× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

খেলা
Performing on stage after the bikini was challenging Mau
google_news print-icon

বিকিনিতে স্টেজে পারফর্ম করা ছিল চ্যালেঞ্জিং: বডিবিল্ডার মৌ

বিকিনিতে-স্টেজে-পারফর্ম-করা-ছিল-চ্যালেঞ্জিং-বডিবিল্ডার-মৌ
বডিবিল্ডার মাকসুদা আক্তার মৌ। ছবি: সংগৃহীত
মুম্বাইয়ের সফর শেষে অভিজ্ঞতা, নতুনত্ব, চ্যালেঞ্জ ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনার কথা জানিয়েছেন মাকসুদা আক্তার মৌ। দেশে ফেরার সময় নিউজবাংলার সঙ্গে কথা বলেন মৌ।

ভারতের মুম্বাইয়ে আইএইচএফএফ অলিম্পিয়া অ্যামেচার বডিবিল্ডিংয়ে প্রথমবার অংশ নিয়ে পদক জেতেন বাংলাদেশের মাকসুদা আক্তার মৌ। দেশের বাইরে গিয়ে বিশ্বের অন্যতম সেরা ৩০ বডিবিল্ডারদের মধ্যে পারফর্ম করাটা বেশ চ্যালেঞ্জিং ছিল বলে জানান তিনি।

দেশের গণ্ডি পেরিয়ে আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্টে নিজেকে মেলে ধরা কঠিন মনে হয়েছে তার। সব বাধা পেরিয়ে নজর কেড়েছেন। আসরের বিচারকদেরও প্রশংসা পেয়েছেন।

মুম্বাইয়ের সফর শেষে অভিজ্ঞতা, নতুনত্ব, চ্যালেঞ্জ ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনার কথা জানিয়েছেন মাকসুদা আক্তার মৌ। দেশে ফেরার সময় নিউজবাংলার সঙ্গে কথা বলেন মৌ। তার সাক্ষাৎকারটি তুলে ধরা হলো পাঠকদের জন্য।

প্রথমবার কোনো আন্তর্জাতিক ট্যুরে গেলেন? কেমন হলো মুম্বাই সফর?

একটা সলো ট্যুর ছিল। একাই আসছি। অনেক কিছু শিখলাম। অনেক দেশের বডিবিল্ডার এসেছিল। জ্ঞান হলো, অভিজ্ঞতা হলো। পরবর্তী প্রতিযোগিতায় এসব সাহায্য করবে।

আমাদের দেশে ওভাবে আসলে কোনো বডিবিল্ডিং প্রতিযোগিতা হয় না বা এক্সপো হয় না। এটা আসলে একটা হেল্থ ও ফিটনেস এক্সপো বলতে পারেন। বিশ্বের আনাচ-কানাচে থেকে প্রতিযোগী আসছে। এখানে অনেক ধরনের ব্র্যান্ড ছিল যেগুলো আমাদের দেশে নাই। এটা আমার জন্য ভালো অভিজ্ঞতা ছিল।

মুম্বাইয়ের অ্যামেচার বডিবিল্ডিং প্রতিযোগিতা থেকে কীভাবে অনুপ্রাণিত হলেন?

এখানে যারা বিচারক ছিলেন, প্রতিযোগিতার শেষে তারা আমার সঙ্গে কথা বলেছেন। তারা এটাই বললেন যে, বাংলাদেশেও যে বডিবিল্ডার নারী আছে বা ওখানেও যে বডিবিল্ডিং হয়, তাতে ওরা অবাক হয়েছে। এমন ফিজিক্যাল কন্ডিশন নিয়ে আসছে কোন নারী।

আমি যাদের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করি তারা মূলত ৩৭-৩৮ বছর বয়সী বডিবিল্ডার। ওরা ১৬-১৭ বছর ধরে প্রতিযোগিতা করে। যেখানে আমি ২০১৯ সাল থেকে শুরু করি। নিজেকে প্রস্তুত করি। আমার পিঠে অনেক ইনজুরি ছিল। সেখান থেকে সেরে উঠে প্রস্তুতিতে নামি।

বিকিনিতে স্টেজে পারফর্ম করা ছিল চ্যালেঞ্জিং: বডিবিল্ডার মৌ
মাকসুদা আক্তার মৌয়ের পদক ও পোজ। ছবি: সংগৃহীত

মুম্বাইয়ে বডিবিল্ডিং নিয়ে নতুন কী শিখলেন?

