× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

বাংলাদেশ
The youth was arrested by a dog for theft in Comilla
google_news print-icon

কুমিল্লায় চুরির অভিযোগে যুবককে কুকুর লেলিয়ে নির্যাতন; আটক ৩

কুমিল্লায়-চুরির-অভিযোগে-যুবককে-কুকুর-লেলিয়ে-নির্যাতন-আটক-৩

চুরির অভিযোগে এক যুবককে আটক করে কুকুর দিয়ে কামড়ানোর একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে। মধ্যযুগীয় কায়দায় নির্যাতনের অমানবিক এমন ঘটনা ঘটেছে কুমিল্লার বুড়িচং উপজেলার ময়নামতি ইউনিয়নের দেবপুর এলাকায় সাকুরা স্টিল মিলে।

চুরির অভিযোগে নির্যাতিত হওয়া ওই যুবকের কুকুর লেলিয়ে দিয়ে নির্যাতনের এমন ভিডিওটি শ্রী জয় (৩২)। তিনি চান্দিনা উপজেলার মাইজখার গ্রামের শ্রী বিষ্ণুর ছেলে। ভিডিওতে দেখা যায়, দুটি কুকুর ওই যুবককে কামড়াচ্ছে এবং কয়েকজন ব্যক্তি লাঠি হাতে তাকে মারধর করছে। কুকুরের কামড় ও লাঠির আঘাতে অসহায় যুবক চিৎকার করতে থাকে।

স্থানীয়সূত্রে জানা যায়, সাকুরা মিলটিতে প্রায়ই চুরির ঘটনা ঘটছিল। শুক্রবার (১৯ সেপ্টেম্বর) জুমার নামাজের সময় নিরাপত্তা কর্মী ও শ্রমিকরা তাকে ধরার জন্য অপেক্ষা করে। নামাজ শুরু হলে শ্রী জয় মিলের ভেতরে প্রবেশ করলে তাকে কুকুর লেলিয়ে ধরা হয় এবং পরে শারীরিক নির্যাতন চালানো হয়।

এ ঘটনায় র‍্যাব ও পুলিশ যৌথভাবে অভিযান চালিয়ে শান্ত ইসলাম, মোহাম্মদ লিপু ও মো. সজিব নামে তিনজনকে আটক করেছে।

র‍্যাব-১১ সিপিসি-২ এর মেজর সাদমান ইবনে আলম জানান, ঘটনাটির তদন্ত চলছে। শনিবার সকাল সাড়ে ১০টায় সংবাদ সম্মেলনে বিস্তারিত জানানো হবে।

বুড়িচং থানার ওসি মোহাম্মদ আজিজুল হক বলেন, ঘটনায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। পরে যৌথ অভিযানে তিনজনকে আটক করা হয়েছে।

মন্তব্য

আরও পড়ুন

পানি নিষ্কাশন পথ মাটি দিয়ে ভরাটে জলাবদ্ধতা

সাটুরিয়ায় কৃষকদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ
পানি নিষ্কাশন পথ মাটি দিয়ে ভরাটে জলাবদ্ধতা হরগজ বাজার চৌরাস্তায় মানববন্ধন কর্মসূচিতে অংশ নেন স্থানীয় কৃষক

মানিকগঞ্জের সাটুরিয়ায় সেতুর পাশে দীর্ঘদিনের পানি নিষ্কাশনের পথ মাটি দিয়ে ভরাট করে দেওয়ায় কৃষি জমিতে জলাবদ্ধতা দেখা দিয়েছে। এতে ফসলহানির প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল ও মানববন্ধন করেছেন স্থানীয় কৃষক ও গ্রামবাসী। শনিবার হরগজ বাজার চৌরাস্তায় ঘণ্টাব্যাপী মানববন্ধন হয়। এর আগে বাজার প্রদক্ষিণ করে বিক্ষোভ মিছিল বের করেন কৃষকরা।

