× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

বাংলাদেশ
Passengers and vehicles drivers suffer from a 20 km long traffic jam
google_news print-icon
ঘরমুখো মানুষের ঢল

২৩ কিলোমিটার দীর্ঘ যানজট এতে চরম ভোগান্তিতে যাত্রী ও যানবাহন চালকরা

২৩-কিলোমিটার-দীর্ঘ-যানজট-এতে-চরম-ভোগান্তিতে-যাত্রী-ও-যানবাহন-চালকরা

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের নারায়ণগঞ্জের অংশে ২৩ কিলোমিটার দীর্ঘ যানজট সৃষ্টি হয়েছে। এতে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন দূরপাল্লার যাত্রী এবং যানবাহন চালকরা।

জানা যায়, বুধবার ভোররাতে মহাসড়কের মোগড়াপাড়া এলাকায় চট্টগ্রামগামী লেনে একটি যানবাহন বিকল হয়ে যানজটের সূত্রপাত হয়। সকালে কিছুটা যানজট কমলেও দুপুর থেকে আবারও তীব্র হয়েছে যানজট। অসহনীয় যানজেট আটকা পড়ে যাত্রীদের দুর্ভোগ লক্ষ্য করা গেছে। দীর্ঘক্ষণ একই স্থানে দাঁড়িয়ে রয়েছে যাত্রীবোঝাই দূরপাল্লার সব যানবাহন।

যানজটে আটকে পড়া কুমিল্লার চাঁদপুর যাত্রী মোঃ আনোয়র দৈনিক বাংলাকে জানান, ‘সকালে ঢাকা থেকে বাসে উঠে শিমরাইলে এসে যানজটে ৩/৪ ঘণ্টা আটকা পড়েছি।’

আছিয়া আক্তার নামে এক যাত্রী বলেন, ‘নিলাচল পরিবহনে শিমরাইল থেকে উঠেছি। কাঁচপুর পার হতে ২ ঘণ্টা সময় লেগেছে। এখনও যানজটে পড়ে আছি। গাড়ির নড়ছেই না। পুলিশ কী করছে জানি না।’

নোয়াখালীর যাত্রী ইউসুফ ও কাজী সোহেল বলেন, ‘শিমরাইল থেকে হিমাচল পরিবহনের একটি বাসে সকাল ১০টায় উঠি। কিন্তু ৫ মিনিটের রাস্তা যেতে সময় লেগেছে ২ ঘণ্টা। কখন নোয়াখালী পৌঁছাবো তার হিসেব নেই। মহাসড়কে পুলিশ ঠিকমতো কাজ করলে এমনটা হওয়ার কথা নয়।’

হাইওয়ে পুলিশের শিমরাইল ক্যাম্পের ইনচার্জ জুলহাস উদ্দিন দৈনিক বাংলাকে বলেন, ‘মোগড়াপাড়া ও দড়িকান্দি এলাকায় বড় গাড়ি বিকল হওয়াতে যানজট সৃষ্টি হয়েছে। এর পাশাপাশি ছুটি উপলক্ষে মহাসড়কে গাড়িরও দ্বিগুণ চাপ রয়েছে। সাইনবোর্ড ছাড়িয়ে গিয়েছিল যানজট। বুধবার দুপুর থেকে যানজট কমতে শুরু করেছে।

কাঁচপুর হাইওয়ে পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল কাদের জিলানী বলেন, ‘গাড়ি বিকল হওয়ার পাশাপাশি বৃষ্টি, অপরদিকে পূজা উপলক্ষে ছুটি থাকায় মহাসড়কে যানবাহনের অতিরিক্ত চাপ থাকায় যানজট সৃষ্টি হয়েছে।’ আমরা হাইওয়ে পুলিশ ভোররাত থেকে যানজট নিরসনে কাজ করছি জানিয়ে ওই কর্মকর্তা আরও বলেন, ‘এখন যানজট অনকেটাই কেটে গেছে। ধীরগতিতে যানবাহন চলছে।

