× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য ইভেন্ট শিল্প উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ কী-কেন ১৫ আগস্ট আফগানিস্তান বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও ক্রিকেট প্রবাসী দক্ষিণ এশিয়া আমেরিকা ইউরোপ সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ শারীরিক স্বাস্থ্য মানসিক স্বাস্থ্য যৌনতা-প্রজনন অন্যান্য উদ্ভাবন আফ্রিকা ফুটবল ভাষান্তর অন্যান্য ব্লকচেইন অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

খেলা
Despite fighting all day Bangladesh could not avoid a big defeat
google_news print-icon

লড়াই করেও বড় হার এড়াতে পারল না বাংলাদেশ

লড়াই-করেও-বড়-হার-এড়াতে-পারল-না-বাংলাদেশ
সাকিবকে ফিরিয়ে পাকিস্তানি ক্রিকেটারদের উল্লাস। ছবি: এএফপি
শেষ পর্যন্ত ২০৫ রানে থামে বাংলাদেশের ইনিংসের চাকা। আর পাকিস্তান সেই সঙ্গে পেয়ে যায় ইনিংস ও ৮ রানের বড় জয়। সাকিব দলের পক্ষে করেন সর্বোচ্চ ৬৩।

হারে শুরু, হারে শেষ। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে বাংলাদেশের হারের ধারা অব্যাহত থাকল পাকিস্তান সিরিজে এসেও। টি-টোয়েন্টি সিরিজের পর এবার বাংলাদেশকে ক্লিন সুইপ হতে হয়েছে টেস্ট সিরিজে।

সিরিজের দ্বিতীয় ও শেষ টেস্টে ইনিংস ও ৮ রানে পরাজিত হয়েছে মুমিনুল বাহিনী। আর এর ফলে টানা ১০টি ম্যাচে জয়ের দেখা না পেয়েই মাঠ ছাড়তে হলো ডমিঙ্গো শিষ্যদের।

শেরেবাংলার উইকেটকে ধরা হয় স্পিনারদের স্বর্গভূমি। কিন্তু পাকিস্তানের বিপক্ষে সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টে এসে সব বাংলাদেশের বেলায় যেন বদলে গেল ভোজবাজির মতো।

যে উইকেটে টাইগার স্পিনারদের ধারহীন আক্রমণ ছিল, সে উইকেটেই পাকিস্তানের স্পিনারদের ভয়াল থাবা দেখলেন লিটন-মুশফিকরা।

এক সাজিদ খানেই ধসে পড়ল স্বাগতিকদের ব্যাটিং লাইনআপ। একাই ৮ উইকেট নিয়ে প্রথম ইনিংসে ফলোঅনে ফেলেন বাংলাদেশকে।

প্রথম ইনিংসে পাকিস্তানের করা ৩০০ রানের জবাবে ব্যাট করতে নেমে চতুর্থ দিনে বাংলাদেশ হারায় ৭ উইকেট।

পঞ্চম দিনের প্রথম আধা ঘণ্টার ভেতর পাকিস্তানি বোলারদের সামলাতে না পেরে ৮৭ রানে শেষ হয় স্বাগতিকদের প্রথম ইনিংস। বাকি লড়াই ছিল ইনিংস পরাজয় এড়ানোর ও ড্রয়ের।

প্রথম ইনিংসে বাংলাদেশের সর্বনাশের শুরু হয় সাজিদ খানের হাত ধরে। আর সাকিবের উইকেট পতনের মধ্য দিয়ে সেই সাজিদ খানেই শেষ হয় সম্ভাবনা।

প্রথম ইনিংসে স্পিন বিষে নীল হয়ে স্বাগতিকরা দ্বিতীয় ইনিংসের শুরুতে নাজেহাল হয় পাকিস্তানের পেস তোপের সামনে। ২৫ রান তুলতেই সাজঘরে ফিরে যান জয়, সাদমান, শান্ত ও মুমিনুল।

আর এর ফলে প্রথম সেশনে দুই ইনিংস মিলিয়ে ৭ উইকেট হারিয়ে বসে বাংলাদেশ।

একের পর এক উইকেট পতনে দিশা হারায় বাংলাদেশ। এমন সময় দায়িত্বশীল ব্যাটিংয়ে ৭৩ রানের জুটিতে প্রতিরোধ গড়েন মুশফিকুর রহিম ও লিটন দাস ।

মধ্যাহ্ন বিরতি থেকে ফিরে প্রতিরোধ গড়ে তোলা জুটি ভাঙে সাজিদের কল্যাণে। ৮১ বলে ৪৫ করা লিটনকে ফিরিয়ে ব্রেক থ্রু দেন এ স্পিনার।

