× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

বাংলাদেশ
Baitul Mukarram held Eid al Fitr 4 churches
google_news print-icon

বায়তুল মোকাররমে ঈদুল ফিতরের ৫টি জামাত অনুষ্ঠিত

বায়তুল-মোকাররমে-ঈদুল-ফিতরের-৫টি-জামাত-অনুষ্ঠিত
ছবি সংগৃহীত

বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদে পবিত্র ঈদুল ফিতরের ৫টি জামাত অনুষ্ঠিত হয়।

ঈদের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হয় সকাল ৭টায়। এরপর পর্যায়ক্রমে সকাল ৮ টা, সকাল ৯টা, সকাল ১০টা এবং সর্বশেষ সকাল ১০ টা ৪৫ মিনিটে ঈদের সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হয়।

সকাল ৭টায় প্রথম ঈদ জামাতে ইমামতি করেন জাতীয় মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মুফতি মাওলানা মুহিববুল্লাহিল বাকী। মুকাব্বির ছিলেন বায়তুল মোকাররমের মুয়াজ্জিন (অব.) হাফেজ মো. আতাউর রহমান।

সকাল ৮টায় দ্বিতীয় জামাতে ইমাম ছিলেন সিনিয়র পেশ ইমাম হাফেজ মুফতি মাওলানা মিজানুর রহমান। মুকাব্বির ছিলেন বায়তুল মোকাররমের প্রধান খাদেম মো. নাসিরউল্লাহ।

সকাল ৯টায় তৃতীয় জামাতে ইমামতি করেন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মুহাদ্দিস ড. মাওলানা মুফতি ওয়ালিউর রহমান খান। মুকাব্বির ছিলেন খাদেম মো. আব্দুল হাদী।

সকাল ১০টায় চতুর্থ জামাতে ইমাম ছিলেন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের অনুবাদ ও সংকলন বিভাগের সম্পাদক ড. মুশতাক আহমদ। মুকাব্বির ছিলেন খাদেম মো. আলাউদ্দীন।

সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটের পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাতে ইমামতি করেন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মুফতি মো. আব্দুল্লাহ। মুকাব্বির ছিলেন জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. রুহুল আমিন।

ঈদুল ফিতরের জামাতে অংশ নিতে ফজর নামাজের পর থেকেই রাজধানীর বিভিন্ন প্রান্ত থেকে মুসল্লিরা বায়তুল মোকাররমে আসতে থাকেন। সকাল ৭টার আগেই মসজিদ মুসল্লিতে পূর্ণ হয়ে যায়। সাতটায় শুরু হয় প্রথম জামাত। প্রতিটি জামাতেই মসজিদ ছিল কানায় কানায় পূর্ণ। প্রতিটি জামাতে দুই রাকাত ওয়াজির নামাজের পর খুতবা দেন ইমাম, এরপর হয় মোনাজাত।

মোনাজাতে গুনাহ মাফের জন্য মহান আল্লাহর কাছে ফরিয়াদ জানানো হয়। মুসল্লিরা অনেকেই চোখের জলে আল্লাহর ক্ষমা প্রার্থনা করেন।

মোনাজাতের দেশ ও জাতির কল্যাণ কামনা করা হয়। বর্তমান সরকারের জন্য দোয়া করা হয়। একই সঙ্গে মোনাজাতে ফিলিস্তিনের নির্যাতিত মুসলমানদের জন্য আল্লাহর রহমত

মন্তব্য

আরও পড়ুন

বাংলাদেশ
A woman was arrested for cheating a businessman with fake gold in Muradnagar

মুরাদনগরে নকল স্বর্ণ দিয়ে ব্যবসায়ীর সঙ্গে প্রতারণা, এক নারী আটক

মুরাদনগরে নকল স্বর্ণ দিয়ে ব্যবসায়ীর সঙ্গে প্রতারণা, এক নারী আটক

কুমিল্লাতে এক স্বর্ণ ব্যবসায়িকে নকল স্বর্ণ দিয়ে প্রতারণার অভিযোগে এক নারীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

ব্যবসায়ীদের অভিযোগ, কুমিল্লাতে ব্যবসায়ীরা পুরোনো স্বর্ণ ক্রয় করে প্রতারণার শিকার হচ্ছে বারবার।

