× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য ইভেন্ট শিল্প উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ কী-কেন ১৫ আগস্ট আফগানিস্তান বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও ক্রিকেট প্রবাসী দক্ষিণ এশিয়া আমেরিকা ইউরোপ সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ শারীরিক স্বাস্থ্য মানসিক স্বাস্থ্য যৌনতা-প্রজনন অন্যান্য উদ্ভাবন আফ্রিকা ফুটবল ভাষান্তর অন্যান্য ব্লকচেইন অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

অন্যান্য
Citizens are urged to come forward to facilitate the movement of women
google_news print-icon

নারীর চলার পথ সুগম করতে নাগরিকদের এগিয়ে আসার আহ্বান

নারীর-চলার-পথ-সুগম-করতে-নাগরিকদের-এগিয়ে-আসার-আহ্বান
ডিইসি ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক বলেন, সংবিধানের ২৮.২ এবং ৩৫ নম্বর অনুচ্ছেদে রাষ্ট্রীয় ও জনজীবনের সব ক্ষেত্রে নারীর সমান অধিকার এবং চলাফেরার স্বাধীনতার নিশ্চয়তা দেয়া হয়েছে। জাতীয় নারী উন্নয়ন নীতিমালা-২০১১ অনুযায়ী শ্রমবাজার ও কর্মক্ষত্রে সমান অধিকারসহ সব ধরনের জাতীয় অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে নারীর সক্রিয় অংশগ্রহণের প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করা হয়েছে। কিন্তু জনস্থানে নারী ও মেয়েশিশুদের ওপর হয়রানি বন্ধে এসব আইন ও নীতিমালা যথেষ্ট নয়।

জনস্থানে ও গণপরিবহনে নারী ও কন্যাশিশুদের ওপর যৌন হয়রানি ও সহিংসতা নিত্যদিনের ঘটনা হয়ে দাঁড়িয়েছে। নারীর জন্য আরও নিরাপদ ও স্বস্তিকর পরিবেশ নিশ্চিত করতে সরকারের পাশাপাশি নাগরিকদের এগিয়ে আসতে হবে।

চট্টগ্রামে জনস্থানে নারীর নিরাপত্তা শীর্ষক প্রচারাভিযানের অংশ হিসেবে ডিইসি ফাউন্ডেশনের এক গোলটেবিল সভায় বক্তারা এই আহ্বান জানান।

সোমবার দুপুর ১২টায় চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবে এস রহমান মিলনায়তনে ডিইসি ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে সেন্টার ফর রিসার্চ অ্যান্ড ইনফরমেশন (সিআরআই), ইয়াং বাংলা, জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচির (ইউএনডিপি) মানবাধিকার কর্মসূচি এবং জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের সহযোগিতায় মিডিয়া গোলটেবিল সভার আয়োজন করা হয়।

এতে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক সোমেন কানুনগো। ফাউন্ডেশনের সদস্য শওকত আলীর সঞ্চালনায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন চট্টগ্রাম ফিল্ড হাসপাতালের প্রধান উদ্যোক্তা ও চট্টগ্রাম মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিচালক (পরিকল্পনা) বিদ্যুৎ বড়ুয়া।

তিনি বলেন, সরকার নারীর নিরাপত্তা নিশ্চিতে কাজ করছে যা বিভিন্ন সময় দৃশ্যমান হয়েছে। তাছাড়া সাধারণ মানুষকে নারীর চলার পথ সুগম করতে এগিয়ে আসতে হবে। গণপরিবহনে নারীদের হয়রানি বন্ধে পরিবহনের অভ্যন্তরে দৃশ্যমান স্থানে গাড়ির নম্বর নিশ্চিত করতে হবে। এতে কেউ হয়রানির শিকার হলে দ্রুত নম্বর দেখে প্রশাসনের সহযোগিতা নিতে পারবে।

