শিক্ষার্থীদের নিয়ে দেশের অন্যতম প্রতিযোগিতা আইসিটি অলিম্পিয়াড বাংলাদেশের রেজিস্ট্রেশন কার্যক্রম শুরু হয়েছে।
রাজধানীর কেআইবি কনভেনশন হলে এই কার্যক্রমের উদ্বোধন হয়। আইসিটি অলিম্পিয়াড বাংলাদেশের অফিশিয়াল ওয়েবসাইটের ঘোষণা দেন জাতীয় ক্রিকেট দলের সাবেক অধিনায়ক ও সংসদ সদস্য মাশরাফি বিন মর্তুজা।
এক ভিডিওবার্তায় তিনি বলেন, বাংলাদেশের স্থপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দেখানো পথ ধরে তার সুযোগ্য কন্যা দেশরত্ন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশকে ডিজিটালে রূপান্তরিত করছেন। তরুণদের মাঝে বিশ্বমানের আইটি জ্ঞান ছড়িয়ে দিতে আইসিটি অলিম্পিয়াড বাংলাদেশ তার প্রয়াস রাখবে।
এ সময় অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেন দেশের আইসিটি, শিক্ষা ও গবেষণা খাতের অনেক ব্যক্তি।
বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. আতিউর রহমান, এটুআইয়ের প্রকল্প পরিচালক ড. দেওয়ান মো. হুমায়ূন কবির, বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের সদস্য ড. সাজ্জাদ হোসেন, ই-ক্যাবের সভাপতি শমী কায়সার, উইয়ের প্রেসিডেন্ট নাসিমা আক্তার নিশা, বিসিএস সভাপতি সুব্রত সরকারসহ অন্যরা উপস্থিত ছিলেন।
এ ছাড়া সারা দেশ থেকে প্রায় দেড় হাজার শিক্ষার্থী এই আয়োজনে অংশ নেন।
ক্রিয়েটিভ আইটি ইনস্টিটিউট ও হুইসেলের যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত এই প্রতিযোগিতার নলেজ পার্টনার হিসেবে যুক্ত রয়েছে ই-লার্নিং প্রতিষ্ঠান ব্রাইট স্কিলস।
স্কুল থেকে বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া শিক্ষার্থীরা মোট ছয়টি ক্যাটাগরিতে অংশ নিতে পারবেন।
প্রতিযোগীদের জন্য সর্বমোট প্রাইজমানি থাকছে ৫০ লাখ টাকা। প্রতিযোগিতায় রেজিস্ট্রেশনের পর থেকে পাঁচ মাস শিক্ষার্থীরা মেন্টরদের মাধ্যমে নিজেদের আইসিটি জ্ঞানকে প্রসারিত করার সুযোগ পাবে। দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলের শিক্ষার্থীরা যাতে অংশগ্রহণ করতে পারে, সেই লক্ষ্যে সারা দেশের বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে থাকছে আইসিটি অলিম্পিয়াড বাংলাদেশের বুথ।
গভর্নিং বডির সদস্য ও তথ্যপ্রযুক্তিবিদ মোহাম্মদ শাহরিয়ার খান বলেন, ‘চতুর্থ শিল্পবিপ্লবে আমাদের শিক্ষার্থীদের সময়োপযোগী করার জন্য এই প্রতিযোগিতাটি মাইলফলক হয়ে থাকবে।’
আরেক সদস্য আরেফিন দিপু বলেন, ‘চলতি বছরের শুরুতেই শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি এই আইসিটি অলিম্পিয়াড বাংলাদেশের শুভ সূচনা করেন। তার পর থেকেই সারা দেশে শিক্ষার্থীদের মধ্যে আইসিটি বিষয়ে মেন্টরিং কার্যক্রম চলত। এবার রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়া শুরুর মাধ্যমে এই কার্যক্রমের পূর্ণতা পেল।’