এরপর মুশফিকুর রহিমকে সঙ্গে নিয়ে রানের গতি বাড়িয়ে দেন সাকিব আল হাসান। মুশফিকের সঙ্গে ষষ্ঠ উইকেটে ৪৯ রানের জুটি গড়ে পরিস্থিতি সামাল দেন বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার। ইনিংস ব্যবধানে হার এড়ানোর কাছাকাছি নিয়ে যান দলকে।

রানের গতি বাড়াতে গিয়ে নিজের উইকেট বিলিয়ে দিয়ে আসেন মুশফিকুর রহিম।

চা বিরতির ঠিক আগ মুহূর্তে রান আউটের শিকার হয়ে মাঠ ছাড়েন তিনি। সাজঘরে ফেরার আগে তার ব্যাট থেকে আসে ৪৮ রানের ইনিংস। সাকিব-মুশির ৪৯ রানের জুটিতে ভর করে পাকিস্তানের চেয়ে ৬৬ রানে পিছিয়ে থেকে চা বিরতিতে যায় বাংলাদেশ।

উইকেটের এক প্রান্ত আগলে ধরে পাকিস্তানের বোলিং আক্রমণের বিপক্ষে বাকি সময়ে প্রায় একাই লড়েন সাকিব আল হাসান। দেখেশুনে খেলার পাশাপাশি এ অলরাউন্ডার পূর্ণ করেন তার ২৬তম টেস্ট ফিফটি।

ফিফটির সঙ্গে সাকিব পূর্ণ করেন টেস্ট ক্রিকেটে চার হাজার রান। একই সঙ্গে চার হাজার রান ও ২০০ উইকেটের ডাবল অর্জন করা ষষ্ঠ ক্রিকেটার বনে যান তিনি।

তবে এই অর্জনে তিনিই দ্রুততম। সাকিব এই ডাবল অর্জন করেন ৫৯ টেস্টে।

মিরাজের সঙ্গে জুটি বেঁধে সাকিব দলকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছিলেন ড্রয়ের দিকে। কিন্তু বেরসিকের মতো বাবর আজম বাধা দেন সেখানে। দুজনের গড়া ৫১ রানের জুটি ভাঙেন মিরাজকে ফিরিয়ে।

পরের ওভারে সাজিদের শিকার হয়ে মাঠ ছাড়তে হয় বাংলাদেশের শেষ ভরসা সাকিবকে। দুর্দান্ত এক ডেলিভারিতে ৬৩ রান করা সাকিবকে ফিরিয়ে সাজিদ অনেকটা নিশ্চিত করেন স্বাগতিকদের পরাজয়।

এরপর আর প্রভাব রাখতে পারেননি জাতীয় দলের টেইল এন্ডাররা। কমিয়েছেন শুধু পরাজয়ের ব্যবধান।

শেষ পর্যন্ত ২০৫ রানে থামে বাংলাদেশের ইনিংসের চাকা। আর পাকিস্তান সেই সঙ্গে পেয়ে যায় ইনিংস ও ৮ রানের বড় জয়।

এর আগে ঢাকা টেস্টের শুরু দিন থেকেই শেরেবাংলায় ছিল বৃষ্টিবাধা। প্রথম দিন আলোক-স্বল্পতায় ৩৩ ওভার খেলা কম হলেও দ্বিতীয় দিন খেলা হয়েছিল মোটের ওপর সাড়ে ছয় ওভার।

আর তৃতীয় দিন পুরোটাই গিয়েছিল বৃষ্টির পেটে। চতুর্থ দিন দেড় ঘণ্টা দেরিতে খেলা শুরু হয়। শুরুতে দ্রুত ২ উইকেট তুলে নিলেও পাকিস্তানের রানের চাকার গতি কমাতে পারছিলেন না বাংলাদেশি বোলাররা।

আর দায়িত্বহীন বোলিংয়ের কারণে বাংলাদেশের সামনে ৩০০ রানের পুঁজি দাঁড় করায় পাকিস্তান।

দুই ইনিংস মিলিয়ে ১২ উইকেট নিয়ে ম্যাচসেরা নির্বাচিত হন সাজিদ খান।

আরও পড়ুন:
সাকিবের বিদায়ে ইনিংস হারের মুখে বাংলাদেশ
ফিফটির সঙ্গে রেকর্ডের পাতায় সাকিব
চা-বিরতির আগে মুশফিককে হারানোর ধাক্কা
লিটনের প্রতিরোধ ভাঙলেন সাজিদ
ইনিংস হারের শঙ্কা নিয়ে মধ্যাহ্ন বিরতিতে বাংলাদেশ

