× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

বাংলাদেশ
NCP and Public Rights Council being integrated
google_news print-icon

একীভূত হচ্ছে এনসিপি ও গণঅধিকার পরিষদ

একীভূত-হচ্ছে-এনসিপি-ও-গণঅধিকার-পরিষদ

জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) ও গণঅধিকার পরিষদ একীভূত হওয়ার ইতিবাচক আলোচনা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মো. রাশেদ খাঁন।

এক্ষেত্রে ঐক্য বাধাগ্রস্ত হয় এমন কোনো মন্তব্য যেন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে না করা হয়, সেজন্য বিশেষভাবে অনুরোধ করেছেন তিনি। রোববার রাতে নিজের ফেসবুক আইডিতে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এমন অনুরোধ জানান।

রাশেদ খাঁন লিখেছেন, তরুণরা ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আলোচনা ইতিবাচকভাবে অগ্রসর হচ্ছে। যদি কিন্তু ছাড়াই ঐক্যবদ্ধভাবে পথচলার নবযাত্রা শুরু হলে এই দেশের রাজনীতিতে অনেক ইতিবাচক পরিবর্তন আসবে। যেহেতু গণঅধিকার পরিষদ ও এনসিপির নেতাকর্মীদের অনেকের ২০১৮ সালের কোটা সংস্কার আন্দোলন, ২০১৯ সালের ডাকসু নির্বাচন, ২০২১ সালের মোদির আগমন বিরোধী আন্দোলনসহ রাজপথে একসাথে পথচলার দীর্ঘ ইতিহাস রয়েছে, রয়েছে একসাথে রাজনীতি করারও ইতিহাস।

২০২৪ এর গণঅভ্যুত্থানে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের প্লাটফর্মে এনসিপি ও গণঅধিকার পরিষদের একসঙ্গে আন্দোলন করার কারণে একটা সখ্যতা আছে উল্লেখ করে রাশেদ লিখেছেন, এই দেশের জনগণেরও একটা প্রত্যাশা আছে, তরুণরা ঐকবদ্ধ হয়ে কাজ করুক। সেই জায়গা থেকে আমরা আলোচনা ইতিবাচকভাবে চালিয়ে যাচ্ছি।

একীভূত হওয়ার ব্যাপারে এখনো পর্যন্ত উভয় দলের নেতৃস্থানীয়দের মধ্যে পজিটিভ দৃষ্টিভঙ্গি বিরাজ করছে জানিয়ে গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মো. রাশেদ খাঁন অনুরোধ করেছেন, ঐক্য বাধাগ্রস্ত হয় এমন কোনো মন্তব্য যেন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে না করা হয়।

এদিকে বিদ্যমান রাজনৈতিক দৃশ্যপটে ‘তিনটি ব্লক’ হচ্ছে মন্তব্য করে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেছেন, স্বতন্ত্রভাবে এনসিপির নেতৃত্বে একটি ব্লক আসছে; তরুণদের নিয়ে এটা হবে সবচেয়ে বড় জোট।

গণঅধিকার পরিষদের সঙ্গে এনসিপির একীভূত হওয়ার গুঞ্জনও নিশ্চিত করেছেন তিনি।

গতকাল সোমবার নির্বাচন ভবনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে এনসিপি প্রতিনিধি দলের বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের নানা প্রশ্নের জবাব দেন এ এনসিপি নেতা।

নিবন্ধন প্রত্যাশী এনসিপি আগামীতে শাপলা প্রতীকে ভোট করে দেড়শ আসন পাবে বলে দাবি করেন নাসীরুদ্দীন।

মুখ্য সমন্বয়ক বলেন, ‘যেহেতু রাজনৈতিক দৃশ্যপটে তিনটি ব্লক হতে যাচ্ছে— একটি ইসলামিক ব্লক এরই মধ্যে হয়ে গেছে; বিএনপির নেতৃত্বে একটি ব্লক হচ্ছে; আর আমাদের নেতৃত্বে একটি ব্লক হচ্ছে।’

বিএনপি-জামায়াতের ব্লকে এনসিপি যাচ্ছে না মন্তব্য করে তিনি বলেন, ‘আমরা যেহেতু বিএনপি না, এজন্য বিএনপির ব্লকেও যাচ্ছি না। আমরা যেহেতু জামায়াত না, এজন্য জামায়াতের ব্লকেও যাচ্ছি না। আমরা স্বতন্ত্র।’

