× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

অন্যান্য
Singer Memorandum of Understanding between Singer Bangladesh Limited and BUET
google_news print-icon

সিঙ্গার বাংলাদেশ লিমিটেড এবং বুয়েট-এর মধ্যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত

সিঙ্গার-বাংলাদেশ-লিমিটেড-এবং-বুয়েট-এর-মধ্যে-সমঝোতা-স্মারক-স্বাক্ষরিত

গবেষণা ও উন্নয়ন প্রকল্প, জ্ঞান বিনিময় ও কর্মশালা, ইন্টার্নশিপ প্রোগ্রাম, চাকরির বিজ্ঞপ্তি ও রেফারেল এবং চাকরি মেলা আয়োজন ও অংশগ্রহণের লক্ষ্যে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) এবং সিঙ্গার বাংলাদেশ লিমিটেড-এর মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক (MoU) স্বাক্ষরিত হয়েছে।

১২ জুলাই ২০২৫ তারিখে বুয়েটের উপাচার্যের দপ্তরে এই চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠিত হয়।

অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বুয়েটের মাননীয় উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ বি এম বদরুজ্জামান, উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ হাসিব চৌধুরী, এবং রিসার্চ এন্ড ইনভেশন সেন্টার ফর সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং- বুয়েট -এর পরিচালক অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ শরিফুল ইসলাম।

সিঙ্গার বাংলাদেশ লিমিটেড-এর পক্ষে উপস্থিত ছিলেন ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও এম এইচ এম ফাইরোজ, মানব সম্পদ পরিচালক সৈয়দ জাহিদুল ইসলাম এবং ফ্যাক্টরি ডিরেক্টর হাকান অলতিনিসিক। এছাড়াও দুই প্রতিষ্ঠানের অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।

এই সমঝোতা স্মারক শিল্প ও একাডেমিয়ার মধ্যে একটি কার্যকর অংশীদারিত্ব গড়ে তুলতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। এর মাধ্যমে গবেষণা ও উন্নয়ন (R&D) খাতে যৌথ উদ্যোগ এবং উদ্ভাবনী প্রকল্পে সহযোগিতার নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হবে। পাশাপাশি, এটি বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ পেশাজীবীদের দক্ষতা ও জ্ঞানের উন্নয়নে সহায়ক হবে।

মন্তব্য

আরও পড়ুন

অন্যান্য
Exclusive savings account of BRAC Bank for housewives

গৃহিণীদের জন্য  ব্র্যাক ব্যাংকের এক্সক্লুসিভ সেভিংস অ্যাকাউন্ট

গৃহিণীদের জন্য  ব্র্যাক ব্যাংকের এক্সক্লুসিভ সেভিংস অ্যাকাউন্ট

ব্র্যাক ব্যাংক গৃহিণীদের জন্য দেশের প্রথম এক্সক্লুসিভ সেভিংস অ্যাকাউন্ট ‘তারা হোমমেকার্স’ চালু করেছে। এই অ্যাকাউন্টে আয়ের প্রমাণপত্র ছাড়াই শুধুমাত্র সেলফ-ডিক্লারেশনের ভিত্তিতে অ্যাকাউন্ট খোলা যাবে।

এতে নেই ডেবিট কার্ড ফি, গ্রোসারিতে মিলবে ক্যাশব্যাক, এবং যেকোনো ব্যালেন্সে মিলবে ইন্টারেস্ট।

নিম্ন থেকে মধ্যম আয়ের পরিবারের কথা বিবেচনা করে এই প্রোডাক্টটি ডিজাইন করা হয়েছে, যাতে অনেক বেশিসংখ্যক নারীদের কাছে ব্যাংকিং সেবা পৌঁছে দেওয়া যায়। অ্যাকাউন্ট খোলার যোগ্যতা হিসেবে নির্ধারণ করা হয়েছে মাসিক পারিবারিক আয় ২ লাখ টাকার কম, প্রারম্ভিক জমা অনূর্ধ্ব ৫ লাখ টাকা এবং ছয় মাসে মোট জমা ১২ লাখ টাকার বেশি হতে পারবে না।