মন্তব্য

আরও পড়ুন

খেলা
Umpire Beach on ICCs Elite Panel

আইসিসির এলিট প্যানেলে আম্পায়ার সৈকত

আইসিসির এলিট প্যানেলে আম্পায়ার সৈকত প্রথম বাংলাদেশি আম্পায়ার হিসেবে এ কীর্তি গড়েছেন শরফুদ্দৌলা ইবনে শহিদ সৈকত। ছবি: আইসিসি
কিছুদিন আগে অবসরে যাওয়া আইসিসির এলিট প্যানেলের আম্পায়ার মারাইস ইরাসমাসের স্থলাভিষিক্ত হয়েছেন সৈকত। এক্ষেত্রে বড় ভূমিকা রেখেছেন আইসিসির ওয়াসিম খান, সঞ্জয় মাঞ্জরেকার, টনি হিল ও মাইক রাইলি।

প্রথম বাংলাদেশি আম্পায়ার হিসেবে আইসিসির এলিট প্যানেলে জায়গা করে নিয়েছেন শরফুদ্দৌলা ইবনে শহিদ সৈকত। এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে সৈকতের এ কীর্তির বিষয়টি নিশ্চিত করেছে আইসিসি।

বৃহস্পতিবার আইসিসি প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, আইসিসির বার্ষিক পর্যবেক্ষণ ও নির্বাচন প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে সৈকতকে আন্তর্জাতিক আম্পায়ার প্যানেল থেকে এলিট প্যানেলে উন্নীত করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।

সম্প্রতি আইসিসি আম্পায়ারদের ‘ইমার্জিং’ প্যানেলের ওপরের দিকে ছিলেন সৈকত। সেখান থেকে যে কয়জন আম্পায়ার এলিট প্যানেলে জায়গা পাওয়ার দৌড়ে ছিলেন, তাদের চেয়ে এগিয়েই ছিলেন তিনি।

কিছুদিন আগে আইসিসির এলিট প্যানেলের আম্পায়ার মারাইস ইরাসমাস অবসরে গেছেন। তার অবসরের পর জায়গাটি ফাঁকা পড়ে ছিল। সেই জায়গায় সুযোগ পেয়েছেন সৈকত।

এক্ষেত্রে আইসিসির জেনারেল ম্যানেজার-ক্রিকেট ওয়াসিম খান (চেয়ারম্যান), সাবেক খেলোয়াড় ও ধারাভাষ্যকার সঞ্জয় মাঞ্জরেকার, নিউজিল্যান্ডের সাবেক আম্পায়ার টনি হিল এবং কনসালট্যান্ট অফিসিয়েটিং এক্সপার্ট মাইক রাইলি বড় ভূমিকা রেখেছেন।

কারণ তাদের পরামর্শেই আইসিসি এলিট প্যানেলের দরজা খুলে গেছে সৈকতের। তারা আইসিসির একটি নির্বাচক প্যানেলে আছেন। তাদের ওপরই দায়িত্ব ছিল এলিট প্যানেলের জন্য একজন আম্পায়ারকে নির্বাচিত করার।

এলিট প্যানেলে যোগ দিতে পেরে দারুণ আনন্দিত সৈকত।

আইসিসিকে দেয়া তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় তিনি বলেন, ‘আমার দেশের প্রথম আম্পায়ার হিসেবে এই প্যানেলে আসতে পারাটা আমার জন্য বিশেষ কিছু। আমার ওপর যে আস্থা রাখা হয়েছে তার প্রতিদান দেয়ার চেষ্টা করব। কয়েক বছর ধরে আমি যে অভিজ্ঞতা অর্জন করেছি তার মাধ্যমে সামনে দিনের চ্যালেঞ্জ নিতে আমি প্রস্তুত।’

২০১০ সালে বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা সিরিজে আম্পায়ার হিসেবে অভিষেক হয় সৈকতের। এরই মধ্যে পুরুষদের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথম বাংলাদেশি আম্পায়ার হিসেবে ইতোমধ্যে একশর বেশি ম্যাচ পরিচালনা করে ফেলেছেন তিনি।

আইসিসি নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপ ও অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপে দায়িত্ব পালনের মতো অভিজ্ঞতাও তার ঝুলিতে রয়েছে। সম্প্রতি অনুষ্ঠিত ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও অস্ট্রেলিয়ার মধ্যকার টেস্ট সিরিজে আম্পায়ার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন বাংলাদেশের এই আম্পায়ার।

শুধু তা-ই নয়, গত বছর ভারতে অনুষ্ঠিত ওয়ানডে বিশ্বকাপে প্রথমবারের মতো কোনো বাংলাদেশি আম্পায়ার হিসেবে প্রতিনিধিত্ব করেন তিনি।