নিজেদের অগ্রযাত্রায় এনসিপির ব্যানারে তরুণদের নিয়ে একত্রে কাজ করা হবে এবং গণমাধ্যমে তুলে ধরা হবে বলে জানান তিনি।

গণঅধিকার পরিষদ এনসিপির সঙ্গে একীভূত হচ্ছে কিনা জানতে চাইলে ‘হ্যাঁ’ বলেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী।

তিনি বলেন, ‘কথাবার্তা চলছে; আমরা সম্মত হয়েছি। কী প্রক্রিয়ায় আসবে, এটা পলিসিগত জায়গা। আদর্শগত বিষয় স্পষ্ট করেছি। কয়েকটা আসন বা দেনাপাওনার বিষয় না; আদর্শিক লড়াই রয়েছে।’

নাসিরুদ্দীন বলেন, ‘আমরা এই গণঅভ্যুত্থানের সময় ইশতেহার দিয়েছিলাম। আমরা বলেছিলাম, যেহেতু ‘ফ্যাসিবাদী’ ব্যবস্থার বিলোপ হয়নি, আমাদের সামনে দীর্ঘ লড়াই রয়েছে। ফলত ওই জায়গা থেকে গত ১৫ বছরে যে তরুণরা আন্দোলন করেছিল, অনেকেই দল সৃষ্টি করেছিল, তারা অনেকেই সম্মত হয়েছেন এনসিপির ব্যানারে যোগ দেওয়ার জন্য।’

‘আমরা তাদের সঙ্গে আলোচনা অব্যাহত রেখেছি। এটা আমাদের সিদ্ধান্ত হয়েছে যে, আমরা একসঙ্গে কাজ করব। কিন্তু কী প্রক্রিয়ায় এটা হবে, সে বিষয়ে এখনো কথাবার্তা চলছে, ফাইনালি জানাব।’

গেল ১৫ বছরে যত ব্যানার হয়েছে, সবগুলোকে একীভূত করা হচ্ছে বলে জানান এনসিপি মুখ্য সমন্বয়ক।

‘বৃহত্তর তরুণদের এলায়েন্স আসছে। ইনশাহআল্লাহ, এনসিপির হাতে ১৫০ টা আসন থাকবে।’

তিনি বলেন, ‘এটাও আমরা বিবেচনায় রেখেছি, যেখানে জামায়াত থেকে তরুণরা দাঁড়াবে, যারা গণঅভ্যুত্থানে অংশগ্রহণ করেছিল, বিএনপি থেকেও যে তরুণ সমাজ অংশগ্রহণ করেছে, আমরা তাদেরকে বিভিন্ন জায়গায়, যারা ভালো মানুষ, তাদের প্রতি মৌন সমর্থন দেব।’

এনসিপির এ নেতা বলেন, ‘এটা দেশবাসীর সামনে স্পষ্ট করতে চাই, আগামীতে সংসদটা হবে, সেখানে আওয়ামী লীগ থাকবে না, জাতীয় পার্টি থাকবে না। এটা দীর্ঘদিন ধরে আমরা বলে আসছি। এবার ব্যালট রেভ্যুলেশন হবে। ভোটিং প্রসেস থেকে, সব জায়গা থেকে, বাংলাদেশ থেকে আওয়ামী লীগ ও জাতীয় পার্টি হারিয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ।’

গণঅধিকার পরিষদ যদি এনসিপির সঙ্গে একত্রিত হয়, তাহলে কোন প্রতীক থাকছে- এমন প্রশ্নের জবাবে এনসিপির এ নেতা বলেন, ‘দলের নাম এনসিপি থাকবে, এনসিপির প্রতীকেই থাকবে। অন্য দলের নাম মার্কা ডিজলভ হবে এবং এনসিপির অধীনে আরও অনেক দল আসছে। এটা আমরা বড় ধরনের একটা পার্টি করতে যাচ্ছি। ফলে অনেকগুলা দল অনেকগুলা মত অনেকগুলা ব্যানার ইনশাল্লাহ এনসিপির ব্যানারে চলে আসবে।’

