× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য ইভেন্ট শিল্প উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ কী-কেন ১৫ আগস্ট আফগানিস্তান বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও ক্রিকেট প্রবাসী দক্ষিণ এশিয়া আমেরিকা ইউরোপ সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ শারীরিক স্বাস্থ্য মানসিক স্বাস্থ্য যৌনতা-প্রজনন অন্যান্য উদ্ভাবন আফ্রিকা ফুটবল ভাষান্তর অন্যান্য ব্লকচেইন অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

google_news print-icon

ফের ভোট চান বিএনপির সালাহউদ্দিন

ফের-ভোট-চান-বিএনপির-সালাহউদ্দিন
ঢাকা-৫ আসনের উপনির্বাচন প্রত্যাখ্যান করে সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি করেন তিনি। এসময় সরকার এবং নির্বাচন কমিশনেরও পদত্যাগ দাবি করেন সালাহউদ্দিন।

কেন্দ্র দখল, পোলিং এজেন্টদের বের করে দেয়াসহ নানা অভিযোগ তুলে ঢাকা-৫ আসনের উপনির্বাচন প্রত্যাখ্যান করে ফের নির্বাচনের দাবি জানিয়েছেন বিএনপির প্রার্থী সালাহউদ্দিন আহমেদ।

শনিবার উপনির্বাচনের ভোটগ্রহণ শেষে সন্ধ্যা ৬টায় নিজ বাসায় এক সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি করেন তিনি। এসময় সরকার এবং নির্বাচন কমিশনেরও পদত্যাগ দাবি করেন সালাহউদ্দিন।

বিএনপির প্রার্থী বলেন, ‘প্রচারণার শুরু থেকেই আওয়ামী সন্ত্রাসীরা আমার কাজে বাঁধা দিয়েছে। আমাদের নেতাকর্মীদের নির্যাতন করেছে। আমাদের সিনিয়র নেতাদের আক্রমণ করেছে।

‘সব কিছু উপেক্ষা করে শেষ পর্যন্ত কী হয়, তা দেখার জন্য আমি নির্বাচনে ছিলাম। কিন্তু দেখলাম, একটি ভোটারবিহীন নির্বাচন হয়েছে। জনগণকে ভোট দিতে আসতে দেয়া হয়নি। আমি এ নির্বাচন প্রত্যাখ্যান করছি এবং পুনঃনির্বাচনের দাবি জানাচ্ছি।’

ভোটে কারচুপির অভিযোগ এনে সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেন, এর প্রতিবাদে রোবাবর দুপুর ২টায় ঢাকা-৫ আসনে স্থানীয়ভাবে মানববন্ধন করা হবে।

তিনি বলেন, ‘নির্বাচনের শুরুতে আওয়ামী লীগের লোকজন বহিরাগত সন্ত্রাসীদের দিয়ে ভোটকেন্দ্র দখল, ধানের শীষের পোলিং এজেন্টদের বের করে দিয়েছে। বরাবরের নির্বাচনের মতো আওয়ামী লীগ এই নির্বাচনেও কারচুপির করেছে। তারা ভোটারদের থেকে আঙুলের চাপ নিয়ে নৌকা মার্কায় ভোট দিয়ে দিয়েছে।’

বিএনপির এই প্রার্থী অভিযোগ করেন, নির্বাচনে বিভিন্ন স্কুল কেন্দ্র তাদের নারী পোলিং এজেন্টদের আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা শ্লীলতাহানী করেছে। এজেন্টদের মোবাইল ও অর্থ রেখে দিয়েছে। বিভিন্ন কেন্দ্রের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রিসাইডিং অফিসার আওয়ামী লীগের পক্ষে কাজ করেছে। পুলিশও নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থীর পক্ষে কাজ করেছে।

মন্তব্য

আরও পড়ুন

রাজনীতি
All conspiracies will fail if there is an election roadmap Musharraf

নির্বাচনি রোডম্যাপ হলে সব ষড়যন্ত্র ব্যর্থ হবে: মোশাররফ

নির্বাচনি রোডম্যাপ হলে সব ষড়যন্ত্র ব্যর্থ হবে: মোশাররফ বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন। ফাইল ছবি
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশররফ হোসেন বলেন, ‘অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের অঙ্গীকার ছিল বৈষম্যবিরোধী রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করা। তবে রাষ্ট্রীয় সংস্কারের নামে অনির্দিষ্টকালের জন্য তাদের ক্ষমতায় থাকা বুদ্ধিমানের কাজ হবে না।’