ব্র্যাক ব্যাংকের ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর মো. মাহীয়ুল ইসলাম জানান, গৃহিণীদের জন্য এক্সক্লুসিভ সেভিংস অ্যাকাউন্ট চালু করতে পেরে তারা গর্বিত। এই অ্যাকাউন্ট গৃহিণীদের ব্যাংকিং প্রয়োজন পূরণের পাশাপাশি নানা সুবিধা দেবে। এটি তাদের অমূল্যায়িত শ্রমের স্বীকৃতি এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক ব্যাংকিংয়ে ব্র্যাক ব্যাংকের একটি বড় পদক্ষেপ। ‘তারা’ সেবার মাধ্যমে এমন নারীদের কাছে আর্থিক সেবা পৌঁছানো সম্ভব হচ্ছে, যারা এতদিন ব্যাংকিং ব্যবস্থার বাইরে ছিলেন।

ব্যাংকটি ২,৫০০-এর বেশি কর্মীকে প্রশিক্ষণ দিয়েছে অ্যাকাউন্ট খোলা ও গ্রাহকসেবা নিয়ে। এই উদ্যোগ গৃহিণীদের আনুষ্ঠানিক আর্থিক সেবায় যুক্ত করার মাধ্যমে নারী আর্থিক অন্তর্ভুক্তিকে এগিয়ে নিচ্ছে।

মন্তব্য

অন্যান্য
SDG Brand Champion Award Pay Berger Paints

এসডিজি ব্র্যান্ড চ্যাম্পিয়ন অ্যাওয়ার্ড পেল বার্জার পেইন্টস

এসডিজি ব্র্যান্ড চ্যাম্পিয়ন অ্যাওয়ার্ড পেল বার্জার পেইন্টস

বছরের অন্যতম সাসটেইনেবল ব্র্যান্ড হিসেবে এসডিজি ব্র্যান্ড চ্যাম্পিয়ন অ্যাওয়ার্ড পেল বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশ লিমিটেড।

শনিবার (১২ জুলাই) রাজধানীর রেডিসন ব্লু ওয়াটার গার্ডেন হোটেলে আয়োজিত ‘এসডিজি ব্র্যান্ড চ্যাম্পিয়ন অ্যাওয়ার্ডস ২০২৫’ অনুষ্ঠানে ‘ইন্ডাস্ট্রি, ইনোভেশন ও ইনফ্রাসট্রাকচার’ ক্যাটেগরিতে দেশের প্রথম অ্যান্টি-পল্যুশন পেইন্ট বার্জার ইকো কোটকে এই অ্যাওয়ার্ড প্রদান করা হয়।

বাংলাদেশ ব্র্যান্ড ফোরাম ও সাসটেইনেবল ব্র্যান্ড ইনিশিয়েটিভ আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে সংশ্লিষ্ট খাতের বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ এবং করপোরেট ও ডেভেলপমেন্ট সেক্টরের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশ লিমিটেডের পক্ষ থেকে পুরস্কার গ্রহণ করেন কোম্পানিটির চিফ রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট অফিসার এ.এস.এম ওবায়দুল্লাহ মাহমুদ। এছাড়াও হেড অব ব্র্যান্ডস এমডি রাশেদুল হাসানসহ অন্যান্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

মন্তব্য

অন্যান্য
New Director General of Bangladesh Water Development Board

বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ডে নতুন মহাপরিচালক এর যোগদান

বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ডে নতুন মহাপরিচালক এর যোগদান

মোঃ এনায়েত উল্লাহ সোমবার (১৪ জুলাই), ২০২৫ বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ডে মহাপরিচালক পদে যোগদান করেন। বর্তমান পদে যোগদানের পূর্বে তিনি বোর্ডের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (ইস্ট রিজিয়ন) পদে কর্মরত ছিলেন। প্রকৌশলী মোঃ এনায়েত উল্লাহ ১৯৮৯ সালে বর্তমান কযঁষহধ টহরাবৎংরঃু ড়ভ ঊহমরহববৎরহম ধহফ ঞবপযহড়ষড়মু (কটঊঞ), কযঁষহধ থেকে বিএসসি ইন সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং ডিগ্রী অর্জন করেন । তিনি ১৯৯৩ সালে বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ডে সহকারী প্রকৌশলী (পুর) পদে যোগদান করেন। পরবর্তীতে তিনি বোর্ডের বিভিন্ন দপ্তরে সুনামের সাথে তাঁর দায়িত্ব পালন করেছেন। অতিরিক্ত মহাপরিচালক হিসাবে দায়িত্ব পালনের পূর্বে তিনি ডিজাইন দপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি কর্মকালীন বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ডের পরিকল্পনা, নকশা ও গবেষণার ক্ষেত্রে বিশেষ অবদান রাখেন। মোঃ এনায়েত উল্লাহ বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ডে দীর্ঘ ৩৩ বছর চাকরিকালীন ইন্দোনেশিয়া, ভারত, জাপান, সৌদি আরব, নেদারল্যান্ডস, জার্মানি, পোল্যান্ড, বেলজিয়াম, লুক্সেমবার্গ, রাশিয়া ও ইউ এস এ সহ বিভিন্ন দেশে অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক সেমিনার ও প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণ করেন। তিনি ১৯৬৭ সালে পাবনা জেলার এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন বাংলাদেশ (ওঊই) এর আজীবন সদস্য।

