× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

বাংলাদেশ
Sheikh Hasina came to the country at the mercy of Ziaur Rahman Salam
google_news print-icon

জিয়াউর রহমান’র দয়ায় শেখ হাসিনা দেশে এসে রাজনীতি করতে পেরেছিলেন: সালাম

জিয়াউর-রহমানর-দয়ায়-শেখ-হাসিনা-দেশে-এসে-রাজনীতি-করতে-পেরেছিলেন-সালাম

রাজশাহী মহানগর বিএনপির দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন উপলক্ষে সংবাদ সম্মেলন করেছে রাজশাহী মহানগর বিএনপি। শনিবার বেলা ১২টায় মালোপাড়া মহানগর বিএনপির দলীয় কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে পাঠ করেন বিএনপি’র চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য ও বিএনপি রাজশাহী বিভাগের সমন্বয়কারী বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুস সালাম। সংবাদ সম্মেলনে আব্দুস সালাম বলেন, বিএনপি’র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নির্দেশনা অনুযায়ী রাজশাহী মহানগর বিএনপিকে তৃণমূল পর্যায় থেকে সু-সংগঠিত ও শক্তিশালী করার জন্য সকল মহল্লা, ওয়ার্ড এবং থানা এর সম্মেলন সফলভাবে সমাপ্ত হয়েছে। তারই পরিপ্রেক্ষিতে রাজশাহী মহানগর বিএনপি’র সম্মেলন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। এই সম্মেলনে প্রধান অতিথি হিসেবে (ভার্চুয়ালি) উপস্থিত থাকবেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।

তিনি বলেন, বিগত পতিত সরকারের আমলে অফিস ছিলোনা। একত্রিতভাবে কোন সভা সমাবেশ করতে পারা যায়নি। পুলিশ আটক করে নিয়ে যেত। সভা-সামবেশের অনুমতি দিতোনা। এজন্য সে সময়ে বিএনপি একত্রিতভাবে তেমন সভা সামবেশ করতে পারেনি। শেখ হাসিনা বিএনপিকে একটি হটকারী দল হিসেবে তুলে ধরার চেষ্টা করেছে। কিন্তু বিএনপি কখনো হটকারী পথে যায়নি। বিএনপি প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের আদর্শ ও ঘোষনা ছিলো গণতন্ত্র।

১৫ আগস্টের পরে দেশ যখন অচল পরেছিলো, তখন কোন রাজনীতি ছিলোনা, মৌলিক অধিকার ছিলোনা। সে সময়ে জিয়াউর রহমানকে রাষ্ট্র ক্ষমতায় বসনো হয়। সে সময়ে তিনি মনে করেছিলেন রাজনীতি ও গণতন্ত্রের কোন বিকল্প নাই। সেজন্য তিনি রাজনীতির মাঠ উন্মুক্ত করেছিলেন। সেইসাথে বাকশাল থেকে আওয়ামী লীগ করার সুযোগ করে দিয়েছিলেন। এর ফলশ্রুতিতে শেখ হাসিনা দেশে ফিরে আওয়ামী লীগের হাল ধরেছিলেন বলে উল্লেখ করেন তিনি।

তিনি আরো বলেন, গণতন্ত্রই একমাত্র উন্নয়নের পথ। বিগত দিনে একটি জাতীয় সরকার গঠন করে বিএনপিকে আসার কথা বললেও বিএনপি সে সময়ে রাজী হয়নি। কারণ বিএনপি গণতন্ত্রকে বিশ্বাস করে। জনগণকে বিশ্বাস করে। জনগণই ভোট দিয়ে বিএনপিকে আবারও ক্ষমতায় বসাবে। তিনি বলেন, অনেক দল আছে তারা গণতন্ত্রের কথা বলেন। কিন্তু প্রকৃতপক্ষে তাদের মধ্যে গণতন্ত্র নেই। কয়টি দল কাউন্সিলের মাধ্যেমে নেতা নির্বাচন করেছে। কিন্তু বিএনপি প্রতিটি থানা, জেলা উপজেলা ও ওয়ার্ড পর্যায়ে কাউন্সিলর করে নেতা নির্বাচনের মাধ্যমে কমিটি গঠন করা হয়েছে। রোববার মহানগরীর নেতা নির্বাচনের জন্য সম্মেলন করা হচ্ছে। এই সস্মেলন দীর্ঘদিন হয়নি। এর অনেক কারন রয়েছে বলে উল্লেখ করেন তিনি।

