ইংল্যান্ডের ঐতিহ্যবাহী ক্রিকেট ক্লাব, লর্ডস ক্রিকেট মাঠের স্বত্বাধিকারী ও ক্রিকেটের আইনপ্রণেতা মেরিলিবোন ক্রিকেট ক্লাবের (এমসিসি) নতুন সভাপতি হলেন ব্রিটিশ অভিনেতা ও লেখক স্টিফেন ফ্রাই। চলতি বছরের ১ অক্টোবর থেকে দায়িত্ব নেবেন ৬৫ বছর বয়সী এ ক্রিকেটভক্ত ও সমালোচক।
বর্তমান সভাপতি ক্লেয়ার কনরের দায়িত্ব শেষ হওয়ার পর আনুষ্ঠানিকভাবে দায়িত্ব নেবেন ফ্রাই। কনরের আগে দুই বছরের জন্য এ দায়িত্বে ছিলেন শ্রীলঙ্কার সাবেক অধিনায়ক কুমার সাঙ্গাকারা।
২০১১ সাল থেকে এমসিসির সদস্য ফ্রাই। ২০০৮ সালে আর্চবিশপ ডেসমন্ড টুটুর পর গত বছর দ্বিতীয় অ-ক্রিকেটীয় সদস্য হিসেবে কলিন কাউড্রে লেকচার দেন ফ্রাই।
বুধবার রাতে এক বিজ্ঞপ্তিতে ফ্রাইয়ের নির্বাচিত হওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করে এমসিসি। বিষয়টিকে দারুণ সম্মানের বলে উল্লেখ করেন ফ্রাই।
তিনি যোগ করেন, ‘ক্রিকেটে অবদানের কারণে পুরো বিশ্বে সবাই এমসিসিকে চেনে। আমি এ দায়িত্ব পেয়ে সত্যিই আপ্লুত। আমি ক্লেয়ারকে ধন্যবাদ জানাই এ সুযোগের জন্য।’
আশির দশকে আ বিট অফ ফ্রাই অ্যান্ড লরি কমেডি সিরিজের জন্য জনপ্রিয়তা পান ফ্রাই। এ ছাড়া ব্ল্যাকঅ্যাডার, জিভস অ্যান্ড উস্টারসহ বিভিন্ন জনপ্রিয় সিরিজ ও সিনেমায় অভিনয় করেন। ২০০৫ সালের অ্যাশেজের ওপর নির্মিত ডকুমেন্টারিতেও অংশ নেন তিনি।
আরও পড়ুন:চট্টগ্রাম টেস্টের তৃতীয় দিনে লঙ্কানদের বিপক্ষে সুবিধাজনক অবস্থানে রয়েছে বাংলাদেশ। প্রথম সেশনে কোনো উইকেট না হারালেও দ্বিতীয় সেশনে বাংলাদেশ হারায় তিন টপ অর্ডারকে। চা বিরতিতে যাওয়া পর্যন্ত ৩ উইকেট হারিয়ে বাংলাদেশের সংগ্রহ ২২০ রান।
প্রথম ইনিংসে সফরকারীদের চেয়ে এখনও ১৭৭ রানে পিছিয়ে রয়েছে বাংলাদেশ। বিরতির আগে কবজিতে আঘাত পাওয়া তামিমের বদলে নেমেছেন লিটন দাস। সঙ্গে রয়েছেন ১৪ রান করা রয়েছেন মুশফিকুর রহিম।
বিনা উইকেটে ৭৬ রান নিয়ে দ্বিতীয় দিন শুরু করে প্রথম ঘণ্টাতে দলের স্কোরবোর্ডে তামিম-জয় মিলে যোগ করেন ৫৮ রান।
দলকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার পাশাপাশি তামিম তুলে নেন ক্যারিয়ারের ৩২তম অর্ধশতক। সঙ্গী জয়ও খেলতে থাকেন দুর্দান্ত। তিনিও তুলে নেন ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় হাফ সেঞ্চুরি। এই দুজনের অনবদ্য ব্যাটিংয়ে বিনা উইকেট হারিয়ে প্রথম সেশনে ১৫৭ রানের পুঁজি পায় স্বাগতিকরা।
