× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য ইভেন্ট শিল্প উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ কী-কেন ১৫ আগস্ট আফগানিস্তান বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও ক্রিকেট প্রবাসী দক্ষিণ এশিয়া আমেরিকা ইউরোপ সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ শারীরিক স্বাস্থ্য মানসিক স্বাস্থ্য যৌনতা-প্রজনন অন্যান্য উদ্ভাবন আফ্রিকা ফুটবল ভাষান্তর অন্যান্য ব্লকচেইন অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

বাংলাদেশ
Former shipping minister Shajahan Khan arrested
google_news print-icon

সাবেক নৌপরিবহন মন্ত্রী শাজাহান খান গ্রেপ্তার

সাবেক-নৌপরিবহন-মন্ত্রী-শাজাহান-খান-গ্রেপ্তার
সাবেক নৌপরিবহন মন্ত্রী শাজাহান খান। ফাইল ছবি
পুলিশের মহাপরিদর্শক ময়নুল ইসলাম বাসসকে বলেন, ‘বৃহস্পতিবার রাতে রাজধানীর ধানমণ্ডি এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।’

আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও সাবেক নৌপরিবহন মন্ত্রী শাজাহান খানকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) গোয়েন্দা শাখা (ডিবি)।

পুলিশের মহাপরিদর্শক মো. ময়নুল ইসলাম বাসসকে এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

তিনি বলেন, ‘বৃহস্পতিবার রাতে রাজধানীর ধানমণ্ডি এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।’

মাদারীপুর-২ আসনের সংসদ সদস্য (এমপি) ছিলেন শাজাহান খান। তিনি প্রথমবার ১৯৮৬ সালে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মাদারীপুর-২ আসন থেকে এমপি নির্বাচিত হন। একই আসন থেকে পরে তিনি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মনোনয়নে ১৯৯১, ১৯৯৬, ২০০১, ২০০৮, ২০১৪, ২০১৮ ও ২০২৪ সালের নির্বাচনে এমপি নির্বাচিত হয়েছিলেন।

শাজাহান খান বাংলাদেশ শ্রমিক ফেডারেশনের কার্যকরী সভাপতি।

আরও পড়ুন:
সাবেক দুই আইজিপি গ্রেপ্তার
অসুস্থতা ও বয়স বিবেচনায় জিম্মায় জামিন পেয়েছেন মঞ্জু
ধানমণ্ডি থেকে আনোয়ার হোসেন মঞ্জু গ্রেপ্তার
সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি চার দিনের রিমান্ডে
হাসানুল হক ইনু উত্তরা থেকে গ্রেপ্তার

মন্তব্য

আরও পড়ুন

বাংলাদেশ
Hizb ut Tahrir media coordinator Imtiaz Saleem arrested

হিযবুত তাহরীরের মিডিয়া সমন্বয়ক ইমতিয়াজ সেলিম গ্রেপ্তার

হিযবুত তাহরীরের মিডিয়া সমন্বয়ক ইমতিয়াজ সেলিম গ্রেপ্তার হিযবুত তাহরীরের মিডিয়া সমন্বয়ক ইমতিয়াজ সেলিম। ছবি: ডিএমপি
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘নিষিদ্ধ সংগঠন হিযবুত তাহরীরের  মিডিয়া সমন্বয়ক ইমতিয়াজ সেলিমকে (৪২) গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আজ ভোরে (৪ অক্টোবর, ২০২৪) ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম (সিটিটিসি) ইউনিট বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে তাকে গ্রেপ্তার করে।’

নিষিদ্ধ সংগঠন হিযবুত তাহরীরের মিডিয়া সমন্বয়ক ইমতিয়াজ সেলিমকে (৪২) গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম (সিটিটিসি) ইউনিট।

