× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

বিশেষ
আমার পরিচয় দিয়েন না আমার দুইটা মেয়ে আছে
google_news print-icon

‘আমার পরিচয় দিয়েন না, আমার দুইটা মেয়ে আছে’

আমার-পরিচয়-দিয়েন-না-আমার-দুইটা-মেয়ে-আছে
মেয়েটি বলছেন, গত ২৯ এপ্রিল নিজ বাসায় তাকে ধর্ষণের চেষ্টা করেন সাদেক নামের এক বখাটে। ব্যর্থ হয়ে সাদেক তার ডান হাতে জ্বলন্ত সিগারেট চেপে ধরেন। চলে যাওয়ার সময় সপরিবারে হত্যার হুমকি দেন। সেই রাতেই মামলা করতে পল্লবী থানায় যান তিনি। কিন্তু পুলিশ মামলা না নিয়ে তাকে ঘোরাতে থাকে। এরপর ৪ মে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগ বাদ দিয়ে শুধু হুমকির বিষয়টি উল্লেখ করে তাকে জিডি করতে বাধ্য করে। গত ১৮ জুন মামলার আবেদন নিয়ে আবারও থানায় যান তিনি। কিন্তু মামলা রেকর্ড করা হয়নি।  

ব্যস্ত নগরী ঢাকার বাসিন্দা রুমা আক্তার (ছদ্মনাম)। ত্রিশ পেরোনো এই নারীর স্বামী যেন থেকেও নেই। জীবনযুদ্ধে পাশে পাননি স্বামীকে। কিন্তু তাতে দমেও যাননি। দুই সন্তানকে মানুষ করতে বেছে নিয়েছেন কঠিন পেশা। থাকছেন সৎবোনের বাসায় কেয়ারটেকার হিসেবে। কষ্টকে জয় করতে রোদ-বৃষ্টি-ঝড় মাথায় নিয়ে চালিয়ে যাচ্ছেন সংগ্রাম।

তবে দিনের পর দিন সাদেক নামে স্থানীয় এক বখাটের অত্যাচার এবং তার আশ্রয়-প্রশ্রয়দাতাদের কারণে তাদের জীবন দুর্বিষহ হয়ে পড়েছে বলে অভিযোগ করেছেন তিনি। অভিযোগ করেছেন, এর অংশ হিসেবে মাস দুয়েক আগে তাদের বাসায় ঢুকে তাকে ধর্ষণের চেষ্টা চালান সাদেক; ব্যর্থ হয়ে সেই থেকে সপরিবারে হত্যার হুমকি দিয়ে আসছেন। কিন্তু থানা-পুলিশকে পাশে পাচ্ছেন না তিনি।

নিউজবাংলাকে এই নারী বলেছেন, তার দুটি মেয়েই স্কুলপড়ুয়া। তারা বাসায় থেকেই পড়াশোনা করে। বৃদ্ধ মা ও দুই কন্যাকে বাসায় রেখে কাজের কারণে প্রতিদিনই বাইরে বের হতে হয় তাকে। কিন্তু ফরহাদ হোসেন বাবু নামের স্থানীয় এক প্রভাবশালীর ডিশ লাইন ব্যবসার লাইনম্যান সাদেক দীর্ঘদিন ধরে তাকে উত্ত্যক্ত করছেন। পরিবারের সবাইকে বড় ধরনের ক্ষতি করার হুমকি দিয়ে আসছেন। বিষয়টি তিনি ডিশ ব্যবসায়ী বাবুকে জানান, বিচারও চান। কিন্তু তিনি বিচার না করে উল্টো কর্মচারীর পক্ষ নিয়ে তাকে নানা রকম হুমকি দিয়ে তাড়িয়ে দেন।

এরই ধারাবাহিকতায় যেদিন (গত ২৯ এপ্রিল) তিনি একা ছিলেন, সেদিন সন্ধ্যায় বাসায় ঢুকে তাকে ধর্ষণের চেষ্টা করেন সাদেক। তিনি নিজেকে রক্ষার চেষ্টা করলে ওই বখাটে জ্বলন্ত সিগারেট তার ডান হাতে চেপে ধরেন। এরপর চিৎকার করার চেষ্টা করলে তার মুখ চেপে ধরেন সাদেক। একপর্যায়ে বাসায় লোকজন আসার শব্দ পেয়ে দুই মেয়েসহ তাকে হত্যার ভয় দেখিয়ে দ্রুত চলে যান।