জানা যায়, গত ১৫ দিনে মুরাদনগর উপজেলার কোম্পানিগঞ্জের বাজারে স্বর্ণের দোকানে ইমিটেশন গোল্ড, সিটিগোল্ডকে পুরোনো স্বর্ণ বলে চালিয়ে দিতে এসে আটক হয়েছে নারী ও পুরুষ প্রতারক চক্রের একাধিক সদস্য। আটককৃতদের প্রাথমিকভাবে উত্তম মাধ্যম দিয়ে পুলিশে দেওয়ার পর কিছুদিন জেল খেটে বেরিয়ে এসেও একই কায়দায় তারা প্রতারণা চালিয়ে যাচ্ছে।

এই চক্র মাস না যেতেই প্রতারক আবারও যুক্ত হয় এ পেশায়। এরই ধারাবাহিকতায় গত মঙ্গলবার দুপুরে বাঙ্গরা বাজার থানাধীন বলিবাড়ীর প্রবাসীর স্ত্রী ফাতেমা (৩৫) নামে এক নারী কোম্পানিগঞ্জ বাজারে সিটিগোল্ডকে স্বর্ণ বলে পরিবর্তন করতে আসে বৃষ্টি শিল্পালয়ে নামক একটি প্রতিষ্ঠানে। ওই নারীর কথাবার্তায় দোকান মালিকের সন্দেহ হলে তাকে আটক করে।

পরে বণিক সমিতি সভাপতি চন্দন বণিক ও সাধারণ সম্পাদক আ. হান্নানকে অবহিত করা হলে বণিক সমিতি পক্ষ থেকে মুরাদনগর থানায় বিষয় জানানো হয়। এ সময় পুলিশ এসে নারীকে আটক করে নিয়ে যায়। এ বিষয়ে বণিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক আ. হান্নান জানান, সবাই সতর্ক থেকে ব্যবসা করতে হবে, কারণ এই মাসেই কোম্পানিগঞ্জে দুটি ঘটনা ঘটে গেছে।

এ বিষয়ে মুরাদনগর থানা ইনচার্জ জানান, বিষয় শুনেছি এসআই মামুন প্রতারক নারীকে আটক করেছে।

এছাড়াও আরও ব্যবসায়ীরা জানান, কোম্পানীগঞ্জ বাজার স্বর্ণের দোকান হাজী স্বর্ণ শিল্পালয়ের থেকে গত ৮ অক্টোবর তিনজন মহিলা প্রতারক এসে দোকানদার থেকে সিটিগোল্ডের একটি চেইন এবং দুই জোড়া কানের রিং দিয়ে স্বর্ণের চেইন আংটি দুলসহ নিয়ে পালিয়ে যায়। যা সিসি ফুটেজে ধরা পড়ে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
The plaster is crumbling at Raujan Kanthalbhanga Government Primary School

রাউজান কাঁঠালভাঙ্গা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে খসে পড়ছে পলেস্তার

ঝুঁকিতে শিক্ষার্থীরা
রাউজান কাঁঠালভাঙ্গা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে খসে পড়ছে পলেস্তার রাউজান উপজেলার ১১নং পশ্চিম গুজরা ইউনিয়নের কাঁঠালভাঙ্গা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ঝুঁকিপূর্ণ ভবন।

রাউজানের পশ্চিম গুজরা ইউনিয়নের কাঁঠালভাঙ্গা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা জরাজীর্ণ ভবনে বসে ক্লাস করছে। ১৯৬৬ সালে নির্মিত এই বিদ্যালয় ভবনটির পলেস্তারা খসে পড়ে শিক্ষার্থীদের মাথার ওপর। বিদ্যালয়টি পরিদর্শনকালে দেখা যায় পিলারগুলো ও দেওয়ালে ফাটল সৃষ্টি হয়েছে। ২২০ জন শিক্ষার্থী ও ৭ শিক্ষক নিয়ে থাকা ৫৯ বছরের পুরোনো এই বিদ্যালয়ের ঝুঁকিপূর্ণ ভবনটির পাশে অপর একটি ভবন রয়েছে তিন কক্ষবিশিষ্ট। এই ভবনের একটি কক্ষে বসেন শিক্ষকরা। অপর দুটি কক্ষে বসে পাঠ নেয় দুটি শ্রেণির শিক্ষার্থীরা। এখানে শিক্ষার্থীদের বসার জায়গা না থাকায় অবশিষ্ট শ্রেণির শিক্ষার্থীদের ক্লাস নিতে হয় আগের পুরোনো জরাজীর্ণ ভবনে। বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোহাম্মদ নুরুল হুদা বলেন, ‘বসার জায়গা না থাকায় ভবনটি ঝুঁকিপূর্ণ জেনেও বাধ্য হয়ে শিক্ষার্থীদের সেখানে বসিয়ে ক্লাস নিতে হচ্ছে। শিক্ষার্থীরা বলেছে ক্লাস চলাকালীন ছাদ থেকে বালু খসে পড়ে তাদের মাথার ওপর ও চোখে-মুখে।’

