× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

বাংলাদেশ
Human bonds demanding stopping irregularities at Nalitabari Upazila Hospital
google_news print-icon

নালিতাবাড়ি উপজেলা হাসপাতালে অনিয়ম-দুর্নীতি বন্ধের দাবিতে মানববন্ধন

নালিতাবাড়ি-উপজেলা-হাসপাতালে-অনিয়ম-দুর্নীতি-বন্ধের-দাবিতে-মানববন্ধন

নালিতাবাড়ী উপজেলা হাসপাতালে নানা অনিয়ম ও দুর্নীতি বন্ধের দাবিতে মানববন্ধন করেছে এলাকাবাসী।

মঙ্গলবার (২৬ আস্ট) উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের সামনে সর্বস্তরের জনগণের ব্যানারে এই মানববন্ধনে অনুষ্ঠিত হয়।

মানববন্ধনে স্বেচ্ছাসেবী সংগঠক রুহুল আমিন সিদ্দিকী রুমান, মানব কল্যাণ সংস্থা ইনসাফ এর চেয়ারম্যান হাবিবুল্লাহ পাহাড়ী, উপদেষ্টা মানিক মিয়া, সাংবাদিক মুজাহিদুল ইসলাম উজ্জ্বল, নালিতাবাড়ী ল্যাঙ্গুয়েজ ক্লাবের সদস্য আবদুল্লাহ আল আমিন ও ভুক্তভোগী লোকজন ও রোগীরা বক্তব্য রাখেন।

এসময় বক্তারা বলেন উপজেলা হাসপাতালে চিকিৎসা সেবার মান খুবই নিম্নমুখী। হাসপাতাল নিয়ন্ত্রণ করছে একটি সিন্ডিকেট। এছাড়া হাসপাতালে নানা অনিয়ম ও অপকর্ম বন্ধ হচ্ছে না। এতে চিকিৎসা সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে মানুষ। এসব বন্ধের জন্য জোর দাবী জানান বক্তারা। এসময় আয়োজকরা হাসপাতালের সঠিক সেবার মান নিশ্চিত করার লক্ষ্যে ১৯টি দাবি তুলে ধরেন। এসব দাবী পুরন না হলে কঠোর কর্মসূচী দেয়ার হুশিয়ারিও দেন বক্তারা।

মন্তব্য

আরও পড়ুন

বাংলাদেশ
Quick Response Team is working to prevent violence against women

নারীর প্রতি সহিংসতা প্রতিরোধে কুইক রেসপন্স টিম কাজ করছে

নারীর প্রতি সহিংসতা প্রতিরোধে কুইক রেসপন্স টিম কাজ করছে

সমাজকল্যাণ এবং মহিলা ও শিশু বিষয়ক উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ বলেছেন, নারীর প্রতি সহিংসতা প্রতিরোধে সারাদেশে কুইক রেসপন্স টিম কাজ করছে।

আজ মঙ্গলবার রাজধানীর গুলশানে একটি হোটেলে জাগো নারী উন্নয়ন সংস্থা আয়োজিত প্রযুক্তি সুবিধাপ্রাপ্ত লিঙ্গ ভিত্তিক সহিংসতা মোকাবেলায় নীতিগত সুপারিশ শীর্ষক জাতীয় সংলাপ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপদেষ্টা একথা বলেন।

সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা বলেন, সারাদেশে প্রযুক্তিগত সুবিধা নিয়ে বিভিন্ন স্থানে নারীদের সহিংসতার ঘটনা ঘটছে। এ সকল অপকর্ম প্রতিরোধে সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের পরিচালিত কুইক রেসপন্স টিম কাজ করছে।

তিনি বলেন, বর্তমানে বাল্য বিয়ের সংজ্ঞা পাল্টে গেছে। এর মূল কারণ হচ্ছে মোবাইল নামক যন্ত্রটি। মোবাইল প্রযুক্তির অপব্যবহারের ফলে ছোট ছোট মেয়েরা প্রেমের ফাঁদে পড়ে নারী নির্যাতনের শিকার হচ্ছে।

মেয়েরা অবুঝ এজন্য অভিভাবকদেরকে এ বিষয়ে আরো সচেতন হতে হবে। যাতে অপ্রাপ্তবয়স্ক মেয়েরা প্রেমের ফাঁদে পড়ে নারী সহিংসতা শিকার না হয়।