ডিইসি ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক মূল প্রবন্ধ উপস্থাপনকালে বলেন, বাংলাদেশের সংবিধানের ২৮.২ এবং ৩৫ নম্বর অনুচ্ছেদে রাষ্ট্রীয় ও জনজীবনের সব ক্ষেত্রে নারীর সমান অধিকার এবং চলাফেরার স্বাধীনতার নিশ্চয়তা দেয়া হয়েছে।

জাতীয় নারী উন্নয়ন নীতিমালা-২০১১ অনুযায়ী শ্রমবাজার ও কর্মক্ষত্রে সমান অধিকারসহ সব ধরনের জাতীয় অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে নারীর সক্রিয় অংশগ্রহণের প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করা হয়েছে। কিন্তু জনস্থানে নারী ও মেয়েশিশুদের ওপর হয়রানি বন্ধে এসব আইন ও নীতিমালা যথেষ্ট নয়।

জনস্থানে নারীর প্রতি সহিংসতা প্রতিরোধে সংশ্লিষ্ট অংশীজনসহ তরুণ সমাজ ও নাগরিকদের দৃষ্টিভঙ্গি ও আচরণে ইতিবাচক পরিবর্তন আনাই এই প্রচারাভিযানের অন্যতম লক্ষ্য।

রাউন্ড টেবিলে মুক্ত আলোচনায় অংশ নিয়ে বক্তারা বলেন, জনসমাগম স্থল ও চলার পথকে নারীর জন্য নিরাপদ করতে আরও বেশি গুরুত্ব দিতে হবে। নারীর প্রতি সহিংসতা ও হয়রানি রোধে জনসচেতনতার কোনো বিকল্প নেই। একজন নারীর নিরাপত্তা ও চলার পথকে মসৃণ করতে হলে, তাকে অবশ্যই উপযুক্ত পরিবেশ নিশ্চিত করতে হবে।

এতে বক্তব্য রাখেন দৈনিক পূর্বকোণের প্রতিবেদক মরিয়ম জাহান মুন্নী, দৈনিক পূর্বদেশের আসহাব আরমান, বাংলানিউজ২৪-এর মিনহাজুল ইসলাম, ডেইলি অবজারভারের আশরাফুল ইসলাম রবিন, দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ডের জোবায়ের চৌধুরী, ঢাকা পোস্টের কাজী মনজুরুল ইসলাম, নিউজবাংলার আবদুল্লাহ রাকীব, দৈনিক সুপ্রভাত বাংলাদেশের রিমন শাখওয়াত, সংবাদকর্মী মুজিবুল হক ও আকমাল হোসাইন।

সেন্টার ফর রিসার্চ অ্যান্ড ইনফরমেশন (সিআরআই), ইয়াং বাংলা, জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচির (ইউএনডিপি) মানবাধিকার কর্মসূচি এবং জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের সহযোগিতায় এক বছর ধরে ১০টি যুব সংগঠন দেশের ১০টি জেলায় প্রচারাভিযানটি পরিচালনা করছে।

চট্টগ্রাম জেলায় ডিইসি ফাউন্ডেশন এই প্রচারাভিযানের মাধ্যমে স্থানীয় স্বেচ্ছাসেবীদের সংগঠিত করে জেলা পর্যায়ে দক্ষতা বৃদ্ধিমূলক কর্মশালার আয়োজনের মাধ্যমে যুব সংগঠন, সংবাদমাধ্যমকর্মী, স্থানীয় নাগরিক, পরিবহন খাত, শপিং মল ও হাটবাজারকে সম্পৃক্ত করে স্থানীয় পর্যায়ে বিভিন্ন অংশীজনের সভা আয়োজন করেছে।

মন্তব্য

আরও পড়ুন

অন্যান্য
Jobi Vice Chancellor Sadeka Halim is a member of the Asiatic Society

এশিয়াটিক সোসাইটির সদস্য হলেন জবি উপাচার্য সাদেকা হালিম

এশিয়াটিক সোসাইটির সদস্য হলেন জবি উপাচার্য সাদেকা হালিম অধ্যাপক ড. সাদেকা হালিম। ফাইল ছবি
এশিয়াটিক সোসাইটি প্রাঙ্গণে মঙ্গলবার অনুষ্ঠিত নির্বাচনে সভাপতি পদে ড. হারুন-অর-রশিদ ও সাধারণ সম্পাদক পদে ড. মোহাম্মদ সিদ্দিকুর রহমান নির্বাচিত হয়েছেন।

বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটির নতুন কাউন্সিল গঠিত হয়েছে৷ ২০২৪-২০২৫ বর্ষের গঠিত এই কাউন্সিলে সদস্য পদে নির্বাচিত হয়েছেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) উপাচার্য অধ্যাপক ড. সাদেকা হালিম।

মঙ্গলবার সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত এশিয়াটিক সোসাইটি প্রাঙ্গণে এই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। ভোট গণনা শেষে প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক শরীফুল্লাহ ভূঁইয়া ফল ঘোষণা করেন।

এতে সভাপতি পদে ড. হারুন-অর-রশিদ, সাধারণ সম্পাদক পদে ড. মোহাম্মদ সিদ্দিকুর রহমান নির্বাচিত হয়েছেন।

সহ-সভাপতি পদে নির্বাচিত হয়েছেন- ড. হাফিজা খাতুন, ড. সাজাহান মিয়া ও ড. ইয়ারুল কবীর; কোষাধ্যক্ষ পদে ড. মোহাম্মদ আবদুল মজিদ ও সম্পাদক পদে ড. মো. আবদুর রহিম।

এছাড়া সদস্য পদে ড. এ. কে. এম গোলাম রব্বানী, ড. মাহবুবা নাসরীন, অধ্যাপক লুৎফর রহমান, অধ্যাপক ড. সাদেকা হালিম, ড. আশা ইসলাম নাঈম, ড. আবদুল বাছির, ড. নাজমা খান মজলিস, ড. মো. আবদুল করিম, ড. শুচিতা শরমিন ও ড. সাব্বীর আহমেদ নির্বাচিত হয়েছেন।

অধ্যাপক ড. সাদেকা হালিম তার প্রতিক্রিয়ায় বলেন, ‘আমাকে নির্বাচিত করায় এশিয়াটিক সোসাইটির সব সদস্যকে ধন্যবাদ। গবেষণার গুণগত পরিবর্তন ও বৈচিত্র্য আনার দিকেই আমার মূল লক্ষ্য থাকবে। বিভিন্ন ডিসিপ্লিনের শিক্ষকদের গবেষণায় অনুপ্রাণিত করার উদ্যোগ নেবো। পাশাপাশি সুবক্তাদের এশিয়াটিক সোসাইটিতে নিয়ে আসার প্রচেষ্টা থাকবে। সর্বোপরি মুক্তিযুদ্ধের চিন্তা-চেতনার বিকাশ ঘটানোর সর্বোচ্চ চেষ্টা করবো।’

প্রসঙ্গত, বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটি মৌলিক গবেষণার অগ্রণী প্রতিষ্ঠান। ১৯৫২ সালে এশিয়ার মানুষের জীবন-কর্ম এবং প্রকৃতি বিষয়ে গবেষণায় আত্মনিয়োগে গবেষকদের উৎসাহিত করার লক্ষ্যে ‘পাকিস্তান এশিয়াটিক সোসাইটি’ নামে প্রতিষ্ঠানটি যাত্রা শুরু করে। ১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধে বাংলাদেশ স্বাধীন হলে পরের বছর প্রতিষ্ঠানটির নাম বদলে রাখা হয় ‘বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটি’।

মন্তব্য

অন্যান্য
Zillur Rahmans bank account summons in the third degree

তৃতীয় মাত্রার জিল্লুর রহমানের ব্যাংক হিসাব তলব

তৃতীয় মাত্রার জিল্লুর রহমানের ব্যাংক হিসাব তলব ছবি: সংগৃহীত
পাশাপাশি সেন্টার ফর গভর্ন্যান্স স্টাডিজের (সিজিএস) ব্যাংক হিসাবও তলব করা হয়েছে।

