বছরের শেষ সুপার মুন হিসেবে আকাশে এখন প্রভা ছড়াচ্ছে ‘স্ট্রবেরি মুন’। ঠিক এই মুহূর্তে দৃশ্যমান পূর্ণিমার চাঁদে অবশ্য গোলাপি ছাঁট নেই। তবে সাধারণ পূর্ণিমার চাঁদের চেয়ে তার পার্থক্য সুস্পষ্ট। এবারের নামটি এরই মধ্যে বিশেষ আগ্রহের জন্ম দিয়েছে। এই নামটি এসেছে উত্তর আমেরিকার আদিবাসী জনগোষ্ঠীর কাছ থেকে।
জুনের এই পূর্ণিমার পর গ্রীষ্ম শুরু হয় উত্তর গোলার্ধে। ছোট হতে থাকে দিন, বাড়তে থাকে রাতের দৈর্ঘ্য। আগের কালে ডাকোটা, লাকোটাসহ কয়েকটি আদিবাসী জনগোষ্ঠী এই পূর্ণিমার পর থেকেই স্ট্রবেরি সংগ্রহ শুরু করত। আর সে কারণেই এই পূর্ণিমার চাঁদের নাম ‘স্ট্রবেরি মুন’।
স্ট্রবেরির সঙ্গে মিলিয়ে আজ রাতের চাঁদের রং গোলাপি দেখতে চাইলে অবশ্য হতাশ হতে হবে। কারণ, আকাশে চাঁদের অবস্থান অনেকটা কাছে মনে হবে ঠিকই, তবে এর প্রভায় গোলাপি ছাঁট থাকার সম্ভাবনা একদম কম।
আরও পড়ুন: মুনের আলোয় ভাসবে রাত
সাইফুল ইসলামের ক্যামেরায় এই সুপার মুনের কয়েকটি ছবি:
কোনো সংবাদপত্র (অনলাইন ভার্সনসহ), নিউজ পোর্টাল, ইলেকট্রনিক মিডিয়া বা ওয়েবসাইটে জুয়া, বেটিং বা পর্নোগ্রাফি সম্পর্কিত কনটেন্ট প্রচারিত হয় তবে বিনা নোটিশে সেই সাইট ব্লক করে দেওয়া হবে বলে জানিয়েছে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়।
ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয় শনিবার (১৮ অক্টোবর) এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়, সাম্প্রতিক সময়ে লক্ষ্য করা যাচ্ছে, কিছু অনলাইন প্ল্যাটফর্ম, ওয়েবসাইট, মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এবং ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় জুয়া, বেটিং ও পর্নোগ্রাফি সম্পর্কিত বিজ্ঞাপন ও প্রমোশনাল কনটেন্ট প্রচার করা হচ্ছে যা সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশ ২০২৫ এবং পর্নোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইন ২০১২-এর পরিপন্থী এবং দণ্ডনীয় অপরাধ।
এ ধরনের কার্যক্রম থেকে বিরত থাকার জন্য সরকার একাধিক প্রজ্ঞাপন ও প্রেস রিলিজ প্রকাশ করেছে।
রোববার (১৯ অক্টোবর) থেকে যদি কোনো সংবাদপত্র (অনলাইন ভার্সনসহ), নিউজ পোর্টাল, ইলেকট্রনিক মিডিয়া বা ওয়েবসাইটে জুয়া, বেটিং বা পর্নোগ্রাফি সম্পর্কিত কনটেন্ট প্রচারিত হয় তবে বিনা নোটিশে সেই সাইট ব্লক করে দেওয়া হবে।
এতে আরও বলা হয়, সরকারের সতর্কতার পর ইতোমধ্যে ক্রিকইনফো, জনকণ্ঠ, ঢাকা পোস্টসহ আরও বেশ কয়েকটি পত্রিকা তাদের অ্যাডসেন্স পরিবর্তন করেছে, এজন্য তাদের ধন্যবাদ।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বাংলাদেশ সরকার দেশের সাইবার স্পেসকে নিরাপদ, নৈতিক ও প্রজন্ম বান্ধব রাখতে সর্বোচ্চ সতর্কতা এবং কঠোর পদক্ষেপ অব্যাহত রাখবে এ বিষয়ে অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি), বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি), জাতীয় সাইবার সুরক্ষা এজেন্সি (এনসিএসএ), জাতীয় টেলিযোগাযোগ পর্যবেক্ষণ কেন্দ্র (এনটিএমসি), জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা (এনএসআই) এবং বাংলাদেশ ফিনান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ) যৌথভাবে কাজ করছে।