নির্বাচনি রোডম্যাপ ঘোষণার আহ্বান জানিয়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেছেন, রাষ্ট্রীয় সংস্কারের আড়ালে অনির্দিষ্টকালের জন্য ক্ষমতায় থাকা বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের বুদ্ধিমানের কাজ হবে না।

জাতীয় প্রেসক্লাবে শনিবার এক আলোচনা সভায় তিনি এ কথা বলেন।

ড. মোশররফ বলেন, ‘অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের অঙ্গীকার ছিল বৈষম্যবিরোধী রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করা। কিন্তু সংস্কারের নামে অনির্দিষ্টকালের জন্য ক্ষমতায় থাকা বুদ্ধিমানের কাজ নয়।’

‘স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষা ও টেকসই গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের বিকল্প নেই’ শীর্ষক এই আলোচনা সভার আয়োজন করে ন্যাশনাল পিপলস পার্টি (এনপিপি)।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির এই সদস্য বলেন, ‘অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উচিত নির্বাচন ব্যবস্থা ও প্রক্রিয়া সংস্কারকে অগ্রাধিকার দেয়া। এই সরকারের কাছে জনগণের প্রত্যাশা রয়েছে এবং রাষ্ট্রীয় সংস্কার বাস্তবায়নেও তাদের অঙ্গীকার রয়েছে।

‘এসব সংস্কার দ্রুত করা দরকার। কোনো একটি সরকার একবারে সুর্নিষ্ট তারিখ নির্ধারণ করে সব সংস্কার বাস্তবায়ন করতে পারে না। এই প্রক্রিয়া এখনই শুরু করতে হবে এবং আগামী নির্বাচিত সরকার তা অব্যাহত রাখবে।’

তিনি বলেন, ‘গত ১৭ বছর ধরে বাংলাদেশের মানুষ ভোটাধিকার প্রয়োগের সুযোগ থেকে বঞ্চিত। তারা সেই অধিকার প্রয়োগের জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছে।’

বিএনপির এই বর্ষীয়াণ নেতা বর্তমান সরকারের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে তুচ্ছ বিষয় নিয়ে অস্থিরতা সৃষ্টির জন্য কিছু স্বার্থান্বেষী গোষ্ঠীর সমালোচনা করেন।

সংস্কারের নামে সরকার ক্ষমতা আঁকড়ে থাকলে ষড়যন্ত্র ও অস্থিতিশীলতা বাড়বে বলে হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেন তিনি।

তিনি বলেন, ‘জনগণকে সুস্পষ্ট নির্বাচনি রোডম্যাপের মাধ্যমে নির্বাচনের দিকে মনোনিবেশ করতে হবে। তবেই সব ষড়যন্ত্রমূলক প্রচেষ্টা ব্যর্থ করা যাবে।’

আরও পড়ুন:
অন্তর্বর্তী সরকারকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করছে ভারত
জাতীয় ঐক্যের সঙ্গে নির্বাচনি রোডম্যাপও চায় বিএনপি

মন্তব্য

রাজনীতি
Challenges include political change next year Wahiduddin

চ্যালেঞ্জের মধ্যেই আগামী বছর রাজনৈতিক পালাবদল: পরিকল্পনা উপদেষ্টা

চ্যালেঞ্জের মধ্যেই আগামী বছর রাজনৈতিক পালাবদল: পরিকল্পনা উপদেষ্টা পরিকল্পনা ও অর্থ উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ। ছবি: ইউএনবি
আয় বৈষম্যকে দেশের অন্যতম উদ্বেগের বিষয় হিসেবে উল্লেখ করেন এ উপদেষ্টা।

আগামী বছর বাংলাদেশে রাজনৈতিক পালাবদল হবে বলে জানিয়েছেন পরিকল্পনা ও অর্থ উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ।

রাজধানীর একটি হোটেলে শনিবার বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অফ ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজ (বিআইডিএস) আয়োজিত অ্যানুয়াল বাল্টিক কনফারেন্স অন ডিফেন্সের (এবিসিডি) উদ্বোধন অধিবেশনে তিনি দেশের জটিল অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জের কথা তুলে ধরে উল্লেখযোগ্য রাজনৈতিক অগ্রগতির ইঙ্গিত দেন।