মিডিয়াব্যক্তিত্ব জিল্লুর রহমানের ব্যাংক হিসাব তলব করেছে বাংলাদেশ ব্যাংকের আর্থিক গোয়েন্দা বিভাগ বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ)। পাশাপাশি সেন্টার ফর গভর্ন্যান্স স্টাডিজের (সিজিএস) ব্যাংক হিসাবও তলব করা হয়েছে।

জিল্লুর রহমান সিজিএসের নির্বাহী পরিচালক এবং জনপ্রিয় টকশো ‘তৃতীয় মাত্রা’র উপস্থাপক ও পরিচালক।

বিএফআইইউ চিঠিতে পাঁচ কার্যদিবসের মধ্যে জিল্লুর রহমান ও সিজিএসের ব্যাংক হিসাব, কার্ডে জমা ও উত্তোলন— সব ধরনের তথ্য চাওয়া হয়েছে। এসব হিসাবে বিদেশ থেকে অর্থ জমা হলে তার তথ্যও জানতে চাওয়া হয়েছে।

বিএফআইইউর এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, রাষ্ট্রের একটি সংস্থার চাহিদার পরিপ্রেক্ষিতে তাদের হিসাব তলব করা হয়েছে।

চিঠিতে জিল্লুর রহমানের জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর ও বাসার ঠিকানাও উল্লেখ করা হয়েছে।

মন্তব্য

অন্যান্য
Whats new in Hawa movie after trailer song

ট্রেইলার-গানের পর ‘হাওয়া’ সিনেমার নতুন কী

ট্রেইলার-গানের পর ‘হাওয়া’ সিনেমার নতুন কী হাওয়া সিনেমার পোস্টার (বাঁয়ে) ও চঞ্চল চৌধুরীর লুক। ছবি: সংগৃহীত
সুমন বলেন, ‘হাওয়া সিনেমায় শাহজাহান মুন্সি, রজ্জব দেওয়ান ও বাসুদেব বাউলের গান ব্যবহার করা হয়েছে।’

হাওয়া সিনেমার ‘সাদা সাদা কালা কালা’ গানটি এখন দেশ মাতাচ্ছে। দেশের বিভিন্ন জায়গা থেকে গানটি নিয়ে উন্মাদনার ভিডিও পাওয়া যাচ্ছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে।

এখন পর্যন্ত সিনেমাটির ট্রেইলার ও একটি গান প্রকাশ পেয়েছে। ট্রেইলার দেখেই দর্শকদের মধ্যে আগ্রহ তৈরি হচ্ছিল; পরে ‘সাদা সাদা কালা কালা’ গানটি শোনার পর সিনেমাটি নিয়ে আগ্রহ আরও বেড়েছে দর্শকদের। অনেকেই সিনেমাটির আরও কিছু দৃশ্য, গান দেখতে আগ্রহের কথা জানাচ্ছেন।

জানতে চাইছেন আর কোনো গান বা নতুন কোনো ভিডিও কি প্রকাশ পাবে? সিনেমায় কি আর কোনো গান নেই?

সিনেমাটির নির্মাতা মেজবাউর রহমান সুমন নিউজবাংলাকে বলেন, “আমাদের প্রথম থেকেই পরিকল্পনা ছিল ট্রেইলার ও ‘সাদা সাদা কালা কালা’ গানটি প্রকাশ করব। সেভাবেই আমরা এগোচ্ছি।’

সুমন জানালেন সিনেমায় আরও গান আছে। তবে সেগুলো সিনেমায় ব্যবহার-ভঙ্গিও অন্যরকম, ঠিক ‘সাদা সাদা কালা কালা’ গানটির মতো নয়।

সুমন বলেন, ‘হাওয়া সিনেমায় শাহজাহান মুন্সি, রজ্জব দেওয়ান ও বাসুদেব বাউলের গান ব্যবহার করা হয়েছে। গানগুলো আগেই প্রকাশিত। বিষয়টি এমন না যে সিনেমার জন্য নতুন গান লিখে, সুর করে তাদের দিয়ে গাওয়ানো হয়েছে।’

