× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

বাংলাদেশ
Trawler in the Bay of Bengal is missing in a fisherman
google_news print-icon

বঙ্গোপসাগরে ঝড়ে ট্রলার ডুবি, এক জেলে নিখোঁজ

বঙ্গোপসাগরে-ঝড়ে-ট্রলার-ডুবি-এক-জেলে-নিখোঁজ

বঙ্গোপসাগরে ঝড়ের কবলে পড়ে ভোলার চরফ্যাশনের একটি মাছ ধরার ট্রলার ডুবে গেছে। এ ঘটনায় সাতজন জেলেকে জীবিত উদ্ধার করা হলেও একজন জেলে এখনও নিখোঁজ রয়েছেন।

‎সোমবার (১ সেপ্টেম্বর) রাত ১১টার দিকে বৈরি আবহাওয়ার কারণে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

নিখোঁজ জেলের নাম মো. মিজানুর রহমান (৩১)। তিনি উপজেলার হাজারীগঞ্জ ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা রহিজলের ছেলে।

‎ট্রলারের মালিক খোরশেদ মাঝি জানান, গত রবিবার (৩১ আগস্ট) সন্ধ্যায় আটজন জেলেকে নিয়ে সাগরে মাছ ধরতে বের হন তারা। জাল ফেলার পর সেটি তুলতে গেলে সোমবার রাত ১১ টার দিকে হঠাৎ ঝড় শুরু হয়। ঝড়ের কবলে পড়ে ট্রলারটি ডুবে যায়। পরে অন্য ট্রলারের সহায়তায় সাতজনকে উদ্ধার করা সম্ভব হলেও মিজানুরকে আর খুঁজে পাওয়া যায়নি।

‎নিখোঁজ জেলের খবরে তার পরিবারে নেমে এসেছে শোকের ছায়া। স্ত্রী-সন্তান, মা-বাবা ও স্বজনরা এখন তাকিয়ে আছেন সাগরের দিকে হয়তো কোনো এক অলৌকিক ভরসায় ফিরবেন তাদের মিজানুর।

‎সামরাজ ঘাটের ব্যবসায়ী আলাউদ্দিন পাটোয়ারী জানান, বিষয়টি উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তাকে অবহিত করা হয়েছে।

‎চরফ্যাশন উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা জয়ন্ত কুমার অপু বলেন, খবর পেয়ে আমরা খোঁজখবর নিচ্ছি। নিখোঁজ জেলেকে উদ্ধারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

মন্তব্য

আরও পড়ুন

বাংলাদেশ
Bulbul announced the election of the BCB director

বিসিবির পরিচালক পদে নির্বাচন করার ঘোষণা দিলেন বুলবুল

বিসিবির পরিচালক পদে নির্বাচন করার ঘোষণা দিলেন বুলবুল

বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) পরিচালক পদে নির্বাচনে লড়ার ঘোষণা দিলেন বর্তমান সভাপতি ও সাবেক অধিনায়ক আমিনুল ইসলাম বুলবুল। আজ মঙ্গলবার (২ সেপ্টেম্বর) সিলেট জেলা স্টেডিয়াম পরিদর্শন শেষে তিনি জানান, দেশের প্রয়োজনে আরো কাজ করার লক্ষ্যেই তার এই সিদ্ধান্ত। বুলবুল বলেন, ‘অক্টোবরের প্রথম সপ্তাহে আমরা নির্বাচন করব। একটা সঠিক নির্বাচন হবে। এখানে সভাপতি নির্বাচিত হয় না, পরিচালকরা নির্বাচিত হন। সেটা প্রথম লক্ষ্য এবং সেখানে থাকার চেষ্টা করব।’

বুলবুল বলেন, ‘দেশের ক্রিকেটের উন্নয়নে আরো বেশি ভূমিকা রাখার ইচ্ছা থেকেই আমি নির্বাচনে দাঁড়াচ্ছি। গত তিন মাস জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের মনোনয়নে সভাপতির দায়িত্ব পালন করেছি। তবে এবার সরাসরি নির্বাচন করেই ক্রিকেট বোর্ডের সঙ্গে যুক্ত হয়ে দেশের প্রয়োজনে কাজ করতে চাই।’