এক নজরে আইসিসির এলিট প্যানেল অফ আম্পায়ার ও ম্যাচ রেফারি

আম্পায়ার: কুমার ধর্মসেনা (শ্রীলঙ্কা), ক্রিস্টোফার গ্যাফানি (নিউজিল্যান্ড), মাইকেল গফ (ইংল্যান্ড), অ্যাড্রিয়ান হোল্ডস্টক (দক্ষিণ আফ্রিকা), রিচার্ড ইলিংওয়ার্থ (ইংল্যান্ড), রিচার্ড কেটলবরো (ইংল্যান্ড), নিতিন মেনন (ভারত), আহসান রাজা (পাকিস্তান), পল রাইফেল (অস্ট্রেলিয়া), শরফুদ্দৌলা ইবনে শহীদ (বাংলাদেশ), রডনি টাকার (অস্ট্রেলিয়া) এবং জোয়েল উইলসন (ওয়েস্ট ইন্ডিজ)।

ম্যাচ রেফারি: ডেভিড বুন (অস্ট্রেলিয়া), জেফ ক্রো (নিউজিল্যান্ড), রঞ্জন মাদুগালে (শ্রীলঙ্কা), অ্যান্ড্রু পাইক্রফট (জিম্বাবুয়ে), রিচি রিচার্ডসন (ওয়েস্ট ইন্ডিজ) এবং জাভাগাল শ্রীনাথ (ভারত)।

আরও পড়ুন:
প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে নাহিদার ইতিহাস
শ্রীলঙ্কার সদস্যপদ স্থগিত করল আইসিসি

মন্তব্য

খেলা
Bangladesh is a whitewash for Australian girls

অস্ট্রেলিয়ার মেয়েদের কাছে হোয়াইটওয়াশ হলো বাংলাদেশ

অস্ট্রেলিয়ার মেয়েদের কাছে হোয়াইটওয়াশ হলো বাংলাদেশ ছবি: সংগৃহীত
বুধবার সিরিজের তৃতীয় ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার কাছে ৮ উইকেটে হেরেছে বাংলাদেশ। প্রথম ওয়ানডে ১১৮ রানে এবং দ্বিতীয় ম্যাচে ৬ উইকেটে হেরেছিল টাইগ্রেসরা।

অস্ট্রেলিয়ার কাছে তিন ম্যাচ ওয়ানডে সিরিজে হোয়াইটওয়াশ হলো বাংলাদেশ নারী দল।

বুধবার সিরিজের তৃতীয় ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার কাছে ৮ উইকেটে হেরেছে বাংলাদেশ। প্রথম ওয়ানডে ১১৮ রানে এবং দ্বিতীয় ম্যাচে ৬ উইকেটে হেরেছিল টাইগ্রেসরা।

অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথমবারের মতো দ্বিপাক্ষীক ওয়ানডে সিরিজ খেলতে নেমেই হোয়াইটওয়াশের লজ্জা পেল নিগার সুলতানার দল। এই প্রথমবার ঘরের মাঠে প্রথম কোন ওয়ানডে সিরিজে হোয়াইটওয়াশ হলো টাইগ্রেসরা। তবে নিজেদের ওয়ানডে ইতিহাসে তিন ম্যাচের সিরিজে এই নিয়ে তৃতীয়বার হোয়াইটওয়াশ হলো বাংলাদেশ। এর আগে ভারত ও দক্ষিণ আফ্রিকা নারী দলের কাছে ৩-০ ব্যবধানে সিরিজ হেরেছিলো টাইগ্রেসরা।

মিরপুর শেরে বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে হোয়াইটওয়াশ এড়ানোর ম্যাচে সিরিজে প্রথমবার টস হেরে আগে ব্যাট করতে নামে বাংলাদেশ। ইনিংসের দ্বিতীয় ওভারের চতুর্থ বলে খালি হাতে সাজঘরে ফেরেন ওপেনার সুমাইয়া আকতার। পরের ওভারে সাজঘরের পথ ধরেন আরেক ওপেনার ৫ রান করা ফারজানা হক।

৮ রানে ২ ওপেনারকে হারানোর পর জুটি গড়ার চেষ্টা করেন মুরশিদা খাতুন ও অধিনায়ক নিগার সুলতানা। কিন্তু ২৮ বলে ১৬ রানের বেশি যোগ করতে পারেননি দুজন। ২১ বলে ১টি চারে ৮ রানে তৃতীয় ব্যাটার হিসেবে আউট হন মুরশিদা।

১১তম ওভারে জোড়া উইকেট হারায় বাংলাদেশ। পাঁচ নম্বরে নামা রিতু মনি ১ ও ফাহিমা খাতুন খালি হাতে বিদায় নেন। এতে ৩২ রানে ৫ উইকেট হারিয়ে মহাবিপদে পড়ে বাংলাদেশ। এ অবস্থায় দলকে লড়াইয়ে ফেরানোর চেষ্টা করেন নিগার ও স্বর্ণা আকতার। সাবধানে জুটি গড়ার চেষ্টা করছিলেন তারা।