এখানে প্রশংসা বেশি পেয়েছি। আমার কিছু দুর্বলতা ছিল, যা বের করার চেষ্টা করেছি। যারা প্রথম বা দ্বিতীয় হয়েছে ওদের অবস্থা কী বা আমার উন্নতি করতে হবে কোথায়, সেগুলো বের করার চেষ্টা করছি। ওরা অনেক বছর ধরে করছে তাই তাদের পেশি বেশি পরিপক্ব। বিচারকরা বললেন, আমার কন্ডিশনিংটা ভালো। আমি যেহেতু কম দিনে প্রস্তুত করেছি নিজেকে, তাই পেশিগুলো কম পরিপক্ব হয়েছে। আমি যদি আরও কয়েক বছর ধরে চালিয়ে যাই, তাহলে আরও ভালো করব।

ওনারা যেভাবে অনুপ্রেরণা দিয়েছেন যে যদি আরও দু-তিন বছর লেগে থাকি তাহলে বড় পর্যায়ের প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে পারব। ওই অনুপ্রেরণা আসলেই ভালো ছিল।

দেশের বাইরে গিয়ে বড় কোনো টুর্নামেন্টে নেমে প্রথমবারই পদক পাবেন বলে আশা করেছিলেন?

না। সত্যিকার অর্থে ২০২০ সালে যখন বডিবিল্ডিং প্রতিযোগিতায় নামি, তখনই বলছি পরের বছরে আমি প্রতিযোগিতা করব। আমার লক্ষ্য ছিল এখানে আসা। পুরো বছর প্রস্তুতি নিয়েছি। চোটের পর বিশ্রামেও ছিলাম অনেক দিন। ফিজিও নিয়ে ঠিক হয়েছি।

বাংলাদেশে আপনি জানেন যে, আমরা নারীরা হাফ স্লিভ বা প্যান্ট পরে প্রতিযোগিতায় অংশ নিই। আর এখানে বিকিনি পরে স্টেজে উঠতে হয়েছে। পারফর্ম করতে হয়েছে। বিষয়টা চ্যালেঞ্জিং ছিল। ওখানে ছোট ছোট ভুলগুলো অনেক বড় করে দেখা হয়।

আমার কোচ ছিলেন বাংলাদেশ থেকে। আমি গর্ব বোধ করি যে বাংলাদেশে এই কন্ডিশনিংয়ের ওপরে কোচ আছেন।

২০১৯ সালের আগে সেভাবে বডিবিল্ডিংয়ের সঙ্গে সম্পৃক্ত ছিলেন না। কী কাজ করেছে মূলত এই খেলায় আসার ব্যাপারে?

বডিবিল্ডিংয়ের প্রক্রিয়া একেবারে আলাদা। ডায়েটিং থেকে শুরু করে অনেক কিছু নিয়ন্ত্রণ ও মেনে চলতে হয়। ২০১৯ সালে যখন ‍শুরু করি তখন একটা টুর্নামেন্টে দ্বিতীয় হই। তখন ভেবেছি যদি একটু ভালো কন্ডিশনিং নিয়ে আসি তাহলে আরও ভালো করব।

বিকিনিতে স্টেজে পারফর্ম করা ছিল চ্যালেঞ্জিং: বডিবিল্ডার মৌ
কঠোর পরিশ্রমে দুই বছরে যে শারীরিক পরিবর্তন এনেছেন মৌ। ছবি: সংগৃহীত

পুরো বিষয়টা তো অনেক পরিশ্রমের। পরিবার-আত্মীয়স্বজন নিয়ে কীভাবে প্রস্তুতি নিলেন?

সবশেষ চার মাস আমার কোনো পারিবারিক জীবন ছিল না। একা ছিলাম প্রায় সময়। শুধু প্রস্তুতিতে মনোযোগ দিয়েছি। এটা কঠিন ছিল।

ফিটনেস ঠিক রাখার জন্য জিম করা আর বডিবিল্ডিং প্রতিযোগিতার জন্য প্রস্তুত হওয়া দুটি ভিন্ন বিষয়। ফিটনেস থেকে এই খেলায় আসার মানসিক প্রস্তুতি কীভাবে নিয়েছিলেন?