যারা নিষিদ্ধ হয়েছিল এমন কিছু ব্যবহারকারীকে নতুন অ্যাকাউন্ট খুলে ভিডিও পোস্ট করার খুব শিগগিরই অনুমতি দিচ্ছে ইউটিউব। ফলে এমন কিছু ভিডিও আবার ফিরে আসতে পারে। যা একসময় ইউটিউবের পুরনো নীতিমালা ভঙ্গ করেছিল।
গত মাসে ইউটিউব ঘোষণা করে, নির্দিষ্ট শর্তে আগের নিষিদ্ধ ব্যবহারকারী এবং তাদের কিছু কনটেন্টকে পুনরায় ফিরিয়ে আনা হবে। এই পদক্ষেপ আসে যুক্তরাষ্ট্রের রিপাবলিকান আইনপ্রণেতাদের এক তদন্তের পর। যেখানে অভিযোগ করা হয়েছিল যে বাইডেন প্রশাসন নির্দিষ্ট ধরনের কনটেন্ট সরাতে প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর ওপর চাপ প্রয়োগ করেছিল।
ইউটিউব জানিয়েছে, গত কয়েক বছরে তারা কোভিড ১৯ সংক্রান্ত বিভ্রান্তিমূলক তথ্য ও ২০২০ সালের মার্কিন নির্বাচন ফলাফল নিয়ে ভুল তথ্য প্রচার সম্পর্কিত নিষেধাজ্ঞাগুলো তুলে নিয়েছে। ফলে যেসব চ্যানেল এই কারণে বন্ধ হয়েছিল তারা এখন পুনরায় ফিরে আসার সুযোগ পাচ্ছে।
কোম্পানির ব্লগ পোস্টে বলা হয়েছে, “আমরা জানি অনেক ক্রিয়েটর দ্বিতীয় সুযোগ পাওয়ার যোগ্য। ইউটিউব ২০ বছরে যেমন বদলেছে, আমাদের কমিউনিটির সঙ্গেও আমরা নতুনভাবে ভারসাম্য তৈরি করতে চাই।”
কীভাবে কাজ করবে নতুন নীতি
আগের নিষিদ্ধ কিছু ব্যবহারকারী এখন তাদের পুরনো অ্যাকাউন্টে লগইন করলে “নতুন অ্যাকাউন্ট তৈরির অনুরোধ” করার সুযোগ পাবেন। তবে এটি সবাই একসাথে পাবেন না। ইউটিউব ধীরে ধীরে আবেদন গ্রহণ করবে যাতে রিভিউ প্রক্রিয়ায় দেরি না হয়। নিষিদ্ধ হওয়ার কমপক্ষে এক বছর পর ব্যবহারকারীরা এই সুযোগ পাবেন।
ইউটিউব বলেছে, আবেদনগুলো যাচাই করা হবে ব্যবহারকারীর পূর্ববর্তী আচরণ, নিয়মভঙ্গের মাত্রা এবং তৃতীয় পক্ষের প্ল্যাটফর্মে তাদের কর্মকাণ্ডের ওপর ভিত্তি করে। তবে কপিরাইট লঙ্ঘন, ক্রিয়েটর রেসপনসিবিলিটি নীতি ভঙ্গ বা নিজে থেকে চ্যানেল মুছে ফেলা ব্যবহারকারীরা এই প্রোগ্রামে অন্তর্ভুক্ত হবেন না।
নতুন করে শুরু, পুরনো ভিডিওর ছাড়
যাদের আবেদন অনুমোদিত হবে তারা তাদের পুরনো চ্যানেল বা সাবস্ক্রাইবার ফিরে পাবেন না। সম্পূর্ণ নতুনভাবে শুরু করতে হবে। তবে তারা চাইলে আগের ভিডিওগুলো পুনরায় আপলোড করতে পারবেন। যদি সেগুলো ইউটিউবের বর্তমান কমিউনিটি গাইডলাইনের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ হয়। অর্থাৎ আগে নিষিদ্ধ হওয়া কিছু ভিডিও এখন আর নিয়মভঙ্গ হিসেবে গণ্য নাও হতে পারে।
