× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য ইভেন্ট শিল্প উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ কী-কেন ১৫ আগস্ট আফগানিস্তান বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও ক্রিকেট প্রবাসী দক্ষিণ এশিয়া আমেরিকা ইউরোপ সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ শারীরিক স্বাস্থ্য মানসিক স্বাস্থ্য যৌনতা-প্রজনন অন্যান্য উদ্ভাবন আফ্রিকা ফুটবল ভাষান্তর অন্যান্য ব্লকচেইন অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

বাংলাদেশ
Chittagong Port Authoritys ban on transactions with 9 banks
google_news print-icon

৯ ব্যাংকের সঙ্গে লেনদেনে চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের নিষেধাজ্ঞা

৯-ব্যাংকের-সঙ্গে-লেনদেনে-চট্টগ্রাম-বন্দর-কর্তৃপক্ষের-নিষেধাজ্ঞা
চট্টগ্রাম বন্দর ভবন। ছবি: উইকিমিডিয়া কমন্স
ইউএনবির প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, গত প্রায় ১৫ দিন ধরে শিপিং এজেন্টগুলো ৯টি বেসরকারি ব্যাংকের পে-অর্ডার নেয়া বন্ধ রেখেছিল। এবার ব্যাংকগুলোর পে–অর্ডার, চেক ও ব্যাংক গ্যারান্টি সেবা বন্ধের নির্দেশনা জারি করেছে চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ।

এস আলম গ্রুপের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ছয়টিসহ ৯টি বেসরকারি ব্যাংকের সঙ্গে লেনদেনে চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে বলে জানিয়েছে ইউএনবি।

বার্তা সংস্থাটির খবরে বলা হয়, নিষেধাজ্ঞায় এসব ব্যাংকের পে-অর্ডার, চেক ও ব্যাংক গ্যারান্টি না নেয়ার কথা জানানো হয়েছে।

বন্দরের প্রধান অর্থ ও হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা মোহাম্মদ আবদুস শাকুরের সই করা একটি অফিস আদেশ বৃহস্পতিবার সংস্থাটির সব বিভাগের কাছে পাঠানো হয়। এ নির্দেশনার ফলে বন্দর কর্তৃপক্ষ থেকে সেবা নিতে কিংবা টেন্ডারসহ আনুষঙ্গিক কাজে কেউ ব্যাংকগুলোর চেক বা পে-অর্ডার দিতে পারবেন না।

ইউএনবির প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, গত প্রায় ১৫ দিন ধরে শিপিং এজেন্টগুলো ৯টি বেসরকারি ব্যাংকের পে-অর্ডার নেয়া বন্ধ রেখেছিল। এবার ব্যাংকগুলোর পে–অর্ডার, চেক ও ব্যাংক গ্যারান্টি সেবা বন্ধের নির্দেশনা জারি করেছে চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ।

ব্যাংকগুলো হলো ইসলামী ব্যাংক, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক, গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক, ইউনিয়ন ব্যাংক, বাংলাদেশ কমার্স ব্যাংক, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক, পদ্মা ব্যাংক, ন্যাশনাল ব্যাংক ও আইসিবি ইসলামী ব্যাংক।

এর মধ্যে প্রথম ছয়টি ব্যাংক আলোচিত এস আলম গ্রুপের মালিকানাধীন।

গত ৫ আগস্ট বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সরকারের পতনের পর বাংলাদেশ ব্যাংক এসব ব্যাংকের পর্ষদ পুনর্গঠন করছে।

বন্দর কর্তৃপক্ষের সচিব মো. ওমর ফারুক বলেন, ‘সাধারণত দরপত্র দাখিলের সময় টেন্ডারে অংশগ্রহণকারী প্রতিষ্ঠানগুলো থেকে জামানত হিসেবে পে–অর্ডার নেয়া হয়। আবার ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে চুক্তির জন্য ব্যাংক গ্যারান্টি নেয়া হয়।