আব্দুস সালাম আরো বলেন, এই কাউন্সিল সফল করতে সাবেক-বতর্মান সবাই উপস্থিত থাকবেন এবং অংশগ্রহন করবেন। শনিবারের (৯আগস্ট) মধ্যেই যারা প্রার্থী হতে চান তারা নাম প্রকাশ করবেন। সবাইকে নিয়ে বসে যদি সমঝোতার মাধ্যমে একটি কমিটি দাঁড় করানো যায় তাহলে ভাল। না হলে বিকল্প পদ্ধতি কাউন্সিলারদের ভোটের মাধ্যমে নেতানির্বাচনের মাধ্যে দিয়ে একটি শক্তিশালী কমিটি গঠণ করা হবে বলে জানান তিনি। তিনি বলেন বেলা ২.৩০টায় সম্মেলন শুরু হবে। সেখানে তারেক রহমান প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখবেন।

তিনি আরো বলেন, অনেক ষড়যন্ত্র হয়েছে। কিন্তু কোন ষড়যন্ত্রই কোন কাজে আসেনি। বিএনপি শান্তিতে দল পরিচালনা করতে চান। তিনি বলেন, যে দলে ফল থাকবে সে গাছে ঢিল ছুঁড়বে। ষড়যন্ত্রকারীরা চায়না একটি গণতান্তিক রাষ্ট্র এবং সংসদ গঠিত হোক। ৫আগস্টের পরে বিএনপিকে নিয়ে অনেক ষড়যন্ত্র করেছে। কিন্তু কোন কাজে আসেনি। যারা গণতন্ত্রকে ভয় পায় এবং স্বাধীন দেশকে অস্বীকার করে, ঐ সকল ষড়যন্ত্রকারীরা নির্বাচন চায়না। তারা বার বার চাপ দিচ্ছে নির্বাচন পেছনোর জন্য। কিন্তু অন্তবর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা, ডক্টর ইউনুস আগামী রমজানের আগেই অর্থাৎ ফেব্রুয়ারী মাসের মধ্যেই নির্বাচন করার ঘোষান দিয়েছে। এ ঘোষানর মধ্যে দিয়ে তারেক রহমানের মতামতকে প্রাধান্য দিয়েছেন তিনি। এজন্য দলের পক্ষ থেকে তাঁকে ধন্যবাদ জানান তিনি। সেইসাথে সম্মেলন সফল করতে উপস্থিত সকল পর্যায়ের সাংবাদিকদের সহযোগিতা ও সম্মেলনে উপস্থিত থাকার অনুরোধ জানিয়ে সংবাদ সম্মেলন শেষ করেন।

রাজশাহী মহানগর বিএনপি’ন আহ্বায়ক বীর মুক্তিযোদ্ধা এডভোকেট এরশাদ আলী ঈশার সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিএনপি জাতীয় নির্বাহী কমিটির রাজশাহী বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক এডভোকেঠ সৈয়দ শাহীন শওকত, বিএনপি জাতীয় নির্বাহী কমিটির ত্রান ও পুনর্বাসন বিষয়ক সহ-সম্পাদক ও রাজশাহী মহানগর বিএনপি’র সাবেক সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট শফিকুল হক মিলন, বিএনপি জাতীয় নির্বাহী কমিটির রাজশাহী বিভাগীয় সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক আমিনুল ইসলাম, রাজশাহী মহানগর বিএনপি সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক নজরুল হুদা, সদস্য সচিব মামুন-অর-রশিদ মামুন, যুগ্ম আহ্বায়ক আসলাম সরকার, ওয়ালিউল হক রানা, শফিকুল ইসলাম শাফিক, সজয়নুল আবেদিন শিবলী, বজলুল হক মন্টু, রাজশাহী মহানগর যুবদলের সাবেক সভাপতি বিএনপি নেতা আবুল কালাম আজাদ সুইট, রাজশাহী মহানগর যুবদলের সাবেক আহ্বায়ক মাহফুজুর রহমান রিটন, সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক শরিফুল ইসলাম জনি, মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্য সচিব আসাদুজ্জামান জনি। এছাড়াও মহানগরীর সকল থানার সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক,সাংগঠনিক সম্পাদকসহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ ও প্রিন্ট, ইলেক্ট্রনিক ও অনলাইন পোর্টালের সাংবাদিকবৃন্দ।