মানববন্ধনে কাজী শহিদুল্লাহ, কৃষক সাইদুর রহমান, দেলোয়ার হোসেন ও স্থানীয় বাসিন্দা বেলাল হোসেন বক্তব্য দেন। তারা অভিযোগ করেন, গত বছর ৫ আগস্ট রাতের আঁধারে বালুর চর এলাকায় সেতুর উত্তর পাশে পানি নিষ্কাশনের স্বাভাবিক পথটি কয়েকজন প্রভাবশালী মাটি ফেলে বন্ধ করে দেন। ফলে সড়কের দুই পাশের বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে পানি আটকে গিয়ে ধান, ভুট্টা ও শাকসবজির ব্যাপক ক্ষতি হচ্ছে।

মানববন্ধনে কাজী শহিদুল্লাহ বলেন, স্থানীয় প্রভাবশালী আনোয়ার, ফরিদ ও আলতাফ মাটি ভরাটে সহযোগিতা করেছেন। এর ফলে সড়কের দুই পাশে হাজার হাজার একর জমিতে পানি আটকে থেকে ধান ও সবজির আবাদ ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। আগে এ পানি খাল হয়ে ধলেশ্বরী নদীতে গিয়ে পড়ত, কিন্তু এখন জমিতে জলাবদ্ধতা তৈরি হচ্ছে।

ক্ষতিগ্রস্ত কৃষক সাইদুর রহমান জানান, তার জমির পানি বের হতে না পারায় ধান নষ্ট হয়ে গেছে। তিনি বলেন, মাঠে পানি জমে আমার প্রায় ৫ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে। সামনে শীতকালে রবিশস্যও চাষ করা সম্ভব হবে না, যদি দ্রুত এর সমাধান না হয়। তিনি আরও উল্লেখ করেন যে, এই বালুর চকে শত শত কৃষকের ভুট্টা, ধান ও বিভিন্ন সবজি নষ্ট হচ্ছে।

অন্যদিকে বেলাল হোসেন বলেন, সেতুর পাশে হানিফ আলী, ঝর্ণা বেগমসহ কয়েকজন জমি কিনেছেন। কিনে নেওয়া জমির চেয়ে বেশি জায়গা দখল করে নিষ্কাশন পথ ভরাট করা হয়েছে। সামান্য বৃষ্টি হলেই জমিতে পানি জমে ফসল নষ্ট হচ্ছে।

মানববন্ধনে কৃষকরা দ্রুত নিষ্কাশন পথ খুলে দেওয়ার দাবি জানান। তারা হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, দাবি পূরণ না হলে উপজেলা পরিষদ ও জেলা প্রশাসকের কার্যালয় ঘেরাওসহ আরও কঠোর কর্মসূচি দেওয়া হবে।

অভিযোগের বিষয়ে জমির মালিক হানিফ আলী ও ঝর্ণা বেগম দাবি করেন, তারা নিজেদের কেনা জমিতেই মাটি ভরাট করেছেন। অপরদিকে মাটি ভরাটে সহায়তাকারী ফরিদ বলেন, জমির মালিক খুব গরিব, নিজেদের জমি ভরাট করেছে। কিন্তু একটি পক্ষ চাঁদা না পেয়ে আমাদের বিরুদ্ধে আন্দোলন করছে।

সাটুরিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. ইকবাল হোসেন বলেন, এ বিষয়ে লিখিত অভিযোগ হাতে পাইনি। বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হবে। অভিযোগের সত্যতা মিললে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে তিনি আশ্বাস দেন।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Fire service workers in Sonimuri accuses torture

সোনাইমুড়ীতে ফায়ার সার্ভিস কর্মীর বিরুদ্ধে নির্যাতনের অভিযোগ

সন্তানসহ স্ত্রীর সংবাদ সম্মেলন
সোনাইমুড়ীতে ফায়ার সার্ভিস কর্মীর বিরুদ্ধে নির্যাতনের অভিযোগ

স্ত্রী সন্তানের অবহেলা ও নির্যাতনের প্রতিবাদে ফায়ার সার্ভিস কর্মীর বিরুদ্ধে সংবাদ সম্মেলন করেছে ভুক্তভোগী স্ত্রী। এ সময় তার দুই ছেলে উপস্থিত ছিলেন। শনিবার দুপুর সোনাইমুড়ী উপজেলার সোনাপুর ইউনিয়নের মুরাদপুর গ্রামের বাসিন্দা ও শফিউল্লার মেয়ে রোজিনা আক্তার পশ্চিমপাড়া বায়তুল হুদা তালিমূল নূরানী মাদ্রাসায় সংবাদ সম্মেলন করেন।

সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে তিনি জানান, ২০১৩ সালে পার্শ্ববর্তী বজরা ইউনিয়নের বদরপুর গ্রামের আব্দুল খালেক এর পুত্র আব্দুল্লাহ বিজয়ের সাথে পারিবারিকভাবে বিবাহ হয়। তাদের মেহেদী হাসান (১১) ও রেজওয়ান হাসান (৫) নামে দুটি পুত্র সন্তান রয়েছে। তার স্বামী চট্টগ্রামের সীতাকুন্ড ফায়ার সার্ভিসে ড্রাইভার হিসেবে কর্মরত আছে। ২০১৮ সালে চাকরিতে যোগদান করার কথা বলে তার কাছ থেকে ৪ লাক টাকা নেয়। ২০২১ সালে সে গোপনে অন্যত্রে আরেকটি বিবাহ করে। বিয়ে করার পর থেকে ওই দুই ছেলে এবং তার স্ত্রীর কোনো খোঁজ-খবর নেয়নি। উল্টো মানসিক নির্যাতন শুরু করে। মাঝে মধ্যে এখানে এসে শারীরিক নির্যাতনও করেছে। এ নিয়ে ২০২২ সালে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের মহাপরিচালক কাছে লিখিত অভিযোগ করেও কোনো কূলকিনারা পাননি। ফায়ার সার্ভিস কর্মী চাকরির পূর্বে বিয়ে করার বিষয়টি গোপন করে।

ভুক্তভোগী রোজিনা আক্তার আরও জানান, তার স্বামীর এসব কর্মকাণ্ডে অতিষ্ঠ হয়ে স্থানীয় মাতব্বর, সোনাইমুড়ী থানায় লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন। কয়েকবার এ নিয়ে সালিশ-বৈঠক হয়েছে। তিনি এই ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত করে তার স্বামীর বিচার দাবি করেন।

মন্তব্য

নেত্রকোনার ধলাই নদীর প্রাণ ফেরাতে বিশেষ উদ্যোগ

কচুরিপানা পরিষ্কার অভিযান শুরু করেছে পৌরসভা
নেত্রকোনার ধলাই নদীর প্রাণ ফেরাতে বিশেষ উদ্যোগ