‘এসব পে-অর্ডার কিংবা ব্যাংক গ্যারান্টি নগদায়নের ক্ষেত্রে যাতে বন্দর কোনো সমস্যায় না পড়ে, সে জন্য সতর্কতাবশত এই ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে।’

আরও পড়ুন:
ইসলামী ব্যাংকে পর্ষদ ভেঙে পাঁচ স্বতন্ত্র পরিচালক নিয়োগ
ফুটে ওঠে ব্যাংকখেকো ম খা আলমগীর ও বাবুল চিশতীর অপকর্মের চিত্র
ভেঙে দেয়া হচ্ছে ইসলামী ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ: গভর্নর
ম খা আলমগীর ও বাবুল চিশতীকে আড়াল করতে ‘ছলচাতুরি’
আন্দোলনের মুখে সোনালী ব্যাংক চেয়ারম্যানের পদত্যাগ

মন্তব্য

আরও পড়ুন

বাংলাদেশ
Order to seize bank accounts of Summit Group chairman and family

সামিট গ্রুপের চেয়ারম্যান ও পরিবারের ব্যাংক হিসাব জব্দের নির্দেশ

সামিট গ্রুপের চেয়ারম্যান ও পরিবারের ব্যাংক হিসাব জব্দের নির্দেশ সামিট গ্রুপের চেয়ারম্যান আজিজ খান। ছবি: সংগৃহীত
বিএফআইইউ এক চিঠিতে মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইনের বিধান অনুযায়ী আজিজ খান, তার ভাই ও পরিবারের অন্য সদস্যদের ব্যাংক হিসাবে ৩০ দিনের জন্য লেনদেন বন্ধ রাখতে ব্যাংকগুলোকে নির্দেশ দিয়েছে।

সামিট গ্রুপের চেয়ারম্যান মুহাম্মদ আজিজ খান, তার ভাই ও পরিবারের অন্য সদস্যদের ব্যাংক হিসাব জব্দ করার নির্দেশ দিয়েছে বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ)। সূত্র: ইউএনবি

এর আগে আজিজ খান ও তার পরিবারের সদস্যদের অ্যাকাউন্টের তথ্য সংগ্রহ করা হয়।

বিএফআইইউ এক চিঠিতে মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইনের বিধান অনুযায়ী আজিজ খান, তার ভাই ও পরিবারের অন্য সদস্যদের ব্যাংক হিসাবে ৩০ দিনের জন্য লেনদেন বন্ধ রাখতে ব্যাংকগুলোকে নির্দেশ দিয়েছে।

সামিট গ্রুপের চেয়ারম্যান মুহাম্মদ আজিজ খান সিঙ্গাপুরের শীর্ষ ৫০ জন প্রভাবশালী ব্যবসায়ীর একজন।

আরও পড়ুন:
‘পিয়ন’ জাহাঙ্গীর, স্ত্রী-সন্তান ও প্রতিষ্ঠানের ব্যাংক হিসাব জব্দ
দেশে এক বছরে সন্দেহজনক লেনদেন বেড়েছে ৬৪.৫৭%
অবৈধ লেনদেন রোধে একযোগে কাজ করার আহ্বান
ইউএফএস এমডিসহ ১৫ ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানের ব্যাংক হিসাব জব্দ
পাচারের টাকা ফেরাতে ১০ দেশের সঙ্গে চুক্তি চায় বিএফআইইউ

মন্তব্য

বাংলাদেশ
The bank accounts of Shakib and his wife have been subpoenaed

সাকিব ও তার স্ত্রীর ব্যাংক হিসাব তলব

সাকিব ও তার স্ত্রীর ব্যাংক হিসাব তলব সাকিব আল হাসান ও তার স্ত্রী উম্মে আহমেদ শিশির। ছবি: সংগৃহীত
হিসাব তলব করা ব্যক্তিদের সংশ্লিষ্ট তথ্য বা দলিল যেমন হিসাব খোলার ফরম, কেওয়াইসি ও লেনদেন বিবরণী আগামী ৫ কার্যদিবসের মধ্যে বিএফআইইউতে পাঠানোর জন্য ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে বলা হয়েছে।