কাঁঠালভাঙ্গা এই বিদ্যালয়টির মতো এই উপজেলার আরও বেশ কয়েকটি বিদ্যালয়েও রয়েছে শিক্ষার্থীদের বসার জায়গার সংকট। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, বিগত সরকারের আমলে শিক্ষার্থীদের শ্রেণিকক্ষ সংকটে থাকা বিদ্যালয়গুলো নতুন নতুন ভবন নির্মাণের কাজ শুরু হয়েছিল। কিছু কিছু নতুন ভবনের কাজ শেষ হলেও এখনো অন্তত ২০টি বিদ্যালয়ের ভবন অর্ধসমাপ্ত অবস্থায় পড়ে রয়েছে। উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা নুরনবী ও উপজেলা প্রকৌশলী আবুল কালাম, বলেন কয়েকটি ভবন নির্মাণ করা যাচ্ছে না জমি-সংক্রান্ত বিরোধ থাকার কারণে। অর্ধসমাপ্ত অবস্থায় পড়ে থাকা ভবনগুলো নির্মাণের দায়িত্ব পেয়েছিল পতিত সরকারের আমলে আওয়ামীপন্থি ঠিকাদাররা। পরিবর্তিত রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে সেসব ঠিকাদার এলাকা ছেড়ে পালিয়ে গেলে নির্মাণ কাজে স্থবিরতা সৃষ্টি হয়। পরে প্রশাসন উদ্যোগ নিয়ে বিকল্প ব্যবস্থায় ভবনগুলোর নির্মাণকাজ শেষ করার কাজ করছে। ইতোমধ্যে কিছু ভবনের কাজ শেষ হয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Courtesy meeting of the German Ambassador with the Chief Adviser

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে জার্মান রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে জার্মান রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বুধাবার যমুনায় সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন নবনিযুক্ত জার্মান রাষ্ট্রদূত ড. রুডিগার লোটজ। ছবি: সিএ প্রেস উইং

নবনিযুক্ত জার্মান রাষ্ট্রদূত ড. রুডিগার লোটজ গত ২১ অক্টোবর ২০২৫ তারিখে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় বাংলাদেশ সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন।

সাক্ষাৎকালে প্রধান উপদেষ্টা রাষ্ট্রদূতকে বাংলাদেশে দায়িত্ব গ্রহণের জন্য আন্তরিক শুভেচ্ছা জানান এবং আশা প্রকাশ করেন যে তার কর্মকালীন সময়ে বাংলাদেশ ও জার্মানির মধ্যে বিদ্যমান বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক আরও দৃঢ় ও বিস্তৃত হবে।

আলোচনায় রাষ্ট্রদূত অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি সমর্থন ব্যক্ত করেন এবং আগামি ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠিতব্য জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে প্রস্তুতি সম্পর্কে আগ্রহ প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, বাংলাদেশের জনগণ ক্রমবর্ধমান হারে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় সম্পৃক্ত হচ্ছে, যা অত্যন্ত ইতিবাচক ও উৎসাহব্যঞ্জক।