এই নতুন অ্যাকাউন্টগুলো ইউটিউব পার্টনার প্রোগ্রামে যোগ দিতে পারবে। যদি তারা প্রয়োজনীয় শর্ত পূরণ করে। তাদের জন্যও প্রযোজ্য থাকবে তিন–স্ট্রাইক নীতি।
ইউটিউব বলছে, এই পরিবর্তন তাদের “স্বাধীন মতপ্রকাশের প্রতিশ্রুতি”র অংশ। সংস্থার এক মুখপাত্র জানান, “আমরা চাই ব্যবহারকারীরা স্পষ্টভাবে বুঝুক কোন নিয়ম ভঙ্গ করলে তারা নিষিদ্ধ হতে পারে।”
মেটা সিইও মার্ক জুকারবার্গও জানিয়েছেন, তার কোম্পানি “স্বাধীন মতপ্রকাশে” ফিরে যাচ্ছে এবং আর তৃতীয় পক্ষের ফ্যাক্টচেকারদের ওপর নির্ভর করবে না।
বাংলাদেশে বহুল প্রতীক্ষিত রিয়েলমি ১৫ সিরিজ উন্মোচনের ঘোষণা দিয়েছে তরুণদের পছন্দের স্মার্টফোন ব্র্যান্ড রিয়েলমি। বাজারের সবধরনের সেগমেন্টের প্রয়োজন মেটাতে সিরিজটিতে থাকছে তিনটি মডেল - রিয়েলমি ১৫ ফাইভজি, রিয়েলমি ১৫ প্রো ফাইভজি ও রিয়েলমি ১৫টি ফাইভজি। আগামী প্রজন্মের ডিজিটাল ক্রিয়েটর ও এআই-প্রেমিদের জন্য ডিজাইন করা এই ডিভাইসটিতে সর্বাধুনিক পারফরম্যান্স, উদ্ভাবনী এআই ফিচার ও সর্বাধুনিক ক্যামেরা রয়েছে, যা মোবাইল ব্যবহারের অভিজ্ঞতাকে আরও সমৃদ্ধ করবে।
ক্রেতারা তাদের পছন্দের মডেল ১২-১৫ অক্টোবর পর্যন্ত প্রি-বুক করতে পারবেন। প্রি-অর্ডার করা ক্রেতাদের জন্য থাকছে এক্সক্লুসিভ গিফট বক্স, রিয়েলমি বাডস টি২০০ লাইট, এক্সক্লুসিভ গোল্ড সার্ভিস কার্ড, রিয়েলমি এক্সক্লুসিভ ওয়াটার বোতল ও কার্ড ছাড়াই ইজি টপপে ক্যাশ ইএমআই সুবিধা। প্রি-অর্ডারের এই অফারটি সীমিত সময়ের জন্য প্রযোজ্য এবং এক্ষেত্রে নির্ধারিত শর্তাবলী প্রযোজ্য হবে। বিশেষভাবে, প্রথম সেল পিরিয়ডে রিয়েলমি ১৫ প্রো ফাইভজি বা ১৫ ফাইভজি প্রি-অর্ডারের ক্রেতাদের জন্য এক্সক্লুসিভ গিফট বক্স থাকছে।
রিয়েলমি ১৫ সিরিজে রয়েছে একদম নতুন এআই এডিট জিনি ও এআই-সক্ষম ট্রিপল ক্যামেরা সেটআপের মতো অনন্য ফিচার। বেস ১৫ মডেলে আলট্রা-স্মুথ ভিজ্যুয়াল অভিজ্ঞতা নিশ্চিত করতে ১৪৪ হার্জ রিফ্রেশ রেট সহ ৬.৭৭ ইঞ্চির অ্যামোলেড ডিসপ্লে ব্যবহার করা হয়েছে, যা ব্যবহারকারীদের ৪কে ভিডিও, প্রাণবন্ত পোর্ট্রেইট ও ঝকঝকে ছবি অনায়াসে তোলার সুযোগ করে দিবে। আরও বেশি প্রিমিয়াম ফিল দিতে রিয়েলমি ১৫ প্রো ফাইভজিতে ৬.৮ ইঞ্চির ১৪৪ হার্জ হাইপারগ্লো ৪ডি কার্ভ+ ডিসপ্লে ব্যবহার করা হয়েছে। ফ্রন্ট ও রেয়ার দুইটি ক্যামেরাতেই ৬০ এফপিএস (ফ্রেম পার সেকেন্ড) ৪কে ভিডিও রেকর্ডিং করার সুবিধা রয়েছে, যা ক্রিয়েটর ও ভ্লগারদের জন্য সিনেমাটিক মানের ভিজ্যুয়াল নিশ্চিত করবে। এছাড়াও, ১৫ সিরিজে আইপি৬৯ রেটিং ব্যবহার করা হয়েছে, যা পানি ও ধুলাবালি প্রতিরোধে এই খাতের সর্বোচ্চ মানদণ্ড। একইসাথে, ১৫ প্রো ডিভাইসটিকে আরও বেশি ডিউরেবল করে তুলতে এতে কর্নিং গরিলা গ্লাস স্ক্রিন প্রোটেকটর ব্যবহার করা হয়েছে।
