× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

রাজনীতি
অবশেষে পূর্ণাঙ্গ কমিটি পেল ছাত্রলীগ
google_news print-icon

অবশেষে পূর্ণাঙ্গ কমিটি পেল ছাত্রলীগ

অবশেষে-পূর্ণাঙ্গ-কমিটি-পেল-ছাত্রলীগ
৭২ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীদের উদযাপন
রোববার সন্ধ্যায় ছাত্রলীগ সভাপতি আল নাহিয়ান খান জয় ও সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্য স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে শূন্যপদসমূহ পূরণের কথা জানানো হয়। ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটিতে কয়েকজন কেন্দ্রীয় নেতাকে পদোন্নতিও দেয়া হয়েছে।

পদবঞ্চিত নেতাদের দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর অবশেষে পূরণ করা হয়েছে ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির ৬৮টি শূন্য পদ। এর মাধ্যমে ছাত্রলীগের ৩০১ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি পূর্ণাঙ্গ হলো।

রোববার সন্ধ্যায় ছাত্রলীগ সভাপতি আল নাহিয়ান খান জয় ও সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্য স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে শূন্যপদসমূহ পূরণের কথা জানানো হয়। ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটিতে কয়েকজন কেন্দ্রীয় নেতাকে পদোন্নতিও দেয়া হয়েছে।

কমিটিতে সহসভাপতি পদ পেয়েছেন ম. সাইফ উদ্দিন বাবু, সাগর হোসেন সোহাগ, রায়হন কাওসার, রাকিব হোসেন, রানা হামিদ, আনন্দ সাহা পার্থ, শেখ সাগর আহমেদ, শুভ্রদেব হালদার, দেবাশীষ সিকদার সিদ্ধার্থ, আরিফ ইবনে আলী, আরিফ হোসেন রিফাত, জিয়াসমিন শান্তা, তিলোত্তমা শিকদার, শাহরিয়ার সিদ্দিকী শিশিম, ফরিদা পারভীন, উৎপল বিশ্বাস, মো. ওমর ফারুক, মিজানুর রহমান পিকুল, মুরাদ হায়দার টিপু, ইফতেখার আহমেদ চৌধুরী সজীব, রাকিবুল হাসান নোবেল, খাদিজাতুল কুবরা, মো. মহিন উদ্দিন, রকিবুল ইসলাম ঐতিহ্য ও জেসমিন আরা রুমা।

পূর্ণাঙ্গ কমিটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হয়েছেন আব্দুল জাব্বার রাজ, দপ্তর সম্পাদক ইন্দ্রনীল দেব শর্মা রনি, সাংস্কৃতিক সম্পাদক মেহেদি হাসান সানি, পাঠাগার সম্পাদক সৈয়দ ইমাম বাকের, তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক খন্দকার জামি উস সানি, ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক তুহিন রেজা, স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা সেবা বিষয়ক সম্পাদক খালিদ মাহমুদ ফয়সাল, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় বিষয়ক সম্পাদক আল-আমিন রহমান ও উপপ্রচার সম্পাদক ফেরদৌস মাহমুদ পলাশ।

কমিটির উপদপ্তর সম্পাদক সজীব নাথ ও মিরাজুল ইসলাম খান শিমুল, উপ-গ্রন্থনা ও প্রকাশনা সম্পাদক তন্ময় দেবনাথ ও আমান উল্লাহ আমান, উপ-সংস্কৃতি সম্পাদক মো. মোর্শেদুর রহমান আকন্দ, শেখ নাজমুল, মো. মাইনুল হাওলাদার ও ইসমাইল হোসেন এবং উপসমাজসেবা সম্পাদক তানভীর হাসান সৈকত।

