× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য ইভেন্ট শিল্প উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ কী-কেন ১৫ আগস্ট আফগানিস্তান বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও ক্রিকেট প্রবাসী দক্ষিণ এশিয়া আমেরিকা ইউরোপ সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ শারীরিক স্বাস্থ্য মানসিক স্বাস্থ্য যৌনতা-প্রজনন অন্যান্য উদ্ভাবন আফ্রিকা ফুটবল ভাষান্তর অন্যান্য ব্লকচেইন অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

খেলা
The team did not hold Shakib Mustafiz Rashid
google_news print-icon

সাকিব, মুস্তাফিজ, রাশিদদের ধরে রাখল না দল

সাকিব-মুস্তাফিজ-রাশিদদের-ধরে-রাখল-না-দল
বাংলাদেশ দলের অনুশীলনে সাকিব ও মুস্তাফিজ। ছবি: এএফপি
আইপিএলের নিয়ম অনুযায়ী আগের মৌসুমের চারজন খেলোয়াড়কে ধরে রাখতে পারবে কোনো দল। যার কারণে দল ছাড়া হয়েছে সাকিব আল হাসান, মুস্তাফিজুর রহমান ও রাশিদ খানের মতো সেরা তারকারা।

ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগের (আইপিএল) নতুন মৌসুমের আগে রিটেইনার তালিকা প্রকাশ করেছে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড। তালিকায় আটটি বর্তমান দল জানিয়েছে তারা কোনো কোনো পুরোনো খেলোয়াড়কে ধরে রাখতে চায়।

আইপিএলের নিয়ম অনুযায়ী আগের মৌসুমের চারজন খেলোয়াড়কে ধরে রাখতে পারবে কোনো দল। যার কারণে দল ছাড়া হয়েছে সাকিব আল হাসান, মুস্তাফিজুর রহমান ও রাশিদ খানের মতো সেরা তারকারা।

গত মৌসুমে কলকাতা নাইট রাইডার্সে (কেকেআর) খেলেন সাকিব। মুস্তাফিজ খেলেন রাজস্থান রয়্যালসে। আর রাশিদ খান খেলেছেন সানরাইজার্স হায়দরাবাদে।

একই সঙ্গে কেএল রাহুল ও হার্দিক পান্ডিয়ার মতো তারকারাও দল ছাড়া হয়েছেন। যারা রিটেইনার তালিকায় নেই তাদের আবার নিলামের মাধ্যমে দলগুলো স্কোয়াকে অন্তর্ভুক্ত করতে পারে।

যাদের রেখে দিয়েছে ফ্র্যাঞ্চাইজিগুলো:

কেকেআর- আন্ড্রে রাসেল, ভারুন চক্রবর্তি, ভেঙ্কটেশ আইয়ার, সুনিল নারিন

মুম্বাই ইন্ডিয়ান্স- রোহিত শর্মা, জাসপ্রিত বুমরাহ, সুরিয়াকুমার ইয়াদভ, কাইরন পোলার্ড

চেন্নাই সুপার কিংস- রভিন্দ্র জাডেজা, এমএস ধোনি, রুতুরাজ গায়েকোয়াড়, মইন আলি

দিল্লি ক্যাপিটালস- রিশাভ পান্ট, আক্সার পাটেল, পৃথভি শ, আনরিখ নরটিয়া

রাজস্থান রয়্যালস- সাঞ্জু স্যামসন, জস বাটলার, ইয়াসশভি জেইসওয়াল

রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালোর- ভিরাট কোহলি, গ্লেন ম্যাক্সওয়েল, মোহাম্মদ সিরাজ

সানরাইজার্স হায়দরবাদ- কেইন উইলিয়ামসন, আবদুল সামাদ, উমরান মালিক

পাঞ্জাব কিংস- মায়াংক আগারওয়াল, আর্শদিপ সিং

আরও পড়ুন:
আইপিএল শেষে জাতীয় দলে ফিরবেন সাকিব
কেকেআরকে জিতিয়ে মাঠ ছাড়লেন সাকিব
ফিরেই দারুণ সাকিব

মন্তব্য

আরও পড়ুন

খেলা
Mustafiz flew to India for IPL

আইপিএলের জন্য উড়ে ভারত গেলেন মুস্তাফিজ

আইপিএলের জন্য উড়ে ভারত গেলেন মুস্তাফিজ ভারতের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন মুস্তাফিজ। ফেসবুক থেকে নেয়া
চেন্নাই সুপার কিংসের হয়ে খেলায় অংশ নিতে মঙ্গলবার সকাল ১০টা ৪০ মিনিটের ফ্লাইটে তিনি ভারত রওনা দেন।

