× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

রাজনীতি
জনগণের জরিমানা নেতাদের সমাগমে নেই মানা
google_news print-icon
শাটডাউন

জনতাকে জরিমানা, নেতার সমাগমে ‘নেই মানা’

জনতাকে-জরিমানা-নেতার-সমাগমে-নেই-মানা
শাটডাউনে সিলেট সিটি করপোরেশনের ৮ নম্বর ওয়ার্ডের বিভিন্ন বিয়েতে কাউন্সিলর ইলিয়াসুর রহমান। ছবি: নিউজবাংলা
সিলেট-৩ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হাবিবুর রহমান হাবিব শাটডাউনের প্রথম দুই দিনই নিজ নির্বাচনি এলাকার বিভিন্ন মসজিদে যান। নামাজ আদায় শেষে সবার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন, বক্তৃতাও দেন। তবে এসব কর্মসূচির কোথাও স্বাস্থ্যবিধি মানা হয়নি।

শাটডাউনের মধ্যে বিয়ে সেরে কনে নিয়ে মাইক্রোবাসে করে ফিরছিলেন বর। সড়কে তাদের গাড়ি আটকায় পুলিশ। এরপর ম্যাজিস্ট্রেট গিয়ে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করেন বরকে।

সিলেট নগরের হুমায়ুন রশীদ চত্বর এলাকায় শুক্রবার বিকেলে এ ঘটনা ঘটে।

এর কয়েক ঘণ্টা আগে শুক্রবার দুপুরে ফেসবুকে কয়েকটি বিয়ের ছবি আপলোড করেন সিলেট সিটি করপোরেশনের ৮ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর ও আওয়ামী লীগ নেতা ইলিয়াসুর রহমান ইলিয়াস। ক্যাপশনে লেখা, ‘গতকাল বিভিন্ন বিয়ের অনুষ্ঠানে।’

শাটডাউন ঘোষণার প্রথম দিন ৮ নম্বর ওয়ার্ডে এই বিয়েগুলো সম্পন্ন হয়। সেগুলোতে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কাউন্সিলর ইলিয়াস। ফেসবুকে দেয়া সেসব ছবির মধ্যে বর-কনেসহ অতিথিদের সঙ্গে ছবিতে দেখা গেছে তাকেও। কারও মুখেই ছিল না মাস্ক।

করোনার সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে বৃহস্পতিবার থেকে সারা দেশে সাত দিনের শাটডাউন চলছে। গত বুধবার জারি করা শাটডাউনের প্রজ্ঞাপনে ২১ দফার নির্দেশনার মধ্যে আছে, জনসমাবেশ হয় এ ধরনের সামাজিক (বিবাহোত্তর অনুষ্ঠান, জন্মদিন, পিকনিক পার্টি ইত্যাদি), রাজনৈতিক ও ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠান বন্ধ থাকবে।

শাটডাউন কার্যকরে বৃহস্পতিবার থেকেই সারা দেশের মতো সিলেটে কঠোর অবস্থানে রয়েছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, বিজিবি ও সেনাবাহিনী। মাঠে রয়েছে ভ্রাম্যমাণ আদালতও।

কেউ অপ্রয়োজনে ঘরের বাইরে বের হলে কিংবা বিয়েসহ সামাজিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করলে জরিমানা গুনতে হচ্ছে। গত দুই দিনে সিলেট জেলায় অন্তত ৪০০ ব্যক্তিকে প্রায় ৫ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়।

অথচ রাজনৈতিক নেতারা, বিশেষত ক্ষমতাসীন দলের নেতা এবং জনপ্রতিনিধিরা শাটডাউনের নির্দেশনা ভেঙে ও স্বাস্থ্যবিধি উপেক্ষা করে অবাধেই অংশ নিচ্ছেন বিভিন্ন সামাজিক ও ধর্মীয় অনুষ্ঠানে। জনসমাগম করে নির্বাচনি প্রচারও চালিয়ে যাচ্ছেন প্রার্থীরা।

শাটডাউনে নগরীতে সিটি মেয়র আরফিুল হক চৌধুরীর নেতৃত্বে ভ্রাম্যমাণ আদালতের চালানো অভিযানে উপস্থিত ছিলেন সিটি কাউন্সিলররাও।

‘সাধারণ মানুষের বিরুদ্ধে অভিযান চালিয়ে নিজেই শাটডাউনের নিদের্শনা ভেঙে বিয়ের আয়োজনে উপস্থিত হওয়া কেন?’