মধ্যাহ্ন বিরতির পর পতন ঘটে স্বাগতিকদের প্রথম উইকেটের। দলীয় ১৭২ রানে আতিশা ফার্নান্দোর শিকার বনে সাজঘরে ফিরতে হয় ওপেনার মাহমুদুল হাসান জয়কে। মাঠ ছাড়ার আগে তার ব্যাট থেকে আসে ৫৮ রান।
সঙ্গীর বিদায়ের শোকে ভেঙে পড়েননি তামিম। তুলে নেন ক্যারিয়ারের দশম শতক। সেই সঙ্গে ১৬ ইনিংস পর দেখা মেলে অধরা সেই শতকের।
তামিম শতক পার করলেও ব্যাট হাতে আরও একবার হতাশাকে সঙ্গী করে মাঠ ছাড়তে হয় নাজমুল হোসেন শান্তকে। মাত্র ১ রান করে বিশ্ব ফার্নান্দোর কনকাশন বদলি কাসুন রাজিথার শিকার বনে মাঠ ছাড়তে হয় তাকে।
ব্যর্থতার বেড়াজাল ছিঁড়ে বের হতে ব্যর্থ হন অধিনায়ক মুমিনুল হকও। ২ রানে মাঠ ছাড়তে হয় তাকেও।
চা বিরতির ঠিক আগ মুহূর্তে কবজিতে আঘাত পান তামিম ইকবাল। ফলে বিরতির পর আর মাঠে নামা হয়নি তার। আঘাত পাওয়ার আগ পর্যন্ত তামিমের ব্যাট থেকে আসে ১৩৩ রান। চা বিরতির পর তামিমের পরিবর্তে মুশি মাঠে নামেন লিটন দাসকে সঙ্গে নিয়ে।
আরও পড়ুন:সাদা পোশাকে তামিমের সেঞ্চুরিটা অধরা ছিল ২০১৯ সাল থেকে। এরপর বেশ কয়েকবার শতকের কাছাকাছি গিয়েও সেটি ছোঁয়া হয়নি তার। ৭৪ রানে দুইবার, একবার ৯০ ও একবার ৯২ রানে থামতে হয় দেশসেরা এই ওপেনারকে।
অবশেষে এলো সেই কাঙ্ক্ষিত মুহূর্ত। তিন বছরের বেশি সময় পর সেঞ্চুরির দেখা পেলেন বাঁহাতি এই ওপেনার। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সিরিজের প্রথম টেস্টের তৃতীয় দিন মধ্যাহ্ন বিরতির পর দুর্দান্ত এক সেঞ্চুরি তুলে নিয়েছেন তামিম।
তার ব্যাটে ভর করে ৫৫ ওভারে ১৭৩ রান তুলেছে বাংলাদেশ। তামিম অপরাজিত আছেন ১০১ রানে। তার সঙ্গে মুমিনুল হক খেলছেন এক রানে।
বিনা উইকেটে ৭৬ রান নিয়ে দ্বিতীয় দিন শুরু করে প্রথম ঘণ্টাতে দলের স্কোরবোর্ডে তামিম-জয় মিলে যোগ করেন ৫৮ রান।
দলকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার পাশাপাশি তামিম তুলে নেন ক্যারিয়ারের ৩২তম অর্ধশতক। সঙ্গী জয়ও খেলতে থাকেন দুর্দান্ত। তিনিও তুলে নেন ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় হাফ সেঞ্চুরি। এই দুজনের অনবদ্য ব্যাটিংয়ে বিনা উইকেট হারিয়ে প্রথম সেশনে ১৫৭ রানের পুঁজি পায় স্বাগতিকরা।