মাগুরা-১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের খেলোয়াড় সাকিব আল হাসান এবং তার স্ত্রী উম্মে আহমেদ শিশিরের ব্যাংক হিসাব তলব করা হয়েছে। দেশের ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে আগামী পাঁচ কর্মদিবসের মধ্যে সংশ্লিষ্ট তথ্য জমা দিতে বলা হয়েছে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের আর্থিক গোয়েন্দা সংস্থা বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ) বুধবার দেশের ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর কাছে এ সংক্রান্ত নির্দেশনা পাঠিয়ে তাদের ব্যাংক হিসাবের যাবতীয় তথ্য চেয়ে পাঠিয়েছে।

বিএফআইইউর সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন এক কর্মকর্তা গণমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

ব্যাংক হিসাবে লেনদেনের তথ্য তলব করার এই নির্দেশের ক্ষেত্রে মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ বিধিমালা-সংশ্লিষ্ট ধারা প্রযোজ্য হবে বলে বিএফআইইউর চিঠিতে বলা হয়েছে। চিঠিতে তলব করা ব্যক্তির নাম, জাতীয় পরিচয়পত্র ও পাসপোর্টের তথ্য দেয়া হয়েছে।

বিএফআইইউর নির্দেশনায় বলা হয়েছে, হিসাব তলব করা ব্যক্তিদের সংশ্লিষ্ট তথ্য বা দলিল যেমন হিসাব খোলার ফরম, কেওয়াইসি ও লেনদেন বিবরণী চিঠি দেয়ার তারিখ থেকে ৫ কার্যদিবসের মধ্যে বিএফআইইউতে পাঠানোর জন্য ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে বলা হচ্ছে।

প্রসঙ্গত, পুঁজিবাজারে কারসাজির দায়ে গত ২৪ সেপ্টেস্বর তারকা এই ক্রিকেটারকে ৫০ লাখ টাকা জরিমানা করে নিয়ন্ত্রক প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।

আরও পড়ুন:
মিরপুরে শেষ টেস্ট খেলে দেশ ছাড়ার ইঙ্গিত সাকিবের
টেস্ট ও টি-টোয়েন্টি থেকে অবসরের ঘোষণা সাকিবের
শেয়ার কারসাজি: সাকিবকে ৫০ লাখ টাকা জরিমানা
রাতে ফিরছে টাইগাররা, সাকিব যাচ্ছেন যুক্তরাষ্ট্রে
‘সাকিবকে অতি উৎসাহী হয়ে গ্রেপ্তার করা হবে না’

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Remittances rose to more than a billion dollars in September

সেপ্টেম্বরে রেমিট্যান্স বেড়েছে এক বিলিয়ন ডলারের বেশি

সেপ্টেম্বরে রেমিট্যান্স বেড়েছে এক বিলিয়ন ডলারের বেশি বিদেশে কর্মরত বাংলাদেশি ও তাদের পাঠানো রেমিট্যান্স প্রবাহ। গ্রাফিক্স: নিউজবাংলা
বাংলাদেশ ব্যাংকের রিপোর্ট বলছে, চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরে সেপ্টেম্বর মাসে প্রবাসী বাংলাদেশিরা রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন ২ দশমিক ৪০ বিলিয়ন ডলার, যা আগের অর্থবছরের একই মাসে ছিল ১ দশমিক ৩৩ বিলিয়ন ডলার। এছাড়া আগের মাস আগস্টের তুলনায় সেপ্টেম্বরে রেমিট্যান্স বেড়েছে ১৮০ মিলিয়ন ডলার।

সদ্যসমাপ্ত সেপ্টেম্বর মাসে দেশে ব্যাংকিং চ্যানেলে ২৪০ কোটি ৪৮ লাখ ডলার রেমিট্যান্স এসেছে। রেমিট্যান্স প্রবাহে গত চার বছরের মধ্যে একক মাসে প্রবাসী আয়ের দিক থেকে এটি দ্বিতীয় সর্বোচ্চ। এর আগে জুনে ব্যাংকিং চ্যানেলে ২৫৪ কোটি ডলার এবং তার আগে ২০২০ সালের জুলাইয়ে ২৫৯ কোটি ৮২ লাখ ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছিলেন প্রবাসীরা।

