× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

বাংলাদেশ
The first meeting of the National Committee was held to control the use of pesticides in the haor region
google_news print-icon

হাওর অঞ্চলে বালাইনাশকের ব্যবহার নিয়ন্ত্রণে জাতীয় কমিটির প্রথম সভা অনুষ্ঠিত

হাওর-অঞ্চলে-বালাইনাশকের-ব্যবহার-নিয়ন্ত্রণে-জাতীয়-কমিটির-প্রথম-সভা-অনুষ্ঠিত

হাওর অঞ্চলে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ রক্ষায় কৃষিখাতে বালাইনাশক ব্যবহার নিয়ন্ত্রণ/ সীমিতকরণে পরবর্তী করণীয় নির্ধারণের লক্ষ্যে গঠিত "জাতীয় কমিটি'র" সভা আজ বিকালে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত হয়।

সভায় সভাপতিত্ব করেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফরিদা আখতার।

আলোচনায় অংশগ্রহণকারীরা হাওরের পরিবেশগত ভারসাম্য, মাছের প্রজননক্ষেত্র ও জীববৈচিত্র্য রক্ষায় বালাইনাশক ব্যবহারের জন্য সুনির্দিষ্ট নীতিমালা প্রণয়ন এবং বিকল্প কৃষি চর্চা প্রসারের ওপর গুরুত্ব আরোপ করেন।

বক্তারা বলেন, কৃষি ও পশুপালনে ব্যবহৃত বালাইনাশক মাছসহ জলজ বাস্তুতন্ত্র, প্রাণিসম্পদ ও মানবস্বাস্থ্যে বহুমাত্রিক ঝুঁকি তৈরি করছে।
বৃষ্টি ও বাতাসের মাধ্যমে বালাইনাশক নদী, খাল ও পুকুরে প্রবেশ করে মাছ মেরে ফেলছে, প্রজনন হ্রাস, খাদ্যশৃঙ্খল ব্যাহত ও পুষ্টিমান কমিয়ে দিচ্ছে।

বাংলাদেশে মাছ, দুধ, ডিম ও মাংসে এ ধরনের রাসায়নিকের অবশিষ্টাংশ শনাক্ত হয়েছে, যা দীর্ঘমেয়াদি স্বাস্থ্যঝুঁকি সৃষ্টি করছে।

সভায় কৃষকদের সচেতনতা বৃদ্ধি, মাঠপর্যায়ে প্রশিক্ষণ প্রদান, স্থানীয় প্রশাসনের সমন্বয়ে বালাইনাশক ব্যবহারের পর্যবেক্ষণ জোরদারকরণের গুরুত্বারোপ করা হয়। বক্তারা এসময় শিল্প দূষণ নিয়ন্ত্রণ অত্যন্ত জরুরি এবং এর প্রতিকার নেওয়ার ওপর গুরুত্বারোপ করেন।

হাওর অঞ্চলে বালাইনাশক ব্যবহার নিয়ন্ত্রণে স্বল্পতম সময়ে অ্যাকশন প্ল্যান তৈরিপূর্বক সমন্বিতভাবে তা বাস্তবায়নের জন্য সভায় সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।

মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে আয়োজিত এ সভায় কৃষি মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. মোহাম্মদ এমদাদ উল্লাহ মিয়ান, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব (রুটিন দায়িত্ব) মো: তোফাজ্জেল হোসেন, পরিবেশ ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব ড.ফাহমিদা খানম, বাংলাদেশ মৎস্য উন্নয়ন কর্পোরেশনের চেয়ারম্যান ফারাহ শাম্মী, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব সৈয়দা নওয়ারা জাহান, সিলেটের বিভাগীয় কমিশনার খান মো: রেজা- উন- নবী, ময়মনসিংহের বিভাগীয় কমিশনার মো: মোখতার আহমেদ, চট্টগ্রামের বিভাগীয় কমিশনার ড. মো: জিয়াউদ্দীন, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব শাহীনা ফেরদৌসী, মৎস্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড. মো: আবদুর রউফ, প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড. মো: আবু সুফিয়ান, বাংলাদেশ প্রাণিসম্পদ গবেষণা ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক ড. শাকিলা ফারুক, বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক অনুরাধা ভদ্র, পানি উন্নয়ন বোর্ডের প্রধান পানি ব্যবস্হাপক মো: মাসুদ করিম, বাংলাদেশ হাওর ও জলাভূমি উন্নয়ন অধিদপ্তরের পরিচালক মো: রোকন- উল- হাসান, পরিবেশ অধিদপ্তরের পরিচালক রাজিনারা বেগম, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক কাজী রফিকুল ইসলাম, কনজিউমারস অ্যাসোসিয়েশন অফ বাংলাদেশ (ক্যাব) এর সাংগঠনিক সম্পাদক প্রফেসর ড. সৈয়দ মিজানুর রহমান,বারসিকের সমন্বয়ক মো: জাহাঙ্গীর আলমসহ অন্যান্যরা এসময় উপস্থিত ছিলেন।