আয় বৈষম্যকে দেশের অন্যতম উদ্বেগের বিষয় হিসেবে উল্লেখ করেন এ উপদেষ্টা।

তিনি বলেন, ‘এই বৈষম্য মোকাবিলায় মানসম্মত শিক্ষা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। এ ক্ষেত্রে বাংলাদেশকে এখনও দীর্ঘ পথ পাড়ি দিতে হবে।’

বাংলাদেশ স্বল্পোন্নত দেশের (এলডিসি) মর্যাদা থেকে উত্তরণের প্রেক্ষাপটে স্বল্পোন্নত দেশের মর্যাদার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট কিছু সুবিধা ধরে রাখার প্রচেষ্টার কথা উল্লেখ করেন ড. মাহমুদ।

উপদেষ্টা বলেন, ‘আমাদের আর এলডিসি হিসেবে থাকা সম্ভব নয়। উন্নত দেশগুলোর কাছ থেকে কিছু সুবিধা বজায় রাখার জন্য আলোচনা চলছে। অনেক দেশের পক্ষ থেকে ইতিবাচক প্রতিক্রিয়া পাওয়া যাচ্ছে।’

একটি আলাদা অধিবেশনে বাংলাদেশ কীভাবে মধ্যম আয়ের ফাঁদ থেকে বেরিয়ে আসতে পারে, তার চিত্র তুলে ধরেন বিশ্বব্যাংকের প্রধান অর্থনীতিবিদ ইন্ডারমিট এস গিল।

বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থান সৃষ্টি ফোকাল পয়েন্ট হওয়া উচিত উল্লেখ করে তিনি দেশে উদ্যোক্তা গড়ে তোলার পাশাপাশি প্রযুক্তির ব্যবহার সম্প্রসারণের আহ্বান জানান।

আরও পড়ুন:
‘ভারতের শাসকগোষ্ঠী দু’দেশের জনগণের সম্প্রীতি চায় না’
নতুন এই স্বাধীনতা অনেকের পছন্দ হচ্ছে না: প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশ-ভারত সচিব পর্যায়ের আলোচনা ৯ বা ১০ ডিসেম্বর: তৌহিদ
কঠিন সময়ে ঐক্যবদ্ধ হয়ে পরিস্থিতি মোকাবিলার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
এক বিজয় করেছো, আরেক বিজয় আসবে: প্রধান উপদেষ্টা

মন্তব্য

রাজনীতি
Formation of four new committees in the Election Commission

নির্বাচন কমিশনে নতুন চার কমিটি গঠন

নির্বাচন কমিশনে নতুন চার কমিটি গঠন
প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ এম এম নাসির উদ্দিনের নেতৃত্বে কমিশনের প্রথম বৈঠকে সোমবার এসব কমিটি গঠন করা হয়। পরবর্তীতে এ সংক্রান্ত চারটি পৃথক প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।

কাজের সুবিধার্থে নির্বাচন কমিশন (ইসি) চার নির্বাচন কমিশনারের নেতৃত্বে চারটি নতুন কমিটি গঠন করেছে।

নির্বাচন কমিশন বিধিমালা, ২০১০-এর বিধি ৩-এর উপ-বিধি ২-এর উপ-বিধি অনুযায়ী চারটি কমিটি গঠন করা হয় এবং বৃহস্পতিবার এ সংক্রান্ত চারটি পৃথক প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।

নবগঠিত কমিটিগুলোর মধ্যে ৮ সদস্যের ‘আইন ও বিধি সংস্কার কমিটি’র প্রধান করা হয়েছে নির্বাচন কমিশনার আব্দুর রহমানেল মাছুউদকে। এই কমিটির অন্যতম প্রধান কাজ হবে বিদ্যমান নির্বাচনি আইনসহ নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের সব আইন ও বিধিবিধান পর্যালোচনা করা এবং সংবিধানের সঙ্গে সামঞ্জস্য ও ধারাবাহিকতা নিশ্চিত করার জন্য সুপারিশ করা।