মন্তব্য

আরও পড়ুন

বাংলাদেশ
Benapole Customs Officers Cancel

বেনাপোল কাস্টমস কর্মকর্তাদের পূজার ছুটি বাতিল

ব্যবসায়ীদের উপস্থিতি কম
বেনাপোল কাস্টমস কর্মকর্তাদের পূজার ছুটি বাতিল

আজ বুধবার এবং আগামীকাল বৃহস্পতিবার পূজার কারণে সরকারি ছুটি থাকলেও কাস্টমস কর্মকর্তাদের ছুটি বাতিল করেছেন জাতীয় রাজস্ব বোর্ড । ছুটি বাতিল হওয়ায় সীমিত পরিসরে কাস্টমস ও বেনাপোল বন্দরে আমদানি রপ্তানি সংক্রান্ত কার্যক্রম চালু থাকবে।বেনাপোল কাস্টমস এর সহকারী কমিশনার তৌওফিকুর রহমান স্বাক্ষরিত এক পত্রের মাধ্যমে যে তথ্য জানিয়েছেন। সরেজমিনে সকালে বেনাপোল কাস্টমস ও বন্দরে ঘুরে দেখা গেছে কাস্টমসের কর্মকর্তাদের ছুটি বাতিল করায় তারা সকলেই অফিসে উপস্থিত থেকে কাজ করছেন। কাস্টমস কর্মকর্তাদের উপস্থিতি থাকলেও ব্যবসায়ীদের তেমন কোন উপস্থিতি ছিলনা। ব্যবসাহীদের উপস্থিতি না থাকার কারণে রাজস্ব আদায়ের তেমন কোন কাজ হচ্ছে না। ব্যবসায়ীরা বলছেন হঠাৎ করে কাস্টমস কর্মকর্তা পত্রের মাধ্যমে জানিয়েছেন ছুটির দিনে কাস্টমস ও বন্দর খোলা রেখে কার্যক্রম চালু থাকবে। ২/১ দিন আগে তথ্যটা জানালে কাস্টমসে ব্যবসায়ীদের উপস্থিতি থাকতো এবং সরকারের রাজস্ব আদায় হতো। পুজার ছুটির কারনে গতকালই অফিসের স্টাফরা চলে গেছে। এখন কাজ করবে কে? এজন্য কাস্টমস ও বন্দর খোলা থাকলেও আমরা কোন কাজ করতে পারছি না।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
BNP believes in politics of unity and harmony Mostafizur Rahman

বিএনপি ঐক্য ও সম্প্রীতির রাজনীতিতে বিশ্বাসী: মোস্তাফিজুর রহমান

বিএনপি ঐক্য ও সম্প্রীতির রাজনীতিতে বিশ্বাসী: মোস্তাফিজুর রহমান

চট্টগ্রাম-১৩ (আনোয়ারা-কর্ণফুলী) আসনের একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপির প্রাথমিক মনোনয়নপ্রাপ্ত এবং দক্ষিণ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সাবেক সদস্য মোস্তাফিজুর রহমান বলেছেন, বিএনপি সব সময়ই জাতিগত ঐক্য, ধর্মীয় সম্প্রীতি এবং সহাবস্থানে বিশ্বাস করে। গত মঙ্গলবার রাতে তিনি আনোয়ারা উপজেলার বিভিন্ন দুর্গাপূজা মণ্ডপ পরিদর্শন করেন। রাতভর তিনি উপজেলার সদর,বারশত,বৈরাগ, বারখাইনসহ বেশ কয়েকটি এলাকার পূজামণ্ডপে গিয়ে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন এবং শান্তিপূর্ণভাবে পূজা উদযাপনের জন্য সংশ্লিষ্ট সবাইকে ধন্যবাদ জানান।

তিনি বলেন,ধর্ম আলাদা হলেও আমাদের জাতিসত্তা এক। কে হিন্দু, কে মুসলমান,কে খ্রিস্টান এটি বড় পরিচয় নয়। আমাদের আসল পরিচয় আমরা সবাই বাংলাদেশি। এখানে ধর্মের কোনো দেয়াল নেই।

তিনি আরও বলেন,বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ঘোষিত ৩১ দফা কর্মসূচিতে নাগরিক অধিকার, আইনের শাসন,বৈষম্যহীন রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার অঙ্গীকার রয়েছে। দেশের মানুষ আগামী নির্বাচনে বিএনপিকে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় দেখতে চায়। সরকারের সমালোচনা করে তিনি বলেন,শেখ হাসিনা ক্ষমতার জন্য সমাজে বিভাজন সৃষ্টি করেছেন। কিন্তু আমরা বিশ্বাস করি, সব ধর্মের মানুষ একসঙ্গে কাজ করলেই ষড়যন্ত্র নস্যাৎ করা সম্ভব। এটাই বাংলাদেশের সৌন্দর্য।