মন্তব্য

আরও পড়ুন

বাংলাদেশ
Narail Obesity is the mortal death clinic sealagala

নড়াইলে অপচিকিৎসায় প্রসূতির মৃত্যু, ক্লিনিক সিলগালা

নড়াইলে অপচিকিৎসায় প্রসূতির মৃত্যু, ক্লিনিক সিলগালা

নড়াইলের কালিয়া উপজেলা শহরে খাদিজা সেবা ক্লিনিকে একজন প্রসূতি মায়ের মৃত্যুর অভিযোগ পাওয়া গেছে। আজ বৃহস্পতিবার (১৪ আগষ্ট)উপজেলা স্বাস্থ্যবিভাগের একটি দল তদন্ত সাপেক্ষে ওই ক্লিনিকের অপারেশন থিয়েটারসহ ক্লিনিক সিলগালা করেছেন ।

ক্লিনিক সূত্রে জানা গেছে,বুধবার (১৩ আগষ্ট)সকালে উপজেলার কলাবাড়িয়া ইউনিয়নের কলাবাড়িয়া গ্রামের কামাল শেখের প্রসূতি স্ত্রী লাবনী আক্তারকে খাদিজা সেবা ক্লিনিকে ভর্তি করা হয় । ওইদিন বিকেলে রোগীকে সিজারিয়ান অপারেশন করা হলে জমজ সন্তানের জন্ম দেন ।

অপারেশনের পর লাবনী আক্তার গুরুতর অসুস্থ্য হয়ে পড়লে তড়িঘড়ি করে রোগীকে খুলনার একটি হাসপাতালে রেফার করেন ক্লিনিক পরিচালক খাদিজা পারভিন । হাসপাতালে নেওয়ার পথে লাবনী আক্তারের মৃত্যু হয় বলে নিশ্চিত করেন ইসলামি ব্যাংক হাসপাতালের কর্তব্যরত চিকিৎসক ।

লাবনী আক্তারের দেবর মো.আসলাম হোসেনের অভিযোগ ক্লিনিকে কোন অ্যানেথেসিয়া চিকিৎসক ছিল না । কোন রকমে অজ্ঞান করেই রোগীকে অপারেশন করা হয় । যে কারণে অতিরিক্ত রক্ত ক্ষরণে আমার ভাবীর মৃত্যু হয়েছে । তিনি বলেন,জমজ সন্তান দুইটি বর্তমানে খুলনা শিশু হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে । এক প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন,আমার ভাই মা বাবা সকলেই নবজাতকের চিকিৎসার জন্য খুলনায় অবস্থান করছে । তারা বাড়ীতে আসলে পরে আইনী পদক্ষেপ নেওয়া হবে ।

উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা মো.শোয়াইব হোসেন বলেন,ওই ক্লিনিকে সেবিকা ও ডিউটি চিকিৎসক নেই । এছাড়া মানসম্মত অপারেশন থিয়েটারও নেই । তিনি বলেন,সিভিল সার্জন মহোদয়ের নির্দেশ ক্রমে আমিসহ কালিয়া উপজেলা হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল কর্মকর্তা পার্থ প্রতীম বিশ্বাস,মেডিকেল কর্মকর্তা মো.হাসিবুর রহমান,ডেন্টাল সার্জন মো.সরোয়ার হোসেন,উপজেলা সেনেটারী ইন্সপেক্টর মো.মঈনুদ্দীন ওই ক্লিনিক তদন্তে গিয়ে বিভিন্ন অনিয়ম দেখতে পাই ।