তাই ঘরে-বাইরে সব জায়গায়ই প্রতিটি মুহূর্তই প্রাণভয়ে ভীতসন্ত্রস্ত হয়ে থাকতে হয় এই নারীকে। কিন্তু মুখ খুলতে পারছেন না। এর মাঝে তিনি থানা-পুলিশের দারস্থ হয়েছেন; মামলার আবেদনও করেছেন। কিন্তু পুলিশ মামলা না নিয়ে তাকে ঘোরায়। আর স্থানীয় প্রভাবশালীরা তাকে ‘চরিত্রহীনা’ আখ্যা দিয়ে মুখ বন্ধ করার চেষ্টা করে। একপর্যায়ে পুলিশ মামলার আবেদন গ্রহণ না করে মীমাংসার চেষ্টা করে। এই চেষ্টা সফল না হওয়ায় পরবর্তী সময়ে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগ বাদ দিয়ে শুধু হুমকির বিষয়টিকে গুরুত্ব দিয়ে সাধারণ ডায়েরি গ্রহণ করে ৪ মে। সর্বশেষ মামলার আবেদন নিয়ে গত ১৮ জুন আবারও থানায় যান তিনি। সেই আবেদন হাতে হাতে গ্রহণ করা হলেও মামলা হিসেবে রেকর্ড করা হয়নি।

এই নারী মনে করেন, নায়িকা পরীমনির মতো অবস্থান থাকলে তার জন্য ঝাঁপিয়ে পড়তেন সমাজের সবাই।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, আত্মমর্যাদাসম্পন্ন এই নারীর সঙ্গে আগেও অন্যায় হয়েছিল। যে ঘটনা ফেসবুকে ভাইরাল হওয়ার পর তিনি সুবিচার পান। কিন্তু এবারের বিষয়টি (ধর্ষণচেষ্টার পর দুই সন্তানসসহ হত্যার হুমকি) নিয়ে তিনি আতঙ্কিত। তাই নীরবেই চেষ্টা করছেন বখাটে যুবকের শাস্তি নিশ্চিতের। আর তার এই নীরবতার সুযোগটাই প্রভাবশালী হিসেবে পরিচিত স্থানীয় কিছু লোক নিচ্ছে।

মেয়েটির ভাষ্যমতে, এমনিতেই তার পেশা নিয়ে মানুষজন কটাক্ষ করে ‘পুরুষের কাজ’ বলে। তার দুটি কন্যাসন্তান থাকায় মা হিসেবে তিনি যে ধর্ষণচেষ্টার শিকার হয়েছেন, তা প্রকাশ্যে বলতে পারছেন না। এসব কারণে সপরিবারে হত্যার হুমকির মুখেও কোনোভাবেই পরিচয় ও পেশা জানাতে চান না।

তাহলে বিচার নিশ্চিত হবে কী করে- নিউজবাংলার এমন প্রশ্নে কান্নাজড়িত কণ্ঠে এই নারী বলেন, ‘আমি পুলিশকে বলেছি, আমার অভিযোগের বিচার না করতে পারেন, আমার বিরুদ্ধে অভিযুক্তরা যে অপবাদ দিচ্ছে, সেই অভিযোগের প্রমাণ করুন। আপনাদের তদন্তে আমি খারাপ প্রমাণিত হলে যে শাস্তি দেবেন, মাথা পেতে নেব। প্রয়োজনে দুই সন্তান নিয়ে চিরদিনের জন্য ঢাকা ছেড়ে যাব।’

মেয়েটি যে যুবকের বিরুদ্ধে ধর্ষণচেষ্টা ও হত্যার হুমকি দেয়ার অভিযোগ করেছেন, তার বিষয়ে অনুসন্ধান চালিয়েছে নিউজবাংলা।

গত কয়েক দিন এলাকাটি ঘুরে স্থানীয় লোকজনের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ছেলেটি বিবাহিত, বয়স আনুমানিক ২৩ বছর। নিয়মিত ইয়াবার স্পটে দেখা যায় তাকে। ডিশ সংযোগের লাইনম্যান হওয়ায় বিভিন্ন বাসায় তার যাতায়াত। এই সুযোগে অনেক অসহায় নারীর শ্লীলতাহানির চেষ্টা করেছেন তিনি। সম্প্রতি এক বাসায় ঢুকে এমন ঘটনার পর মারধরের শিকার হন।

