প্রথমবারের আইএসওসেল ইমেজ সেন্সরের ১০৮ মেগাপিক্সেল ক্যামেরা নিয়ে আসছে রিয়েলমি। আগামী ২২ মে দেশের বাজারে পাওয়া যাবে ব্র্যান্ডটির নতুন স্মার্ট ডিভাইস রিয়েলমি নাইন ফোরজি। এতে থাকছে বাংলাদেশের প্রথম স্যামসাং আইএসওসেল ইমেজ সেন্সরের ১০৮ মেগাপিক্সেল প্রোলাইট ক্যামেরা।
বৃহস্পতিবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানিয়েছেন প্রতিষ্ঠানটি। এতে জানানো হয়, সরাসরি লাইভ ইভেন্টে অংশ নিয়ে রিয়েলমি নাইন জিতে নেয়ার সুযোগ থাকছে। এ জন্য ভিজিট করতে হবে https://cutt.ly/LaunchEvent_realme9 সাইট।
প্রিমিয়াম ইমেজিং এক্সপেরিয়েন্স ব্যবহারকারীদের ফোন ব্যবহারের সব ধরনের প্রত্যাশা পূরণ করতে পারায় বিশ্বে তরুণদের মাঝে রিয়েলমি নম্বর সিরিজের ফোনগুলো জনপ্রিয়তা পেয়েছে।
৬৪ মেগাপিক্সেল ক্যামেরা ব্যবহার করা হয়েছে এমন স্মার্ট ডিভাইসগুলোর মধ্যে অন্যতম ছিলো রিয়েলমি এইট। রিয়েলমি নাইন ডিভাইসটির মাধ্যমেও প্রতিষ্ঠানটি ব্যবহারকারীদের জন্য যুগান্তকারী স্মার্টফোন প্রযুক্তি আনতে যাচ্ছে জানানো হয়েছে।
সর্বাধুনিক নোনাপিক্সেল প্লাস প্রযুক্তির সঙ্গে পুরনো থ্রি সাম-থ্রি এভিজি সল্যুশন থেকে একটি অভূতপূর্ব নাইন সাম রিডআউট সল্যুশনে উন্নীত করা হয়েছে এই ডিভাইসটিকে, যা ফোন দিয়ে তোলা ছবিগুলোতে দুর্দান্ত ব্রাইটনেস নিয়ে আসবে দাবি করেছে প্রতিষ্ঠানটি।
নোনাপিক্সেল প্লাস প্রযুক্তির নাইন সাম পিক্সেল বিনিং সল্যুশন স্যামসাং আইএসওসেল এইচএম টু ইমেজ সেন্সরের তুলনায় ১২৩ শতাংশ পরিমাণ সামগ্রিক আলো গ্রহণের বিষয়টিকে নিশ্চিত করবে। রিয়েলমি দাবি করেছে, ডিভাইসটি দিয়ে লো-লাইটে ছবি তুললে এটি উন্নত কালার রিপ্রোডাকশনসহ আরও উজ্জ্বল ছবি তোলার বিষয়টিকে নিশ্চিত করে।
ব্যবহারকারীদের হাই-কোয়ালিটি ছবি তোলার অভিজ্ঞতা দিতে রিয়েলমি নাইন এইচএম সিক্স সেন্সরে ইন-সেন্সর আল্ট্রা-জুম প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়েছে। এতে একটি মার্জিং অ্যালগরিদমের সঙ্গে একটি জুম-ইন শট তৈরি করে, যার মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা দৃশ্যবস্তুর কাছে যেয়ে তাদের পছন্দমতো নিখুঁত ও সুন্দর কম্পোজিশনের ছবি তুলতে পারবেন।
শক্তিশালী ক্যামেরা ছাড়াও, ডিভাইসটিতে ৯০ হার্টজ সুপার অ্যামোলেড ডিসপ্লে ব্যবহার করা হয়েছে। সুপার পাওয়ার অ্যাফিশিয়েন্ট আধুনিক সিক্স ন্যানোমিটারের স্ন্যাপড্রাগন ৬৮০ প্রসেসর দেয়া হয়েছে ফোনটিতে।
আগামী ২২ মে রিয়েলমি আনুষ্ঠানিকভাবে রিয়েলমি সি থ্রি ফাইভ ডিভাইসটিও উন্মোচন করবে, যা এখন পর্যন্ত চলতি বছরের সবচেয়ে চমকপ্রদ এবং দেখতে খুবই ফ্যাশনেবল ফোন হিসেবে বিশ্বের অন্যান্য দেশে সমাদৃত হয়েছে।
আরও পড়ুন:শীর্ষস্থানীয় স্মার্ট ডিভাইস ব্র্যান্ড অপোর এফ সিরিজের ফোনগুলোর বিশেষত্ব হচ্ছে- স্টাইলিশ, ট্রেন্ডি, নির্ভরযোগ্য ও দীর্ঘস্থায়ী।