মন্তব্য

আরও পড়ুন

বাংলাদেশ
EC revealed the process of voting for expatriates

প্রবাসীদের ভোট দেওয়ার প্রক্রিয়া প্রকাশ করল ইসি

প্রবাসীদের ভোট দেওয়ার প্রক্রিয়া প্রকাশ করল ইসি

প্রবাসী বাংলাদেশিদের ভোটাধিকার নিশ্চিতে পোস্টাল ব্যালটে (আইটি সাপোর্টেড) ভোটিংয়ের জন্য নিবন্ধন এবং ভোট দেওয়ার প্রক্রিয়া প্রকাশ করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।
গতকাল সোমবার ইসির ওয়েবসাইটে এ প্রক্রিয়ার নমুনা প্রকাশ করা হয়। এতে ‘পোস্টাল ভোটিংয়ের (আইটি সাপোর্টেড) তালিকাভুক্তি প্রক্রিয়া এবং পোস্টাল ভোটিংয়ের (আইটি সাপোর্টেড) ভোটদান প্রক্রিয়া’র বিষয় তুলে ধরা হয়।
পোস্টাল ভোটিংয়ের (আইটি সাপোর্টেড) নিবন্ধনপ্রক্রিয়া সম্পর্কে ইসির সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ এরই মধ্যে জানিয়েছেন, প্রবাসে অবস্থানরত বাংলাদেশি ভোটারদের জন্য পোস্টাল ভোটিংয়ের (আইডি সাপোর্টেড) নিবন্ধনের জন্য পোস্টাল ভোট বিডি নামে অ্যাপ চালু করবে।
ভোটের জন্য নিবন্ধন করতে গুগল প্লে-স্টোর অথবা অ্যাপল অ্যাপ স্টোর থেকে মোবাইল অ্যাপ POSTAL VOTE BD ডাউনলোড করা যাবে এবং মোবাইলে ইনস্টল করতে হবে।
এই অ্যাপের মাধ্যমে ভোটাধিকার নিশ্চিত করতে অনলাইনের নিবন্ধনে সহজ কয়েকটি ধাপে আবেদন সম্পন্ন করা যাবে। এগুলো হলো প্রথমে Postal Vote BD অ্যাপ চালু করতে হবে; দেশ নির্বাচন বাছাই (বাংলাদেশ ছাড়া) করতে হবে; নতুন অ্যাকাউন্ট খোলার জন্য মোবাইল নম্বর ব্যবহার করতে হবে; মোবাইলে একটি ওয়ান টাইম পাসওয়ার্ড (ওটিপি) যাবে; ওটিপি ইনপুট দিয়ে নম্বর যাচাই করতে হবে; ছবি তুলতে হবে ভোটারের। লাইভ ফেস ভেরিফিকেশন সম্পন্ন করতে হবে; জাতীয় পরিচয়পত্র হাতে নিয়ে সেলফি তুলতে হবে; রেজিস্ট্রেশনের জন্য এনআইডির ছবি তুলতে হবে, যা যাচাই হবে; পাসপোর্টের তথ্য স্বয়ংক্রিয়ভাবে যাচাই হয়ে যাবে; বিদেশে অবস্থানরত ঠিকানা দিতে হবে, যে ঠিকানায় পোস্টাল ব্যালট পেপার যাবে; অ্যাকাউন্ট যাচাই করার পর নিবন্ধিত হবে; এরপর পোস্টাল ব্যালট ডাকযোগে পাওয়ার জন্য অপেক্ষা করবেন ভোটার।

পোস্টাল ভোটিংয়ে (আইটি সাপোর্টেড) ভোট দেওয়ার প্রক্রিয়া
ইসির নির্ধারিত খাম পাওয়ার পর তা নিশ্চিত করার পাশাপাশি ভোট দিয়ে ফিরতি খামে পাঠানোসহ কয়েকটি ধাপ তুলে ধরা হয়েছে। এগুলো হলো ব্যালট পেপার পৌঁছতে অ্যাপে দেওয়া ঠিকানা তুলে ধরা হবে; ভোট দিতে ইসির নির্দেশনাবলি পাওয়া যাবে; মোবাইল নম্বর নিশ্চিত করতে হবে; নিজের ছবি তুলতে হবে; খামের ওপর কিউআর কোড স্ক্যান করে পর্যায়ক্রমে ধাপগুলো ফলো করতে হবে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
More than 2 lakh Ansar VDP in the safety of worship

