ভোর হলেই জমে ওঠে পটুয়াখালীর বড় মৎস্য অবতরণ কেন্দ্র আলিপুর-মহিপুর ঘাট। রাতভর মাছ ধরে বড় ট্রলার গভীর সমুদ্র থেকে ফিরছে। পন্টনে নোঙর করছে একের পর এক ট্রলার, লেবাররা মাছ উঠানোর জন্য প্রস্তুত, আড়তদাররা ব্যস্ত হিসাব কষতে আর পাইকাররা ব্যস্ত কত দ্রুত মাছ কিনে ঢাকায় পাঠানো যায়। তবে এ আড়তগুলোর ব্যস্ততা সারা বছর থাকে কিন্তু বর্তমান মাছের পরিমাণ বাড়লেও দেখা নেই বড় ইলিশের। মনকে মন উন্মুক্ত ডাকে মাছ বিক্রি হচ্ছে যার ওজন ৩০০ থেকে পাঁচশো গ্রাম। এদিকে, বড় ও মাঝারি আকারের ইলিশের দাম সাধারণ ক্রেতাদের ধরাছোঁয়ার বাইরে। তবে, ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) তথ্য অনুযায়ী, এবার ইলিশের দাম কেজিপ্রতি ৯০০ থেকে ২২০০ টাকার মধ্যে। গত বছর একই সময় এই দাম ছিল ৮০০ থেকে ১৬০০ টাকার মধ্যে।
বন্দরে ঘুরে দেখা যায়, বন্দরে মাছ বিক্রি হয় ৩০ থেকে ৩৫টি আড়তে, যার প্রতিটি আড়তে আবার ৩-৪ টি ট্রলারে মাছ বিক্রি করে। এ ট্রলারগুলো মূলত এ বন্দরের নয়, কিছু এ বন্দরের থাকলেও বাকিগুলো চট্টগ্রাম কক্সবাজার, বাঁশখালী, ভোলা, নোয়াখালী, সন্দীপ, হাতিয়াসহ দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে এসে এখানে মাছ বিক্রি করেন।
যে কারণে যখন সমুদ্রে মাছ দেখা যায় তখন হাঁকডাকে মুখর থাকে এ বন্দর। তবে অনেক জেলেরা বড় মাছ না পেয়ে হতাশ, ছোট মাছ পরিমাণে বেশি পেলেও আর্থিকভাবে লাভবান কম হয়। যে কারণে সব জেলেদের আকাঙ্ক্ষা বড় মাছ শিকার করার।
জেলেরা বলছে, বেশ কয়েক বছর বড় মাছ কমে আসছে। আবার সমুদ্রে অবৈধ ট্রলিং ট্রলার চলার কারণে মাছ অনেকটা কমে আসছে। তবে বর্তমানে কিছু ট্রলিং এর ওপরে প্রশাসন নজরদারি বাড়ানোর কারণে ট্রলিং বন্ধের পথে তাই কিছু মাছের আবার দেখা মিলছে।
আলীপুর মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রের মৎস্য ব্যবসায়ী মো. রাসেল জানায়, বর্তমানে সমুদ্রের জেলেরা বড় মাছ কম পায় ছোট মাছ বেশি পায় যার ওজন ৩০০ থেকে ৪০০ গ্রাম। আর এ ছোট মাছগুলোর দাম মন প্রতি ১৫ হাজার ৫০০ থেকে ২০ হাজার টাকা পর্যন্ত।
মাছগুলো এক কেজি পরিমাণ হইতে ৫ থেকে আটটি মাছ দরকার হয়। তবে মার্কেটে এক কেজি ৮০০ গ্রাম, ৭০০ গ্রামের মাছও পাওয়া যায় তবে পরিমাণে খুবই কম।
ইউনুস নামের আর এক ব্যবসায়ী জানান, ‘আলিপুর মৎস্য অবদান কেন্দ্রে অনেক মাছের দেখা মিলছে। তবে সবগুলো মাছ জাটকা এবং অন্যান্য সামুদ্রিক মাছ। ইলিশ বড় মাছের পরিমাণ খুবই সামান্য, কে আমি কিছু নরম (সামান্য পচা) মাছ কিনেছি ২৫০ টাকা কেজি। আমাদের এ বন্দরের বড় মাছগুলো অনেক সুস্বাদু হয়, বড় মাছের চাহিদাও বেশি তবে বড় মাছের এখন দেখা নেই। যখন সাগরে টলিং চলছে তখন কোনো ধরনের মাছ পাইনি জেলেরা।’
জেলেদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ১ কেজি ওজনের ইলিশের মন এক লাখ টাকার ওপরে বিক্রি হয়েছে। ৭-৮ শো গ্রামের ওজনের ইলিশ বিক্রি হয়েছে ৮০ থেকে ৮৫ হাজার টাকায়। ৫-৬ শো গ্রামের ওজন ইলিশ বিক্রি হয়েছে ৬০ থেকে ৭৫ হাজার টাকা পর্যন্ত। বেশিরভাগ ট্রলার ১০ থেকে ৫০ মন পর্যন্ত মাছ নিয়ে ঘাটে ফিরেছে।