ডিএমপির মিডিয়া ও পাবলিক রিলেশনস বিভাগের উপকমিশনার (ডিসি) মুহাম্মদ তালেবুর রহমান শুক্রবার সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি জানান।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘নিষিদ্ধ সংগঠন হিযবুত তাহরীরের মিডিয়া সমন্বয়ক ইমতিয়াজ সেলিমকে (৪২) গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আজ ভোরে (৪ অক্টোবর, ২০২৪) ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম (সিটিটিসি) ইউনিট বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে তাকে গ্রেপ্তার করে।

‘তার বিরুদ্ধে রাজধানীর শাহবাগ থানায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে মামলা রয়েছে। এ ছাড়া পল্লবী ও খিলগাঁও থানার আরও দুটি মামলার এজাহারনামীয় আসামি সে।’

বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, ‘উল্লেখ্য, তার বিরুদ্ধে আরও তিনটি মামলা বিচারাধীন রয়েছে। তাকে বিজ্ঞ আদালতে হস্তান্তর প্রক্রিয়াধীন।’

আরও পড়ুন:
সাবেক খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র বসুন্ধরা থেকে গ্রেপ্তার
নোয়াখালীর সাবেক এমপি একরাম কারাগারে
সাবেক প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা কামাল নাসের চৌধুরী গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি সালাম মুর্শেদী গ্রেপ্তার
সাভার থানার মামলায় গ্রেপ্তার সাবেক এমপি জ্যাকব

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Former Food Minister Sadhan Chandra arrested from the capital

সাবেক খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র বসুন্ধরা থেকে গ্রেপ্তার

সাবেক খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র বসুন্ধরা থেকে গ্রেপ্তার সাধন চন্দ্র মজুমদার। ফাইল ছবি
ডিএমপির গণমাধ্যম ও জনসংযোগ বিভাগের উপ-কমিশনার (ডিসি) তালেবুর রহমান জানান, সাবেক খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদারকে বৃহস্পতিবার রাতে রাজধানীর বসুন্ধরা এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের সাবেক খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদারকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) গোয়েন্দা শাখা (ডিবি)।

বৃহস্পতিবার রাতে রাজধানীর ভাটারা থানাধীন বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন ডিএমপির গণমাধ্যম ও জনসংযোগ বিভাগের উপ-কমিশনার (ডিসি) তালেবুর রহমান।

গত ৫ আগস্ট সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশ ছেড়ে ভারতে চলে যাওয়ার পর সাধন চন্দ্র মজুমদারের বিরুদ্ধে একাধিক মামলা দায়ের করা হয়।

ডিবির ওই কর্মকর্তা জানান, সাধন চন্দ্র মজুমদারকে কোন মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হবে তা পরে জানানো হবে।

প্রসঙ্গত, ২০০৮, ২০১৪, ২০১৮ ও সবশেষ ২০২৪ সালের জাতীয় নির্বাচনে নওগাঁ-১ আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন সাধন চন্দ্র মজুমদার। ২০১৮ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত তিনি ছিলেন খাদ্যমন্ত্রীর দায়িত্বে। সাপাহার, পোরশা ও নিয়ামতপুর এই তিন উপজেলা নিয়ে গঠিত নওগাঁ-১ সংসদীয় আসন।

আরও পড়ুন:
পতিত সরকারের চার মন্ত্রী আরও দুই হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার
আরেক হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে মোজাম্মেল বাবুকে
সাবেক শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ গ্রেপ্তার
সাবেক প্রতিমন্ত্রী জাহিদ ফারুক বারিধারা থেকে গ্রেপ্তার
সাবেক পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান কারাগারে

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Pir killed in his own house on the roof

ছাতকে নিজ ঘরে পীর খুন

ছাতকে নিজ ঘরে পীর খুন আব্দুল হান্নান পীরকে হত্যার খবরের পর ছাতকের সৈদেরগাঁওয়ে তার বাড়ির সামনে ভক্ত-শুভানুধ্যায়ীরা ভিড় জমান। ছবি: নিউজবাংলা
আব্দুল হান্নান পীর ছাতকের সৈদেরগাঁওয়ের নিজ বাড়িতে প্রতিদিনের মতো বৃহস্পতিবারও ফজরের নামাজের পর বাইরের একটি ঘরে এসে বসে ছিলেন। ওই সময় দুর্বৃত্তরা তাকে ছুরিকাঘাত করে পালিয়ে যায়। গুরুতর আহত অবস্থায় সিলেটে নেয়ার পথে তার মৃত্যু হয়।