নিউজবাংলার এই প্রতিবেদক এলাকা ঘুরে সংবাদ সংগ্রহের পর ডিশ ব্যবসায়ী বাবু মেয়েটির এক আত্মীয়র বাসায় গিয়ে ‘বাড়াবাড়ি করতে নিষেধ করেছেন’ বলেও অভিযোগ করেন তিনি।

এ সম্পর্কে মেয়েটি বলেন, ‘নিউজবাংলা থেকে লোক এসেছিলেন বলে বাবু নামের লোকটি আজ (২২ জুন) আমার খালার বাসায় গিয়েছিলেন। তাদের মনে ভয় সৃষ্টি করে গেছেন। বলে গেছেন, আমি যেন আর কোনো রকম এই বিষয়টি নিয়ে বাড়াবাড়ি না করি। প্রয়োজনে উনি (বাবু) বসে অপরাধীকে (সাদেক) সামনে রেখে আমার কাছে ক্ষমা চাওয়ার ব্যবস্থা করে দেবেন। যেহেতু আসামি ক্ষমা চাইবে, তাই আসামির বিরুদ্ধে থানায় করা অভিযোগ (জিডি) প্রত্যাহারের শর্ত দিয়েছেন।

‘তারপরও যদি আমি ওনার (বাবু) কোনো কথা না শুনি, তবে উনি বসে থাকবেন না। উনি চাইলে অনেক কিছু করতে পারেন বলে হুমকি দিয়ে গেছেন। আমি খালাকে বলেছি, অপরাধী যদি কোনো দোষ না করে, কোনো অপরাধ না করে, তাহলে কেন আমার কাছে ক্ষমা চাইবে?’

তিনি বলেন, ‘আমার নিরাপত্তায় কোনো রকম সহায়তা পাচ্ছি না। উল্টো আরও হুমকির সম্মুখীন হচ্ছি। জানি না কখন কী হয়ে যায় আমার, আমার পরিবারের।’

মেয়েটি বলছেন, গত কয়েক দিন দুটি নম্বর থেকে তার মোবাইলে ফোন দিয়ে তাকে আজেবাজে কথা বলা হচ্ছে, হুমকি দেয়া হচ্ছে। নম্বর দুটি হচ্ছে +৮৮০১৭২০-৮২১৯৯২ ও +৮৮০১৪০৮৫০৩৯৫৪।

এই দুটি নম্বরে ফোন দিয়েছে নিউজবাংলার এই প্রতিবেদক। একটি বন্ধ পাওয়া যায়। আরেকটি নম্বরে পাওয়া যায় একজনকে। তিনি বলছেন, তার নাম সুমন, থাকেন মিরপুর-১০ নম্বর এলাকায়।

ওই নারীকে হুমকি দিয়েছিলেন কি না, জানতে চাইলে তিনি অস্বীকার করেন। সাদেককে চেনেন কি না, জানতে চাইলে প্রথমে স্বীকার করলেও পরে চেনেন না বলে দাবি করেন।

এমন পরিস্থিতিতে গত শুক্রবার নিউজবাংলার কাছে আক্ষেপ করে ওই নারী বলেন, ‘আপনারাও আমার জন্য কিছু করলেন না। আসলে আমারই ভুল। আমার বোঝা উচিত ছিল, আমি নায়িকা পরীমনি না যে, আমি বললেই আমার জন্য কেউ ঝাঁপিয়ে পড়বে। এই পৃথিবীতে মিথ্যা এবং পাপীদের জয় হয়। সত্য পুণ্যের কোনো জয় নাই।’

শনিবার রাতে আবারও নিউজবাংলার এই প্রতিবেদককে নাম-পরিচয় না প্রকাশের অনুরোধ জানিয়ে তিনি লেখেন, ‘আমার নাম বললে সবাই চিনবে। পরিচয় প্রকাশ করবেন না। আমার দুইটা মেয়ে আছে। তাদের ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করেই মা হিসেবে আমার নাম-পরিচয় প্রকাশ না করে ঘটনার বিচার চাইছি আপনাদের কাছে।’