মন্তব্য

আরও পড়ুন

বাংলাদেশ
No unwanted events occurred during the mass hearing in Bogra ACC

বগুড়ায় গণশুনানি চলাকালে কোনো অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটেনি: দুদক

বগুড়ায় গণশুনানি চলাকালে কোনো অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটেনি: দুদক

বগুড়ায় দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) ১৭৯তম গণশুনানি চলাকালে কোনো অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটেনি বলে জানিয়েছে সংস্থাটি।

আজ রাতে কমিশনের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ‘দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) ১৭৯তম গণশুনানি আজ বগুড়ায় অনুষ্ঠিত হয়। গণশুনানি সংক্রান্ত একটি সংবাদ কমিশনের নজরে এসেছে, সংবাদে পরিবেশিত তথ্য বানোয়াট ও উদ্দেশ্য প্রণোদিত। গণশুনানি চলাকালে কোনো অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটেনি।’

সংবাদে বলা হয়েছে, কমিশন জনৈক সাকোয়াত হোসেনের ব্যক্তিগত মৎস্য খামারের মাছ লুট হওয়ার অভিযোগ আমলে নেয়নি। এ প্রসঙ্গে দুদক স্পষ্ট করেছে, উক্ত অভিযোগটি দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪-এর তফসিলভুক্ত অপরাধের অন্তর্ভুক্ত নয়। ফলে তফশিল বহির্ভূত অপরাধ সংক্রান্ত কোনো অভিযোগ গণশুনানিতে উপস্থাপনের সুযোগ নেই।

কমিশনের পক্ষ থেকে গণমাধ্যম সংশ্লিষ্ট সকলকে বস্তুনিষ্ঠ ও যাচাই-বাছাই করা সংবাদ পরিবেশনের আহ্বান জানানো হয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
BCB will build Rituparnas house

ঋতুপর্ণার বাড়ি নির্মাণ করে দেবে বিসিবি

ঋতুপর্ণার বাড়ি নির্মাণ করে দেবে বিসিবি

গত শনিবার ম্যারাথনে এক মিটিং হলো- বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি)। ১৪ থেকে ১৫ এজেন্ডার সেই বোর্ড সভা চলল রাত ৯টা পর্যন্ত। সভাপতি আমিনুল ইসলাম বুলবুল অস্ট্রেলিয়ার মেলবোর্নে বসে জুমে বিসিবির মিটিংয়ে অংশ নেন। সেখানে বেশ কয়েকটি উল্লেখযোগ্য সিদ্ধান্ত হয়েছে।

মিটিংয়ের পর প্রেস কনফারেন্সে আসেন বিসিবির তিন পরিচালক নাজমুল আবেদিন ফাহিম, ইফতিখার রহমান মিঠু ও শফিকুল ইসলাম স্বপন। তারা গত শনিবারের বোর্ড সভায় নেওয়া বিভিন্ন সিদ্ধান্তের কথা জানালেন।

প্রথমেই জানানো হলো, জাতীয় দলের তারকা নারী ফুটবলার ঋতুপর্ণা চাকমার বাড়ি নির্মাণ করে দেবে বিসিবি। তার বাড়ি নির্মাণে যত টাকা খরচ হবে, সমুদয় খরচ বহন করবে বিসিবি।

ঋতুপর্ণা এখন শুধু বাংলাদেশের ফুটবলই নয়, দক্ষিণ এশিয়ার অন্যতম সেরা তারকা। তার বাড়ি রাঙামাটি। প্রত্যন্ত অঞ্চলে অনেকটা জীর্ণ-শীর্ণ অবস্থা ঋতুপর্ণার বাড়ির। তার বাবা নেই, একমাত্র ভাইও নেই। ঋতুর আয়েই চলে সংসার। তার মায়ের অসুস্থতার পেছনেও অনেক ব্যয় হয়।