রিয়েলমি ১৫ প্রো’তে শক্তিশালী স্ন্যাপড্রাগন ৭ জেন ৪ চিপসেট ব্যবহার করা হয়েছে, যেখানে রিয়েলমি ১৫-তে ডাইমেনসিটি ৭৩০০+ ফাইভজি চিপসেট রয়েছে; যা সর্বোচ্চ পারফরম্যান্স ও একইসাথে, ব্যবহারকারীদের জন্য সমৃদ্ধ ও নিরবচ্ছিন্ন অভিজ্ঞতা নিশ্চিত করবে। ডিভাইসগুলোতে ৭০০০ বর্গমিলিমিটার ভিসি কুলিং সিস্টেম ব্যবহার করা হয়েছে, যা হেভি গেমিং ও মাল্টিটাস্কিংয়ের সময়েও তাপনিঃসরণকে কার্যকর রাখে। ব্যবহারকারীদের জন্য আরও বেশি সাশ্রয় নিশ্চিত করতে রিয়েলমি ১৫টি ডিভাইসে ডাইমেনসিটি ৬৪০০ ম্যাক্স ফাইভজি চিপসেট ব্যবহার করা হয়েছে।
৭০০০ মিলিঅ্যাম্পিয়ার টাইটান ব্যাটারি, ৮০ ওয়াট সুপার-ফাস্ট চার্জিং ও স্লিক-এরগোনমিক ডিজাইন সহ আসা রিয়েলমি ১৫ ফাইভজি ও ১৫ প্রো ফাইভজি ডিভাইস নিরবচ্ছিন্ন পারফরম্যান্স, দীর্ঘস্থায়ী কর্মক্ষমতা ও অনবদ্য বিনোদন নিশ্চিত করবে। পাশাপাশি, ১৫টি ফাইভজিতে ৭০০০ মিলিঅ্যাম্পিয়ার টাইটান ব্যাটারি ও ৬০ ওয়াট ফাস্ট চার্জিং সুবিধা রয়েছে।
বেশকিছু অনন্য কালার ভ্যারিয়েন্টে এসেছে রিয়েলমি ১৫ প্রো ফাইভজি, রিয়েলমি ১৫ ফাইভজি ও রিয়েলমি ১৫টি ফাইভজি। ফ্লোয়িং সিলভার ও ভেলভেট গ্রিনের মতো দুইটি অনন্য রঙে পাওয়া যাবে ১৫ প্রো, যেখানে ভেলভেট গ্রিন ভ্যারিয়েন্টটি লেদার ব্যাকে পাওয়া যাবে। সিল্ক পিঙ্ক ও স্যুট টাইটানিয়াম, এই দুইটি কালার ভ্যারিয়েন্টে পাওয়া যাবে রিয়েলমি ১৫। স্যুট টাইটানিয়াম ও ফ্লোয়িং সিলভারের মতো আরও দুইটি অনন্য রঙে পাওয়া যাবে রিয়েলমি ১৫টি। রিয়েলমি ১৫ প্রো ফাইভজির (১২ জিবি/২৫৬ জিবি) দাম ধরা হয়েছে মাত্র ৫৯,৯৯৯ টাকা, রিয়েলমি ১৫ ফাইভজির (১২ জিবি/২৫৬ জিবি) মাত্র ৪৪,৯৯৯ টাকা ও রিয়েলমি ১৫টি ফাইভজির (৮ জিবি/২৫৬ জিবি) মাত্র ৩২,৯৯৯ টাকা। এআই-সক্ষম মোবাইল ফটোগ্রাফি ও পারফরম্যান্সের নতুন যুগে প্রবেশ করতে এখনই প্রি-অর্ডার করুন রিয়েলমি ১৫ সিরিজ।
অপো বাংলাদেশ তার নতুন অপো এ৬ প্রো ডিভাইসের ক্ষেত্রে অসাধারণ সাফল্য অর্জন করেছে। ফোনটি এর আগের জেনারেশনের তুলনায় ৪২৫% বিক্রয় প্রবৃদ্ধি অর্জনের গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক অর্জন করেছে। অপো এ৬ প্রো ডিভাইসটি বাজারে আসার পর থেকেই এর সমৃদ্ধ পারফরম্যান্স ও পরিশীলিত ডিজাইনের কারণে দেশের স্মার্টফোন উত্সাহীদের মনোযোগ কেড়েছে।
অপো এ৬ প্রোতে রয়েছে আন্ডারওয়াটার ভিডিওগ্রাফি সক্ষমতা, আইপি৬৯-মানের ওয়াটারপ্রুফ বডি, ৭০০০ মিলিঅ্যাম্পিয়ারের সুবিশাল ব্যাটারি, ৮০ ওয়াট সুপারভুক ফাস্ট চার্জিং এবং সুপারকুল ভিসি সিস্টেম, যা একটি স্মার্টফোনে নির্ভরযোগ্যতা ও সহনশীলতার সংজ্ঞাকে নতুনভাবে নির্ধারণ করেছে। এর বুদ্ধিদীপ্ত এআই-সক্ষম ক্যামেরা সিস্টেম ও স্মার্ট এডিটিং টুল ব্যবহারকারীদের সৃজনশীলতাকে আরও সমৃদ্ধ করবে। ফলে পানির নিচে সহজেই ভিডিও ও ছবি ধারণ করা সম্ভব হবে।