এসব প্রসঙ্গে জানতে চাইলে ৯২ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর তাইজুল ইসলাম বাপ্পী নিউজবাংলাকে বলেন, ‘মেয়েটির সঙ্গে যদি এ ধরনের ঘটনা ঘটে থাকে, তাহলে থানা-পুলিশ আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।’ বাবুর প্রসঙ্গে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘সে ভালো ছেলে, এলাকায় ব্যবসা-বাণিজ্য করে।’ সাদেককে চেনেন না বলে জানান তিনি।

পল্লবী থানার ওসি পারভেজ ইসলাম নিউজবাংলাকে বলেন, ‘মেয়েটির কাছ থেকে বিষয়টি শোনার পর একজন অফিসারকে তদন্তের দায়িত্ব দিয়েছিলাম। তদন্ত করে আমাকে জানিয়েছিলেন, মেয়েটিই খারাপ। ডিশের বিল দেয় নাই। এটা নিয়েই মিথ্যা অভিযোগ দিয়েছিলেন। বিষয়টি ডিসি, এডিসি স্যার সবাই জানেন।’

মেয়েটি বলছেন, তার বাসায় কোনো ডিশের লাইন নেই। তাহলে বিল কেন দেবেন- এমন প্রশ্নে ওসি পারভেজ বলেন, ‘আপনি ডিসি স্যারের সঙ্গে কথা বলেন। কারণ ঘটনা ঘটেছিল আমি আসার আগেই। বিষয়টি পুরোপুরি জানিও না।’

মেয়েটির অভিযোগের ব্যাপারে বক্তব্য জানতে বাবু ও সাদেকের সঙ্গে নানাভাবে যোগাযোগের চেষ্টা করেও তাদের সাড়া পাওয়া যায়নি।

ঘটনার সময় পল্লবী থানার ওসির দায়িত্বে ছিলেন কাজী ওয়াজেদ আলী, যিনি মাস দেড়েক আগে ডিএমপির ডিবিতে বদলি হয়েছেন।

সেই সময় মামলা না নিয়ে জিডি গ্রহণ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে কাজী ওয়াজেদ আলী নিউজবাংলাকে বলেন, ‘এত ঘটনা ঘটে পল্লবী থানায়। আমার এখন মনে নেই। কিছুই বলতে পারব না।’

মেয়েটি যখন থানায় অভিযোগ করতে গিয়েছিলেন, সেই অভিযোগের প্রাথমিক তদন্ত করেছিলেন এসআই শহিদুল ইসলাম। রোববার নিউজবাংলাকে তিনি বলেন, ‘মেয়েটিকে সঙ্গে নিয়ে আমি ঘটনাস্থলে গিয়েছি, যেখানে ঘটনাটি ঘটেছে বলে মেয়েটি জানিয়েছিল। প্রতিবেশীদের জিজ্ঞাসাবাদ করে ঘটনার সত্যতা পাই নাই।

‘তা ছাড়া এলাকার ডিশ সংযোগ কেটে দেয়ায় মেয়েটি নাকি ডিশ সংযোগকারীদের হুমকি দিয়ে বলেছিল, তাদের জেলের ভাত খাওয়াবে। এসব বিষয় থানায় জানিয়েছি। তারপর কী হয়েছে আমি আর বলতে পারব না।’

ঘটনা সম্পর্কে জানতে গত কয়েক দিন নিউজবাংলা মোবাইল ফোনে কথা বলার চেষ্টা করে পুলিশের মিরপুর বিভাগের উপকমিশনার (ডিসি) আ স ম মাহতাব উদ্দিনের সঙ্গে। হোয়াটসঅ্যাপেও বার্তা পাঠানো হয় তাকে। বুধবার বিকেলে এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত তার কোনো সাড়া মেলেনি।

বিষয়টি নিয়ে বুধবার বিকেলে নিউজবাংলা কথা বলেছে মানবাধিকারকর্মী নূর খান লিটনের সঙ্গে।

তিনি বলেন, ‘একজন নারী নিগৃহ হলে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কাছে যাবে, এটাই স্বাভাবিক। দুর্ভাগ্যজনক হলো তারা সহযোগিতা করে না। পুরুষ ডমিনেটিং সমাজে নারীর অবস্থা এমনিতেই ভালনারেবল, সে ক্ষেত্রে তিনি যদি কর্মজীবী হন, তার পরিস্থিতি আরও খারাপ হয়ে থাকে।’

