× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য ইভেন্ট শিল্প উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ কী-কেন ১৫ আগস্ট আফগানিস্তান বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও ক্রিকেট প্রবাসী দক্ষিণ এশিয়া আমেরিকা ইউরোপ সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ শারীরিক স্বাস্থ্য মানসিক স্বাস্থ্য যৌনতা-প্রজনন অন্যান্য উদ্ভাবন আফ্রিকা ফুটবল ভাষান্তর অন্যান্য ব্লকচেইন অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

বাংলাদেশ
The government will pay the medical expenses of those injured in the anti discrimination student movement
google_news print-icon

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসার খরচ দেবে সরকার

বৈষম্যবিরোধী-ছাত্র-আন্দোলনে-আহতদের-চিকিৎসার-খরচ-দেবে-সরকার
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ফটক সংলগ্ন ঢাকা-রাজশাহী মহাসড়ক অবরোধ করে গত ৪ জুলাই সকাল সাড়ে ১০টা থেকে অবস্থান নেন শিক্ষার্থীরা। ফাইল ছবি
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হতাহতদের ব্যাপারে অনুসন্ধান করতে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় এরই মধ্যে কমিটি গঠন করেছে। এ কমিটি কর্মপন্থা নির্ধারণে রোববার বৈঠকে বসবে।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে যেসব ছাত্র-জনতা আহত হয়েছেন, সরকারি হাসপাতালে তাদের বিনা মূল্যে চিকিৎসাসহ যাবতীয় ব্যয় সরকার বহন করবে।

স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্য সেবা বিভাগ শনিবার বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায় বলে উল্লেখ করেছে ইউএনবি।

বিজ্ঞপ্তির বরাত দিয়ে বার্তা সংস্থাটির খবরে বলা হয়, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হতাহতদের ব্যাপারে অনুসন্ধান করতে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় এরই মধ্যে কমিটি গঠন করেছে। এ কমিটি কর্মপন্থা নির্ধারণে রোববার বৈঠকে বসবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বেসরকারি মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, বেসরকারি হাসপাতাল ও ক্লিনিকগুলোকেও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে আহত ছাত্র-জনতার চিকিৎসা বিল গ্রহণ না করার অনুরোধ জানানো হয়েছে।

প্রয়োজনে এসব বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছাত্র-জনতার সব বিল সরকার বহন করবে বলেও জানানো হয়েছে বিজ্ঞপ্তিতে।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতৃত্বে সরকারি চাকরিতে কোটা ব্যবস্থার সংস্কার দাবিতে শিক্ষার্থীদের সাম্প্রতিক আন্দোলনের সময় ছয় শতাধিক মানুষ নিহত হয়েছে বলে জানিয়েছে জাতিসংঘ।

জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক হাইকমিশনার অফিসের এক প্রতিবেদনে এমন তথ্য তুলে ধরা হয়েছে। শুক্রবার এ প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়েছে।

আরও পড়ুন:
‘মা, তোমাকে আর কষ্ট করতে হবে না’ 
শাহবাগে ছাত্র আন্দোলন ও শহীদ মিনারে ছাত্রদলের অবস্থান
ববিতে স্বৈরাচার পতন বিজয় মিছিল
মিরপুরে শিক্ষার্থী হত্যার ঘটনায় শেখ হাসিনাসহ ২৪ জনের বিরুদ্ধে মামলা
চলে গেলেন গুলিবিদ্ধ জবি শিক্ষার্থী সাজিদ

মন্তব্য

আরও পড়ুন

বাংলাদেশ
After two and a half months the blocked Simebi vice chancellor returned to office

আড়াই মাস পর অফিসে ফিরেই অবরুদ্ধ সিমেবি উপাচার্য

আড়াই মাস পর অফিসে ফিরেই অবরুদ্ধ সিমেবি উপাচার্য সিলেট মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ডা. এ এইচ এম এনায়েত হোসেন বৃহস্পতিবার অফিসে এলে কর্মকর্তা-কর্মচারীরা তাকে অবরুদ্ধ করে রাখেন। ছবি: নিউজবাংলা
সিলেট মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের (সিমেবি) উপাচার্য বৃহস্পতিবার সকালে কার্যালয়ে আসার খবর পেয়ে ক্যাম্পাসে জড়ো হন বেতন-বঞ্চিতরা। চাকরি নিয়মিতকরণ ও বকেয়া বেতন-ভাতার দাবিতে উপাচার্যকে অবরুদ্ধ করে রাখেন তারা। প্রায় সাড়ে তিন ঘণ্টা পর উপাচার্য ১৫ দিনের মধ্যে দাবি-দাওয়া পূরণের আশ্বাস দিলে তার অবরুদ্ধ অবস্থার অবসান হয়।