ফলে নিজের বাড়ির চেহারা বদলানোর মতো অর্থ জোগাড় করা হচ্ছে না বাংলাদেশ নারী ফুটবল তারকার। বিসিবি তার সেই সমস্যা সমাধানে এগিয়ে এসেছে।

এই ঋতুপর্ণার গোলেই ২০২৪ সালে সাফ চ্যাম্পিয়ন হয় বাংলাদেশ। গত মাসে মিয়ানমারকে হারিয়ে বাংলাদেশ যে প্রথমবারের মতো এশিয়া কাপে খেলার যোগ্যতা অর্জন করেছে, তাতেও জোড়া গোল ঋতুপর্ণার।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Advisor Dr M Sakhawat Hossain highlighted the one year challenge and achievement of the interim government in the CPD dialogue

সিপিডি সংলাপে অন্তর্বর্তী সরকারের এক বছরের চ্যালেঞ্জ ও অর্জন তুলে ধরলেন উপদেষ্টা ড. এম সাখাওয়াত হোসেন

সিপিডি সংলাপে অন্তর্বর্তী সরকারের এক বছরের চ্যালেঞ্জ ও অর্জন তুলে ধরলেন উপদেষ্টা ড. এম সাখাওয়াত হোসেন

শ্রম ও কর্মসংস্থান এবং নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন অন্তর্বর্তী সরকারের এক বছরের চ্যালেঞ্জ ও অর্জন তুলে ধরে বলেন, জুলাই-আগস্ট ২০২৪-এ বাংলাদেশে যা ঘটেছে তা অকল্পনীয়। এক মাসে ছাত্র-জনতা যেভাবে জীবন দিয়েছে, তা অবর্ণনীয়। অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের এক বছরে আমরা একটি কাঠামো দাঁড় করানোর চেষ্টা করেছি, যাতে নির্বাচিত সরকার এসে কাজ করতে পারে। উন্নয়ন শুধু মেট্রোরেল বা এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণ নয়। পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর জন্য কাজ না করলে সামগ্রিক উন্নয়ন সম্ভব নয়।"

আজ রবিবার বনানীর লেকশোর হোটেলে সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি) আয়োজিত "অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের ৩৬৫ দিন" শীর্ষক সংলাপে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এ কথা বলেন।

বেক্সিমকো ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্কের শ্রমিক অসন্তোষের উদাহরণ টেনে উপদেষ্টা বলেন, "৩৮ হাজার শ্রমিকের আন্দোলন অন্য ফ্যাক্টরির কাজে ব্যাঘাত ঘটিয়েছে। অন্তরবর্তী সরকার কর্তৃক উচ্চপর্যায়ের কমিটি গঠন করে এই সমস্যা সমাধানে কাজ করা হয়েছে। গার্মেন্টস খাতে দুর্বৃত্তায়ন রোধে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করে যাচ্ছে। তিনি উল্লেখ করেন, কিছু প্রতিষ্ঠান রাষ্ট্রীয় ঋণের সুবিধা নিয়ে ব্যাংকিং খাতকে দুর্বল করেছে, যা অর্থনীতির জন্য হুমকিস্বরূপ।

শ্রম উপদেষ্টা বলেন, ইতোমধ্যে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় কর্তৃক 'কর্মসংস্থান অধিদপ্তর' প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে পাঠানো হয়েছে। এছাড়া, শ্রমিকদের পাওনা পরিশোধে সরকার কর্তৃক বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহন করা হয়েছে এবং পলাতক মালিকদের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলের রেড নোটিশ জারি করা হয়েছে।

তিনি বলেন, নির্মাণ শ্রমিকদের শ্রম আইনের আওতায় আনা সম্ভব হয়নি। তবে, আমরা উদ্দ্যোগ নিয়েছি কনস্ট্রাকশন কোম্পানিগুলোকে লভ্যাংশের একটি অংশ শ্রমিক কল্যাণ ফান্ডে জমা দিতে হবে, নতুবা সরকারি প্রকল্পে অংশগ্রহণ করতে পারবে না। এছাড়াও শ্রম সংস্কার কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়ন ও কমিশনের সুপারিশ শ্রম আইনে ২০০৬ এ অন্তর্ভুক্তির প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে।