নূর খান লিটন বলেন, ‘আমাদের সবাইকে কর্মজীবী নারীকে শ্রদ্ধার চোখে দেখা উচিত। এই নারীর ক্ষেত্রে পুলিশ যে ভূমিকা নিয়েছে, তা কোনোভাবেই কাম্য নয়।’

আরও পড়ুন:
ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে বাবা গ্রেপ্তার
চা বাগানে শিশু ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে মামলা
পোশাকশ্রমিককে ধর্ষণচেষ্টা, আটক ১
ধর্ষণচেষ্টায় ব্যর্থ হয়ে শিশুকে মারধরে মামলা
ধর্ষণচেষ্টা: মামলার ২০ ঘণ্টার মধ্যে আদালতে অভিযোগপত্র

মন্তব্য

আরও পড়ুন

বিশেষ
DMPs 24 cases in violation of traffic laws in the capital

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপি’র ২,২৪৬ মামলা

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপি’র ২,২৪৬ মামলা

রাজধানী ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনকারীদের বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা করে গত দুই দিনে ২ হাজার ২৪৬টি মামলা করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) ট্রাফিক বিভাগ।

এছাড়াও অভিযানকালে ৩২২টি গাড়ি ডাম্পিং ও ৯৯টি গাড়ি রেকার করা হয়েছে।

ডিএমপি’র মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশন্স বিভাগের উপ-কমিশনার মুহাম্মদ তালেবুর রহমান স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আজ এ তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়, সোমবার ডিএমপি’র ট্রাফিক বিভাগ রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে এসব মামলা করে।

ঢাকা মহানগর এলাকায় ট্রাফিক শৃঙ্খলা রক্ষায় ডিএমপি’র ট্রাফিক বিভাগের অভিযান অব্যাহত থাকবে বলে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়।

মন্তব্য

বিশেষ
TCBs fair priced products in the capital started selling

রাজধানীতে টিসিবির ন্যায্যমূল্যের পণ্য বিক্রি শুরু

রাজধানীতে টিসিবির ন্যায্যমূল্যের পণ্য বিক্রি শুরু

ঢাকা মহানগরীতে দরিদ্র ও অসচ্ছল মানুষের জন্য ভ্রাম্যমাণ ট্রাকে করে টিসিবির পণ্য বিক্রি শুরু হয়েছে আজ সকাল থেকে।

ঢাকার সচিবালয়ের সামনে থেকে শুরু করে যাত্রাবাড়ী, বাড্ডা, ধোলাইপাড়, ধোলাইখাল, রামপুরাসহ বিভিন্ন স্থানে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকে করে টিসিবির পণ্য বিক্রি করছেন নির্বাচিত ডিলাররা।

প্রতিটি ট্রাক থেকে দরিদ্র একটি পরিবার ২ কেজি ভোজ্যতেল, ১ কেজি চিনি ও ২ কেজি মসুর ডাল ন্যায্য মূল্যে কিনতে পারছেন।

টিসিবির উপ পরিচালক মো. শাহাদাত হোসেন সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছেন, স্বল্প আয়ের মানুষের সুবিধার্থে সরকারি বিপণন সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) উদ্যোগে রোববার থেকে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় পণ্য বিক্রির কার্যক্রম শুরু হচ্ছে। ভর্তুকি মূল্যে রাজধানীতে ৬০টি ভ্রাম্যমাণ ট্রাকে এসব পণ্য বিক্রি করা হবে। পণ্যগুলো হল ভোজ্যতেল, চিনি ও মসুর ডাল।

জানা যায়, ঢাকা মহানগরীতে আজ থেকে ১৩ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ৩০ দিন (শুক্রবার ছাড়া) টিসিবির পণ্য বিক্রি করা হবে।

এছাড়া চট্টগ্রাম মহানগরীতে ২৫টি, গাজীপুর মহানগরীতে ৬টি, কুমিল্লা মহানগরীতে ৩টি এবং ঢাকা জেলায় ৮টি, কুমিল্লা জেলায় ১২টি, ফরিদপুর জেলায় ৪টি, পটুয়াখালী জেলায় ৫টি ও বাগেরহাট জেলায় ৫টি ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে আজ থেকে ৩১ আগস্ট পর্যন্ত ১৯ দিন (শুক্রবার ছাড়া) পণ্য বিক্রি করা হবে।