এসময় আনোয়ারা উপজেলা বিএনপির সাবেক সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক নজরুল ইসলাম, আনোয়ারা সদর ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সভাপতি এম নুরুল ইসলাম, আনোয়ারা উপজেলা পুজা উদযাপন কমিটির সভাপতি সাগর মিত্র, সাধারণ সম্পাদক প্রদীপ ধর, চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম আহবায়ক তৌহিদুল ইসলাম তৌহিদ, আনোয়ারা উপজেলা বিএনপি নেতা জসিম উদ্দিন, আনোয়ারা উপজেলা কৃষকদলের যুগ্ম আহবায়ক আবদুল গফুর, আনোয়ারা কলেজ ছাত্রদলের সহসভাপতি শেখ আবদুল্লাহ, যুবদল নেতা লোকমান হোসেন, শাহবাজ খান, বৈরাগ ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্য সচিব হেলাল উদ্দিন, বারখাইন ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম আহবায়ক মো. পারভেজ, রুবেল, ছাত্রদল নেতা মুরাদুল ইসলাম, আশিকুজ্জামান চৌধুরীসহ স্থানীয় বিএনপি, যুবদল,ছাত্রদল ও স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতাকর্মীরা তাঁর সঙ্গে ছিলেন।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Shardi Durgots was always in communal harmony Shah Riazul Hannan

শারদীয় দুর্গোৎসবে সবসময়ই সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় ছিল: শাহ রিয়াজুল হান্নান

শারদীয় দুর্গোৎসবে সবসময়ই সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় ছিল: শাহ রিয়াজুল হান্নান

গাজীপুর জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক ও কাপাসিয়া উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক শাহ রিয়াজুল হান্নান বলেছেন, শারদীয় দুর্গোৎসবে বাংলাদেশে সব সময়ই সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় ছিল। পূজাকে ঘিরে কাপাসিয়া উপজেলার বিভিন্ন পূজামণ্ডপে এখন উৎসবমুখর পরিবেশ। প্রতিটি মণ্ডপে চলছে দেবী দুর্গার বন্দনা, ভক্ত-শুভানুধ্যায়ী ও দর্শনার্থীদের পদচারণায় মুখরিত চারপাশ। বিএনপি বরাবরই সনাতন ধর্মাবলম্বীদের যেকোনো আচার অনুষ্ঠানে তাদের পাশে ছিল, আগামী দিনেও আন্তরিকভাবে থাকবে।

তিনি সনাতন ধর্মাবলম্বীদের বৃহত্তম ধর্মীয় উৎসব দুর্গাপূজা উপলক্ষে গত মঙ্গলবার রাতে কাপাসিয়া ইউনিয়নের বিভিন্ন পূজামণ্ডপ পরিদর্শন করে এসব কথা বলেন। তিনি গভীর রাত পর্যন্ত কাপাসিয়া সদর বাজারের যুব ব্যবসায়ী পূজা উদযাপন পরিষদের উদ্যোগে অনুষ্ঠিত পূজামণ্ডপ, কাপাসিয়া বাজারের হরি বাড়ি মন্দির ও জয়কালী মন্দিরে অনুষ্ঠিত পূজামণ্ডপ পরিদর্শন করেন।

এছাড়া উপজেলা বিএনপির নেতারা প্রতিটি ইউনিয়নের ওয়ার্ড পর্যায়ের বিভিন্ন পূজামণ্ডপে উপস্থিত হয়ে পূজা উদযাপন কমিটির নেতাদের সাথে মতবিনিময় করছেন। নেতারা পূজারিদের সাথে তাদের নিরাপত্তা ও সার্বিক ব্যবস্থাপনা ঘুরে দেখেন এবং সবাইকে শুভেচ্ছা জানান।