নেত্রকোনার ধলাই নদীর প্রাণ ফেরাতে পৌরসভার উদ্যোগে কচুরিপানা পরিষ্কার অভিযান শুরু করা হয়েছে। নেত্রকোনা জেলা শহরের বুক চিরে প্রবাহিত এক সময়ের খরস্রোতা ধলাই নদী আজ আর আগের মতো নেই। দীর্ঘ এক যুগেরও বেশি সময় ধরে নদীটি কচুরিপানায় ভরে গিয়ে হারিয়ে ফেলেছে তার স্বাভাবিক গতি ও সৌন্দর্য। তবে এবার নদীটিকে তার হারানো প্রাণ ফিরিয়ে দিতে শুরু হয়েছে কচুরিপানা পরিষ্কার অভিযান। শনিবার সকাল ১০টায় নেত্রকোনা পৌরসভার উদ্যোগে বিএনপি জামায়াতে ইসলামীসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সহযোগিতায় এই মহৎ উদ্যোগের সূচনা হয়। নদীটির পুনর্জাগরণে এই সম্মিলিত প্রয়াস শুধু পরিবেশ নয়, বরং জনজীবন, কৃষিকাজ ও স্থানীয় অর্থনীতির ওপর ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে বলেই মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। প্রধান অতিথি হিসেবে কচুরিপানা পরিষ্কার অভিযানের উদ্বোধন করেন নেত্রকোনা জেলা প্রশাসক আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ জামান। এছাড়া স্বতঃস্ফূর্তভাবে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রমে সরাসরি অংশগ্রহণ করেন জেলার বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতারা, যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য- জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি ও সাবেক এমপি বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. আশরাফ উদ্দিন খান, জেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক এস এম মনিরুজ্জামান দুদু জেলা বিএনপি নেতা ইসলাম উদ্দিন খান চঞ্চল। কচুরিপানা পরিষ্কার অভিযান শুরুর আগে স্বাগত বক্তব্যে নেত্রকোনা পৌরসভার প্রশাসক ও স্থানীয় সরকার বিভাগের উপপরিচালক মো. আরিফুল ইসলাম সরদার বলেন, ধলাই নদীর প্রাণ ফিরিয়ে দিয়ে এবং দূষণমুক্ত করতেই পরিষ্কার অভিযান শুরু হয়েছে। পৌর নাগরিকদের জীবন মান উন্নয়ন, পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা, সবুজ প্রকৃতি ও পরিষ্কার নদী রক্ষায় পৌরসভা সবসময় জনগণের পাশে আছে। পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় এই উদ্যোগ স্থানীয়দের মাঝে নতুন আশার জন্ম দিয়েছে। স্থানীয় বাসিন্দারাও এ উদ্যোগকে সাধুবাদ জানিয়ে জানিয়েছেন, ধলাই নদী তার প্রাকৃতিক রূপ ফিরে পেতে শুরু করেছে, যা কৃষিকাজ, নৌযান চলাচল এবং দৈনন্দিন জীবনযাত্রায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। এই সম্মিলিত প্রচেষ্টায় নদী রক্ষা ও পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার পাশাপাশি, জনগণের মাঝে পরিবেশ সচেতনতা বৃদ্ধি পাচ্ছে বলেও মনে করছেন সচেতন নাগরিক সমাজ।

মন্তব্য

চন্দনাইশে স্বেচ্ছাশ্রমে সড়ক মেরামত করল এলাকাবাসী

চন্দনাইশে স্বেচ্ছাশ্রমে সড়ক মেরামত করল এলাকাবাসী

চট্টগ্রামের চন্দনাইশ উপজেলার দোহাজারী পৌরসভার ৫ নম্বর ওয়ার্ডস্থ হাছনদণ্ডী মাজিরপাড়া উত্তরপাড়ার আঞ্চলিক সড়কটি দীর্ঘ এক যুগের বেশি সময় ধরে সংস্কার না হওয়ায় বেহাল দশায় পরিণত হয়ে বড় বড় খানাখন্দ ও গর্তের সৃষ্টি হয়। এ অবস্থা দীর্ঘদিন ধরে চলতে থাকায় এলাকার যোগাযোগ ব্যবস্থা, জীবনযাত্রার মান এবং সার্বিক উন্নয়ন বাধাগ্রস্ত হয়ে পড়েছে।

বিশেষ করে বর্ষাকালে সামান্য বৃষ্টিতে কর্দমাক্ত হয়ে আরও বেশি দুর্ভোগের কারণ হয়ে ওঠে বলে জানান স্থানিয়রা। দোহাজারী-পৌরসভার মাজিরপাড়ার বৈলতলী সড়ক থেকে উত্তরপাড়ার আবদুল হক সওদাগরের দোকান পর্যন্ত ৮ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের সড়কটির দুই পাশে কয়েক হাজার পরিবার বসবাস করে।

যাতায়াতের বিকল্প কোনো সড়ক না থাকায় স্থানীয়রা এই সড়কটির ওপর নির্ভরশীল। এটি সংস্কার না হওয়ায় স্থানীয়দের জীবনযাত্রাকে দুর্বিষহ করে তুলেছে। সরেজমিন পরিদর্শনে স্থানীয়রা জানায়, এ সড়কে প্রতিদিন কয়েক হাজার মানুষের যাতায়াত।

একটু বৃষ্টিতে বড় বড় খানাখন্দে সড়কটি কাঁদা-পানিতে চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়ে। রিকশা, ভ্যান, সাইকেল, মোটরসাইকেল চলাচল দূরের কথা। পায়ে হেঁটে চলতেও ভোগান্তির শিকার হন বৃদ্ধ ও স্কুল-কলেজ পড়ুয়া শিক্ষার্থীরা। গর্ভবতী মহিলা ও জরুরি রোগী পরিবহন, কৃষকের উৎপাদিত শাক-সবজি পরিবহনে ভোগান্তির শেষ নেই।