জবাবে কাউন্সিলর ইলিয়াসুর রহমান ইলিয়াস বলেন, ‘জাঁকজমক বিয়ে নয়, আসলে ঘরোয়া অনুষ্ঠান ছিল। আমার ওয়ার্ডোর বিয়া। এর লাগি একটু দেখা দিয়া আইছি। যাওয়ার লাগি যাওয়া আরকি।’

জনতাকে জরিমানা, নেতার সমাগমে ‘নেই মানা’
যুবলীগ চেয়ারম্যানের জন্মদিন উপলক্ষে শুক্রবার শাহজালাল মাজারে আয়োজিত দোয়া মাহফিল

যুবলীগের চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস পরশের জন্মদিন ছিল বুধবার। এ উপলক্ষে শুক্রবার দুপুরে হজরত শাহজালাল (রহ.)-এর মাজার প্রাঙ্গণে মিলাদ ও দোয়া মাহফিলের আয়োজন করে সিলেট মহানগর যুবলীগ।

মহানগর যুবলীগের পক্ষ থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, দোয়া ও মিলাদ মাহফিলে মহানগর যুবলীগের সভাপতি আলম খান মুক্তি, সাধারণ সম্পাদক মুশফিক জায়গীরদার ছাড়াও মহানগর ও ওয়ার্ড যুবলীগের বিপুল নেতা-কর্মী উপস্থিত ছিলেন।

শাটডাউনে এই জনসমাগম প্রসঙ্গে মহানগর যুবলীগের সভাপতি আলম খান মুক্তি নিউজবাংলাকে বলেন, ‘বিধিনিষেধ ঠিক আছে। আমরা অল্প মানুষ দরগায় দোয়া করছি।

‘এর পরে বাইরে গরিব, অসহায়, ছিন্নমূল মানুষের মাঝে আমরা আম ও মাস্ক বিতরণ করেছি। মূলত গরিব মানুষকে সাহায্য করতেই উদ্যোগ নেয়া হয়।’

হজরত শাহজালাল (রহ.)-এর ৭০২তম ওরশ শরিফ ছিল বৃহস্পতিবার। করোনার সংক্রমণ বাড়তে থাকায় আগেই ওরশের সব আনুষ্ঠানিকতা বন্ধের ঘোষণা দিয়েছিল মাজার কর্তৃপক্ষ। এর মধ্যে বৃহস্পতিবার থেকে শুরু হয় শাটডাউন।

সেদিন অর্ধশতাধিক নেতা-কর্মী নিয়ে শাহজালাল মাজারের ওরশে উপস্থিত হন জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি ও সিলেট-২ আসনের সাবেক সাংসদ শফিকুর রহমান চৌধুরী। মাজারে প্রধানমন্ত্রীর পক্ষে গিলাফ দেন তিনি।

জনতাকে জরিমানা, নেতার সমাগমে ‘নেই মানা’
শাহজালাল মাজারে বৃহস্পতিবার এই সমাগমে ছিলেন জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি শফিকুর রহমান চৌধুরী

সে সময়ের ছবি ওই দিনই নিজের ফেসবুকে পোস্ট করেন শফিকুর। ক্যাপশনে তিনি লেখেন, ‘হযরত শাহ জালাল (রহ.) ৭০২তম পবিত্র উরশ শরিফ উপলক্ষে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার পক্ষে মাজারে গিলাফ ছড়াচ্ছি...কবির উদ্দিন আহমদ, সৈয়দ এপতেয়ার হোসেন পিয়ার, আলম খান মুক্তি, শেখ জালাল ফরিদ উদ্দিন, কবিরুল ইসলাম কবির, হোসিয়ার আলমসহ নেতৃবৃন্দকে নিয়ে...।’