এ বিষয়ে অপো বাংলাদেশ অথোরাইজড এক্সক্লুসিভ ডিস্ট্রিবিউটরের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ডেমন ইয়াং বলেন, “অপো এ৬ প্রো’র প্রতি এই অভূতপূর্ব সাড়া বাংলাদেশি ক্রেতাদের অপোর প্রতি বিশ্বাস ও ভালোবাসার প্রমাণ। অপো এ৬ প্রোকে আমরা কেবল একটি ফোন হিসেবে তৈরি করি নি; বরং এটি একটি নিত্যসঙ্গী, যা যেকোনো রকম লাইফস্টাইলের সাথে মানিয়ে চলতে সক্ষম।
এখন দেশের সব অপো ব্র্যান্ড শপ, অথোরাইজড রিটেইল আউটলেট ও অনলাইন প্ল্যাটফর্মে অপো এ৬ প্রো (৮ জিবি র্যাম + ২৫৬ জিবি স্টোরেজ), রোজউড রেড ও স্টেলার ব্লু এই দুইটি অনন্য কালারে পাওয়া যাচ্ছে, যার মূল্য মাত্র ৩৪,৯৯০ টাকা।
এ বিষয়ে আরও বিস্তারিত জানতে অপো বাংলাদেশের অফিসিয়াল ফেসবুক পেজ https://www.facebook.com/OPPOBangladesh বা ওয়েবসাইট https://www.oppo.com/bd/smartphones/series-a/a6-pro/ ভিজিট করুন।
একদিনের আউটডোর জীবন এখন আরও সহজ ও উপভোগ্য করে তুলতে নির্ভরযোগ্য সঙ্গী হতে পারে অপোর নতুন এ৬ প্রো। সর্বাধুনিক ফিচার, শক্তিশালী ব্যাটারি ও টেকসই নকশায় তৈরি এই স্মার্টফোনটি কেবল যোগাযোগের মাধ্যম নয়, বরং দৈনন্দিন জীবনের প্রতিটি মুহূর্তে ব্যবহারকারীর সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলার এক বিশ্বস্ত সহযাত্রী হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছে।
আউটডোরের দিন সাধারণত ভোর থেকে গভীর রাত পর্যন্ত দীর্ঘ হতে পারে; আর ঠিক এসময়, এ৬ প্রো’র ৭০০০ মিলিঅ্যাম্পিয়ারের সুবিশাল ব্যাটারি ব্যাপকভাবে কাজে লাগে। চার্জ শেষ হয়ে গেলেও, অপোর ৮০ ওয়াট সুপারভুক ফাস্ট চার্জিংয়ের কারণে আপনাকে অপেক্ষা করতে হবে না। কোনো লাঞ্চ ব্রেক বা কফি খাওয়ার সময়েই ব্যাটারি লাইফ আবার আগের মতো চলনসই হবে। আর রিভার্স চার্জিংয়ের মাধ্যমে আপনি আপনার পাশে থাকা অন্য কাউকে তাদের ডিভাইসের ব্যাটারি শেষ হয়ে গেলেও সহায়তা করতে পারবেন।
অ্যাডভেঞ্চার সবসময় সুন্দর আবহাওয়ায় না-ও হতে পারে; কিন্তু তবু এ৬ প্রো আপনার পাশে থাকবে। এর আইপি৬৯ সার্টিফিকেশন ডিভাইসটিকে ধুলা, পানি বা কঠিন পরিস্থিতিতেও সুরক্ষিত রাখে। এতে আরও রয়েছে আন্ডারওয়াটার ভিডিওগ্রাফি।
গরমে বাইরে থাকার সময় ফোনের তাপমাত্রা দ্রুত বেড়ে যেতে পারে, কিন্তু এ৬ প্রো’র সুপারকুল ভিসি সিস্টেম সঠিকভাবে তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে; এমনকি রোদে বা দীর্ঘ গেমিং সেশনের সময়ও ডিভাইসের পারফরম্যান্স রাখে স্মুথ। ডিভাইসের ওপর নির্ভর করেন এমন পেশাজীবিদের জন্য এই ফোনটি একদম যথার্থ। বিশেষ করে, সাংবাদিক, গবেষক, সার্ভেয়ার ও কনটেন্ট ক্রিয়েটররা নিরবচ্ছিন্ন কাজ নিশ্চিত করতে এর ওপর নির্ভর করতে পারেন।