ঢাকায় আমার যারা ট্রেইনার ছিলেন তারা মূলত দারুণভাবে অনুপ্রাণিত করেছেন। ফিটনেস থেকে বডিবিল্ডিংয়ে প্রবেশ করাটা আমার জন্য সমস্যা ছিল না। সারা দিন আমাকে যদি কেউ ফোন দেয় তাহলে আমাকে জিমেই পাবে। আমি নিজেও যেহেতু ট্রেইনার, তাই সেভাবে মানিয়ে চলি। মানসিকতা ঠিক থাকলে কঠিন মনে হবে না।

এই খেলায় দেশের নারীদের জন্য আইডলে পরিণত হয়েছেন। দেশে বডিবিল্ডিংয়ে নারীদের খুব একটা উৎসাহিত করা হয় না। কীভাবে তাদের অনুপ্রাণিত করবেন?

প্রথমত বিষয়টা পরিবার থেকে আসে। আমার পরিবারের কেউ বলেনি তুমি জিমে যাও। আমাদের সমাজে গতানুগতিক চিন্তা করে মানুষ। একটা সন্তান হলে সর্বোচ্চ নাচ-গান করার অনুমতি পাওয়া যায়। তবে জিমের ক্ষেত্রে মেয়েদের ওভাবে বলে না। এখনও সমাজব্যবস্থায় ওভাবে চিন্তাটা আসেনি।

কারও যদি ইচ্ছা থাকে আমি বলব পেশাদারভাবে নেয়ার বিষয়টি। দুদিন আসলাম খেললাম! এমনভাবে হয় না। তাকে আসতে হলে চিন্তা করতে হবে যে সে পারবে কী না। মানসিকভাবে শক্তিশালী হতে হবে। চিন্তা করতে হবে আমি যেতে পারব কী না।

এই পেশাটা আসলেই প্রগতিশীল। ফিটনেস বা বডিবিল্ডিংয়ের এতো ক্রেজ! ভারতের দিকে তাকান। আমাদের দেশের মানুষ সাপ্লিমেন্ট পায় না। ওখানে এক্সপোতে ফ্রিতে দেয়া হয়। আমাদের দেশে সাপ্লিমেন্টের দাম ৮-১০ হাজার টাকা। ওখানে ফ্রি! ফ্রিতে প্রোটিন দিচ্ছে। এখান থেকে বোঝা যায় যে তাদের ক্রেজ কত বেশি। এগুলো আসলে আমার ক্ষেত্রে বেশি কাজ করেছে যে বাইরের দেশ যদি পারে তাহলে আমি নই কেন?

ভবিষ্যতে দেশের নারীদের নিয়ে আলাদা কোনো উদ্যোগ নেয়ার পরিকল্পনা আছে?

চিন্তা আছে। আমি যখন চট্টগ্রামে শুরু করি আমি অনেক নারীকে নিয়ে কাজ করতাম। কাপ্তাই থেকে শুরু করে অনেক ছোট ছোট জিমে গিয়েছি। ওখানে নারীরা আসতেন। বোরকা পরেও অনেকে আসতেন। তাদের সম্ভাবনা থাকলেও কেউ মানসিকভাবে শক্ত ছিল না। বাসায় কী বলবে, সমাজ কী বলবে এসব চিন্তা করে অনেকে আসে না। এখানে কাজ করতে হবে। এখন অনেকেই কাজ করছে।

ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে কেমন পার্থক্য দেখলেন?

আপনি দেখবেন ফিটনেস আর ফ্যাশন ইন্ডাস্ট্রি আলাদা। আমাদের দেশে ফ্যাশন ইন্ডাস্ট্রি আছে কিন্তু ফিটনেস ইন্ডাস্ট্রি নাই। কোনো অভিনেতা-অভিনেত্রী আছে যাদের সিক্স প্যাক আছে? আরিফিন শুভ আসে আমাদের জিমে। এছাড়া আসলে কেউই আসে না। আমি বলব না এটা ওদের দোষ। মূলত ওভাবে গাইডলাইনটা পায় না।

পরবর্তী লক্ষ্য কী?

এরপরে আমি ফ্রান্সে যাচ্ছি। বডিবিল্ডিং চ্যাম্পিয়নশিপের প্রাক-বাছাইয়ে অংশ নেব। ১৫ ডিসেম্বর রওনা দেব। আমার অভিজ্ঞতাও হবে। জানি না ফল কী হবে। কিন্তু আমি চালিয়ে যাব। দেশে ৮ তারিখ এসে ভিসার কাজটা শুরু করব। তারপর নিজেকে প্রস্তুত করব। যেহেতু এখন কন্ডিশনিং আছে শরীরের। তাই খুব একটা সমস্যা হবে না। আরও কন্ডিশনিং হবে। দোয়া করবেন।