এ বিষয়ে শুক্রবার রাতে কল করা হলে শফিুকর রহমান চৌধুরী নিউজবাংলাকে বলেন, ‘দরগাত ইটা তারা (দরগাহ কর্তৃপক্ষ) দিছইন, আমরাও দিছি একটা রাতে। এটাত কোনো অসুবিধা নাই।

‘তবে না দেয়াটা ভালা। খাদেম একজনে লইয়া রাখছইন। এটা আসলে ভুলই হয়ে গেছে। খেয়াল করছি না। বাদ দিলাইন; এটা লইয়া নিউজ করার দরকার নাই।’

২৮ জুলাই সিলেট-৩ আসনের উপনির্বাচন। শাটডাউন চলাকালে সব ধরনের প্রচার বন্ধ রাখতে প্রার্থীদের নির্দেশ দিয়েছে নির্বাচন কমিশন।

এই আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হাবিবুর রহমান হাবিব। গত বৃহস্পতি ও শুক্রবার দুই দিনই নিজের নির্বাচনি এলাকার বিভিন্ন মসজিদে যান হাবিব। নামাজ আদায় শেষে সবার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন, বক্তৃতাও দেন। তবে এসব কর্মসূচির কোথাও স্বাস্থ্যবিধি মানা হয়নি।

অথচ শাটডাউনের মধ্যে মসজিদে নামাজ আদায়ে যেতে ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয় থেকে ৯টি নির্দেশনা দেয়া হয়। তাতে বলা হয়, আগত মুসল্লিদের অবশ্যই মাস্ক পরতে হবে। নামাজের কাতারে দাঁড়ানোর ক্ষেত্রে সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিত করতে হবে।

জনতাকে জরিমানা, নেতার সমাগমে ‘নেই মানা’
দক্ষিণ সুরমার মসজিদে বৃহস্পতিবার এভাবে আলাপচারিতায় দেখা যায় সিলেট- ৩ আসনের উপনির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হাবিবুর রহমান হাবিবকে



শাটডাউনের প্রথম দিন বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় নিজ নির্বাচনি এলাকা দক্ষিণ সুরমার বরইকান্দি এলাকায় একটি মসজিদে মাগরিবের নামাজ শেষে মুসল্লিদের সঙ্গে কুশলবিনিময় করেন হাবিব। রাতে নিজের ফেসবুকে কুশল বিনিময়ের একাধিক ছবি প্রকাশ করেন তিনি।

এতে দেখা যায়, হাবিবসহ উপস্থিত প্রায় কারও মুখে মাস্ক নেই। সামাজিক দূরত্বের নির্দেশনা না মেনে সবাই গাদাগাদি করে আছেন।

সে সময় মসজিদে উপস্থিত একাধিক ব্যক্তির সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, নামাজ শেষে জনাপঞ্চাশেক লোক হাবিবকে ঘিরে ধরেন; করমর্দন করেন। বেশির ভাগের মুখেই মাস্ক ছিল না। এমনকি হাবিবের মাস্কও নামানো ছিল থুতনিতে। এরপর উপস্থিত জনতার উদ্দেশে ভোট চেয়ে বক্তৃতাও দেন তিনি।

ওই রাতে দক্ষিণ সুরমার একটি কমিউনিটি সেন্টারে হাবিবুর রহমান হাবিবের সমর্থনে সভা হয়। তাতে স্বাস্থ্যবিধি উপেক্ষা করে শতাধিক আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মী অংশ নেন।

এরপর শুক্রবার ফেঞ্চুগঞ্জের রাজনপুর জামে মসজিদে জুমার নামাজ আদায় করেন হাবিব। ওই দিনও নামাজ শেষে তিনি মুসল্লিদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন। এরপর নেতা-কর্মীদের নিয়ে হজরত ইসহাক আলী শাহ্ (রহ.), হজরত শাহ্ সৈয়দ আলী (রহ.) ও হজরত গোলাপ শাহ্ (রহ.)-এর মাজার জিয়ারত করেন।