মন্তব্য

অন্যান্য
Search of the sinking city two thousand years ago

দুই হাজার বছর আগে ডুবে যাওয়া শহরের খোঁজ

দুই হাজার বছর আগে ডুবে যাওয়া শহরের খোঁজ

পানির নিচে তলিয়ে গিয়েছিল গোটা একটি শহর। রোমান সাম্রাজ্যের ওই শহরের নাম ‘আয়নারিয়া’। সে ১৮০ সালের কথা। প্রায় দুই হাজার বছর পর এসে হারিয়ে যাওয়া শহরটির সন্ধান মিলেছে। বহু পরিশ্রম করে সাগরতলে শহরটি খুঁড়ে বের করেছেন প্রত্নতত্ত্ববিদেরা। পর্যটকেরা এখন ডুব দিয়ে দেখে আসতে পারেন শহরটির প্রাচীন সব নিদর্শন।

পানির নিচে খুঁজে পাওয়া শহরটির অবস্থান ইতালির ইসকিয়া দ্বীপের উপকূলে। ডুবসাঁতার ছাড়াও তলদেশে কাচ লাগানো নৌযানে চেপে শহরটির রোমান স্থাপনাগুলোর ধ্বংসাবশেষ দেখা যাবে। ধ্বংসাবশেষের মধ্যে রয়েছে রোমানদের ব্যবহৃত বড় পাত্র, মোজাইক, মুদ্রা, একসময় সাগরের তীরে গড়ে তোলা বাসাবাড়ির অংশ—এমনকি রোম সাম্রাজ্যের বাসিন্দাদের তৈরি কাঠের একটি নৌকাও।

শহরটির অস্তিত্ব নিয়ে প্রথম ইঙ্গিত পাওয়া যায় সত্তরের দশকে। ইসকিয়ার উপকূলে মাটির পাত্রের কিছু অংশ পেয়েছিলেন কয়েকজন ডুবসাঁতারু। তখন প্রত্নতাত্ত্বিকেরা কিছু অনুসন্ধানও চালিয়েছিলেন। তবে কাজ এগোয়নি। পরে ২০১১ সালে স্থানীয় কয়েকজন নাবিক ও ইতিহাসপ্রেমী আবার অনুসন্ধান শুরু করেন। তাঁদের হাত ধরেই খোঁজ মেলে সাগরের তলদেশের ২ মিটার নিচে থাকা শহরটির।

খ্রিষ্টপূর্ব ৭৫০ শতকের দিকে ইসকিয়া গ্রিক সাম্রাজ্যের অধীনে ছিল। পরে খ্রিষ্টপূর্ব ৩২২ শতকে দ্বীপটি নিয়ন্ত্রণে নেয় রোমানরা। নাম দেওয়া হয় আয়নারিয়া। ধারণা করা হয়, ১৮০ সালে আগ্নেয়গিরির লাভায় তলিয়ে গিয়েছিল শহরটি। এরপর ধীরে ধীরে কালের গর্ভে হারিয়ে যায়।

এর আগে ৭৯ সালে অগ্ন্যুৎপাতে ধ্বংস হয়েছিল রোমান সাম্রাজ্যের পম্পেও নগরী। এই শহর সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য পাওয়া গেলেও আয়নারিয়ার ধ্বংসের ইতিহাস সম্পর্কে কিছু জানা যায়নি।

মন্তব্য

অন্যান্য
"BRTC door is always open for retirees"

“অবসরপ্রাপ্তদের জন্য বিআরটিসি’র দরজা সবসময় খোলা”

“অবসরপ্রাপ্তদের জন্য বিআরটিসি’র দরজা সবসময় খোলা”

অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য বিআরটিসির দরজা সবসময় খোলা। কর্পোরেশনের ডিপো বা প্রধান কার্যালয় এ কোনো কাজে আসলে তাদেরকে বিনা কারণে হয়রানি করা যাবে না। তাদের যে কোনো কাজ আগে করে দিতে হবে, তাদের খোঁজ-খবর নিতে হবে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্পোরেশন (বিআরটিসি)’র চেয়ারম্যান জনাব আব্দুল লতিফ মোল্লা।