নিউজবাংলাকে সময় দেয়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

নিউজবাংলাকেও ধন্যবাদ

আরও পড়ুন:
বিদেশে প্রথম চেষ্টাতেই সফল বাংলাদেশের মৌ
রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকে অস্ট্রেলিয়ায় বডিবিল্ডার

মন্তব্য

আরও পড়ুন

খেলা
This time the disappointment of the skin did not rise to thousands

এবারও চামড়া নিয়ে হতাশা, দাম ওঠেনি হাজারও

এবারও চামড়া নিয়ে হতাশা, দাম ওঠেনি হাজারও

রাজধানীতে চামড়ার দাম প্রতি ফুটে ৫ থেকে ১০ টাকা বাড়িয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। তবে তার প্রভাব পড়েনি বাস্তবে, আগেরবারের মতো এবারও কম দামে গরুর চামড়া বিক্রি করতে হয়েছে বলে অভিযোগ ব্যবসায়ীদের।

প্রতি বর্গফুট গরুর চমড়ার দাম বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ৬০ থেকে ৬৫ টাকা নির্ধারণ করে দিলেও চামড়া বিক্রি হয়েছে গতবারের মতোই ৫৫ থেকে ৬০ টাকায়। কিছু কিছু ক্ষেত্রে বর্গফুটের হিসাবে চামড়ার দাম আরও কম পড়েছে।

চামড়া ব্যবসায়ীরা জানান, কুরবানিদাতাদের থেকে তারা সর্বোচ্চ ৫০০ থেকে ৭৫০ টাকায় গরুর চামড়া কিনেছেন এবং ট্যানারি মালিকদের কাছে বিক্রি করেছেন ৬০০ থেকে ৯০০ টাকায়।

উত্তরার চামড়া ব্যবসায়ী হেফাজ উল্লাহ বলেন, ‘কুরবানিদাতাদের থেকে ৭৫০ টাকায় চামড়া সংগ্রহ করে রীতিমতো বিপদে পড়তে হয়েছে। এই এলাকায় ভালো মানের চামড়ার দাম উঠেছে সর্বোচ্চ ৮০০ থেকে ৮২০ টাকা। এর ওপরে কোনোভাবেই চামড়া বিক্রি করা যায়নি।’

বাড্ডার চামড়া ব্যবসায়ী সিরজা বলেন, ‘কাঁচা চামড়ার চাহিদা এবারও তলানিতে। ভালো দামে চামড়া বিক্রি করতে পারিনি। একটি ভ্যান আর দুইজন লেবার নিয়ে যে খরচ হয়েছে তার তুলনায় মুনাফা হয়নি বললেই চলে। সারাদিনের কষ্ট বৃথা।’

খিলক্ষেতের চামড়া ব্যবসায়ী মিজানুর বলেন, ‘আগে জানলে এত দাম দিয়ে চামড়া কিনতাম না। প্রতিবারই ট্যানারি মালিকরা চামড়ার দাম দিতে অনাগ্রহ দেখায়। এতে আমাদের মধ্যেও দাম দিয়ে চামড়া কেনার প্রবণতা দিন দিন কমে যাচ্ছে।’

তবে এ ব্যাপারে ট্যানারি পরিচালক ও এজেন্টরা জানান, বাণিজ্য মন্ত্রণালয় লবণ দেয়া প্রস্তুতকৃত চামড়ার দাম নির্ধারণ করেছে। অনেক ক্ষেত্রে ট্যানারি থেকে কাঁচা চামড়া কেনায় দাম কম পড়েছে। তবে ৭০০ থেকে ৯০০ টাকায় সব চামড়া কেনা হয়েছে; এমন তথ্য ভুল দাবি করেছেন তারা। অনেক ভালো মানের চামড়া ১ হাজার ২০০ থেকে ১ হাজার ৫০০ টাকায়ও কেনা হয়েছে বলে জানান ট্যানারি সংশ্লিষ্টরা।

এদিকে, গতবারের মতো এবারেও ছাগলের চামড়া চাহিদা নেই বললেই চলে। অনেকেই বিনামূল্যে ছাগলের চামড়া দিয়ে দিয়েছেন, অনেকক্ষেত্রে দাম উঠেছে ১৫ থেকে ৩০ টাকা পর্যন্ত।

এবারের ঈদে সবমিলিয়ে ৮০ থেকে ৮৫ লাখ চামড়া সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে ট্যানারি মালিকরা যার সিংহভাগ সংগ্রহ হয়েছে ঈদের প্রথম দিনেই।