সিপিডির সম্মানীয় ফেলো অধ্যাপক মুস্তাফিজুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এ সংলাপে কী-নোট স্পিকার ছিলেন সিপিডির নির্বাহী পরিচালক ড. ফাহমিদা খাতুন। সংলাপে অন্যান্যের মধ্যে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর, বিটিএমইএ ও বিজিএমইয়ের নেতৃবৃন্দ, শ্রম সংস্কার কমিশনের চেয়ারম্যান এবং বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিরা অংশ নেন।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
All who sacrificed their lives for democracy are national heroes Salahuddin Ahmed

গণতন্ত্রের জন্য প্রাণ উৎসর্গকারী সবাই জাতীয় বীর: সালাহউদ্দিন আহমদ

গণতন্ত্রের জন্য প্রাণ উৎসর্গকারী সবাই জাতীয় বীর: সালাহউদ্দিন আহমদ

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেছেন, গণতন্ত্রের জন্য প্রাণ উৎসর্গকারী সবাই জাতীয় বীর।

তিনি বলেন, ‘গণ-অভ্যুত্থানে যারা প্রাণ দিয়েছেন, শুধু তারাই জাতীয় বীর নন। ১৬ বছরে গণতন্ত্রের মুক্তির জন্য যারা প্রাণ দিয়েছেন তারাও জাতীয় বীর বলে গণ্য হবেন।’

আজ রোববার গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে ‘আমরা বিএনপি পরিবার’ আয়োজিত অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহত, ক্যান্সার আক্রান্ত রোগী ও অসহায় অসুস্থ ব্যক্তিদের চিকিৎসা সহায়তা প্রদান উপলক্ষে এই অনুষ্ঠান হয়।

মানসিক ও দৃষ্টিভঙ্গির সংস্কারের প্রয়োজনীয়তার কথা তুলে ধরে সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেন, রাষ্ট্র কাঠামো পরিবর্তন করলেই হবে না, যারা রাষ্ট্র চালাবেন এবং যারা নাগরিক উভয়ের মানসিক পরিবর্তন জরুরি। শুধু সরকারের কাছ থেকে সব আশা না করে জনগণকেও দেশের জন্য কি করা যায় তা ভাবতে হবে।

তিনি বলেন, ‘সংস্কারের মধ্য দিয়ে আমরা একটা গণতান্ত্রিক সংবিধান পেলাম। সেই গণতান্ত্রিক সংবিধানের মাধ্যমে যে সরকার ব্যবস্থা গঠিত হবে তাদেরকে সেই ব্যবস্থা যারা পরিচালনা করবে তাদেরকে মানসিক সংস্কার এবং দৃষ্টিভঙ্গি না পাল্টায় এবং অপরপক্ষে যারা রাষ্ট্রের জনগণ যারা বেনিফিশিয়ারি য্রাা সরকার যাদের কাছে দায়বদ্ধ, সমাজের কাছে দায়বদ্ধ তাদেরও যদি দৃষ্টি ভঙ্গি না-পাল্টায় তাহলে মানবিক রাষ্ট্র হবে কীভাবে?’

সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘আমাদের দৃষ্টি ভঙ্গি এমন হবে সরকার আমাদের জন্য কী করে তা নয়। জনগণ দেশের জন্য কী করবে সেটাও ভাবতে হবে? এটাই হচ্ছে দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন। তাহলেই আমরা জনগণ এবং দায়বদ্ধ সরকার জনগণের কাছে এই উভয়ে মিলে একটা আমাদের কাঙ্ক্ষিত রাষ্ট্র ব্যবস্থা, সরকার ব্যবস্থা, সমাজ ব্যবস্থা গতিশীল করতে পারবে।’