স্থানীয়দের অভিযোগ, পৌর সভার প্রকৌশলী নাইশ উদ্দিন প্রতিশ্রুতি দিয়ে একাধিকবার সড়কটি মাপামাপি করলেও কোনো উন্নয়ন কাজ হয়নি দোহাজারী পৌরসভার ৫ নম্বর ওয়ার্ডের আগামী দিনের সম্ভাব্য কাউন্সিলর পদপ্রার্থী বিএনপি নেতা তছলিম উদ্দিন জানান, ‘সড়কটি সংস্কারের জন্য এলাকাবাসী অনেকবার আবেদন করেছে। অথচ কোনো কাজ হয়নি। পশ্চিম হাছনদণ্ডী এলাকার মানুষের এই ভোগান্তি যেন নিয়তি হয়ে দাড়িয়েছে তাই নিজেস্ব অর্থায়নে স্বেচ্ছামর্মে সড়কটি চলাচলের উপযোগী করার উদ্বোগ নিয়েছেন এলাকাবাসী।

এ বিষয়ে সরাসরি যোগাযোগ করা হলে দোহাজারী পৌরসভার সহকারী প্রকৌশলী মোহাম্মদ নাঈম উদ্দি দৈনিক বাংলাকে বলেন, ‘জনদুর্ভোগ এবং জনগুরুত্ব বিবেচনা করে দোহাজারী পৌরসভার অবকাঠামোগত উন্নয়ন কর্মকাণ্ডগুলো পরিচালিত হচ্ছে। উত্তরপাড়া মাজিরপাড়া সড়কটির বিষয়ে আমাদের নজরে আছে। ভবিষ্যতে বরাদ্দ আসলে প্রথমে ওই সড়কটির আর সিসি ঢ়ালাই দ্বারা উন্নয়ন করা হবে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
The crowd is growing every day to see the sight of Padmabil in Kotalipara

কোটালীপাড়ায় পদ্মবিলের অপরূপ দৃশ্য দেখতে প্রতিদিনে ভিড় বাড়ছে

কোটালীপাড়ায় পদ্মবিলের অপরূপ দৃশ্য দেখতে প্রতিদিনে ভিড় বাড়ছে

গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়ার মুশরিয়া বিলে চোখ যত দূর যায়, শুধু লাল-গোলাপি পদ্ম ফুলের সমারোহ। প্রকৃতির এ অনন্য সৌন্দর্য উপভোগ করতে প্রতিদিন ভিড় করছেন হাজারও দর্শনার্থী। বিলজুড়ে প্রস্ফুটিত ফুলে মুগ্ধ হয়ে কেউ ছবি তুলছেন, কেউবা নৌকায় ভেসে উপভোগ করছেন পদ্মবিলের অপরূপ দৃশ্য। পদ্মবিল যেন পদ্ম ফুলের রঙিন উৎসবে মেতে উঠেছে।

কোটালীপাড়া উপজেলা সদর থেকে প্রায় ১৮ কিলোমিটার উত্তর-পূর্বে রামশীল ইউনিয়নের মুশরিয়া, কাফুলাবাড়ি ও জহরের কান্দি গ্রাম ঘিরে বিস্তৃত এ পদ্মবিল। তবে সবার কাছে এটি পরিচিত মুশরিয়া পদ্মবিল নামেই।

বর্ষা মৌসুম এলে মুশরিয়া, জহরের কান্দি ও কাফুলাবাড়ি এলাকার ৪টি ঘাটে নৌকা সাজিয়ে রাখেন মাঝিরা। দর্শনার্থীরা এসে সেই নৌকায় ওঠে বিলের বুকচিরে ঘুরে বেড়ান পদ্ম ফুলের কোলঘেঁষে।

স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, একসময় বর্ষা মৌসুমে এই বিলে আউশ-আমন ধানের আবাদ হতো। পরে উৎপাদন বেশি হওয়ায় ইরি-বোরো ধানের চাষ শুরু হয়। বর্ষাকালে চাষাবাদ বন্ধ থাকায় মানুষ তখন শাপলা ফুল ও মাছ ধরে জীবিকা নির্বাহ করতেন।