সুনামগঞ্জের ছাতকে আশি বছরের বেশি বয়সী এক পীর খুন হয়েছেন। সকালে নিজ গ্রাম সৈদেরগাঁওয়ের (ধারণ) বাড়িতে ছুরিকাঘাতে গুরুতর আহত হন তিনি। পরে সিলেট ওসমানী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

নিহত ওই পীরের নাম সৈয়দ মাহমুদ হোসেন ওরফে আব্দুল হান্নান পীর।

গ্রামের লোকজন জানান, বয়োজ্যেষ্ঠ এই পীর বাড়ির সামনের দিকের একটি ঘরে প্রতিদিন ফজরের নামাজ পড়ে এসে বসতেন। অনেকে তার কাছ থেকে এসে পানিপড়াও নিতেন।

আব্দুল হান্নান পীর প্রতিদিনের মতো বৃহস্পতিবারও ফজরের নামাজের পর ওই ঘরে এসে বসেছিলেন। ওই সময় দুর্বৃত্তরা ঘরে ঢুকে তাকে ছুরিকাঘাত করে পালিয়ে যায়। গুরুতর আহত অবস্থায় সিলেটে নিয়ে যাওয়ার পথেই তার মৃত্যু হয়।

আব্দুল হান্নান পীরের মৃত্যুর খবর শুনে ভক্ত-শুভানুধ্যায়ীরা তার বাড়ির সামনে ভিড় জমান।

অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জাকির হোসাইন জানান, ছুরিকাঘাতে খুন হয়েছেন আব্দুল হান্নান পীর। কারা, কেন তাকে হত্যা করলো এ বিষয়ে জানার জন্য ঘটনাস্থলে পুলিশ কাজ করছে।

আরও পড়ুন:
জন্মদিনের অনুষ্ঠানে তরুণীকে ডেকে নিয়ে হত্যা, কথিত প্রেমিক আটক 
গুলশানে মুদি দোকানে বৃদ্ধসহ দুজনের গলাকাটা মরদেহ

মন্তব্য

বাংলাদেশ
All black laws including cyber security will be repealed Asif Nazrul

সাইবার নিরাপত্তাসহ সব কালো আইন বাতিল হবে: আসিফ নজরুল

সাইবার নিরাপত্তাসহ সব কালো আইন বাতিল হবে: আসিফ নজরুল বৃহস্পতিবার রাজধানীর বিচার প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটে মতবিনিময় সভায় সভায় বক্তব্য দেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল। ছবি: পিআইডি
মতবিনিময় সভায় তথ্য উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘আমি মনে করি সাইবার নিরাপত্তা আইন বাতিল করা উচিত। কারণ এই আইনের সবটা সংশোধন করলেও মানুষের মনে সংশয় থেকে যাবে।’

সাইবার নিরাপত্তা আইনসহ সব কালো আইন বাতিল করা হবে বলে জানিয়েছেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল।

বৃহস্পতিবার রাজধানীর বিচার প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটে সাইবার নিরাপত্তা আইন নিয়ে আয়োজিত মতবিনিময় সভায় তিনি এ কথা বলেন।

সভায় এর আগে প্যানেল আলোচক হিসেবে সাইবার আইন বাতিলের দাবি জানান উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম, টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামানসহ বেশ কয়েকজন বক্তা।

এর পরিপ্রেক্ষিতে আসিফ নজরুল বলেন, ‘শুধু সাইবার নিরাপত্তা আইন নয়,পর্যায়ক্রমে সব কালো আইন বাতিল করা হবে।’