গভর্নিং বডির সদস্য ও ক্রিয়েটিভ আইটি ইনস্টিটিউটের সিইও মনির হোসেন বলেন, ‘প্রি-স্কুল থেকে বিশ্ববিদ্যালয় সর্বত্র আইসিটি শিক্ষাকে জনপ্রিয় করতেই আমাদের এই আয়োজন। শুধু শিক্ষার্থী নয়, অভিভাবকও এই প্রতিযোগিতার মাধ্যমে আইসিটি শিক্ষাকে ভালোবাসুক। এই শিক্ষা তার সন্তানদের সঙ্গে সঙ্গে সমাজেও ছড়িয়ে দিক।’
রিয়েলমির গ্লোবাল বর্ষপূর্তি উপলক্ষে আগস্ট মাস জুড়ে চলছে ফ্যানফেস্ট ক্যাম্পেইন। এই ক্যাম্পেইনের অংশ হিসেবে ৮ থেকে ২৮ আগস্ট জিটি মাস্টার এডিশন কিনলেই পাওয়া যাচ্ছে ২০০০ টাকা ডিসকাউন্ট। সঙ্গে লাইভ স্ট্রিমিং হোল্ডার ফ্রি।
সে সঙ্গে যেকোন মডেলের রিয়েলমি স্মার্টফোন কিনলেই পাওয়া যাচ্ছে ব্র্যান্ডশপ থেকে এক্সক্লুসিভ স্পোর্টস ওয়াটার বোতল।
পাশাপাশি বৃহস্পতিবার থেকে শুরু হওয়া ‘কিপ ইট রিয়েল’ গ্লোবাল কনটেস্ট চলবে ১৫ আগস্ট পর্যন্ত। এই কনটেস্টে অংশ নিয়ে বিজয়ী পাবেন গ্লোবাল লঞ্চ হওয়া ১৫০ ওয়াট আলট্রা ডার্ট চার্জিং সিস্টেমের জিটি নিও ৩।
প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারীরা তাদের জীবনের বিভিন্ন অনুপ্রেরণামূলক গল্প শেয়ার করার সুযোগ পাবেন।
অনুপ্রেরণামূলক গল্পগুলোর মধ্যে থেকে সবচেয়ে উৎসাহজনক গল্পটি আন্তর্জাতিক বিজয়ী হিসেবে নির্বাচিত হবে। সেই সাথে সেরা ১০ জন ভক্ত পাবেন রিয়েলমির এক্সক্লুসিভ গিফট প্যাক।
পাশাপাশি দেশে রিয়েলমি শুরু করতে যাচ্ছে মেগা ডিসকাউন্ট ফ্যানফেস্ট লাইভ। ১৬, ১৮ এবং ২৫ আগস্ট দুপুর ১২টায় রিয়েলমি বাংলাদেশের ফেসবুক পেইজে অংশ নিয়ে সুযোগ থাকছে রিয়েলমি জিটি মাস্টার এডিশন জিতে নেয়ার।
সেই সাথে প্রতিটি লাইভে যিনি সবচেয়ে বেশি লাইভটি শেয়ার করবেন এবং ফ্রেন্ডদের মেনশন করবেন তিনি পাবেন এক্সক্লুসিভ রিয়েলমি এআইওটি।
এর বাইরেও থাকছে লাইভ চলাকালীন প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়ে রিয়েলমির পক্ষ থেকে এক্সক্লুসিভ গিফট জেতার সুযোগ।
আরও পড়ুন:চীনের স্মার্টফোন বাজারে শীর্ষ স্থানে আছে ভিভো। বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে অন্য ব্র্যান্ডগুলোকে পেছনে ফেলে শীর্ষে অবস্থানে উঠে গেছে ব্র্যান্ডটি।
এ ছাড়া দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে হুয়াওয়ের সাব ব্র্যান্ড অনার, তৃতীয় অপো, চতুর্থ অ্যাপল এবং পঞ্চম স্থানে রয়েছে শাওমি।
কাউন্টারপয়েন্ট রিসার্চ মার্কেট পালস রিপোর্টের এক গবেষণায় সম্প্রতি এ তথ্য উঠে এসেছে। এরইমধ্যে ৫০টিরও বেশি দেশে ৪০ কোটি বেশি ব্যবহারকারীর কাছে পৌঁছে গেছে ভিভো।