উপদেষ্টা বলেন, জাগো নারী উন্নয়ন সংস্থা, নারী পক্ষ, হিউম্যান রাইটস বাংলাদেশ, সাইবার টিনস ফাউন্ডেশন, বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ, বাংলাদেশ ইন্টারনেট গভর্নেন্স ফোরাম, বাংলাদেশ লিগ্যাল এইড এন্ড সার্ভিসেস ট্রাস্ট (ব্লাস্ট), ব্র্যাকসহ বাইশটি সংগঠন আজ নারী নির্যাতন প্রতিরোধে একযোগে কাজ করছে। তিনি সবাইকে ধন্যবাদ জানান।

উপদেষ্টা বলেন এই ২২ টি সংগঠনের প্ল্যাটফর্মে যে সমস্ত শিক্ষিত তরুন যুবক যুবতীরা আছেন তাদেরকে টেকনোলজির মাধ্যমে নারী নির্যাতন প্রতিরোধে ঐক্যবদ্ধভাবে এগিয়ে আসতে হবে।

তিনি বলেন ব্যক্তিগত এবং সামাজিক ও পরিবারের সচেতনতাই পারে একটি মেয়েকে নির্যাতন থেকে রক্ষা করতে। এজন্য সবাইকে আরো সচেতন হতে হবে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
The assistant teacher was beaten by the teacher asking the teacher to come to class on time

শিক্ষককে সময়মতো ক্লাসে আসতে বলায় ৩৩ শিক্ষার্থীকে পেটালেন সহকারী শিক্ষক

শিক্ষককে সময়মতো ক্লাসে আসতে বলায় ৩৩ শিক্ষার্থীকে পেটালেন সহকারী শিক্ষক

জয়পুরহাটের কালাই উপজেলার ময়েনউদ্দিন সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ে সময়মতো শ্রেণিকক্ষে না আসার বিষয়ে মন্তব্য করায় ৩৩ জন শিক্ষার্থীকে মারধর করেছেন এক সহকারী শিক্ষক। এমন অভিযোগ ওঠায় সহকারী শিক্ষক এম এ জি নাফসি তালুকদারকে শোকজ নোটিশ দেওয়া হয়েছে।

আজ মঙ্গলবার (২৬ আগস্ট) বেলা পৌঁনে ১১টার দিকে বিদ্যালয়ের নবম শ্রেণির মানবিক শাখার একটি কক্ষে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ৩০ জন শিক্ষার্থী প্রধান শিক্ষক ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবর লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন।

বিদ্যালয় সূত্র জানা যায়, নির্ধারিত সময় সকাল ১০টা ১৫ মিনিটে ক্লাস শুরু হলেও ৭ম শ্রেণির ‘ক’ শাখায় দায়িত্বরত শিক্ষক এম এ জি নাফসি তালুকদার অনুপস্থিত ছিলেন। প্রায় ২৫ মিনিট পর সকাল ১০টা ৪০ মিনিটে তিনি শ্রেণিকক্ষে যাচ্ছিলেন। এ সময় পাশের নবম শ্রেণির কিছু শিক্ষার্থী ক্লাস থেকে বেরিয়ে বলে, স্যার তো কখনোই ঠিক সময়ে আসেন না, আজও দেরি করে আসছেন। ক্লাস কি হবে আর!

এই মন্তব্যে ক্ষিপ্ত হয়ে শিক্ষক নাফসি তালুকদার নবম শ্রেণির কক্ষে প্রবেশ করে জানতে চান মন্তব্যটি কে করেছে। কোনো শিক্ষার্থী জবাব না দিলে তিনি উপস্থিত ৩৩ জন শিক্ষার্থীকে এলোপাতাড়ি বেত্রাঘাত করেন। এতে সবাই কমবেশি আহত হয়।

আঘাতপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীরা প্রথমে প্রধান শিক্ষকের (ভারপ্রাপ্ত) কাছে অভিযোগ করলে তিনি ব্যবস্থা নিতে অপারগতা প্রকাশ করেন এবং উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) কাছে অভিযোগ করতে বলেন। পরে শিক্ষার্থীরা দলবদ্ধ হয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শামিমা আক্তার জাহানের কাছে সরাসরি অভিযোগ করেন।

অভিযোগ পাওয়ার পর ইউএনও তাৎক্ষণিকভাবে প্রধান শিক্ষককে অভিযুক্ত শিক্ষককে শোকজ করার নির্দেশ দেন।