মধ্যাহ্ন বিরতির পর পতন ঘটে স্বাগতিকদের প্রথম উইকেটের। দলীয় ১৭২ রানে আতিশা ফার্নান্দোর শিকার বনে সাজঘরে ফিরতে হয় ওপেনার মাহমুদুল হাসান জয়কে। মাঠ ছাড়ার আগে তার ব্যাট থেকে আসে ৫৮ রান।
সঙ্গীর বিদায়ের শোকে ভেঙে পড়েননি তামিম। তুলে নেন ক্যারিয়ারের দশম শতক। সেই সঙ্গে ১৬ ইনিংস পর দেখা মেলে অধরা সেই শতকের।
তামিম শতক পার করলেও ব্যাট হাতে আরও একবার হতাশাকে সঙ্গী করে মাঠ ছাড়তে হয় নাজমুল হোসেন শান্তকে। মাত্র ২ রান করে বিশ্ব ফার্নান্দোর কনকাশন বদলি কাসুন রাজিথার শিকার বনে মাঠ ছাড়তে হয় তাকে।
আরও পড়ুন:তামিম ইকবাল ও মাহমুদুল হাসান জয়ের দায়িত্বশীল ব্যাটিংয়ে চট্টগ্রাম টেস্টের তৃতীয় দিন প্রথম সেশন শেষে লঙ্কানদের চেয়ে ২৪০ রানে পিছিয়ে আছে স্বাগতিকরা। মধ্যাহ্ন বিরতিতে যাওয়ার আগ পর্যন্ত বাংলাদেশের সংগ্রহ বিনা উইকেটে ১৫৭ রান।
৮৯ রান নিয়ে ক্রিজে রয়েছেন তামিম ইকবাল। তার সঙ্গী জয় খেলছেন ৫৮ রান নিয়ে।
বিনা উইকেটে ৭৬ রান নিয়ে দ্বিতীয় দিন শুরু করে প্রথম ঘণ্টাতে দলের স্কোরবোর্ডে তামিম-জয় মিলে যোগ করেন ৫৮ রান।
দলকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার পাশাপাশি তামিম তুলে নেন ক্যারিয়ারের ৩২ তম অর্ধশতক। সঙ্গী জয়ও খেলতে থাকেন দুর্দান্ত। তিনিও তুলে নেন ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় হাফ সেঞ্চুরি। এই দুইজনের অনাবদ্য ব্যাটিংয়ে বিনা উইকেট হারিয়ে প্রথম সেশনে ১৫৭ রানের পুঁজি পায় স্বাগতিকরা।
এর আগে বিনা উইকেটে ৭৬ রান নিয়ে তৃতীয় দিনের খেলা শুরু করে বাংলাদেশ। ৩৯ রানে অপরাজিত ছিলেন তামিম ইকবাল; ৩১ রানে মাহমুদুল হাসান জয়।
প্রথম ইনিংসে শ্রীলঙ্কাকে ৩৯৭ রানে আটকে দেয় বাংলাদেশ।
আরও পড়ুন:চট্টগ্রাম টেস্টের দ্বিতীয় দিন চা বিরতি থেকে ফিরে শরীফুল ইসলামের বাউন্সার মাথায় আঘাত হানায় মাঠ ছাড়তে হয়েছিল লঙ্কান ক্রিকেটার বিশ্ব ফার্নান্দোকে। পরে আবার ব্যাট করতে ইনিংস শেষে নেমেছিলেন তিনি।
বোলিংও করেন আট ওভার। কিন্তু তৃতীয় দিন তাকে আর মাঠে নামায়নি টিম ম্যানেজমেন্ট।
ঘাড়ে বল লাগার বিষয়টিকে গুরুত্বসহকারে দেখছে শ্রীলঙ্কা দল। আর সে কারণে বাঁহাতি এই পেইসারের কনকাশন বদলি হিসেবে সাগরিকা টেস্টের তৃতীয় দিনে নামানো হয়েছে কাসুন রাজিথাকে।
দ্বিতীয় দিনে লঙ্কান টিম ম্যানেজমেন্ট থেকে জানানো হয়েছিল প্রয়োজনে ফার্নান্দোর কনকাশন বদলি নামানো হবে। তবে পরে বল হাতে নেমেছেন ফার্নান্দো। তৃতীয় দিনে নামানো হল তার কনকাশন বদলি।