অপো এ৬ প্রো কেবল কোনো স্মার্টফোন নয়; আপনার জীবনকে আরও গতিময় করে তুলবে আউটডোরের এই নির্ভরযোগ্য সঙ্গী। এর ৭০০০ মিলিঅ্যাম্পিয়ার ব্যাটারি, ৮০ ওয়াট সুপারভুক ফাস্ট চার্জিং, রিভার্স চার্জিং, আইপি৬৯ টাফনেস, আন্ডারওয়াটার ভিডিওগ্রাফি ও সুপারকুল ভিসি সিস্টেম আপনাকে আউটডোরের জন্য একদম প্রস্তুত করে তুলবে। আর তাই এখন লক্ষ্য পূরণ হোক, প্রকৃতির কাছাকাছি থাকা হোক বা কোনো স্মৃতি ধারণ; এই ফোন নিশ্চিত করবে যেন আপনি পিছিয়ে না পড়েন। অপো এ৬ প্রো আপনার সাথে থাকলে, প্রতিটি অ্যাডভেঞ্চার হয়ে উঠবে আরও সহজ, স্মার্ট এবং আনন্দদায়ক; কারণ, এটি আপনার মতো কঠোর পরিশ্রমীর জন্যই একদম যথার্থ।
রোজউড রেড ও স্টেলার ব্লু এই দুইটি অনন্য রঙে অপো এ৬ প্রো (৮ জিবি র্যাম + ২৫৬ জিবি স্টোরেজ) পাওয়া যাচ্ছে মাত্র ৩৪,৯৯০ টাকায়।
বাংলাদেশের বাজারে বহুল প্রতীক্ষিত ‘এআই পার্টি ফোন’ রিয়েলমি ১৫ সিরিজ নিয়ে আসতে যাচ্ছে তরুণদের পছন্দের স্মার্টফোন ব্র্যান্ড রিয়েলমি। আগামী ১২ অক্টোবর বহুল প্রত্যাশিত এই ফোনটি ৩টি ভার্সনে নিয়ে আসা হচ্ছে - রিয়েলমি ১৫, রিয়েলমি ১৫ প্রো ও রিয়েলমি ১৫টি। এবার, ক্রেতারা আগের চেয়েও বেশি চয়েজ, পাওয়ার ও স্টাইল পছন্দ করার সুযোগ পাবেন। ক্রেতারা পছন্দের এই মডেলগুলো আগামী ১২-১৫ অক্টোবর পর্যন্ত প্রি-বুক করতে পারবেন এবং এআই স্মার্টফোনের নেক্সট-জেন অভিজ্ঞতা সবার আগে গ্রহণ করার সুযোগ পাবেন।
‘এআই পার্টি ফোন’ নামে পরিচিত রিয়েলমি ১৫ সিরিজে থাকছে এআই এডিট জিনিসহ ট্রিপল ক্যামেরা সেটআপ। ভয়েস-নির্ভর এই এডিটিং টুলটির মাধ্যমে এখন ভয়েস কমান্ডের মাধ্যমেই ছবি ও ভিডিও এডিট করার সুযোগ পাবেন ব্যবহারকারী; যা নতুন প্রজন্মের ডিজিটাল স্টোরিটেলারদের সৃজনশীলতাকে অনন্য মাত্রায় নিয়ে যাবে। ভিডিওপ্রেমীদের জন্য রিয়েলমি ১৫ সিরিজে রয়েছে ৪কে ভিডিও ক্যাপচারের সুবিধা। যেখানে রিয়েলমি ১৫ প্রোর ফ্রন্ট ও ব্যাক দুইটি ক্যামেরাতেই পরিচ্ছন্ন ও সিনেমাটিক ভিজ্যুয়াল অভিজ্ঞতা নিশ্চিত করতে ৬০ এফপিএস (ফ্রেম পার সেকেন্ড) ৪কে রেকর্ডিং সুবিধা নিয়ে আসা হয়েছে।
নতুন এই সিরিজটিতে মসৃণ ভিজ্যুয়াল ও উজ্জ্বল রঙের অভিজ্ঞতা নিশ্চিতে ৬.৭৭ ইঞ্চি ১৪৪ হার্জ অ্যামোলেড ডিসপ্লে নিয়ে আসা হয়েছে। পাশাপাশি, প্রো ভার্সনে স্টাইল ও স্বাচ্ছন্দ্য নিশ্চিতে প্রিমিয়াম ফোরডি কার্ভড ডিসপ্লে ব্যবহার করা হয়েছে।
রিয়েলমি ১৫ সিরিজে চার্জ শেষ হয়ে যাওয়ার দুশ্চিন্তা থেকে সারাদিন নিশ্চিন্ত রাখতে ৭০০০ মিলিঅ্যাম্পিয়ারের সুবিশাল ব্যাটারি ব্যবহার করা হয়েছে। ভিডিও স্ট্রিমিং, সোশ্যাল মিডিয়া স্ক্রলিং, হালকা গেমিং কিংবা ফটোগ্রাফি যে কাজই হোক না কেন, এখন চার্জের দুচিন্তা ছাড়াই এই ব্যাটারি আপনাকে সারাদিন অনায়াসে ফোন ব্যবহার করার এক দারুণ অভিজ্ঞতা দিবে। একইসাথে, ১৫ প্রো’র বিজয়ীর মতো আসা নিশ্চিত করতে এতে ৮০ ওয়াট সুপার-ফাস্ট চার্জিং সুবিধা ব্যবহার করা হয়েছে। যা দীর্ঘস্থায়ী ব্যাটারি ও দ্রুত চার্জিং এই দুটিই নিশ্চিত করে আপনাকে আরও সমৃদ্ধ করবে।