পূজামণ্ডপ পরিদর্শনকালে তিনি আরো বলেন, ‘দুর্গাপূজা শুধুমাত্র সনাতন ধর্মাবলম্বীদের উৎসব নয়, বাংলাদেশ একটি শতভাগ অসাম্প্রদায়িক দেশ। এখানে আমরা বহুকাল যাবত সবাই মিলেমিশে বিভিন্ন ধর্ম ও সংস্কৃতির উৎসব পালন করি। এটি বাংলা ভাষাভাষীর হাজার বছরের সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি ও বন্ধুত্বের প্রতীক। দুর্গোৎসবের মাধ্যমে অশুভ শক্তির ধ্বংস ও মঙ্গলের জয়গান সবাই মিলে করি। ‘সব ধর্মেই ভালোর কথা বলা হয়েছে, দুর্গাপূজা আমাদের শিখায়- অশুভ, হানাহানি ও বিভেদ দূর করে ঐক্য, সত্য ও ন্যায়বিচার নিশ্চিতের মাধ্যমে একটি আধুনিক ও আদর্শ প্রতিনিধিত্বশীল সমাজ ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে।

এবছর কাপাসিয়ায় ৭০টি মণ্ডপে উৎসবমুখর পরিবেশে পূজা উদযাপিত হচ্ছে। পরিদর্শনের সময় পূজারীদের বিভিন্ন দাবি পূরণে আন্তরিকতার সাথে আশ্বাস দেন।

এ সময় পূজারীদের মাঝে উপস্থিত ছিলেন বাবু চিত্ত রঞ্জন সাহা, জয়কালী মন্দির পরিচালনা কমিটির সহসভাপতি সাংবাদিক সঞ্জীব কুমার দাস, কোষাধ্যক্ষ চন্দন কুমার রক্ষিত, উপজেলা পূজা উদযাপন ফ্রন্টের সাধারণ সম্পাদক কৃষ্ণ চন্দ্র পাল প্রমুখ।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
The trauma center of Rs 12 crore in Rausan has not been opened in 5 years

রাউজানে ১২ কোটি টাকার ট্রমা সেন্টার পুর্নাঙ্গভাবে চালু হয়নি ৩ বছরেও

চুরি হয়ে যাচ্ছে গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন সরঞ্জমাদি
রাউজানে ১২ কোটি টাকার ট্রমা সেন্টার পুর্নাঙ্গভাবে চালু হয়নি ৩ বছরেও

উত্তর চট্টগ্রামের রাউজান পৌরসভার ৯নং ওয়ার্ডের প্রায় ১২ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত ট্রমা সেন্টার উদ্বোধনের তিন বছরেও চালু হয়নি পুর্নাঙ্গভাবে শুধু ভবনই দৃশ্যমান। সড়ক দুর্ঘটনায় আহতদের জরুরিসেবা দেওয়ার জন্য নির্মিত এ প্রতিষ্ঠান এখন পরিত্যক্ত অবস্থায় পড়ে আছে। এরই মধ্যে চুরি হয়েছে সিলিং ফ্যান। একাধিকবার দামি জেনারেটর চুরিরও চেষ্টা হয়েছে। স্থানীয়দের আশঙ্কা, দ্রুতভাবে নিরাপত্তার ব্যবস্থা না নিলে এসিসহ অন্যান্য সরঞ্জামও চুরি হয়ে যেতে পারে।

গত ১৯ সেপ্টেম্বর ট্রমা সেন্টার পরিদর্শন করেন চট্টগ্রাম জেলা সিভিল সার্জন ডা. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী ও স্বাস্থ্য বিভাগের বিভাগীয় পরিচালক ডা. ফজলে রাব্বী। তারা দ্রুত কেন্দ্রটি চালুর আশ্বাস দেন। জানা যায়, ট্রমা সেন্টার চালু করতে ৩৬ জনকে নিয়োগের সুপারিশ করা হয়েছে মন্ত্রাণলয়ে। এর মধ্যে আছেন ১ জন আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা, ৩ জন জুনিয়র কনসালট্যান্ট, ৬জন সহকারী সার্জন, নার্স ও টেকনোলজিস্ট।

দেখা গেছে, প্রায় ২ একর জমির ওপর নির্মিত নান্দনিক এই ট্রমা সেন্টারের প্রবেশমুখে তালাবদ্ধ।

স্থানীয় এক নারী জানান, অব্যবহৃত অবস্থায় পড়ে থাকায় ইতোমধ্যে সেন্টারের কয়েকটি ফ্যান চুরি হয়েছে, জেনারেটর চুরিরও চেষ্টা হয়েছে। স্থানীয় কয়েকজনে অভিযোগ করেন, ট্রমা সেন্টারের ভেতরের কিছু জায়গা তাদের মালিকানাধীন।