প্রায় ১৫ বছর আগে ভক্ত মধু নামে এক ব্যক্তির জমিতে শাপলার চেয়ে বড় আকৃতির গোলাপি ফুল ফোটে। প্রথমে এটিকে তেমন গুরুত্ব দেওয়া হয়নি। কিন্তু বছর দুই যেতেই ফুলটি আশপাশের জমিতে ছড়িয়ে পড়ে। কয়েক বছরের মধ্যেই পুরো বিল পদ্ম ফুলে ভরে যায়। তখন থেকেই বর্ষাকালে বিলজুড়ে পদ্ম ফুল দেখতে ভিড় জমাতে শুরু করেন আশপাশের মানুষ। প্রায় হাজার বিঘার জলাভূমির এই পদ্মবিল দেখতে ছুটে আসেন দেশের নানা প্রান্তের পর্যটকরা।

শনিবার সকালে সরেজমিন পদ্মবিল ঘুরে দেখা যায়, দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে দর্শনার্থীদের ঢল নেমেছে এখানে। বরিশালের উজিরপুর থেকে স্ত্রীকে সাথে নিয়ে এখানে ঘুরতে আসা আরিফুল ইসলাম জানান, ছবিতে পদ্ম ফুল অনেক দেখেছি, কিন্তু এত বিশাল জায়গাজুড়ে পদ্ম ফোটে তা কল্পনাও করিনি। এখানে এসে মনে হচ্ছে যেন ফুলের সমুদ্রে ভাসছি।

আগৈলঝাড়া উপজেলা থেকে আসা গৃহবধূ সুনিতা বিশ্বাস ও কলেজ ছাত্রী অনিন্দিতা বলেন, আমরা তো এতদিন জানতাম না আমাদের কাছেই এত সুন্দর একটি পদ্মবিল আছে। এখানে এসে খুব আনন্দিত। তবে ভালো কোনো ব্যবস্থা নেই। বৃষ্টি হলে ভিজতে হয়। কোনো ঘাট নেই। নৌকায় উঠতে কষ্ট হয়।

কোটালীপাড়ার ক্লিনিক ব্যবসায়ী মন্টু বাইন বলেন, সুযোগ পেলেই বর্ষা মৌসুমে আমরা এখানে ঘুরতে আসি। তবে পদ্মবিলকে একটি স্থায়ী পর্যটনকেন্দ্র হিসেবে গড়ে তুলতে সরকারি উদ্যোগ নেওয়ার দাবি জানাই।

পদ্মবিল ঘুরিয়ে দেখানোর প্রধান ভরসা মাঝিরা। প্রতিদিন কাকডাকা ভোর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত দর্শনার্থীদের নিয়ে ঘুরিয়ে বেড়ান তারা। মাঝি নিখিল বাড়ৈ বলেন, ‘আগে বর্ষায় মাছ ধরে সংসার চলত। এখন মানুষ পদ্ম দেখতে আসে, দর্শনার্থীদের ঘুরিয়ে ভালো আয় হয়। আমাদের জীবন বদলে গেছে।’

মুসরিয়া ঘাটের আরেক মাঝি সনাতন বৈদ্য বলেন, পদ্মবিলের মাঝখানে একটি গঙ্গা মন্দির আছে। সরকারিভাবে মন্দিরটির সংস্কার ও সৌন্দর্যবর্ধন করা গেলে পদ্মবিল আরও দর্শনীয় হয়ে উঠবে। এখানে একটি মনোরম গোল ঘর নির্মাণ করলে দর্শনার্থীরা বসে বিশ্রাম নিতে পারবেন। একটি পাবলিক টয়েলেট ও ঘাট প্রয়োজন।