তথ্য উপদেষ্টা বলেন, ‘আমি মনে করি সাইবার নিরাপত্তা আইন বাতিল করা উচিত। কারণ এই আইনের সবটা সংশোধন করলেও মানুষের মনে সংশয় থেকে যাবে।’

টিআইবির নির্বাহী পরিচালক বলেন, ‘সাইবার নিরাপত্তা আইন সংশোধনের অযোগ্য। এই আইন পুরোপুরি বাতিল করা দরকার।’

প্রসঙ্গত, গত ৩০ সেপ্টেম্বর আইন মন্ত্রণালয় এক বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, সাইবার নিরাপত্তা আইনে দায়ের হওয়া ‘স্পিচ অফেন্স’ (মুক্ত মত প্রকাশ) সম্পর্কিত মামলাগুলো প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। এসব মামলায় কেউ গ্রেপ্তার থাকলে তিনিও আইনি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে তাৎক্ষণিকভাবে মুক্তি পাবেন।

বৃহস্পতিবার এ সংক্রান্ত মতবিনিময় সভায় আরও বক্তব্য দেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার সারা হোসেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের শিক্ষক ড. নাসিমুজ্জামান ভুইয়া, সাংবাদিক নেতা কাদের গনি চৌধুরী, আইনজীবী শিশির মনির, ব্যারিস্টার আনিতা গাজী, লেখক জাহেদ উর রহমান, ব্যারিস্টার প্রিয়া আহসান প্রমুখ।

জানা যায়, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইন ২০০৬, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ২০১৮ এবং সাইবার নিরাপত্তা আইন ২০২৩-এর অধীনে চলতি বছরের আগস্ট পর্যন্ত দেশের আটটি সাইবার ট্রাইব্যুনালে মোট পাঁচ হাজার ৮১৮টি মামলা চলমান।

এ ছাড়া বর্তমানে ‘স্পিচ অফেন্স’ সম্পর্কিত এক হাজার ৩৪০টি মামলা চলছে। এর মধ্যে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইনের অধীনে ২৭৯টি, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের অধীনে ৭৮৬টি এবং সাইবার নিরাপত্তা আইনের অধীনে ২৭৫টি মামলা রয়েছে।

এসব মামলার মধ্যে ৪৬১টি মামলা তদন্তাধীন এবং ৮৭৯টি মামলা দেশের আটটি সাইবার ট্রাইব্যুনালে বিচারাধীন।

আরও পড়ুন:
বাতিল নয়, সংশোধন হবে সাইবার সিকিউরিটি আইন: উপদেষ্টা
বিচার বিভাগকে ব্যবহার করে হয়রানি দূর করতে হবে: আইন উপদেষ্টা 
সংস্কার কমিশনের কাজ শুরু অক্টোবরে, রিপোর্ট ডিসেম্বরে

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Five people hanged in Sylhet autorickshaw driver murder case

সিলেটে অটোরিকশা চালক হত্যা মামলায় পাঁচজনের ফাঁসি

সিলেটে অটোরিকশা চালক হত্যা মামলায় পাঁচজনের ফাঁসি
মামলার রায়ে সন্তোষ প্রকাশ করে শুক্কুর আলী বলেন, ‘আমার ভাইকে পরিকল্পিতভাবে খুন করা হয়েছে। দীর্ঘ দশ বছর পর ভাই হত্যার বিচার পেয়ে আমরা সন্তুষ্ট। তবে আসামিরা এখনও পলাতক। তাদেরকে দ্রুত গ্রেপ্তার করে ফাঁসি কার্যকর করার দাবি জানাচ্ছি।’

সিলেটের বিয়ানীবাজারে সিএনজিচালিত অটোরিকশার চালক হযরত আলী হত্যা মামলায় পাঁচজনের ফাঁসির রায় দিয়েছে আদালত। একইসঙ্গে তাদের প্রত্যেককে ১৫ হাজার টাকা করে জরিমানা করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার দুপুরে সিলেটের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালত-৪ এর বিচারক শায়লা শারমিন এই রায় ঘোষণা করেন।

দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন- সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুরের রওশন আলীর ছেলে শহিদুল ইসলাম, দক্ষিণ সুনামগঞ্জের বাদশা মিয়ার ছেলে সুমন আহমদ, ফজিল বারীর ছেলে শিপু মিয়া, মুসুক মিয়ার ছেলে জাকারিয়া মুন্ন ও হরমুজ আলীর ছেলে রুহল আমিন। সাজাপ্রাপ্তরা সবাই পলাতক রয়েছেন।

মামলা বিবরণে জানা গেছে, ২০১৪ সালেন ১৭ আগস্ট দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা সিএনজিচালিত অটোরিকশা চালক হযরত আলীকে নিয়ে সিলেট থেকে বিয়ানীবাজারে যান। সেখানে রাত ১১টার দিকে কৌশলে তাকে ছুরিকাঘাত করে অটোরিকশা নিয়ে পালিয়ে যান তারা। পরদিন নিহতের ভাই শুক্কুর আলী বিয়ানীবাজার থানায় মামলা করেন। হত্যাকাণ্ডের দীর্ঘ দশ বছর পর বৃহস্পতিবার পাঁচজনের ফাঁসির রায় দিয়েছে আদালত।

হযরত আলীর বাড়ি সুনামগঞ্জ সদর থানার জাহাঙ্গীর নগর গ্রামে হলেও তিনি দীর্ঘদিন ধরে দক্ষিণ সুরমা থানার আলমপুর এলাকায় বসবাস করতেন। তার পেটসহ শরীরের ১৭ জায়গায় জখম ছিল। অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে তার মৃত্যু হয়েছে বলে জানা গেছে।

মামলার রায়ে সন্তোষ প্রকাশ করে শুক্কুর আলী বলেন, ‘আমার ভাইকে পরিকল্পিতভাবে খুন করা হয়েছে। দীর্ঘ দশ বছর পর ভাই হত্যার বিচার পেয়ে আমরা সন্তুষ্ট। তবে আসামিরা এখনও পলাতক। তাদেরকে দ্রুত গ্রেপ্তার করে ফাঁসি কার্যকর করার দাবি জানাচ্ছি।’

রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী আব্দুস সাত্তার বলেন, ‘এই রায় সিলেটের জন্য একটি মাইলফলক হয়ে থাকবে। বিজ্ঞ আদালত যুক্তিতর্ক শেষে দোষী সাব্যস্ত হওয়ার পরই এই রায় দিয়েছেন। আমরা এ রায়ে সন্তুষ্ট।’

বাদীপক্ষের আইনজীবী জায়েদা বেগম জানান, মামলায় ১২ জনের সাক্ষ্য-প্রমাণ দেয়া হয়েছে। নিহত হযরত আলীকে ছুরিকাঘাত করে ফেলে যাওয়ার পর স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে। সে সময় তিনি এই ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের নাম উল্লেখ করে যান। আদালত যুক্তি-তর্ক শেষে ৩০২/৩৪ ধারায় এ রায় দিয়েছেন। আমরা এই রায়ে সন্তুষ্ট।’

আরও পড়ুন:
ভৈরবে ইজিবাইক চালক হত্যা মামলায় চারজনের মৃত্যুদণ্ড
কাপড় ধুতে বলায় স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা: স্বামীর মৃত্যুদণ্ড
ফেরিওয়ালাকে হত্যায় নারীর মৃত্যুদণ্ড, স্বামীর জেল
মৃত্যুদণ্ডাদেশ চূড়ান্ত হওয়ার আগে আসামিকে কনডেম সেলে রাখা যাবে না: হাইকোর্ট
মুন্সীগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড

মন্তব্য

বাংলাদেশ
The Missing Commission found evidence of the mirror

‘আয়নাঘরের’ প্রমাণ পেয়েছে গুম অনুসন্ধান কমিশন

‘আয়নাঘরের’ প্রমাণ পেয়েছে গুম অনুসন্ধান কমিশন গুলশানে গুম সংক্রান্ত কমিশন অফ ইনকোয়ারির কার্যালয়ে বৃহস্পতিবার সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য দেন কমিশনের সভাপতি ও অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি মইনুল ইসলাম চৌধুরী। ছবি: সংগৃহীত
কমিশনের সভাপতি ও হাইকোর্টের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি মইনুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, ‘সবচেয়ে বেশি গুমের অভিযোগ এসেছে র‍্যাব, ডিজিএফআই, ডিবি ও সিটিটিসির বিরুদ্ধে। ২৫ সেপ্টেম্বর আমরা ডিজিএফআইয়ের আয়নাঘর পরিদর্শন করেছি। ১ অক্টোবর আমরা ডিবি ও সিটিটিসি পরিদর্শন করেছি। তবে সেখানে কোনো বন্দি আমরা পাইনি। সম্ভবত ৫ আগস্টের পর সেখানে থেকে সবাইকে ছেড়ে দেয়া হয়েছে।’

গুমের ঘটনা তদন্তে গঠিত কমিশনের কার্যক্রম শুরুর পর এ পর্যন্ত চারশ’ অভিযোগ জমা পড়েছে। ভুক্তভোগীদের দেয়া তথ্য অনুযায়ী, সবচেয়ে বেশি গুমের অভিযোগ এসেছে র‍্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‍্যাব), প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা মহাপরিদপ্তর (ডিজিএফআই), ডিবি ও সিটিটিসির বিরুদ্ধে।

রাজধানীর গুলশানে গুম সংক্রান্ত কমিশন অফ ইনকোয়ারির কার্যালয়ে বৃহস্পতিবার দুপুরে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান অনুসন্ধান কমিশনের সভাপতি ও হাইকোর্টের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি মইনুল ইসলাম চৌধুরী।

মইনুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, ‘রাষ্ট্রের পৃষ্ঠপোষকতায় বা আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী কর্তৃক যারা গুম হয়েছেন তাদের অভিযোগগুলো নিয়েই আমরা কাজ করছি। যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ তাদেরও আমরা ডাকব। বক্তব্যের জন্য সমন দেব। অভিযুক্তরা না এলে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’

তিনি বলেন, ‘সবচেয়ে বেশি গুমের অভিযোগ এসেছে র‍্যাব, ডিজিএফআই, ডিবি ও সিটিটিসির বিরুদ্ধে। ২৫ সেপ্টেম্বর আমরা ডিজিএফআইয়ের আয়নাঘর পরিদর্শন করেছি। ১ অক্টোবর আমরা ডিবি ও সিটিটিসি পরিদর্শন করেছি। তবে সেখানে কোনো বন্দি আমরা পাইনি। সম্ভবত ৫ আগস্টের পর সেখানে থেকে সবাইকে ছেড়ে দেয়া হয়েছে।’

এর আগে ২৭ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হাতে গুমের ঘটনা তদন্তে হাইকোর্টের একজন অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতির নেতৃত্বে এই কমিশন গঠন করে সরকার।

কমিশন গঠনের প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, পুলিশ, র‍্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‍্যাব), বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি), অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি), বিশেষ শাখা, গোয়েন্দা শাখা, আনসার ব্যাটালিয়ন, জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থা (এনএসআই), প্রতিরক্ষা বাহিনী, প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা মহাপরিদপ্তর (ডিজিএফআই), কোস্টগার্ডসহ দেশের আইন প্রয়োগ ও বলবৎকারী কোনো সংস্থার কোনো সদস্যের হাতে জোর করে গুম হওয়া ব্যক্তিদের সন্ধানের জন্য এই তদন্ত কমিশন গঠন করা হয়েছে।