গ্রাহকের সন্তুষ্টি অর্জন করায় বিশেষ করে তরুণ গ্রাহকের সুলভ মূল্যে ফোন দেয়ার কারণে নিজেদের অবস্থান ধরে রেখেছে বলে এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি।
ভিভো জানায়, উদ্ভাবনী ও প্রযুক্তির সক্ষমতাকে কাজে লাগিয়ে ভিভো তার চলমান গতি বজায় রেখেছে এবং গ্রাহকদের ভালোবাসা অর্জন করেছে। এক্স, ভি ও ওয়াই সিরিজের মাধ্যমে গ্রাহকদের আস্থা অর্জন করেছে।
শক্তিশালী ব্যাটারি, অত্যাধুনিক ক্যামেরা, প্রযুক্তির ব্যবহারের কারণে জনপ্রিয়তা পেয়েছে ভিভো এক্স সিরিজ স্মার্টফোনগুলো।
বিশ্বখ্যাত লেন্স নির্মাতা প্রতিষ্ঠান জেইসের সাথে পার্টনারশিপ করে ফটোগ্রাফির জগতে দারুণ পরিবর্তন এনেছে ভিভো। প্রযুক্তির দুর্দান্ত ব্যবহারে জনপ্রিয় স্মার্টফোনের তালিকায় রয়েছে ভিভোর ভি সিরিজ। আর বাজেট ফোনে তরুণদের আগ্রহের অন্যতম জায়গা ভিভোর ওয়াই সিরিজের স্মার্টফোনগুলো।
আরও পড়ুন:অত্যাধুনিক প্রযুক্তি পণ্য উৎপাদন ও বৈজ্ঞানিক গবেষণায় ২৮ হাজার কোটি ডলার বরাদ্দের প্রতিশ্রুতি দেয়া একটি আইনে সই করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন।
প্রযুক্তি খাতে চীনের এগিয়ে যাওয়ার শঙ্কার মধ্যে স্থানীয় সময় মঙ্গলবার আইনটিতে সই করেন আমেরিকার প্রেসিডেন্ট।
প্রযুক্তি খাতে বিপুল বিনিয়োগ নিশ্চিতের এ আইনে যুক্তরাষ্ট্রে কম্পিউটার চিপ উৎপাদন কারখানা নির্মাণকারী কোম্পানিগুলোর করে ছাড় দেয়ার কথা বলা হয়েছে।
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, চীনের ওপর নির্ভরশীলতা কমানোর অংশ হিসেবে আরও সমর্থন দিতে যুক্তরাষ্ট্র সরকারকে দীর্ঘদিন ধরে চাপ দিয়ে আসছিল বিভিন্ন শিল্পগোষ্ঠী। মাইক্রোচিপের বৈশ্বিক স্বল্পতা তাদের এ আহ্বানকে আরও জোরালো করে।
আইনটির বিষয়ে ডেমোক্রেটিক পার্টির বর্ষীয়ান রাজনীতিক ও যুক্তরাষ্ট্রের কংগ্রেসের উচ্চকক্ষ সিনেটের সংখ্যাগরিষ্ঠ নেতা চাক শুমার বলেন, এটি পটপরিবর্তন করে দেবে, যা আগামী শতকে আমেরিকার নেতৃত্ব ও সমৃদ্ধি নিশ্চিত করবে।
প্রযুক্তি খাতে যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে বড় প্রতিদ্বন্দ্বী চীনের কথা উল্লেখ না করে শুমার বলেন, ‘আমাদের পিছিয়ে পড়তে দেখে কর্তৃত্ববাদীরা উল্লসিত ছিল এবং ভেবেছিল আমরা নির্বিকার বসে থাকব। চিপস অ্যান্ড সায়েন্স অ্যাক্ট পাসের মধ্য দিয়ে আমরা আরেকটি মহান আমেরিকান শতক নিশ্চিতের বিষয়টি খোলাসা করে দিচ্ছি।’
যুক্তরাষ্ট্র বর্তমানে বিশ্বের মোট সেমিকনডাক্টরের ১০ শতাংশের মতো জোগান দেয়। গাড়ি থেকে মোবাইল ফোনের মতো নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের গুরুত্বপূর্ণ অনুষঙ্গ এই সেমিকনডাক্টর। ১৯৯০ সালে সেমিকনডাক্টরের বৈশ্বিক জোগানের প্রায় ৪০ শতাংশ দিত যুক্তরাষ্ট্র।