কোটালীপাড়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. মাসুম বিল্লাহ বলেন, কয়েকদিন আগে উপজেলা প্রশাসনের কর্মকর্তারা মুশরিয়া পদ্মবিল থেকে ঘুরে এসেছি। পদ্মবিলকে ঘিরে পর্যটকদের আগ্রহ দিন দিন বাড়ছে। আমরা এটিকে একটি সম্ভাবনাময় পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে দেখছি। নৌকা ঘাট, অবকাঠামো উন্নয়ন এবং গঙ্গা মন্দির সংস্কারের বিষয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করা হবে। প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নিলে এই পদ্মবিল স্থানীয় অর্থনীতি ও সংস্কৃতির জন্য বড় অবদান রাখতে পারবে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
July coup is not just movement of the movement not just the movement Home adviser

জুলাই অভ্যুত্থান কেবল আন্দোলন নয়, ন্যায় প্রতিষ্ঠার সংগ্রাম: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

জুলাই অভ্যুত্থান কেবল আন্দোলন নয়, ন্যায় প্রতিষ্ঠার সংগ্রাম: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেছেন, জুলাই গণঅভ্যুত্থান কেবল একটি আন্দোলন নয়, অন্যায়ের বিরুদ্ধে দাঁড়িয়ে সত্য ও ন্যায় প্রতিষ্ঠার সংগ্রাম। এই আন্দোলন গণমানুষের প্রত্যাশাকে একত্র করে জাতিকে নতুন পথের দিশা দিয়েছে। তিনি শনিবার বিকালে মুন্সীগঞ্জ লৌহজং উপজেলার পদ্মা সেতুর মাওয়া প্রান্তে অঙ্কিত গ্রাফিতি ‘জুলাই বীরত্ব ও জুলাই আত্মত্যাগ’ উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন।

এ সময় তিনি আরও বলেন, জুলাইয়ে গণঅভ্যুত্থানের চেতনা, আত্মত্যাগ ও বীরত্ব আগামী প্রজন্মের মাঝে ছড়িয়ে দিতে হবে। জুলাই গণঅভ্যুত্থানের চেতনা ধারণ করে তরুণরা সত্য, ন্যায়, স্বাধীনতা ও গণতন্ত্রের চেতনায় উজ্জীবিত হবে।

জানা গেছে, জুলাই গণঅভ্যুত্থানের বীরত্বগাঁথা ধরে রাখতে বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষ এবং সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয় দেশের গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামো পদ্মা সেতুর দুই প্রান্তে এই চিত্রকর্ম করার উদ্যোগ গ্রহণ করেছে।

তিনি আরও বলেন, জুলাই গণঅভ্যুত্থান ও তারুণ্যের উৎসব ২০২৫ উদযাপন উপলক্ষে পদ্মা সেতুর উভয় প্রান্তের ম্যুরালে ইতিহাসভিত্তিক এই গ্রাফিতি অঙ্কন করা হয়েছে। এটি কেবল একটি উদ্বোধনী অনুষ্ঠান নয়, বরং ইতিহাসকে নতুন প্রজন্মের কাছে পৌঁছে দেওয়ার এক অনন্য প্রয়াস। জুলাই বীরত্ব ও জুলাই আত্মত্যাগ নামের এই গ্রাফিতি আমাদের মনে করিয়ে দেবে স্বাধীনতা ও গণতন্ত্রের জন্য তরুণ সমাজের আত্মত্যাগের কথা।’

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, রেল মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. ফাহিমুল ইসলাম, সেতু বিভাগের সচিব মোহাম্মদ আব্দুর রউফ, মুন্সীগঞ্জের জেলা প্রশাসক ফাতেমা তুল জান্নাত, শরীয়তপুরের জেলা প্রশাসক তাহাসিনা বেগম, মুন্সীগঞ্জের পুলিশ সুপার মুহম্মদ শামসুল আলম সরকার, শরীয়তপুরের পুলিশ সুপার মো. নজরুল ইসলাম ও ঢাকা রেঞ্জের ডিআইজি রেজাউল করিম মল্লিক প্রমুখ।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Graffiti "July Heroism" in memory of martyrs in the mass uprising of the students in July and inaugurated July

জুলাই ছাত্রজনতার গণঅভ্যুত্থানে শহীদের স্মরণে অঙ্কিত গ্রাফিতি “জুলাই বীরত্ব” ও “জুলাই আত্মত্যাগ" এর উদ্বোধন