আসন্ন ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগে (আইপিএল) অংশ নিতে দেশ ছেড়েছেন বামহাতি পেসার মুস্তাফিজুর রহমান।

চেন্নাই সুপার কিংসের হয়ে খেলায় অংশ নিতে মঙ্গলবার সকাল ১০টা ৪০ মিনিটের ফ্লাইটে তিনি ভারত রওনা দেন।

নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে ছবি পোস্ট করে এ তথ্য জানিয়েছে মুস্তাফিজ নিজেই।

তিনি লিখেছেন, ‘নতুন অ্যাসাইনমেন্টের জন্য রোমাঞ্চিত ও মুখিয়ে আছি। ২০২৪ আইপিএলে চেন্নাইয়ের হয়ে খেলার পথে। আমার সেরাটা যেন দিতে পারি, দোয়া করবেন।’

এবারের আইপিএলে একমাত্র খেলোয়াড় হিসেবে বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবেন মুস্তাফিজুর রহমান। তাকে ভিত্তিমূল্য ২ কোটি রুপিতে দলে নিয়েছে চেন্নাই সুপার কিংস।

আরও পড়ুন:
বাংলাদেশকে ২৩৬ রানের লক্ষ্য দিল শ্রীলঙ্কা
সিরিজ নির্ধারণী ম্যাচে টস হেরে বোলিংয়ে বাংলাদেশ
গর্জে উঠুক বাংলাদেশ, জেগে উঠুক বাংলাদেশ

মন্তব্য

খেলা
Rishads talented batting series win

প্রতিভাদীপ্ত সামর্থ্যবান রিশাদের ব্যাটিংয়ে সিরিজ জয়

প্রতিভাদীপ্ত সামর্থ্যবান রিশাদের ব্যাটিংয়ে সিরিজ জয়
রিশাদ হোসাইন। ফাইল ছবি
সিরিজ নির্ধারণী ম্যাচটাতে যে দুই দলই সমান সুবিধা পাবে সেটা বোঝা গিয়েছিল ম্যাচের সূচি দেখেই। কারণ সিরিজের প্রথম দুই ম্যাচ দিবা-রাত্রি হওয়ায় মাঠে প্রচুর শিশির দেখা গেছে। যেটা প্রভাব রেখেছিল ম্যাচ জয়ে। দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাট করেছে যারা, তারাই সুবিধা পেয়েছে। গতকাল আর সেটা হওয়ার কোনো সুযোগ ছিল না।

টাইগার লেগস্পিনার রিশাদ হোসাইন এদিন পুরোদস্তুর ব্যাটার বনে গেলেন। খুনে ব্যাটিংয়ে চার-ছক্কা হাঁকিয়ে একে একে বাউন্ডারি ছাড়া করতে লাগলেন শ্রীলঙ্কার বোলারদের বল। বিশেষ করে লঙ্কান স্পিনার ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গা। তিনি খুব সহজে ভুলতে পারবেন না রিশাদ হোসাইনের নাম। কারণ রিশাদের ঝড়টা যে গেছে তার ওপর দিয়েই। হাসারাঙ্গার এক ওবার থেকেই নিয়েছে ২৪ রান। হাঁকিয়েছে ২টি ছক্কা আর ৩টি চার।

তার আগের ওভারেই মেরেছিল ১টি ছক্কা আর চার। শেষ পর্যন্ত ১৮ বল থেকে ৪৮ রান করে অপরাজিত ছিলেন। রিশাদের এমন ঝোড়ো ব্যাটিং বাংলাদেশের পুরনো এক আক্ষেপ পূরণেরই জানান দিল। লেজের দিকে বাংলাদেশে এমন পাওয়ার হাউস যে খুঁজে পাওয়া দায়। তিনি অন্তত সেটাই পূরণের আশ্বাস দিলেন।

সিরিজ নির্ধারণী ম্যাচটাতে যে দুই দলই সমান সুবিধা পাবে সেটা বোঝা গিয়েছিল ম্যাচের সূচি দেখেই। কারণ সিরিজের প্রথম দুই ম্যাচ দিবা-রাত্রি হওয়ায় মাঠে প্রচুর শিশির দেখা গেছে। যেটা প্রভাব রেখেছিল ম্যাচ জয়ে। দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাট করেছে যারা, তারাই সুবিধা পেয়েছে। গতকাল আর সেটা হওয়ার কোনো সুযোগ ছিল না।

এই ম্যাচ খেলতে নামার আগে বাংলাদেশ একটি পরিসংখ্যানে এগিয়ে থেকেই মাঠে নেমেছিল। গত এক দশকে ৩ ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজে প্রথম ম্যাচ জিতলে, সিরিজ হারের রেকর্ড নেই টাইগারদের। লঙ্কানদের হারিয়ে সেটার আয়ুষ্কাল বৃদ্ধি করল নাজমুল শান্তর দল।