আন্তর্জাতিক সম্পাদক হয়েছেন সামাদ আজাদ জুলফিকার, উপ-পাঠাগার সম্পাদক এম আর মুকুল ইসলাম ও আনোয়ার হোসেন, উপ-তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক মো. আব্দুর রশিদ (রাফি), উপ-অর্থ বিষয়ক সম্পাদক মো. আতিকুল ইসলাম (আতিক), উপ-আইন বিষয়ক সম্পাদক শাহেদ খান, উপ-তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক এহসান পিয়াল, উপ-গণশিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক ওয়াহিদ খান রাজ, উপ-স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা বিষয়ক সম্পাদক রাজেশ বৈশ্য, জেরিন শিকদার, সাধন বিশ্বাস ও মো. রিজভান আহমেদ, উপ-ছাত্রবৃত্তি সম্পাদক মাহফুজুর রহমান ও উপ-কর্মসংস্থান বিষয়ক সম্পাদক শাহজাহান ভূঁইয়া শামীম।

সহ-সম্পাদক পদে পেয়েছেন ফারুকুল ইসলাম (ফারুক বেপারী), ফাইজুল ইসলাম সজীব, শেখ রিজওয়ান আলী, আয়েশা আক্তার সুমি, এম সাইফুল ইসলাম সাইফ, এইচ এম রোমান মাহমুদ, মো. রুবেল শিকদার, মীর সাব্বির, জাহিদুল ইসলাম নোমান। সদস্য পদ পেয়েছেন সাজিদ আহমেদ দীপ্ত ও আলী হোসেন আলম।

রেজওয়ানুল হক চৌধুরী শোভন ও গোলাম রাব্বানী ছাত্রলীগের দায়িত্ব পাওয়ার এক বছর পর ২০১৯ সালের ১৩ মে কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের ৩০১ সদস্যের পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন করা হয়। কমিটি ঘোষণার পরপরই অভিযোগ ওঠে কমিটিতে যোগ্যদের স্থান না দিয়ে রাখা হয়েছে হত্যাচেষ্টা মামলার আসামি, মাদকসেবী, বিএনপি-জামায়াত ও রাজাকার পরিবারের সন্তানদের। কমিটিতে জায়গা করে নিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বহিষ্কৃত, সন্ত্রাস-চাঁদাবাজিতে যুক্ত, বিবাহিত, সংগঠনে নিষ্ক্রিয় এবং অছাত্ররাও।

এছাড়া সংগঠনের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের বিরুদ্ধে স্বজনপ্রীতির অভিযোগ তুলে আন্দোলনে নামেন ছাত্রলীগের বঞ্চিত ও পদ না পাওয়া নেতাকর্মীরা।

এমন প্রেক্ষাপটে পূর্ণাঙ্গ মেয়াদে দায়িত্ব পালনের আগেই ২০১৯ সালের ১ অক্টোবর পদত্যাগ করতে বাধ্য হন এই দুই নেতা। তাদের অব্যাহতির পর সংগঠনটির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পান আল নাহিয়ান খান জয় ও লেখক ভট্টাচার্য।

পরের বছর সংগঠনের ৭২তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর অনুষ্ঠানে তাদের পূর্ণাঙ্গ সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক হিসেবে ঘোষণা করেন আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।

এর আগে ২০১৯ সালের ১৭ ডিসেম্বর বিতর্কিত ২১ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় তাদের পদ শূন্য ঘোষণা করে সংগঠনটি। এছাড়া ১১ জন স্বেচ্ছায় অব্যাহতি নেন।

ছাত্রলীগের সভাপতি হিসেবে দায়িত্বপ্রাপ্ত আল নাহিয়ান খান জয়ের সহসভাপতি পদ, সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্যের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক পদ খালি রয়েছে।

প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের নথি জালিয়াতির অভিযোগে বহিষ্কার করা হয় সহসভাপতি তরিকুল ইসলাম মুমিনকে।

এর বাইরে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হওয়ায় সহসভাপতি পদে ইশরাত কাশফিয়া ইরা, সুরঞ্জন ঘোষ, ফাহাদ হোসেন তপুকে অব্যাহতি দেয়া হয়।

চাকরিতে যোগদান করায় তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক সাদিকুল ইসলাম, উপগ্রন্থনা ও প্রকাশনা সম্পাদক নাজমুস সাকিব, উপসমাজসেবা সম্পাদক তৌকির আহম্মেদ তপুকে অব্যাহতি দেয়া হয়।

মন্তব্য

আরও পড়ুন

রাজনীতি
BNP calls for announcing the election schedule to avoid instability

অস্থিরতা এড়াতে ড. ইউনূসকে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার আহ্বান বিএনপির

