর্তা শন ফ্লেলার এ সিদ্ধান্ত প্রসঙ্গে বলেন, ‘ল্যানিং আমাদেকে বিষয়টি জানিয়েছেন। তার জন্য আমরা গর্বিত। তার ক্রিকেট থেকে বিরতি প্রয়োজন, আমরা এ সময়ে তাকে সমর্থন করব। তিনি গত এক দশক ধরে অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেটে একটি অবিশ্বাস্য অবদান রেখেছেন। ব্যক্তিগতভাবে ও দলের অংশ হিসাবে উল্লেখযোগ্য কীর্তি অর্জন করেছেন তিনি যা তরুণ ক্রিকেটারদের জন্য একটি উজ্জ্বল আদর্শ।’
১০০টি ওয়ানডে খেলে মেগ ল্যানিং রেকর্ড ১৫টি সেঞ্চুরি করেছেন। তার ব্যাট থেকে এসেছে মোট ৪ হাজার ৪৬৩ রান। টি-টোয়েন্টি ফরম্যাটে ১২৪টি ম্যাচ খেলে ৩ হাজার ২১১ রান করেছেন তিনি।
আরও পড়ুন:জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ক্লিন সুইপ এড়ানোর মিশনে টসে জিতে ব্যাট করতে নেমে শুরুর ধাক্কা সামলানোর চেষ্টা করছে বাংলাদেশ। ৩৮ ওভার শেষে ৫ উইকেটের খরচায় সফরকারীরা বোর্ডে তুলেছে ১৮২ রান।
হারারেতে শেষ ম্যাচে টস হেরে ব্যাট করতে নেমে দ্রুতগতিতে শুরু করেন বাংলাদেশের দুই ওপেনার তামিম ইকবাল ও এনামুল বিজয়।
৮ ওভারে ৪১ রানের জুটি গড়েন দুইজন। নবম ওভারের প্রথম বলে রান আউটের শিকার হয়ে ফেরেন তামিম। টাইগার অধিনায়কের ব্যাট থেকে আসে ৩০ বলে ১৯ রান।
পরের ওভারে ২ উইকেট হারায় বাংলাদেশ। দশম ওভারের প্রথম বলে ব্র্যাড ইভানসের ডেলিভারিতে আউট হন নাজমুল হোসেন শান্ত। শূন্য রানে ফেরেন তিনি।
এর তিন বল পরই রানের খাতা খোলার আগে ফেরেন অভিজ্ঞ মুশফিকুর রহিম।
দ্রুত তিন উইকেট পতনের ধাক্কা সামাল নিয়ে দলকে টেনে তোলার মিশনে নামেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ ও এনামুল বিজয়। দুইজন ৭৭ রানের জুটি গড়ে খাদের কিনারা থেকে ম্যাচে ফেরান বাংলাদেশকে।
দলীয় ১২৪ রানে বিজয়ের বিদায়ে ভাঙে সেই প্রতিরোধ গড়া জুটি। মাঠ ছাড়ার আগে তার ব্যাট থেকে আসে ৭১ বলে ৭৬ রান।
সঙ্গীর বিদায়ে বিচলিত না হয়ে লড়াই চালিয়ে যান রিয়াদ। সঙ্গে নেন আফিফ হোসেনকে।
ব্যক্তিগত ৩৯ রানে রিচার্ড এনগারাভার শিকার হয়ে মাঠ ছাড়তে হয় রিয়াদকে। তার বিদায়ের মধ্য দিয়ে ১৭৩ রানে পতন ঘটে টাইগারদের পঞ্চম উইকেটের।
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ক্লিন সুইপ এড়ানোর ম্যাচে শুরুতেই বিপাকে পড়েছে বাংলাদেশ। প্রথম পাওয়ার প্লেতে সফরকারী দল হারিয়েছে ৩ উইকেট। ১০ ওভার শেষে টাইগারদের সংগ্রহ ছিল ৩ উইকেটে ৪৭ রান।
হারারেতে শেষ ম্যাচে টস হেরে ব্যাট করতে নেমে দ্রুতগতিতে শুরু করেন বাংলাদেশের দুই ওপেনার তামিম ইকবাল ও এনামুল বিজয়।
৮ ওভারে ৪১ রানের জুটি গড়েন দুইজন। নবম ওভারের প্রথম বলে রান আউটের শিকার হয়ে ফেরেন তামিম। টাইগার অধিনায়কের ব্যাট থেকে আসে ৩০ বলে ১৯ রান।
পরের ওভারে ২ উইকেট হারায় বাংলাদেশ। দশম ওভারের প্রথম বলে ব্র্যাড ইভানসের ডেলিভারিতে আউট হন নাজমুল হোসেন শান্ত। শূন্য রানে ফেরেন তিনি।
এর তিন বল পরই রানের খাতা খোলার আগে ফেরেন অভিজ্ঞ মুশফিকুর রহিম। মাহমুদুল্লাহ ও এনামুল বিজয় মিলে পরিস্থিত সামাল দেয়ার চেষ্টা করছেন।
আরও পড়ুন:
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজের শেষ ম্যাচে টস হেরে ব্যাট করছে বাংলাদেশ। আগের দুই ম্যাচ হেরে ক্লিন সুইপ এড়ানোর লক্ষ্যে বুধবার দুপুর সোয়া ১টায় মাঠে নামছে লাল সবুজ জার্সিধারীরা।
শর্টার ফরম্যাটে ক্লিন সুইপের হাত থেকে রক্ষা পেলেও ওয়ানডেতে বাংলাদেশের স্মৃতিতে ভাসছে ২১ বছর আগের এক সিরিজ। ২০০১ সালের পর বাংলাদেশকে ক্লিন সুইপের শঙ্কা জাগিয়েছে জিম্বাবুয়ে।
ক্লিন সুইপ এড়াতে ভালো খেলার বিকল্প দেখছেন না টাইগার দলপতি তামিম ইকবাল। সেরা ক্রিকেট খেলে অন্তত একটি জয় বাগিয়ে নেয়ার লক্ষ্য টাইগার দলপতির।
এই ম্যাচে বাংলাদেশ একাদশে একটি পরিবর্তন এসেছে। পেইসার এবাদত হোসেন একাদশে এসেছেন শরীফুল ইসলামের জায়গায়।
জিম্বাবুয়ের একাদশে নেই উইকেটকিপার ও নিয়মিত অধিনায়ক রেগিস চাকাভবা। তার জায়গায় এসেছেন ক্লাইভ মাডানডে। অধিনায়কত্ব করবেন সিকান্দার রাজা।
বাংলাদেশ একাদশ: তামিম ইকবাল (অধিনায়ক), এনামুল হক বিজয়, নাজমুল হোসেন শান্ত, মুশফিকুর রহিম (উইকেটকিপার), মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ, মেহেদী হাসান মিরাজ, আফিফ হোসেন, হাসান মাহমুদ, তাইজুল ইসলাম, মুস্তাফিজুর রহমান ও এবাদত হোসেন।
জিম্বাবুয়ে একাদশ : ক্লাইভ মাডানডে (উইকেটকিপার), ইনোসেন্ট কাইয়া, ওয়েসলি মাধেভেরে, সিকান্দার রাজা (অধিনায়ক), ব্র্যাড ইভানস, রিচার্ড এনগারাভা, টনি মুনিয়োঙা, টাকুডজানাওয়াশে কাইটানো, লুক জঙ্গওয়ে, ভিক্টর নিয়াউচি ও টাডিওয়ানাশে মারুমানি।
আরও পড়ুন:
মন্তব্য