মঙ্গলবার কেন্দ্রীয় ব্যাংক প্রকাশিত হালনাগাদ প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের রিপোর্ট বলছে, চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরে সেপ্টেম্বর মাসে প্রবাসী বাংলাদেশিরা রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন ২ দশমিক ৪০ বিলিয়ন ডলার। এটা আগের অর্থবছরের একই মাসে ছিল মাত্র ১ দশমিক ৩৩ বিলিয়ন ডলার।

এছাড়া আগের মাস আগস্টের তুলনায় সেপ্টেম্বরে রেমিট্যান্স বেড়েছে ১৮০ মিলিয়ন ডলার। আগস্টে প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স ছিল ২ দশমিক ২২ বিলিয়ন ডলার।

তথ্য বিশ্লেষণে দেখা যায়, সেপ্টেম্বরে প্রতিদিন গড়ে দেশে রেমিট্যান্স এসেছে আট কোটি ডলার। গত বছরের সেপ্টেম্বরে এই অংকটা ছেল চার কোটি ৪৫ লাখ ডলার। সে হিসাবে রেমিট্যান্স প্রবাহ প্রায় দ্বিগুণ হয়েছে।

একক মাস হিসেবে গত বছরের তুলনায় এ বছরের সেপ্টেম্বরে রেমিট্যান্স প্রবাহ বেড়েছে ৮০.২ শতাংশ। গত বছরের সেপ্টেম্বরের রেমিট্যান্স এসেছিল ১৩৩ কোটি ডলার। তার আগে ২০২২ সালের সেপ্টেম্বরে এসেছিল ১৫৪ কোটি ডলার।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য বলছে, সেপ্টেম্বরে দেশে যে পরিমাণ রেমিট্যান্স এসেছে তার মধ্যে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে ৬৩ কোটি ৮৩ লাখ ডলার, বিশেষায়িত একটি ব্যাংকের মাধ্যমে ১১ কোটি ডলার, বেসরকারি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে ১৬৫ কোটি ডলার এবং বিদেশি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে ৬২ লাখ ডলার।

আলোচিত সময়ে সরকারি বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক (বিডিবিএল), রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক, পু‌লি‌শের ক‌মিউ‌নি‌টি ব্যাংক, বিদেশি হাবিব ব্যাংক, ন্যাশনাল ব্যাংক অব পাকিস্তান ও স্টেট ব্যাংক অব ইন্ডিয়ার মাধ্যমে কোনো রেমিটেন্স আ‌সে‌নি।

শেখ হাসিনা সরকার পতনের পর নতুন বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে প্রবাসীরা ব্যাংকিং চ্যানেলে ব্যাপক রেমিট্যান্স পাঠাচ্ছেন। চলতি বছরের সেপ্টেম্বর মাসে প্রবাসীরা আগের বছরের একই মাসের তুলনায় ১.০৭ বিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্স বেশি পাঠিয়েছেন, এ হিসাবে প্রবৃদ্ধি ৮০ দশমিক ২২ শতাংশ।

ব্যাংকাররা বলেন, নতুন সরকারের শুরু থেকে প্রবাসীরা হুন্ডিতে রেমিট্যান্স পাঠানো কমিয়ে দিয়েছেন। এখন তারা লাইনে দাঁড়িয়ে হলেও ব্যাংকিং চ্যানেলে রেমিট্যান্স পাঠাচ্ছেন। সে সুবাদে দেশের প্রবাসী আয় ব্যাপক পরিমাণে বাড়ছে।