এ খাতে হারানো প্রভাব ফিরিয়ে আনতেই বিপুল পরিমাণ বিনিয়োগের পথ তৈরি করল বাইডেনের নেতৃত্বাধীন প্রশাসন।
আইনটিতে সমর্থন দিয়েছে বিরোধী রিপাবলিকান পার্টিও।
আরও পড়ুন:প্রযুক্তিপণ্যের বাজারে একের পর এক চমক দিচ্ছে ওয়ালটন ডিজি-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটি গ্রাহকদের জন্য এবার বাজারে এনেছে সিসিটিভি সিস্টেমের বিভিন্ন পণ্য।
‘পিনভিউ’ নামে ওয়ালটনের তৈরি সিসিটিভি সিস্টেমের পণ্যের মধ্যে রয়েছে আইপি ক্যামেরা, এইচডি ক্যামেরা, এনভিআর এবং এক্সভিআর।
গাজীপুরের চন্দ্রায় ওয়ালটন হেডকোয়ার্টারে প্রধান অতিথি থেকে সোমবার পিনভিউ সিসিটিভি সিস্টেমের পণ্য উদ্বোধন করেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম।
সে সময় উপস্থিত ছিলেন ওয়ালটন ডিজি-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের চেয়ারম্যান এস এম রেজাউল আলম এবং ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসির ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও সিইও গোলাম মুর্শেদ।
‘ওয়ালটন পিনভিউ সিসিটিভি সিস্টেম লঞ্চিং সেরিমনি’ শীর্ষক ওই অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন এটুআই প্রোগ্রামের সিনিয়র স্ট্রাটেজিক অ্যাডভাইজার কামরুন নাহার, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সিনিয়র সচিব এন এম জিয়াউল আলম, বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের সদস্য ও বিএসসিএলের পরিচালক প্রফেসর ড. সাজ্জাদ হোসেন, বাংলাদেশ হাই-টেক পার্ কর্তৃপক্ষের ব্যবস্থাপনা পরিচালক বিকর্ণ কুমার ঘোষ, বাংলাদেশ ডাটা সেন্টার কোম্পানি লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আবু সাঈদ চৌধুরী।
এ ছাড়া এটুআই প্রোগ্রামের পলিসি অ্যাডভাইজার আনীর চৌধুরী, যুগ্ম প্রকল্প পরিচালক মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম, গাজীপুরের জেলা প্রশাসক আনিসুর রহমান, ওয়ালটনের ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর আলমগীর আলম সরকার ও লিয়াকত আলী, জ্যেষ্ঠ নির্বাহী পরিচালক কর্নেল (অব.) শাহাদাত আলম, ইউসুফ আলী ও ইয়াসির আল ইমরান, নির্বাহী পরিচালক আজিজুল হাকিম, মোহসিন আলী মোল্লা প্রমুখ।
ওয়ালটন কম্পিউটার পণ্যের চিফ বিজনেস অফিসার তৌহিদুর রহমান রাদ জানান, যে সিসিটিভি সিস্টেমের পণ্য উন্মোচন করা হয়েছে সেগুলো বাংলাদেশে ওয়ালটনের নিজস্ব প্রোডাকশন প্ল্যান্টে তৈরি। খুব শিগগিরই দেশের বাজারে সাশ্রয়ী মূল্যের উচ্চমানের এই সিসিটিভি সিস্টেমের পণ্যগুলো পাওয়া যাবে।