মন্তব্য

খেলা
Autorickshaw from the ferry to the river after 4 hours in the river recovered the body of the mother in law

ফেরি থেকে অটোরিকশা ছিটকে নদীতে, ১৩ ঘণ্টা পর বউ-শাশুড়ির লাশ উদ্ধার

ফেরি থেকে অটোরিকশা ছিটকে নদীতে, ১৩ ঘণ্টা পর বউ-শাশুড়ির লাশ উদ্ধার

নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজারে ফেরি থেকে সিএনজিচালিত অটোরিকশা ছিটকে নদীতে পড়ে নিখোঁজের সাড়ে ১৩ ঘণ্টা পর দুই নারীর লাশ উদ্ধার করেছে ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরি দল।

শনিবার ভোরে উপজেলার বিশনন্দী ফেরিঘাটে অটোরিকশাটি মেঘনা নদীতে পড়ে গিয়েছিল। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের একটি ডুবুরি দল সন্ধ্যা ৬টার দিকে নদী থেকে অটোরিকশাটি উদ্ধার করে। অটোরিকশার ভেতর থেকে দুজনের লাশ উদ্ধার করে। আড়াইহাজার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সাজ্জাদ হোসেন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।

মৃত দুই নারী হলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগর থানার রসুলাবাদ এলাকার মোসাদ্দেক হোসেনের স্ত্রী খালেদা বেগম (৪০) ও তাঁর ছেলে সাগর হোসেনের স্ত্রী ফারজানা বেগম (১৯)।

নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজারে ফেরি থেকে সিএনজিচালিত অটোরিকশা ছিটকে নদীতে পড়ে নিখোঁজের সাড়ে ১৩ ঘণ্টা পর দুই নারীর লাশ উদ্ধার করেছে ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরি দল।

শনিবার ভোরে উপজেলার বিশনন্দী ফেরিঘাটে অটোরিকশাটি মেঘনা নদীতে পড়ে গিয়েছিল। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের একটি ডুবুরি দল সন্ধ্যা ৬টার দিকে নদী থেকে অটোরিকশাটি উদ্ধার করে। অটোরিকশার ভেতর থেকে দুজনের লাশ উদ্ধার করে। আড়াইহাজার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সাজ্জাদ হোসেন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।

মৃত দুই নারী হলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগর থানার রসুলাবাদ এলাকার মোসাদ্দেক হোসেনের স্ত্রী খালেদা বেগম (৪০) ও তাঁর ছেলে সাগর হোসেনের স্ত্রী ফারজানা বেগম (১৯)।

মন্তব্য

খেলা
Hundreds of hospitals injured in Brahmanbaria while cutting the meat of sacrifice

কোরবানির মাংস কাটতে গিয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আহত শতাধিক, হাসপাতালে ভিড়

কোরবানির মাংস কাটতে গিয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আহত শতাধিক, হাসপাতালে ভিড়

পবিত্র ঈদুল আজহার দিনে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিভিন্ন এলাকায় কোরবানির পশু জবাই ও মাংস কাটতে গিয়ে অসাবধানতাবশত শতাধিক ব্যক্তি আহত হয়েছেন।

শনিবার(৭ জুন) সকাল থেকে বিকাল সাড়ে ৩টা পর্যন্ত ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালের জরুরি বিভাগে আহতদের চিকিৎসা দেওয়া হয়।

জেলা সদরসহ আশপাশের অঞ্চল থেকে আসা আহতদের মধ্যে বেশিরভাগই ধারালো ছুরি, চাপাতি বা দা ব্যবহারে অদক্ষ থাকায় হাত-পা ও শরীরের বিভিন্ন অংশে কেটে যায়। যদিও অধিকাংশ আহতের অবস্থা আশঙ্কাজনক নয় বলে চিকিৎসকরা জানিয়েছেন।

আহতদের মধ্যে রয়েছেন—ফুলবাড়িয়া এলাকার পাবেল মিয়া (২৭), ঘাটুরা গ্রামের সেলিম (৪৫), চাঁনপুরের আরস মিয়া (২৬), জহিরুল হক (৫০), মো. মিলন (২৩), আজিজুল (২১), শাকিব (২৮), জীবন (৪০), সুমন (২৬), রামরাইলের আলামিন (২৩), আক্কাস (৪৫), উবায়দুল (৩৩), ইউবিন (২২), রহমত আলী (৫৫), সুলতানপুর এলাকার আবু সুফিয়ান (১৫), সাদেক (১৮) সহ অনেকেই। কারও হাতে, কারও বা পায়ে গভীর ক্ষতের সৃষ্টি হয়েছে।