বাংলাদেশের ব্যাটিং ইনিংসের সময় ব্যাট হাতে ওপেন করতে দেখা গেল তানজিদ হাসান তামিমকে। অথচ একাদশে তার নাম নেই। তখনই বোঝা গেল সৌম্য সরকারের কনকাশন সাব হিসেবেই ওপেন করতে নেমেছেন তামিম। হতাশ করেননি তিনি; খেললেন বুক চিতিয়ে, করলেন দলের জন্য প্রয়োজনীয় ইনিংস। বাকিদের যাওয়া-আসার ভিড়ে তিনিই ছিলেন টাইগারদের নৌকার মাঝি। ফিরেছেন ৮১ বল থেকে ৮৪ রান করে। এই রান করে অবশ্য তিনি চ্যালেঞ্জ জানিয়ে রাখলেন, দীর্ঘ অফফর্মের কারণে তৃতীয় ম্যাচের স্কোয়াড থেকে বাদ পড়া লিটন দাসকে। নির্বাচকদের জানান দিয়ে রাখলেন ভরসা রাখার।

প্রতিদিনের মতো এদিনও ব্যর্থতার বৃত্ত দিয়েই হেঁটেছেন বাংলাদেশের ব্যাটিং লাইন আপ। বিশেষ করে টপ অর্ডার। লিটন দাসের পরিবর্তে একাদশে সুযোগ পাওয়া বিজয় ইনিংস বড় করতে পারেনি; ফিরেছেন মাত্র ১২ রান করেই। ধারাবাহিকতা ধরে রাখতে পারেননি অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্তও। খোঁচা মেরে উইকেট বিলিয়ে এসেছেন মাত্র ১ রান করেই। ধারাবাহিক হতে পারেননি তৌহিদ হৃদয়ও। করেছেন মোটে ২২ রান। উইকেটে বেশিক্ষণ টিকতে পারেনি মাহমুদউল্লাহ রিয়াদও। ফিরেছেন মাত্র ১ রানে। ব্যাটিং লাইনআপের এমন দশা জানান দেয় এখনো উন্নতির বাকি আছে অনেক কিছু।

এই ম্যাচে সবচেয়ে দৃষ্টিকটু বিষয় ছিল বোধহয় বাংলাদেশের বোলিং ইনিংসে খেলোয়াড়দের ফিটনেস। এক ম্যাচেই ইনজুরিতে পড়েছেন ৩ জন। অবস্থা দেখে মনে হচ্ছিল যেন শ্রীলঙ্কা বাংলোদেশের কন্ডিশনে নয়, বাংলাদেশ শ্রীলঙ্কার কন্ডিশনে খেলছে।

টাইগারদের পেস ইউনিটের শক্ত অবস্থান নতুন কিছু নয়, এটি বেশ পুরনো। পেসার বদল হলেও পরিবর্তন আসে না শক্তির, দুর্বলতা দেখায় না প্রতিপক্ষকে। সেটা আরও একবার প্রমাণ করে দেখালেন। শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেটই গেছে পেসারদের ঝুলিতে। তাসকিনের শিকার ৩, মুস্তাফিজের শিকার ২ আর সৌম্য সরকারের শিকার ১ উইকেট। ওয়ানডে সিরিজ জয়ের আত্মবিশ্বাস নিয়েই টেস্ট জয়ে মাঠে নামবেন টাইগাররা।

আরও পড়ুন:
অনেক অভিনন্দন নতুন চ্যাম্পিয়ন বরিশালকে
ইবিতে খেলা নিয়ে সংঘর্ষ, তদন্তে কমিটি
অদম্যকে দমিয়ে জয়ের স্পর্ধা দেখানোর ছাড়পত্র দরকার

মন্তব্য

খেলা
Hello Bangladesh

শাবাশ বাংলাদেশ

শাবাশ বাংলাদেশ
১৮ বল থেকে ৪৮ রান আর ৯ ওভার বল করে ১ উইকেট নিয়ে ম্যাচসেরা হয়েছেন রিশাদ হোসাইন। আর ৩ ইনিংসে একটি সেঞ্চুরি ও ফিফটিসহ ১৬৩ রান করে সিরিজসেরা হয়েছেন অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত।

সিরিজের তৃতীয় ম্যাচে যে দুই দলের জন্যই সমান সুযোগ থাকবে- এটা বোঝা গিয়েছিল ম্যাচের সূচি দেখেই। কিন্তু ম্যাচের আগে ঘটল অন্যকিছু। পিচ রিপোর্টে দেখা গেল দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাট করতে বেশ বেগ পোহাতে হবে। যেখানে বাঘের ভয়, সেখানেই যেন রাত হয়।