সাগরিকা টেস্টের তৃতীয় দিনের প্রথম ঘণ্টাটা স্বপ্নের মতো কেটেছে বাংলাদেশের। দুই টাইগার ওপেনার মাহমুদুল হাসান জয় ও তামিম ইকবাল দলের স্কোরবোর্ডে তুলেছেন ১৩৪ রান। তৃতীয় দিনের প্রথম ঘণ্টায় এই দুজনের কল্যাণে রান আসে ৫৮।
প্রথম ইনিংসে এখনও শ্রীলঙ্কার চেয়ে ২৬৩ রান পিছিয়ে রয়েছে বাংলাদেশ।
সর্বশেষ টেস্টে ওপেনিং জুটিতে এমন ব্যাটিং দেখেছিল বাংলাদেশের ক্রিকেটভক্তরা ২০১৭ সালে। প্রতিপক্ষ ছিল এই শ্রীলঙ্কাই। সেবার লঙ্কানদের মাঠে সিরিজের প্রথম টেস্টে তামিম ইকবাল ও সৌম্য সরকার মিলে উদ্বোধনী জুটিতে গড়েছিলেন ১১৮ রানের পার্টনারশিপ।
এরপরের পাঁচ বছর বড় স্কোর আসছিল না উদ্বোধনী জুটি থেকে। অল্পতেই তাসের ঘরের মতো ভেঙে পড়তে থাকে প্রতি ম্যাচেই।
কিন্তু দীর্ঘ পাঁচ বছর পর তামিম ও জয় আবার ফিরিয়ে আনার ইঙ্গিত দেন সেই সোনালি দিনের।
প্রথম ঘণ্টা শেষে ৭৬ রানে অপরাজিত রয়েছেন তামিম। ৪৮ রানে তাকে সঙ্গ দিচ্ছেন জয়।
এর আগে বিনা উইকেটে ৭৬ রান নিয়ে তৃতীয় দিনের খেলা শুরু করে বাংলাদেশ। আগের দিনে ৩৯ রানে অপরাজিত তামিম দিনের শুরুতেই তুলে নেন টেস্ট ক্যারিয়ারের ৩২তম অর্ধশতক।
হাফ সেঞ্চুরি বাগিয়ে তিনি ব্যাট ছোটান সেঞ্চুরির দিকে। বড় সংগ্রহের পথে টেনে নিয়ে যেতে থাকেন দলকে।
প্রথম ইনিংসে শ্রীলঙ্কাকে ৩৯৭ রানে আটকে দেয় বাংলাদেশ। জবাবে দ্বিতীয় দিন শেষে বাংলাদেশের সংগ্রহ ছিল বিনা উইকেটে ৭৬ রান।
আরও পড়ুন:পাকিস্তানে তীব্র তাপদাহে খেলা শেষে হিট স্ট্রোকে মারা গেছেন এক ক্রিকেটার। মারা যাওয়া সেই ক্রিকেটারের নাম উমর খান। পাকিস্তানের স্থানীয় বিভিন্ন দলের হয়ে অর্থের বিনিময়ে খেলতেন তিনি।
উমর ছিলেন অলরাউন্ডার। একাধারে পেইস ও স্পিন দুই ধরণের বোলিংই করতে পারতেন তিনি। শনিবার পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যমে তার মৃত্যুর খবর প্রকাশিত হয়।
পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম জিও নিউজকে উমর খানের ভাতিজা তালহা জানান, শনিবার লান্ধিতে দিনে একটি ম্যাচ খেলার পর রাতে আবার আন্নুভাই পার্কে খেলতে গিয়েছিলেন উমর। দলের অধিনায়ককে তিনি অনুরোধ জানিয়েছিলেন তাকে যেন শেষ ওভার করতে দেয়া হয়।