রাজনৈতিক প্রভাব খাটিয়ে জমি জবরদখল করে পরে নকল কাগজপত্রের মাধ্যমে স্বাস্থ্য বিভাগকে বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে।

পাকিস্তানি নামের এক নারী জানান, তাদের ১৬ শতক জমি এ ট্রমা সেন্টারের ভেতরে দখলে আছে।

একই অভিযোগ তুলে আবুল ফয়েজ তালুকদার জানান, তাদের ১০ শতক জমি জবর দখল করা হয়েছে, এ নিয়ে আদালতে মামলা বর্তমানে চলমান রয়েছে। প্রায় ২ একর জমিতে গড়ে ওঠা এই ট্রমা সেন্টারে ৩তলা প্রশাসনিক ভবন, ৫তলা ২টি ভবন, কনসালট্যান্ট ও অফিসারদের ডরমিটরি, পার্কিং গ্যারেজ ও জেনারেটর রুম রয়েছে। কক্ষগুলোয় লাগানো আছে শীতাতপ নিয়ন্ত্রক যন্ত্র। মূল ভবনের দেয়ালে উল্লেখ আছে ২০২৩ সালের ১৭ অক্টোবর এটি উদ্বোধন করা হয়েছে। গত ১ মাস ধরে মোহাম্মদ বাবুল নামের এক ব্যক্তি সেন্টারের দেখভাল করছেন। তবে কে তাকে নিয়োগ দিয়েছেন তা তিনি স্পষ্ট বলতে পারেননি। শুধু বলেছেন, ম্যানেজারের মাধ্যমে তিনি দায়িত্ব পেয়েছেন। রাউজান উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. মোহাম্মদ শাহজাহান বলেন, ‘ট্রমা সেন্টার দ্রুত চালু করতে জনবলের চাহিদা মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। ট্রমা সেন্টারের কিছু লাগানো ফ্যান চুরি হয়েছে। সীমানা প্রাচীরের ৪ শতাংশ কাজ বাকি আছে।’ কিছু ভূমি জটিলতা রয়েছে বলে তিনি স্বীকার করেন। স্বাস্থ্য প্রকৌশল বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী মনি কুমার শর্মা বলেন, বর্তমানে ট্রমা সেন্টারে একজন কেয়ারটেকার দায়িত্ব পালন করছেন। ট্রমা সেন্টারটি পুর্নাঙ্গভাবে চালু করতে মন্ত্রণালয়ে যা যা সুপারিশ করতে হয়, সেটি আমরা করেছি। অচিরেই আমরা একটা ভালো সিদ্ধান্ত পাব। আমাদের দৃঢ় প্রত্যাশা অত্র ট্রমা সেন্টারটি পুর্নাঙ্গভাবে চালু হলে সেবা পাবে চট্টগ্রাম রাঙামাটি মহাসড়কের সড়ক দুর্ঘটনা কবলিত হাজারো যাত্রীরা।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Madhupur is getting lost

মধুপুরে হারিয়ে যাচ্ছে বাঁশের চোঙায় তৈরি খাবার ব্রেংআ

নানা পার্বণে উৎসবে গড়ে গারো সম্প্রদায়ের অতিথি আপ্যায়নে আদি ঐতিহ্য
মধুপুরে হারিয়ে যাচ্ছে বাঁশের চোঙায় তৈরি খাবার ব্রেংআ গারো সম্প্রদায়ের বাঁশে পোড়ানো মাংস রান্না করা ব্রেংআ বাসনে ঢালা হচ্ছে। ছবিটি মধুপুরের ভুটিয়া গ্রাম থেকে তোলা। ছবি: দৈনিক বাংলা।