তিনি বলেন, যেই স্বপ্ন ছিল স্বাধীনতার শহীদদের, মুক্তিযোদ্ধাদের, যেই স্বপ্ন ছিল ২০২৪ সালের আমাদের ছাত্র গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের যারা রক্তদান করেছেন, যারা জীবন দিয়েছেন, যারা পঙ্গুত্ববরণ করেছেন তাদের। আমরা যাতে সেই সমাজ নির্মাণ করতে পারি যারা আজকে পঙ্গুত্ববরণ করেছে, তাদের সন্তানরা যেন তাদের কাঙ্ক্ষিত সমাজ ও রাষ্ট্র ব্যবস্থা দেখে যেতে পারে। আমরা সবসময় বলি শত সহস্র শহীদদের রক্তের আকাঙ্ক্ষা আমাদের পূর্ণ করতে হবে।’

সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেন, আমরা দেখি, সেই ফ্যাসিস্টের মধ্যে কোনো অনুশোচনা নেই, বেদনা নেই, কোনো পরাজয়ের স্বীকারোক্তি নেই বরং দেখি দাম্ভিকতা।

আমরা বিএনপি পরিবারের আহ্বায়ক আতিকুর রহমান রুমনের সভাপতিত্বে ও সদস্য জাহিদুল ইসলাম রনির সঞ্চালনায় আলোচনা সভায় বিএনপি মিডিয়া সেলের আহ্বায়ক মওদুদ হোসেন আলমগীর পাভেল, তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক সহ-সম্পাদক আশরাফ উদ্দিন বকুল উপস্থিত ছিলেন।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
In Jhalakathi a businessmans operation Three people were imprisoned with drugs

ঝালকাঠিতে ব্যবসায়ীর ভবনে অভিযান: মাদকসহ আটক করে ৪ জনকে কারাদণ্ড

ঝালকাঠিতে ব্যবসায়ীর ভবনে অভিযান: মাদকসহ আটক করে ৪ জনকে কারাদণ্ড

ঝালকাঠি শহরের থানা রোডের বাসিন্দা আজাদ হোসেন পান্না নামের এক ব্যবসায়ীর বহুতল ভবন "বিসমিল্লাহ হাউস" থেকে ইয়াবা, গাজা এবং বিদেশী মদসহ চার জনকে আটক করা হয়েছে।

রোববার দুপুর ২টার কিছু আগে ঝালকাঠি মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর এ অভিযান চালিয়েছে। মাদকসহ যাদেরকে আটক করা হয়েছে তারা হলেন, 'সদর উপজেলার কিস্তাকাঠি গ্রামের মৃত তৈয়ব আলী খানের ছেলে মো. হাকিম (৩২), একই গ্রামের মৃত আনসার আলী হাওলাদারের ছেলে মো. হুমায়ুন হাওলাদার (৪০), পৌর শহরের বাকলাই সড়ক এলাকার খালেক মোল্লার ছেলে মো. মনির হোসেন (৪৫) এবং দিয়াকুল গ্রামের মাসুম হাওলাদারের ছেলে মো. সাগর (৩২)।

ভবন মালিক আজাদ হোসেন পান্না বলেন, 'আটককৃতদের মধ্য হুমায়ুন নামের ব্যাক্তি আমার ভবনের কেয়ারটেকার। বাকিরা তার বন্ধু। আমার ভবনে তারা মাদকের আড্ডা বসিয়েছে তা আমি জানতাম না।'

মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর, ঝালকাঠির উপ-পরিদর্শক মো. আকবর হোসেন সার্চ বিডি নিউজকে বলেন, 'গোপন সংবাদের ভিত্তিতে আমরা আজাদ হোসেন পান্নার ভবনের নিচ তলার একটি কক্ষে অভিযান চালাই। সেখান থেকে মাদকদ্রব্য সেবনরত অবস্থায় চারজনকে আটক করা হয়।'

আকবর হোসেন আরো বলেন, 'অভিযান শেষে বিকেলে সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ফারহানা ইয়াসমিন ভ্রাম্যমাণ আদালত বসিয়ে তাদের সাজা প্রদান করেছেন।