নির্বাচন কমিশনার বেগম তাহমিদা আহমদের নেতৃত্বে গঠিত ৯ সদস্যের কমিটির কাজ হবে নিয়োগ, পদোন্নতি, প্রশাসনিক সংস্কার ও পুনর্বিন্যাস এবং দক্ষতা উন্নয়ন সংক্রান্ত বিষয়।

নির্বাচন কমিশনার মো. আনোয়ারুল ইসলাম সরকারকে সীমানা পুনঃনির্ধারণ, রাজনৈতিক দল নিবন্ধন, জাতীয় ও স্থানীয় সরকার নির্বাচনের প্রস্তুতি, ভোট কেন্দ্র স্থাপন, ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুত ও মনিটরিং এবং সুবিধাভোগীদের সঙ্গে আলোচনা সংক্রান্ত ছয় সদস্যের কমিটির প্রধান করা হয়েছে।

নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহকে ১০ সদস্যের জাতীয় পরিচয়পত্র, ভোটার তালিকা এবং নির্বাচন পরিচালনায় তথ্য-প্রযুক্তির প্রয়োগ সংক্রান্ত কমিটির প্রধান করা হয়েছে।

প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের নেতৃত্বের কমিশনের প্রথম বৈঠকে সোমবার এসব কমিটি গঠন করা হয়।

গত ২৪ নভেম্বর প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ এম এম নাসির উদ্দিনসহ চার নির্বাচন কমিশনার শপথ নেন। প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ সুপ্রিম কোর্টের জাজেস লাউঞ্জে সিইসি ও ইসিদের শপথ পাঠ করান।

আরও পড়ুন:
ইসি সচিব হলেন আখতার হোসেন
নিয়্যত সহিহ্‌, গুরুত্বপূর্ণ কিছু সংস্কার হলেই নির্বাচন: সিইসি 
ইসি মো. সানাউল্লাহ, সেনাবাহিনীতে যার পথচলার পুরোটাই মেধাময়
শপথ নিলেন সিইসি ও চার নির্বাচন কমিশনার 
সিইসিসহ চার নির্বাচন কমিশনারের শপথের অপেক্ষা

মন্তব্য

রাজনীতি
Mamunul Haques call to stand against Indias imperialism

ভারতের সাম্রাজ্যবাদ রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান মামুনুল হকের

ভারতের সাম্রাজ্যবাদ রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান মামুনুল হকের শুক্রবার নওগাঁ সদরে তাফসিরুল কুরআন ও শানে রিসালাম সম্মেলনে দোয়া ও মুনাজাতে অংশ নেন বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মহাসচিব মাওলানা মামুনুল হক। ছবি: নিউজবাংলা
বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মহাসচিব বলেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকার, আলেম সমাজ ও সব রাজনৈতিক দলসহ সারা বাংলাদেশ আজ ঐক্যবদ্ধ। জাতি ঐক্যবদ্ধ থাকলে যত বড় সাম্রাজ্যবাদী শক্তি হোক না কেন বাংলাদেশের মানুষকে পরাজিত করতে পারবে না।’

ভারতের সাম্রাজ্যবাদের বিরুদ্ধে সবাইকে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান জানিয়েছেন বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মহাসচিব মাওলানা মামুনুল হক।

শুক্রবার বিকেলে নওগাঁ সদর উপজেলার আমতলী মোড় জামে মসজিদ এলাকায় তাফসিরুল কুরআন ও শানে রিসালাম সম্মেলনে তিনি এই আহ্বান জানান।

মামুনুল হক বলেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকার, আলেম সমাজ ও সব রাজনৈতিক দলসহ সারা বাংলাদেশ আজ ঐক্যবদ্ধ। জাতি ঐক্যবদ্ধ থাকলে যত বড় সাম্রাজ্যবাদী শক্তি হোক না কেন বাংলাদেশের মানুষকে পরাজিত করতে পারবে না।’

তিনি বলেন, ‘ভারতের সাম্রাজ্যবাদের সূচনা হয়েছিল ১৯৭২ সালে সংবিধানে। এজন্য এই সরকারকে বাংলাদেশ থেকে ভারতীয় সংবিধান বাতিল করতে হবে। তাহলে ফ্যাসিবাদের শেকড় উপড়ে যাবে। আর কোনোদিন তারা বাংলাদেশের দিকে চোখ তুলে তাকানোর সাহস পাবে না।’

বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মহাসচিব বলেন, ‘সংবিধান সংস্কারের জন্য যে যার মতামত দিচ্ছেন। আমরা তোহিদি জনতার পক্ষে স্পষ্ট মতামত দিতে চাই। বাংলাদেশে কুরআন-সুন্নাহবিরোধী কোনো আইন থাকবে না। কুরআন-সুন্নাহবিরোধী কোনো আইন থাকলে তা প্রতিহত করতে যুদ্ধের প্রয়োজন হলেও আলেম সমাজ প্রস্তুত।’

আরও পড়ুন:
অন্তর্বর্তী সরকারকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করছে ভারত
ভারতের অপতথ্যে আমাদের ক্ষতি নেই: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
ভারত ষড়যন্ত্র করলে বিষদাঁত ভেঙে দিতে প্রস্তুত: চরমোনাই পির
‘ভারতের শাসকগোষ্ঠী দু’দেশের জনগণের সম্প্রীতি চায় না’
ভারতের উচিত বাংলাদেশের নতুন বাস্তবতা উপলব্ধি করা: মাহফুজ আলম

মন্তব্য

রাজনীতি
India is using communalism to dominate Rizvi

আধিপত্য বিস্তারে ভারত সাম্প্রদায়িকতাকে ব্যবহার করছে: রিজভী

আধিপত্য বিস্তারে ভারত সাম্প্রদায়িকতাকে ব্যবহার করছে: রিজভী রুহুল কবির রিজভী। ফাইল ছবি
চট্টগ্রাম ভারতের অংশ ছিল বলে দাবি করায় ইন্ডিয়ান রিপাবলিক বাংলা টিভির সমালোচনা করে বিএনপির এই নেতা হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেন, ‘একসময় মুসলিম নবাবদের শাসিত বাংলা, বিহার ও উড়িষ্যার মতো এলাকার মালিকানা দাবি করবে বাংলাদেশ।’

উপমহাদেশে আধিপত্য প্রতিষ্ঠায় ভারত অজুহাত হিসেবে সাম্প্রদায়িকতাকে ব্যবহার করতে কট্টরপন্থী হিন্দু গোষ্ঠীগুলোকে উস্কানি দিচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।

রাজধানীর গুলশানে শুক্রবার ভারতীয় পণ্য বয়কটের ডাক দিয়ে এক অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।

বিএনপির এই নেতা ভারত সরকারকে উদ্দেশ করে বলেন, ‘সাম্প্রদায়িকতাকে অজুহাত হিসেবে ব্যবহার করে আপনারা উগ্র হিন্দুদের উস্কে দিয়ে উপমহাদেশে আধিপত্য প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করছেন।

‘ঘৃণ্য ও বিদ্বেষপূর্ণ দৃষ্টিভঙ্গির কারণে ভারতের সঙ্গে আর সম্পর্ক নেই নেপাল, ভুটান, শ্রীলঙ্কা, মালদ্বীপ ও পাকিস্তানের।

‘বাংলাদেশও আপনাদের সঙ্গে নেই। এটি হয়েছে আপনাদের ঔদ্ধত্য ও শোষণমূলক মনোভাবের কারণে।’

রিজভী বলেন, ‘বাংলাদেশ একটি স্বয়ংসম্পূর্ণ দেশ। ৩০ লাখ মানুষের আত্মত্যাগ ও দুই লাখ নারীর সম্ভ্রম হারানোর মাধ্যমে স্বাধীনতা অর্জন করেছে।

‘আপনারা ১৮-১৯ কোটি মানুষের এই দেশকে কি শুধু চোখ রাঙিয়ে মিথ্যা প্রচার করে, আমাদের ভয় দেখিয়ে দমন করতে পারবেন? আপনাদের কী এমন হয়েছে যে হঠাৎ মরিয়া হয়ে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে অপপ্রচার শুরু করেছেন?’

বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘৫ আগস্টের আগে বাংলাদেশে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে একটি ঘৃণ্য সরকার ক্ষমতায় ছিল। যে সরকার ক্ষমতা আঁকড়ে থাকার জন্য শিশুদের হত্যা করতে দ্বিধা করেনি।

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার সরকার গণতন্ত্রপ্রেমী মানুষদের চিরতরে নিশ্চিহ্ন করে দিতে দ্বিধা করেনি। তারা ক্রসফায়ারের মাধ্যমে নদী ও খালের পাড়ে মানুষ হত্যা করত। সেই হাসিনা সরকার আপনাদের এত প্রিয় ছিল কেন? কারণ, আপনাদের উস্কানিতে শেখ হাসিনা এদেশে যা খুশি তাই করেছেন।’

বিএনপির এই নেতা বলেন, ভারত বাংলাদেশিদের ভিসা বন্ধ করে দেয়ায় কলকাতার নিউমার্কেটসহ সেখানকার হাসপাতালগুলোর পাশাপাশি অন্যান্য এলাকার দোকানদাররা সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছেন।

‘বাংলাদেশের মানুষ অস্থির হয়ে উঠবে ভেবে আপনারা ভিসা দেয়া বন্ধ করে দিয়েছেন। বাংলাদেশের মানুষ খুশি। প্রয়োজনে তারা থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়া বা অন্য কোনো দেশে যাবেন। মানুষ ভারতের মতো দেশে যেতে চায় না, যারা আমাদের প্রতি বিদ্বেষ পোষণ করে।’

চট্টগ্রাম ভারতের অংশ ছিল বলে দাবি করায় ইন্ডিয়ান রিপাবলিক বাংলা টিভির সমালোচনা করে বিএনপির এই নেতা হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেন, একসময় মুসলিম নবাবদের শাসিত বাংলা, বিহার ও উড়িষ্যার মতো এলাকার মালিকানা দাবি করবে বাংলাদেশ।

আরও পড়ুন:
ভারতীয় পণ্য বর্জনের ডাক বিএনপির
ভারতে কূটনৈতিক মিশনে শান্তিরক্ষা বাহিনীর সহায়তা নিন
আ.লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে বিএনপির অবস্থান স্পষ্ট করলেন রিজভী
পেটানোর ভিডিও ভাইরাল, আ.লীগ কর্মীর বাড়িতে রিজভী
দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি নিয়ে রিজভীর একগুচ্ছ প্রশ্ন ও সমালোচনা

মন্তব্য

রাজনীতি
India is trying to destabilize the interim government
স্বৈরাচার পতন দিবসের আলোচনায় ড. মোশাররফ

অন্তর্বর্তী সরকারকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করছে ভারত

অন্তর্বর্তী সরকারকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করছে ভারত জাতীয় প্রেস ক্লাবে শুক্রবার স্বৈরাচার পতন দিবসের আলোচনা সভায় বক্তব্য দেন ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন। ছবি: সংগৃহীত
বিএনপির স্থায়ী কমিটির এই সদস্য বলেন, ‘ভারত এবং এখানে থাকা হিন্দু সম্প্রদায়ের কিছু সদস্য সমস্যা তৈরি করছে। নানা ষড়যন্ত্র হচ্ছে। তারা সারা বিশ্বে আমাদের বদনাম করছে, ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করছে। বাংলাদেশের ১৮ কোটি মানুষ ঐক্যবদ্ধ থাকলে কোনো ষড়যন্ত্র সফল হবে না।’

ভারত অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করছে বলে মন্তব্য করেছেন ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন। বিএনপির স্থায়ী কমিটির এই সদস্য বলেছেন, বাংলাদেশের ১৮ কোটি ঐক্যবদ্ধ মানুষের বিরুদ্ধে কোনো দেশই ষড়যন্ত্রে সফল হবে না।

জাতীয় প্রেসক্লাবে শুক্রবার এক আলোচনা অনুষ্ঠানে ড. মোশাররফ এ কথা বলেন।

৬ ডিসেম্বর স্বৈরাচার পতন ও গণতন্ত্র দিবস উপলক্ষে ডাকসু ও সর্বদলীয় ছাত্রঐক্যের (আপসু) বিএনপিপন্থী ছাত্রনেতারা এই কর্মসূচির আয়োজন করেন।

বিএনপির বর্ষীয়াণ এই নেতা বলেন, ‘ভারত এবং এখানে থাকা হিন্দু সম্প্রদায়ের কিছু সদস্য সমস্যা তৈরি করছে। ছোটখাটো বিষয় নিয়ে নানা ষড়যন্ত্র হচ্ছে। তারা সারা বিশ্বে আমাদের বদনাম করছে, আমাদের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করছে। তাদের একমাত্র লক্ষ্য এখানে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করা এবং এই সরকারকে ব্যর্থ করার চেষ্টা করা।’

ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সবাইকে সব ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করার আহ্বান জানান বিএনপির এই নেতা। তিনি বলেন, ‘হিন্দু সম্প্রদায় কি মাত্র তিন মাস ধরে বাংলাদেশে বসবাস করছে? স্বাধীনতার পর থেকে তারা এখানে অত্যন্ত সম্প্রীতির সঙ্গে বসবাস করে আসছে।’

তিনি বলেন, ‘আমাদের নেতা জিয়াউর রহমান এই সমস্যার সমাধান করেছেন এই বলে যে এখানে হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রীষ্টান, মুসলমান বলে কিছু নেই। সবাই বাংলাদেশি ও বাংলাদেশের নাগরিক। তাহলে আমরা কেন এখানে এমন বিভাজন সৃষ্টি করব এবং এটা সহ্য করব?’

বিএনপি স্থায়ী কমিটির এই সদস্য বলেন, ‘সামরিক স্বৈরশাসক হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ ১৯৯০ সালের ৬ ডিসেম্বর গণঅভ্যুত্থানের মুখে ক্ষমতা থেকে সরে দাঁড়ান এবং তত্ত্বাবধায়ক সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করেন। এর মধ্য দিয়ে ১৯৮২ সালের ২৪ মার্চ ক্যু করে ক্ষমতা দখলের অবসান হয়েছিল।’

তিনি বলেন, বাংলাদেশের জনগণ গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে বার বার সরকার পরিবর্তন করেছে। তাই এদেশের মানুষকে খাটো করে দেখার কোনো সুযোগ নেই। জনগণই সিদ্ধান্ত নেবে তাদের সরকার কী হবে, কীভাবে তারা দেশ চালাবে।’

ড. মোশাররফ বলেন, ‘শান্তি বজায় রাখতে এবং দেশকে উন্নয়নের দিকে এগিয়ে নিতে সব ধর্ম নির্বিশেষে দেশের জনগণকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।

‘বাংলাদেশের ১৮ কোটি মানুষ যদি ঐক্যবদ্ধ থাকে, তাহলে তারা যে দেশেই থাকুক না কেন, আমাদের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্র সফল করতে পারবে না।’

দ্রুত নির্বাচন ব্যবস্থার সংস্কার ও নির্বাচনি রোডম্যাপ প্রণয়নে সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, ‘বিগত সরকার রাষ্ট্রীয় সব প্রতিষ্ঠানকে ধ্বংস করে দিয়েছিল। বর্তমান সরকার সেগুলো সংস্কার করতে বদ্ধপরিকর।’

সভাপতির বক্তব্যে সাবেক মন্ত্রী ও ডাকসুর সাবেক ভিপি আমানউল্লাহ আমান বলেন, ‘রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে। আমাদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে সব ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করতে হবে।

‘আজকে সব পাঠ্যপুস্তকে সব আন্দোলনের পটভূমি সম্পৃক্ত করা প্রয়োজন। সব নেতৃত্বদানকারীর নাম সম্পৃক্ত করা প্রয়োজন। হাজারো ছাত্র-জনতার রক্তের বিনিময়ে আমরা স্বাধীন রাষ্ট্র পেয়েছি। এই রাষ্ট্রকে আমাদের ধরে রাখতে হবে।’

আলোচনা সভায় অন্যদের মধ্যে বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব খায়রুল কবির খোকন, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা জহির উদ্দিন স্বপন, মুক্তিযোদ্ধা হাবিবুর রহমান হাবিব প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

আরও পড়ুন:
ভারতের অপতথ্যে আমাদের ক্ষতি নেই: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
ভারত ষড়যন্ত্র করলে বিষদাঁত ভেঙে দিতে প্রস্তুত: চরমোনাই পির
‘ভারতের শাসকগোষ্ঠী দু’দেশের জনগণের সম্প্রীতি চায় না’
জাতীয় ঐক্যের সঙ্গে নির্বাচনি রোডম্যাপও চায় বিএনপি
ভারতের উচিত বাংলাদেশের নতুন বাস্তবতা উপলব্ধি করা: মাহফুজ আলম