নবম শ্রেণির আহত শিক্ষার্থী সামিউল ইসলাম বলেন, আমাদের সহপাঠীদের মধ্যে একজন বলে নাফসি স্যার দেরিতে ক্লাসে যাচ্ছে একথা বলায় স্যার ক্লাসে এসে আমাদের ৩৩ জন সহপাঠীকে বেত্রাঘাত করতে শুরু করে। এ বিষয়ে প্রধান শিক্ষক ও ইউএনও স্যারের কাছে আমরা লিখিত অভিযোগ দিয়েছি।

ঘটনায় আহত শিক্ষার্থী আকিব হোসেনের বাবা আবু কালাম বলেন, শিক্ষক অপরাধ করবেন, আবার শিক্ষার্থীদের মারধর করবেন-এটা মেনে নেওয়া যায় না। একজন শিক্ষকের কাছ থেকে এমন আচরণ অগ্রহণযোগ্য। আমরা অভিভাবকরা এর সুষ্ঠু বিচার চাই।

কালাই ময়েনউদ্দিন সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক (ভারপ্রাপ্ত) সাইফুল ইসলাম বকুল বলেন, নির্দেশ অনুযায়ী শিক্ষক এম এ জি নাফসি তালুকদারকে শোকজ করা হয়েছে এবং তিন কার্যদিবসের মধ্যে জবাব দিতে বলা হয়েছে।

অভিযুক্ত সহকারী শিক্ষক এম এ জি নাফসি তালুকদার বলেন, কোনো ব্যক্তিগত রাগ বা ক্ষোভ থেকে নয়, শাসনের উদ্দেশেই শিক্ষার্থীদের বেত্রাঘাত করেছি।

কালাই উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শামিমা আক্তার জাহান বলেন, শিক্ষার্থীদের অন্যায়ভাবে মারধরের অভিযোগ পেয়েছি। অভিযুক্ত শিক্ষককে শোকজ করা হয়েছে। জবাব পাওয়ার পর বিধি মোতাবেক প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। পাশাপাশি বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকেও জানানো হয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
There is no one to look after the homeless landlords house in Brahmanpara

ব্রাহ্মণপাড়ায় অরক্ষিত জমিদার বাড়ি, দেখভাল করার নেই কেউ

ব্রাহ্মণপাড়ায় অরক্ষিত জমিদার বাড়ি, দেখভাল করার নেই কেউ

বাংলাদেশের অনেক স্থানেই রয়েছে ঐতিহাসিক অনেক অনেক নিদর্শন যা দেশের বিভিন্ন এলাকায় এখনও ইতিহাসের স্বাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে রয়েছে। তার একটি কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলার শশীদল ইউনিয়নের তেঁতাভূমি এলাকার তারেক রাজা চৌধুরী বাড়ি।

কালের স্বাক্ষী হয়ে আজও মাথা উঁচুু করে দাঁড়িয়ে আছে বাড়িটি। বিভিন্ন এলাকা থেকে বাড়িটি দেখার জন্য বহু মানুষ ছুটে আসে।

স্থানীয়দের অভিমত সংরক্ষণের অভাবে বিলীন হয়ে যাচ্ছে কালের সাক্ষী ওই বাড়িটি।

প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন বিভাগের কর্মকর্তাদের আজও যে চোখে পরেনি এটাই জানান স্থানীয় বাসিন্দারা। অবহেলা অযত্নের ফলে নতুন প্রজন্মের কাছ থেকে হারিয়ে যাচ্ছে পুরনো ইতিহাস।

স্থানীয়দের সাথে কথা বলে জানা যায়, বাড়িটি তৎকালীন জমিদার তারেক রাজা চৌধুরীর। তারেক রাজা চৌধুরী তেঁতাভুমির জমিদার হিন্দু পরিবার ছেড়ে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করে ছিলেন। তিনি একজন আদর্শ মুসলিম হিসেবে পার্শ্ববর্তী চড়ানলের স্থায়ী বসতীস্হাপন করেছিলেন। পরে একসময় সপরিবারে ভারতে চলে যান। তেতাভুমির পরিত্যক্ত ওই জমিদার বাড়ি তার নামেই তারেক রাজা চৌধুরীর বাড়ি নামে আজও পরিচয় বহন করছে।

ওই পরিত্যক্ত বাড়ির প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন রক্ষণাবেক্ষণের দাবি এলাকাবাসীর।

সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, প্রাচীন এই অট্টালিকা থেকে সংরক্ষণের অভাবে ইট সুরকি খসে খসে পড়ছে। খসে যাওয়া দালানটির ইটের ফাঁকে ফাঁকে গজিয়েছে পরজীবি বৃক্ষ। জমেছে শেওলার আস্তরণ। বাড়ির বিভিন্ন কামরায় ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে লোহার সিন্ধুক, আসবাবপত্র ও জমিদার পরিবারের ব্যবহারিক নানা সামগ্রী। কোথাও কোথাও খসে পড়ছে পলেস্তারা। বাড়িটির পাশের আরেকটি ভবন সংরক্ষণের অভাবে আগেই বিলীন হয়ে গেছে।

কথা হয় এই এলাকার স্থানীয় বাসিন্দা সিরাজুল ইসলামের সাথে, তিনি জানান, তারেক রাজা চৌধুরী জমিদার ছিলেন। তার জমিদারীর চিহ্ন আজও বহন করছে বাড়িটি। এই বাড়িটি সংরক্ষণ করলে নতুন প্রজন্মের কাছে ইতিহাস তুলে ধরা যাবে। সংরক্ষণের অভাবে বাড়িটি নষ্ট হয়ে যাচ্ছে।

স্থানীয় বাসিন্দা আরিফুর রহমান বলেন, তারেক রাজা চৌধুরীর জমিদার বাড়িটি দিন দিন নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। বাড়িটি সংরক্ষণ করা হলে আগামী প্রজন্ম এর ইতিহাস সম্পর্কে অবগত হবে।

এ ব্যাপারে শশীদল ইউপি চেয়ারম্যান আতিকুল ইসলাম রিয়াদ বলেন, ঐতিহ্য ও ইতিহাস দেশের সম্পদ। প্রতিটি জাতি তাদের ঐতিহ্য ও ইতিহাস নিয়ে গর্ববোধ করে। আমাদের এ দেশের বিভিন্ন এলাকায় থাকা পুরনো স্থাপত্য সংরক্ষণ করা প্রতিটি নাগরিকের দায়িত্ব। তেঁতাভূমির এই জমিদার বাড়িটি সংরক্ষণ করা প্রয়োজন। আগামী প্রজন্ম এর থেকে ইতিহাস ও ঐতিহ্য বিষয়ে জানতে পারবে।

ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার মাহমুদা জাহান বলেন, আমি এইমাত্র আপনার কাছ থেকে শুনতে পেরেছি বাড়িটির কথা আমাদের সকলের উচিত ইতিহাস ও ঐতিহ্যকে ধারণ করতে হলে এসব পুরাতন স্থাপনাকে সংরক্ষণ করতে হবে। আমি এই রাজার বাড়িটি পরিদর্শন করে সংরক্ষণ করার ব্যবস্থা গ্রহন করবো।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
If anything from Fazlu brother the fire will be burned in the slogan of the house Kishoreganj

ফজলু ভাইয়ের কিছু হলে, জ্বলবে আগুন ঘরে ঘরে স্লোগানে উত্তাল কিশোরগঞ্জ

ফজলু ভাইয়ের কিছু হলে, জ্বলবে আগুন ঘরে ঘরে স্লোগানে উত্তাল কিশোরগঞ্জ

বিএনপি চেয়ারপারসন এর উপদেষ্টা পরিষদ ও দলীয় সকল পর্যায়ের পদবী থেকে সদ্য স্থগিত হওয়া বীর মু‌ক্তি‌যোদ্ধা অ‌্যাড‌ভো‌কেট ফজলুর রহমান‌কে হত্যার হুম‌কি এবং তাঁর বাসার সামনে মব-সন্ত্রাস তাণ্ডবের প্রতিবাদে উত্তাল কিশোরগঞ্জের হাওরাঞ্চল। হাওরের নেতাকর্মীরা হুঁশিয়ার করে বলেন, সরকার যদি এ বিষয়ে ব্যবস্থা না নেয়, তাহলে প্রয়োজন হলে ইটনা-মিঠামইন-অষ্টগ্রামের সাধারণ মানুষকে সঙ্গে নিয়ে ঢাকা অভিমুখে মার্চ করা হবে।