আরও পড়ুন:
২৮ দিনেই দুই বিলিয়ন ডলার ছাড়াল রেমিট্যান্স
আগস্টের ২৮ দিনে রেমিট্যান্স ২০০ কোটি ডলারের বেশি
রেমিট্যান্স প্রবাহে চমক দেখাচ্ছেন প্রবাসীরা
আন্দোলন-সহিংসতার জুলাইয়ে রেমিট্যান্স প্রবাহে ধস
জুলাইয়ের ২৪ দিনে রেমিট্যান্স ১৫০ কোটি ডলার

মন্তব্য

বাংলাদেশ
In 28 days two billion dollars of remittances were released

২৮ দিনেই দুই বিলিয়ন ডলার ছাড়াল রেমিট্যান্স

২৮ দিনেই দুই বিলিয়ন ডলার ছাড়াল রেমিট্যান্স প্রতীকী ছবি।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যমতে- চলতি মাস সেপ্টেম্বরের প্রথম ২৮ দিনে ২১১ কোটি ৩১ লাখ ১০ হাজার ডলারের রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসী বাংলাদেশিরা। আর প্রতিদিন আসছে গড়ে ৭ কোটি ৫৫ লাখ ডলার বা ৯০৬ কোটি টাকা। যদিও আলোচিত সময়ে সাতটি ব্যাংকের মাধ্যমে কোনো রেমিট্যান্স আসেনি।

চলতি সেপ্টেম্বরের চার সপ্তাহেই রেমিট্যান্স প্রবাহ দুই বিলিয়ন ডলার (২১১ কোটি ডলার) ছাড়িয়ে গেছে। বাংলাদেশি মুদ্রায় (প্রতি ডলার ১২০ টাকা হিসাবে) এর পরিমাণ ২৫ হাজার ৩৫৭ কোটি টাকার বেশি।

রোববার বাংলাদেশ ব্যাংক প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এমন তথ্য উঠে এসেছে।

প্রতিবেদনের তথ্য বলছে, চলতি মাস সেপ্টেম্বরের প্রথম ২৮ দিনে ২১১ কোটি ৩১ লাখ ১০ হাজার ডলারের রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসী বাংলাদেশিরা। আর প্রতিদিন আসছে গড়ে ৭ কোটি ৫৫ লাখ ডলার বা ৯০৬ কোটি টাকা। যদিও আলোচিত সময়ে সাতটি ব্যাংকের মাধ্যমে কোনো রেমিট্যান্স আসেনি।

আলোচিত সময়ে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে ৫৮ কোটি ৬৫ লাখ ডলার, বিশেষায়িত একটি ব্যাংকের মাধ্যমে ৯ কোটি ২৬ লাখ ডলার, বেসরকারি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে ১৪২ কোটি ৮৬ লাখ ৭০ হাজার ডলার এবং বিদেশি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ৫৩ লাখ ডলারের বেশি রেমিট্যান্স।

আলোচিত সময়ে কোনো রেমিট্যান্স আসেনি এমন ব্যাংকের সংখ্যা সাতটি। এর মধ্যে রয়েছে- রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক বা বিডিবিএল ও বিশেষায়িত রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক বা রাকাব এবং বেসরকারি ব্যাংকের মধ্যে রয়েছে- কমিউনিটি ব্যাংক, আইসিবি ব্যাংক, বিদেশি খাতের হাবিব ব্যাংক, ন্যাশনাল ব্যাংক অফ পাকিস্তান এবং স্টেট ব্যাংক অফ ইন্ডিয়া।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্যমতে, আগস্ট মাসে রেমিট্যান্স এসেছিল ২২২ কোটি (২ দশমিক ২২ বিলিয়ন) ডলার। এটা তার আগের বছরের (আগস্ট-২০২৩) একই সময়ের চেয়ে ৬২ কোটি ডলার বেশি। গত বছরের আগস্ট মাসে এসেছিল প্রায় ১৬০ কোটি ডলারের রেমিট্যান্স।