জনতাকে জরিমানা, নেতার সমাগমে ‘নেই মানা’
ফেঞ্চুগঞ্জের একটি মসজিদে শুক্রবার জনসমাগমে হাবিবুর রহমান হাবিব

এ বিষয়ে শুক্রবার রাতে সিলেট-৩ আসনের আওয়ামী লীগের প্রার্থী হাবিবুর রহমান হাবিবের সঙ্গে মোবাইল ফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তাকে পাওয়া যায়নি। রাতে হাবিবের ই-মেইল আইডি থেকে পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই মসজিদে জড়ো হওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়। তাতে বলা হয়, ‘স্বাস্থ্যবিধি মেনে মুসল্লিদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন হাবিব।’

নেতাদের শাটডাউনের নির্দেশনা উপেক্ষা প্রসঙ্গে সিলেটের জেলা প্রশাসক এম কাজী এমদাদুল ইসলাম বলেন, ‘শাটডাউন বাস্তবায়নে আমরা কঠোর অবস্থানে আছি। কাউকেই ছাড় দেয়া হচ্ছে না।

‘রাজনৈতিক নেতা-জনগণ সবাইকেই এ ব্যাপারে সচেতন হতে হবে; আমাদের সহযোগিতা করতে হবে।’

আরও পড়ুন:
শাটডাউনে হাতিরঝিলে জন্মদিন
সেনা টহলে পাল্টে গেছে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার চিত্র
চাকা না ঘুরলে শ্রমিকদের টাকা নেই
শাটডাউনে বিয়ে করে জরিমানা
শাটডাউনে আটক: রাতে হাজতবাসের পর জরিমানায় মুক্তি

মন্তব্য

আরও পড়ুন

রাজনীতি
The main accused arrested in the murder of UP member

ইউপি সদস্যকে হত্যার ঘটনায় প্রধান আসামি গ্রেফতার

ইউপি সদস্যকে হত্যার ঘটনায় প্রধান আসামি গ্রেফতার

কুমিল্লা নাঙ্গলকোটে ইউপি সদস্য আলাউদ্দিনকে বাড়ির সামনে থেকে তুলে নিয়ে গিয়ে কুপিয়ে ও গুলি করে হত্যার ঘটনায় প্রধান আসামিকে ঢাকার হাতিরঝিল রেল মগবাজার রেলগেট এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করে র‍্যাব। শুক্রবার দিনগত রাতে অভিযানটি শেষ করে র‍্যাব।

গ্রেফতারকৃত আসামী শেখ ফরিদ (৪৫) নাঙ্গলকোট উপজেলার বক্সগঞ্জ আলীয়ারা গ্রামের আবুল খায়েরের ছেলে।

শনিবার সকাল সাড়ে দশটার দিকে কুমিল্লা অশোকতলা এলাকায় র‍্যাব অফিসে সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য দেন

র‍্যাব ১১ এর কুমিল্লার কোম্পানি কমান্ডার মেজর সাদমান ইবনে আলম।

মেজর সাদমান জানান, নাঙ্গলকোটের আলিয়ারা গ্রামে দুই পরিবারের মধ্যে বংশপরম্পরায় একটি বিরোধ চলে আসছিল। গেল গেল ২৫ জুলাই গরুর ঘাস খাওয়া কে কেন্দ্র করে দুই পরিবারের মধ্যে সংঘর্ষ হয়।

সেদিন দফায় দফায় সংঘর্ষে উভয় পক্ষের ১৫ জন গুলিবিদ্ধসহ ২৫ জন আহত হয়।

এ ঘটনার রেশ ধরে গেলো ৩ আগস্ট দুপুরে আলিয়ারা গ্রামের বাসিন্দা আলাউদ্দিন তার চাচাতো ভাইয়ের জানাজার নামাজ শেষে বাড়ি ফেরার পথে দুর্বৃত্তরা তাকে একটি সিএনজিতে তুলে নিয়ে গুলি ও কুপিয়ে হত্যা করে।

পরে এ ঘটনায় ৫ আগস্ট নিহতের ছেলে বাদী হয়ে নাঙ্গলকোট থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।