আজ (বুধবার) সারাদিন ফজলুর রহমানের প‌ক্ষে মি‌ছিল-‌স্লোগা‌নে উত্তাল ছিল কি‌শোরগঞ্জের হাওরাঞ্চল। মঙ্গলবারও উত্তাল ছিল কিশোরগঞ্জের হাওর উপজেলা অষ্টগ্রাম। এদিন হাও‌রের আরেক উপ‌জেলা ইটনা‌তেও ব্যাপক বি‌ক্ষোভ ও প্র‌তিবাদ হ‌য়ে‌ছে।

আজ বিকা‌লেও উপ‌জেলা সদ‌রে মু‌ক্তি‌যোদ্ধা-জনতার স্বতঃস্ফূর্ত ‌বি‌ক্ষোভ ও প্র‌তিবাদ সমা‌বেশ থে‌কে ফজলুর রহমা‌নের বিরু‌দ্ধে যে‌কোন ধর‌নের ষড়যন্ত্র প্র‌তি‌রো‌ধের ঘোষণা দেওয়া হ‌য়। প্র‌তিবাদ সমা‌বে‌শে বীর মু‌ক্তি‌যোদ্ধা রওশন আলী রু‌শো, বীর মু‌ক্তি‌যোদ্ধা নবী হো‌সেন তজু মিয়া, ইটনা উপজেলা বিএনপির সভাপতি এসএম কামাল হোসেন, সাধারণ সম্পাদক সিদ্দিকুজ্জামান ঠাকুর স্বপন, সাংগঠনিক সম্পাদক তরিকুল ইসলাম জুয়েল, উপজেলা কৃষকদলের সভাপ‌তি মো. হাবিবুল হান্নান, সদর উপ‌জেলা বিএন‌পি সভাপ‌তি এম এ ছা‌লেক, উপ‌জেলা যুবদ‌লের সদস্য স‌চিব অ্যাড‌ভো‌কেট তান‌জির সি‌দ্দিকী রিয়াদ, সি‌নিয়র যুগ্মআহ্বায়ক নূরুল ইসলাম অপু, উপ‌জেলা স্বেচ্ছা‌সেবক দ‌লের আহ্বায়ক মনসুর আলম, উপ‌জেলা যুবদ‌লের যুগ্মআহ্বায়ক মুকুল হো‌সেন প্রমুখ বক্তব্য রা‌খেন।

উপ‌জেলা মু‌ক্তি‌যোদ্ধা সংস‌দের সামনে প্র‌তিবাদ সমা‌বে‌শের আগে ক‌য়েক হাজার ছাত্রজনতা, বীর মু‌ক্তি‌যোদ্ধা এবং বিএন‌পি ও সহ‌যোগী সংগঠ‌নের নেতাকর্মী‌দের অংশগ্রহ‌ণে বি‌ক্ষোভ মি‌ছিল অনু‌ষ্টিত হয়।

ইটনা পুরানবাজা‌রে উপ‌জেলা বিএন‌পির অস্থায়ী কার্যাল‌য়ের সাম‌নে থে‌কে বের হওয়া বি‌ক্ষোভ মি‌ছিলটি বাজার ও উপ‌জেলা সদ‌রের প্রধান সড়ক প্রদ‌ক্ষিণ ক‌রে। মি‌ছিল থে‌কে ফজলুর রহমা‌নের প‌ক্ষে বি‌ভিন্ন স্লোগান দেওয়া হয়। এ সময় মি‌ছিল-‌স্লোগা‌নে উত্তাল হ‌য়ে ও‌ঠে পু‌রো এলাকা। এদি‌কে এর আগে দুপুরে অষ্টগ্রাম উপজেলা সদরে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেন বিএন‌পি ও এর অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা। কয়েক হাজার নেতাকর্মী উপজেলা পরিষদ মাঠ থেকে মিছিল শুরু করে সদরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে জামতলী মোড়ে গিয়ে সমাবেশ করেন।

মিছিলে “মুক্তিযুদ্ধের ফজলু ভাই, আমরা তোমায় ভুলিনি”, “রণাঙ্গনের ফজলু ভাই, আমরা তোমায় ভুলিনি”, “মুক্তিযুদ্ধের শত্রুরা হুঁশিয়ার সাবধান”, “ফজলু ভাইয়ের কিছু হলে জ্বলবে আগুন ঘরে ঘরে” এই ধরনের স্লোগান দিতে দেখা গেছে নেতাকর্মীদের।