আরও পড়ুন:
সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবের আগেই দলগুলোর সঙ্গে বসবে সরকার
পোশাককর্মী হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হলো সাবেক ডিএমপি কমিশনার আছাদুজ্জামানকে
এফআইআরে নাম থাকলেই গ্রেপ্তার নয়, আগে তদন্ত হবে: ডিএমপি কমিশনার
ডিএমপির সাবেক কমিশনার আছাদুজ্জামান মিয়া ৭ দিনের রিমান্ডে
ডিএমপির সাবেক কমিশনার আছাদুজ্জামান মিয়া গ্রেপ্তার

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Locals complained about the sand lifting of the Youth Dal leader

যুবদল নেতার বালু উত্তোলনে ভাঙল সড়ক, অভিযোগ স্থানীয়দের

যুবদল নেতার বালু উত্তোলনে ভাঙল সড়ক, অভিযোগ স্থানীয়দের বাঁশগাঁও-নয়ানগর সড়কের একাংশ ভেঙে যাওয়ায় উপজেলা সদরের সঙ্গে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে সীমাহীন দুর্ভোগে পড়েছেন পাঁচ গ্রামের অন্তত ৩০ হাজার মানুষ। ছবি: নিউজবাংলা
ভাঙা সড়কের বিষয়ে এলজিইডির গজারিয়া উপজেলা প্রকৌশলী সামিউল আরেফিন বলেন, ‘সড়ক ভেঙে যাওয়ার বিষয়টি আমরা জেনেছিলাম। এরপর সেই সড়কটি সংস্কার করার জন্য স্থানীয় ইউপি সদস্যকে বলা হয়েছে, তবে সড়কটি বালু ভরাটের পানির কারণে রাস্তাটি ভেঙেছে, এমনটা আমাদের জানা ছিল না। আমরা বিষয়টি খোঁজ নিয়ে ব্যবস্থা নেব।’

মুন্সীগঞ্জের গজারিয়ায় আনলোডিং ড্রেজার দিয়ে যুবলীগ নেতার বালু উত্তোলনের কারণে পানির চাপে একটি সড়ক ভেঙে গেছে বলে অভিযোগ করেছেন স্থানীয়রা।

তারা জানান, বাঁশগাঁও-নয়ানগর সড়কের একাংশ ভেঙে যাওয়ায় উপজেলা সদরের সঙ্গে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে সীমাহীন দুর্ভোগে পড়েছেন পাঁচ গ্রামের অন্তত ৩০ হাজার মানুষ।

স্থানীয়দের অভিযোগ, মুন্সীগঞ্জ জেলা যুবদলের সাবেক সহসভাপতি ভুলু মুন্সীসহ আরও কয়েকজন ড্রেজার দিয়ে বালু ভরাটের ব্যবসা করার কারণে রাস্তাটি ভেঙে যায়।

ঘটনাস্থলে মঙ্গলবার সকালে গিয়ে দেখা যায়, বাঁশগাঁও-নয়ানগর সড়কের বাঁশগাঁও কবরস্থানের আনুমানিক ১৫০ ফুট সামনে সড়কটির ৩০ ফুটের মতো অংশ ভেঙে পাশের খালে পড়েছে। ওই সময় কয়েকজন মানুষকে রাস্তা মেরামতের কাজ করতে দেখা যায়।

মেরামতে আসা লোকজন জানান, ভুলু মুন্সী তাদের রাস্তা মেরামতের কাজ করতে পাঠান।

সড়কটি মেরামতের কাজ করা শ্রমিক মোহাম্মদ হোসেন বলেন, ‘ভুলু ভাই আমাদের রাস্তাটি মেরামত করতে বলেছেন। তিনি যাবতীয় সকল মালামাল কিনে দিয়েছেন।

‘আমরা শুধু তার হুকুম বাস্তবায়ন করছি। এ ব্যাপারে আমরা কিছু বলতে পারব না।’