ব্যবহারকারীদের উন্নত জীবনধারা নিশ্চিতে শিগগিরই দেশের বাজারে আসছে দুর্দান্ত ডিজাইনের সানসেট অরেঞ্জ রঙের এফ২১ প্রো ডিভাইসটি। উদ্ভাবনী প্রযুক্তি ও সৃজনশীলতার সমন্বয়ে তৈরি এফ২১ প্রো ডিভাইসের ব্যতিক্রমী ডিজাইন ফ্যাশনপ্রেমীদের স্মার্টফোন ব্যবহারের অভিজ্ঞতাকে বদলে দেবে।
নতুনত্ব আনবে ফাইবারগ্লাস লেদার ডিজাইন
সাধারণত যেকোনো স্মার্ট ডিভাইস কেনার ক্ষেত্রে ক্রেতারা ডিজাইনকে প্রাধান্য দেন। বিশেষ করে, হাতে ধরলে ডিভাইসটি কেমন লাগবে, সে বিষয়টিকেই তারা সর্বাধিক গুরুত্ব দেন। এফ২১ প্রো ডিভাইসটি প্রথম দর্শনেই যে কোন ব্যক্তিরই মনোযোগ আকর্ষণ করবে।
সেলফ-ডেভেলপড ফাইবারগ্লাস-লেদার ডিজাইনে তৈরি ডিভাইসটি নিশ্চিতভাবে মানুষের চোখকে আটকে দেবে। স্প্লাইসড ক্যামেরা ডিজাইন এবং পাতলা ও হালকা বডির সমন্বয়ে তৈরি স্মার্ট ডিজাইনের ফোনটি বেশ আকর্ষণীয় ও ব্যবহার উপযোগী।
অনন্য ম্যাটেরিয়াল ও ফিনিশ–স্টাইলিশ ও নির্ভরযোগ্য ডিজাইন
অপো সিএমএফ (কালার, ম্যাটেরিয়ালস, ফিনিশ) উদ্ভাবনের মাধ্যমে নতুন সব ডিজাইন আনতে সচেষ্ট। অপো এফ২১ প্রো ডিভাইসটি এর ব্যতিক্রম নয়। ব্যবহাকারী ফোনটি হাতে ধরলে এর উজ্জ্বল কমলা রঙ বা সানসেট অরেঞ্জ শেড তৈরির মাধ্যমে ভিন্নতা আনবে। নারী-পুরুষ সবার হাতেই ফোনটি বেশ মানাবে।
অপো এফ২১ প্রো ডিভাইসটির ডিজাইনে রয়েছে সিনথেটিক লেদার ম্যাটেরিয়াল; প্লেট যুক্ত করার মাধ্যমে ফোনটিকে নতুন আকৃতিও দেয়া হয়েছে। ফাইবারগ্লাস-লেদার ডিজাইন ও ‘ফ্রেমলেস ব্যাটারি কাভার’ ব্যবহার করায় ফোনটিতে কোনো প্লাস্টিক মিড-ফ্রেম ব্যবহারের প্রয়োজন হয়নি; যা ডিভাইসটিকে এজলেস ও পাতলা করেছে। এমন ম্যাটেরিয়ালের কারণে ফোনটিও হবে দীর্ঘস্থায়ী।
নজরকাড়া ক্রিয়েটিভ এক্সটেরিয়র ডিজাইন
এফ২১ প্রো ডিভাইসটিতে ক্যামেরায় দেয়া হয়েছে বেশি গুরুত্ব। ফাইবারগ্লাস-লেদার ডিজাইনের মতো এফ২১ প্রোতে আরও একটি নতুন ডিজাইনের উপাদান রয়েছে, যা সিরিজটিতে আগে দেখা যায়নি। ডিভাইসটিতে অরবিট লাইট ডিজাইন দেয়া হয়েছে, যা বেশ কিছু কারণেই গুরুত্বপূর্ণ। প্রথমটি, অত্যাধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে ক্যামেরা মডিউলের আকার আরও ছোট করা হয়েছে। এ সব ছাড়া সম্পূর্ণ নতুন অরবিট লাইট ডিজাইন স্মার্টফোনের উপযোগিতা এবং ভিজ্যুয়াল আবেদন দুটোই নিয়ে আসে।
নতুন মাত্রা যোগ করবে সানসেট অরেঞ্জ ডিভাইসটি
ক্লাসিক ফিল্ম ক্যামেরার লেদার ও মেটাল ডিজাইনে অনুপ্রাণিত হয়ে ডিভাইসটি তৈরি করা হয়েছে। ডিভাইসটির পেছনে মেটাল স্ট্রিপের ব্যবহার ফোনটিকে একটি প্রিমিয়াম লুক দেবে। অপো এফ২১ প্রো ব্যবহারকারীদের মিরর সেলফি তুলতে দেবে।