মন্তব্য

খুলে দেওয়া হয়েছে কাপ্তাই বাঁধের সব জলকপাট

খুলে দেওয়া হয়েছে কাপ্তাই বাঁধের সব জলকপাট

কাপ্তাই হ্রদের পানির উচ্চতা বিপদসীমা অতিক্রম করায় নির্ধারিত সময়ের আগেই খোলা হয়েছে কাপ্তাই পানি বিদ্যুৎ কেন্দ্রের সব জলকপাট। সোমবার (৫ আগস্ট) রাত ১২টা ২ মিনিটে হঠাৎ পানি বাড়তে থাকায় জরুরি ভিত্তিতে কেন্দ্রের ১৬টি জলকপাট ৬ ইঞ্চি করে খুলে দেওয়া হয়।

কর্ণফুলি পানি বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ব্যবস্থাপক প্রকৌশলী মাহমুদ হাসান জানান, রাতে লেকের পানির উচ্চতা ১০৮.০৫ ফুট ছুঁয়ে গেলে বিপদসীমা অতিক্রম করে। এতে প্রতি সেকেন্ডে ৯ হাজার কিউসেক পানি কর্ণফুলি নদীতে প্রবাহিত হচ্ছে।

তিনি বলেন, “প্রথমে সোমবার (৪ আগস্ট) বিকেল ৩টায় পানি ছাড়ার সিদ্ধান্ত নিয়ে আমরা পরের দিন মঙ্গলবার সকাল ৯টায় জলকপাট খোলার ঘোষণা দিয়েছিলাম। কিন্তু হঠাৎ অতিরিক্ত পানি প্রবাহের কারণে নির্ধারিত সময়ের আগেই সোমবার রাতেই জলকপাট খুলে দিতে হয়। তবে পরিস্থিতি এখন নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।”

তিনি আরও জানান, কাপ্তাই বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ৫টি ইউনিট বর্তমানে সচল রয়েছে, যেগুলোর মাধ্যমে আরও ৩২ হাজার কিউসেক পানি লেক থেকে কর্ণফুলিতে গিয়ে পড়ছে। সবমিলিয়ে পানি নিঃসরণের হার এখন প্রতি সেকেন্ডে ৪১ হাজার কিউসেক।

ভাটি এলাকার জনসাধারণের উদ্দেশে তিনি বলেন, “পানি প্রবাহ বাড়লেও আতঙ্কের কোনো কারণ নেই। পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণে রয়েছে, এবং প্রয়োজনে আমরা আগেভাগেই ব্যবস্থা নেব।”

স্থানীয় প্রশাসন এবং সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকেও এ বিষয়ে আগেই অবহিত করা হয়েছে বলে নিশ্চিত করেন কর্তৃপক্ষ।

মন্তব্য

রাজনীতি
July in Kaliganj People from all walks of life took oath with millions of voices

কালীগঞ্জে জুলাই পুনর্জাগরণ: লাখো কণ্ঠের সঙ্গে শপথ নিলেন সর্বস্তরের মানুষ

কালীগঞ্জে জুলাই পুনর্জাগরণ: লাখো কণ্ঠের সঙ্গে শপথ নিলেন সর্বস্তরের মানুষ

গাজীপুরের কালীগঞ্জে ‘জুলাই পুনর্জাগরণ’ অনুষ্ঠান উপলক্ষ্যে দেশ ও জাতির কল্যাণে কাজ করার দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করে শপথ গ্রহণ করেছেন বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ। সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে দেশব্যাপী আয়োজিত ‘লাখো কণ্ঠে শপথ পাঠ’ কর্মসূচির অংশ হিসেবে কালীগঞ্জ উপজেলা প্রশাসন এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।

শনিবার (২৬ জুলাই) সকালে উপজেলা পরিষদ সম্মেলন কক্ষে এক ভাবগম্ভীর পরিবেশে এই শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানের শুরুতে জুলাই মাসে নিহত শহীদদের স্মরণে বিশেষ দোয়া ও মোনাজাত করা হয়। মোনাজাতে শহীদদের আত্মার মাগফিরাত কামনা এবং দেশের অব্যাহত শান্তি ও সমৃদ্ধির জন্য প্রার্থনা করা হয়।

উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে অনুষ্ঠিত এই শপথ পাঠ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কালীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) তনিমা আফ্রাদ। তিনি উপস্থিত সকলকে শপথ বাক্য পাঠ করান। দেশের সংবিধান ও সার্বভৌমত্ব রক্ষা, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা সমুন্নত রাখা, দুর্নীতি ও সামাজিক অবক্ষয়ের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানো এবং দেশ গঠনে আত্মনিয়োগ করার অঙ্গীকার করেন অংশগ্রহণকারীরা।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে ইউএনও তনিমা আফ্রাদ বলেন, "জুলাই পুনর্জাগরণ কেবল একটি আনুষ্ঠানিকতা নয়, এটি আমাদের চেতনার বাতিঘর। সেই শহীদদের আত্মত্যাগ থেকে শিক্ষা নিয়ে আমাদের নতুন প্রজন্মকে দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হতে হবে। আজকের এই সম্মিলিত শপথ হোক দেশ ও মানুষের কল্যাণে নিজেদের উৎসর্গ করার একটি নতুন অঙ্গীকার। সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী থেকে শুরু করে সাধারণ নাগরিক পর্যন্ত সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টাই একটি উন্নত ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়তে পারে।"

অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) তাসনিম উর্মি, কালীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আলাউদ্দিন, উপজেলার বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীবৃন্দ, বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দ, বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতা নেতৃবৃন্দ সহ উপজেলায় কর্মরত গণমাধ্যম কর্মীবৃন্দ।

বক্তারা জুলাইয়ের শহীদদের আত্মত্যাগের কথা স্মরণ করে বলেন, তাদের দেখানো পথ অনুসরণ করে দেশের উন্নয়নে একযোগে কাজ করতে হবে। উপজেলা প্রশাসনের এই সফল আয়োজনে সর্বস্তরের মানুষের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ অনুষ্ঠানটিকে এক নতুন মাত্রা দেয়। এই শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানটি কালীগঞ্জের মানুষের মধ্যে দেশ ও সমাজের প্রতি দায়িত্ববোধ এবং নতুন উদ্দীপনা সৃষ্টি করবে বলে আশা প্রকাশ করেন আয়োজকরা।

মন্তব্য

রাজনীতি
Snake panic in Feni after flood

বন্যার পর ফেনীতে সাপ আতঙ্ক, গৃহবধূর মৃত্যু

বন্যার পর ফেনীতে সাপ আতঙ্ক, গৃহবধূর মৃত্যু

ফেনীতে বন্যার পানি নামতে শুরু করেছে। এর সঙ্গে দেখা দিয়েছে নতুন এক আতঙ্ক। বন্যার কবল থেকে রক্ষা পেতে মানুষের বাড়িঘরে আশ্রয় নিয়েছিল নানা প্রজাতির সাপ। এখন ঘরে ফিরলেও সাপ আতঙ্ক বিরাজ করছে স্থানীয়দের মাঝে। এরই মধ্যে পরশুরামে বিষধর সাপের কামড়ে রোকেয়া আক্তার রিনা (৫০) নামে এক গৃহবধুর মৃত্যু হয়েছে।

শুক্রবার (১১ জুলাই) বিকাল ৫টার দিকে ফেনীর পরশুরামের পৌর এলাকার সলিয়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।

নিহত রিনা পৌর এলাকার সলিয়া গ্রামের শফিকুল ইসলাম শহীদের স্ত্রী। তার এক ছেলে দুই মেয়ে রয়েছে।

স্থানীয়রা জানান, বন্যার পানি শুকিয়ে গেলে রান্না করার জন্য রান্নাঘরে গেলে সেখানে একটি অজ্ঞাত বিষধর সাপ রিনাকে কামড় দেয়। তাকে উদ্ধার করে প্রথমে পরশুরাম উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়। এরপর ফেনী ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