শেখ হাসিনার সরকার পতনের পর থেকেই ‘লাপাত্তা’ ছিলেন সিলেট মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের (সিমেবি) উপাচার্য অধ্যাপক ডা. এ এইচ এম এনায়েত হোসেন। প্রায় আড়াই মাস পর বৃহস্পতিবার হঠাৎ করেই তিনি নিজ কার্যালয়ে ফেরেন। এ সময় কর্মকর্তা-কর্মচারীরা তাকে সাড়ে তিন ঘণ্টা অবরুদ্ধ করে রাখেন।

জানা যায়, বৃহস্পতিবার সকালে উপাচার্য কার্যালয়ে এসেছেন এমন খবর ছড়িয়ে পড়লে ক্যাম্পাসে জড়ো হন বেতন বঞ্চিতরা। এক পর্যায়ে চাকরি নিয়মিতকরণ ও বকেয়া বেতন-ভাতা পরিশোধের দাবিতে উপাচার্যকে অবরুদ্ধ করে রাখেন তারা।

খবর পেয়ে সেনাবাহিনী ও পুলিশসহ প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে বিশ্ববিদ্যালয়ে পৌঁছান। প্রায় সাড়ে তিন ঘণ্টা পর উপাচার্য ১৫ দিনের মধ্যে দাবি-দাওয়া পূরণের আশ্বাস দিলে তার অবরুদ্ধ অবস্থার অবসান হয়।

এর আগে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ ও বিষয়টি সুরাহা করতে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের নিয়ে বৈঠকে বসেন উপাচার্য, ট্রেজারার, সেনাবাহিনী ও পুলিশসহ প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।

বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের অভিযোগ, গত ৫ আগস্ট সরকার পতনের পর থেকে লাপাত্তা ছিলেন ভিসি অধ্যাপক ডা. এ এইচ এম এনায়েত হোসেন। বিভিন্নভাবে যোগাযোগ করেও দেখা মেলেনি তার। অথচ অজ্ঞাত স্থান থেকেই তিনি গত ২১ অক্টোবর বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিন হিসেবে মহানগর বিএনপির সহ-সভাপতি ডা. নাজমুল ইসলামকে নিয়োগ দেন।

সূত্র জানায়, ডিন হিসেবে নিয়োগ পাওয়া বিএনপি নেতা ডা. নাজমুল ইসলামের আশ্বাসে ভিসি অধ্যাপক ডা. এ এইচ এম এনায়েত হোসেন বৃহস্পতিবার কার্যালয়ে আসেন।

আন্দোলনকারীদের দাবি, উপাচার্য বৃহস্পতিবার সকালে যুবলীগ ও ছাত্রলীগের কতিপয় নেতাকর্মীকে নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ে এসে গুরুত্বপূর্ণ নথি নিয়ে যাওয়ার খবর পেয়ে ক্যাম্পাসে অবস্থান নেন কর্মকর্তা-কর্মচারীরা।

বিশ্ববিদ্যালয়ের বৈষম্যবিরোধী কর্মকর্তা-কর্মচারী পরিষদের সভাপতি আব্দুস সামাদ চৌধুরী জানান, ৫ আগস্টের পর থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের অভিভাবক বলতে কেউ নেই। উপাচার্য, রেজিস্ট্রার ও কোষাধ্যক্ষ তিনজনই লাপাত্তা। আজ যুবলীগ-ছাত্রলীগকে নিয়ে ভিসি ক্যাম্পাসে আসার খবর পেয়ে তারা অবস্থান নেন।

এ বিষয়ে সিলেট মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন দায়িত্বপ্রাপ্ত ডিন ডা. মো. নাজমুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা স্বৈরাচারের দোসরদের সঙ্গে আপস করবো না। তারা আমাদের কাছে আশ্রয় পাবে না। আর ওনাকে (ভিসি) টেককেয়ার করা কিংবা সহযোগিতার প্রশ্নই আসে না।’

স্বৈরাচারের দোসর বললেও ভিসির সইয়ে ডিন পদে নিয়োগের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ের ১০তম সিন্ডিকেটের সভায় আমাকে নিয়োগ দেয়া হয়েছে। তিনি সই করেছেন মাত্র। দেশের বৃহত্তর স্বার্থে এটা এমন কিছু না। কর্মকর্তা-কর্মচারীরা তাকে অবরুদ্ধ করে দাবি-দাওয়া জানিয়েছেন।’

প্রসঙ্গত, ২০১৮ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় সিলেট মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়। পরবর্তীতে নাম পাল্টে বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন নেছা মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় নামকরণ করে আওয়ামী লীগ সরকার। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম উপাচার্য ডা. মুর্শেদ আহমদ চৌধুরী ও রেজিস্ট্রার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) নঈমুল হক চৌধুরী নিয়োগ বাণিজ্যসহ ব্যাপক জালিয়াতি করেন। এসব অভিযোগের ভিত্তিতে মেয়াদ শেষ হলে প্রথমে চাকরি হারান রেজিস্ট্রার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) নঈমুল হক চৌধুরী। এরপর একই পথে যেতে হয় উপাচার্য ডা. মোর্শেদ আহমদ চৌধুরীকেও।