আহত সুফিয়ান বলেন, পায়ের নিচে রাখা মাংস কাটতে গিয়ে অসতর্কভাবে ছুরির কোপ পায়ে লাগে। পরে হাসপাতালে এসে সেলাই নিতে হয়।

আরেকজন, রিকশাচালক আরস মিয়া বলেন, মাংস কাটার সময় হাত ফসকে ছুরি লেগে যায়। হাসপাতালে তিনটি সেলাই দেওয়া হয়েছে।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালের জরুরি বিভাগের কর্তব্যরত চিকিৎসক ডা. শুভ্র রায় বলেন, ঈদের দিন সকাল থেকে বেলা ২টা পর্যন্ত অন্তত ১০০ জন রোগী আমাদের এখানে এসেছেন। এদের প্রায় সবাই কোরবানির পশুর মাংস কাটতে গিয়ে আহত হয়েছেন। সবাইকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে বাড়ি পাঠানো হয়েছে। গুরুতর কেউ নয়।

মন্তব্য

খেলা
Local government adviser visited the Dhaka South City Corporations sacrifice fast removal program

ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের কোরবানির বর্জ্য দ্রুত অপসারণ কার্যক্রম পরিদর্শন করলেন স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা

ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের কোরবানির বর্জ্য দ্রুত অপসারণ কার্যক্রম পরিদর্শন করলেন স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা

ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের ৭৫টি ওয়ার্ডে একযোগে কোরবানির বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কার্যক্রম শুরু হয়েছে। কোরবানির বর্জ্য দ্রুত অপসারণ কার্যক্রম পরিদর্শন করার জন্য কলাবাগান শিশু পার্ক সংলগ্ন সেকেন্ডারি ট্রান্সফার স্টেশন (এসটিএস) পরিদর্শন করেন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের মাননীয় উপদেষ্টা জনাব আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। এ সময় স্থানীয় সরকার বিভাগের সম্মানিত সচিব জনাব মো: রেজাউল মাকছুদ জাহেদী এবং ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন প্রশাসক জনাব মো. শাহজাহান মিয়া উপস্থিত ছিলেন।

পরিদর্শনকালে উপদেষ্টা বলেন, শহরে কোরবানির বর্জ্য পরিষ্কার করা একটি বড় চ্যালেঞ্জ। সময়মতো বর্জ্য অপসারণ না হলে দুর্গন্ধ ছড়ায়, এমনকি রোগ-জীবাণু সৃষ্টি হতে পারে। ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন ১২ ঘন্টা সময়ের মধ্যেই সকল বর্জ্য অপসারণ করতে পারবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করে উপদেষ্টা বলেন এ বছর কোরবানির বর্জ্যের কারণে নগরবাসীর ঈদ আনন্দ বাঁধাগ্রস্ত হবে না।

কোরবানির বর্জ্য অপসারণে ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের প্রায় ১০০০০ হাজারের অধিক জনবল মাঠ পর্যায়ে কাজ করছে। ২০৭টি ডাম্প ট্রাক, ৪৪টি কম্পেক্টর, ৩৯টি কন্টেইনার ক্যারিয়ার, ১৬টি পে-লোডারসহ বর্জ্য অপসারণ কার্যক্রমে ৭৫টি ওয়ার্ডে মোট ২০৭৯টি যানবাহন নিয়োজিত রয়েছে।

কোরবানির বর্জ্য অপসারণ কার্যক্রম ব্যবস্থাপনায় ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের জরুরি পরিচালন কেন্দ্রে একটি নিয়ন্ত্রণ কক্ষ স্থাপিত হয়েছে এবং সার্বক্ষণিক তদারকি করা হচ্ছে।

পরিদর্শনকালে স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের মাননীয় উপদেষ্টার একান্ত সচিব জনাব মো: আবুল হাসান, ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের সচিব জনাব মুহাম্মদ শফিকুল ইসলাম, প্রধান বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা এয়ার কমডোর মোঃ মাহাবুবুর রহমান তালুকদারসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।

মন্তব্য

কাঁচা চামড়া পাচার ঠেকাতে সীমান্তে কড়া অবস্থানে বিজিবি

কাঁচা চামড়া পাচার ঠেকাতে সীমান্তে কড়া অবস্থানে বিজিবি

ঈদুল আজহা উপলক্ষে কোরবানির পশুর কাঁচা চামড়া পাচার রোধে সীমান্ত এলাকাগুলোতে কঠোর অবস্থান নিয়েছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)।