আলীপুর মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রের আড়তদার মো. কামাল ব্যাপারী জানান, আলীপুর মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে মোট ৩৫টি মৎস্য আড়ত রয়েছে। যার প্রতিটিতে দৈনিক গড়ে ২-৩টি ট্রলার মাছ বিক্রি করে। বর্তমানে প্রতিটি ট্রলার মাছ নিয়ে ঘাটে ফিরছে কিন্তু কোনো ট্রলারে বড় মাছের দেখা নেই। একসময়ে জেলেরা উপকূলের কাছাকাছি মাছ পেত কিন্তু এখন উপকূলের বেশিরভাগ স্থানে চর পরার কারণে মাছের অভায়শ্রম পরিবর্তন হয়েছে। যেটা বড় মাছ না পাওয়ার অনেক বড় কারণ।
উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা অপু সাহা বলেন, সাম্প্রতিক সময় আমরা লক্ষ্য করছি জেলেদের জালে বেশিরভাগ ছোট ইলিশ ধরা পড়ছে। আবহাওয়া জনিত কারণে জেলেরা অনেক সময় গভীর সমুদ্র যেতে পারে না, যে কারণে ছোট মাছগুলো বেশি ধরা পড়ছে। গভীর সমুদ্র যখন জেলেরা যেতে পারবে তখন আরো বড় মাছের দেখা মিলবে। জাটকা ইলিশের অবরোধকালীন সময় হলো পহেলা নভেম্বর থেকে ৩০ জুন পর্যন্ত। তাই বর্তমানে জাটকা ইলিশের বৈধতা রয়েছে।
অপরাধ নিয়ন্ত্রণে রাজধানীর মোহাম্মদপুর থানার বিভিন্ন অপরাধ প্রবণ এলাকায় বিশেষ অভিযান চালিয়ে বিভিন্ন অপরাধে জড়িত ১০ জনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) মোহাম্মদপুর থানা পুলিশ।
শনিবার ডিএমপির মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশন্স বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার মুহাম্মদ তালেবুর রহমান স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলো- মো. দুলাল মিয়া (২৭), গোলাম রাব্বি ওরফে বাপ্পি (১৯), মো. শাকিল হাওলাদার (২৫), মো. বাপ্পি (৩০), মো. হৃদয় হোসেন (৩০), মো. বিজয় (১৮), মো. ইজাজুল হোসেন (১৮), মো. কামাল হোসেন (৩২), মো. বাবু ওরফে ছোট বাবু (৩০) ও মো. সুমন (৩২)।
এতে বলা হয়, গত শুক্রবার দিনব্যাপী বিশেষ অভিযান চালিয়ে মোহাম্মদপুর থানার বিভিন্ন স্থান থেকে ১০ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় তাদের হেফাজত থাকা দুটি সামুরাই উদ্ধার করা হয়।
গ্রেপ্তারকৃতদের মধ্যে রয়েছে নিয়মিত মামলার আসামি, দস্যুতা মামলার আসামি, পরোয়ানাভুক্ত আসামি ও বিভিন্ন অপরাধে জড়িত অপরাধী।
গ্রেপ্তারকৃতদের আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।
রাজধানীর বনানীর একটি বাসা থেকে চুরি যাওয়া ২৪ লাখ সাড়ে ৮৪ হাজার টাকা, মোটরসাইকেল এবং দুইটি মোবাইল ফোনসহ মো. কাউছার আহমেদ (২২) নামে এক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি)।
গত শুক্রবার রাত পৌঁনে ১২টার দিকে মানিকগঞ্জ বাসস্ট্যান্ড এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করে ডিএমপির বনানী থানা পুলিশ।
শনিবার ডিএমপির মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশন্স বিভাগের উপ-কমিশনার মুহাম্মদ তালেবুর রহমান স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়, গত ৯ সেপ্টেম্বর ব্যবসায়ী মুস্তাজিরুল শোভন ইসলামের বনানীর বাসায় চুরি হয়। হ্যান্ড সুটকেসে থাকা ব্যবসায়িক কাজের জন্য রাখা ৩০ লাখ টাকা চোর চুরি করে নিয়ে যায়। পরে ১১ সেপ্টেম্বর ভিক্টিম মুস্তাজিরুল বাদী হয়ে বনানী থানায় একটি চুরির মামলা দায়ের করেন।