প্রথম উপাচার্যের মেয়াদ শেষে ২০২৩ সালের শুরুতেই দ্বিতীয় উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ পান স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবারকল্যাণ বিভাগের সাবেক মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. এ এইচ এম এনায়েত হোসেন। ডা. এনায়েত হোসেন যোগ দেয়ার আগেই আগের উপাচার্যের অস্থায়ীভাবে নিয়োগ দেয়া সব কর্মকর্তা-কর্মচারীর বেতন-ভাতা স্থগিত করার নির্দেশনা দেয় মন্ত্রণালয়। এরপর ২২ মাস পেরিয়ে গেলেও কোনো বেতন-ভাতা পাননি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা।

নিয়োগের পর কর্মকর্তা-কর্মচারীদের নিয়োগ প্রক্রিয়া নিয়ে সৃষ্ট জটিলতা দূর করার আশ্বাস দেন ভিসি ডা. এনায়েত। কিন্তু দায়িত্ব গ্রহণের প্রায় দুই বছর হলেও এসবের কোনো কিছুই করেননি তিনি।

এ অবস্থায় সৃষ্ট জটিলতা ও বকেয়া বেতনের দাবিতে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের আন্দোলন চলাকালেই ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতন হয়। এরপর থেকে উপাচার্য, রেজিস্ট্রার ও কোষাধ্যক্ষ লাপাত্তা হয়ে যান। গত মাসে পদত্যাগ করেছেন রেজিস্ট্রার আবুল কালাম মো. ফজলুর রহমান। তার বিরুদ্ধেও ব্যাপক অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে।

বিষয়টি নিয়ে ভিসি ডা. এ এইচ এম এনায়েত হোসেনের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টাও হলেও তাকে পাওয়া যায়নি।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Free treatment and cataract operation under the initiative of Bashundhara Eye Hospital

বসুন্ধরা আই হসপিটালের উদ্যোগে বিনা মূল্যে চিকিৎসা ও ছানি অপারেশন

বসুন্ধরা আই হসপিটালের উদ্যোগে বিনা মূল্যে চিকিৎসা ও ছানি অপারেশন সরারচর ইউনিয়নের খনারচর নয়াহাটি পুলের মোড়ে (মক্তব প্রাঙ্গণ) মঙ্গলবার দিনব্যাপী চক্ষু চিকিৎসা ও ছানি অপারেশনের আয়োজন করা হয়। ছবি: নিউজবাংলা
খনারচর জামে মসজিদ ও নয়াহাটি ইসলামিয়া মাদ্রাসার সভাপতি প্রফেসর ডক্টর এম আবদুল আজিজ জানান, দিনব্যাপী চক্ষুশিবিরে প্রায় ৭০০ রোগীকে বিনা মূল্যে চিকিৎসা দেয়া হয়। এর মধ্যে ১৬৫ জনকে অপারেশনের জন্য বাছাই করা হয়। তাদের পর্যায়ক্রমে ঢাকায় বসুন্ধরা আই হসপিটালে নিয়ে বিনা মূল্যে চোখের অপারেশন করা হবে।

প্রায় দুই বছর ধরে চোখের সমস্যায় ভুগছেন ৭৫ বছর বয়সী এশা বানু। আর্থিক সমস্যাসহ নানা কারণে চিকিৎসা করাতে পারছিলেন না তিনি। হঠাৎ প্রতিবেশীর মাধ্যমে জানতে পারেন, নিজ বাড়ির পাশেই চক্ষুশিবির হবে এবং অভিজ্ঞ চিকিৎসক এসে চিকিৎসা দেবেন। কয়েক দিন ধরে সেই অপেক্ষাতেই ছিলেন এশা বানু।

অবশেষে মঙ্গলবার এশা বানুর অপেক্ষা শেষ হয়। চক্ষুশিবিরে কিশোরগঞ্জের বাজিতপুর উপজেলার সরারচরের মাছুমপুর গ্রামের আহাদ মিয়ার স্ত্রী এশা বানু চোখের চিকিৎসা করান। অভিজ্ঞ চিকিৎসক দেখাতে পেরে তিনি বেশ আনন্দিত। চোখ দেখিয়ে বিনা মূল্যে ওষুধও পান তিনি।

সরারচর ইউনিয়নের খনারচর নয়াহাটি পুলের মোড়ে (মক্তব প্রাঙ্গণ) মঙ্গলবার দিনব্যাপী চক্ষু চিকিৎসা ও ছানি অপারেশনের আয়োজন করা হয়।