রাষ্ট্রদূত সরকারের সংস্কারমূলক পদক্ষেপ, বিশেষ করে সদ্য ঘোষিত জাতীয় সনদ এবং রাজনৈতিক দলসমূহের মধ্যে পারস্পরিক সংলাপের প্রশংসা করেন। তিনি আশা প্রকাশ করেন যে, এই ধরনের সংলাপ ও উদ্যোগ নির্বাচনের পরেও অব্যাহত থাকবে।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, জাতীয় ঐকমত্য প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে রাজনৈতিক দলগুলোকে একত্রিত করে জাতীয় সনদে স্বাক্ষরের যে ঐতিহাসিক উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে, তা দেশে গণতান্ত্রিক ঐক্য ও আস্থার পরিবেশ গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে।

উভয়পক্ষ দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য, বিনিয়োগ এবং শিক্ষা খাতে সহযোগিতার সম্প্রসারণের বিষয়ে আলোচনা করেন। রাষ্ট্রদূত জার্মানিতে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের ক্রমবর্ধমান আগ্রহের কথা উল্লেখ করেন। প্রধান উপদেষ্টা জানান, ইউরোপে জার্মানি বাংলাদেশের অন্যতম বৃহৎ বাণিজ্যিক অংশীদার, এবং তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন যে, নবনিযুক্ত রাষ্ট্রদূত এই অংশীদারত্ব আরও জোরদার করতে কার্যকর ভূমিকা রাখবেন।

সাক্ষাতে রোহিঙ্গা সংকট নিয়েও আলোচনা হয়, যেখানে রাষ্ট্রদূত জার্মানির পক্ষ থেকে মানবিক ও রাজনৈতিক সহায়তা অব্যাহত রাখার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।

সাক্ষাৎ শেষে উভয়পক্ষ আগামী দিনে বাংলাদেশ ও জার্মানির মধ্যকার সম্পর্ক আরও গভীর ও বহুমাত্রিক হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Handover of ECG machine to Tongi Government Hospital

টঙ্গী সরকারি হাসপাতালে ইসিজি মেশিন হস্তান্তর

টঙ্গী সরকারি হাসপাতালে ইসিজি মেশিন হস্তান্তর

টঙ্গীর শহীদ আহসান উল্লাহ মাস্টার জেনারেল হাসপাতালের কর্তৃপক্ষের কাছে ড্রাগ ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেডের আর্থিক সহযোগিতায় ২টি ইসিজি মেশিন ও ৩টি অক্সিজেন পালস মেশিন হস্তান্তর করেছে জিএমপি ভারপ্রাপ্ত কমিশনার। বুধবার হাসপাতালের অডিটোরিয়ামে এ উপলক্ষে এক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের (ভারপ্রাপ্ত) কমিশনার অতিরিক্ত ডিআইজি জাহিদুল হাসান।
প্রধান অতিথি বক্তব্যে জিএমপি (ভারপ্রাপ্ত) কমিশনার জাহিদুল হাসান বলেন, ভালো কাজের কোনো প্যারামিটার হয় না। সমাজের সামর্থবান মানুষ দায়িত্বশীল আচরণ করলে দেশ পরিবর্তন সম্ভব। পুলিশ শুধু আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণ নয় পাশাপাশি সামাজিক ও মানবিক কর্মকাণ্ডেও সমানভাবে অংশগ্রহণ করবে। ভবিষ্যতে হাসপাতালের চিকিৎসক ও রোগীদের সুবিধার্তে প্রয়োজনীয় আরও কিছু করার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন তিনি।
হাসপাতালের চিকিৎসক ডা. খাইরুল কবির রাজিবের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, শহীদ আহসান উল্লাহ মাস্টার জেনারেল হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. আফজালুর রহমান, গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ অপরাধ দক্ষিণ বিভাগের উপকমিশনার মহিউদ্দিন আহমেদ, ড্রাগ ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেডের সিনিয়র জোনাল ম্যানেজার মনসুর হেলাল, হাসপাতালে সহকারী পরিচালক ডা. ফারহানা আহমেদ, টঙ্গী পূর্ব থানার ওসি মো. ওয়াহিদুজ্জামান, ছাত্র প্রতিনিধি ও জাতীয় যুবশক্তি গাজীপুর মহানগর শাখার মুখ্য সংগঠক আকাশ ঘোষ, যুগ্ম সদস্য সচিব সাইফুল ইসলাম আকাশ, এনসিপি নেতা আসাদুজ্জামান দিপুসহ হাসপাতালের কর্মকর্তা-কর্মচারী ও বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Suffering from public transport crisis on Rupganj Narayanganj road