আপনার প্রতিদিনের পথচলায় নতুন মাত্রা যোগ করতে সানসেট অরেঞ্জ রঙের অপো এফ২১ প্রো ডিভাইসটি বেশ সহায়ক হবে। এ ডিভাইসটি আপনার প্রতিদিনের ফোন ব্যবহারে নতুন মাত্রা যোগ করবে। সে দিকটিকে সামনে রেখে শিগগিরই বাংলাদেশে বাজারে উন্মোচিত হতে যাচ্ছে ফোনটি।
মনোমুগ্ধকর লেদার ডিজাইন
ফোনের ফাইবারগ্লাস-লেদার ডিজাইন অনেক বেশি মনোমুগ্ধকর এবং দেখতে চমৎকার। উন্নত উৎপাদন প্রক্রিয়া এফ২১ প্রো’কে আরও টেকসই করে তুলেছে। লিচি গ্রেইন লেদার ম্যাটেরিয়ালের ডিভাইসটি পানি প্রতিরোধী ও ওয়্যার রেজিস্ট্যান্ট। এটি অপোর ল্যাব পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছে, যেখানে একটি অ্যালকোহল-ভেজা প্যাড, একটি রাবার ইরেজার এবং একটি ডেনিম সোয়াচ দিয়ে যথাক্রমে পাঁচ হাজার, দশ হাজার ও দুই লাখ বার ম্যাটেরিয়ালকে ঘঁষে দেখা হয়েছে।
এ ছাড়া সানসেট অরেঞ্জ শেডেড অংশে একটি চকচকে ম্যাট টেক্সচার্ড রিয়ার কাভার ব্যবহার করা হয়েছে, যা ডিভাইসটিকে ফিঙ্গারপ্রিন্ট-প্রতিরোধী করে তুলেছে। লেদার ম্যাটেরিয়ালের তাপমাত্রা প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী করে ডিভাইসটি তৈরি করা হয়েছে, যাতে এটি খুব সহজেই হাতে ধরে রাখা যায়। ডিভাইসটি আইএসও সার্টিফায়েড হওয়ায় ফোনের গুণগত মানও উন্নত।
আরও পড়ুন:দেশে নতুন দুটি স্মার্টফোন উন্মোচন করল রিয়েলমি। ভার্চুয়ালি উন্মোচন অনুষ্ঠানে নম্বর সিরিজ ও সি সিরিজের রিয়েলমি ৯ ফোরজি এবং সি৩৫ বিক্রির ঘোষণা দিয়েছে।
১০৮ মেগাপিক্সেল ক্যামেরার রিয়েলমি ৯ ফোনটি পাওয়া যাবে ৮ জিবি র্যাম ও ১২৮ জিবি স্টোরেজে সানবার্স্ট গোল্ড, স্টারগেজ হোয়াইট এবং মিটিওর ব্ল্যাক রঙে। ডিভাইসটির দাম ২৬ হাজার ৯৯০ টাকা।
অন্যদিকে এন্ট্রি লেভেল সেগমেন্টের স্টাইলিশ এবং সুন্দর ডিজাইনের ফোন রিয়েলমি সি৩৫। ৪ জিবি র্যাম ও ১২৮ জিবি স্টোরেজের গ্লোয়িং গ্রিন ও গ্লোয়িং ব্ল্যাক রঙে রিয়েলমি সি৩৫ বাজারে ১৬ হাজার ৯৯০ টাকায় পাওয়া যাবে।
স্মার্টফোন দুটিতে দারাজের ফ্ল্যাশ সেল চলাকালীন বিশেষ অফারে পাওয়া যাবে সোমবার দুপুর ২টায়। ফ্ল্যাশসেলে রিয়েলমি সি৩৫ ডিভাইসটি ১৫ হাজার ৯৯০ টাকায় এবং মঙ্গলবার দুপুর ২টায় দারাজের ফ্ল্যাশসেলে রিয়েলমি ৯ ডিভাইসটি ২৫ হাজার ৯০ টাকায় কেনা যাবে।
রিয়েলমি ৯ ফোরজি ডিভাইসটিতে রয়েছে ১০৮ মেগাপিক্সেল প্রোলাইট হাই-কোয়ালিটি ক্যামেরা। এর মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা ‘মিনিমাম’ লাইটে চমৎকার সব ছবি তুলতে পারবেন। ৯০ হার্টজ রিফ্রেশ রেটসহ অসাধারণ সুপার অ্যামোলেড ডিসপ্লের ডিভাইসটিতে আছে ৬ ন্যানোমিটার কোয়ালকম স্ন্যাপড্রাগন ৬৮০- প্রসেসর।
ডিভাইসটি ৭.৯৯ মিলিমিটার পাতলা ও ডিভাইসটির ওজন ১৭৮ গ্রাম। ৫০০০ এমএএইচ শক্তিশালী ব্যাটারি ও ৩৩ ওয়াট ডার্ট চার্জ।