অস্থিরতা এড়াতে ড. ইউনূসকে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার আহ্বান বিএনপির জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে ‘জাতীয় নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র প্রতিরোধ করুন- দেশের জনগণের পক্ষে দাঁড়ান’ শীর্ষক অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন জয়নুল আবদিন ফারুক।

আগামী সংসদ নির্বাচন বিলম্বিত হওয়ায় দেশে অস্থিতিশীলতা বাড়ছে উল্লেখ করে বিএনপি নেতা জয়নুল আবদিন ফারুক বলেছেন, অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস যদি অপমানজনকভাবে পদত্যাগ করেন—তাহলে তার দল ব্যথিত হবে।

শুক্রবার (২৩ মে) একটি প্রতিবাদ সমাবেশে যোগ দিয়ে তিনি এসব কথা বলেন।

ফারুক বলেন, ‘দেশে অস্থিরতার ঢেউ বইছে বলে মনে হচ্ছে। এই অস্থিরতার পিছনে মূলত দায়ী কারা? নির্বাচন বিলম্বিত করার চেষ্টা কারা করছেন? আপনার (ড. ইউনূসের) মতো একজন সম্মানিত ব্যক্তির কাছ থেকে আমরা এই বিষয়গুলো জানতে চাই।’

বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য ফারুক বলেন, সরকার যদি একটি স্পষ্ট নির্বাচনী রোডম্যাপ দিত—তাহলে শেখ হাসিনার আমলে যারা রাস্তায় নেমে আন্দোলন করেছেন এবং অসংখ্য মামলা ও নির্যাতনের শিকার হয়েছেন—তারা গঠনমূলকভাবে জড়িত হয়ে নির্বাচনমুখী হতেন।

তিনি বলেন, ‘কিন্তু আপনি (ড. ইউনূস) এখনও কোনো রোডম্যাপ দেননি। যদি এই অস্থিরতা আপনার তৈরি হয়—তাহলে জেনে রাখুন, বিএনপি কখনই এর দায় নেবে না।’

সরকারকে অবিলম্বে পরবর্তী সাধারণ নির্বাচনের তারিখ ঘোষণার আহ্বান জানান সংসদের সাবেক বিরোধীদলীয় চিফ হুইপ ফারুক।

জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে ‘জাতীয় নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র প্রতিরোধ করুন—দেশের জনগণের পক্ষে দাঁড়ান’ শীর্ষক এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে ‘অপরাজেয় বাংলাদেশ’।

অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সম্ভাব্য পদত্যাগ সম্পর্কে গণমাধ্যমের প্রতিবেদনের প্রসঙ্গ টেনে ফারুক বলেন, ‘যদি আপনার মতো একজন সম্মানিত ব্যক্তিত্বকে অপমানজনকভাবে পদত্যাগ করতে বাধ্য করা হয়—তাহলে তা আমাদের ক্ষতি হবে।’

তিনি বলেন, ‘সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিত করে যেভাবে বিচারপতি শাহাবুদ্দিন আহমেদের নাম ইতিহাসে স্বর্ণাক্ষরে লেখা রয়েছে, ঠিক সেভাবে আপনার নামও লেখা থাকুক। দিনের আলোতে ভোটদানের সুযোগ দিয়ে আমাদের ভোটাধিকার রক্ষা করলে... এমন উত্তরাধিকার ইতিহাসে স্মরণীয় হয়ে থাকবে।’

বিএনপি নেতা প্রধান উপদেষ্টাকে শান্তিপূর্ণ গণতান্ত্রিক উত্তরণ নিশ্চিত করে একটি উদাহরণ সৃষ্টির আহ্বান জানান, যাতে ভবিষ্যৎ প্রজন্ম জাতির একজন গ্রহণযোগ্য ও সম্মানিত ব্যক্তিত্ব হিসেবে তাকে নিয়ে গর্ব করতে পারে।