কিন্তু দলীয় ৫৩ রানে বিচ্ছিন্ন নিগার ও স্বর্ণা। ২টি চারে ৩৯ বলে ১৬ রান করেন নিগার। জুটিতে ৩৯ বলে ২১ রান যোগ করেন নিগার ও স্বর্ণা।

এরপর ১০ রানের ব্যবধানে আরও ৩ উইকেট হারিয়ে গুটিয়ে যাবার দ্বারপ্রান্তে পৌঁছে যায় বাংলাদেশ। ৬৩ রানে নবম উইকেট পতন হয় তাদের। কিন্তু দশম উইকেটে অস্ট্রেলিয়ার বোলারদের উপর চড়াও হন শেষ দুই ব্যাটার সুলতানা খাতুন ও মারুফা আকতার। তাদের মারমুখী ব্যাটিংয়ে ১শর রানের এগিয়ে যেতে থাকে বাংলাদেশ। কিন্তু ২৭তম ওভারের দ্বিতীয় বলে সুলতানা আউট হলে ৮৯ রানে অলআউট হয় বাংলাদেশ। শেষ উইকেটে ২২ বল খেলে ইনিংসে সর্বোচ্চ ২৬ রানের জুটি গড়েন সুলতানা-মারুফা। ২টি চারে ১০ রানে সুলতানা আউট হলেও ১টি বাউন্ডারিতে ১৫ রানে অপরাজিত থাকেন মারুফা। অস্ট্রেলিয়ার কিম গ্যারেথ ১১ রানে ও অ্যাশলে গার্ডনার ২৫ রানে ৩টি করে উইকেট নেন।

৯০ রানের সহজ টার্গেটে খেলতে নেমে ২ উইকেট হারিয়ে ১৮৯ বল বাকী রেখেই ম্যাচ জিতে নেয় অস্ট্রেলিয়া নারী দল। নবম ওভারে অস্ট্রেলিয়ার প্রথম উইকেট শিকার করেন অফ-স্পিনার সুলতানা। ফোবি লিচফিল্ডকে ১২ রানে আউট করেন সুলতানা। ১৩তম ওভারে অস্ট্রেলিয়ার অধিনায়ক অ্যালিসা হিলিকে ৩৩ রানে আউট করেন লেগ-স্পিনার রাবেয়া খান। তৃতীয় উইকেটে অবিচ্ছিন্ন ৩৯ রান যোগ করে অস্ট্রেলিয়ার জয় নিশ্চিত করেন এলিসা পেরি ও বেথ মুনি। পেরি ২৭ ও মুনি ২১ রানে অপরাজিত থাকেন। বাংলাদেশের সুলতানা ও রাবেয়া ১টি করে উইকেট নেন। ম্যাচ সেরা হন গ্যারেথ ও সিরিজ সেরার পুরস্কার জিতেন গার্ডনার।

সিরিজটি নারী চ্যাম্পিয়নশিপের অংশ ছিলো। এখন অবধি ১৮ ম্যাচে ২৮ পয়েন্ট নিয়ে টেবিলের শীর্ষে আছে অস্ট্রেলিয়া। সমানসংখ্যাক ম্যাচে ১৩ পয়েন্ট নিয়ে টেবিলের সপ্তমস্থানে আছে বাংলাদেশ। আগামী ৩১ মার্চ থেকে মিরপুরের ভেন্যুতে তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ শুরু করবে বাংলাদেশ ও অস্ট্রেলিয়া।

মন্তব্য

খেলা
Hathurusinghe is leaving for Australia for the second Test

দ্বিতীয় টেস্ট রেখে অস্ট্রেলিয়া যাচ্ছেন হাথুরুসিংহে

দ্বিতীয় টেস্ট রেখে অস্ট্রেলিয়া যাচ্ছেন হাথুরুসিংহে টাইগারদের হেড কোচ চন্ডিকা হাথুরুসিংহে। ছবি: সংগৃহীত
ব্যক্তিগত কারণে অস্ট্রেলিয়া যাচ্ছেন তিনি।

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে দুই ম্যাচ টেস্ট সিরিজের দ্বিতীয় ম্যাচে দলের সঙ্গে থাকছেন না হেড কোচ চন্ডিকা হাথুরুসিংহে। ব্যক্তিগত কারণে অস্ট্রেলিয়া যাচ্ছেন তিনি।

বুধবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য দিয়ে বিসিবি জানায়, দ্বিতীয় টেস্টে হাথুরুসিংহের পরিবর্তে দায়িত্ব পালন করবেন সহকারী কোচ নিক পোথাস।