জুলাই ছাত্রজনতার গণঅভ্যুত্থানে শহীদের স্মরণে অঙ্কিত গ্রাফিতি “জুলাই বীরত্ব” ও “জুলাই আত্মত্যাগ

গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাননীয় উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল মোঃ জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী (অব.) জুলাই ছাত্রজনতার গণঅভ্যুত্থানে শহীদের স্মরণে পদ্মা সেতুর মাওয়া ও জাজিরা প্রান্তে অঙ্কিত বিশেষ গ্রাফিতি “জুলাই বীরত্ব” ও “জুলাই আত্মত্যাগ” এর শুভ উদ্বোধন করেন। এ সময় উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সচিব জনাব মোঃ ফাহিমুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন। এছাড়াও উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সেতু বিভাগের সচিব (রুটিন দায়িত্ব), মুন্সিগঞ্জ ও শরীয়তপুরের জেলা প্রশাসক, মুন্সিগঞ্জ ও শরীয়তপুরের পুলিশ সুপার, সেতু বিভাগ, বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষ, পদ্মা সেতু সাইট অফিসের কর্মকর্তাগণ এবং ইলেকট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়ার গণমাধ্যমকর্মীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের শুরুতেই মাননীয় উপদেষ্টা মহোদয় গভীর শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করেন জুলাই গণঅভ্যুত্থানে স্বৈরাচারের শৃঙ্খল থেকে জাতিকে মুক্ত করার আন্দোলনে আত্মোৎসর্গকারী সকল শহীদকে। তাঁদের রুহের মাগফিরাত কামনা এবং তাঁদের পরিবার-পরিজনের প্রতি গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করেন। তিনি গণঅভ্যুত্থানে আহতদের দ্রুত আরোগ্য কামনা করেন।

জুলাই পুনর্জাগরণ ও তারুণ্যের উৎসব ২০২৫ উদ্‌যাপন উপলক্ষ্যে পদ্মা সেতুর উভয় প্রান্তের ম্যুরাল চত্বরে জুলাই বিপ্লবের বীরত্ব ও আত্মত্যাগকে মূল উপজীব্য করে ঐতিহাসিক ঘটনাকে স্মরণীয় করে রাখার উদ্দেশ্যে মাননীয় সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা জনাব মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান-এর নির্দেশনা এবং মাননীয় সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী-এর পরামর্শ অনুযায়ী গ্রাফিতি অঙ্কন করা হয়েছে। এজন্য তিনি মাননীয় সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা এবং মাননীয় সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মহোদয়কে বিশেষ ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন এবং সেতু বিভাগ, বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষ এবং গ্রাফিতি অঙ্কন শিল্পিদের প্রতি আন্তরিক কৃতজ্ঞতা জানান।

তিনি বলেন, এই প্রজন্ম ও আগামীর প্রজন্মকে জানতে হবে-জুলাইয়ের সেই গণঅভ্যুত্থান কেবল একটি আন্দোলন নয়, বরং ছিল অন্যায়ের বিরুদ্ধে দাঁড়িয়ে সত্য ও ন্যায় প্রতিষ্ঠার সংগ্রাম। ছাত্রজনতার নেতৃত্বে সেই আন্দোলন গণমানুষের প্রত্যাশাকে একত্রিত করে জাতিকে নতুন দিশা দিয়েছিল। আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, এ ধরণের উদ্যোগ তরুণ সমাজকে অনুপ্রাণিত করবে সত্য, ন্যায়, স্বাধীনতা ও গণতন্ত্রের চেতনায় উজ্জীবিত হতে।

তিনি আরও বলেন যে আমাদের দায়িত্ব হবে তাঁদের এ ত্যাগকে শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করা এবং একইসাথে দেশকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য তাঁদের আদর্শকে ধারণ করা। শহীদদের স্বপ্নের বাংলাদেশ গড়ে তুলতে তিনি সকলকে আহবান জানান, যেই বাংলাদেশে থাকবে ন্যায়, সমতা ও মানবিকতার অবিচল প্রতিশ্রুতি।

মন্তব্য

p
উপরে