অন্যদিকে নান্দনিক ডিজাইনের রিয়েলমি সি৩৫ ডিভাইসটিতে আছে স্টাইলিশ ডিজাইন, ৮.১ মিমি আল্ট্রা স্লিম ডায়নামিক গ্লোয়িং ইউনিসক টি৬১৬ শক্তিশালী প্রসেসর।
৫০ মেগাপিক্সেল এআই ট্রিপল ক্যামেরা ও ৮ মেগাপিক্সেল সেলফি ক্যামেরা রয়েছে ফোনটিকে। স্মার্টফোনটি টিইউভি রাইনল্যান্ড রিল্যায়াবিলিটি সার্টিফিকেশন প্রাপ্ত। যা ফোনের স্থায়িত্ব ও গুণমান নিশ্চিত করে।
আরও পড়ুন:কানাডিয়ান ইউনিভার্সিটি অফ বাংলাদেশে (সিইউবি) অনুষ্ঠিত প্রোগ্রামিং প্রতিযোগিতা ‘কিকঅফ’ জিতেছেন সঞ্জয় পাল, মাধব চন্দ্র কর্মকার ও সোলায়মান শাদিন।
বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ (সিএসই) ও সিইউবি কম্পিউটার সোসাইটি (সিইউবিসিএস) এই মেগা ইভেন্টের আয়োজন করে।
রাজধানীর প্রগতি সরণিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব মিলনায়তনে শনিবার দুপুরে প্রোগ্রামিং প্রতিযোগিতাটি অনুষ্ঠিত হয়।
কিকঅফ-এর উদ্বোধন করেন সিইউবির ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. এইচ এম জহিরুল হক।
কয়েকটি কম্পিউটার ল্যাবে অনুষ্ঠিত এই প্রতিযোগিতায় মোট ৪৪ জন শিক্ষার্থী অংশ নেন। প্রতিযোগিতায় প্রধান বিচারক ছিলেন দেশের শীর্ষ প্রোগ্রামারদের অন্যতম তনিমা হোসেন।
প্রতিযোগীদের মধ্য থেকে শীর্ষ তিনজনকে বেছে নেন বিচারক। তারা হলেন সঞ্জয় পাল, মাধব চন্দ্র কর্মকার ও মো. সোলায়মান শাদিন। তাদের নগদ অর্থ পুরস্কার দেয়া হয়। আর শীর্ষ ১০ জনকে দেয়া হয় বিশেষ প্রশংসাপত্র।
অধ্যাপক ড. এম কায়কোবাদ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে প্রতিযোগীদের অনুপ্রেরণা জোগান। এ ছাড়া বক্তব্য দেন টফ প্ল্যাটফর্মের প্রতিষ্ঠাতা ও সাবেক বিচারক মাহমুদ রেদওয়ান, সিইউবির স্কুল অফ সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের ডিন এবং সিএসই বিভাগের বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক সৈয়দ আক্তার হোসেন।
এদিন বিকেলে ছিল সমাপনী আয়োজন। স্বাগত বক্তব্য দেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. এইচ এম জহিরুল হক। বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন অতিথিরা।
অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন সিইউবির অধ্যাপক এ এস এম সিরাজুল হক ও সিইউবিএসের কম্পিটিটিভ প্রোগ্রামিং (সিপি) হাব টিমের প্রধান প্রান্ত পাল।
অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীরাও তুলে ধরেন তাদের অভিজ্ঞতা। প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়ে অনেক নতুন জিনিস শিখতে পেরেছেন বলেও উল্লেখ করেন তারা।
আরও পড়ুন:স্মার্টফোনের ক্ষেত্রে ডিজাইন তরুণদের কাছে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। বর্তমান বাজারে এন্ট্রি লেভেলের স্মার্টফোনে উদ্ভাবনী ডিজাইনে এখন যেকোনো স্মার্টফোনকে পেছনে ফেলে এগিয়ে রয়েছে রিয়েলমি সি৩৫।