পূজামণ্ডপের নিরাপত্তায় ২ লক্ষাধিক আনসার-ভিডিপি

পূজামণ্ডপের নিরাপত্তায় ২ লক্ষাধিক আনসার-ভিডিপি

সনাতন ধর্মাবলম্বীদের অন্যতম প্রধান ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দুর্গাপূজা নিরাপদ ও নির্বিঘ্নভাবে উদযাপনের লক্ষ্যে বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনী ব্যাপক নিরাপত্তাব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। আগামীকাল বুধবার থেকে ২ অক্টোবর পর্যন্ত টানা ৯ দিন সারাদেশের ৩১ হাজার ৫৭৬ পূজামণ্ডপে মোতায়েন থাকবেন ২ লক্ষাধিক প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত আনসার-ভিডিপি সদস্য।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা অনুযায়ী, এই বিশাল নিরাপত্তা কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়নের পূর্বে বাহিনীর মহাপরিচালক মেজর জেনারেল আবদুল মোতালেব সাজ্জাদ মাহমুদ সদরদপ্তর এবং মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তা, কর্মচারী, আনসার ব্যাটালিয়ন সদস্য এবং আনসার-ভিডিপি সদস্য-সদস্যাদের যথাযথ দিকনির্দেশনা প্রদান করেন। তিনি নিরাপত্তা দায়িত্ব পালনে সতর্কতা, আন্তরিকতা ও জনগণবান্ধব মনোভাবের ওপর বিশেষ গুরুত্ব আরোপ করেন।
বাহিনীর চলমান সংস্কার কার্যক্রমের আওতায় প্রায় ২ লাখ তরুণকে ইতোমধ্যে গণপ্রতিরক্ষার নতুন ধারায় প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত হিসেবে বাহিনীতে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। নব সংযোজিত এভিএমআইএস সফটওয়্যারের মাধ্যমে সব সদস্যের রেজিস্ট্রেশন ও হালনাগাদ তথ্য যাচাই করে পূজার নিরাপত্তা দায়িত্ব নির্ধারণ করা হচ্ছে। উৎসবকালীন দায়িত্ব পালনে যথাযথতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত করতে বাহিনীর এসটিডিএম সফটওয়্যার প্রবর্তন করা হয়েছে।
এছাড়া পূজা উৎসবে কুচক্রী মহলের গুজব প্রতিরোধ ও সব অশুভশক্তি মোকাবেলায় ডিউটিরতদের জন্য ঘটনার রিপোর্ট কার্যক্রম চালু করায় নিরাপত্তা পরিধি বৃদ্ধি হয়েছে।
পাশাপাশি, দক্ষ ও যোগ্য সদস্য-সদস্যদের বাছাইয়ের ক্ষেত্রে বাহিনী সর্বস্তরে অভ্যন্তরীণ ব্যবস্থাপনা ও দায়বদ্ধতায় যেকোনো প্রভাবক হতে মুক্ত রাখার ব্যাপক কার্যক্রম গ্রহণ করা হয়েছে।
আসন্ন দুর্গাপূজাকে কেন্দ্র করে পূজামণ্ডপগুলোকে নিরাপত্তা ঝুঁকির ভিত্তিতে তিনটি শ্রেণিতে ভাগ করা হয়েছে। অধিক গুরুত্বপূর্ণ পূজামণ্ডপে আটজন, গুরুত্বপূর্ণ পূজামণ্ডপে ছয়জন এবং সাধারণ পূজামণ্ডপে ছয়জন করে আনসার-ভিডিপি সদস্য দায়িত্ব পালন করবেন। একই সঙ্গে দেশের ৬৪ জেলায় ৯২টি ব্যাটালিয়ন আনসার স্ট্রাইকিং ফোর্স টিম মোতায়েন থাকবে।
প্রতিটি টিমে ছয়জন করে সদস্য থাকবেন, যারা নিয়মিত টহল পরিচালনা ছাড়াও যেকোনো আপতকালীন পরিস্থিতি মোকাবেলায় প্রস্তুত থাকবেন।
এবারের নিরাপত্তা কার্যক্রমকে আরো কার্যকর ও প্রযুক্তিনির্ভর করতে মোতায়েনকৃত সদস্যরা তাদের নির্ধারিত দায়িত্বের পাশাপাশি ‘শারদীয় সুরক্ষা অ্যাপস’-এর মাধ্যমে দুর্ঘটনা, গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা বা অপ্রীতিকর পরিস্থিতি তাৎক্ষণিকভাবে রিপোর্ট করবেন। এসব তথ্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী অন্যান্য বাহিনীর সঙ্গে ভাগাভাগি করে সমন্বিত নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
মহাপরিচালক বলেন, বাংলাদেশ আনসার ও ভিডিপি সর্বদা জনগণের নিরাপত্তা নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। এবারের শারদীয় দুর্গাপূজায় গৃহীত সুসমন্বিত নিরাপত্তা ব্যবস্থার মাধ্যমে পূজা উৎসব শান্তিপূর্ণ, সুষ্ঠু ও আনন্দমুখর পরিবেশে উদযাপন সম্ভব হবে বলে আমরা আশাবাদী।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
More than 2 lakh Ansar VDP in the safety of worship