উদ্বোধনের পর মন্ত্রিপরিষদ সচিব এবং অন্য অতিথিরা ওয়ালটন হেডকোয়ার্টারে রেফ্রিজারেটর, কম্প্রেসর, টেলিভিশন, পিসিবি, এলিভেটর, ল্যাপটপ-কম্পিউটারসহ বিভিন্ন প্রোডাকশন প্ল্যান্ট ঘুরে দেখেন।
তারা এসব পণ্যের উৎপাদন প্রক্রিয়া এবং দেশীয় হাই-টেক শিল্পের অভাবনীয় অগ্রগতি ও রপ্তানিমুখী শিল্পখাতে বাংলাদেশের সাফল্য ও সম্ভাবনা পর্যবেক্ষণ করেন।
আরও পড়ুন:স্মার্টফোন ব্র্যান্ড রিয়েলমি ‘কিপ ইট রিয়েল’ থিম নিয়ে শুরু করেছে রিয়েলমি ফ্যান ফেস্টিভ্যাল-২০২২। আগামী ২৮ আগস্ট উদযাপন করা হবে রিয়েলমির চতুর্থ গ্লোবাল প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী।
তরুণদের পছন্দকে অগ্রাধিকার দিয়ে স্বল্প মূল্যে দুর্দান্ত পারফরম্যান্স ও ট্রেন্ডি ডিজাইনের ফোন নিয়ে আসছে রিয়েলমি। ‘কিপ ইট রিয়েল’ মানসিকতার সঙ্গে সঙ্গতি রেখে রিয়েলমি তাদের ফ্যান ও কমিউনিটির প্রয়োজনকে প্রাধান্য দেয়। সেই সঙ্গে তরুণ প্রজন্মকে ক্ষমতায়ন করাই এই ব্রান্ডের প্রধান লক্ষ্য।
এক বিজ্ঞপ্তিতে ব্র্যান্ডটি জানায়, গত চার বছরে তাদের অর্জন বেশ সমৃদ্ধ। রিয়েলমির এই পথচলায় ফ্যানদের আকুণ্ঠ সমর্থন অর্জন করেছে। ফ্যানদের এই সমর্থনের জন্য তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাতে, এ বছর বিশ্বব্যাপী বিভিন্ন ক্যাম্পেইনের আয়োজন করা হবে।
আগামী বুধবার রিয়েলমির গ্লোবাল অফিসিয়াল টুইটার একাউন্ট ও কমিউনিটিতে ‘রিয়েল ফ্যান স্টোরি’ শীর্ষক অনলাইন ক্যাম্পেইন চালু করা হবে। রিয়েলমি বাংলাদেশও এই গ্লোবাল ক্যাম্পেইনের অংশ এবং তাদের অফিশিয়াল ফেসবুক পেজে ক্যাম্পেইন সম্পর্কে আরও বিস্তারিত জানা যাবে।
২৮ আগস্ট পর্যন্ত ক্যাম্পেইন চলাকালীন ক্রেতা ও রিয়েলমি ফ্যানরা অফলাইন ও অনলাইনে দুর্দান্ত সব অফার উপভোগ করতে পারবেন। রিয়েলমি ট্রেন্ডি ডিজাইন উদ্ভাবনের মাধ্যমে বাজারে ডিজাইন লিডার হিসেবে নিজেদেরকে প্রতিষ্ঠিত করেছে।
ক্যাম্পেইন চলাকালীন রিয়েলমির ডিজাইন মাস্টার স্মার্টফোন জিটি মাস্টার এডিশন সকল আউটলেটে পাওয়া যাবে ২০০০ টাকা ছাড়ে ৩৪ হাজার ৯৯০ টাকায়।
ক্রেতারা এই সিরিজের ফোনের সাথে উপহার হিসেবে পাবেন লাইভ স্ট্রিম হোল্ডার। এখানেই শেষ নয়, রিয়েলমি ব্র্যান্ড শপ থেকে যে কোনো মডেলের স্মার্টফোন কিনলে ক্রেতাদের জন্য উপহার হিসেবে থাকছে স্পোর্টস ওয়াটার বোতল।
তা ছাড়া দারাজ শপাম্যানিয়া ক্যাম্পেইন (৮-১৪ আগস্ট) থেকে রিয়েলমি সি সিরিজ, নাম্বার সিরিজ, নারজো সিরিজ ও জিটি সিরিজের যে কোনো স্মার্টফোন কিনলেই ক্রেতারা পাবেন ১৪ শতাংশ পর্যন্ত ছাড়।