গারো সম্প্রদায়ের আদি ঐতিহ্যবাহী খাবারের মধ্যে ব্রেংআ এখনও কম বেশি তাদের নিজস্ব আচার অনুষ্ঠান পালা পার্বণে ঐতিহ্যবহন করে চলছে। প্রাকৃতিক নিজস্ব রীতি নীতির খাবারে অভ্যস্থ এ জাতি গোষ্ঠীর মানুষেরা তাদের ভাষা সংস্কৃতি কৃষ্টি কালচার খাবারে রয়েছে বৈচিত্র্য। যুগ যুগ ধরে তারা নিজস্ব রীতির খাবার বংশ পরম্পরায় খেয়ে আসছে। যদিও আধুনিকতার ছোঁয়ায় কোনো কোনো এলাকায় আগের মতো হয়ে ওঠে না। নতুন প্রজন্মের কাছে থেকে যাচ্ছে অজানা। প্রাকৃতিক উপায়ে পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ এসব খাবার শুধু নিজের কাছেই প্রিয় নয়, অতিথি আপ্যায়নেও চলছে আদি নিয়মেই। তবে প্রাকৃতিক বুনো খাদ্যের ভান্ডার সংকুচিত হওয়ায় খাদ্যের উৎস কমে যাচ্ছে বলে মনে করছে তারা। তবে ব্রেংআ খাবারটি তাদের কাছে প্রিয় স্বাদের ঐতিহ্যবাহী এক খাবারের নাম। যা নিজস্ব রীতিতেই প্রস্তুত করে খাচ্ছে বৃহত্তর ময়মনসিংহ অঞ্চলের বসবাসরত গারো সম্প্রদায়ের লোকেরা।

সরেজমিনে মধুপুরের ভুটিয়া পীরগাছা জলছত্র গায়ড়া টেলকিসহ বিভিন্ন গ্রাম ঘুরে গারো সম্প্রদায়ের লোকদের সাথে কথা বলে জানা যায়, তাদের ঐতিহ্যবাহী ব্রেংআ বাঁশে পোড়ানো খাবারের নানা গল্প। তারা জানায়, বাঁশের একটি গিটার মধ্যে চুঙা পদ্ধতিতে মাছ, মাংস, শুঁটকী অথবা যেকোনো সবজি রান্নার নাম ব্রেংআ।

উপাদানগুলো হলো- পরিমাণমত লবন, কাঁচামরিচ, পেয়াজ, আদা মেখে একইরকম চুঙ্গায় ভরে কলা বা যেকোন সবাজির পাতা দিয়ে চুঙার মুখটি বন্ধ করে আগুনে পুড়ে রান্না তরকারি। এই রান্নায় তেল মসলার প্রয়োজন নেই। এ খাবারটি তাদের কাছে আদি ঐতিহ্যবাহী একটি খাবার।

ভুটিয়া গ্রামের স্কুল শিক্ষিকা মার্জিনা চিসিমের বাড়িতে গিয়ে দেখা যায়, ব্রেংআ রান্নার নানা বিষয়। রান্নাটি করার জন্য একটি স্থানীয় জাতের তল্লা বাঁশের এক হাত পরিমাণ একটি চুঙাতে দেশি মুরগির মাংস ভরার আগে তেল পেয়াজ রসুন আদা সস মরিচ মিশিয়ে নেন। পরে চুঙার মুখ কলার পাতা দিয়ে বন্ধ করে চুলার আগুনে পোড়া দেয়। চুঙার ভেতরে থাকা মাংসটি সিদ্ধ হওয়ার পর তোলে আনে। একটি প্লেটে মাংসগুলো মসলায় মেশানো সুন্দর রঙে বের করেন। এভাবেই ব্রেংআ রান্না করতে দেখা যায়।

মার্জিনা চিসিম জানালেন, এ খাবার তারা বংশ পরম্পরায় তৈরি করে খাচ্ছে। উৎসব পার্বনে বেশি করা হয়।

তার স্বামী জানালেন, ‘ব্রেংআ’ বাঁশের চুঙায় ভরে পোড়ানো একটি ঐতিহ্যবাহী খাবার। এটি মূলত পেঁয়াজ ও কাঁচামরিচ দিয়ে ভর্তা করে তৈরি করা হয়, তবে এতে কাঁকড়া, শামুক ও শূকরের মাংসসহ যেকোনো মাংস রান্না হতে পারে।

চুনিয়া গ্রামের নেবুল দারু জানালেন, এটি মূলত প্রাকৃতিক খাবার। স্বাস্থ্যকর। তাদের সংস্কৃতিতে এ খাবারের কদর রয়েছে। উৎসবে অতিথি আপ্যায়নে বেশির ক্ষেত্রে পরিবেশন করা হয়ে থাকে।