বিজিবির জনসংযোগ কর্মকর্তা (পিআরও) শরীফুল ইসলাম ইউএনবিকে জানান, সীমান্ত নিরাপত্তা ও অভ্যন্তরীণ আইন-শৃঙ্খলা রক্ষার পাশাপাশি কাঁচা চামড়া পাচার ও ভারতে পুশ-ইনের যেকোনো অপচেষ্টা প্রতিহত করতে বিজিবি সর্বোচ্চ সতর্ক অবস্থানে রয়েছে।

বিজিবি সূত্রে জানা গেছে, ঈদ মৌসুমে কাঁচা চামড়া পাচার অর্থনীতিতে নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। এমন বাস্তবতায় সীমান্তজুড়ে নজরদারি ও টহল জোরদার করা হয়েছে।

পাশাপাশি, ভারতের দিক থেকে যেকোনো পুশ-ইন ঠেকাতে সর্বোচ্চ সতর্কতায় রয়েছে সীমান্তরক্ষী এই বাহিনী।

বিজিবির পিআরও আরও জানান, ঈদের দিনেও ‘সীমান্তের অতন্দ্র প্রহরী’ হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন বিজিবির সদস্যরা। টহল ও নজরদারি কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে।

তিনি বলেন, কোরবানির পশুর চামড়া যাতে বৈধ বাণিজ্য চ্যানেলের মধ্য দিয়ে জাতীয় অর্থনীতিতে অবদান রাখতে পারে, সেজন্য স্থানীয় প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সমন্বয়ে কাজ করছে বিজিবি।

জাতীয় স্বার্থ রক্ষায় যেকোনো অপচেষ্টা প্রতিহত করতে বিজিবি দৃঢ় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ এবং ঈদ মৌসুমজুড়েই তারা সর্বোচ্চ সতর্কতায় থাকবে বলে জানানো হয়।

মন্তব্য

খেলা
Sylhets seven tourist spots are ready to welcome tourists on Eid holidays

ঈদের ছুটিতে পর্যটকদের স্বাগত জানাতে প্রস্তুত সিলেটের সাত পর্যটন স্পট

ঈদের ছুটিতে পর্যটকদের স্বাগত জানাতে প্রস্তুত সিলেটের সাত পর্যটন স্পট

ঈদুল আজহার ছুটিকে কেন্দ্র করে পর্যটকদের ভিড় সামলাতে প্রস্তুত করা হয়েছে সিলেটের সাতটি প্রধান পর্যটন স্পট। প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের লীলাভূমি হিসেবে পরিচিত এই অঞ্চলের টিলা, চা-বাগান, ঝরনা ও স্বচ্ছ জলের ধারায় মুগ্ধ হতে ছুটে আসছেন সারা দেশের ভ্রমণপিপাসুরা।

সিলেট মহানগরীর আকর্ষণীয় স্থানগুলোর মধ্যে রয়েছে ঐতিহাসিক কিন ব্রিজ, আলী আমজাদের ঘড়ি, শাহজালাল (রহ.) ও শাহপরান (রহ.) মাজার, খাদিমনগর জাতীয় উদ্যান, শাহী ঈদগাহ ও গৌর গোবিন্দের টিলা। তবে নগরীর বাইরে ছড়িয়ে থাকা প্রাকৃতিক দর্শনীয় স্থানগুলোই সবচেয়ে বেশি পর্যটকের মনোযোগ কাড়ছে।

সাদাপাথর (ভোলাগঞ্জ, কোম্পানীগঞ্জ): সিলেট শহর থেকে প্রায় ৩৫ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত সাদাপাথরে চোখে পড়ে দিগন্তজোড়া সাদা পাথরের মেলা, স্বচ্ছ নীল জল, আর পাহাড়ের কোলে ঝরনার ধারা। ধলাই নদীর জলে মিশে প্রকৃতি এখানে যেন তার রঙের খেলায় ব্যস্ত।

রাতারগুল: দেশের একমাত্র স্বীকৃত জলাবন রাতারগুল বর্ষায় ২০ থেকে ৩০ ফুট পানিতে ডুবে থাকে। ৭৩ প্রজাতির গাছগাছালিতে ঘেরা এ বনাঞ্চলে নৌকাভ্রমণ পর্যটকদের প্রধান আকর্ষণ।