এআই-সক্ষম ক্রিয়েটিভিটি টুলস, ইন্ডাস্ট্রির সেরা ব্যাটারি লাইফ ও ফ্ল্যাগশিপের মতো পারফরম্যান্সের অনন্য সমন্বয়ে নিয়ে আসা রিয়েলমি ১৫ সিরিজ কেবল কোনো স্মার্টফোন নয়; এটি তরুণদের জন্য প্রযুক্তি ও বাস্তবতাকে মূল্যায়ন করার এক অনবদ্য লাইফস্টাইল স্টেটমেন্ট।
দেশের স্বাস্থ্যসেবা খাতে বড় ধরনের একটি পরিবর্তন আনার লক্ষ্য নিয়ে আজ, ৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ইং তারিখে যাত্রা শুরু করলো ল্যাবএইড গ্রুপের নতুন কনসার্ন ‘ল্যাবএইড এআই’। এই উদ্যোগের মাধ্যমে দেশে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (AI)-এর সাহায্যে আরও সহজে ও দ্রুত চিকিৎসা সেবা নিশ্চিত করা সম্ভব হবে। রোগীর সেবাকে সহজ করতে এবং চিকিৎসকদের সক্ষমতা বাড়াতে দেশের অন্যতম পথিকৃৎ প্রতিষ্ঠান ল্যাবএইড ক্যান্সার হাসপাতাল এন্ড সুপার স্পেশালিটি সেন্টার আজ আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করলো ‘ল্যাবএইড এআই’-এর। এই উদ্যোগের মাধ্যমে বাংলাদেশের স্বাস্থ্যপ্রযুক্তি প্রবেশ করলো এক নতুন যুগে, যার লক্ষ্য মানবিক সহানুভূতি ও এআই-এর বুদ্ধিদীপ্ততার সমন্বয়ে চিকিৎসা ব্যবস্থাকে মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেওয়া।
ল্যাবএইড এআই-এর এই ঐতিহাসিক যাত্রায় মূল আকর্ষণ হিসেবে বাজারে আসছে দুটি যুগান্তকারী সমাধান— চিকিৎসকদের জন্য LABAID-GPT এবং সর্বক্ষেত্রিক এআই এসিস্ট্যান্ট (সহকারী) LUNA।
ল্যাবএইড এআই প্রবর্তিত LABAID-GPT হলো ডাক্তারদের জন্য তৈরি করা একটি অত্যাধুনিক ডিজিটাল এসিস্ট্যান্ট। এটি চিকিৎসার আন্তর্জাতিক গাইডলাইন এবং অসংখ্য ক্লিনিক্যাল ডেটা বিশ্লেষণ করে চিকিৎসকদের দ্রুত প্রমাণ-ভিত্তিক (Evidence-based) ফলাফল দিতে সক্ষম। কঠিন রোগ নির্ণয়ের সময় চিকিৎসকদের মধ্যে যে দ্বিধা বা সংশয় তৈরি হয়, LABAID-GPT সেখানে নির্ভুল তথ্য দিয়ে তাঁদের সিদ্ধান্ত গ্রহণ প্রক্রিয়াকে সহজ করে তুলবে। এই প্রযুক্তির কারণে রোগ নির্ণয়ের সময় লাঘব হবে, যা সরাসরি রোগীদের জন্য বড় সুবিধা নিয়ে আসবে। এর মাধ্যমে ল্যাবএইড এআই নিশ্চিত করতে চায়, যেন কোনো রোগীই ভুল রোগ নির্ণয় বা প্রয়োজনীয় তথ্যের অভাবে ভোগান্তির শিকার না হন। LABAID-GPT চিকিৎসকদের কাজকে আরও সহজ করে তাঁদের মূল্যবান সময় বাঁচাবে, যাতে তারা রোগীর সেবায় আরও বেশি মনোযোগ দিতে পারেন। এছাড়াও, ল্যাবএইড জিপিটি ব্যবহার করে রোগীরাও পাবে গুরুত্বপূর্ণ সময়ে যথাযথ সুবিধা।