খবর নিয়ে জানা যায়, গজারিয়া ইউনিয়নের নয়ানগর, বালুরচর, মিয়াবাড়ী, গজারিয়া ও গোসাইরচর গ্রামের অন্তত ছয় থেকে সাত হাজার মানুষ প্রতিদিন সড়কটি ব্যবহার করত। বাংলাদেশ কোস্ট গার্ডের গজারিয়া ডকইয়ার্ড ও বেইজ এবং গজারিয়া পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রে যাওয়ার একমাত্র রাস্তাও এটি। রাস্তাটি বন্ধ থাকায় চরম দুর্ভোগে পড়েছেন চলাচলকারীরা।

কী বলছেন স্থানীয়রা

স্থানীয় কয়েকজন জানান, সম্প্রতি মুন্সীগঞ্জ জেলা যুবদলের সাবেক সহসভাপতি ভুলু মুন্সীসহ আরও কয়েকজন ড্রেজার দিয়ে বালু ভরাটের ব্যবসা শুরু করেন। গজারিয়া গ্রামের বেনজিরসহ আরও কয়েকজনের জমিতে বালু ফেলার পর পানির চাপে সড়কটির একাংশে ফাটল ধরে। পানির চাপ আরও বাড়তে থাকলে শনিবার রাতে সড়কের অংশটি ভেঙে পড়ে।

স্থানীয় বাসিন্দা স্বপন প্রধান বলেন, ‘শনিবার রাতের কোনো এক সময় পানির চাপে রাস্তাটি ভেঙে যায়। তারপর থেকে কয়েকটি গ্রামের মানুষ রীতিমতো যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন।

‘রাস্তাটি ভেঙে যাওয়ার কারণে কাদা-পানি মাড়িয়ে আমাদের চলাচল করতে হচ্ছে। যত দ্রুত সম্ভব রাস্তাটি মেরামত করা দরকার।’

নয়ানগর গ্রামের বাসিন্দা ও গজারিয়া পাইলট মডেল হাই স্কুলের শিক্ষার্থী সিয়াম বলে, ‘রাস্তাটি ভেঙে যাওয়ার কারণে আমাদের স্কুলে যেতে সমস্যা হচ্ছে। বিকল্প পথে গজারিয়া বাজার ঘুরে স্কুলে যেতে ভাড়া ও সময় বেশি লাগে।’

যুবদল নেতা ও এলজিইডির ভাষ্য

অভিযোগের বিষয়ে যুবদল নেতা ভুলু মুন্সী বলেন, ‘ড্রেজার ব্যবসার সঙ্গে আমি জড়িত না।’

ভেঙে যাওয়া সড়ক কেন সংস্কার করছেন জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘ওই রাস্তা দিয়ে আমার কিছু পাথর যাবে। রাস্তা ভেঙে পড়েছে। পাথর নিতে পারছি না। তাই নিজের স্বার্থে কোস্ট গার্ডের সঙ্গে মিলে রাস্তাটি সংস্কার করছি।’

ভাঙা সড়কের বিষয়ে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের (এলজিইডি) গজারিয়া উপজেলা প্রকৌশলী সামিউল আরেফিন বলেন, ‘সড়ক ভেঙে যাওয়ার বিষয়টি আমরা জেনেছিলাম। এরপর সেই সড়কটি সংস্কার করার জন্য স্থানীয় ইউপি সদস্যকে বলা হয়েছে, তবে সড়কটি বালু ভরাটের পানির কারণে রাস্তাটি ভেঙেছে, এমনটা আমাদের জানা ছিল না। আমরা বিষয়টি খোঁজ নিয়ে ব্যবস্থা নেব।’

আরও পড়ুন:
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে দীর্ঘ যানজট
বেক্সিমকো ফার্মার গাড়ি থেকে তিন হাজার ইয়াবা উদ্ধার শিক্ষার্থীদের
ফেনীতে নিহত ১১ জনের পরিবারকে এক লাখ টাকা করে অনুদান যুবদলের
গজারিয়ায় যাত্রীবাহী মাইক্রোতে ডাকাতি, দুজন আটক
মুন্সীগঞ্জে সংঘর্ষের মধ্যে দুই শ্রমিক নিহত, আহত ৩০

মন্তব্য

p
উপরে