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজে ২-১ ব্যবধানে হারলেও ওয়ানডে সিরিজ ২-১ ব্যবধানে জেতে বাংলাদেশ। এরপর সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টেস্ট সিরিজের প্রথম ম্যাচে ৩২৮ রানের বড় ব্যবধানে হারে টাইগাররা।

আগামী ৩০শে মার্চ চট্টগ্রামে মাঠে গড়াবে সিরিজের দ্বিতীয় টেস্ট। এই টেস্টের জন্য দলে ডাক পেয়েছেন সাকিব আল হাসান ও হাসান মাহমুদ।

আরও পড়ুন:
বিসিবির কেন্দ্রীয় চুক্তিতে মাহমুদউল্লাহ, নেই তামিম
সব ফরম্যাটে অধিনায়ক শান্ত, বিসিবির একাধিক পদে পরিবর্তন
এক বছরেও উইকেট চেনা হলো না হাথুরুর

মন্তব্য

খেলা
Shakib Hasan Mahmud returned to the team for the second Test

দ্বিতীয় টেস্টে দলে ফিরলেন সাকিব ও হাসান মাহমুদ

দ্বিতীয় টেস্টে দলে ফিরলেন সাকিব 
ও হাসান মাহমুদ ছবি: সংগৃহীত
সাকিব ফেরায় কপাল পুড়েছে তৌহিদ হৃদয়ের। ফলে লাল বলের ক্রিকেটে অভিষেকের অপেক্ষাটা তার আরও দীর্ঘ হচ্ছে।

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সিরিজের দ্বিতীয় ও শেষ টেস্টের জন্য দল ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। এই টেস্টে দলে ফিরছেন সাকিব আল হাসান, ফেরানো হয়েছে পেসার হাসান মাহমুদকেও।

সাকিব ফেরায় কপাল পুড়েছে তৌহিদ হৃদয়ের। ফলে লাল বলের ক্রিকেটে অভিষেকের অপেক্ষাটা তার আরও দীর্ঘ হচ্ছে।

আগামী ৩০ মার্চ থেকে চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে শুরু হবে দ্বিতীয় ও শেষ টেস্ট। প্রথম ম্যাচে শোচনীয় হারের পর সাকিব দলে ফেরায় তাই দলের আত্মবিশ্বাস কিছুটা হলেও বাড়বে।

গত এপ্রিলে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে সবশেষ টেস্ট খেলেছেন সাকিব। এরপর বিশ্রাম ও চোটের কারণে প্রায় এক বছর সাদা পোশাকে মাঠে নামা হয়নি তার। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সীমিত ওভারের সিরিজেও বিশ্রামে ছিলেন এ অলরাউন্ডার।

লঙ্কানদের বিপক্ষে ব্যাটে-বলে সাকিবের পরিসংখ্যানটা দারুণ। এই ফরম্যাটে ৯ টেস্ট ম্যাচে ১ সেঞ্চুরি ও ৪ হাফ সেঞ্চুরিতে ৩৮.১৮ গড়ে ৬১১ রান করেছেন সাকিব। এছাড়া বল হাতে নিয়েছেন ৩৮ উইকেট।

এ ছাড়াও দ্বিতীয় টেস্টের দল থেকে বাদ পড়েছেন পেসার মুশফিক হাসান। প্রথম ম্যাচে না খেললেও চট্টগ্রাম টেস্টের আগে চোটে পড়েছেন তিনি। গোড়ালির চোটের কারণে তিনি ছিটকে যাওয়ায় তার স্থলাভিষিক্ত হয়েছেন হাসান মাহমুদ।

চট্টগ্রাম টেস্টে বাংলাদেশ স্কোয়াড

নাজমুল হোসেন শান্ত (অধিনায়ক), জাকির হাসান, মাহমুদুল হাসান জয়, সাদমান ইসলাম, লিটন দাস, মুমিনুল হক, সাকিব আল হাসান, শাহাদাত হোসেন দিপু, মেহেদী হাসান মিরাজ, নাঈম হাসান, তাইজুল ইসলাম, শরিফুল ইসলাম, খালেদ আহমেদ, নাহিদ রানা ও হাসান মাহমুদ।

আরও পড়ুন:
সিলেট টেস্টে শোচনীয় হার বাংলাদেশের

মন্তব্য

খেলা
Bangladeshs miserable defeat in the Sylhet Test

সিলেট টেস্টে শোচনীয় হার বাংলাদেশের

সিলেট টেস্টে শোচনীয় হার বাংলাদেশের সফরকারীদের পক্ষে বাংলাদেশ শিবিরে ধস নামান কাসুন রাজিথা, যিনি ১৪ ওভার বল করে ৫৬ রান খরচায় তুলে নেন পাঁচটি উইকেট। ছবি: এএফপি
শ্রীলঙ্কার দেয়া ৫১১ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে চতুর্থ দিন সোমবার পার না হতেই ৩২৮ রানে হেরেছে স্বাগতিকরা।