জাফলং: মেঘালয়ের পাদদেশে পিয়াইন নদীর তীরে অবস্থিত জাফলং পর্যটকদের কাছে বছরের পর বছর ধরে প্রিয় গন্তব্য। পাথরের স্তূপ, ঝরনা ও খাসিয়া সংস্কৃতির পাশাপাশি শ্রীপুর চা-বাগান ও ইকোপার্কের সৌন্দর্য জাফলং সফরকে স্মরণীয় করে তোলে।

রাংপানি (গোয়াইনঘাট): সাদা পাথর ও পাহাড়ি ঝরনার মিলনস্থল রাংপানির পাশে খাসিয়াদের ঐতিহ্যবাহী গ্রাম মোকামপুঞ্জি অবস্থিত। সিলেট শহর থেকে এর দূরত্ব প্রায় ৫৪ কিলোমিটার।

উৎমাছড়া (কোম্পানীগঞ্জ): ঝরনার স্বচ্ছ জলের ধারা, সবুজ পাহাড় এবং বিশাল পাথরের বিছানায় ঘেরা উৎমাছড়ায় ঈদের ছুটিতে পর্যটকদের আনাগোনা বাড়তে শুরু করেছে।

লালাখাল (কানাইঘাট): নীলজলের লালাখাল ঈদের ছুটিতে পর্যটকদের অন্যতম গন্তব্য। আঁকাবাঁকা নদীপথ, পাশের পাহাড়ি বন ও চা-বাগান লালাখালকে করেছে ছবির মতো সুন্দর।

লোভাছড়া (কানাইঘাট): ঐতিহাসিক লোভাছড়া চা-বাগান ও তার আশপাশের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, ঝুলন্ত সেতু, ঝরনা, খাসিয়া গ্রাম এবং ব্রিটিশ আমলের স্থাপনাগুলো একসঙ্গে দেখতে পাওয়া যায় এখানে। সুরমা ও লোভা নদীর মিলনস্থলও এ অঞ্চলের একটি গুরুত্বপূর্ণ আকর্ষণ।

পর্যটন সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ঈদের ছুটিকে কেন্দ্র করে এসব এলাকায় পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে এবং পর্যটকদের জন্য বিভিন্ন সহায়তাও নিশ্চিত করা হয়েছে।

মন্তব্য

খেলা
The husband is accused of murdering his wife on the day of the Eid ul Fitr

পারিবারিক কলহের জেরে ঈদের দিন স্ত্রীকে গলাকেটে হত্যার অভিযোগ স্বামীর বিরুদ্ধে

পারিবারিক কলহের জেরে ঈদের দিন স্ত্রীকে গলাকেটে হত্যার অভিযোগ স্বামীর বিরুদ্ধে

লালমনিরহাটের পাটগ্রাম উপজেলায় পারিবারিক কলহের জেরে এ্যামি বেগম নামে এক গৃহবধূকে গলাকেটে হত্যা করার অভিযোগ উঠেছে স্বামীর বিরুদ্ধে।

শনিবার (৭ জুন) সকালে উপজেলার কুচলিবাড়ি ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ডে এ নৃশংস হত্যাকাণ্ড ঘটে। ঘটনার পর থেকেই অভিযুক্ত স্বামী হাসিবুল পলাতক রয়েছেন।

নিহত এ্যামি বেগম একই ইউনিয়নের ইসরাক হোসেনের মেয়ে।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, বেশ কিছুদিন ধরে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে পারিবারিক কলহ চলছিল। এর জেরে শনিবার ঈদের দিন সকালে হাসিবুল ধারালো অস্ত্র দিয়ে স্ত্রী এ্যামি বেগমের গলাকেটে হত্যা করে পালিয়ে যায়। পরে পরিবারের সদস্যরা বিষয়টি জানতে পেরে পাটগ্রাম থানা পুলিশকে খবর দেন। পুলিশ দ্রুত ঘটনাস্থলে গিয়ে নিহতের লাশ উদ্ধার করে এবং সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করে।

পাটগ্রাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মিজানুর রহমান বলেন, প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, পারিবারিক কলহের কারণেই এ হত্যাকাণ্ড ঘটেছে। ঘটনার পর থেকেই অভিযুক্ত হাসিবুলকে গ্রেপ্তারের জন্য অভিযান অব্যাহত আছে। ইতোমধ্যে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য দুজনকে আটক করা হয়েছে।

মন্তব্য

p
উপরে