বাংলাদেশেরও হলো তাই, রান তাড়া করতে হবে বাংলাদেশকেই। সেটা করতে নেমে শুরুর দিকে একটু কঠিন হলেও শেষদিকে গিয়ে রিশাদ হোসাইনের তাণ্ডবে সেটা সহজেই করেছে বাংলাদেশ। সিরিজ নির্ধারণী ম্যাচে ৫৮ বল আর ৪ উইকেট হাতে রেখেই লঙ্কানদের কাঁদিয়ে সিরিজ বাগিয়ে নিল টাইগাররা।

মিরাজ আউট হওয়ার পর হারের শঙ্কা কিছুটা হলেও চোখ রাঙানি দিচ্ছিল বাংলাদেশকে। কারণ এরপর আর কোনো স্বীকৃত ব্যাটার নেই মুশফিকুর রহিম বাদে। এরপর উইকেটে আসেন রিশাদ। নিজের আগ্রাসী ব্যাটিংয়ের জানান দিলেন হাসারাঙ্গাকে প্রথম বলেই ছক্কা হাঁকিয়ে। সেই ওভারেই মারলেন আরেকটি চার। হাসারাঙ্গাকে তুলাধোনা করলেন তার পরের ওভারে। টানা ২ ছক্কা ও ৩ চারে ওই ওভার থেকে নিলেন ২৪ রান। রিশাদ অপরাজিত ছিলেন ১৮ বল থেকে ৪৮ রানে। এই জয়ে বাংলাদেশ গড়ল এক নতুন উপাখ্যান। ধরে রাখল এক দশকের একটি রেকর্ড। যেখানে ওয়ানডেতে প্রথম ম্যাচ জিতলে রেকর্ড নেই সিরিজ হারের।

প্রথমে ব্যাট করতে নেমে ব্যাটিং ব্যর্থতায় পড়ে লঙ্কানরা। বাংলাদেশকে ব্রেক-থ্রু এনে দেন পেসার তাসকিন আহমেদ। মাত্র ১৫ তুলতেই ফেরান দুই ওপেনার পাথুম নিশাঙ্কা (১) ও আভিস্কা ফার্নান্দোকে (৪)। প্রতিরোধ গড়ার চেষ্টা করেও ইনিংস বড় করতে পারেননি কুশল মেন্ডিস (২৯) আর সাদিরা সামিরা বিক্রমা (১৪)। তাড়াতাড়িই ফিরে যান আশালঙ্কাও (৩৭)। ১৫৪ রানেই ৭ উইকেট হারিয়ে ধুঁকতে থাকে শ্রীলঙ্কা।

একটা সময় শঙ্কা জেগেছিল ২০০ রান করার। কিন্তু লিনাংগের দৃঢ়চেতা ব্যাটিংয়ে সেটা উতরে যায় লঙ্কানরা। বাকি ব্যাটারদের আসা-যাওয়ার ভিড়ে তিনি ছিলেন উইকেট কামড়ে। শেষ পর্যন্ত সেঞ্চুরি করে দলের স্কোর ২০০ পার করে অপরাজিত থেকেই মাঠ ছেড়েছেন তিনি। ১০২ বল থেকে খেলেন ১০১ রানের দুর্দান্ত ইনিংস। লঙ্কানরা দাঁড় করায় ২৩৫ রানের পুঁজি।

জবাবে ব্যাট করতে নেমে শুরুটা ভালো হয়নি বাংলাদেশেরও। লিটন দাসের পরিবর্তে সুযোগ পাওয়া এনামুল হক বিজয় করেছেন মোটে ১২ রান। ব্যর্থ ছিলেন অধিনায়ক নাজমুল শান্ত (১), তৌহিদ হৃদয় (২২), মাহমুদউল্লাহ রিয়াদও (১)। তবে ব্যতিক্রম ছিলেন সৌম্য সরকারের কনকাশন সাব খেলতে নামা তানজিদ তামিম। ওপেনিংয়ে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে রাখলেন লিটন দাসকে। পুরো ইনিংসেই তিনি পরিচয় দিয়েছেন দায়িত্বশীলতার। ৮১ বল থেকে ৮৪ রান করে দলকে ভালো অবস্থানে রেখেই বিদায় নেন তিনি।

এরপর মুশফিকুর রহিম আর মেহেদী মিরাজ দলের হাল ধরেন। কিন্তু ১৭৮ রানের সময় হাসারাঙ্গার বলে ক্যাচ দিয়ে ফিরে যান মিরাজ। এতে কিছুটা হারের শঙ্কা জেগেছিল বাংলাদেশের। কিন্তু সেসব আর হতে দেননি রিশাদ হোসাইন। শুরুর বল থেকেই চড়াও হন লঙ্কান বোলারদের ওপর। তাদের তুলাধোনা করে হেসেখেলেই ৪ উইকেটের জয় তুলে নেয় টাইগাররা।