ভুটিয়া গ্রামের বেনেডিক্ট চিসিক ও থানার বাইদ গ্রামের মিরনী হাগিদক জানালেন, এ খাবার ছাড়াও তাদের এ রকম আরো অনেক খাবার আছে, যা বংশ পরম্পরায় চলে আসছে। তবে আগের মতো এখন আর ঐতিহ্যবাহী খাবারগুলো তৈরি হয় না। দিন দিন আধুনিকতাসহ বিভিন্ন কারণে কমে যাচ্ছে। তাদের ঐতিহ্যবাহী খাবারগুলো টিকিয়ে রাখার প্রয়োজন মনে করেন এই দুই অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক।

নেত্রকোনার বিরিশিরি নৃতাত্ত্বিক কালচারাল একাডেমির পরিচালক কবি পরাগ রিছিল বলেন, এ খাবারটি তাদের ঐতিহ্যবাহী একটি খবার। স্বাস্থ্যসম্মত প্রাকৃতিকভাবে প্রস্তুত করা। খেতে অন্য রকম স্বাদ পুষ্টিগুণও বেশি। দিন দিন এ খাবার কম দেখা যাচ্ছে। পারিবারিক ও সমাজিকভাবে নিজেদের মধ্যে রান্না করার মধ্যে দিয়ে ধরে রাখতে পারলে যুগ যুগ টিকে থাকবে এমনটাই মনে করছেন তিনি।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
No possibility of lifting the ban on Awami League activities Dr Asif Nazrul

আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের সম্ভাবনা নেই : ড. আসিফ নজরুল

আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের সম্ভাবনা নেই : ড. আসিফ নজরুল আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল বুধবার বরিশাল নগরীর শংকর মঠ পূজা মণ্ডপ পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের সাথে কথা বলেন। ছবি : বাসস

আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল বলেছেন, আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা দ্রুত প্রত্যাহার হবে এমন কোন সম্ভাবনা নেই।

বরিশাল নগরীর শংকর মঠ পূজা মণ্ডপ পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি আজ এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, যখন একটা দলের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করা হয়, স্থায়ী কি অস্থায়ী এ ধরনের প্রশ্ন থাকে। আওয়ামী লীগের কার্যক্রমের উপর দেয়া নিষেধাজ্ঞা উঠিয়ে নেয়া হবে এরকম কোনো সম্ভাবনা আমি দেখছি না।

বিদেশি গণমাধ্যমে প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎকারের প্রসঙ্গে আইন উপদেষ্টা বলেন, ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। অশান্ত পাহাড় প্রসঙ্গে তিনি বলেন, পাহাড়কে যারা অশান্ত করবে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবে সরকার।

তিনি আজ দুপুরে বরিশাল সার্কিট হাউজে পৌঁছে নগরীর নতুন বাজার সংলগ্ন শংকর মঠ পরিদর্শন করেন। এসময় তিনি হিন্দু সম্প্রদায়ের নেতৃবৃন্দের সাঙ্গে সাক্ষাৎ ও কুশল বিনিময় করেন।

এসময় উপস্থিত ছিলেন- বরিশাল জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ দেলোয়ার হোসেন, পুলিশ সুপার মো. শরীফ উদ্দীন, শংকর মঠ পূজা মণ্ডপ কমিটির সভাপতি কানু লাল সাহা ও সাবেক সাধারণ সম্পাদক তম্ময় তপু প্রমুখ।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
BGB Director General visited the Dhekeshwari and Ramna Kali temple in the capital

রাজধানীর ঢাকেশ্বরী ও রমনা কালী মন্দির পরিদর্শন করলেন বিজিবি মহাপরিচালক

রাজধানীর ঢাকেশ্বরী ও রমনা কালী মন্দির পরিদর্শন করলেন বিজিবি মহাপরিচালক

বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) এর মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান সিদ্দিকী রাজধানী ঢাকার ঐতিহ্যবাহী ঢাকেশ্বরী ও রমনা কালী মন্দিরে দুর্গাপূজা পরিদর্শন করেছেন।

বিজিবি মহাপরিচালক আজ বুধবার (০১ অক্টোবর) সকালে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের প্রধান ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দুর্গাপূজা উদযাপন উপলক্ষ্যে পূজার সার্বিক নিরাপত্তা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণের জন্য রাজধানী ঢাকার ঐতিহ্যবাহী ঢাকেশ্বরী মন্দির এবং সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের বহির্ভাগে অবস্থিত রমনা কালী মন্দিরে পূজামণ্ডপ পরিদর্শন করেন।