এর আগে গত ২৮ আগস্টও দেশের ক্রিকেটের জন্য কাজ চালিয়ে যাওয়ার আগ্রহের কথা জানিয়েছিলেন তিনি। সে সময় বুলবুল বলেন, ‘আমার ব্যক্তিগত যে ইচ্ছা… আমি হঠাৎ করে এখানে এসেছি এবং একটা দায়িত্ব নিয়েছি। আমার স্থায়ী সব কিছু ছিল (আইসিসিতে)। দেশের জন্য সব ছেড়ে এসেছি। যত দিন সম্ভব দায়িত্ব পালন করেছি। এরপর সিদ্ধান্ত আর আমার হাতে নেই।’

আগামী ৪ সেপ্টেম্বর অনুষ্ঠিত হবে বিসিবির পরিচালনা পর্ষদের নির্বাচন।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
How is Bangladesh hitting so many sixes?

কীভাবে এত এত ছক্কা মারছে বাংলাদেশ?

কীভাবে এত এত ছক্কা মারছে বাংলাদেশ?

ছক্কা, ছক্কা আর ছক্কা…বাংলাদেশ দল এখন প্রচুর ছক্কা মারে। সাম্প্রতিক সময়ে ক্রিকেট থেকে একটু দূরে থাকলে কথাটা শুনে একটু খটকাই লাগতে পারে যে কারও। বাংলাদেশ কি সত্যিই এত বেশি ছক্কা মারে যে তা আবার আলাদা করে বলারও মতো? হ্যাঁ, ঘটনা আসলেই তা–ই।

পরিসংখ্যান দেখুন, এ বছর টি–টোয়েন্টিতে ছক্কা মারায় টেস্ট খেলুড়ে দেশের মধ্যে তৃতীয় ২২ ম্যাচে ১০৯ ছক্কা মেরেছে বাংলাদেশ। ওয়েস্ট ইন্ডিজ ২০ আর পাকিস্তান ২৫ ম্যাচ খেলে মেরেছে ১৩০টি ছক্কা।

দল হিসেবে তো বটেই, বাংলাদেশের এখনকার ব্যাটসম্যানরা ব্যক্তিগতভাবে এগিয়ে ছক্কা মারার রেকর্ডের দিক থেকেও। গত বছর বাংলাদেশ ২৪ ম্যাচে ১২২টা ছক্কা মেরেছিল—সেটিই ছিল কোনো পঞ্জিকাবর্ষে বাংলাদেশের প্রথমবারের মতো এক শর বেশি ছক্কা মারার ঘটনা। কিন্তু ওই রেকর্ড ভেঙে যাওয়া এখন সময়ের ব্যাপারই বলা যায়। এ বছর এখন পর্যন্ত ১৪ ম্যাচেই ১০৯টি ছক্কা মেরেছে বাংলাদেশ। দুই বছর ধরে বাংলাদেশের এত ছক্কা মারার কারিগরদের মধ্যে দুজন তো কাল নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে দ্বিতীয় ম্যাচে ছক্কা মারার তালিকার ওপরে ওঠা নিয়ে কাড়াকাড়িই করলেন একরকম!

এক পঞ্জিকাবর্ষে এত দিন বাংলাদেশের হয়ে সর্বোচ্চ ছক্কা ছিল জাকের আলির। ২০২৪ সালে ১৭ ইনিংসে ২১ ছক্কা মেরেছিলেন। তাঁর রেকর্ড কাল ফল মেকেরিনের বলে ছক্কা মেরে ভেঙে দেন পারভেজ হোসেন। সেটিই ছিল তাঁর ইনিংসের একমাত্র ছক্কা, এরপর আউট হয়ে যান।

তখনো ক্রিজে তাঁর উদ্বোধনী জুটির সঙ্গী তানজিদ অপরাজিত। তানজিদ ম্যাচটা শুরু করেছিলেন ২১ ছক্কা নিয়ে, তাঁকেও হাতছানি দিয়ে ডাকছিল রেকর্ড। পারভেজ আউট হওয়ার পর টানা দুই ছক্কায় তাঁকে ছাড়িয়ে যান তানজিদ। ম্যাচ শেষ হওয়ার পর সংবাদ সম্মেলনেও আসেন তানজিদ।