রূপগঞ্জ-নারায়ণগঞ্জ সড়কে গণপরিবহন সংকটে ভোগান্তি

সিএনজি অটোরিকশাই ভরসা
রূপগঞ্জ-নারায়ণগঞ্জ সড়কে গণপরিবহন সংকটে ভোগান্তি

ঢাকা শহরের অতি সন্নিকটে রূপগঞ্জ, অথচ রূপগঞ্জ থেকে ঢাকা শহরে যাতায়াতের নাই কোনো গণপরিবহন। এমনকি জেলা সদরে যেতেও সিএনজি আর অটোই ভরসা। ঢাকা শহরে যাতায়াত করতে অনেকে নৌকা বা ট্রলার ব্যবহার করে থাকেন। মামলা-সংক্রান্ত কাজে আদালতে যেতে হয়, যা নারায়ণগঞ্জ জেলা সদরে অবস্থিত। সরাসরি গণপরিবহন না থাকায় রূপগঞ্জের মানুষ অটো বা সিএনজিতে যাতায়াত করতে হয়। রূপগঞ্জ থেকে ঢাকা শহরে অনেকেই চাকরি ব্যবসা-বাণিজ্য করেন। কিন্তু পরিবহন সংকটের কারণে প্রায় সঠিক সময় গন্তব্যে পৌঁছাতে পারেন না।
শিল্পাঞ্চল খ্যাত রূপগঞ্জ। কয়েক হাজার শিল্পকারখানা, পূর্বাচল উপশহরসহ বিভিন্ন আবাসন প্রকল্পের কারণে রূপগঞ্জ হয়ে উঠেছে নারায়ণগঞ্জ জেলার অন্যতম একটি গুরুত্বপূর্ণ উপজেলা। তবে জেলার সঙ্গে এই উপজেলায় যোগাযোগের সরাসরি কোনো গণপরিবহন ব্যবস্থা নেই। ফলে দুর্ভোগ নিয়েই প্রতিনিয়ত চলাচল করতে হচ্ছে এই অঞ্চলের বাসিন্দাদের।
নারায়ণগঞ্জ আদালতে কর্মরত নারায়ণ সরকার বলেন, ‘প্রতিদিনই আমাকে ভেঙে ভেঙে বিভিন্ন গাড়ি পরিবর্তন করে আসা-যাওয়া করতে হয়। যদি রূপগঞ্জ থেকে সরাসরি একটি বাস সার্ভিস নারায়ণগঞ্জে চলাচল করত তাহলে আমাদের জন্য ভালো হতো। এখন সময় যেমন বেশি লাগে, তেমনি অতিরিক্ত খরচও হয়।’
ব্যবসায়ী মিজান মিয়া জানান, ‘রূপগঞ্জের মানুষকে শহরে যেতে হলে একাধিক গাড়ি বদল করে যেতে হয়। যে কারণে কর্মজীবী যাত্রী সাধারণকে ভেঙে ভেঙে অথবা অতিরিক্ত ভাড়া দিয়ে যানবাহন রিজার্ভ নিয়ে কর্মস্থলে যোগ দিতে হয়। সরাসরি গণপরিবহন চালু না হওয়াটা খুবই দুঃখজনক।’
তারাব পৌর এলাকার বাসিন্দা রাহুল পরাজী আমাদের প্রতিনিধিকে বলেন, ‘জমি-জমা নিয়ে বিরোধের জেরে নারায়ণগঞ্জ জেলা আদালতে তার একটি মামলা চলমান রয়েছে। এ কারণে মাসে একাধিকবার তাকে জেলা সদরে যেতে হয়।’
তিনি বলেন, ‘গণপরিবহনের ব্যবস্থা করা হলে সাধারণ মানুষ নির্বিঘ্নে নারায়ণগঞ্জের অফিস আদালতের কাজ করতে পারবে।’
অ্যাডভোকেট আবুল বাশার রুবেল জানান, ‘তিনি নারায়ণগঞ্জ জেলা আদালতে আইনজীবী হিসেবে কাজ করছেন। প্রতিদিনই তাকে সিএনজি রিজার্ভ করে আর না হয় বিভিন্ন গাড়ি বদল করে যাতায়াত করতে হয়। বৃষ্টির দিনে ঝামেলা পোহাতে হয় অনেক বেশি। এ বিরম্বনা থেকে মুক্তি পেতে নারায়ণগঞ্জেই বাসা ভাড়া করে থাকেন এখন।’
রূপগঞ্জ থেকে নারায়ণগঞ্জ জেলা সদরের সরাসরি পরিবহন সেবা চালু হওয়া জরুরি বলে মনে করেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
পরিবহন ব্যবসায়ী ও শুভসংঘ বাস সার্ভিসের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক মকবুল হোসেন বলেন, ‘রূপগঞ্জের মানুষের সরকারি সব নাগরিক সুযোগ-সুবিধা, ব্যবসা-বাণিজ্য ও নানা কাজে, প্রতিনিয়তই নারায়ণগঞ্জ শহরে যাতায়াত করতে হয়। কিন্তু রূপগঞ্জ থেকে নারায়ণগঞ্জ শহরে সরাসরি কোনো গণপরিবহন চালু না থাকায় এ জনপদের বাসিন্দাদের ভোগান্তি নিয়ে চলাচল করতে হচ্ছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘শুভসংঘ বাস সার্ভিস থেকে ভৈরব রোডে আমাদের বেশ কিছু গাড়ি চলাচল করছে। শুভসংঘ বাস সার্ভিসের পক্ষ থেকে ভুলতা গাউছিয়া থেকে নারায়ণগঞ্জ শহরে সরাসরি বাস সার্ভিস চালু করার বিষয়ে কাজ চলছে।’
রূপগঞ্জের বর্তমান অভিভাবক উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সাইফুল ইসলাম জয় বলেন, ‘এই উপজেলায় যাত্রীবাহী বাস চালু করতে হলে স্থানীয় উদ্যোক্তাদেরই উদ্যোগ নিতে হবে। আমাদের পক্ষ থেকে সার্বিক সহযোগিতা করা হবে।’