এই জয়ে তিন ম্যাচের সিরিজ ২-০ ব্যবধানে নিজেদের করে নিল নাজমুল শান্ত বাহিনী। ১৮ বল থেকে ৪৮ রান আর ৯ ওভার বল করে ১ উইকেট নিয়ে ম্যাচসেরা হয়েছেন রিশাদ হোসাইন। আর ৩ ইনিংসে একটি সেঞ্চুরি ও ফিফটিসহ ১৬৩ রান করে সিরিজসেরা হয়েছেন অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত।

আরও পড়ুন:
রিশাদের শেষের ঝড়ে শঙ্কা কাটিয়ে সিরিজ টাইগারদের
গর্জে উঠুক বাংলাদেশ, জেগে উঠুক বাংলাদেশ

মন্তব্য

খেলা
Rishads late storm overcame the series of Tigers

রিশাদের শেষের ঝড়ে শঙ্কা কাটিয়ে সিরিজ টাইগারদের

রিশাদের শেষের ঝড়ে শঙ্কা কাটিয়ে সিরিজ টাইগারদের ছবি: সংগৃহীত
অষ্টম ব্যাটার হিসেবে ক্রিজে নামা রিশাদ করেন ১৮ বলে ৪৮ রান। এই রান সংগ্রহ করতে গিয়ে চারটি ছক্কা ও পাঁচটি চারের মার মারেন।

লক্ষ্য খুব বেশি বড় না হলেও নিয়মিত উইকেটের পতন আর স্লো রান রেটের কারণে তৃতীয় ম্যাচেও বিপদে পড়ার শঙ্কা জেগেছিল টাইগারদের। তবে তানজিদ তামিমের ধৈর্য্যশীল ব্যাটিং আর রিশাদ হোসেনের শেষের ঝড়ে চার উইকেটের জয় তুলে নিয়েছে বাংলাদেশ।

এর ফলে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজটি ২-১ এ জিতেছে বাংলাদেশ। দলের হয়ে তানজিদ তামিম করেন সর্বোচ্চ ৮৪। তার ৮১ বলে খেলা ইনিংসটি ছিল চারটি ছক্কা ও ৯টি চারে সাজানো। অষ্টম ব্যাটার হিসেবে ক্রিজে নামা রিশাদ করেন ১৮ বলে ৪৮ রান। এই রান সংগ্রহ করতে গিয়ে চারটি ছক্কা ও পাঁচটি চারের মার মারেন।

আগের দুই ম্যাচের মতো এদিনও টস ভাগ্য যায় শ্রীলঙ্কার কাছে। তবে শুরুতো ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন লঙ্কান অধিনায়ক কুশল মেন্ডিস। জানিথ লিয়ানাগের শতকে ভর করে ২৩৬ রানে অলআউট হয়ে যায় শ্রীলঙ্কা।

জবাবে খেলতে নেমে ৪০.২ ওভারে ৬ উইকেট হারিয়ে জয়ের বন্দরে পৌঁছায় বাংলাদেশ।

অসাধারণ বোলিং ও ব্যাটিং প্রদর্শনীর জন্য ম্যাচসেরার পুরস্কারও উঠেছে রিশাদের হাতে।

আরও পড়ুন:
সিরিজ নির্ধারণী ম্যাচে টস হেরে বোলিংয়ে বাংলাদেশ
গর্জে উঠুক বাংলাদেশ, জেগে উঠুক বাংলাদেশ

মন্তব্য

খেলা
Sri Lanka gave Bangladesh a target of 236 runs

বাংলাদেশকে ২৩৬ রানের লক্ষ্য দিল শ্রীলঙ্কা

বাংলাদেশকে ২৩৬ রানের লক্ষ্য দিল শ্রীলঙ্কা বাংলাদেশকে ২৩৬ রানের টার্গেট দিয়েছে শ্রীলঙ্কা। ছবি: ইএসপিএন
তৃতীয় দিনের ম্যাচে ৫০ ওভারে ১০ উইকেট হারিয়ে ২৩৫ রানের সংগ্রহ পান লঙ্কানরা। শেষ ২ বলে এসে ২ উইকেট হারিয়ে শ্রীলঙ্কা অলআউট হয়েছে।

তিন ম্যাচ ওয়ানডে সিরিজের তৃতীয়টিতে বাংলাদেশের বিপক্ষে ২৩৬ রানের টার্গেট দিয়েছে সফরকারী শ্রীলঙ্কা।