তিনি বলেন, ‘আমি আপনাকে আন্তরিকভাবে অনুরোধ করছি, আপনি অবিলম্বে আসিফ মাহমুদ সজিব ভূঁইয়া, মাহফুজ আলম এবং খলিলুর রহমান—এই তিন ব্যক্তিকে উপদেষ্টা পরিষদ থেকে পদত্যাগ করার জন্য অনুরোধ করে চিঠি দেন। অন্যথায়, তাদের অপসারণের দায় আপনার উপর বর্তাবে।’

ফারুক বলেন, সংস্কার অবশ্যই করা উচিত, কিন্তু এমনভাবে নয়—যাতে মিয়ানমারের সঙ্গে একটি করিডোর তৈরি হয় বা চট্টগ্রাম বন্দর অন্যদের হাতে চলে যায়।

ষড়যন্ত্রকারীদের নির্বাচন বিলম্বিত করা ও অধ্যাপক ইউনূসের সরকারকে অস্থিতিশীলতার দিকে ঠেলে দিতে পারে—এমন যেকোনা সংস্কারের বিষয়ে সতর্কও করেন তিনি।

এই অস্থিতিশীলতা দূর করতে অধ্যাপক ইউনূসকে আগামী কয়েক দিনের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার দাবি জানান ফারুক।

মন্তব্য

রাজনীতি
Jamaat Amir calls to call on all party meetings

সর্বদলীয় বৈঠক ডাকার আহ্বান জামায়াত আমীরের

সর্বদলীয় বৈঠক ডাকার আহ্বান জামায়াত আমীরের

দেশের বর্তমান উদ্ভূত পরিস্থিতি থেকে উত্তরণের জন্য প্রধান উপদেষ্টাকে একটি সর্বদলীয় বৈঠক ডাকার আহ্বান জানিয়েছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান।

বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় কার্যালয় মগবাজারে কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদের এক জরুরি বৈঠক জামায়াত আমীর এ আহ্বান জানান।

বৈঠকে কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদের সদস্যগণ উপস্থিত ছিলেন। এসময় দেশের সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে বিশদ আলোচনা হয়।

মন্তব্য

রাজনীতি
The next hearing of Dr Zubaida Rahmans appeal on Monday

ডা. জুবাইদা রহমানের আপিলের পরবর্তী শুনানি সোমবার

ডা. জুবাইদা রহমানের আপিলের পরবর্তী শুনানি সোমবার ছবি: সংগৃহীত

জ্ঞাতআয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের মামলায় তিন বছরের কারাদণ্ড থেকে খালাস চেয়ে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী ডা. জুবাইদা রহমানের হাইকোর্টে করা আপিলের পরবর্তী শুনানি আগামী সোমবার।

বিচারপতি মো. খসরুজ্জামানের হাইকোর্ট বেঞ্চ এই আপিলের প্রথম দিনের শুনানি শেষে আজ বৃহস্পতিবার পরবর্তী শুনানির এই দিন ধার্য করে আদেশ দেয়।

আদালতে জুবাইদা রহমানের আপিলের পক্ষে শুনানিতে ছিলেন সিনিয়র আইনজীবী এস এম শাহজাহান, ব্যারিস্টার কায়সার কামাল ও অ্যাডভোকেট জাকির হোসেন ভূইয়া। আর দুদকের পক্ষে ছিলেন সিনিয়র আইনজীবী আসিফ হাসান।

এই মামলার রায়ের বিরুদ্ধে আপিল শুনানির জন্য গ্রহণ করে গত ১৪ মে বিচারপতি মো. খসরুজ্জামানের হাইকোর্ট বেঞ্চ আপিল নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত ডা. জুবাইদা রহমানকে জামিন দেন। সেই সঙ্গে নিম্ন আদালতে থাকা এই মামলার নথি তলবের পাশাপাশি জুবাইদা রহমানের অর্থদণ্ড স্থগিত করেন।