সিলেটে শুক্রবার শুরু হওয়া টেস্টের এক দিন বাকি থাকতেই শোচনীয় পরাজয় বরণ করতে হয়েছে বাংলাদেশকে।

শ্রীলঙ্কার দেয়া ৫১১ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে চতুর্থ দিন সোমবার পার না হতেই ৩২৮ রানে হেরেছে স্বাগতিকরা।

সফরকারীদের পক্ষে বাংলাদেশ শিবিরে ধস নামান কাসুন রাজিথা, যিনি ১৪ ওভার বল করে ৫৬ রান খরচায় তুলে নেন পাঁচটি উইকেট। এ ছাড়া বিশ্ব ফার্নান্দো তিনটি ও লাহিরু কুমারা পান দুটি করে উইকেট।

টস হেরে প্রথম ইনিংসে আগে ব্যাট করতে নামা শ্রীলঙ্কা করেছিল ২৮০ রান। জবাবে নিজেদের প্রথম ইনিংসে সব উইকেট হারিয়ে ১৮৮ রান তুলতে সক্ষম হয় বাংলাদেশ।

প্রথম ইনিংসে ধনঞ্জয় ডি সিলভার ১০২ রানের পর দ্বিতীয়টিতে তার ব্যাট থেকে আসে ১০৮ রান। দলের টেস্ট অধিনায়কের জোড়া এ শতকের সুবাদে দুই ইনিংসেই রানের ভিত মজবুত করার সুযোগ পায় সফরকারীরা।

দ্বিতীয় ইনিংসে ৪১৮ করে পাঁচ শর বেশি রানের লিড নিয়ে জয় প্রায় নিশ্চিত করে ফেলে শ্রীলঙ্কা।

দলটির দেয়া বিশাল এ লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে প্রথম ইনিংসের চেয়ে কম ১৮২ রান করে হার নিয়ে মাঠ ছাড়ে স্বাগতিকরা।

প্রথম টেস্টে পরপর দুই সেঞ্চুরি করে দলের জয়ে মূল ভূমিকা রাখা ধনঞ্জয় ডি সিলভা হয়েছেন প্লেয়ার অফ দ্য ম্যাচ।

আরও পড়ুন:
সিলেটে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত বেড়ে ৬
উদ্ভাবনী পদমর্যাদায় ‘ইনফেকশাস-ডিজিজ’ বিষয়ে প্রথম স্থান সিকৃবির
সিলেটে শনিবার রাত দশটা থেকে ৮ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে থাকবে না
কথা রাখতে পারেননি মেয়র, উচ্ছেদ হয়নি হকার
পাথরে ফুটেছে ফুল

মন্তব্য

খেলা
Sri Lanka lead by two and a half hundred

আড়াই শ ছাড়াল শ্রীলঙ্কার লিড

আড়াই শ ছাড়াল শ্রীলঙ্কার লিড দ্বিতীয় ইনিংসেও হেসেছে ধনঞ্জয় ডি সিলভার ব্যাট। ছবি: এএফপি
দ্বিতীয় ইনিংসে দলীয় ১৯ রানে নিশান মাদুশকা আউট হওয়ার পর ৩২ রানে প্যাভিলিয়নে ফেরেন কুশল মেন্ডিস। এ ছাড়া ৬০ রানের মাথায় অ্যাঞ্জেলো ম্যাথিউস ও ৬৪ রানের সময় প্যাভিলিয়নে ফেরেন দিনেশ চান্ডিমাল। এমন পরিস্থিতিতে দলের হাল ধরেন দিমুথ করুণারত্নে। তার ৫২ রানের সুবাদে ধীরে ধীরে রান বাড়তে থাকে শ্রীলঙ্কার। এর সঙ্গে অপরাজিত দুই ব্যাটার ধনঞ্জয় ডি সিলভার ৫৪ ও কামিন্দু মেন্ডিসের ২৫ রান লিড বাড়াচ্ছে সফরকারীদের।

সিলেট টেস্টের দ্বিতীয় ইনিংসে বিশাল সংগ্রহ করতে না পারলেও এরই মধ্যে আড়াই শর বেশি রানের লিড নিয়েছে শ্রীলঙ্কা।

ম্যাচের তৃতীয় দিন রোববার এ প্রতিবেদন লেখার সময় ৫১ ওভার শেষে ছয় উইকেট হারিয়ে ১৭৭ রান করে সফরকারী দলটি।