পূজামণ্ডপের নিরাপত্তায় ২ লক্ষাধিক আনসার-ভিডিপি

পূজামণ্ডপের নিরাপত্তায় ২ লক্ষাধিক আনসার-ভিডিপি

সনাতন ধর্মাবলম্বীদের অন্যতম প্রধান ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দুর্গাপূজা নিরাপদ ও নির্বিঘ্নভাবে উদযাপনের লক্ষ্যে বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনী ব্যাপক নিরাপত্তাব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। আগামীকাল বুধবার থেকে ২ অক্টোবর পর্যন্ত টানা ৯ দিন সারাদেশের ৩১ হাজার ৫৭৬ পূজামণ্ডপে মোতায়েন থাকবেন ২ লক্ষাধিক প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত আনসার-ভিডিপি সদস্য।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা অনুযায়ী, এই বিশাল নিরাপত্তা কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়নের পূর্বে বাহিনীর মহাপরিচালক মেজর জেনারেল আবদুল মোতালেব সাজ্জাদ মাহমুদ সদরদপ্তর এবং মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তা, কর্মচারী, আনসার ব্যাটালিয়ন সদস্য এবং আনসার-ভিডিপি সদস্য-সদস্যাদের যথাযথ দিকনির্দেশনা প্রদান করেন। তিনি নিরাপত্তা দায়িত্ব পালনে সতর্কতা, আন্তরিকতা ও জনগণবান্ধব মনোভাবের ওপর বিশেষ গুরুত্ব আরোপ করেন।
বাহিনীর চলমান সংস্কার কার্যক্রমের আওতায় প্রায় ২ লাখ তরুণকে ইতোমধ্যে গণপ্রতিরক্ষার নতুন ধারায় প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত হিসেবে বাহিনীতে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। নব সংযোজিত এভিএমআইএস সফটওয়্যারের মাধ্যমে সব সদস্যের রেজিস্ট্রেশন ও হালনাগাদ তথ্য যাচাই করে পূজার নিরাপত্তা দায়িত্ব নির্ধারণ করা হচ্ছে। উৎসবকালীন দায়িত্ব পালনে যথাযথতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত করতে বাহিনীর এসটিডিএম সফটওয়্যার প্রবর্তন করা হয়েছে।
এছাড়া পূজা উৎসবে কুচক্রী মহলের গুজব প্রতিরোধ ও সব অশুভশক্তি মোকাবেলায় ডিউটিরতদের জন্য ঘটনার রিপোর্ট কার্যক্রম চালু করায় নিরাপত্তা পরিধি বৃদ্ধি হয়েছে।
পাশাপাশি, দক্ষ ও যোগ্য সদস্য-সদস্যদের বাছাইয়ের ক্ষেত্রে বাহিনী সর্বস্তরে অভ্যন্তরীণ ব্যবস্থাপনা ও দায়বদ্ধতায় যেকোনো প্রভাবক হতে মুক্ত রাখার ব্যাপক কার্যক্রম গ্রহণ করা হয়েছে।
আসন্ন দুর্গাপূজাকে কেন্দ্র করে পূজামণ্ডপগুলোকে নিরাপত্তা ঝুঁকির ভিত্তিতে তিনটি শ্রেণিতে ভাগ করা হয়েছে। অধিক গুরুত্বপূর্ণ পূজামণ্ডপে আটজন, গুরুত্বপূর্ণ পূজামণ্ডপে ছয়জন এবং সাধারণ পূজামণ্ডপে ছয়জন করে আনসার-ভিডিপি সদস্য দায়িত্ব পালন করবেন। একই সঙ্গে দেশের ৬৪ জেলায় ৯২টি ব্যাটালিয়ন আনসার স্ট্রাইকিং ফোর্স টিম মোতায়েন থাকবে।
প্রতিটি টিমে ছয়জন করে সদস্য থাকবেন, যারা নিয়মিত টহল পরিচালনা ছাড়াও যেকোনো আপতকালীন পরিস্থিতি মোকাবেলায় প্রস্তুত থাকবেন।
এবারের নিরাপত্তা কার্যক্রমকে আরো কার্যকর ও প্রযুক্তিনির্ভর করতে মোতায়েনকৃত সদস্যরা তাদের নির্ধারিত দায়িত্বের পাশাপাশি ‘শারদীয় সুরক্ষা অ্যাপস’-এর মাধ্যমে দুর্ঘটনা, গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা বা অপ্রীতিকর পরিস্থিতি তাৎক্ষণিকভাবে রিপোর্ট করবেন। এসব তথ্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী অন্যান্য বাহিনীর সঙ্গে ভাগাভাগি করে সমন্বিত নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
মহাপরিচালক বলেন, বাংলাদেশ আনসার ও ভিডিপি সর্বদা জনগণের নিরাপত্তা নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। এবারের শারদীয় দুর্গাপূজায় গৃহীত সুসমন্বিত নিরাপত্তা ব্যবস্থার মাধ্যমে পূজা উৎসব শান্তিপূর্ণ, সুষ্ঠু ও আনন্দমুখর পরিবেশে উদযাপন সম্ভব হবে বলে আমরা আশাবাদী।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Shapala is not getting the symbol NCP said the EC Secretary