চট্টগ্রামে সিরিজ নির্ধারণী এ ম্যাচে সোমবার টসে হেরে আগে বোলিংয়ে নেমেছে স্বাগতিক বাংলাদেশ।

তৃতীয় দিনের ম্যাচে ৫০ ওভারে ১০ উইকেট হারিয়ে ২৩৫ রানের সংগ্রহ পান লঙ্কানরা। শেষ ২ বলে এসে ২ উইকেট হারিয়ে শ্রীলঙ্কা অলআউট হয়েছে।

ওয়ানডে সিরিজের প্রথম দুই ম্যাচই ছিল দিবা-রাত্রির, যেখানে প্রথম ওয়ানডেতে জয় পেয়েছিল বাংলাদেশ। দ্বিতীয় ম্যাচটা নিজেদের করে নিয়েছে শ্রীলঙ্কা, তবে দুই ম্যাচেই একটা মিল ছিল। পরের ইনিংসে যারা ব্যাট করেছে, তারাই জয়ের স্বাদ পেয়েছে। এর পেছনে বড় কারণ ছিল চট্টগ্রামের আবহাওয়ার।

সিরিজ জেতার লক্ষ্যে আজ সকাল ১০টায় চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে তৃতীয় ও শেষ ওয়ানডেতে মুখোমুখি হয়েছে বাংলাদেশ ও শ্রীলঙ্কা।

আরও পড়ুন:
পরাজয়ের মধ্যেও জয় খুঁজে পেলো বাংলাদেশ
প্রথমবারের মতো বিপিএল চ্যাম্পিয়ন বরিশাল
দ্য গ্রেট ওয়াল মুশফিকের ধ্বংসাত্মক ব্যাটিংয়ে ফাইনালে বরিশাল
সাকিব-তামিমের মহাকাব্য রচনার দিন!
লিটনের দৃষ্টিনন্দন ব্যাটিংয়ে ফাইনালে ভিক্টোরিয়ান্স

মন্তব্য

খেলা
Bangladesh bowled after losing the toss in the series deciding match

সিরিজ নির্ধারণী ম্যাচে টস হেরে বোলিংয়ে বাংলাদেশ

সিরিজ নির্ধারণী ম্যাচে টস হেরে বোলিংয়ে বাংলাদেশ সফরকারী শ্রীলঙ্কার সঙ্গে বাংলাদেশের দ্বিতীয় ম্যাচের একটি মুহূর্ত। ছবি: ক্রিকইনফো
এ ম্যাচে আবহাওয়া দুই দলের জন্যই সমান থাকবে। ম্যাচের ফলে ভূমিকা থাকবে না শিশিরের। সে ক্ষেত্রে নিজেদের শক্তিকেই কাজে লাগিয়ে যারা ভালো খেলতে পারবে, জয়টা হবে তাদেরই প্রাপ্য।

তিন ম্যাচ ওয়ানডে সিরিজের তৃতীয়টিতে সোমবার টস জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সফরকারী শ্রীলঙ্কা।

চট্টগ্রামে সিরিজ নির্ধারণী এ ম্যাচে আগে বোলিংয়ে নেমেছে স্বাগতিক বাংলাদেশ।

ওয়ানডে সিরিজের প্রথম দুই ম্যাচই ছিল দিবা-রাত্রির, যেখানে প্রথম ওয়ানডেতে জয় পেয়েছিল বাংলাদেশ। দ্বিতীয় ম্যাচটা নিজেদের করে নিয়েছে শ্রীলঙ্কা, তবে দুই ম্যাচেই একটা মিল ছিল। পরের ইনিংসে যারা ব্যাট করেছে, তারাই জয়ের স্বাদ পেয়েছে। এর পেছনে বড় কারণ ছিল চট্টগ্রামের আবহাওয়ার।

প্রচুর শিশির দেখা গেছে দুই ম্যাচেই, যেটা ব্যাটিং দলকে বেশ খানিকটা সুবিধা দিয়েছে। আর সেটাই কাজে লাগিয়েছে তারা। সিরিজের শেষ ম্যাচটা অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টায়। তাই এ ম্যাচে আবহাওয়া দুই দলের জন্যই সমান থাকবে।

ম্যাচের ফলে ভূমিকা থাকবে না শিশিরের। সে ক্ষেত্রে নিজেদের শক্তিকেই কাজে লাগিয়ে যারা ভালো খেলতে পারবে, জয়টা হবে তাদেরই প্রাপ্য।

বাংলাদেশ একাদশ: এনামুল হক, সৌম্য সরকার, নাজমুল হোসেন শান্ত (অধিনায়ক), তৌহিদ হৃদয়, মাহমুদুল্লাহ, মুশফিকুর রহিম, মেহেদি হাসান মিরাজ, রিশাদ হোসেন, তাসকিন আহমেদ, শরিফুল ইসলাম ও মুস্তাফিজুর রহমান।