দৈনিক প্রতিটি ট্রাক থেকে ৫শ’ জন সাধারণ মানুষের কাছে সাশ্রয়ী মূল্যে এসব পণ্য বিক্রি করা হবে। একজন ভোক্তা একসঙ্গে সর্বোচ্চ ২ লিটার ভোজ্যতেল, ১ কেজি চিনি ও ২ কেজি মসুর ডাল কিনতে পারবেন। ভোজ্যতেল ২ লিটার ২৩০ টাকা, চিনি ১ কেজি ৮০ টাকা এবং মসুর ডাল ২ কেজি ১৪০ টাকায় বিক্রি করা হবে। যে কোনো ভোক্তা ট্রাক থেকে পণ্য ক্রয় করতে পারবেন।

উল্লেখ্য, স্মার্ট ফ্যামিলি কার্ডধারী পরিবারের মধ্যে ভর্তুকি মূল্যে টিসিবির পণ্য বিক্রির কার্যক্রম চলমান রয়েছে। নিয়মিত কার্যক্রমের পাশাপাশি এসব পণ্য বিক্রি করা হবে।

মন্তব্য

বিশেষ
Two women members of the Dhakkamara Chakra in the capital

রাজধানীতে ধাক্কামারা চক্রের ২ নারী সদস্য গ্রেফতার

রাজধানীতে ধাক্কামারা চক্রের ২ নারী সদস্য গ্রেফতার

ঢাকার বসুন্ধরা সিটি শপিং মলে অভিযান চালিয়ে ধাক্কামারা চক্রের দুই সক্রিয় সদস্যকে শুক্রবার বিকেলে গ্রেফতার করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) তেজগাঁও থানা পুলিশ।

গ্রেফতারকৃতরা হলেন জুথী আক্তার শ্রাবন্তী ওরফে যুথী আক্তার জ্যোতি ওরফে লিমা আক্তার (২২) এবং শাহনাজ বেগম (৪২)।

ডিএমপির সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে রোববার এ তথ্য জানানো হয়।

গত শুক্রবার বিকাল আনুমানিক ৫টার দিকে তেজগাঁও থানাধীন বসুন্ধরা সিটি শপিং মলে অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেফতার করা হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়, আসামিরা বসুন্ধরা সিটি শপিং মলের সপ্তম তলার লিফটের সামনে কৌশলে এক নারীকে ধাক্কা মেরে তার ভ্যানিটি ব্যাগ থেকে নগদ ৪০ হাজার টাকা চুরি করে। এ সময় সন্দেহ হলে তিনি তার ব্যাগ পরীক্ষা করে টাকা খোয়া যাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত হন। এরপর ভুক্তভোগী ও তার স্বামী চিৎকার দিলে শপিং মলের নিরাপত্তা প্রহরীরা এগিয়ে আসেন। তাদের সহায়তায় ওই দুই নারীকে আটক করা হয়। তবে তাদের সঙ্গে থাকা অপর দু’জন কৌশলে পালিয়ে যান।

ঘটনাস্থলে উপস্থিত আরও দুই নারী ভুক্তভোগী জানান, তাদের যথাক্রমে এক লাখ টাকা ও ৪.৫ গ্রাম ওজনের একটি স্বর্ণের টিকলি (মূল্য আনুমানিক ৬৪ হাজার ৫০০ টাকা) এবং ১০ হাজার টাকা চুরি হয়েছে। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে আসামিরা চুরির কথা স্বীকার করেছে।

তেজগাঁও থানা পুলিশ ও নারী পুলিশের সহায়তায় আসামি যুথী আক্তারের ভ্যানিটি ব্যাগ থেকে চুরি হওয়া নগদ এক লাখ ৫০ হাজার টাকা এবং স্বর্ণের টিকলি উদ্ধার করা হয়েছে।

প্রাথমিক তদন্তে জানা যায়, যুথী আক্তার আন্তঃজেলা পকেটমার চক্রের নেতা। তার বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় ১৪টি মামলা রয়েছে।

এ ঘটনায় তেজগাঁও থানায় মামলা করে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের প্রস্তুতি চলছে বলেও জানানো হয়।