উপজেলা হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল কর্মকর্তা পার্থ প্রতীম বিশ্বাস বলেন,এর আগেও খাদিজা সেবা ক্লিনিকের বিরুদ্ধে অপচিকিৎসার অভিযোগ পাওয়া গেছে । ক্লিনিকে মেয়াদোত্তীর্ণ অসুধ ব্যবহারের জন্য ভ্রাম্যমান আদালত বেশ কয়েকবার জেল জরিমানা করেছে । কিন্তু তারপরও ওই ক্লিনিক চালু রয়েছে ।

জানতে চাইলে ক্লিনিক পরিচালক খাদিজা পারভিন সাংবাদিকদের সঙ্গে অসৌজন্যমূলক আচরণ করেন । তিনি মামলা করারও হুমকী দেন ।

সিভিল সার্জন ডাঃ আব্দুর রশীদ বলেন,ক্লিনিকের বিরুদ্ধে অভিযোগ পাবার পর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তাসহ একটি তদন্ত টিম পাঠানো হয়েছিল । তিনি বলেন,প্রাথমিক পর্যায়ে ক্লিনিক সিলগালা করা হয়েছে । আগামি তিন কর্মদিবসের মধ্যে একটি তদন্ত টিম গঠন করে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Goaland municipality alleges widespread irregularities and corruption in the construction of multi storey market

গোয়ালন্দ পৌরসভার বহুতল মার্কেট নির্মাণে ব্যাপক অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ

গোয়ালন্দ পৌরসভার বহুতল মার্কেট নির্মাণে ব্যাপক অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ

রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ পৌরসভার বহুতল মার্কেট নির্মাণে ড্রইং,ডিজাইন ও পাইলিং থেকে শুরু করে পুরো নির্মাণ কাজে ব্যাপক অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ পাওয়া গেছে। ইতোমধ্যে কার্যাদেশ প্রাপ্তির পর প্রায় ১০ মাস অতিক্রান্ত হয়েছে। এই সময়ে কাগজে কলমে কথিত মাটি পরীক্ষার কাজ হয়েছে। পাইলিং এর কাজ শবেমাত্র শুরু হয়েছে। কার্য সমাপ্তির মাত্র ২ মাস সময় বাকী আছে। এখনও মূল ভবনের নির্মাণ কাজ শুরু হয়নি। অথচ স্থানীয় কর্তৃপক্ষের যোগসাজশে এরই মধ্যে প্রায় এক কোটি টাকার বিল উত্তোলন করেছে ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান।

অনুসন্ধানে জানা গেছে, স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের অধীন আই.ইউ.জি.আই.পি (ইমপ্রুভিং আরবান গভর্নেন্স এন্ড ইনফ্রাস্ট্রাকচার প্রজেক্ট) প্রকল্পের আওতায় ২০২৪-২৫ অর্থবছরে গোয়ালন্দ পৌরসভায় ৭ তলা ভীত বিশিষ্ট ৩ তলা মার্কেট নির্মাণের জন্য এশিয়ান ডেভলপমেন্ট ব্যাংক (এডিবি) এর অর্থায়নে ৯ কোটি ২৭ হাজার ৪০৪ টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়। এজন্য প্রকল্পের সম্ভাব্যতা যাচাই কল্পে স্থান নির্বাচন (সাইড সিলেকশন), মাটি পরীক্ষা (সয়েল টেস্ট), ড্রইং ও ডিজাইন সম্পন্ন করা হয়। গত বছর ২০২৪ সালের ৩১ অক্টোবর প্রকল্পের কার্যাদেশ প্রদান করা হয়। এতে সর্বনিম্ন দরদাতা হিসেবে ফরিদপুরের তাশা কনস্ট্রাকশন লিঃ ও জান্নাত কনস্ট্রাকশন (জয়েন্ট ভেঞ্চার) নির্মাণ কাজের ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান হিসেবে কার্যাদেশ প্রাপ্ত হয়। কার্যাদেশ প্রাপ্তির পর হতে এক বছর অর্থাৎ ২০২৫ সালের ৩০ অক্টোবরের মধ্যে নির্মাণ কাজ শেষ হওয়ার কথা রয়েছে।