সম্পদের তথ্য গোপন ও জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে ২০০৭ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর তারেক রহমান, জুবাইদা রহমানসহ তিনজনের বিরুদ্ধে রাজধানীর কাফরুল থানায় মামলাটি করেছিল দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। পরের বছর তাঁদের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দেওয়া হয়। ২০২৩ সালের ২ আগস্ট এই মামলায় রায় দেন ঢাকা মহানগরের জ্যেষ্ঠ বিশেষ জজ মো. আছাদুজ্জামান। রায়ে তারেক রহমানকে ৯ বছর কারাদণ্ড এবং তাঁর স্ত্রী জুবাইদা রহমানের ৩ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। তবে এই মামলায় জুবাইদা রহমানের কারাদণ্ড ১ বছরের জন্য স্থগিত করে গত ২২ সেপ্টেম্বর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুরক্ষা সেবা বিভাগ প্রজ্ঞাপন জারি করে।

মন্তব্য

রাজনীতি
Israqs call for a further strengthening movement not leaving the road

রাস্তা না ছেড়ে আরও জোরদার আন্দোলনের আহ্বান ইশরাকের

রাস্তা না ছেড়ে আরও জোরদার আন্দোলনের আহ্বান ইশরাকের ছবি: সংগৃহীত

আদালতের রায়ে বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেনের মেয়র হিসেবে শপথ নেওয়ার বাধা দূর হলেও বৃষ্টির মধ্যে রাজধানীর মৎস্যভবন মোড়ে অবস্থান নিয়ে আছেন তার সমর্থকরা। এদিকে আরও জোরালো আন্দোলন করতে সমর্থকদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।

বৃহস্পতিবার (২২ মে) হাইকোর্টের রায়ের পর সামাজিকমাধ্যম ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে ইশরাক বলেন, ‘আন্দোলনকারী ভাইদের বলবো— এইসব মূলা দিয়ে গাধা বস করা যায়; আমাদের না। দুই ছাত্র প্রতিনিধি উপদেষ্টার পদত্যাগের খবর না আসা পর্যন্ত চলেছে, লড়াই চলবে। রাস্তা তো ছাড়বেন না—আরও বিস্তৃত করতে হবে।’

ইশরাকের পক্ষে হাইকোর্টের রায় ঘোষণার পরও কাকরাইল মসজিদ এলাকায় অবস্থান করে প্রতিবাদ সমাবেশ করছেন বিক্ষোভকারীরা। রায়ের খবর পেয়ে কাকরাইল মসজিদ মোড়ে অবস্থান কর্মসূচিতে থাকা বিএনপির নেতাকর্মীরা ব্যাপক আনন্দ-উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেন।

এ সময় স্লোগান দিয়ে নেতাকর্মীরা বলতে থাকেন, ‘এই মুহূর্তে খবর এলো, ইশরাক মেয়র হলো’, ‘এই মাত্র খবর এলো, জনগণের বিজয় হলো’।

তারা বলছেন, হাইকোর্টের রায় তাদের প্রাথমিক বিজয়। কিন্তু, তাদের নতুন আরেকটি দাবি আছে। সেটি হলো—সরকারের দুজন উপদেষ্টা স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া ও তথ্য উপদেষ্টা মাহফুজকে পদ থেকে সরে দাঁড়াতে হবে। তারা পদত্যাগ না করা পর্যন্ত আন্দোলন চলবে।

ইশরাককে শপথ পড়ানোর পাশাপাশি দুই উপদেষ্টার পদত্যাগের দাবিতে সড়কে অবস্থান করছেন তারা। যতক্ষণ না ওই দুই উপদেষ্টা পদত্যাগ করেন, তারা আন্দোলন চালিয়ে যাবেন বলে জানিয়েছেন বিএনপি নেতাকর্মীরা।

এর আগে, গতকাল বুধবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে কাকরাইল মোড়ে বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেন অবস্থান কর্মসূচিতে এসে ঘোষণা দেন, মেয়র পদে তাকে দায়িত্ব বুঝে না পাওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চালিয়ে যাবেন।

পাশাপাশি তিনি অন্তর্বর্তী সরকারের দুই উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের পদত্যাগ দাবি করেন। পরে সমর্থকদের সঙ্গে আন্দোলনস্থলে অবস্থান নেন তিনি।