আরও পড়ুন:
আগস্টের ২৮ দিনে রেমিট্যান্স ২০০ কোটি ডলারের বেশি
রেমিট্যান্স প্রবাহে চমক দেখাচ্ছেন প্রবাসীরা
আন্দোলন-সহিংসতার জুলাইয়ে রেমিট্যান্স প্রবাহে ধস
জুলাইয়ের ২৪ দিনে রেমিট্যান্স ১৫০ কোটি ডলার
আন্দোলন-সহিংসতার সপ্তাহে রেমিট্যান্স প্রবাহে ধস

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Reforms The World Bank will give a loan of 350 million dollars to Bangladesh

সংস্কার: বাংলাদেশকে ৩৫০ কোটি ডলার ঋণ দেবে বিশ্বব্যাংক

সংস্কার: বাংলাদেশকে ৩৫০ কোটি ডলার ঋণ দেবে বিশ্বব্যাংক নিউ ইয়র্ক সময় বুধবার জাতিসংঘ সদরদপ্তরে সাধারণ পরিষদের অধিবেশেনের ফাঁকে বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বিশ্বব্যাংকের প্রেসিডেন্ট অজয় বাঙ্গা সাক্ষাৎ করেন। ছবি: বাসস
অধ্যাপক ইউনূসের দীর্ঘদিনের বন্ধু অজয় বাঙ্গা বলেন, ‘কমপক্ষে ২ বিলিয়ন ডলার হবে নতুন ঋণ এবং আরও ১.৫ বিলিয়ন ডলার বিদ্যমান কর্মসূচি থেকে পুনঃব্যবহার করা হবে।’

অন্তর্বর্তী সরকারের সংস্কার উদ্যোগকে সমর্থন করতে বিশ্বব্যাংক বাংলাদেশকে ৩৫০ কোটি ডলার সহজ শর্তে ঋণ দেবে।

নিউ ইয়র্ক সময় বুধবার জাতিসংঘ সদরদপ্তরে সাধারণ পরিষদের অধিবেশেনের ফাঁকে বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বিশ্বব্যাংকের প্রেসিডেন্ট অজয় বাঙ্গা সাক্ষাৎ করেন। ওই সময় বিশ্বব্যাংক প্রেসিডেন্ট এ সহায়তার ঘোষণা দেন।

অধ্যাপক ইউনূসের দীর্ঘদিনের বন্ধু অজয় বাঙ্গা বলেন, ‘কমপক্ষে ২ বিলিয়ন ডলার হবে নতুন ঋণ এবং আরও ১.৫ বিলিয়ন ডলার বিদ্যমান কর্মসূচি থেকে পুনঃব্যবহার করা হবে।’

তিনি জানান, বিশ্বব্যাংক ডিজিটালাইজেশন, তারল্য সংকট থেকে উত্তরণ, জ্বালানি ও বিদ্যুৎ এবং পরিবহন খাতের সংস্কারে সহায়তা দিতে এ ঋণ দেবে।

সাক্ষাৎকালে অধ্যাপক ইউনূস অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গৃহীত ব্যাপক সংস্কার কর্মসূচির জন্য বিশ্বব্যাংকের সহায়তা কামনা করেন।

তিনি বিশ্বব্যাংকের ঋণ কর্মসূচিতে উদ্ভাবন আনার আহ্বান জানিয়ে বলেন, ‘দেশ পুনর্গঠনের এটি একটি বড় সুযোগ।’

বিশ্বব্যাংকের প্রেসিডেন্ট দক্ষিণ এশিয়ায় জ্বালানি খাতের সহযোগিতা এবং নেপাল ও ভুটানে উৎপাদিত জলবিদ্যুৎ কীভাবে ভারত ও বাংলাদেশসহ প্রতিবেশী দেশগুলোর সঙ্গে ভাগ করা যেতে পারে, তা নিয়ে আলোচনা করেন।