গত ৫ আগস্ট জেলা পর্যায়ের বিভিন্ন জাতীয় দৈনিকের একগুচ্ছ সংবাদ কর্মী সরেজমিন নির্মাণ কাজ পরিদর্শনকালে দেখা যায়, গোয়ালন্দ বাজারের প্রাণকেন্দ্রে মার্কেটের নির্ধারিত স্থানটি চারপাশ টিনের বেড়ায় আবৃত করে সেখানে পিকাস্ট পাইলিংয়ের কাজ চলছে। এই কাজে ঠিকাদারের পক্ষে উপ ঠিকাদার হিসেবে নিয়োজিত “বিলটেক্স টেকনোলজি” এর প্রকৌশলী মাহফুজুর রহমান জানান, এপর্যন্ত তারা ২৫ ফুট দীর্ঘ মোট ২১ টি পাইলিং স্থাপন করতে সক্ষম হয়েছেন। নির্মাণ কাজের টেন্ডার সিডিউলে ৫০ ফুট দীর্ঘ পাইল স্থাপনের উল্লেখ থাকা সত্ত্বেও অর্ধেক আকারের পাইলিং করা হচ্ছে এমন প্রশ্নের বিষয়ে ওই প্রকৌশলী বলেন, এখানকার মাটি খুবই শক্ত। যে কারণে ২৫ ফুটই যথেষ্ট।

প্রত্যক্ষদর্শী বাজারের উৎসুক একাধিক ব্যবসায়ী সাংবাদিকদের তথ্য ও ভিডিও সংগ্রহের সময় এগিয়ে এসে এ প্রতিবেদককে বলেন, এখানে ৫০ ফুটের স্থলে ২৫ ফুটের পাইলিং করা হচ্ছে। তাও আবার নিম্নমানের নির্মাণ সামগ্রী ব্যবহারের কারণে কোন কোন পাইল মাঝ পথে ভেঙ্গে যাচ্ছে।

তিনি জানান, বাস্তবায়নকারী কর্তৃপক্ষ পাইলিংয়ের জন্য ৫০ ফুটের পূর্ব নির্ধারিত ১৪০ টির স্থলে ২৫ ফুটের ২৮০ টি পাইল স্থাপনের কথা বলেছেন। তবে এবিষয়ে প্রকল্প পরিচালকের (পিডি) দপ্তরের কোন লিখিত আদেশ কিংবা সিডিউল সংশোধনীর কোন তথ্য ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান কিংবা গোয়ালন্দ পৌর কর্তৃপক্ষ দেখাতে পারেননি।

এদিকে কারিগরি ত্রুটি সহ বিভিন্ন বিষয়ে জানার জন্য গত ১২ আগস্ট গোয়ালন্দ পৌরসভার নির্বাহী প্রকৌশলীর দপ্তরে গেলে নির্বাহী প্রকৌশলী ফেরদৌস খান জানান, সয়েল টেস্ট এর সাথে ডিজাইনের কিছুটা তারতম্য লক্ষ্য করা যাচ্ছে।

পাইল এর সংখ্যা বৃদ্ধি ও দৈর্ঘ্য কমিয়ে পাইলিং এর কাজ বাস্তবায়নের বিষয়ে তিনি বলেন, মাটির বেয়ারিং ক্যাপাসিটি বাড়ানোর জন্য পাইলিং একভাবে করলেই চলে।

কাজের বাস্তবায়নের ধীরগতি প্রসঙ্গে তিনি বলেন, পূর্বে এই বাজারের পুরাতন দোকানগুলো নিলাম প্রক্রিয়া সম্পন্ন হওয়ার পরও অপসারণ হতে বাড়তি সময় ব্যায় হওয়ায় নির্মাণ কাজ শুরু করতে বিলম্ব হয়ে যায়। কাজটি নির্ধারিত সময়ে শেষ হবেনা, এরজন্য পিডি অফিস থেকে সময় বাড়িয়ে নেওয়া যাবে।

তিনি জানান, ৭০ শতাংশ পাইলিং এর কাজ সম্পন্ন হওয়ায় ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানের অনুকূলে প্রায় এক কোটি টাকার একটি বিল পরিশোধ করা হয়েছে।