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Airport fire part of fascist Sheikh Hasina sabotage Aman

বিমানবন্দরে আগুন ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার নাশকতার অংশ: আমান

বিমানবন্দরে আগুন ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার নাশকতার অংশ: আমান বক্তব্য রাখছেন আমান উল্লাহ আমান। ছবি: সংগৃহীত

বিমানবন্দরে আগুন লাগার ঘটনাকে ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার নাশকতার অংশ হিসেবে মন্তব্য করে বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য আমান উল্লাহ আমান বলেছেন, পার্শ্ববর্তী দেশে বসে শেখ হাসিনা এখনো বাংলাদেশের বিরুদ্ধে নানা ষড়যন্ত্র করছেন। আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ ও যুবলীগের মাধ্যমে দেশ ও জনগণের ক্ষতি করা হচ্ছে। সুতরাং, বিমানবন্দরের আগুনের ঘটনাটি স্বাভাবিক নয়।
গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবে ডেমোক্রেটিক লীগের (ডিএল) সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও ৯০-র গণঅভ্যুত্থানের অন্যতম সংগঠক সাইফুদ্দিন আহমেদ মনির দ্বিতীয় মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত স্মরণসভায় তিনি এসব কথা বলেন।
আমান বলেন, তার (হাসিনার) প্রেতাত্মা এখনো সক্রিয়। তাই সরকারের প্রতি অনুরোধ থাকবে- এই ঘটনাসহ সব ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত করে দোষীদের বিরুদ্ধে দ্রুত ব্যবস্থা নিতে।
তিনি বলেন, প্রধান উপদেষ্টা বলেছেন- নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতে হবে। আমরা বিশ্বাস করি, ওই সময়ই নির্বাচন হবে। তবে নির্বাচন নিয়েও নানা ষড়যন্ত্র চলছে। যারা নির্বাচনের পথে বাধা দিতে চাইবে, জনগণ তাদের প্রতিহত করবে।
স্মরণসভায় আমান সাইফুদ্দিন আহমেদ মনিকে স্মরণ করে বলেন, নব্বইয়ের স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র ঐক্যের অন্যতম নেতা ছিলেন মনি ভাই। তিনি আদর্শ রাজনৈতিক নেতা ছিলেন, সাধারণ জীবনযাপন করতেন এবং রাজনীতির বাইরে কোনো চিন্তা করেননি।
স্মরণসভায় সভাপতিত্ব করেন সাইফুদ্দিন আহমেদ মনি স্মৃতি সংসদের আহ্বায়ক মো. ফরিদ উদ্দিন। সঞ্চালনা করেন সংগঠনের সদস্য সচিব খোকন চন্দ্র দাস। অনুষ্ঠানে ‘৯০-এর ছাত্র গণঅভ্যুত্থানের’ সাবেক ছাত্রনেতারা, জাতীয়তাবাদী সমমনা জোট ও ১২-দলীয় জোটের নেতারা উপস্থিত ছিলেন।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Mother fishing must be stopped to save fish Fisheries advisor