টস হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে প্রথম ইনিংসে ২৮০ রানে থামে শ্রীলঙ্কার ব্যাটিংয়ের চাকা। জবাবে নিজেদের প্রথম ইনিংসে ১৮৮ রানে গুটিয়ে যায় বাংলাদেশ।

দুই শর আগেই স্বাগতিকদের সব উইকেট তুলে নেয়া শ্রীলঙ্কা লিড পায় ৯২ রানের, তবে প্রায় ১০০ রানে এগিয়ে থাকা দলটি দ্বিতীয় ইনিংসের শুরুতে ব্যাটিংয়ে দাপট দেখাতে পারেনি।

দলীয় ১৯ রানে নিশান মাদুশকা আউট হওয়ার পর ৩২ রানে প্যাভিলিয়নে ফেরেন কুশল মেন্ডিস। এ ছাড়া ৬০ রানের মাথায় অ্যাঞ্জেলো ম্যাথিউস ও ৬৪ রানের সময় প্যাভিলিয়নে ফেরেন দিনেশ চান্ডিমাল।

এমন পরিস্থিতিতে দলের হাল ধরেন দিমুথ করুণারত্নে। তার ৫২ রানের সুবাদে ধীরে ধীরে রান বাড়তে থাকে শ্রীলঙ্কার। এর সঙ্গে অপরাজিত দুই ব্যাটার ধনঞ্জয় ডি সিলভার ৫৪ ও কামিন্দু মেন্ডিসের ২৫ রান লিড বাড়াচ্ছে সফরকারীদের।

এর আগে প্রথম ইনিংসে সেঞ্চুরি হাঁকিয়েছিলেন ধনঞ্জয় ডি সিলভা।

আরও পড়ুন:
প্রথম ইনিংসে দুই শর আগে গুটিয়ে গেল বাংলাদেশ
২৪৮ রানে পিছিয়ে থেকে দ্বিতীয় দিন শুরু বাংলাদেশের
২৪৮ রানে পিছিয়ে থেকে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
২৮০ রানে শ্রীলঙ্কাকে আটকাল বাংলাদেশ
কামিন্দু ধনঞ্জয়ের জোড়া ফিফটিতে ঘুরে দাঁড়াল শ্রীলঙ্কা

মন্তব্য

খেলা
Bangladesh collapsed in the first innings two centuries ago
সিলেট টেস্ট

প্রথম ইনিংসে দুই শর আগে গুটিয়ে গেল বাংলাদেশ

প্রথম ইনিংসে দুই শর আগে গুটিয়ে গেল বাংলাদেশ তাইজুল ইসলামের ৪৭ ছাড়া উল্লেখযোগ্য রান করতে পারেননি কেউই। ছবি: এএফপি
তাইজুল ইসলামের ৪৭ ছাড়া উল্লেখযোগ্য রান করতে পারেননি কেউই। এর ফলে ৯২ রানে পিছিয়ে থেকেই প্রথম ইনিংসে থামতে হয় টাইগারদের।

সিলেট টেস্টে টস হেরে ব্যাটিংয়ে নামা শ্রীলঙ্কার করা ২৮০ রানের জবাবে সব উইকেট হারিয়ে ১৮৮ রান করেছে বাংলাদেশ।

ম্যাচের প্রথম দিন শুক্রবার ২৪৮ রানে পিছিয়ে থেকে শনিবার দ্বিতীয় দিন শুরু করে স্বাগতিকরা। মাঠে নেমে খুব একটা সুবিধা করতে পারেননি ব্যাটাররা।

চতুর্থ উইকেটে দলীয় ৫৩ রানে মাহমুদুল হাসান জয়ের পতনের পর লিড নেয়ার মতো জুটি গড়তে পারেনি বাংলাদেশ।

তাইজুল ইসলামের ৪৭ ছাড়া উল্লেখযোগ্য রান করতে পারেননি কেউই। এর ফলে ৯২ রানে পিছিয়ে থেকেই প্রথম ইনিংসে থামতে হয় টাইগারদের।

শ্রীলঙ্কার হয়ে বিশ্ব ফার্নান্দো চারটি এবং কাসুন রাজিথা ও লাহিরু কুমারা তিনটি করে উইকেট পান।

আরও পড়ুন:
২৪৮ রানে পিছিয়ে থেকে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
২৮০ রানে শ্রীলঙ্কাকে আটকাল বাংলাদেশ
কামিন্দু ধনঞ্জয়ের জোড়া ফিফটিতে ঘুরে দাঁড়াল শ্রীলঙ্কা
সিলেট টেস্টে টস জিতে শুরুতেই ব্রেকথ্রু বাংলাদেশের
বাংলাদেশের আম চায় চীন

মন্তব্য

p
উপরে