গোয়ালন্দ পৌরসভার প্রশাসকের দায়িত্বে নিয়োজিত উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ নাহিদুর রহমান ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানের নামে বিল প্রদানের বিষয়টি স্বীকার করেন। তবে নির্মাণ কাজের পুরো বিষয়টি কারিগরি ও প্রকৌশলগত বিষয় উল্লেখ করে তা এড়িয়ে যান।

এদিকে পুরো কাজের ধীর গতি, সিডিউলে বর্ণিত নির্দেশনা উপেক্ষা করে পাইলিং স্থাপন সহ বিভিন্ন অনিয়মের বিষয়ে ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান তাশা কনস্ট্রাকশন লিঃ ও জান্নাত কনস্ট্রাকশন এর স্বত্ত্বাধিকারী শহীদুল ইসলাম বলেন, কাজটি স্থানীয় ঠিকাদার সালাউদ্দিন চৌধুরী ও জাহাঙ্গীর হোসেন সহ বেশ কয়েকজন বাস্তবায়ন করছে। এতে সমস্যা হওয়ার কথা নয়। তারপরও তিনি বিষয়টি দেখে পরে জানাবেন বলে মোবাইল ফোনে উল্লেখ করেন।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Sonargaons discussed UP chairman Lion Babul arrested

সোনারগাঁয়ের আলোচিত ইউপি চেয়ারম্যান লায়ন বাবুল গ্রেপ্তার

সোনারগাঁয়ের আলোচিত ইউপি চেয়ারম্যান লায়ন বাবুল গ্রেপ্তার

নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে আওয়ামী লীগের মনোনীত বারদী ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান মাহাবুবুর রহমান ভূঁইয়া ওরফে লায়ন বাবুলকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। গত বুধবার রাতে রাজধানীর বনশ্রীর নিজ বাড়ি থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারকৃত লায়ন বাবুল বারদী ইউনিয়নের গোয়ালাপাড়া গ্রামের মুক্তিযোদ্ধা সালাউদ্দিন ভূঁইয়ার ছেলে। গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে পুলিশ তাকে সোনারগাঁ থানায় দায়ের করা ইব্রাহিম হত্যা মামলায় নারায়ণগঞ্জ আদালতে হাজির করা হলে আদালত তাকে জেল হাজতে প্রেরণ করে। নারায়ণগঞ্জ কোর্ট পুলিশের পরিদর্শক মো. কাইয়ুম খাঁন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

জানা যায়, ২০২১ সালের ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনের বারদী ইউনিয়নের আওয়ামীলীগের নৌকা প্রতীকে মনোনীত প্রার্থী হন। ওই ইউনিয়নে প্রতিদ্বন্ধী প্রার্থী না থাকায় সে বিনা প্রতিদ্বন্ধিতায় নির্বাচিত হন। নির্বাচিত হওয়ার পর থেকেই সে বিভিন্ন রাজনৈতিক বক্তব্য ও কর্মকান্ডে আলোচিত ও সমালোচিত হয়ে উঠেন। ২০২২ সালের ১১ ফেব্রুয়ারী বারদি ইউনিয়নের পাইকপাড়া একটি ধর্মীয় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি সমালোচিত হন ‘আমি বারদী ইউনিয়নের ম্যাজিস্ট্রেট, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে আমার অনুমতি নিয়ে বারদীতে আসতে হবে, এখন থেকে প্রশাসনকে অবশ্যই আমার পক্ষে কাজ করতে হবে কারো ফোনে প্রশাসন আসবে না, আমি যদি বলি সুইচ অফ দিজ ইজ অফ।’ লায়ন বাবুলের এ বক্তব্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ভাইরাল হলে তা নিয়ে সমালোচনার ঝড় শুরু হয়। এ ঘটনায় ফারুক নামের এক আওয়ামীলীগ নেতা লায়ন বাবুলের এ বক্তব্যের প্রতিবাদে নারায়ণগঞ্জ আদালতে একটি পিটিশন মামলা দায়ের করেন। এ মামলার তদন্তের দায়িত্ব দেয়া হয় ডিবি পুলিশকে। দীর্ঘদিন মামলাটি তদন্ত করে ডিবি পুলিশের এসআই সৈয়দ রুহুল আমিন লায়ন বাবুলের বক্তব্যের বিরুদ্ধে পেনাল কোড আইনের ৫০০ ধারার অপরাধে প্রাথমিকভাবে সত্যতা পেয়ে তা আদালতে প্রতিবেদন দাখিল করেন। এ জন্য তাকে সোনারগাঁ উপজেলা আওয়ামীলীগের আহবায়ক কমিটির সদস্য পদও হারাতে হয়েছিল।