শাপলা প্রতীক পাচ্ছে না এনসিপি, জানালেন ইসি সচিব

শাপলা প্রতীক পাচ্ছে না এনসিপি, জানালেন ইসি সচিব

জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) দলীয় প্রতীক হিসেবে ‘শাপলা’ পাচ্ছে না। নির্বাচন কমিশনের (ইসি) তালিকা থেকে তাদের বিকল্প প্রতীক নিতে হবে বলে জানিয়েছেন ইসির সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ।

মঙ্গলবার আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান তিনি।

আইন মন্ত্রণালয় থেকে প্রতীকের তালিকা ভেটিং হয়ে এসেছে। সেই তালিকায় শাপলা প্রতীক নেই, ইসি সচিব জানান।

এ বছর জুলাইয়ে নির্বাচনী প্রতীক হিসেবে ‘শাপলা’কে বিধিমালার তপশিলভুক্ত না করার নীতিগত সিদ্ধান্ত নেয় ইসি। এর আগে গণঅভ্যুত্থানে নেতৃত্বদানকারী তরুণদের গড়া রাজনৈতিক দল এনসিপি নিবন্ধনের জন্য ইসিতে আবেদন করে এবং প্রতীক হিসেবে ‘শাপলা’ চায়। এনসিপির আবেদনে পছন্দের প্রতীকের তালিকায় শাপলা ছাড়াও ‘কলম’ ও ‘মোবাইল ফোন’ রাখা হয়েছে।

৯ জুলাই নির্বাচন কমিশনার আব্দুর রহমানেল মাছউদ জানান, শাপলাকে নির্বাচনী প্রতীক হিসেবে তফসিলভুক্ত করা হবে না মর্মে নীতিগত সিদ্ধান্ত হয়েছে। তিনি বলেন, অতীতেও কোনো কোনো দল শাপলা প্রতীক চেয়েছিল, কিন্তু দেওয়া হয়নি। জাতীয় প্রতীক ও জাতীয় পতাকার সম্মান রক্ষার্থে আইন আছে। তবে জাতীয় ফুল বা ফলের বিষয়ে আইন করা হয়নি। এসব বিষয় বিবেচনায় নিয়ে শাপলাকে নির্বাচনী প্রতীক হিসেবে তপশিলভুক্ত না করার নীতিগত সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
3000 bodicams are being purchased in the security of the polling station Finance Advisor