এ ছাড়া নির্দিষ্ট কিছু ব্যাংক কার্ডের ক্ষেত্রে থাকছে ১২ মাস পর্যন্ত শূন্য শতাংশ সুদে ইএমআই সুবিধা। অফলাইন ক্যাম্পেইনের মতো অনলাইন থেকেও ক্রেতারা জিটি মাস্টার এডিশন ও ৯ প্রো ৫জি সিরিজের স্মার্টফোন কিনলে উপহার হিসেবে পাবেন লাইভ স্ট্রিম হোল্ডার।
আরও পড়ুন:হুয়াওয়ে টেকনোলজিস (বাংলাদেশ) সম্প্রতি ৬০ জন সদ্য গ্র্যাজুয়েটকে ক্লাউড ও ডিজিটাল পাওয়ার টিমে নিয়োগ দিয়েছে। নতুন উদ্যোমে বাংলাদেশে ডিজিটাল পাওয়ার সল্যুশন ও ক্লাউড সেবা দিতে তারা কাজ করবেন।
তরুণদের জন্য আইসিটি খাতে কাজের সুযোগ সৃষ্টি করার উদ্দেশে সদ্য গ্র্যাজুয়েটদের নিয়োগের এ সিদ্ধান্ত নেয় হুয়াওয়ে। নিয়োগের এ প্রক্রিয়া শুরু হয় জুন মাসে এবং প্রায় আড়াই হাজার চাকরিপ্রার্থী এতে অংশ নেন।
হুয়াওয়ে ক্লাউড টিমে নিয়োগপ্রাপ্ত নতুন কর্মীদের একজন তানসি ইসলাম। তিনি বলেন, 'বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় আইসিটি অবকাঠামো সেবাদাতা প্রতিষ্ঠাতা হুয়াওয়ের সাথে কাজ করার এবং বিশেষজ্ঞদের কাছ থেকে শেখার সুযোগ পেয়ে আমি সত্যিই আনন্দিত। আমি ইতোমধ্যে কিছু কর্মশালায় অংশগ্রহণ করেছি, যার মাধ্যমে আমি এই খাত সম্পর্কে অনেক কিছু জানতে পেরেছি। আমি বিশ্বাস করি, এখান থেকে অর্জিত জ্ঞান ও দক্ষতা আমাকে ভবিষ্যতে আইসিটি খাত ও দেশের উন্নয়নে কাজ করতে সহায়তা করবে।'
হুয়াওয়ে এক বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, ডিজিটাল বাংলাদেশের স্বপ্ন বাস্তবায়নের পর এখন স্মার্ট বাংলাদেশের লক্ষ্য পূরণের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে দেশ। স্মার্ট বাংলাদেশের লক্ষ্য পূরণ করতে হলে ক্লাউড ও গ্রিন পাওয়ার সল্যুশনের মতো উদ্ভাবনী ডিজিটাল সেবার পরিধি আরও বৃদ্ধি করতে হবে। উদ্ভাবনী ক্লাউড ও পাওয়ার সল্যুশনস নিয়ে বাংলাদেশের এই লক্ষ্য পূরণে পাশে থাকবে হুয়াওয়ে বাংলাদেশ।
অক্টোবরের ১ তারিখ থেকে ফেসবুকে লাইভ ভিডিও ও শিডিউল লাইভ ভিডিওতে পণ্য বিক্রি বন্ধ হচ্ছে। তবে ফেসবুক লাইভ ও ইভেন্টগুলোতে লাইভ ভিডিও সম্প্রচার করা যাবে, কিন্তু লাইভ ভিডিওর প্লেলিস্টে কোনো পণ্যের ট্যাগ দেয়া যাবে না।
ফেসবুকের মূল প্রতিষ্ঠান মেটার বিজনেস হেল্প সেন্টার এক বিজ্ঞপ্তি দিয়ে এমনটাই জানিয়েছে।
টিকটকের মতো ছোটো ভিডিওতে জোর দিতেই এমন পদক্ষেপ নিয়েছে ফেসবুক।
ফেসবুক বলছে, গ্রাহকদের কাছে পণ্যকে পৌছাতে ফেসবুক ও ইন্সটাগ্রামে রিলস ফিচার ব্যবহার করতে পারবেন এফ-কমার্স (ফেসবুক ভিত্তিক ই-কমার্স প্ল্যাটফর্ম) উদ্যোক্তারা। রিলসে পণ্য ট্যাগ দেওয়ারও ব্যবস্থা থাকবে।
ইন্সটাগ্রামে লাইভ শপিং ফিচার চালু থাকবে।
কেউ যদি আগের লাইভ ভিডিওগুলো সংরক্ষণ করতে চায়, সেক্ষেত্রে ফেসবুক পেজের ক্রিয়েটর স্টুডিওতে আগের ভিডিওগুলো ডাউনলোডের সুযোগ থাকবে।
আরও পড়ুন:
মন্তব্য