এছাড়াও লায়ন বাহবুবুর রহমান বাবুল ভূঁইয়া ফাউন্ডেশননের উদ্যোগে প্রতি বছর বিনামূল্য চক্ষু সেবা কার্যক্রম পরিচালনা করেন। এ সেবায় ওই অঞ্চলের কয়েক হাজার মানুষ চক্ষু চিকিৎসা পেয়েছেন।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
FREE LICENSE FREE License

বিনামূল্যে লাইসেন্স পেলেন দেড় হাজার ভ্যানচালক

বিনামূল্যে লাইসেন্স পেলেন দেড় হাজার ভ্যানচালক

কুষ্টিয়ার কুমারখালীতে দেড় হাজার ভ্যান চালকের মাঝে বিনামূল্যে লাইসেন্স প্রদান করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১৪ আগষ্ট) বিকেল সাড়ে ৫ টার সময যদুবয়রা ইউনিয়ন পরিষদ চত্বরে এই লাইসেন্স প্রদান করা হয়। যদুবয়রা ইউনিয়ন পরিষদের অর্থায়নে (ভর্তুকি মূল্যে) চালকদের হাতে লাইসেন্স তুলে দেন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. মিজানুর রহমান। এ সময় উপস্থিত ছিলেন যদুবয়রা ইউনিয়ন পরিষদের সচিব রেজাউল করিম, ৫ নম্বর ওয়ার্ড সদস্য আবু সাঈদ, ১,২ ও ৩ নম্বর ওয়ার্ডের সংরক্ষিত (মহিলা) সদস্য মোছা. মরিয়ম খাতুন ও ৭,৮, ও নম্বর ওয়ার্ডের মোছা. হাসি খাতুনসহ প্রমূখ। এ বিষয়ে যদুবয়রা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. মিজানুর রহমান বলেন, আমার ইউনিয়নে প্রায় দুই হাজার জন সম্মানিত ভ্যানচালক আছেন। ভ্যান চালিয়ে সন্তানদের পড়াশোনা, ওষুধ কেনা, সংসার চালাতে তাঁদের খুব কষ্ট হয়। তাই সেজন্য গত বছরের ন্যায় এবারো পরিষদের ভর্তুকি দিয়ে বিনামূল্যে এক হাজার ৫০০ জনকে লাইসেন্স প্রদান করা হয়েছে। পরিষদের সাধ্যমত ভবিষ্যতেও এধরনের কার্যক্রম চলামান থাকবে। এ দিকে বিনামূল্যে লাইসেন্স পেয়ে খুশি চালকরা। তারা বলেন, গরিব মানুষ। সারাদিন ভ্যান চালিয়ে খুব কষ্টে সংসার চালাতে হয়। ফ্রি যা পাবো তাই লাভ। ভ্যানচালক মনছের আলী বলেন, সারাদিন খাটেখুটে যা পাই, তা দিয়ে চলতে বেশখানি কষ্টই হয়। ফ্রি ফ্রি যা পাবো, তাই লাভ। তিনি ইউনিয়নের জোতমোড়া গ্রামের বাসিন্দা। রসুলপুর গ্রামের এরশাদ শেখ বলেন, পৌর এলাকায় গেলেই ভ্যান ধরে ৩০০ টাকার লাইসেন্স করায়। কিন্তু চেয়ারম্যান ফ্রি ফ্রি দিচ্ছে। দাম ১০০ টাকা হলেও আমাদের লাভই হচ্ছে। প্রতিটি লাইসেন্সের মূল্য ১০০ টাকা করে জানালেন পরিষদের সচিব রেজাউল করিম। তিনি বলেন, গতবছর প্রায় এক হাজার ৬০০জনকে বিনামূল্যে লাইসেন্স প্রদান করা হয়েছিল।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Former president of the Volunteer League in two cases of attacking and killing in mass uprising