মন্তব্য

বিশেষ
212 cases in violation of traffic laws in the capital 

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২,১৭২টি মামলা 

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২,১৭২টি মামলা 

রাজধানী ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনকারীদের বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা করে ২ হাজার ১৭২টি মামলা করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) ট্রাফিক বিভাগ।

এছাড়াও অভিযানকালে ২৮৩টি গাড়ি ডাম্পিং ও ৭৫টি গাড়ি রেকার করা হয়েছে।

ডিএমপি’র মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশন্স বিভাগের উপ-কমিশনার মুহাম্মদ তালেবুর রহমান স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আজ এ তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়, বুধবার ডিএমপি’র ট্রাফিক বিভাগ রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে এসব মামলা করা হয়।

ঢাকা মহানগর এলাকায় ট্রাফিক শৃঙ্খলা রক্ষায় ডিএমপি’র ট্রাফিক বিভাগের অভিযান অব্যাহত থাকবে বলে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়।

মন্তব্য

আইসিডিডিআরবির গবেষণা

ঢাকায় বস্তির ৯৮ শতাংশের দেহে অতিমাত্রায় সিসা

ঢাকায় বস্তির ৯৮ শতাংশের দেহে অতিমাত্রায় সিসা

রাজধানী ঢাকার বস্তির শিশুদের দেহে নীরব ঘাতক সিসার বিপজ্জনক মাত্রার উপস্থিতি পাওয়া গেছে। এসব শিশুদের ৯৮ শতাংশের দেহে প্রতি ডেসিলিটার রক্তে ৬৭ মাইক্রোগ্রাম সিসা শনাক্ত করা হয়েছে।

আইসিডিডিআরবির (আন্তর্জাতিক উদরাময় গবেষণা কেন্দ্র, বাংলাদেশ) এক গবেষণায় এ চিত্র উঠে এসেছে। গতকাল বুধবার আইসিডিডিআরবির সম্মেলনকক্ষে এক অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে এ গবেষণার ফল প্রকাশ করা হয়।

উল্লেখ্য, ‍যুক্তরাষ্ট্রে সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশন (সিডিসি) শিশুদের দেহে প্রতি লিটারে ৩৫ মাইক্রোগ্রামের উপস্থিতিকে উদ্বেগজনক মাত্রা বলে বিবেচনা করে। তবে, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে সিসার কোনো নিরাপদ মাত্রা নেই। সিসার যেকোনো মাত্রাই শিশুর জন্য ক্ষতিকর।

আইসিডিডিআরবি ২০২২ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত রাজধানী ঢাকার দুই সিটি করপোরেশনে থাকা বস্তির শিশুদের ওপর গবেষণাটি পরিচালনা করা হয়। ওই গবেষণায় ২ থেকে ৪ বছর বয়সী ৫০০ শিশুর রক্তের নমুনা নেওয়া হয়।

আইসিডিডিআরবির অ্যাসিস্ট্যান্ট সায়েন্টিস্ট ডা. জেসমিন সুলতানা জানান, এসব শিশুর রক্তে প্রতি ডেসিলিটারে ৬৭ মাইক্রোগ্রাম সিসার উপস্থিতি পাওয়া গেছে। তবে তাদের মধ্যে অর্ধেকের শরীরের এই মাত্রা ছিল ৬৭ মাইক্রোগ্রামের বেশি। গবেষণায় দেখা যায়, সিসা পোড়ানো, গলানো বা রিসাইক্লিংয়ের (পুনঃচক্র) মতো কাজগুলো যেখানে হয়, সেসব এলাকার শিশুদের মধ্যে সিসায় আক্রান্ত হওয়ার হার বেশি।

উদাহরণ দিয়ে এই চিকিৎসক বলেন, গবেষণায় চিহ্নিত সিসানির্ভর শিল্পস্থাপনার এক কিলোমিটারের মধ্যে বসবাসকারী শিশুদের রক্তে সিসার মাত্রা ছিল পাঁচ কিলোমিটারের বেশি দূরত্বে বসবাসকারী শিশুদের তুলনায় ৪৩% বেশি। সিসার অন্যান্য উৎসের মধ্যে রয়েছে ঘরের ভেতর ধূমপান, দূষিত ধূলিকণা, সিসাযুক্ত প্রসাধনসামগ্রী ও রান্নার পাত্র।