দুর্দান্ত ফিচারের পাশাপাশি গ্রাহকেরা এখন নান্দনিক ডিজাইনের স্মার্টফোন কিনতে বেশি আগ্রহী। সে কারণে এমন বাজেটে রিয়েলমি গ্রাহকদের জন্য একটি প্রিমিয়াম ডিজাইন নিয়ে এসেছে। ডিভাইসটি গ্রাহকদের একটি প্রিমিয়াম ফোন ব্যবহার করার অভিজ্ঞতা দেবে, যা ট্রেন্ডি এবং স্লিম, এখন তরুণদের প্রথম পছন্দ। চলুন দেখে নেয়া যাক রিয়েলমি সি৩৫ ফোনের ফিচারগুলো।
আলট্রা স্লিম ডায়নামিক গ্লোয়িং ডিজাইন
রিয়েলমি সি৩৫ ডিভাইসের বৈশিষ্ট্য এর নজরকাড়া ডিজাইন। মাত্র ৮.১-মিলিমিটার পুরুত্ব ও রাইট–অ্যাঙ্গেল বেজেল ডিজাইনের এই ফোন দেখতে দুর্দান্ত। স্মার্টফোনটির ওজন মাত্র ১৮৯ গ্রাম, ফলে ব্যবহারকারীরা অনায়াসেই ফোনটি হাতে ধরে রাখতে পারবেন।
এ ছাড়া রিয়েলমি প্রথমবারের মত নিয়ে এসেছে টু-ডি চমৎকার গ্লোয়িং ডিজাইন, যা ডিভাইসটিকে করেছে দুর্দান্ত। আলট্রা স্লিম ও আলট্রা লাইট ফোনটি দেখতে যেমন আকর্ষণীয়, ধরতেও তেমন আরামদায়ক। ফোনটি গ্লোয়িং গ্রিন এবং গ্লোয়িং ব্ল্যাক এই দুই রঙে পাওয়া যাচ্ছে।
ডিজাইন ও রঙের দারুণ মিশ্রণে তৈরি ডিজাইনের স্মার্টফোন রিয়েলমি সি৩৫। এই দামে সেরা ডিজাইনের ফোন।
৫০ মেগাপিক্সেল এআই ট্রিপল ক্যামেরা
ক্যামেরাপ্রেমীদের জন্য রিয়েলমি সি৩৫ ফোনে রয়েছে ৫০ মেগাপিক্সেল এআই ট্রিপল ক্যামেরা, যা দিয়ে খুব সহজেই দারুণ সব ছবি তোলা যাবে। ফোনে আছে ৫০ মেগাপিক্সেল ও এফ/১.৮ অ্যাপারচারসহ প্রাইমারি সেন্সর, যা যথেষ্ট আলোর সঞ্চার করে ঝকঝকে ও উজ্জ্বল ছবি তুলতে সহায়তা করে। সাথে আছে ৪এক্স ম্যাক্স ডিজিটাল জুম, যার মাধ্যমে দূরের স্পষ্ট ছবি তোলা যায় সহজেই। আছে ২ মেগাপিক্সেলের (এফ/২.৪ অ্যাপারচার) ম্যাক্রো লেন্স ও ২ (এফ/২.৮ অ্যাপারচার) মেগাপিক্সেলের ব্ল্যাক অ্যান্ড হোয়াইট লেন্স, যা ব্যবহারকারীদের হাই এক্সপোজারের চমৎকার পোর্ট্রেট তুলতে দেবে।
তা ছাড়া রেটরো ফিল্ম স্টাইল ব্যবহার করে ব্যবহারকারীরা ডিভাইসটি দিয়ে ক্যামেরাবন্দী করতে পারবেন শৈল্পিক সব ছবি।
সেলফি ও ভিডিও কল করার জন্য এফ/২.০ অ্যাপারচার ও এআই বিউটিসহ ৮ মেগাপিক্সেলের ফ্রন্ট ক্যামেরা রয়েছে ফোনটিতে। বিভিন্ন রকমের ফিল্টার ও এইচডিআর ফাংশন, যা আপনাকে প্রাণবন্ত ছবি তুলতে সাহায্যে করবে।
দুর্দান্ত ছবি তোলার পাশাপাশি, ডিভাইসটির ভিডিও ধারণেও দেবে অসাধারণ পিক্সেল ফ্রেম। ফোনটি দিয়ে ৪৮০, ৭২০ অথবা ১০৮০ পিক্সেলের ভিডিও করা যাবে।
৬.৬ ইঞ্চির ফুল এইচডি প্লাস ডিসপ্লে
রিয়েলমি সি সিরিজের ডিভাইসগুলোর মধ্যে প্রথমবারের মতো সি৩৫ ফোনে থাকছে ৬.৬-ইঞ্চির ফুল এইচডি প্লাস ডিসপ্লে, যা এই প্রাইস রেঞ্জে অনেকটাই বিরল। এর স্ক্রিন বড় হওয়ায় ৯০.৭ শতাংশ স্ক্রিন রেশিওতে অনায়াসে ভিডিও দেখা যায়। যা দামের হিসেবে অসাধারণ ডিসপ্লে।
শক্তিশালী পারফরমেন্স, দুর্দান্ত কোয়ালিটি