গণঅভ্যূত্থানে হামলা ও হত্যা চেষ্টার দুই মামলায় স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাবেক সভাপতি গ্রেফতার

গণঅভ্যূত্থানে হামলা ও হত্যা চেষ্টার দুই মামলায় স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাবেক সভাপতি গ্রেফতার

গণঅভ্যূত্থানে ছাত্র-জনতার উপর হামলা ও হত্যা চেষ্টার দুই মামলায় রংপুর মহানগর স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাবেক সভাপতি আতাউর জামান বাবুকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। গত বুধবার (১৩ আগস্ট) দিবাগত রাত সোয়া ১২টার দিকে নগরীর নিউ ইঞ্জিনিয়ারপাড়ার এক আত্মীয়র বাসা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়। আতাউর জামান বাবু জেলা আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক কমিটির সদস্য। গণ অভ্যূত্থানের পর তিনি আত্মগোপনে ছিলেন। এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন মেট্রোপলিটন কোতয়ালী থানার ওসি আতাউর রহমান।

তিনি জানান, ছাত্র-জনতার আন্দোলনের সময় আতাউর জামান বাবু গুলিতে আহত জয়নাল আবেদীন ও শহিদুল ইসলাম সাগর হত্যা চেষ্টা মামলার আসামী। গোয়েন্দা তথ্য ও তথ্য-প্রযুক্তির মাধ্যমে তার অবস্থান শনাক্ত করে গ্রেফতার করা হয়। আদালতের মাধ্যমে তার রিমান্ড আবেদন করা হবে। তিনি আত্মগোপনে থেকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে উস্কানীমূলক পোস্ট করে আসছিলেন। তার বিরুদ্ধে রংপুর নগরীতে স্বেচ্ছাসেবক লীগকে সংগঠিত করার অভিযোগ রয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Baratan in Netrokona held training on feeder for good health

নেত্রকোনায় বারটান ''সুস্বাস্থ্যের জন্য ফলিত পুষ্টি'' বিষয়ক প্রশিক্ষন অনুষ্ঠিত

নেত্রকোনায় বারটান ''সুস্বাস্থ্যের জন্য ফলিত পুষ্টি'' বিষয়ক প্রশিক্ষন অনুষ্ঠিত

নেত্রকোনায় সুস্বাস্থ্যের জন্য ফলিত পুষ্টি বিষয়ক প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বাংলাদেশ ফলিত পুষ্টি গবেষণা ও প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট, বারটান আঞ্চলিক কার্যালয় নেত্রকোনার সম্মেলন কক্ষ সমূহে ১২-১৪ আগস্ট পর্যন্ত তিন দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ কর্মসূচি বাস্তবায়ন করা হয়েছে। এর আগে মঙ্গলবার সকালে তিনদিন ব্যাপী এই প্রশিক্ষণ কর্মশালার উদ্বোধন করা হয়। এ প্রশিক্ষণে দুই ব‍্যাচে মোট ৬০ জন প্রশিক্ষণার্থী অংশগ্রহণ করেন । উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা, মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষক- শিক্ষিকা, পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের কর্মকর্তা, সাংবাদিক,ইমাম, এনজি কর্মী এবং কৃষক কৃষাণীসহ মোট ৬০ জন প্রশিক্ষণার্থীর অংশগ্রহণে তিনদিন ব্যাপী এ

বাংলাদেশ ফলিত পুষ্টি গবেষণা ও প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট (বারটান) আঞ্চলিক কার্যালয় নেত্রকোনার উর্ধ্বতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ও অঞ্চল প্রধান ড. মোসা: আলতাফ উন- নাহারের তত্ত্বাবধানে এ প্রশিক্ষণ বাস্তবায়িত হয়েছে॥ এ ছাড়াও প্রশিক্ষণ প্রদান করেন করেন উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা, পোল্ট্রি ডেভেলপমেন্ট অফিসার, উপজেলা নিরাপদ খাদ্য অফিসার, মেডিকেল অফিসার, কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা, সহকারী বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা বারটান সহ জেলা পর্যায়ের অন্যান্য কর্মকর্তাগন। প্রশিক্ষণে দৈনন্দিন খাদ্যাভ্যাস, সুষম খাবার, নিরাপদ ও পুষ্টিকর খাদ্য সংরক্ষণ ও প্রস্তুত করন , শর্করা জাতীয় খাদ্য, আমিষ, ভিটামিন, আঁশ জাতীয় খাদ্য, রোগ প্রতিরোধকারী খাদ্য সহ সুস্বাস্থ্যের জন্য ফলিত পুষ্টি বিষয়ে আলোচনা করা হয়।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
In the case of UNO residence in the case of a football game in Itna arrested in the case of the attack