ট্রেইলার-গানের পর ‘হাওয়া’ সিনেমার নতুন কী
হাওয়া সিনেমার নির্মাতা মেজবাউর রহমান সুমন। ছবি: সংগৃহীত

বিষয়টি ব্যাখ্যা করে সুমন বলেন, ‘আমি চেনা জিনিসই দর্শক বা শ্রোতাদের দেখাতে-শোনাতে চেয়েছি। যে গানগুলোর কথা আমি বললাম, সেগুলো আয়োজন করে দেখানো বা শোনানো হয়নি সিনেমায়। গানগুলো শোনা যাবে মাঝিদের মোবাইলে। মানে গভীর সমুদ্রে থাকা মাঝিরা যেভাবে গান শোনেন, সেভাবেই গানগুলোর ব্যবহার করা হয়েছে।’

সুমন জানান, শাহজাহান মুন্সির কণ্ঠে ‘জ্বালা সহেনা’ শিরোনামের একটি গান রয়েছে। রজ্জব দেওয়ানের একটি গানও গেয়েছেন শাহজাহান মুন্সি। আর বাসুদেব বাউলের গানটির প্রেক্ষাপট একটু আলাদা।

সুমন বলেন, ‘আমাদের ইচ্ছা আছে বাসুদেব বাউলের গানটি আমরা সিনেমা মুক্তির পর প্রকাশ করব।’

‘সাদা সাদা কালা কালা’ গানটিতে নতুন রকমের সাউন্ড পাওয়ায় শ্রোতারা তা শুনতে পছন্দ করছেন বলে মনে করেন সুমন। বাকি গানগুলোও একই ঢঙে তৈরি করা হয়েছে বলে জানান তিনি।

সুমন বলেন, ‘গ্রাম থেকে শহর, সবখানেই মানুষ যখন একসঙ্গে হয় তখন তারা গান গাইতে চাইলে এভাবেই গান করে। হাতের কাছে যা পায় তাই দিয়ে সুর তোলার চেষ্টা করে। গান বা সিনেমা সবখানেই আমি এমন স্বাভাবিক বিষয়টাই রাখার চেষ্টা করেছি।’

এখন চলছে হাওয়া সিনেমাটির প্রচার। আর কিছুদিন পরই অর্থাৎ ২৯ জুলাই মুক্তি পাবে সিনেমাটি।

আরও পড়ুন:
রংপুরে গরমে হাসপাতালে রোগীর ভিড়
৩৭ ডিগ্রি পোড়াচ্ছে ৪২ ডিগ্রির সমান
‘সাদা সাদা কালা কালা’: কে এই হাশিম মাহমুদ
হলভর্তি দর্শক, উচ্ছ্বসিত মিম-রাজ
৫ জেলায় তাপপ্রবাহ, বৃষ্টির আভাস কয়েক জেলায়

মন্তব্য

অন্যান্য
It is the responsibility of the journalist to verify the rumors and false information

‘গুজব ও ভুয়া তথ্য যাচাই করাই সংবাদকর্মীর দায়িত্ব’

‘গুজব ও ভুয়া তথ্য যাচাই করাই সংবাদকর্মীর দায়িত্ব’ জাতীয় গণমাধ্যম ইনস্টিটিউটে প্রশিক্ষণ কর্মশালা।
কর্মশালায় বক্তারা বলেন, গুজব ও ভুয়া সংবাদ পরিবেশনে সবাইকে সতর্ক হতে হবে। ভুয়া তথ্য পেলে সঙ্গে সঙ্গে সেটি নিউজ আকারে প্রকাশ না করে ফ্যাক্ট চেক করে সংবাদ প্রকাশ করা উচিত।

গুজব ও ভুয়া তথ্য যাচাই করে সঠিক তথ্য জেনে সংবাদ পরিবেশন করাই একজন সংবাদকর্মীর দায়িত্ব।