ভোটকেন্দ্রের নিরাপত্তায় ৪০ হাজার বডিক্যাম কেনা হচ্ছে: অর্থ উপদেষ্টা

ভোটকেন্দ্রের নিরাপত্তায় ৪০ হাজার বডিক্যাম কেনা হচ্ছে: অর্থ উপদেষ্টা

আগামী ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠেয় জাতীয় নির্বাচনের সময় ভোটকেন্দ্রে নিরাপত্তা জোরদার করতে পুলিশের জন্য ৪০ হাজার বডি ওর্ন ক্যামেরা (বডিক্যাম) কেনার প্রস্তাব অনুমোদন কর হয়েছে বলে জানিয়েছেন অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ। মঙ্গলবার সচিবালয়ে সরিকারি ক্রয় সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।

অর্থ উপদেষ্টা বলেন, পুলিশের জন্য ৪০ হাজার বডিক্যাম কেনার প্রস্তাব অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। ইউএনডিপির মাধ্যমে এসব ক্যামেরা কেনা হবে। এর জন্য কত খরচ হবে তা নিদির্ষ্ট করে না বললেও কয়েকশত কোটি টাকা ব্যায় হবে বলে তিনি জানান।

এর আগে গত ৯ আগষ্ট রাজধানীর রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে এক উচ্চপর্যায়ের সভায় বডি ওর্ন ক্যামেরা কেনা নিয়ে আলোচনা হয়। এর পরের দিন প্রধান উপদেষ্টার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দেওয়া এক পোস্টে দ্রুত এসব ক্যামেরা কেনার তথ্য জানানো হয়।

পোস্টে বলা হয়, স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী, প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী খোদা বকস চৌধুরী ও ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব সভায় উপস্থিত ছিলেন।

ওই সময় প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস বডিক্যামগুলো দ্রুত ক্রয় ও হাজার হাজার পুলিশ সদস্যের জন্য যথাযথ প্রশিক্ষণ নিশ্চিত করার নির্দেশ দেন।

ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেন, ৪০ হাজার বডি ক্যামেরা (যা সাধারণত বডিক্যাম নামে পরিচিত) সংগ্রহের প্রক্রিয়া চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে। এই ডিভাইসগুলো হাজার হাজার ঝুঁকিপূর্ণ ভোটকেন্দ্রে নিরাপত্তা জোরদার করবে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Two fake DB members detained in Joypurhat

জয়পুরহাটে দুই ভুয়া ডিবি সদস্য আটক

জয়পুরহাটে দুই ভুয়া ডিবি সদস্য আটক

জয়পুরহাটে সদর উপজেলায় গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) ভুয়া পরিচয় দেওয়ায় দুইজনকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করেছেন স্থানীয়রা। সোমবার (২২ সেপ্টেম্বর) রাত ৯টার দিকে উপজেলার আমদই ইউনিয়নের মাধাইনগর বাজার এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। এ সময় তাদের কাছ থেকে পুলিশের লোগো সম্বলিত একটি সেফটি ভেস্ট ও হ্যান্ডকাপ উদ্ধার করা হয়েছে।

জয়পুরহাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. তামবিরুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, আটককৃতদের বিরুদ্ধে থানায় মামলা হয়েছে। মঙ্গলবার (২৩ সেপ্টেম্বর) সকালে তাদের আদালতে পাঠানো হয়েছে।

আটকরা হলেন- জয়পুরহাট সদর উপজেলার আমদই ইউনিয়নের মাধাইনগর গ্রামের সিরাজ উদ্দিনের ছেলে মশিউর রহমান (৪০) ও জেলার ক্ষেতলাল উপজেলার মামুদপুর ইউনিয়নের দেওগ্রামের মোজাম্মেল মণ্ডলের ছেলে মজনু মণ্ডল (৩৯)।