রাজধানীর ঢাকেশ্বরী ও রমনা কালী মন্দির পরিদর্শন করলেন বিজিবি মহাপরিচালক

পরিদর্শনকালে বিজিবি মহাপরিচালক সনাতন ধর্মাবলম্বীদেরকে শারদীয় দুর্গোৎসবের শুভেচ্ছা জানান এবং ঢাকেশ্বরী ও রমনা কালী মন্দিরের সর্বজনীন পূজা উদযাপন কমিটির সভাপতি ও সদস্যদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন। এসময় বিজিবি সদর দপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (অপারেশন এন্ড ট্রেনিং) এবং ঢাকা সেক্টর কমান্ডারসহ বিজিবির অন্যান্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

রাজধানীর ঢাকেশ্বরী ও রমনা কালী মন্দির পরিদর্শন করলেন বিজিবি মহাপরিচালক

পরিদর্শন শেষে বিজিবি মহাপরিচালক বলেন, সনাতন ধর্মাবলম্বীদের প্রধান ও সবচেয়ে বড় উৎসব শারদীয় দুর্গাপূজা অত্যন্ত সুন্দর ও সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশে অনুষ্ঠিত হচ্ছে। বর্তমান সরকারের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দিকনির্দেশনায় অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পাশাপাশি বিজিবিও দুর্গাপূজার নিরাপত্তার দায়িত্ব পালন করছে। বিজিবি সীমান্তবর্তী দুই হাজারের অধিক পূজামন্ডপের নিরাপত্তার দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি রাজধানী ঢাকাসহ সারাদেশের অন্যান্য বড় বড় পূজামন্ডপের নিরাপত্তায় দায়িত্বও পালন করছে। যার যার ধর্মীয় উৎসব সবাই যাতে নির্বিঘ্নে উদযাপন করতে পারে সেলক্ষ্যে বিজিবি কাজ করে যাচ্ছে। আর একটা দিন বাকি আছে, বাকি সময়টুকুতে সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় এবারের দুর্গাপূজা অত্যন্ত সুন্দর ও সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশে সম্পন্ন হবে বলে প্রত্যাশা ব্যক্ত করেন বিজিবি মহাপরিচালক।

রাজধানীর ঢাকেশ্বরী ও রমনা কালী মন্দির পরিদর্শন করলেন বিজিবি মহাপরিচালক

উল্লেখ্য, গত ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫ তারিখ থেকে বিজিবির ৪৩০ প্লাটুন সদস্য রাজধানী ঢাকাসহ সারাদেশের সীমান্তবর্তী এলাকায় ২৪টি বেইজ ক্যাম্প স্থাপন করে সর্বমোট ২,৮৭০টি পূজামণ্ডপের সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিতে কাজ করে যাচ্ছে। বিজিবি নিয়ন্ত্রণাধীন ২,৮৭০টি পূজামণ্ডপের মধ্যে সীমান্তবর্তী (সীমান্তের ০৮ কিলোমিটারের মধ্যে ও পার্বত্য অঞ্চলের ১৫টি পূজামণ্ডপসহ) রয়েছে ১,৪১৭টি এবং সীমান্তবর্তী এলাকার বাইরে রয়েছে ১,৪৫৩টি পূজামণ্ডপ। সীমান্ত এলাকার বাইরের পূজামণ্ডপসমূহের মধ্যে রাজধানী ঢাকা ও নারায়ণগঞ্জ-গাজীপুর সিটি করপোরেশনে ৪৪১টি, চট্টগ্রাম মহানগরী, রাউজান ও রাঙ্গুনিয়ায় ৬৯৪টি এবং দেশের অন্যান্য স্থানে ৩১৮টি পূজামণ্ডপ বিজিবির নিয়ন্ত্রণাধীন রয়েছে।

রাজধানীর ঢাকেশ্বরী ও রমনা কালী মন্দির পরিদর্শন করলেন বিজিবি মহাপরিচালক

পূজা উপলক্ষে যেকোনো অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা প্রতিরোধে সীমান্ত এলাকায় গোয়েন্দা নজরদারি ও বিশেষ টহল পরিচালনা করছে বিজিবি। এছাড়া স্থানীয় প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী অন্যান্য সংস্থার সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সমন্বয়ের মাধ্যমে সারাদেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষা ও নিরাপত্তা নিশ্চিতেও কাজ করছে বিজিবি।

মন্তব্য

p
উপরে