রোববার রাজধানীর জাতীয় গণমাধ্যম ইনস্টিটিউটে এক প্রশিক্ষণ কর্মশালায় এমনটি বলেছেন বক্তারা।

ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি (ডিআরইউ) সদস্যদের ‘গুজব, ভুয়া সংবাদ ও তথ্য যাচাই’ বিষয়ক ওই প্রশিক্ষণের আয়োজন করে জাতীয় গণমাধ্যম ইনস্টিটিউট।

ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক শাহিন ইসলামের সভাপতিত্বে কর্মশালায় প্রধান আলোচক ছিলেন সিনিয়র সাংবাদিক ও গবেষক এম আবুল কালাম আজাদ।

অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন ইনস্টিটিউটের পরিচালক (প্রশিক্ষণ) মো. নজরুল ইসলাম। বক্তব্য রাখেন ইনস্টিটিউটের অতিরিক্ত মহাপরিচালক ফায়জুল হক,

পরিচালক (প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠান) মো. মারুফ নাওয়াজ, উপপরিচালক মো. আবুজার গাফফার, সহকারী পরিচালক মোল্লা ইফতেখার আহমেদ।

কর্মশালা সমন্বয় করেন ডিআরইউর তথ্য-প্রযুক্তি ও প্রশিক্ষণ সম্পাদক কামাল মোশারেফ।

কর্মশালায় বক্তারা বলেন, গুজব ও ভুয়া সংবাদ পরিবেশনে সবাইকে সতর্ক হতে হবে। ভুয়া তথ্য পেলে সঙ্গে সঙ্গে সেটি নিউজ আকারে প্রকাশ না করে ফ্যাক্ট চেক করে সংবাদ প্রকাশ করা উচিত। অনেক ক্ষেত্রে জাতীয় গণমাধ্যমও প্রতিযোগিতার জন্য এটি করে থাকে। কিন্তু এ ধরনের গুজব ও ভুয়া সংবাদে কোনো সম্প্রদায় বা গোষ্ঠীর অনেক বড় ক্ষতি হয়ে যায়। এ জন্য গুজব এবং ভুয়া তথ্য যাচাই করাই একজন গণমাধ্যমকর্মীর অন্যতম দায়িত্ব।

বিভিন্ন গণমাধ্যমে কর্মরত ৫০ জন ডিআরইউ সদস্য এ কর্মশালায় অংশগ্রহণ করেন।

আগামী দিনেও সাংবাদিকতার দক্ষতা বৃদ্ধি করতে সময় উপযোগী আরও বিভিন্ন বিষয় নিয়ে ডিআরইউ ও জাতীয় গণমাধ্যম ইনস্টিটিউট কাজ করবে বলে জানান তথ্য-প্রযুক্তি ও প্রশিক্ষণ সম্পাদক কামাল মোশারেফ।

আরও পড়ুন:
রাইজিংবিডির দশম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী
‘প্রতিদিনের বাংলাদেশ’ পত্রিকার সম্পাদক মুস্তাফিজ শফি
ফেনসিডিল বিক্রির টাকা ফেরত পেতে সংবাদ সম্মেলন
গণমাধ্যম আইনের কিছু দিক নিয়ে সংবাদকর্মীদের আপত্তি
‘ভুলত্রুটি হলে শাস্তি মাথা পেতে নিতে রাজি আছি’

মন্তব্য

অন্যান্য
Eid gifts for disadvantaged children

সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের ঈদ উপহার

সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের ঈদ উপহার
আসন্ন ঈদুল-ফিতর উপলক্ষ্যে গত বৃহস্পতিবার প্রেসিডেন্সি ইউনিভার্সিটির সোশ্যাল সার্ভিসেস ক্লাব ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের মধ্যে এই ঈদ উপহার বিতরণ করে।

সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের মধ্যে ঈদ উপহার বিতরণ করেছে প্রেসিডেন্সি ইউনিভার্সিটির সোশ্যাল সার্ভিসেস ক্লাব।