তিনি আরও জানান, উমর বাঁহাতি স্পিনার ছিলেন, একইসঙ্গে পেইসও করতে পারতেন। দলকে ম্যাচ জিতিয়েছেন শেষ ওভারেই। ম্যাচ জেতানোর একটু পরই মাঠে পড়ে যান তিনি। পরে আব্বাসী শহীদ হাসপাতালে নেয়ার পর চিকিৎসকেরা জানান তার মৃত্যু হয়েছে।
জিওর প্রতিবেদনে আরও জানা যায়, উমরের স্ত্রী ক্যান্সারে আক্রান্ত। তার দুটি সন্তানও রয়েছে।
হাসপাতালের চিকিৎসকের বরাত দিয়ে জানা যায়, হাসপাতালে আনার আগেই উমরের মৃত্যু হয়েছিল। কিন্তু হাসপাতালের কর্তৃপক্ষ হিট স্ট্রোকের বিষয়টি মানতে নারাজ। তাদের দাবি, হার্ট অ্যাটাকে মৃত্যু হয়েছে তার। তবে পাকিস্তানি গণমাধ্যমগুলোর দাবি হিট স্ট্রোকেই মৃত্যু হয়েছে এই ক্রিকেটারের।
এই ঘটনার কিছুদিন আগেই করাচিতে হিটস্ট্রোকে এক ফুটবলারের মৃত্যুর খবর প্রকাশিত হয়েছিল সংবাদমাধ্যমে।
শনিবার সিন্ধু প্রদেশের জ্যাকোবাবাদে সর্বোচ্চ ৫১ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছিল। আর করাচিতে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে ৪৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আরও পড়ুন:সিরিজের প্রথম টেস্টের প্রথম দিন লঙ্কানদের স্কোরবোর্ডে রান ছিল ২৫৮, বিপরীতে পতন ঘটেছিল ৪টি উইকেটের। দ্বিতীয় দিন ছয় উইকেটে স্কোরবোর্ডে যোগ হয় ১৩৯ রান। সাকিব-নাঈমদের স্পিন তোপে ৩৯৭ রানেই গুটিয়ে যায় লঙ্কানদের ইনিংসের চাকা।
মূলত কিপটে বোলিংয়ের পরিকল্পনাতে সফল হওয়ায় কম রানে সফরকারীদের আটকে দেয়া সম্ভব হয়েছে বলে মনে করছেন জাতিয় দলের স্পিনার নাঈম হাসান। ম্যাচ শেষে সংবাদসম্মেলনে এমনটাই জানান তিনি।
তিনি বলেন, ‘উইকেটটা আসলে খুবই ভালো। আমাদের রান ছাড়া বোলিং করার প্ল্যানিং ছিল। ওখানে যদি এক রান হয়ে যায়, তাহলে তাতে প্যানিক করা যাবে না। সাকিব ভাই যেমনটা আমাকে বলেছিল। বাউন্ডারি ছাড়া ওভার করার প্ল্যান ছিল।’
উইকেটের ভালো জায়গায় বোলিংয়ের চিন্তা ছিল জানিয়ে তিনি বলে, ‘বেশি ফ্লাইট দিলে বোলিং খারাপ হত। আমি চেষ্টা করেছি ভালো জায়গায় একটু জোরে বল করার। আমাদের সবারই চেষ্টা ছিল রান ছাড়া বোলিং করার। লাইন টু লাইন বোলিং করার। উইকেটকে ঠিকভাবে ব্যবহার করার। মেইন ইচ্ছাটাই ছিল রান ছাড়া বোলিংয়ের।’
লঙ্কানদের প্রথম ইনিংসে করা ৩৯৭ রানের জবাবে বিনা উইকেটে ৭৬ রান তুলে দ্বিতীয় দিন শেষ করেছে বাংলাদেশ। এখনও সফরকারীদের চেয়ে ৩২১ রানে পিছিয়ে আছে মুমিনুলবাহিনী।
মন্তব্য