নজরকাড়া ডিজাইন ও ক্যামেরার পাশাপাশি ফোনটিতে ব্যবহার করা হয়েছে শক্তিশালী ইউনিসক টাইগার টি৬১৬ অক্টা-কোর ১২এনএম প্রসেসর। আনটুটু বেঞ্চমার্কে ২৩১,৬৯৯ স্কোর অর্জন করা চিপসেটটি এই সেগমেন্টের মধ্যে সেরা। চিপসেটটির ২.০ গিগাহার্জ ক্লকস্পিড ও কর্টেক্স এ৭৫ কাঠামো ফোনটিকে করেছে আরও শক্তিশালী।
রিয়েলমি সি সিরিজের সব স্মার্টফোনের সাথে থাকবে টিইউভি রাইনল্যান্ড হাই রিলায়াবিলিটি সার্টিফিকেশন। রিয়েলমি সি৩৫ -এর গুণমান নিশ্চিত করতে এই ফোনের উপর ৩০০-টিরও বেশি টেস্ট করা হয়েছে। এই ফোনের গুণমান বৈশ্বিক স্মার্টফোনের বাজারেও বেশ সমাদৃত। উনিসকের টাইগার সিরিজের প্রসেসর বেশ শক্তিশালী এবং টি৬১৬ প্রসেসরটি তার আগের জেনেরেশনের প্রসেসরের থেকে ভালো পারফরমেন্স দেবে।
৫০০০ এমএএইচ ব্যাটারি, ১৮ ওয়াটের ফাস্ট চার্জার
ব্যবহারকারীদের জন্য আরও বেশি সময় ধরে স্মার্টফোন ব্যবহারের অভিজ্ঞতা নিশ্চিতে রয়েছে ৫০০০ এমএএইচ বিশাল ব্যাটারি। এই ব্যাটারি দিয়ে ৭১.৫৬ ঘণ্টা পর্যন্ত বিরামহীন অডিও শোনা যাবে। এ ছাড়া রিয়েলমি সি৩৫ টানা ৩৯ দিন পর্যন্ত স্ট্যান্ডবাই এ থাকতে পারে।
ফোনটিতে আছে ৪ জিবি র্যাম ও ১২৮ জিবি পর্যন্ত ইন্টারনাল স্টোরেজ সুবিধা এবং চাইলে মাইক্রো এসডি কার্ডের মাধ্যমে ২৫৬ জিবি পর্যন্ত স্টোরেজ বাড়ানো যাবে।
ফোনটিতে আছে অ্যান্ড্রয়েড ১১ ভিত্তিক রিয়েলমি ইউআই, যা ব্যবহারকারীদের স্মার্টফোন ব্যবহারের অভিজ্ঞতায় নতুন মাত্রা যোগ করবে। এর ইনস্ট্যান্ট ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সরে দ্রুত ফোন আনলক করা ও ব্যক্তিগত তথ্য সুরক্ষিত রাখা যাবে।
এ ছাড়া রয়েছে ম্যাগনেটিক ইনডাকশন সেন্সর, লাইট সেন্সর, প্রক্সিমিটি সেন্সর, আক্সেলারেশন সেন্সর ও হল সেন্সর। উদ্ভাবনী ফিচার, নজরকাড়া ডিজাইন ও ফ্ল্যাগশিপ লেভেল ক্যামেরা সম্বলিত ডিভাইসটি বাজারে পাওয়া যাবে ১৬ হাজার ৯৯০ টাকায়।
আরও পড়ুন:ভিভো এক্স৬০ প্রো ও এক্স৭০ প্রো অনেকটাই জনপ্রিয় হয়েছে দেশে। এবার ক্যামেরা প্রযুক্তিকে জোর দিয়ে এক্স সিরিজের আরেকটি স্মার্টফোন আনছে চীনা প্রতিষ্ঠান ভিভো।
নতুন স্মার্টফোন হবে ভিভো এক্স৮০ ফাইভজি।
৬.৭৮ ইঞ্চির অ্যামোলেড ডিসপ্লের ভিভো এক্স৮০ ফাইভজি ফোনটিতে দেয়া হয়েছে ১২০ হার্জের রিফ্রেশ রেট। ফোনটির ডিসপ্লে রেজ্যুলেশন ১০৮০*২৪০০ পিক্সেল, রেশিও ২০:৯।
৪ ন্যানোমিটার প্রযুক্তির মিডিয়াটেক অক্টা-কোর ৯০০০ ডাইমেনসিটির প্রসেসর, অ্যান্ড্রয়েড ১২ অপারেটিং সিস্টেমের সঙ্গে ফানটাচ ১২ ইউআই।
ভিভোর ক্যামেরা প্রযুক্তি বাংলাদেশের তরুণদের কাছে ব্যাপক জনপ্রিয় হয়েছে। এই জনপ্রিয়তা আরও বাড়াতে ক্যামেরা লেন্স নির্মাতা প্রতিষ্ঠান কার্ল জেইসের সঙ্গে পার্টনারশিপে যুক্ত হয়েছে ভিভো। লেন্স তৈরিতে জেইসের ১৭৫ বছরের ইতিহাস রয়েছে। এক্স৮০ ফাইভজি স্মার্টফোন বাজারে চলে আসলে, জেইসের ক্যামেরা লেন্সযুক্ত ভিভোর তৃতীয় স্মার্টফোন হবে এটি।