পুলিশ ও মাধাইনগর বাজারের লোকজন সূত্রে জানা গেছে, সোমবার রাত সাড়ে ৮টার পর মশিউর ও মজনু বাজারে এসে নিজেদের ডিবি পুলিশ পরিচয় দিয়ে লোকজনদের ভয়ভীতি দেখায়। তাদের কাছে পুলিশের লোগো সম্বলিত একটি সেফটি ভেস্ট ও হ্যান্ডকাপ ছিল। তাদের কর্মকাণ্ড সন্দেহ হলে বাজারের লোকজন জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করেন। এ সময় দুইজনই এলোমেলো কথাবার্তা বলতে শুরু করেন এবং ডিবি পুলিশের পরিচয়পত্র দেখাতে ব্যর্থ হন। পরে তাদের আটকে রেখে পুলিশে খবর দেওয়া হয়। পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে তাদের আটক করে থানায় নিয়ে আসেন।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
The Daily News Release of News in Bengal is the Dam of the Ghaghar River

দৈনিক বাংলায় সংবাদ প্রকাশ, অপসারণ হলো ঘাঘর নদীর বাঁধ

দৈনিক বাংলায় সংবাদ প্রকাশ, অপসারণ হলো ঘাঘর নদীর বাঁধ

দৈনিক বাংলাসহ বিভিন্ন গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশের পর অবশেষে কোটালীপাড়া-গোপালগঞ্জ খালের ঘাঘর মুখে থাকা বাঁধ অপসারণ করা হয়েছে।

মঙ্গলবার দুপুরে উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো: মাসুম বিল্লাহ উপস্থিত থেকে পানি উন্নয়ন বোর্ডের সহযোগিতায় খালের এই বাঁধ অপসারণ করেন। এসময় কোটালীপাড়া থানার অফিসার ইনচার্জ খন্দকার হাফিজুর রহমান, পৌর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ওলিয়ার রহমান হাওলাদার ও বাঁধ স্থাপনকারী সংশ্লিষ্ট ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধি উপস্থিত ছিলেন।

জানাগেছে, বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ডের অধীনে ১৫ কোটি ৪৪ লক্ষ ১৭ হাজার টাকা ব্যয়ে পয়সারহাট-গোপালগঞ্জ খাল খনন শুরু হয় গত বছরের ১ আগস্ট থেকে। কাজের সমাপ্তি হবে ২০২৭ সালের ০৫ সেপ্টেম্বর। আতাউর রহমান খান লিমিটেড নামে বগুড়ার একটি ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান খালটি খননের লক্ষে ঘাঘর নদীর মোহনায় বাঁধ দেয় এক বছর আগে। বর্ষা মৌসুম থাকায় খাল খননের কাজ এখন বন্ধ থাকলেও বাঁধ অপসারণ না করায় খাল দিয়ে যাতায়াত সম্পূর্ণরুপে বন্ধ হয়ে যায়। খালে বাঁধ থাকায় আসন্ন দুর্গাপূজায় বিজয়াদশমীর দিনে ঘাঘর নদীতে প্রতীমা বির্সজন নিয়ে শঙ্কা দেখা দেয়।

বিষয়টি নিয়ে গত ২২ সেপ্টেম্বর দৈনিক বাংলায় `ঘাঘর নদীর মোহনায় বাঁধ অপসারণের দাবি ‘ শিরোনামে সংবাদ প্রকাশ হলে উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো: মাসুম বিল্লাহ বাঁধটি অপসারনের উদ্যোগ নেন।

উপজেলার তারাশী কর্মকার বাড়ী সর্বজনীন দুর্গাপূজা মন্ডপের সভাপতি গোশাই কর্মকার বলেন, বাঁধটি অপসারণ করায় প্রতীমা বিসর্জন নিয়ে আমাদের যে শঙ্কা ছিল তা দূর হয়েছে। এজন্য উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও দৈনিক বাংলাকে ধন্যবাদ জানাই।

কোটালীপাড়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো: মাসুম বিল্লাহ বলেন, খালটিতে বাঁধ থাকার কারনে প্রতীমা বির্সজনে প্রতিবন্ধকতা হতে পারে এই সংবাদ পাওয়ায় দ্রুত সময়ের মধ্যে বাঁধ অপসারনের ব্যবস্থা করেছি। আসন্ন দুর্গাপূজা যাতে উৎসবমুখর পরিবেশে সম্পন্ন হয় সে লক্ষে আমরা কাজ করে যাচ্ছি।

মন্তব্য

p
উপরে