এদিকে ইশরাকের মেয়র হিসেবে শপথ নেওয়ার বাধা কাটায় ‘জনগণের বিজয়’ হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, ‘বিচার বিভাগের উচ্চ আদালত তারা আইনের প্রতি সম্মান দেখিয়ে যেটা হওয়া উচিত, সেই ধরনের রায় তারা দিয়েছেন। এই রায়ে জনগণের বিজয় হয়েছে।’

‘এটাতে নিঃসন্দেহে গণতন্ত্রের আরেকটা বিজয় হয়েছে। আমরা জানি যে যখন মেয়র নির্বাচন হয়, তখন সেটা ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সরকার জবরদস্তি জোর করে এই ফলাফল কেড়ে নিয়ে গিয়েছিল। জনতার মেয়র হিসেবে ঢাকাবাসীসহ দেশের জনগণ ইশরাককে মেয়র ঘোষণা করেছিল,’ বলেন ফখরুল।

২০২০ সালের ১ ফেব্রুয়ারি ঢাকা দক্ষিণ সিটির সবশেষ নির্বাচন হয়। তাতে বিএনপির আন্তর্জাতিক বিষয়ক কমিটির সদস্য ইশরাক হোসেনকে পৌনে ২ লাখ ভোটের ব্যবধানে হারিয়ে মেয়র হন আওয়ামী লীগের শেখ ফজলে নূর তাপস।

ক্ষমতার পট পরিবর্তনের পর গেল ২৭ মার্চ ঢাকার নির্বাচনি ট্রাইব্যুনাল সেই ফল বাতিল করে অবিভক্ত ঢাকা সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র সাদেক হোসেন খোকার ছেলে ইশরাককে মেয়র ঘোষণা করে।

এরপর ২৭ এপ্রিল ইশরাককে ডিএসসিসি মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন। কিন্তু তাকে যেন শপথ পড়ানো না হয় সেজন্য গত ১৪ মে হাই কোর্টে রিট আবেদন করেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের বাসিন্দা ও সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মামুনুর রশিদ।

অন্যদিকে ইশরাককে শপথ পড়ানোর দাবিতে ওইদিনই আন্দোলন শুরু করেন তার সমর্থকরা। তাদের আন্দোলনে কার্যত অচল হয়ে পড়ে নগর ভবন। কিন্তু আইনি জটিলতার কথা বলে ইশরাকের শপথের আয়োজন থেকে বিরত থাকে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়।

মন্তব্য

রাজনীতি
The writ or order of the writ on Israqs oath as mayor is today

মেয়র হিসেবে ইশরাকের শপথ না পড়ানো নিয়ে রিটের আদেশ আজ

মেয়র হিসেবে ইশরাকের শপথ না পড়ানো নিয়ে রিটের আদেশ আজ

বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেনকে ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের মেয়র হিসেবে শপথ না পড়ানোর নির্দেশনা চেয়ে দায়ের করা রিটের আদেশ দেওয়া হবে আজ।

গতকাল বিষয়টি নিয়ে রিটের শুনানি শেষ হয়। একইসঙ্গে এ বিষয়ে আদেশের জন্য আজকের দিন ধার্য করা হয়।

বিচারপতি মো. আকরাম হোসেন চৌধুরী ও বিচারপতি দেবাশীষ রায় চৌধুরীর সমন্বয়ে গঠিত একটি হাইকোর্ট ডিভিশন বেঞ্চে আজ আদেশের দিন ধার্য রয়েছে।

আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন এডভোকেট মোহাম্মদ হোসেন। রাষ্ট্রপক্ষে ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মাহফুজুর রহমান মিলন শুনানি করেন। ইশরাকের পক্ষে সিনিয়র এডভোকেট ব্যারিস্টার এ এম মাহবুব উদ্দিন খোকন ও ব্যারিস্টার কায়সার কামাল শুনানি করেন।

ইশরাক হোসেনকে ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের মেয়র হিসেবে শপথ না পড়ানোর নির্দেশনা চেয়ে হাইকোর্টে রিট আবেদন করা হয়। রিট আবেদনটি করেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের বাসিন্দা মো. মামুনুর রশিদ।