নিহতের স্বামী শফিকুল ইসলাম জানান, শুক্রবার বিকাল ৫টার দিকে রিনা রান্না ঘরে যায়। এ সময় রান্নাঘরের একটি গর্ত থেকে বিষধর একটি সাপ বের হয়ে তার পায়ে কামড় দেয়। তার চিৎকার শুনে তাকে উদ্ধার করে প্রথমে পরশুরাম উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্রেক্স নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে তার কোনো চিকিৎসা না হওয়ায় ফেনী সদর হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। হাসপাতালে নেওয়ার পর কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

ফেনী ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার (আরএমও) ডাক্তার রেদোয়ান বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, হাসপাতালে আনার আগেই ওই গৃহবধূর মৃত্যু হয়েছিল।

মন্তব্য

রাজনীতি
The creation of waterlogging at Benapole ports

পানি নিষ্কাশনের অভাবে  বেনাপোল বন্দরে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি

ব্যাহত হচ্ছে বন্দরে খালাশ প্রক্রিয়া
পানি নিষ্কাশনের অভাবে  বেনাপোল বন্দরে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি

টানা ৩ দিনের বৃষ্টিতে বেনাপোল বন্দর এলাকায় জলবদ্ধতার সৃষ্টি হয়েছে। বন্দর অভ্যন্তরের অনেক স্থানে হাটু পানি জমায় মারাত্বক ভাবে ব্যহত হচ্ছে পণ্য খালাস প্রক্রিয়া। যানবাহন ও নিরাপত্তাকর্মীদের চলাচলে অনুপযোগী হয়ে পড়ায় বন্দরের ৯.১২.১৫.১৬ ও ১৮ নম্বর সেড থেকে লোড আনলোড বন্ধ হয়ে আছে।

ড্রেনেজ ব্যবস্থা না থাকায় সামান্য বৃষ্টি হলেই বন্দরে হাটু পানি জমে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়ে থাকে। কয়েক বছর ধরে এ দূর্ভোগ হলেও নজর নাই বন্দর কর্তৃপক্ষের। তবে বন্দর কর্তৃপক্ষ বলছেন, রেলকর্তৃপক্ষ কালভাট না রেখে মাটি ভরাট করায় পানি নিষ্কাসনে বাধা গ্রুস্থ্য হচ্ছে।

তবে এসব শেড ও ওপেন ইয়ার্ড অধিকাংশই দীর্ঘ মেয়াদি পরিকল্পনা নিয়ে তৈরী হয়নি। বন্দর সড়কের উচ্চতার চেয়ে পণ্যগারগুলো নিচু হওয়ায় একটু বৃষ্টিপাত বেশি হলে পানি নিষ্কাষনের অভাবে পণ্যগার ও ইয়াডে জলবদ্ধতা তৈরী হয়। এতে পানিতে ভিজে যেমন পণ্যের গুনগত মান নষ্ট হয় তেমনি চলাচলের বিঘ্ন ঘটছে। তবে আজ সকাল থেকে সেচ যন্ত্র চালিয়ে পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা করা হচ্ছে।

বেনাপোল বন্দর পরিচালক শামিম হোসেন জানান, বন্দরের জলবদ্ধতা প্রতি বছরে তৈরী হয়। বিশেষ করে রেল বিভাগ কালভাট না রেখে মাটি ভরাট করায় সমস্যার সন্মুখিন হতে হচ্ছে। বন্দরের পানি নিষ্কাসন ব্যবস্থা বন্ধ হয়ে পড়েছে। তবে দ্রুত এ অবস্থা কাটিয়ে তুলতে পাশ্ববর্তী হাওড়ের সাথে বন্দরের ড্রেন তৈরীর পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। প্রেরক: রাশেদুর রহমান রাশু, বেনাপোল যশোর ।