সমাবেশে বক্তারা বলেন, ফজলুর রহমান একজন সাহসী মুক্তিযোদ্ধা ও বিএনপির দুর্দিনের কান্ডারি। ৫ই আগস্টের পর থেকে জামায়াতে ইসলামি ও এনসিপির পক্ষ থেকে একাত্তর ও মুক্তিযুদ্ধবিরোধী বক্তব্য আসতে থাকে। একজন মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে ফজলুর রহমান এসব দেখে চুপ থাকতে পারেননি। এরপর থেকেই একটি স্বাধীনতাবিরোধী চক্র এবং এনসিপি তাঁর বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়, বিভ্রান্তি ছড়ায় এবং অপপ্রচার চালায়।

বক্তারা অভিযোগ করেন, এই ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবেই তাঁকে এখন হত্যার হুমকি দেওয়া হচ্ছে। তারা অবিলম্বে এস‌বে জড়িত সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানান।

বক্তারা হুঁশিয়ার করে বলেন, সরকার যদি এ বিষয়ে ব্যবস্থা না নেয়, তাহলে প্রয়োজন হলে ইটনা-মিঠামইন-অষ্টগ্রামের সাধারণ মানুষকে সঙ্গে নিয়ে ঢাকা অভিমুখে মার্চ করা হবে। বক্তারা আরও বলেন, হাওরের হৃদস্পন্দন ফজলুর রহমানকে রাজনীতি থেকে মাইনাস করার ক্ষমতা কারও নেই। তাঁকে রাজনীতি থেকে সরানোর যে কোনো ষড়যন্ত্র জনগণ দাঁতভাঙা জবাব দেবে।

সমাবেশে বক্তব্য রাখেন অষ্টগ্রাম উপজেলা বিএনপির সহসভাপতি জাকির হোসেন সাফি, সাংগঠনিক সম্পাদক এস এম শাহীন, যুবদলের সভাপতি আনোয়ার হোসেন আনার, সাধারণ সম্পাদক আলী রহমান খান, ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি এস এম জাভেদ, আহ্বায়ক তিতুমির হোসেন সোহেল, সদস্যসচিব আল মাহমুদ মোস্তাকসহ বিএনপি ও এর অঙ্গসংগঠনের নেতারা।

এর আগে সোমবার বিকা‌লে ফজলুর রহমানের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে অষ্টগ্রামে হাজারো নেতাকর্মী মিছিল ক‌রেন। মি‌ছিল শে‌ষে প্র‌তিবাদ সমা‌বে‌শে বক্তারা বলেন, বিগত ১৭ বছর আমরা বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরা যখন হামলা-মামলায় জর্জরিত হয়েছি, তখন বীর মুক্তিযোদ্ধা এডভোকেট ফজলুর রহমান যোগ্য অভিভাবকের মতো আমাদের পাশে থেকেছেন, খোঁজখবর রেখেছেন। জামায়াত-এনসিপি’র ষড়যন্ত্রের কাছে যদি ফজলুর রহমানের বিরুদ্ধে কোনো ভুল সিদ্ধান্ত নেয়া হয়, আমরা অষ্টগ্রাম-ইটনা-মিঠামইনের বিএনপি নেতৃবৃন্দ ঘরে বসে থাকবো না। আমরা সকল ষড়যন্ত্রের মোকাবেলা করে আমাদের নেতাকে ষড়যন্ত্রের জাল ছিন্ন করে বের করে নিয়ে আসবো।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Debate Competition on "Shadow Parliament on Election and Womens Empowerment" was held in reserved women seats 2021

“সংরক্ষিত নারী আসনে নির্বাচন ও নারীর ক্ষমতায়ন নিয়ে ছায়া সংসদ” শীর্ষক বিতর্ক প্রতিযোগিতা-২০২৫ অনুষ্ঠিত হয়

“সংরক্ষিত নারী আসনে নির্বাচন ও নারীর ক্ষমতায়ন নিয়ে ছায়া সংসদ” শীর্ষক বিতর্ক প্রতিযোগিতা-২০২৫ অনুষ্ঠিত হয়

সম্প্রতি বাংলাদেশ চলচিত্র উন্নয়ন কর্পোরেশন (বিএফডিসি) তে, এটিএন বাংলায় সম্প্রচারিত ডিবেট ফর ডেমোক্রেসি আয়োজিত “সংরক্ষিত নারী আসনে নির্বাচন ও নারীর ক্ষমতায়ন নিয়ে ছায়া সংসদ” শীর্ষক বিতর্ক প্রতিযোগিতা-২০২৫ অনুষ্ঠিত হয়।