শ্রীলঙ্কা একাদশ: পথুম নিশাঙ্কা, আভিশকা ফার্নান্দো, কুশল মেন্ডিস (অধিনায়ক), সাদিরা সামারাবিক্রমা, চারিথ আসালাঙ্কা, জানিথ লিয়ানাগে, দুনিথ ওয়েলালাগে, ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গা, প্রমোদ মদুশান, লাহিরু কুমারা ও মাহিশ থিকশানা।

আরও পড়ুন:
গর্জে উঠুক বাংলাদেশ, জেগে উঠুক বাংলাদেশ
আশা জাগিয়েও হারল বাংলাদেশ, সিরিজে সমতা
হৃদয়ের সেঞ্চুরির আক্ষেপ, ২৮৭ রানের লক্ষ্য পেল শ্রীলঙ্কা
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টস হেরে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
টাইগারদের হাতের কিনারায় ওয়ানডে সিরিজ

মন্তব্য

খেলা
Let Bangladesh roar let Bangladesh wake up

গর্জে উঠুক বাংলাদেশ, জেগে উঠুক বাংলাদেশ

গর্জে উঠুক বাংলাদেশ, জেগে উঠুক বাংলাদেশ
আজকের ম্যাচে বাংলাদেশকে সবচেয়ে বেশি উজ্জীবিত করবে একটি পরিসংখ্যান। সেটা হলো গত এক দশকে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজের প্রথম ম্যাচ জয়ের পর বাংলাদেশ আর সিরিজ হারেনি।

প্রথম ম্যাচের আত্মবিশ্বাস নিয়েই দ্বিতীয় ওয়ানডেতে মাঠে নেমেছিল টাইগাররা। নানা উত্থান-পতন ছিল ব্যাটিং ইনিংসে। সব মিলিয়ে লড়াকু এক পুঁজিই গড়েছিল টাইগাররা। বোলিং ইনিংসে জয়ের আশাও জাগিয়েছিল তাসকিন-শরিফুলরা, কিন্তু শেষ পর্যন্ত পাথুম নিশাঙ্কা আর চারিথ আশালঙ্কার জুটিতে জয়টা অধরাই থেকে গেছে।

অপেক্ষা বেড়েছে সিরিজ জয়ের। সোমবার সকাল ১০টায় আবারও চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে সিরিজ জয়ের লক্ষ্যে তৃতীয় ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার মুখোমুখি হবে বাংলাদেশ। খেলার চলতি ধারাবিবরণী সরাসরি সম্প্রচার করবে বাংলাদেশ বেতার।

ওয়ানডে সিরিজের প্রথম দুই ম্যাচই ছিল দিবা-রাত্রির, যেখানে প্রথম ওয়ানডেতে জয় পেয়েছিল বাংলাদেশ। দ্বিতীয় ম্যাচটা নিজেদের করে নিয়েছে শ্রীলঙ্কা, তবে দুই ম্যাচেই একটা মিল ছিল। পরের ইনিংসে যারা ব্যাট করেছে, তারাই জয়ের স্বাদ পেয়েছে। এর পেছনে বড় কারণ ছিল চট্টগ্রামের আবহাওয়ার।

প্রচুর শিশির দেখা গেছে দুই ম্যাচেই, যেটা ব্যাটিং দলকে বেশ খানিকটা সুবিধা দিয়েছে। আর সেটাই কাজে লাগিয়েছে তারা। সিরিজের শেষ ম্যাচটা অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টায়। তাই এ ম্যাচে আবহাওয়া দুই দলের জন্যই সমান থাকবে।

ম্যাচের রেজাল্টে ভূমিকা থাকবে না শিশিরের। সে ক্ষেত্রে নিজেদের শক্তিকেই কাজে লাগিয়ে যারা ভালো খেলতে পারবে, জয়টা হবে তাদেরই প্রাপ্য।

প্রথম দুই ম্যাচে শূন্য রানে আউট হওয়ায় তৃতীয় ম্যাচের দল থেকে বাদ পড়েছেন ওপেনার লিটন দাস। সে ক্ষেত্রে আজকের ম্যাচে নিশ্চিতভাবেই পরিবর্তন আসবে বাংলাদেশ দলে। লিটনের পরিবর্তে দলে সুযোগের অপেক্ষায় রয়েছে অন্য দুই ওপেনার এনামুল হক বিজয় আর তানজিদ হাসান তামিম। দুইজনই আছেন ফর্মে, তবে ওপেনিং পজিশনে দেখা যেতে পারে এনামুল হক বিজয়কেই।