অন্যদিকে ল্যাবএইড এআই-এর আরেকটি বৈপ্লবিক উদ্ভাবন হলো LUNA, যা বৃহত্তর দক্ষিণ এশীয় অঞ্চলের ইতিহাসে এক বিরল উদ্যোগ। এটি একটি বহুমুখী (Multi-domain) এআই চ্যাটবট এবং ব্যক্তিগত সহকারী, যা শুধুমাত্র চিকিৎসা সেবার মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়। LUNA-এর সবচেয়ে আকর্ষণীয় বৈশিষ্ট্য হলো এটি একইসাথে আটটি ভিন্ন চরিত্রে কাজ করতে পারে। LUNA একজন নার্স, একজন ডাক্তার সহকারী, একজন ব্যাংকার, একজন কর্পোরেট বিশেষজ্ঞ বা একজন আইনজীবীর মতো চরিত্র ধারণ করে আপনাকে আপনার কাজ সম্পন্ন করতে সহায়তা করবে। যেমন, একজন ডাক্তার সহকারী হিসেবে LUNA প্রেসক্রিপশনের তথ্য ব্যাখ্যা করবে এবং একজন ব্যাংকার হিসেবে আর্থিক প্রশ্নের জবাব দেবে। এই উদ্ভাবনী পদক্ষেপের মধ্য দিয়ে এটি নিশ্চিতভাবেই বিশ্বের প্রথম কোম্পানি হতে যাচ্ছে, যারা এমন বহুমুখী এবং চরিত্রভিত্তিক AI এসিস্ট্যান্ট নিয়ে এলো। LUNA-এর মাধ্যমে ব্যক্তিগত বা পেশাগত জীবনে প্রয়োজনীয় তথ্য ও পরামর্শ পাওয়া এখন হাতের মুঠোয়।
এই ঐতিহাসিক উদ্ভাবনের নেপথ্যে রয়েছেন তরুণ প্রজন্মের পথদ্রষ্টা ও অনুপ্রেরণা, উদ্ভাবক, সফল উদ্যোক্তা এবং ল্যাবএইডের কর্ণধার, ল্যাবএইড ক্যান্সার হাসপাতাল এন্ড সুপার স্পেশালিটি সেন্টারের ব্যবস্থাপনা পরিচালক জনাব সাকিফ শামীম। দেশের স্বাস্থ্যসেবা খাতে তার অবদান সুদূরপ্রসারী। তার হাত ধরেই বাংলাদেশে প্রথম ডেডিকেটেড ক্যান্সার হাসপাতাল, ল্যাবএইড ক্যান্সার হাসপাতাল এন্ড সুপার স্পেশালিটি সেন্টার তৈরি হয়, যা চিকিৎসা সেবার এই কঠিন দিকটিকে নতুনভাবে সংজ্ঞায়িত করেছে। একইসঙ্গে, ঘরে বসে স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে তিনি প্রতিষ্ঠা করেছেন টেলিমেডিসিন পরিষেবা লাইফপ্লাস বাংলাদেশ (Lifeplus Bangladesh)।
সাকিফ শামীমের সবচেয়ে গৌরবময় ও অনন্য অর্জন হলো—তিনি বৃহত্তর দক্ষিণ এশীয় অঞ্চলে প্রথম ব্যক্তি, যিনি স্বাস্থ্যসেবা খাতে এআই-এর ব্যবহারকে এই নজিরবিহীন স্তরে নিয়ে এসেছেন। আটটি পেটেন্টসহ লঞ্চ করা ল্যাবএইড এআই দক্ষিন এশীয় অঞ্চল তো বতেই, গোটা বিশ্বে এক বিরল অবস্থানে নিয়ে গেছে এবং ল্যাবএইড এআই-এর যাত্রার আগেই এই বিপুল উদ্ভাবনী অর্জন এক নতুন ইতিহাস তৈরি করেছে। জনাব শামীমের এই দূরদর্শী নেতৃত্বই বাংলাদেশের চিকিৎসা প্রযুক্তিকে আন্তর্জাতিক মানে উন্নীত করার পথ দেখাচ্ছে।
ল্যাবএইড ক্যান্সার হাসপাতাল এন্ড সুপার স্পেশালটি সেন্টারের ব্যবস্থাপনা পরিচালক জনাব সাকিফ শামীম এই ঐতিহাসিক মুহূর্তে তাঁর দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করে বলেন, “আমাদের লক্ষ্য খুব সহজ। আমরা চাই উন্নত প্রযুক্তিকে ব্যবহার করে মানুষের জন্য সহজে গুণগত চিকিৎসা সেবা নিশ্চিত করতে। LUNA এবং LABAID-GPT-এর মাধ্যমে আমরা ডাক্তারদেরকে আরও শক্তিশালী করতে চাই, যাতে তাঁরা দ্রুত ও নির্ভুলভাবে সেবা দিতে পারেন। অপরদিকে স্বাস্থ্যসেবা গ্রহণকারী রোগীও তার প্রেসক্রিপশনের তথ্য ও যাবতীয় ব্যখ্যাসহ রোগ সংক্রান্ত সকল প্রকারের সমস্যার অতি দ্রুত সমাধান পাওয়ার মাধ্যমে উপকৃত হবেন। এটি কেবল শুরু, বাংলাদেশের মানুষের জন্য স্বাস্থ্যসেবার ভবিষ্যৎ তৈরি করাই আমাদের মূল উদ্দেশ্য।”
মন্তব্য