ইটনায় ফুটবল খেলাকে কেন্দ্র করে ইউএনও’র বাসভবনের সামনে হামলার মামলায় গ্রেপ্তার ১

ইটনায় ফুটবল খেলাকে কেন্দ্র করে ইউএনও’র বাসভবনের সামনে হামলার মামলায় গ্রেপ্তার ১

কিশোরগঞ্জের ইটনায় মিনি স্টেডিয়ামে ফুটবল খেলাকে কেন্দ্র করে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) বাসভবনের সামনে হামলার ঘটনা ঘটেছে।

বুধবার বিকেলে উপজেলা পরিষদের ভিতরে এই হামলার ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় বুধবার রাতেই ইটনা থানায় এক আনসার সদস্য বাদী হয়ে ৪২ জনের নামোল্লেখ করে অজ্ঞাত তিনশো জনকে আসামি করে একটি মামলা দায়ের করেছেন।

ইটনা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. জাফর ইকবাল এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, এ ঘটনায় মামলা দায়েরের পরেই আব্দুন নূর নামে একজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বাকিদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।

তিনি আরও জানান, কিছুদিন আগে উপজেলা প্রশাসনের অনুমতি ছাড়াই সদর ইউনিয়নের কয়েকজন যুবক মিলে একটি অস্থায়ী শৃঙ্খলা কমিটি গঠন করে ইটনা মিনি স্টেডিয়ামে ফুটবল টুর্নামেন্ট চালু করে। স্থানীয়ভাবে অভিযোগ আসে যে সেখানে খেলার পাশাপাশি জুয়া চলছে। বিষয়টি তদন্তের স্বার্থে ইউএনও টুর্নামেন্ট বন্ধের নির্দেশ দেন।

তিনি বলেন, বুধবার বিকেলে তারা স্টেডিয়ামে খেলা শুরু করে। খেলা চলাকালে তিনি সেখানে গিয়ে ইউএনও’র নির্দেশের বিষয়টি জানান এবং খেলা বন্ধ করতে বলেন। এক পর্যায়ে মাঠ থেকে খেলায় অংশগ্রহণকারী এবং দুই থেকে তিন শতাধিক জনতা মিছিল নিয়ে ইউএনও অফিসে যায়। ইউএনও সাহেবকে না পেয়ে তারা বাসভবনের সামনে অবস্থান নিয়ে হামলা করে। এ সময় বাসভবনে দায়িত্বরত আনসার সদস্যরা বাধা তাদের উপরও হামলা করা হয়। পরে খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে আনতে চাইলে তাদের উপরও হামলা করা হয় বলে জানান পুলিশের এই কর্মকর্তা।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোহাম্মদ রায়হানুল ইসলাম বলেন, স্থানীয়দের অনুরোধ ছিল মাঠে যেন জুয়া বা বড় টুর্নামেন্ট না হয়, কারণ বড় টুর্নামেন্ট হলে এলাকার ছেলেরা খেলার সুযোগ পায় না এবং মাঠও নষ্ট হয়। আমি বলেছিলাম বড় খেলার আগে আমাকে জানাতে। কিন্তু তারা আমার নির্দেশ অমান্য করে খেলা চালিয়ে যায়। পরে পুলিশ বাধা দিলে তারা আমার বাসভবনের সামনে এসে হট্টগোল ও হামলা চালায়, এমনকি দায়িত্বরতদের গায়ে হাত তোলে। তখন আমি বাসায় ছিলাম না, এই ঘটনায় পরিবার আতঙ্কিত হয়ে পড়ে। সিসি ক্যামেরার ফুটেজ দেখে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে বলে জানান এই কর্মকর্তা।

মন্তব্য

p
উপরে