আসন্ন ঈদুল-ফিতর উপলক্ষ্যে গত বৃহস্পতিবার প্রেসিডেন্সি ইউনিভার্সিটির সোশ্যাল সার্ভিসেস ক্লাব ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের মধ্যে এই ঈদ উপহার বিতরণ করে।

এই কার্যক্রমে উপস্থিত ছিলেন সোশ্যাল সার্ভিসেস ক্লাবের উপদেষ্টারা।

এ ছাড়া স্কুল অফ বিজনেসের সহযোগী অধ্যাপক রফিকুল হক এবং ইলেক্ট্রিক্যাল অ্যান্ড কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সহকারী অধ্যাপক জাকির হোসাইন, প্রেসিডেন্সি ইউনিভার্সিটির জনসংযোগ কর্মকর্তা জাহিদ হাসান, ক্লাব সদস্য ও ছাত্র-ছাত্রীরা।

মন্তব্য

অন্যান্য
1 lakh 13 thousand bags of blood donation in Mujib year

মুজিববর্ষে ১ লাখ ১৩ হাজার ব্যাগ রক্তদান

মুজিববর্ষে ১ লাখ ১৩ হাজার ব্যাগ রক্তদান কক্সবাজার ব্লাড ডোনেটিং ক্লাবের পাঁচ বছর পূর্তিতে কেক কেটে উদযাপন করছে সংগঠনটির কর্মকর্তারা। ছবি: নিউজবাংলা
কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও পৌর মেয়র মুজিবুর রহমান বলেন, ‘অন্যকে রক্ত দেয়ার মাধ্যমে যেমন তার জীবন বাঁচানো যায়, তেমনি রক্তদান করলে রক্তদাতার নিজের শরীরেরও উপকার হয়। এ ছাড়া অসহায় মানুষের পাশে থাকা সোয়াবের কাজ।’

কক্সবাজারে মুজিববর্ষ উপলক্ষে অসহায় রোগীদের মাঝে এক লাখ ১৩ হাজার ব্যাগ রক্তদান করেছে ‘কক্সবাজার ব্লাড ডোনেটিং ক্লাব’।

এ সংগঠনের সদস্য ও ডোনাররা ক্যানসার বা অন্য কোনো জটিল রোগে আক্রান্তদের জন্য অস্ত্রোপচার, সন্তান প্রসব বেদনায় ভুগতে থাকা মায়েদের জন্য রক্ত দিয়ে পাশে ছিল। এর পাশাপাশি লকডাউনের সময়ে অসহায় সুবিধাবঞ্চিতদের মাঝে খাবার সামগ্রী উপহার, নিম্নবিত্ত পরিবারকে আর্থিক সহায়তা, রক্তদানভিত্তিক অ্যাপস সেবা চালুসহ রক্তদানে উদ্বুদ্ধ করতে নানা ক্যাম্পেইনে অংশ নেয় সংগঠনটি।

শহরের বাস-টার্মিনাল এলাকায় শুক্রবার সন্ধ্যায় সংগঠনটির পঞ্চম বর্ষপূর্তি উদযাপন ও ইফতার পার্টিতে এসব তথ্য জানান সংগঠনটির প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি মোহাম্মদ আব্দুল হালিম। অনুষ্ঠানটি তার সভাপতিতত্বে সঞ্চালনা করেন শামসুল আলম শ্রাবণ।

এ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও পৌর মেয়র মুজিবুর রহমান।

তিনি বলেন, ‘মানুষকে ভালোবেসে যত কাজ করা যায়, তার অন্যতম হলো রক্তদান। অন্যকে রক্ত দেয়ার মাধ্যমে যেমন তার জীবন বাঁচানো যায়, তেমনি রক্তদান করলে রক্তদাতার নিজের শরীরেরও উপকার হয়। এ ছাড়া অসহায় মানুষের পাশে থাকা সোয়াবের কাজ।’

অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন কক্সবাজার সদর হাসপাতালের আবাসিক মেডিক্যাল অফিসার (আরএমও) আশিকুর রহমান, সিনিয়র আইনজীবী আবু হেনা মোস্তফা কামাল, সদর হাসপাতাল ব্লাড ব্যাংকের ইনচার্জ আবু তাহের টিপু, হেলাল উদ্দিন, সোহেল রানা ও নুরুল হকসহ অনেকে।

আরও পড়ুন:
স্বেচ্ছায় রক্ত দিলেন র‌্যাবের ৩২ সদস্য

মন্তব্য

অন্যান্য
Ramadan gifts from local MPs among imams

৮০০ ইমামকে রমজানের উপহার এমপি হাবিবে মিল্লাতের

৮০০ ইমামকে রমজানের উপহার এমপি হাবিবে মিল্লাতের
এমপি হাবিবে মিল্লাত বলেন, ‘শুরুতে ইচ্ছা ছিল ইফতার সামগ্রী দেয়ার, তবে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি পাওয়ায় নিজ থেকেই সংসদীয় আসনের সব মসজিদের ইমামদের রমজানের বাজার দেয়ার পরিকল্পনা করি। এ ছাড়া আমার পক্ষ থেকে সামান্য রমজানের উপহার সামগ্রী দিয়েছি।’

রমজান উপলক্ষে সিরাজগঞ্জ-২ (সদর-কামারখন্দ) আসনের সব মসজিদের খতিব ও ইমামদের রমজানের বাজার ও উপহার সামগ্রী বিতরণ করেছেন স্থানীয় সংসদ সদস্য (এমপি) অধ্যাপক ডা. হাবিবে মিল্লাত মুন্না।

সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলার কেন্দ্রীয় জামে মসজিদে বুধবার সদর উপজেলার প্রায় ৮০০ ইমামকে রমজানের উপহার সামগ্রী দেয়া হয়। অনুষ্ঠানে রমজান মাসের তাৎপর্যও আলোচনা করা হয়।

সিরাজগঞ্জ ইমাম সমিতির সভাপতি মাওলানা আবু বকর সিদ্দীকের সঞ্চালনায় এ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলার চেয়ারম্যান রিয়াজ উদ্দীন, সিরাজগঞ্জ পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি হেলাল উদ্দীন, সিরাজগঞ্জ জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি আহসান হাবিব খোকা ও সাংবাদিকসহ অনেকে।

৮০০ ইমামকে রমজানের উপহার এমপি হাবিবে মিল্লাতের

ইমাম সমিতির সভাপতি মাওলানা আবু বকর সিদ্দীক বলেন, ‘এমপি হাবিবে মিল্লাত প্রতি বছরই মাহে রমজানে প্রতি মসজিদের ইমামদের উপহার দিয়ে থাকেন। তিনি কোনো ত্রাণ দেননি; বরং রমজানের উপহার সামগ্রী দিয়েছেন।

‘তিনি নিজ থেকে আমাকে ফোন করে এই উদ্যোগের কথা জানান। এ রকম একজন এমপি আমাদের আসনে আছে বলেই ধর্মীয় সংস্কৃতির শুদ্ধ চর্চা হচ্ছে।’

প্রধান অতিথির বক্তব্যে এমপি হাবিবে মিল্লাত বলেন, ‘শুরুতে ইচ্ছা ছিল ইফতার সামগ্রী দেয়ার, তবে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি পাওয়ায় নিজ থেকেই সংসদীয় আসনের সকল মসজিদের ইমামদের রমজানের বাজার দেয়ার পরিকল্পনা করি। এ ছাড়া আমার পক্ষ থেকে সামান্য রমজানের উপহার সামগ্রী দিয়েছি।’

আরও পড়ুন:
হাসপাতালে বিনা মূল্যে ইফতার-সেহরি
চবিতে রোজাহীন সবার খাবার একটি হলে
রমজানে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে রাখার দাবি হেফাজতের
রমজানে ১০ টাকা লিটার দুধ বিক্রি করছেন এরশাদ
চট্টগ্রামে ফুটপাতে ইফতারি তৈরি-বিক্রিতে নিষেধাজ্ঞা

মন্তব্য

p
উপরে