বিতর্ক প্রতিযোগিতায় বিরোধী দল হয়ে অংশ গ্রহণ করে অতীশ দীপঙ্কর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিতার্কিক দল রানার্স আপ হবার গৌরব অর্জন করে এবং মানারাত ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি সরকারি দল হয়ে বিতর্ক প্রতিযোগিতায় অংশ গ্রহণ করে।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা ও গণসাক্ষরতা অভিযান এর নির্বাহী পরিচালক, রাশেদা কে. চৌধুরী এবং সভাপতিত্ব করেন ডিবেট ফর ডেমোক্রেসির চেয়ারম্যান হাসান আহমেদ চৌধুরী কিরণ।

অতীশ দীপঙ্কর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিতার্কিক দল:

প্রথম বক্তা - নূর-ই-সুলতানা নূপুর

দ্বিতীয় বক্তা - সিফাত হোসেন

তৃতীয় বক্তা - মো. নাঈম হোসেন

চতুর্থ বক্তা - সুমাইয়া আক্তার সানজিদা

পঞ্চম বক্তা - নাসিমা আক্তার

মডারেটর হিসেবে ছিলেন চীফ মডারেটর ও আইন বিভাগের শিক্ষক সিফাত হোসেন।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Devipur bypass roads symbolize the neglect of the municipality

অবহেলার প্রতীক 'দেবীপুর বাইপাস সড়ক' ভোগান্তিতে পৌরবাসী

অবহেলার প্রতীক 'দেবীপুর বাইপাস সড়ক' ভোগান্তিতে পৌরবাসী

জয়পুরহাট পৌরসভার দেবীপুর বাইপাস সড়ক এখন চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। দীর্ঘদিন সংস্কার না হওয়ায় পুরো সড়কজুড়ে খানাখন্দের সৃষ্টি হয়েছে। সামান্য বৃষ্টিতেই এসব গর্তে পানি জমে থাকছে। এতে প্রতিদিন স্থানীয় লোকজন ও যানবাহনের চালকেরা চরম দুর্ভোগের শিকার হচ্ছেন।

স্থানীয়দের অভিযোগ, বছরের পর বছর এই সড়কের সংস্কারের উদ্যোগ নেয়নি পৌরসভা কর্তৃপক্ষ। পুরো বাইপাস সড়ক নষ্ট হয়েছে। বর্ষা মৌসুমে সামান্য বৃষ্টি হলেই পুরো সড়ক কর্দমাক্ত হয়ে যায়। অথচ তারা নিয়মিত পৌর কর দিচ্ছেন। কিন্তু কোনো উন্নয়ন পাচ্ছেন না। তবে পৌরসভা কর্তৃপক্ষ বলছেন, ওই সড়কটি দ্রুত সংস্কার করা হবে। আপাতত বড়-বড় গর্তগুলো ভরাটের ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।

সরজমিনে দেখা যায়, দেবীপুর বাইপাস সড়কটি পুরোপুরি নষ্ট হয়েছে। অনেক আগেই সড়কের পিচ-খোয়া উঠে মাটি বের হয়েছে। পুরো সড়কজুড়ে খানাখন্দে ভরা। সড়কের বড়-বড় গর্তে পানি জমে আছে। লোকজন ও যানবাহন জমে থাকা পানি ভেঙে চলাচল করছে।

স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, জয়পুরহাট শহরের জামালগঞ্জ সড়ক থেকে পশ্চিম দিকে দেবীপুর রেলগেট পর্যন্ত প্রায় এক কিলোমিটার বাইপাস সড়ক রয়েছে। পৌরসভার নিয়ন্ত্রণাধীন সড়কটি অনেকে আগেই নষ্ট হয়েছে। সপ্তাহে শনিবার নতুনহাটে গো-হাটী বসে ওই শত-শত ট্রাক ও অনান্য যানবাহন বাইপাস সড়কে চলাচল করে। সড়কে বড় বড় গর্তে পানি জমে থাকায় যানবাহন অচল হয়ে পড়ে। এতে আরও দুর্ভোগের সৃষ্টি হয়।

দেবীপুর বাইপাস সড়কের বাসিন্দা জয়পুরহাট শহরের মসজিদ মার্কেটের ইলেকট্রনিক্স ব্যবসায়ী মাহবুব আলম আলাল বলেন, বছরের পর বছর ধরে দেবীপুর বাইপাস সড়ক সংস্কার করা হয়নি। আমরা সড়কটি সংস্কারের জন্য একাধিক বার পৌরসভায় গিয়ে ধর্ণা দিয়েছি। শুধু আশ্বাস পেয়েছি। কোন কাজ হয়নি। এখন সড়কের যে অবস্থা পায়ে হেঁটে যাওয়া দুস্কর।