সাক্ষাৎকালে জ্বালানি ও বিদ্যুৎ উপদেষ্টা ফাওজুল কবির খান উপস্থিত ছিলেন।

আরও পড়ুন:
বাংলাদেশের টেক্সটাইল ও চামড়া খাতে বিনিয়োগ করতে চায় পাকিস্তান
বাংলাদেশের সঙ্গে সমন্বিত কৌশলগত অংশীদারত্ব জোরদার চায় চীন
পানির ন্যায্য হিস্যা পেতে ভারতের সঙ্গে বৈঠক শিগগিরই: রিজওয়ানা
বাংলাদেশের নতুন যাত্রায় বিদেশি বন্ধুদের সহযোগিতা চান প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশ-কানাডা সম্পর্ক জোরদারে তৌহিদ ও মেলানির আলোচনা

মন্তব্য

বাংলাদেশ
The central bank again raised the key policy rate to control inflation

মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে ফের মূল নীতি হার বাড়াল কেন্দ্রীয় ব্যাংক

মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে ফের মূল নীতি হার বাড়াল কেন্দ্রীয় ব্যাংক
বাংলাদেশ ব্যাংক একই সময়ে স্ট্যান্ডিং ল্যান্ডিং ফ্যাসিলিটি ও স্ট্যান্ডিং ডিপোজিট ফ্যাসিলিটি ৫০ বেসিস পয়েন্ট বাড়িয়ে যথাক্রমে ১১ ও ৮ শতাংশ করেছে। পলিসি রেট বাড়লে ব্যাংক থেকে ঋণ নেয়া ব্যয়বহুল হবে। আর তা জনগণকে ব্যয় সংকোচন ও চাহিদা কমাতে বাধ্য করবে। এর ফলে পরবর্তীতে মুদ্রাস্ফীতি কমবে।

মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে মূল নীতি হার (রেপো রেট) ৫০ বেসিস পয়েন্ট বাড়িয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এটি আগামীকাল বুধবার (২৫ সেপ্টেম্বর) থেকে কার্যকর হবে।

কেন্দ্রীয় ব্যাংক মঙ্গলবার এ সংক্রান্ত একটি পরিপত্র জারি করেছে।

বাংলাদেশ ব্যাংক একই সময়ে স্ট্যান্ডিং ল্যান্ডিং ফ্যাসিলিটি (এসএলএফ) এবং স্ট্যান্ডিং ডিপোজিট ফ্যাসিলিটি (এসডিএফ) যথাক্রমে ৫০ বেসিস পয়েন্ট বাড়িয়ে ১১ ও ৮ শতাংশ করেছে।

পলিসি রেট বাড়লে ব্যাংক থেকে ঋণ নেয়া ব্যয়বহুল হবে। আর তা জনগণকে ব্যয় সংকোচন ও চাহিদা কমাতে বাধ্য করবে। এর ফলে পরবর্তীতে মুদ্রাস্ফীতি হ্রাস পাবে।

গত ২৫ আগস্ট পলিসি রেট ৫০ বেসিস পয়েন্ট বাড়িয়ে ৯ শতাংশ করে দেয় কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

বিগত সরকার সবশেষ ৮ মে পলিসি রেট ৫০ বেসিস পয়েন্ট বাড়িয়ে সাড়ে ৮ শতাংশ করেছিল। সে সময় আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) পরামর্শের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে মূল্যস্ফীতি কমার কোনো লক্ষণ না থাকায় সুদের হার বাড়ানো হয়, যা গত বছরের মার্চ থেকে ৯ শতাংশের বেশি ছিল।

১২ মাস পর ২০২৩-২৪ অর্থবছরে গড় মূল্যস্ফীতি দাঁড়িয়েছে ৯ দশমিক ৭৩ শতাংশে। গত জুলাইয়ে ভোক্তা মূল্যস্ফীতি হয়েছে ১১ দশমিক ৬৬ শতাংশ, যা ২০১০-১১ অর্থবছরের পর সর্বোচ্চ। ফলে মানুষের ক্রয়ক্ষমতা আরও খারাপ হয়েছে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস)।

বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর ২০২৫ সালের মার্চ বা এপ্রিলের মধ্যে মূল্যস্ফীতি ৬ থেকে ৭ শতাংশের মধ্যে রাখার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছেন।