ভিভো এক্স৮০ ফাইভজি ফোনে রয়েছে পেশাদার সিনেমাটোগ্রাফির ক্যামেরা। ফোনটিতে রয়েছে ৫০ মেগাপিক্সেলের ট্রিপল ক্যামেরা, ৩২ মেগাপিক্সেলের সেলফি ক্যামেরা। যা দিয়ে রেকর্ড করা যাবে ফোর-কে ভিডিও।
৮ ও ১২ জিবি র্যামের সঙ্গে এতে থাকছে কয়েকটি রম ভ্যারিয়েন্ট, যার মধ্যে ১২৮, ২৫৬ জিবি রম।
ফোনটিতে দেয়া হয়েছে দীর্ঘস্থায়ী ও ৮০ ওয়াট ফার্স্ট চার্জিংয়ের ৪৫০০ এমএএইচের ব্যাটারি। যা ৫০ শতাংশ চার্জ হবে ১১ মিনিটে।
ফ্ল্যাগশিপটির দাম বাংলাদেশের বাজারে কত হবে সে বিষয়ে কিছু বলেনি ভিভো।
আরও পড়ুন:ব্রিটিশ ইউটিউবার ও র্যাপার জেজে ওলাটুনজি, অনলাইনে যিনি কেএসআই নামে পরিচিত। দুটি ইউটিউব চ্যানেলে তার মোট ৪০ মিলিয়ন সাবস্ক্রাইবার রয়েছে। যেসব সেলিব্রেটি ক্রিপ্টোকারেন্সি টেরা (লুনা) হোল্ড করতেন, তার মধ্যে তিনিও একজন।
টুইটার পোস্টে গত ১২ মে কেএসআই নিজেই জানিয়েছিলেন, তার ২৮ লাখ ডলার সমমূল্যের লুনা এক দিনের মধ্যেই ১ হাজার ডলার হয়ে গেছে। তার টুইটার অনুসারীদের কয়েকজন বিষয়টি নিয়ে মজা করলেও দুঃখ প্রকাশ করেছেন অনেকেই। তবে তিনি নিজেও টুইটের মধ্যে হাসির ইমোজি যুক্ত করে দিয়েছেন।
এদিকে বিটকয়েনের দাম কমে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ক্রিপ্টোকারেন্সির অন্যান্য মুদ্রাতেও এর ব্যাপক প্রভাব পড়েছে। এরই মধ্যে দেউলিয়া হওয়ার আশঙ্কায় রয়েছে বিশ্বের সবচেয়ে বড় ও আমেরিকার ওয়ালস্ট্রিটের তালিকাভুক্ত ক্রিপ্টো মুদ্রার কেনাবেচার অনলাইন প্ল্যাটফর্ম কয়েনবেজ।
বিটকয়েন, ইথারিয়ামের মতো দাম হারিয়েছে অন্যান্য অল্টা কয়েনেরও। তবে সবচেয়ে বেশি দাম হারিয়েছে ক্রিপ্টো মুদ্রা টেরা (লুনা)। প্রতিশ্রুত মুদ্রা হিসেবে পরিচিতি পাওয়া লুনা ৯৯ শতাংশ দাম হারিয়েছে মুহূর্তেই। গত মাসে ক্রিপ্টোকারেন্সির তালিকায় শীর্ষ ১০-এ থাকা ১২০ ডলার দামের লুনা গত ১২ মে এক দিনের মধ্যেই ১ ডলারের নিচে নেমে আসে।
ভবিষ্যতে দাম বাড়বে এই আশায় যারা লুনা আঁকড়ে ধরেছিলেন, তারা ব্যাপক মাত্রায় আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়েছেন। বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ায় লুনা হোল্ডারদের হতাশা ব্যক্ত করতে দেখা যায়। এর মধ্যে একজন ব্রিটিশ ইউটিউবার কেএসআই।
কেএসআই বলছেন, তিনি লুনা ধরে রাখবেন। যদিও বিশেষজ্ঞদের মতে, সহসা লুনার দাম বাড়ার সম্ভাবনা নেই।
ইউক্রেনে রাশিয়ার সামরিক অভিযান প্রভাব ফেলেছে ক্রিপ্টোমুদ্রাতেও। ভার্চুয়াল সম্পদে আস্থা হারাচ্ছে মানুষ, এর বদলে দৃশ্যমান সম্পদ কিনতে চাইছে সবাই। ফলে দাম বাড়ছে সোনা ও ডলারের মতো মুদ্রার।