একই এলাকার বাসিন্দা রিফাত হোসেন বলেন, পৌরসভার দায়িত্বশীলরা শুধু আশ্বাস দেন, কিন্তু সংস্কারের কাজ শুরু করেন না। সড়কটি যেন অবহেলার প্রতীক হয়ে দাঁড়িয়েছে।

ট্রাকচালক মইনুল ইসলাম বলেন, দেবীপুর বাইপাস সড়ক এত খারাপ সেটি আগে জানতাম না। এই সড়কে নতুনহাটে এসে আমার ট্রাক বিকল হয়েছে।

ইজিবাইক চালক আব্দুল রহিম বলেন, সড়কের বেহাল দশার কারণে এখন দেবীপুর বাইপাস এলাকার কোন যাত্রীকে ইজিবাইকে তুলি না। কিছুদিন আগে গর্তে পড়ে আমার ইজিবাইক যাত্রীসহ উল্টে গিয়েছিল।

জয়পুরহাট পৌরসভার প্রশাসক ও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক সবুর আলী বলেন, দেবীপুর বাইপাস সড়কটি টেন্ডার হয়েছে। দ্রুত সড়কের কাজ শুরু হবে। আপাতত সড়কের বড়-বড় গর্তগুলো ভরাটের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Narail honors the best four grams of police

নড়াইলে সেরা চার গ্রাম পুলিশকে সম্মাননা প্রদান

নড়াইলে সেরা চার গ্রাম পুলিশকে সম্মাননা প্রদান

দিন নেই, রাত নেই নড়াইলের গ্রাম প্রতিরক্ষার কাজে নিয়োজিত (গ্রাম পুলিশ) এমন

চারজন (ভিডিপির) গুণী মানুষকে আনুষ্ঠানিকভাবে সম্মাননা দেওয়া হয়েছে। সম্মাননা স্বরুপ তাদের হাতে ক্রেষ্ট তুলে দেন প্রধান অতিথি নড়াইলের জেলা প্রশাসক শারমিন আক্তার জাহান। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন, সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সঞ্চিতা বিশ্বাস।

সম্মাননাপ্রাপ্তরা হলেন, ড্রিল অ্যাওয়ার্ড পেয়েছেন, মাহির মোল্যা, অলরাউন্ডার হিসেবে তানভীর শিকদার, অ্যাকসিলেন্স হিসেবে ইয়ামিন হাসান ও মাহামুদুল হাসান।

সোমবার (২৫ আগষ্ট) রাত ৭টার দিকে জেলা আনসার ও ভিডিপি মিলনায়তনে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠান ছিল গ্রাম প্রতিরক্ষাবাহিনীর অগ্রীম প্রশিক্ষণ কর্মশালার সমাপনী অনুষ্ঠান। কর্মশালায় গ্রাম প্রতিরক্ষাবাহিনীর সদস্যদের কর্মতৎপরতা আরো গতিশীল এবং সময়োপযোগি করতে কি কি করণীয় তার ওপর দিক নির্ধেশনা দেওয়া হয়। ২৮ দিন ব্যাপী এই কর্মশালায় জেলার বিভিন্ন ইউনিয়নের বাছাইকৃত ৫০ জন পুরুষ সদস্যকে সুযোগ দেওয়া হয়। প্রশিক্ষণ শেষে কর্মদক্ষতায় সেরা এমন ৪ জন সদস্যকে সম্মাননা স্মারক দেওয়া হয়।

সমাপনী দিনের অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন, জেলা আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষাবাহিনীর জেলা কমাড্যান্ট মো. নুরুল আবছার। অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, জেলা আনসার ভিডিপি কার্যালয়ের সার্কেল অ্যাডজুটেন্ট মমতাজ খানম, সদর উপজেলা আনসার ও ভিডিপি কর্মকর্তা ঈদুল তালুকদার, উপজেলা আনসার ও ভিডিপি প্রশিক্ষক নারায়ণ চন্দ্র পাল, উপচেজেলা আনসার ও ভিডিপি প্রশিক্ষক শুভ মালাকারসহ অন্যরা।

মন্তব্য

p
উপরে