আরও পড়ুন:
২৪ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছে রিজার্ভ: বাংলাদেশ ব্যাংক
সাংবাদিক প্রবেশ নিষেধাজ্ঞা তুলে নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক
ইন্টারনেট না থাকলেও ব্যাংক চালু রাখতে চায় বাংলাদেশ ব্যাংক
কেন্দ্রীয় ব্যাংক একদিনে ধার দিলো ২৫ হাজার কোটি টাকা
ক্রেডিট কার্ড ও ঋণের কিস্তি পরিশোধে জরিমানা নয়

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Bangladesh seeks IMF assistance to reform the banking sector and prevent money laundering

ব্যাংক খাত সংস্কার ও অর্থপাচার রোধে আইএমএফের সহায়তা চায় বাংলাদেশ

ব্যাংক খাত সংস্কার ও অর্থপাচার রোধে আইএমএফের সহায়তা চায় বাংলাদেশ অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ। ফাইল ছবি
আইএমএফ প্রতিনিধি দলের সঙ্গে বৈঠক শেষে অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেন,  সরকার নিজস্ব রিসোর্স ব্যবহার করেই অর্থনৈতিক খাতে এগিয়ে যেতে চায়। তবে বাংলাদেশের বড় উন্নয়ন সহযোগী সংস্থা আইএমএফ। তাই তাদের সঙ্গে অর্থনৈতিক সম্পর্ক আরও এগিয়ে নিতে চায় সরকার।

ব্যাংকিং খাত সংস্কার, অর্থ পাচার রোধ ও ট্যাক্স রিটার্ন জমার ক্ষেত্রে আধুনিকায়নের বিষয়ে আইএমএফের কারিগরি সহায়তা চাওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ।

মঙ্গলবার সচিবালয়ে আইএমএফের আবাসিক প্রতিনিধি জয়েন্দু দে-সহ নয় সদস্যের প্রতিনিধি দলের সঙ্গে বৈঠক শেষে উপদেষ্টা এ কথা বলেন।

উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন সাংবাদিকদের বলেন, ‘অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে নানা সংস্কারের জন্য অর্থ প্রয়োজন। বৈঠকে এ বিষয়ে আইএমএফ মিশনকে জানানো হয়েছে। বাংলাদেশ অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে কী কী সংস্কার করেছে, তা-ও তাদের জানানো হয়েছে। এক্ষেত্রে আইএমএফের আর্থিক ও কারিগরি সহায়তা দরকার।’

সরকার নিজস্ব রিসোর্স ব্যবহার করেই অর্থনৈতিক খাতে এগিয়ে যেতে চায় বলেন উল্লেখ করেন অর্থ উপদেষ্টা। তিনি বলেন, তবে আইএমএফ বড় উন্নয়ন সহযোগী সংস্থা বাংলাদেশের। তাই তাদের সঙ্গে অর্থনৈতিক সম্পর্ক আরও এগিয়ে নিতে চায় সরকার।

ড. সালেহউদ্দিন জানান, এ বিষয়ে শুধু আইএমএফ নয়; বিশ্বব্যাংকসহ অন্য দাতা সংস্থাগুলোর সঙ্গেও এ বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। সব মিলিয়ে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে সহায়তার বিষয়ে কাজ করছে দাতা সংস্থাগুলো। আগামী অক্টোবরে ওয়াশিংটনে বিশ্বব্যাংকের বৈঠকে এ বিষয়ে আলোচনা হবে।

আরও পড়ুন:
ভারতের এলওসি প্রকল্পগুলো গুরুত্বপূর্ণ, এগুলো চলবে: অর্থ উপদেষ্টা
চাঁদাবাজের এক দল গেলে আরেক দল আসে: অর্থ উপদেষ্টা
রাঘববোয়ালদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা আরও দৃশ্যমান হবে: অর্থ উপদেষ্টা
হাজার টাকার নোট বাতিলের সিদ্ধান্ত সহজে নেয়া যাবে না: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশে চলমান সব প্রকল্প অব্যাহত রাখবে জাপান: অর্থ উপদেষ্টা

মন্তব্য

p
উপরে