ঝালকাঠি সসদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ফারহানা ইয়াসমিন বলেন, 'আটক চারজনকে ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে এক বছর করে বিনাশ্রম কারাদণ্ড এবং প্রত্যেককে দুই হাজার টাকা অর্থদণ্ড প্রদান করা হয়েছে। জরিমানার টাকা তাৎক্ষণিক নগদ আদায় করা হয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
The law and order is good in February

আইনশৃঙ্খলা-অর্থনীতি ভালো হয়েছে, ফেব্রুয়ারিতে সুন্দর নির্বাচন করতে পারব: ধর্ম উপদেষ্টা

আইনশৃঙ্খলা-অর্থনীতি ভালো হয়েছে, ফেব্রুয়ারিতে সুন্দর নির্বাচন করতে পারব: ধর্ম উপদেষ্টা

ধর্ম উপদেষ্টা আ. ফ. ম. খালিদ হোসেন বলেছেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার যখন দায়িত্ব নেয়, তখন থানা-পুলিশ ছিল না। ঢাকায় শিক্ষার্থীদের ট্রাফিকের দায়িত্ব পালন করতে দেখা গেছে। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি একদিনে নিয়ন্ত্রণ সম্ভব নয়। তবে বহুগুণে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ভালো হয়েছে, অর্থনীতিও ভালো হয়েছে। আমরা আশা করি একটি সুন্দর নির্বাচন আগামী ফেব্রুয়ারি মাসে করতে পারব। এভাবে আমাদের প্রস্তুতি চলছে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী তৈরি আছে, আমাদেরও আন্তরিকতার অভাব নেই। তিনি

আজ রোববার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা সদরের পশ্চিম মেড্ডা এলাকার জামিয়া দারুল আরকাম মাদরাসায় আলেম-ওলামাদের সঙ্গে মতবিনিময় ও সংবর্ধনা গ্রহণ শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন।

ধর্ম উপদেষ্টা আরো বলেন, নতুন বাংলাদেশ গঠনের ক্ষেত্রে আলেম-ওলামাদের অবদান সোনার অক্ষরে লেখার মতো। বাংলাদেশে যখনই বিপদ-দুর্যোগ এসেছে, আলেম-ওলামারা জনগণের সঙ্গে মিলে ময়দানে থেকেছেন এবং তারা জীবন উৎসর্গ করেছেন, আহত হয়েছেন।

তিনি আরও বলেন, জুলাই বিপ্লবের সময়েও শত শত মাদরাসাছাত্র আহত হয়েছে, শাহাদাৎ বরণ করেছে। আগামী দিনেও আমাদের প্রিয় মাতৃভূমি বাংলাদেশকে গড়ে তোলার ক্ষেত্রে আলেম-ওলামা, মাদরাসাছাত্র-শিক্ষক প্রত্যেকে নিজ নিজ অবস্থান থেকে দেশের জন্য যে কোনো ত্যাগ স্বীকারে প্রস্তুত আছেন।

এ সময় ধর্ম উপদেষ্টার সঙ্গে হেফাজতে ইসলামের মহাসচিব মাওলানা সাজিদুর রহমান, জেলা হেফাজতে ইসলামের জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি বোরহান উদ্দিন কাসেমী ও সাধারণ সম্পাদক আলী আজম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Many work in front of many challenges Tareq Rahman

সামনে অনেক কাজ, অনেক চ্যালেঞ্জ: তারেক রহমান

সামনে অনেক কাজ, অনেক চ্যালেঞ্জ: তারেক রহমান

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারপারসন তারেক রহমান বলেছেন, 'সামনে অনেক কাজ, অনেক চ্যালেঞ্জ। বাংলাদেশ একটি সম্ভাবনাময় দেশ। দেশের মানুষ বিএনপির দিকে তাকিয়ে আছে। তারা বিএনপিকে আস্থায় রাখতে চায়। আমাদের নেতাকর্মীদেরকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। না হলে আমরা চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করতে পারবো না। আমাদের পরবর্তী পদক্ষেপ জনগণের আস্থা অর্জন করার পাশাপাশি রাষ্ট্র মেরামতের ৩১ দফা বাস্তবায়ন করা।

রবিবার রাজশাহী মহানগর বিএনপির দ্বিবার্ষিক সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন। আধা ঘন্টার বক্তব্যে তিনি নেতা-কর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হওয়া এবং রাষ্ট্র পুনর্গঠনে আসন্ন চ্যালেঞ্জ মোকাবেলার উপর জোর দেন।