পরিবর্তন আসবে বোলিং লাইনেও। ইনজুরিতে পড়েছেন পেসার তানজিম হাসান সাকিব। তার পরিবর্তে একাদশে দেখা যেতে পারে পেসার হাসান মাহমুদকে।

ডিপিএলে দুর্দান্ত সময় পার করছিলেন তিনি। সাম্প্রতিক ফর্ম বিবেচনায় তাই হাসান মাহমুদের একাদশে জায়গা পাওয়ার সম্ভাবনাই বেশি।

ইনজুরিতে ছিটকে গেছেন শ্রীলঙ্কার বামহাতি পেসার দিলশান মাদুশঙ্কাও, যেটা কিছুটা হলেও স্বস্তি দেবে বাংলাদেশকে।

শেষ দুই ম্যাচেই বাংলাদেশের ব্যাটিং লাইনআপে একটা জিনিসে বেশ মিল দেখা গেছে। দুই ম্যাচেই বাকিরা ছিল মোটামুটি ব্যর্থদের কাতারেই। দলের এক থেকে দুজন হাল ধরেছে। প্রথম ম্যাচে ছিল টপ অর্ডার আর দ্বিতীয় ম্যাচে ছিল মিডল অর্ডার। তৃতীয় ম্যাচে একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি ঘটতে দেয়া যাবে না কোনোভাবেই।

চট্টগ্রামের মাঠকে বরাবরই বলা হয় রানের স্বর্গরাজ্য, যেখানে ওয়ানডেতে ম্যাচে জয়ের জন্য তিন শর বেশি রানের পুঁজি দাঁড় করাতে হবে। সে ক্ষেত্রে বাংলাদেশ যদি আগে ব্যাট করে তাহলে ৩২০ থেকে ৩৩০ রানের স্কোর করতে হবে। আর প্রথমে বোলিং করলে লঙ্কানদের আটকে রাখতে হবে ২৭০ থেকে ২৮০ রানের মধ্যে।

আজকের ম্যাচে জয়ের জন্য ব্যাটিংয়ে দায়িত্ব নিতে হবে টপ অর্ডার ব্যাটারদের। বিশেষ করে সৌম্য সরকার, নাজমুল হোসেন শান্ত আর তৌহিদ হৃদয়কে ব্যাটিংয়ে ধারাবাহিকতা আনতে হবে। একই সঙ্গ রানে ফিরতে হবে মুশফিকুর রহিমকেও। ওপেনিং জুটিকে পার করতে হবে অন্তত ১০ থেকে ১৫ ওভার।

এ ম্যাচে বোলিংয়ের নেতৃত্বটা থাকবে বাঁহাতি পেসার শরিফুল ইসলামের হাতেই। গত কিছুদিন ধরে দারুণ পারফরম্যান্স দেখাচ্ছেন এ পেসার। বিপিএলে সবার কম ম্যাচ খেলেও ছিলেন সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি। লঙ্কানদের বিপক্ষে পার করছেন ভালো সময়। সেটারই ধারাবাহিকতা ধরে রাখতে হবে আজকের ম্যাচে।

আজকের ম্যাচে বাংলাদেশকে সবচেয়ে বেশি উজ্জীবিত করবে একটি পরিসংখ্যান। সেটা হলো গত এক দশকে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজের প্রথম ম্যাচ জয়ের পর বাংলাদেশ আর সিরিজ হারেনি।

এ সময়ের মধ্যে যে সিরিজগুলো বাংলাদেশ হেরেছে, তার সবগুলোতেই বাংলাদেশ হেরেছিল প্রথম ম্যাচ, তবে খাতা-কলমের হিসাব বাইরে রেখে বাংলাদেশকে পারফর্ম করতে হবে মাঠে। জয়ের জন্য সমান গুরুত্ব দিতে হবে সব বিভাগেই। ব্যাটিং, বোলিং, ফিল্ডিং তিন বিভাগেই দিতে হবে ১২০ শতাংশ।

ওয়ানডে সিরিজ জয় করে টেস্টের জন্য বাংলাদেশ আত্মবিশ্বাস বাড়িয়ে তুলুক, সেটাই প্রত্যাশা।

আরও পড়ুন:
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টস হেরে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
টাইগারদের হাতের কিনারায় ওয়ানডে সিরিজ
সুস্পষ্ট আত্মবিশ্বাস তিন বিভাগেই দেখিয়ে জিতে যায় বাংলাদেশ
শান্তর অপরাজিত শতকে বাংলাদেশের জয়
তুল্যমূল্য প্রতিদ্বন্দ্বিতার আভাস ইঙ্গিত দুদলের মধ্যে

মন্তব্য

p
উপরে