এতে আরও বলা হয়, আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে তদন্তকারী দল দ্রুত চুরির সাথে জড়িত ব্যক্তির পরিচয় ও অবস্থান শনাক্ত করে। পরবর্তীতে মানিকগঞ্জে অভিযান চালিয়ে কাউছারকে গ্রেপ্তার করা হয়। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে সে চুরির ঘটনা স্বীকার করেছে।
গ্রেপ্তারকৃতের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। পাশাপাশি মামলাটি তদন্তাধীন রয়েছে বলেও বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।
রাজধানী ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনকারীদের বিরুদ্ধে গত দুইদিনে অভিযান চালিয়ে ৩ হাজার ৫৪১টি মামলা করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) ট্রাফিক বিভাগ। এছাড়াও অভিযানকালে ৫৯৫ গাড়ি ডাম্পিং ও ৩১৫টি গাড়ি রেকার করা হয়েছে।
শনিবার ডিএমপির মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশন্স বিভাগের উপ-কমিশনার মুহাম্মদ তালেবুর রহমান স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, গত বৃহস্পতিবার ও শুক্রবার ডিএমপির ট্রাফিক বিভাগ কর্তৃক রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে এসব মামলা করা হয়।
ঢাকা মহানগর এলাকায় ট্রাফিক শৃঙ্খলা রক্ষায় ডিএমপির ট্রাফিক বিভাগের অভিযান অব্যাহত থাকবে বলেও বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়।
আগামী জাতীয় নির্বাচন হবে কঠিন লড়াইয়ের- এমন মন্তব্য করে বিএনপির সিলেট বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক জি. কে. গউছ বলেছেন, আওয়ামী লীগ ক্ষমতা হারালেও তাদের বীজ দেশে রয়ে গেছে, যা বিএনপির বিরুদ্ধে কাজ করছে। তবে জনগণের ভালোবাসা যদি বিএনপির সঙ্গে থাকে, দেশি-বিদেশি কোনো ষড়যন্ত্রই দলকে দমিয়ে রাখতে পারবে না। শনিবার দুপুরে কুলাউড়া বালিকা উচ্চবিদ্যালয় মাঠে উপজেলা বিএনপির দ্বিবার্ষিক সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
জি. কে. গউছ বলেন, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান যে ৩১ দফা কর্মসূচি দিয়েছেন, সেটিই জাতির মুক্তির রক্ষাকবচ। দুই বছর আগেই তিনি ভবিষ্যতের চিত্র জাতির সামনে তুলে ধরেছিলেন। বিএনপি কাউন্সিলের মাধ্যমে নতুন নেতৃত্ব সৃষ্টি করছে, এই নেতৃত্বই ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সব ষড়যন্ত্র প্রতিহত করবে।
তিনি আরও বলেন, যে জাতি গণতন্ত্রের জন্য লড়াই করেছে, যে জাতি নিজের অধিকারের জন্য বুক পেতে দিয়েছে, সেই জাতিকে কোনো শক্তিই দমাতে পারেনি, পারবেও না। বিএনপি আজও সারাদেশের মানুষের হৃদয়ের মণিকোঠায়।
উপজেলা বিএনপির আহবায়ক ও প্রধান নির্বাচন কমিশনার মো. রেদওয়ান খানের সভাপতিত্বে ও জেলা বিএনপির সদস্য সচিব আব্দুর রহিম রিপনের সঞ্চালনায় প্রধান বক্তা ছিলেন বিএনপির সিলেট বিভাগের সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক মিফতাহ সিদ্দিকী।
বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ও সাবেক এমপি এম নাসের রহমান, জেলা বিএনপির আহবায়ক ফয়জুল করিম ময়ূন, সদস্য অ্যাডভোকেট আবেদ রাজা, সাবেক সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমানসহ জেলা ও উপজেলা নেতারা। প্রয়াত নেতাদের স্মরণে শোক প্রস্তাব পাঠ করেন বহির্বিশ্ব জাতীয়তাবাদী ফোরামের সভাপতি ড. সাইফুল আলম চৌধুরী।
ময়মনসিংহের ভালুকায় দুটি যাত্রীবাহী বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে দুই হেলপার নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন অন্তত ১৫ জন। শনিবার সকাল সাড়ে ৭টার দিকে উপজেলার ভরাডোবা তাফরিদ কটন মিলের সামনে ময়মনসিংহগামী সড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
স্থানীয়রা জানান, ময়মনসিংহগামী আয়ান রিয়ান পরিবহনের একটি বাসের সঙ্গে উল্টো দিক থেকে আসা শ্যামলী বাংলা পরিবহনের একটি বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে ঘটনাস্থলেই অন্তত ১৫ জন আহত হন। গুরুতর অবস্থায় দুইজনকে হাসপাতালে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাদের মৃত ঘোষণা করেন।
নিহতরা হলেন হালুয়াঘাট কড়ইকান্দার নুরুল আমিনের ছেলে শরীফ মিয়া (২১) এবং ময়মনসিংহের বলাশপুর গ্রামের আমিনুল ইসলামের ছেলে নিরব (১৫)।
ভরাডোবা হাইওয়ে থানার ওসি এবিএম মেহেদী মাসুদ জানান, নিহতদের মরদেহ উদ্ধার করে থানায় রাখা হয়েছে। আহতদের ভালুকা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে এবং গুরুতর কয়েকজনকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
সকল সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সংগীত ও নৃত্য শিক্ষক নিয়োগ বাতিলের দাবীতে রংপুরে মানবন্ধন সমাবেশ করেছে জাতীয় শিক্ষক ফোরাম। সংগঠনের জেলা ও মহানগর কমিটির উদ্যোগে শনিবার (১৩ সেপ্টেম্বর) সকালে নগরীর কাচারী বাজারে কর্মসূচীতে প্রধান অতিথি ছিলেন, ইসলামী আন্দোলন জেলা কমিটির সভাপতি এটিএম গোলাম মোস্তফা। জাতীয় শিক্ষক ফোরাম জেলা কমিটির সভাপতি আব্দুল আলিমের সভাপতিত্বে এতে বক্তব্য রাখেন, জাতীয় শিক্ষক ফোরাম মহানগরের সভাপতি আওলাদ হোসেন, মাইলস্টোন স্কুল এন্ড কলেজের সাবেক ধর্মীয় শিক্ষক এইচ এম হাবিবুর রহমান, রফিজ উদ্দিন মডেল মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মোজাম্মেল বিন আজাদ, ইসলামী আন্দোলন রংপুর জেলা শাখার সহ প্রচার ও দাওয়াহ বিষয়ক সম্পাদক মুহাঃ লিয়াকত বিন সিদ্দিক, জাতীয় শিক্ষক ফোরাম জেলা শাখার সেক্রেটারী মুহাঃ মশিউর রহমান।
এ সময় বক্তারা বলেন, ধর্মীয় শিক্ষা মানুষের মধ্যে নৈতিকতা ও মূল্যবোধ তৈরী করে। একজন শিশু সেই শিক্ষা পেলে ছোট বয়স থেকেই তার সৎ আচারণের ভিত্তি গড়ে উঠে। ফলে ভবিষ্যতে তারা যখন নেতৃত্বে যাবে, তাদের মাধ্যমে ন্যায় ভিত্তিক সমাজ গড়ে উঠবে। অপরদিকে সংগীত বা নৃত্য কখনো প্রতিষ্ঠানে আবশ্যিক বিষয় হতে পারে না। কেউ চাইলে তাদের সন্তানকে আলাদাভাবে এসব শিখাতে পারে। তাই প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ না দিয়ে সংগীত ও নৃত্য শিক্ষক নিয়োগ দেয়া কোনভাবেই মেনে নেয়া হবে না।
মন্তব্য