তাঁর কাছেই জানতে চাওয়া, ছক্কা মারার পরিকল্পনা নিয়েই কি মাঠে যান? তানজিদের উত্তর, ‘ও আর আমি স্বাভাবিক ব্যাটিং করি উইকেটে গেলে। উইকেট যে রকম আচরণ করে, কীভাবে উইকেট পারমিট করে, সেই অনুযায়ী কীভাবে খেলা যায়, তা ভাবি। দুজনের যোগাযোগটাও ভালো। আর ইন্টেন্টটা ভালো থাকে।’ তানজিদের সঙ্গে পারভেজের জুটিই এখন ওপেনিংয়ে বাংলাদেশের ভরসা। দুজন একসঙ্গে খেলছেন অনূর্ধ্ব–১৯ পর্যায় থেকেই। এখন তাঁরা জাতীয় দলেও থিতু হয়েছেন। দুজনের মধ্যে রসায়নের কথাটা আলাদা করেও বললেন তানজিদ, ‘দুজনে কথা বলে কী করলে ভালো হয়, কীভাবে পরিকল্পনা করলে, কোন বোলারকে আমরা টার্গেট করব। এ জিনিসগুলো আমার সঙ্গে ওর ভালো কথা হয়।’

টি–টোয়েন্টি ক্রিকেটে এখন আক্রমণাত্মক ক্রিকেটকে আপন করে নেওয়ার চেষ্টা করছে বাংলাদেশ। যেটির একটা ছাপ তো ছক্কার রেকর্ড দেখেও টের পাওয়া যায়। শরীরী ভাষা আর ক্রিকেটারদের কথাবার্তায়ও তা স্পষ্ট। এখন কি দল হিসেবে বাংলাদেশের ‘ইন্টেন্ট’ বদলে গেছে এই সংস্করণে?

তানজিদের উত্তর, ‘আমাদের পুরো দলকে একদম স্বাধীনতা দেওয়া হয়েছে, যে যার মতো খেলতে পারবে। যার যে ভূমিকা আছে, সেটা কীভাবে মাঠে করতে পারে, এই জিনিসটা সবাইকে পরিষ্কার করা আছে দলের পক্ষ থেকে।’

এই আক্রমণাত্মক ক্রিকেটে উন্নতি করতেই নিয়ে আসা হয়েছে পাওয়ার হিটিং কোচ জুলিয়ান উডকে। ২৮ দিনের চুক্তি শেষে ৩ সেপ্টেম্বর ফিরে যাবেন তিনি। তাঁর কাছ থেকে ব্যাটসম্যানরা কী শিখলেন, তা স্বাভাবিকভাবেই সবার কৌতূহলের বড় বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। তানজিদ এমনিতেই এত ছক্কা মারেন, পাওয়ার হিটিংয়ের কৌশল তাঁর জন্য কার্যকর হওয়ার কথা আরও।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
In the hands of the subordinate court in the hands of the Supreme Court High Court judgment

অধস্তন আদালতের নিয়ন্ত্রণ সুপ্রিম কোর্টের হাতে: হাইকোর্টের রায়

অধস্তন আদালতের নিয়ন্ত্রণ সুপ্রিম কোর্টের হাতে: হাইকোর্টের রায়

অধস্তন আদালতের বিচারকদের নিয়ন্ত্রণ ও শৃঙ্খলা বিধানের ক্ষমতা সুপ্রিম কোর্টের কাছে ফিরিয়ে দিয়ে ঐতিহাসিক রায় দিয়েছেন হাইকোর্ট।

এ ছাড়াও রায়ে আগামী তিন মাসের মধ্যে বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় প্রতিষ্ঠার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

সংবিধানের ১১৬ অনুচ্ছেদ সংশোধন বাতিল করে পূর্বের (১৯৭২ সালের) অবস্থায় ফিরিয়ে দিয়ে এ সংক্রান্ত রুল যথাযথ ঘোষণা করে বিচারপতি আহমেদ সোহেল ও বিচারপতি দেবাশীষ রায় চৌধুরীর সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ আজ এই রায় দেন।

আদালতে এ সংক্রান্ত রিটের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির। রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান। অ্যামিকাস কিউরি (আদালত বন্ধু) হিসেবে শুনানি করেন সিনিয়র আইনজীবী শরীফ ভূঁইয়া। আর ইন্টারভেনর হিসেবে শুনানি করেন আইনজীবী আহসানুল করিম।