মাছ রক্ষায় মা মাছ ধরা বন্ধ করতে হবে: মৎস্য উপদেষ্টা

মাছ রক্ষায় মা মাছ ধরা বন্ধ করতে হবে: মৎস্য উপদেষ্টা বক্তব্য রাখছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার। ছবি: সংগৃহীত

মাছের প্রজনন ও প্রাকৃতিক ভারসাম্য রক্ষায় মা মাছ ধরা বন্ধের আহ্বান জানিয়েছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার।
তিনি বলেন, ‘আমাদের নদী ও সাগরে জেলেরা যেসব মাছ ধরেন, তা প্রাকৃতিক সম্পদ। এই মাছগুলো রক্ষা করতে না পারলে ভবিষ্যতে মাছশূন্য হয়ে পড়ব। তাই মাছ ধরা নিষিদ্ধ সময়ে সবাইকে আইন মেনে চলতে হবে। আইন মানলে প্রকৃতপক্ষে জেলেরা নিজেরাই লাভবান হবেন।’
গতকাল মঙ্গলবার জাতীয় প্রেসক্লাবের আব্দুস সালাম হলে অনুষ্ঠিত বাংলাদেশ ক্ষুদ্র মৎস্যজীবী জেলে সমিতির ১২তম জাতীয় সম্মেলন-২০২৫-এর প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
ফরিদা আখতার বলেন, ‘আপনারাই এই দেশের মানুষকে মাছ খাইয়ে বাঁচিয়ে রাখছেন। আপনারা ক্ষুদ্র নন, বরং দেশের এক বৃহৎ জনগোষ্ঠী। আমরা শুধু ভাত খাই না- মাছ, শাক-তরকারিও খাই। মৎস্যজীবীরা যদি মাছ না ধরেন, কেউই মাছ খেতে পারব না। আপনারা পরিশ্রম করে সবার খাদ্যনিরাপত্তা নিশ্চিত করছেন- এটিকে ছোট করে দেখার কোনো সুযোগ নেই।’
তিনি বলেন, ভারত যাতে আমাদের জলসীমায় প্রবেশ করে মাছ শিকার করতে না পারে, সে জন্য কোস্ট গার্ড, নৌবাহিনী ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে আরও সক্রিয় ভূমিকা রাখতে হবে। মাছ ধরা নিষিদ্ধ সময়ে জেলেদের সহায়তা হিসেবে ভিজিএফের চালের পরিমাণ বাড়াতে খাদ্য ও অর্থ মন্ত্রণালয়ে অনুরোধ করা হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, ‘আমি সরকারে যতদিন আছি, ততদিন জেলেদের জন্য কাজ করে যাব। আগামীতে অন্তত ৫০ কেজি করে চাল দেওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি ভিজিএফের সঙ্গে আর্থিক সহায়তা যুক্ত করার বিষয়েও আলোচনা চলছে।’
দীর্ঘদিনের সমস্যা দাদন প্রথা নিয়ে উপদেষ্টা বলেন, ‘দাদন জেলেদের দারিদ্র্যের চক্রে আবদ্ধ করে রাখে। এ সমস্যা নিরসনে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ ব্যাংক প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব করা হলে বাংলাদেশ ব্যাংক জানিয়েছে, তারা বিকল্পভাবে স্বল্পসুদে ঋণ প্রদানের ব্যবস্থা করবে, যাতে জেলেরা দাদনের ওপর নির্ভরশীল না থাকেন।’
প্রতিটি দুর্যোগে বহু জেলে নিখোঁজ হন বা প্রাণ হারান, এ বিষয়েও তিনি উদ্বেগ প্রকাশ করেন।