এই আলোচনা সভা থেকে লেড-অ্যাসিড ব্যাটারি বানানো বা রিসাইক্লিং করার কারখানা বা স্থান, অথবা যেসব কারখানা বা স্থাপনায় সিসা গলানো বা পোড়ানো হয়, এমন সিসানির্ভর শিল্পস্থাপনাগুলোর বিরুদ্ধে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান জানানো হয়। কারণ, এসব প্রতিষ্ঠান সরিয়ে নিলে বা দূষণ কমানোর ব্যবস্থা নিলে সেসব এলাকার শিশুদের সিসা দূষণ থেকে বাঁচানো সম্ভব।

অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন আইসিডিডিআরবির রিসার্চ ট্রেইনি ডা. সানজিদা তাপসি আদিবা। স্বাগত বক্তব্য দেন আইসিডিডিআরবির হেলথ সিস্টেম অ্যান্ড পপুলেশন স্টাডিজ ডিভিশনের জ্যেষ্ঠ পরিচালক ড. সারাহ স্যালওয়ে।

মন্তব্য

বিশেষ
Arrested two drug dealers with a large amount of Yaba in the capital 

রাজধানীতে বিপুল পরিমাণ ইয়াবাসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার 

রাজধানীতে বিপুল পরিমাণ ইয়াবাসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার 

রাজধানীর যাত্রাবাড়ী এলাকা থেকে ১২ হাজার পিস ইয়াবা ও ইয়াবা পরিবহনে ব্যবহৃত বাসসহ দুই মাদক কারবারিকে গ্রেফতার করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) গোয়েন্দা-বিভাগ (ডিবি)। গ্রেফতারকৃতরা হলেন, মো. বাবু মিয়া (৩৬) ও মো. রাকিবুল হাসান (২৮)। ডিএমপির মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশন্স বিভাগের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আজ এ তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়, সোমবার ডিবি-মতিঝিল বিভাগ গোপন সংবাদের ভিত্তিতে কতিপয় মাদক কারবারি একটি যাত্রীবাহী বাসে বিপুল পরিমাণ ইয়াবাসহ যাত্রাবাড়ীর আসমা আলী সিএনজি রিওয়েলিং অ্যান্ড ওয়ার্কশপ লি. এর পূর্ব পাশে হামজা বডিবিল্ডারের সামনে অবস্থান করছে বলে জানতে পারে।

পরে দুপুর পৌনে ৩ টার দিকে অভিযান চালিয়ে ইয়াবা পরিবহনে ব্যবহৃত একটি বাসসহ বাবু ও রাকিবুলকে গ্রেফতার করা হয়। এসময় তাদের কাছ থেকে ১২ হাজার পিস ইয়াবা উদ্ধার করা হয়।

এতে আরও বলা হয়, গ্রেফতারকৃতরা প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে দীর্ঘদিন যাবৎ কক্সবাজার সীমান্ত এলাকা থেকে ইয়াবা সংগ্রহ করে রাজধানী ঢাকার বিভিন্ন মাদক কারবারিদের কাছে বিক্রি করত বলে স্বীকার করে।

মন্তব্য

বিশেষ
Case of traffic law in the capital is 12 12 cases

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে মামলা ৩,১৯২টি

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে মামলা ৩,১৯২টি

রাজধানী ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনকারীদের বিরুদ্ধে অভিযান চালিয়ে ৩ হাজার ১৯২টি মামলা করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) ট্রাফিক বিভাগ।

এছাড়াও অভিযানকালে ২৬৭টি গাড়ি ডাম্পিং ও ৮৪টি গাড়ি রেকার করা হয়েছে।

ডিএমপি’র মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশন্স বিভাগের উপ-কমিশনার মুহাম্মদ তালেবুর রহমান স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আজ এ তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়, বুধবার ডিএমপি’র ট্রাফিক বিভাগ রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে এসব মামলা করা হয়।

ঢাকা মহানগর এলাকায় ট্রাফিক শৃঙ্খলা রক্ষায় ডিএমপি’র ট্রাফিক বিভাগের অভিযান অব্যাহত থাকবে বলে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়।

মন্তব্য

p
উপরে