সংবিধানের ১১৬ অনুচ্ছেদ, ২০১৭ সালের জুডিশিয়াল সার্ভিস (শৃঙ্খলা) বিধিমালার বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে এবং বিচার বিভাগীয় পৃথক সচিবালয় প্রতিষ্ঠার নির্দেশনা চেয়ে গত বছরের ২৫ আগস্ট সুপ্রিম কোর্টের সাত আইনজীবী রিটটি করেন। তারা হলেন মোহাম্মদ সাদ্দাম হোসেন, মো. জহিরুল ইসলাম, মোস্তাফিজুর রহমান, আবদুল্লাহ সাদিক, মো. মিজানুল হক, আমিনুল ইসলাম শাকিল ও যায়েদ বিন আমজাদ।

এই রিটের প্রাথমিক শুনানি নিয়ে গত বছর ২৭ অক্টোবর বিচারপতি ফারাহ মাহবুব (বর্তমানে আপিল বিভাগের বিচারপতি) ও বিচারপতি দেবাশীষ রায় চৌধুরীর সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ রুল জারি করেন। রুলে সংবিধানের ১১৬ অনুচ্ছেদ এবং এ সংক্রান্ত ২০১৭ সালের জুডিশিয়াল সার্ভিস (শৃঙ্খলা) বিধিমালা কেন সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক ঘোষণা করা হবে না, তা জানতে চাওয়া হয়। একই সঙ্গে বিচার বিভাগীয় পৃথক সচিবালয় কেন প্রতিষ্ঠা করা হবে না, তাও জানতে চাওয়া হয়।

আইন মন্ত্রণালয়ের দুই সচিব ও সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেলকে রুলের জবাব দিতে বলা হয়। একই সঙ্গে বিচার বিভাগীয় সচিবালয় প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে অগ্রগতি জানিয়ে সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেলকে ৬০ দিনের মধ্যে আদালতে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়।

গত ২৫ মার্চ বিচারপতি ফারাহ মাহবুব আপিল বিভাগের বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পান। পরে প্রধান বিচারপতি বিষয়টি শুনানি ও নিষ্পত্তির জন্য বিচারপতি আহমেদ সোহেল ও বিচারপতি দেবাশীষ রায় চৌধুরীর হাইকোর্ট বেঞ্চে পাঠান। সে অনুযায়ী এই বেঞ্চে উভয় পক্ষে কয়েকদিন রুল শুনানির পর ২ সেপ্টেম্বর (আজ) রায়ের দিন ধার্য করেন হাইকোর্ট।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
International Crimes Tribunal 1 may be formed Law Advisor

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-৩ গঠন করা হতে পারে: আইন উপদেষ্টা

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-৩ গঠন করা হতে পারে: আইন উপদেষ্টা

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-৩ গঠন করা হতে পারে বলে জানিয়েছেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল।

আজ সকালে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের ভবন ও সংলগ্ন এলাকা পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তিনি।

এ সময় আইন উপদেষ্টা বলেন, মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচারকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিচ্ছি আমরা। বিগত সরকারের হত্যা, গুম, নির্যাতনসহ সব ধরনের অপরাধের বিচারের বিষয়ে আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।

আইন উপদেষ্টা বলেন, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ভবন সংলগ্ন টিনশেড ভবন খালি হয়ে গেলে আমরা আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-৩ গঠন করতে পারি। এটি করা গেলে গুমসহ অন্যান্য আন্তর্জাতিক অপরাধের বিচার কাজ দ্রুত করা যাবে।

তিনি আরো বলেন, মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলা নিয়ে বেশ আন্তরিকতার সঙ্গে কাজ করছেন আমাদের বিচারকসহ প্রসিকিউশন ও তদন্ত টিম।

আইন উপদেষ্টা বলেন, দেশের ও গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের স্বার্থে আমাদের যে ন্যায়বিচার আছে, আইনের শাসন আছে ও মানবাধিকার আছে এটাকে প্রতিষ্ঠিত করার স্বার্থে জুলাই গণঅভ্যুত্থানে এক হাজারেরও বেশি ছাত্র-জনতাকে হত্যা এবং হাজারও মানুষকে পঙ্গু করার ভয়াবহ মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচার অপরিহার্য-অনিবার্য। সেই বিচারকার্যের প্রথম থেকেই আমরা অবিচল আছি। বিচারের যে গতি আছে সেটা নিয়েও আমরা সন্তুষ্ট আছি।