তিনি বলেন, ‘নিখোঁজ জেলেদের পরিবারের সদস্যরা জানতেও পারেন না- তারা জীবিত না মৃত। ফলে কোনো সরকারি সহায়তাও পান না। এ সমস্যা সমাধানে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে আলোচনা চলছে, যাতে এমন পরিবারগুলোর জন্য কার্যকর সহায়তা ব্যবস্থা গড়ে তোলা যায়।’
নদীতে চর জেগে ওঠা ও প্রজনন বাধাগ্রস্ত হওয়া প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘নদীতে চর জেগে ওঠায় মাছের চলাচল ও প্রজননে সমস্যা হচ্ছে। আমাদের নিজস্ব ড্রেজিং সক্ষমতা সীমিত হলেও নৌপরিবহন ও পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়কে অনুরোধ করেছি। তারা শুষ্ক মৌসুমে প্রয়োজনীয় ড্রেজিং কার্যক্রম সম্পন্ন করবে বলে আশ্বস্ত করেছে।’
সম্মেলনে বক্তারা মৎস্যজীবীদের ন্যায্য অধিকার ও কল্যাণ নিশ্চিতের লক্ষ্যে ছয় দফা দাবি উত্থাপন করেন। দাবিগুলো হলো-
*২০১৩ সালের পরিপত্র বাতিল করে ২০০৮ সালের পরিপত্র পুনর্বহাল করা।
*খাদ্য ও অন্যান্য ত্রাণ বিতরণের ক্ষেত্রে মৎস্যজীবী প্রতিনিধির স্বাক্ষর নিশ্চিত করা।
*মৎস্যজীবীদের নামে একটি বিশেষায়িত ব্যাংক প্রতিষ্ঠা করা।
*ভিজিএফ সহায়তা ৪০ কেজি থেকে বাড়িয়ে ৬০ কেজি চাল ও ২ হাজার টাকা নগদ বরাদ্দ দেওয়া।
*নিষেধাজ্ঞাকালীন সময়ে নদীতে মাছ ধরতে গিয়ে কোনো জেলে মৃত্যুবরণ করলে তার পরিবারকে এককালীন পাঁচ লাখ টাকা পুনর্বাসন সহায়তা প্রদান।
*কোস্ট গার্ড, নৌপুলিশ ও মৎস্য বিভাগের অভিযানে মৎস্যজীবী সমিতির মনোনীত মাঝিকে অন্তর্ভুক্ত করা।
বক্তারা বলেন, এসব দাবি বাস্তবায়িত হলে জেলে সম্প্রদায়ের জীবনমান উন্নত হবে এবং তাদের ন্যায্য অধিকার নিশ্চিত করা সম্ভব হবে।
সম্মেলনের সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ ক্ষুদ্র মৎস্যজীবী জেলে সমিতির সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা ইসরাইল খলিল পণ্ডিত। এ সময় আরও বক্তব্য রাখেন মৎস্য অধিদপ্তরের পরিচালক ড. মো. মোতালেব হোসেন, বিজিবি ট্রাইব্যুনালের সহকারি অ্যাটর্নি জেনারেল অ্যাডভোকেট এম হেলাল উদ্দিন, বরিশাল জজ কোর্টের অতিরিক্ত পিপি অ্যাডভোকেট মো. হুমায়ুন কবির, বাংলাদেশ সংযুক্ত শ্রমিক ফেডারেশনের সভাপতি মোসাদেক হোসেন স্বপন, সাধারণ সম্পাদক মোকাদ্দেম হোসেন, জেলে সমিতির ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মো. বাবুল মীর এবং সদস্য তাছলিমা বেগম।
সম্মেলনে দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে আগত ক্ষুদ্র মৎস্যজীবী জেলে সমিতির শতাধিক প্রতিনিধি অংশগ্রহণ করেন। আলোচনায় বক্তারা সরকারের কাছে জেলে সম্প্রদায়ের সামাজিক নিরাপত্তা, জীবিকা রক্ষা এবং প্রজননকালীন সময়ের সহায়তা বৃদ্ধির দাবি পুনর্ব্যক্ত করেন।

মন্তব্য

p
উপরে