২০২০ সালের ১ ফেব্রুয়ারি ঢাকা দক্ষিণ সিটির নির্বাচন হয়। বিএনপির ইশরাক হোসেনকে পরাজিত দেখিয়ে আওয়ামী লীগের শেখ ফজলে নূর তাপস মেয়র হন। গত ২৭ মার্চ ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের ২০২০ সালের নির্বাচনে ফজলে নূর তাপসকে বিজয়ী ঘোষণার ফল বাতিল করে ইশরাককে মেয়র ঘোষণা করেন ঢাকার প্রথম যুগ্ম জেলা জজ ও নির্বাচনী ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. নুরুল ইসলাম। ট্রাইব্যুনালের রায়ের অনুলিপি পেয়ে গত ২২ এপ্রিল গেজেট প্রকাশের বিষয়ে আইন মন্ত্রণালয়ের পরামর্শ চায় সাংবিধানিক সংস্থাটি।

এরপর ২৭ এপ্রিল ইশরাক হোসেনকে ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের (ডিএসসিসি) নতুন মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।

মন্তব্য

রাজনীতি
Shoulder to shoulder the country has to be built Tareq Rahman

কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে দেশটাকে গড়তে হবে : তারেক রহমান

কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে দেশটাকে গড়তে হবে : তারেক রহমান

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান দলমত নির্বিশেষে সবার প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেছেন, ‘আমরা আজ একটি জায়গায় এসে দাঁড়িয়েছি। আমাদের সকলের ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টায় কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে দেশটাকে গড়তে হবে।’

তারেক রহমান বলেন, ‘আমাদের মাঝে বিভিন্ন বিষয়ে মতপার্থক্য থাকতেই পারে। গণতন্ত্রে সেটাই স্বাভাবিক। এটিই গণতন্ত্রের সৌন্দর্য। কিন্তু দেশকে আন্তর্জাতিকভাবে এগিয়ে নেওয়া, দেশের মানুষের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা এবং কর্মসংস্থান তৈরি করতে আমাদের আজ একটি জায়গায় দাঁড়িয়ে সকলে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে দেশটাকে গড়তে হবে।’

পশ্চিম লন্ডনের একটি পাঁচ তারকা হোটেলে স্থানীয় সময় রোববার সন্ধ্যায় আরাফাত রহমান কোকো স্মৃতি ক্রিকেট টুর্নামেন্ট ২০২৫ এর পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তারেক রহমান একথা বলেন।

খেলাধুলার মানোন্নয়নে সব ধরনের পদক্ষেপ নেওয়া হবে জানিয়ে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেন, আন্তর্জাতিকভাবে যারা দেশকে রিপ্রেজেন্ট করতে পারে, তাদের সম্পূর্ণ দায়িত্ব রাষ্ট্র বহন করবে। খেলোয়াড় তৈরির জন্য ভবিষ্যতে দেশে বিকেএসপির সংখ্যা আরো বাড়ানো হবে। আল্লাহ যদি বিএনপিকে রাষ্ট্র সেবার দায়িত্ব দেন তাহলে দেশের সকল বিভাগে একটি করে ক্রীড়া শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বা বিকেএসপি প্রতিষ্ঠা করা হবে। প্রয়োজনে খেলোয়াড় তৈরি করতে সিলেবাসে পরিবর্তন আনা হবে।

তারেক রহমান বলেন, বর্তমানে দেশের ৪টি বিভাগে বিকেএসপি রয়েছে। আমরা সরকার গঠন করলে প্রথমে সকল বিভাগে একটি করে বিকেএসপি করব। যাতে ভালোমানের খেলোয়াড় তৈরি হয়। আর যারা খেলাধুলার মাধ্যমে বহির্বিশ্বে বাংলাদেশকে রি-প্রেজেন্ট করবে তাদের দায়-দায়িত্ব রাষ্ট্র নেবে।

তিনি বলেন, আমরা ঢাকা শহরে ওয়ার্ডভিত্তিক খেলার মাঠ করার পরিকল্পনা গ্রহণ করতে পারি। অন্তত দুটি ওয়ার্ডের মাঝখানে যদি তিন থেকে চার বিঘা জমি বের করা যায় সেখানে মাঠ করা হবে। বাচ্চারা খেলবে, মুরব্বিরা হাঁটবে। অর্থাৎ মানুষ সেখানে বুক ভরে শ্বাস নিতে পারবে। ঠিক এমন একটি চিন্তা আমাদের আছে।