অন্তর্বর্তী সরকারের আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল ও গণপূর্ত উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ভবন আজ পরিদর্শন করেন। এসময় তাদের সঙ্গে অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলামসহ অপর প্রসিকিউটররা উপস্থিত ছিলেন।

২০২৪ সালের জুলাই-আগস্টে ছাত্র-জনতার আন্দোলন দমনে আওয়ামী লীগ সরকার, এর দলীয় ক্যাডার ও সরকারের অনুগত প্রশাসনসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর একটি অংশ গণহত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধ সংঘটিত করে বলে একের পর এক অভিযোগ জমা পড়ে। দুটি আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে এসব অপরাধের বিচার কাজ চলছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Japans top CEOs resignation for allegedly buying illegal supplements

অবৈধ ‘সাপ্লিমেন্ট’ কেনার অভিযোগে জাপানের শীর্ষ সিইও’র পদত্যাগ

অবৈধ ‘সাপ্লিমেন্ট’ কেনার অভিযোগে জাপানের শীর্ষ সিইও’র পদত্যাগ

অবৈধ ‘সাপ্লিমেন্ট’ কেনার অভিযোগের পর মঙ্গলবার পদত্যাগ করেছেন জাপানের অন্যতম পরিচিত ব্যবসায়ী সান্টোরি হোল্ডিংসের সিইও তাকেশি নিনামি।

টোকিও থেকে এএফপি এ সংবাদ জানায়।

জিজি সংবাদ সংস্থার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জুলাই মাসে একটি অবৈধ ওষুধ মামলায় একজন ব্যক্তিকে গ্রেফতার করার পর নিনামির বিরুদ্ধে পুলিশ তদন্ত শুরু হয়।

আগস্টে পুলিশ তার বাড়ি তল্লাশি চালায়, তবে নিনামি অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। তল্লাশি করে কোনো অবৈধ ওষুধও পাওয়া যায়নি।

সান্টোরির সভাপতি নোবুহিরো তোরি এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, তিনি যে সাপ্লিমেন্টগুলো কিনেছিলেন, তা বৈধ বলে বিশ্বাস করেছিলেন এবং সেগুলো নিয়ে তদন্তও করা হয়েছে।

দেশের ব্যবসায়িক লবি হিসাবে দায়িত্বে থাকা নিনামি ২০১৪ সালে সান্টোরি হোল্ডিংসে যোগ দেন।

এর আগে তিনি ল’সন কনভেনিয়েন্স স্টোর চেইনের সিইও ছিলেন।

সান্টোরি ডিসেম্বরে নিনামির স্থলে নতুন একজন সভাপতি নিযুক্ত করেন। সান্টেরি বিশ্বখ্যাত হুইস্কির জন্য পরিচিত।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Thanks to the BNP for adopting a public friendly program

জনবান্ধব কর্মসূচি গ্রহণ করায় বিএনপিকে ধন্যবাদ ডিএমপির

জনবান্ধব কর্মসূচি গ্রহণ করায় বিএনপিকে ধন্যবাদ ডিএমপির

রাজধানীর যানজট ও জনদুর্ভোগের কথা চিন্তা করে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে পূর্বঘোষিত র‌্যালির পরিবর্তে স্বেচ্ছাশ্রমে খাল-নর্দমা পরিচ্ছন্নতা অভিযান কর্মসূচি গ্রহণ করায় বিএনপিকে ধন্যবাদ জানিয়েছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি)।

ডিএমপির মিডিয়া ও পাবলিক রিলেশন্স বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার মুহাম্মদ তালেবুর রহমান স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়, ঘনবসতিপূর্ণ রাজধানীতে সড়ক বন্ধ করে কর্মসূচি আয়োজনে তীব্র যানজট ও জনদুর্ভোগ সৃষ্টি হয়। বিএনপি এবারের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে বিকল্প কর্মসূচি গ্রহণ করে একটি অনুকরণীয় উদাহরণ স্থাপন করেছে, যা ভবিষ্যতে রাজনৈতিক কর্মসূচি পালনে উত্তম চর্চা হিসেবে বিবেচিত হবে।

সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, গত ২৩ আগস্ট ডিএমপির উদ্যোগে আয়োজিত এক মতবিনিময় সভায় ৩২টি রাজনৈতিক দল ও জোটের কেন্দ্রীয় ও মহানগর পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ অংশগ্রহণ করেন। ওই সভায় ডিএমপি কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী রাজনৈতিক কর্মসূচি পালনের সময় জনদুর্ভোগ এড়িয়ে বিকল্প স্থানের প্রতি গুরুত্বারোপের আহ্বান জানান। বিএনপির উদ্ভাবনী কর্মসূচি সেই আহ্বানের প্রতিফলন বলে বিশ্বাস করে ডিএমপি।

মন্তব্য

ভোলায় র‍্যাবের অভিযানে জ্বীনের বাদশা গ্রেপ্তার 

ভোলায় র‍্যাবের অভিযানে জ্বীনের বাদশা গ্রেপ্তার 

অভিনব কৌশলে প্রতারণার মাধ্যমে এক ব্যক্তির প্রায় ৫৩ লাখ টাকা হাতিয়া নেওয়ার মামলায় অভিযান চালিয়ে মো.কামাল উদ্দিন মীর (৪৭) নামে এক জ্বীনের বাদশাকে গ্রেপ্তার করেছে র‍্যাব-৮ এর ভোলা ক্যাম্প।

সোমবার (১ সেপ্টেম্বর) দিনগত রাত ৮টার দিকে ভোলার বোরহানউদ্দিন উপজেলা শহরের দক্ষিণ বাসষ্ট্যান্ড ডাইভারসন রোডের একটি চায়ের দোকান থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।

তিনি কাচিয়া ইউনিয়নের পদ্মা মনসা গ্রামের বাসিন্দা মুসা মীরের ছেলে।

এদিন দিনগত রাত ১১টার দিকে র‍্যাব-৮ এর ভোলা ক্যাম্প থেকে পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়।

এতে জানানো হয়,প্রতারক মোহাম্মদ কামাল উদ্দিন মীরসহ অজ্ঞাতনামা কতিপয় প্রতারক জ্বীনের বাদশাহ সেজে প্রতারণা করার উদ্দেশ্যে ভূয়া নাম ও ঠিকানা ব্যবহার করে অনলাইনে বিভিন্ন পারিবারিক সমস্যা সমাধানসহ বশীকরণ করার বিজ্ঞাপন প্রদান করে দেশের বিভিন্ন স্থানের সাধারণ মানুষের সাথে দীর্ঘদিন যাবৎ প্রতারণা করে আসছে।

সম্প্রতি চট্রগ্রামের ফটিকছড়ি থানার জনৈক মো.দিদারুল আলম (৪০) অনলাইনে তাদের বিজ্ঞাপন দেখে তাদের দেওয়া মোবাইল নম্বরে যোগাযোগ করে সে তার ব্যক্তিগত সমস্যার কথা বললে প্রতারকরা বশীকরণের মাধ্যমে তার সমস্যা সমাধান করার জন্য তাকে আস্বস্ত করে গত ৭ ফেব্রুয়ারি থেকে ৫ এপ্রিল পর্যন্ত বিভিন্ন সময়ে বিকাশে ৫৩ লাখ ৫ হাজার টাকা হাতিয়ে নেন।

পরবর্তীতে ভুক্তভোগী প্রতারণার বিষয়টি বুঝতে পেরে নিজে বাদী হয়ে চট্টগ্রামের চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে আবেদন করলে আবেদনের প্রেক্ষিতে আদালতের নির্দেশে ফটিকছড়ি থানায় নিয়মিত মামলা রুজু হয়। পরবর্তীতে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তার আবেদনের প্রেক্ষিতে আমরা অভিযান চালিয়ে প্রতারক কামাল উদ্দিনকে গ্রেপ্তার করেছি। অন্যান্য প্রতারকদের গ্রেপ্তারের জন্য অভিযান চলছে। দেশ ও জনগণের জানমাল রক্ষার্থে এবং সন্ত্রাসীমূলক কার্যক্রম প্রতিরোধে র‍্যাবের এই অভিযান অব্যাহত থাকবে।

মন্তব্য

p
উপরে