আরও পড়ুন:ছোট ভিডিও-শেয়ারিংয়ের জনপ্রিয় প্ল্যাটফর্ম টিকটক সম্প্রতি বাংলাদেশে তাদের #StitchKindness শীর্ষক রমজান ক্যাম্পেইন শেষ ঘোষণা দিয়েছে।
ক্যাম্পেইনটি রমজানের চেতনাকে ধারণ এবং ব্যবহারকারীদের মধ্যে দয়া ও দানের বার্তা ছড়িয়ে দিয়েছে। রোজা ও ঈদ উদযাপন উপলক্ষ্যে প্রচারিত পাঁচটি হ্যাসট্যাগের ক্যাম্পেইনটি এরইমধ্যে ১৭০ কোটির বেশিবার দেখা হয়েছে।
ক্যাম্পেইনটিতে উপস্থিত ছিলেন জাতীয় দলের ক্রিকেটার মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ, প্রখ্যাত মেকআপ শিল্পী সুমাইয়া মীম, জনপ্রিয় টিকটক কনটেন্ট নির্মাতা শাহাত বিন সেলিম এবং সুনেহরা তাসনিম।
টিকটকের বিজ্ঞাপনটি প্রতীকী হলেও ব্যাপকভাবে প্রসংশিত হয়। বিনোদনের একটি মাধ্যম হলেও এর মাধ্যমে টিকটকের কমিউনিটির উন্নতি এবং বাংলাদেশিদের একত্রিত করার মনোভাব ফুটে উঠেছিল।
#StitchKindness হ্যাশট্যাগটি প্রায় ১০০ কোটিবার দেখা হয়েছে। ভিডিওগুলোতে তুলে ধরা হয়েছে নিঃস্বার্থ ও পরিশ্রমী মানুষদের, যারা রোজার সময় অন্যদের সাহায্য করেছেন এবং কঠিন পরিস্থিতিতেও তাদের দায়িত্ব পালন করে গেছেন।
সারা দেশের কনটেন্ট নির্মাতারা এই ক্যাম্পেইন উপলক্ষ্যে টিকটক বিজ্ঞাপনের সাথে তাদের ভিডিওগুলো স্টিচ করে একটি চেইন অব কাইন্ডনেস তৈরি করেছেন। ক্যাম্পেইনটি রমজান মাসে ‘আনসান হিরোদের’ প্রচেষ্টাকে সম্মানিত করেছে।
আরেকটি হ্যাশট্যাগ, #MaheRamadan যা ৩ কোটি ১৯ লাখের বেশিবার দেখা হয়েছে। টিকটক কমিউনিটির মধ্যে রজমান মাসের সারমর্ম ও চেতনা ছড়িয়ে দিতে ক্যাম্পেইনটি কাজ করেছে। এ ছাড়া #RojarDin উদ্যোগ টিকটক ব্যবহারকারীদের সেহরি এবং ইফতারের সময় স্বাস্থ্য সচেতনতা ও নিজের যত্ন সম্পর্কে জানান দিয়েছে। প্ল্যাটফর্মটিতে এটি ৩১৯.৯ মিলিয়নবার দেখা হয়েছে। ব্যবহারকারীরা #RamadanRecipe হ্যাশট্যাগ ব্যবহার করে রমজানের প্রিয় খাবারের ভিডিওগুলোও শেয়ার করেছেন, যা ৮৫.৮ মিলিয়নেরও বেশি দেখা হয়েছে।
ক্যাম্পেইনটি শেষ হয়েছে দেশের অন্যতম বড় উৎসব- ঈদ-উল-ফিতর উদযাপনের মধ্য দিয়ে। আনন্দময় এই উৎসবকে উদযাপন করতে টিকটক কমিউনিটি #KhushirEid হ্যাসট্যাগটি ব্যবহার করে সবার মধ্যে ছড়িয়ে দিয়েছে। হ্যাসট্যাগটি ও প্রায় ১৮৭.৩ মিলিয়নবার দেখা হয়েছে। এ ছাড়া ঈদ উপলক্ষ্যে এক্সক্লুসিভ কিছু ফিল্টার ও ইন অ্যাপ ইফেক্ট চালু করেছিল টিকটক।
রমজান মাস সবসময়ই আত্মিক উন্নয়ন, উদযাপন ও জমায়েতের মাস হিসেবে বিবেচিত হয়ে আসছে, তা অনলাইনে হোক বা অফলাইনে। এই ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে টিকটক পবিত্র রমজান মাসের চেতনা সারাবিশ্বের সকল কমিউনিটির সাথে উদযাপন করেছে। এ ছাড়া এর লক্ষ্য ছিল সৃজনশীলতাকে অনুপ্রাণিত করা এবং বিশ্বব্যাপী টিকটকের ক্রমবর্ধমান কমিউনিটির জন্য আনন্দ বয়ে আনা।
আরও পড়ুন:
মন্তব্য