তিনি আরও বলেন, আমরা স্কুলের সিলেবাস ঢেলে সাজাতে চাই। সেখানে খেলাধুলা ও দ্বিতীয় বা তৃতীয় ভাষা অন্তর্ভুক্ত থাকবে। এর জন্য পরীক্ষায় আলাদাভাবে নম্বর থাকবে। তার মানে খেলাধুলা তাকে করতেই হবে। আমরা এটা অন্তর্ভুক্ত করে দেব।

তারেক রহমান বলেন, আমরা সরকারের কাছে ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন চেয়েছি। এই নির্বাচনের জন্য আমাদের বহু নেতাকর্মী জীবন দিয়েছে। গুম হয়েছে, নির্যাতনের শিকার হয়েছে। এটি মানুষের রাজনৈতিক অধিকার। আমরা এর মাধ্যমে এমন একটি রাজনৈতিক সরকার প্রতিষ্ঠা করতে চাই, যেই সরকার মানুষের রাজনৈতিক কল্যাণে কাজ করবে।
ছোট্ট ভাই আরাফাত রহমান কোকোকে স্মরণ করতে গিয়ে তারেক রহমান বলেন, বড় ভাই হিসেবে ছোট ভাইকে নিয়ে গর্ব করার জন্য যা যা থাকা দরকার কোকোর মধ্যে তার সবই উপস্থিত ছিল।

আরাফাত রহমান কোকো মেমোরিয়াল ট্রাস্টের শরফরাজ আহেমদ শরফুর পরিচালনায় ও আবু নাসের শেখ এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এ আয়োজনে আরও বক্তব্য রাখেন ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির সদস্য সচিব আমিনুল হক, সাবেক ভূমি উপমন্ত্রী রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের পররাষ্ট্র বিষয়ক উপদেষ্টা হুমায়ুন কবীর, বগুড়া জেলা বিএনপির সহসভাপতি মীর শাহে আলম, বগুড়ার বিএনপির সাবেক এমপি মোশারফ হোসেন, বিএনপির নির্বাহী কমিটির সহসম্পাদক আনিসুর রহমান তালুকদার খোকন, ড্যাবের কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব ও ঢাকা মহানগর উত্তরের সভাপতি অধ্যাপক ডা. সরকার মাহবুব আহমেদ শামীম প্রমুখ।

এ অনুষ্ঠানের আয়োজকরা হলেন ফজলে রহমান (পিনাক), শেখ সাদেক, ডালিয়া বিনতে লাকুরিয়া, আরিফুল ইসলাম উজ্জ্বল, শাকিল চৌধুরী, আব্দুস সামাদ রাজ, ফাহিদুল আলম (ফরহাদ), অঞ্জনা আলম, মনোয়ার হোসেন, আলম শিমু, শফিউল আলম মুরাদ, কামরুজ্জামান চৌধুরী পাউন্ড, তুহিন মোল্লা প্রমুখ।

মন্তব্য

রাজনীতি
Mirza Abbas went to Singapore for treatment

চিকিৎসার জন্য সস্ত্রীক সিঙ্গাপুর গেলেন মির্জা আব্বাস

চিকিৎসার জন্য সস্ত্রীক সিঙ্গাপুর গেলেন মির্জা আব্বাস

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস।

আজ রোববার তিনি হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ত্যাগ করেন। সহধর্মিণী আফরোজা আব্বাস এবং ব্যক্তিগত সহকারী মিজানুর রহমান সোহেল মির্জা আব্বাসের সফরসঙ্গী হিসেবে রয়েছেন।

তিনি সিঙ্গাপুর মাউন্ট এলিজাবেথ হাসপাতালে চিকিৎসা নিবেন। সেখানে তিনি ডায়াবেটিস, অর্থোপেডিক, নিউরোলজির বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নেবেন এবং শারীরিক পরীক্ষা করাবেন।

আগামী ২৫ মে মির্জা আব্বাসের দেশে ফেরার কথা রয়েছে।

মন্তব্য

p
উপরে