বৃহস্পতিবার (১০ জুলাই) সকালে বিআরটিসি’র প্রধান কার্যালয় “পরিবহন ভবন” এর সভাকক্ষে আয়োজিত অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সিপিএফ, গ্র্যাচুইটি এবং ছুটি নগদায়নের অর্থ প্রদান অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।

বিআরটিসি চেয়ারম্যান বলেন, অবসরপ্রাপ্তদের যে কোনো প্রয়োজনে আমরা পাশে আছি। আপনাদের সুযোগ-সুবিধা দেখার দায়িত্ব বিআরটিসি পরিবারের।

অনুষ্ঠানে ৩২২ জন অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তা-কর্মচারীকে সিপিএফ, গ্র্যাচুইটি এবং ছুটি নগদায়ন বাবদ মোট ২ কোটি ৯০ লাখ ৩৫ হাজার ২৩২ টাকা অনলাইন ব্যাংকিং এর মাধ্যমে সুবিধা ভোগীদের নিজস্ব একাউন্টে প্রদান করা হয়েছে। এর মধ্যে ৬১ জন কর্মচারী (সম্পুর্ণ ১৮ জন ও আংশিক ৪৩ জন) সিপিএফ বাবদ প্রায় ১ কোটি ৫৯ লক্ষ ৮৮ হাজার টাকা, ১৬ জন কর্মচারী (সম্পুর্ণ ০১ জন ও আংশিক ১৫ জন) ছুটি নগদায়ন বাবদ ৭ লক্ষ ৯৭ হাজার টাকা এবং ২৪৫ জন কর্মচারী গ্র্যাচুইটি বাবদ ১ কোটি ২২ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা পেয়েছে।

বিআরটিসি’র চেয়ারম্যান আব্দুল লতিফ মোল্লা’র সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন অর্থ ও হিসাব বিভাগের পরিচালক ড. অনুপম সাহা, প্রশাসন ও অপারেশন বিভাগের পরিচালক মোঃ রাহেনুল ইসলাম, কারিগরী বিভাগের পরিচালক কর্নেল কাজী আইয়ুব আলী, কর্পোরেশনের বিভিন্ন বিভাগের জিএমগণ, ঢাকাস্থ ডিপো ম্যানেজারগণ এবং অবসরপ্রাপ্ত কর্মচারীরা।

মন্তব্য

অন্যান্য
International recognition of East West University Civil Engineering Program

আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি পেল ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটির সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রাম

আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি পেল ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটির সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রাম

ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটির বিএসসি ইন সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রাম এখন থেকে আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত। সম্প্রতি ইনস্টিটিউশন অব ইঞ্জিনিয়ার্স, বাংলাদেশ (আইইবি) এর অধীন বোর্ড অব অ্যাক্রেডিটেশন ফর ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনিক্যাল এডুকেশন (বিএইটিই) থেকে প্রোগ্রামটি স্বীকৃতি পেয়েছে।

এই স্বীকৃতি ওয়াশিংটন অ্যাকর্ড অনুমোদিত হওয়ায়, এখানকার স্নাতকেরা বৈশ্বিক পরিসরে পেশাদার প্রকৌশলী হিসেবে বিবেচিত হবেন। এর ফলে বিদেশে কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি হওয়ার পাশাপাশি তারা আইইবির সদস্য হিসেবেও অন্তর্ভুক্ত হতে পারবেন।

এ অর্জন উপলক্ষে বুধবার (৯ জুলাই) ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটির সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে একটি শুভেচ্ছা অনুষ্ঠান আয়োজিত হয়। অনুষ্ঠানে বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারপারসন অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ ফরাসউদ্দিন, উপাচার্য অধ্যাপক ড. শামস রহমান, উপউপাচার্য অধ্যাপক ড. এম. আশিক মোসাদ্দিক এবং বিজ্ঞান ও প্রকৌশল অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. আহমেদ ওয়াসিফ রেজা উপস্থিত ছিলেন।

সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের চেয়ারপারসন ড. মো. নাইমুল হক ও বিভাগের অন্য শিক্ষকরা অতিথিদের স্বাগত জানান। তাদের মতে, এই স্বীকৃতি ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিকে বিশ্বমানের প্রকৌশল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পরিণত করবে ও শিক্ষার্থীদের আন্তর্জাতিক অঙ্গনে দক্ষতা বাড়াতে সহায়ক হবে।

মন্তব্য

p
উপরে