মন্তব্য

রাজনীতি
Chakrias escaped accused Sajjad was detained in Coxs Bazar DB

চকরিয়ার সেই পালাতক আসামি সাজ্জাদ কক্সবাজারে ডিবির জালে আটক

চকরিয়ার সেই পালাতক আসামি সাজ্জাদ কক্সবাজারে ডিবির জালে আটক

কক্সবাজারের চকরিয়ায় গত রোববার (৬ জুলাই) মালুমঘাট বাজার থেকে পুলিশের উপর হামলা চালিয়ে এক যুবক পালিয়ে যায়। পালিয়ে যাওয়া সে যুবক সাজ্জাদ হোসেন (২০) কে কক্সবাজারের ডিবি পুলিশ কলাতলীর একটি আবাসিক হোটেল থেকে আটক করে।

মঙ্গলবার (৮ জুলাই) দিবাগত রাত তিনটায় কক্সবাজারের একটি আবাসিক হোটেল (ওয়ার্ল্ড বিচ রিসোর্ট) অভিযান পরিচালনা করে কক্সবাজারের ডিবি পুলিশ। রাত প্রায় তিনটায় নেশাগ্রস্ত অবস্থায় ওই হোটেলের একটি কক্ষ থেকে তাকে আটক করা হয়।

চকরিয়া থানা পুলিশের বিশেষ নজরদারি ও কক্সবাজারের গোয়েন্দা পুলিশের শ্বাসরুদ্ধকর অভিযানে আসামি সাজ্জাদ হোসেন কে আটক করতে সক্ষম হয় কক্সবাজার ডিবি পুলিশ।

এবিষয়ে চকরিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শফিকুল ইসলাম বলেন, পলাতক আসামি সাজ্জাদ কে কক্সবাজার ডিবি পুলিশ আটক করেছে। প্রাথমিকভাবে সদর মডেল থানায় নিয়ে যাওয়া হয়। এরপর চকরিয়া থানায় নিয়ে আসা হবে। তার বিরুদ্ধে একটি পুলিশ এসল্ট মামলা করা হয়েছে।

মন্তব্য

রাজনীতি
Panchagarh has fined Tk 2 lakh in a joint operation at night 

পঞ্চগড়ে রাতে যৌথবাহিনীর অভিযানে  ২ লাখ টাকা জরিমানা করেছে বালু উত্তোলনকারীকে 

পঞ্চগড়ে রাতে যৌথবাহিনীর অভিযানে  ২ লাখ টাকা জরিমানা করেছে বালু উত্তোলনকারীকে 

পঞ্চগড়ের দেবীগঞ্জে করতোয়া নদী থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের অভিযোগে যৌথবাহিনীর অভিযানে একজনকে দুই লাখ টাকা অর্থদণ্ড প্রদান করা হয়েছে।

মঙ্গলবার (৮ জুলাই) রাত ৯টার দিকে শালডাঙ্গা ইউনিয়নের ধুলাঝাড়ি বাজারের করতোয়া নদীসংলগ্ন এলাকায় অভিযানটি চালানো হয়।

দেবীগঞ্জ সেনা ক্যাম্পের ক্যাম্প কমান্ডার মেজর জুবায়ের হোসেন সিয়ামের নেতৃত্বে সেনাবাহিনী ও দেবীগঞ্জ থানা পুলিশের সমন্বয়ে এ অভিযান পরিচালিত হয়।

অভিযানে বালু উত্তোলনের কাজে ব্যবহৃত দুইটি ট্রাক্টরসহ চালক রাজু ইসলাম ও শান্ত আহমেদকে আটক করা হয়। পরে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মাহমুদুল হাসান ঘটনাস্থলে এসে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন।

আদালতের রায়ে রাজু ইসলামকে বালু মহাল ও মাটি ব্যবস্থাপনা আইনের ধারা লঙ্ঘন করায় দুই লাখ টাকা অর্থদণ্ড দেওয়া হয়, অনাদায়ে তিন মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ডের আদেশ দেন বিচারক। তবে রাজু ইসলাম অর্থদণ্ডের অর্থ পরিশোধ করায় ট্রাক্টর দুটি ছেড়ে দেওয়া হয়।

স্থানীয় প্রশাসন জানায়, অবৈধভাবে বালু উত্তোলন রোধে যৌথবাহিনীর অভিযান চলমান থাকবে।

মন্তব্য

p
উপরে