মন্তব্য

রাজনীতি
Will not leave even half an inch of country Amir of Jamaat to India

দেশের আধা ইঞ্চি জায়গাও ছাড়ব না: ভারতকে জামায়াতের আমির

দেশের আধা ইঞ্চি জায়গাও ছাড়ব না: ভারতকে জামায়াতের আমির কুমিল্লার টাউন হলে শুক্রবার সকালে কর্মী সম্মেলনে বক্তব্য দেন জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান। ছবি: নিউজবাংলা
ভারতের উদ্দেশে ডা. শফিকুর রহমান বলেন, ‘আমরা আমাদের দেশের এক ইঞ্চি কেন, আধা ইঞ্চি জায়গাও ছেড়ে দেব না। এ দেশে কোনো সাম্প্রদায়িক বিভাজন নেই।’

বাংলাদেশের আধা ইঞ্চি মাটিও ছেড়ে দেয়া হবে না বলে ভারতকে সতর্কবার্তা দিয়েছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান।

কুমিল্লার টাউন হলে শুক্রবার সকালে কর্মী সম্মেলনে তিনি এ বার্তা দেন।

জামায়াতের আমির বলেন, ‘দেশে সংস্কারের প্রয়োজন আছে, তবে সংস্কারের গতি বাড়িয়ে জাতিকে একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন উপহার দেন।’

তিনি বলেন, ‘স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ সরকার ৫৭ জন সেনা কর্মকর্তাকে হত্যা করেছে, বিজিবিকে সীমান্তের চৌকিদার বানিয়েছে। আমাদের বহু নেতা-কর্মীকে হত্যা করেছে।

‘আমরা প্রতিশোধ নেব না, তবে প্রতিটি ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত শেষে বিচার করতে হবে।’

ভারতের উদ্দেশে ডা. শফিকুর রহমান বলেন, ‘আমরা আমাদের দেশের এক ইঞ্চি কেন, আধা ইঞ্চি জায়গাও ছেড়ে দেব না। এ দেশে কোনো সাম্প্রদায়িক বিভাজন নেই।

‘স্বৈরাচার সরকার ও মইন উদ্দিন ও ফখরুদ্দীনরা মিলে সাড়ে ১৭ বছর শ্বাসরুদ্ধকর সময় পার করেছে। এ দেশের মানুষ আর সেই দিনগুলোতে ফিরে যেতে চায় না।’

জামায়াতে ইসলামী ক্ষমতায় গেলে কী করবে জানিয়ে দলটির আমির বলেন, ‘বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ক্ষমতায় আসলে বাংলাদেশ আফগানিস্তান ও পাকিস্তান হবে না, ভালো একটা বাংলাদেশ হবে। নারীদের ঘরে বন্দি রাখার অধিকার আমাদের নেই। তাদের পেশাদারির কাজ আছে, বাহিরে যেতে হবে।

‘ইসলাম নারীকে সম্মান দিয়েছে। তা বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী রক্ষা করবে। জনগণের ওপর আমাদের পূর্ণ আস্থা আছে।’

কুমিল্লা বিভাগের দাবি ও কুমিল্লা বিমানবন্দর নিয়ে শফিকুর রহমান বলেন, ‘কুমিল্লা বিভাগ কুমিল্লাবাসীর নায্য দাবি। এ দাবি না মানাও জুলুম ছিল।’

ওই সময় কুমিল্লা বিভাগ বাস্তবায়নে সরকারের প্রতি জোর দাবি জানান তিনি। পাশাপাশি কুমিল্লা বিমানবন্দর চালুরও দাবি জানান।

আরও পড়ুন:
শহীদদের স্বপ্নের দুর্নীতিমুক্ত দেশ গড়তে চায় জামায়াত: ডা. শফিকুর
বিপ্লবের চেতনায় জাতীয় ঐক্যের ডাক জামায়াত আমিরের
জামায়াতের জেলা ও মহানগর আমিরদের নাম ঘোষণা
এবার তত্ত্বাবধায়ক ফেরাতে রিভিউ আবেদন জামায়াতের
জামায়াতের নিবন্ধন অবৈধ ঘোষণার রায়ের বিরুদ্ধে আপিল পুনরুজ্জীবিত

মন্তব্য

p
উপরে