সামনে অনেক কাজ, অনেক চ্যালেঞ্জ: তারেক রহমান

তারেক রহমান বলেন গত আড়াই বছর আগে রাষ্ট্র মেরামতের ৩১ দফা দিয়েছিলাম। বর্তমানে রাষ্ট্র সংস্কার কমিশন গঠন করা হয়েছে যা বিএনপি আগেই বলেছিল। আমাদের পরবর্তী পদক্ষেপ জনগণের আস্থা অর্জন করার পাশাপাশি ৩১ দফার বাস্তবায়ন। এই চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করতে না পারলে দেশ পিছিয়ে যাবে।

আওয়ামী লীগের সমালোচনা করে তিনি বলেন স্বৈরাচার বিতাড়িত হয়েছে। এদের বিরুদ্ধে মূল আন্দোলন ছিল রাজনৈতিক অধিকার প্রতিষ্ঠা করা অন্তর্বর্তীকালীন সরকার অধিকার বাস্তবায়নের দিকে ধীরে ধীরে এগিয়ে যাচ্ছে। জাতীয় নির্বাচনের মধ্য দিয়ে সেই অধিকার বাস্তবায়ন হবে। শুধু ভোট হলেই হবে না সরকার গঠন করলেই হবে না। দেশের অধিকাংশ জনগণ বিএনপির ওপর আস্থা রাখতে চায় আগামী নির্বাচনে ধানের শীষ জনগণের সমর্থন পাবে। স্বাস্থ্য ও শিক্ষা ব্যবস্থাকে ধ্বংস করা হয়েছিল। স্বাস্থ্য ব্যবস্থাকে ধ্বংস করে পার্শ্ববর্তী দেশে চিকিৎসার জন্য মানুষকে পাঠানোর ব্যবস্থা করে দেয়া হয়। বিগত আওয়ামী লীগ সরকার আমলে নির্বাচন ব্যবস্থা, আইন ব্যবস্থা, বিচার ব্যবস্থা সহ অর্থনীতি ধ্বংস করে ফেলা হয়। আমাদেরকে সেখান থেকে দেশকে উত্তোরণ ঘটাতে হবে। কর্মসংস্থান সৃষ্টি করতে হবে কলকারখানা নির্মাণ করতে হবে।

উল্লেখ্য, প্রায় দেড়যুগ পর অনুষ্ঠিত হয়েছে রাজশাহী মহানগর বিএনপির সম্মেলন।

সম্মেলনে প্রধান অতিথি হিসেবে ভার্চুয়ালি যোগ দিয়েছেন দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। এর আগে সকাল থেকে সম্মেলনে যোগ দিতে দুরদুরান্ত থেকে নেতাকর্মীরা নগরীতে প্রবেশ করেন। দুপুর গড়ানোর সাথে সাথে সম্মেলন স্থল কানায় কানায় পুর্ণ হয়ে যায়। সম্মেলনস্থলে জায়গা না পেয়ে বিএনপির নেতাকর্মী সমর্থকরা পদ্মা নদীর ধারসহ আশপাশের এলাকায় অবস্থান নেন।

সম্মেলনে সভাপতিত্ব করেন মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক এরশাদ আলী ঈশা।

সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন রাজশাহী মহানগর বিএনপির সকল নেতাকর্মী সহ সাধারণ জনগণ।

২০২১ সালের ১০ ডিসেম্বর বীর মুক্তিযোদ্ধা এ্যাড. এরশাদ আলী ঈশাকে আহ্বায়ক ও মামুনুর রশিদ মামুনকে সদস্য সচিব করে রাজশাহী মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা করা হয়। এর প্রায় সাড়ে তিন মাস পর আহ্বায়ক কমিটির পরিধি বাড়িয়ে ৬১ সদস্যের করা হয়। তারপর থেকে প্রায় সাড়ে তিন বছর ধরে আহ্বায়ক কমিটিতেই চলছে রাজশাহী মহানগর বিএনপি।

মন্তব্য

p
উপরে