ভিশন কেয়ার ফাউন্ডেশন ও বসুন্ধরা আই হসপিটাল অ্যান্ড রিসার্চ ইনস্টিটিউটের সহযোগিতায় চক্ষুশিবিরের আয়োজন করে স্থানীয় মইনউদ্দিন-মুক্তারউদ্দিন ওয়েলফেয়ার সোসাইটি।

এশা বানুর মতো একই সমস্যায় ভুগছিলেন খনারচর গ্রামের সাহাবউদ্দিন। চক্ষুশিবিরে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক দেখাতে পেরে তিনিও আনন্দিত।

খনারচর জামে মসজিদ ও নয়াহাটি ইসলামিয়া মাদ্রাসার সভাপতি প্রফেসর ডক্টর এম আবদুল আজিজ জানান, দিনব্যাপী চক্ষুশিবিরে প্রায় ৭০০ রোগীকে বিনা মূল্যে চিকিৎসা দেয়া হয়। এর মধ্যে ১৬৫ জনকে অপারেশনের জন্য বাছাই করা হয়। তাদের পর্যায়ক্রমে ঢাকায় বসুন্ধরা আই হসপিটালে নিয়ে বিনা মূল্যে চোখের অপারেশন করা হবে।

ওই দিন সকালে চক্ষুশিবিরের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বাজিতপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ফারাশিদ বিন এনাম। এতে বসুন্ধরা আই হসপিটাল অ্যান্ড রিসার্চ ইনস্টিটিউটের চার বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকসহ ১০ জন চিকিৎসক চিকিৎসাসেবা দেন।

আরও পড়ুন:
ডেঙ্গু কেড়ে নিল আরও ৮ জনের প্রাণ
বসুন্ধরার প্রতারণা, প্রধান উপদেষ্টাকে সাংবাদিকদের স্মারকলিপি
স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
কক্সবাজার সদর হাসপাতালে চিকিৎসককে মারধর ভাংচুর, সেবা বন্ধ
নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে গুরুতর আহতদের খোঁজ নিলেন প্রধান উপদেষ্টা

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Six more people died of dengue in the country 1370 in the hospital

দেশে ডেঙ্গুতে আরও ছয়জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ১৩৭০

দেশে ডেঙ্গুতে আরও ছয়জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ১৩৭০ ফাইল ছবি।
চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে এ পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে দেশে ৩২৬ জনের মৃত্যু হয়েছে, যাদের মধ্যে ৪৮ দশমিক ৫ শতাংশ পুরুষ ও ৫১ দশমিক ৫ শতাংশ নারী।

এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে দেশে আরও ছয়জনের মৃত্যু হয়েছে। নতুন করে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন এক হাজার ৩৭০ জন ডেঙ্গু রোগী।

মঙ্গলবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ অ্যান্ড ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম নিয়মিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সোমবার সকাল থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় দেশে ছয়জনের মৃত্যু হয়েছে। এই সময়ে ডেঙ্গু নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন এক হাজার ৩৭০ জন।

বিজ্ঞপ্তির তথ্য অনুসারে, নতুন করে আক্রান্তদের মধ্যে ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৮৭৫ জন, আর ঢাকার বাইরের হাসপাতালগুলোতে ভর্তি হয়েছেন আরও ৪৯৫ জন রোগী।

চলতি বছরে এ পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ৩২৬ জনের মৃত্যু হয়েছে, যাদের মধ্যে ৪৮ দশমিক ৫ শতাংশ পুরুষ ও ৫১ দশমিক ৫ শতাংশ নারী।

চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে ৫ নভেম্বর পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছেন মোট ৬৭ হাজার ১৩৮ জন। তাদের মধ্যে ৬৩ দশমিক ২ শতাংশ পুরুষ ও ৩৬ দশমিক ৮ শতাংশ নারী।

আরও পড়ুন:
ডেঙ্গুতে দেশে একদিনে ছয় মৃত্যু, হাসপাতালে ১২৯৭
ডেঙ্গুতে দেশে একদিনে ১০ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৯৯৬
ডেঙ্গুতে চলতি বছরের দশ মাসে ৩০০ জনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও সাত মৃত্যু, হাসপাতালে ১২৪৩
দেশে ডেঙ্গুতে আরও ছয়জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ১৩১২

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Six deaths in one day in dengue hospital in the country 1297

ডেঙ্গুতে দেশে একদিনে ছয় মৃত্যু, হাসপাতালে ১২৯৭

ডেঙ্গুতে দেশে একদিনে ছয় মৃত্যু, হাসপাতালে ১২৯৭ ডেঙ্গুর বাহক এডিস মশার প্রতীকী ছবি।
চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে এ পর্যন্ত ডেঙ্গুতে মারা গেছেন মোট ৩২০ জন। মোট আক্রান্ত হয়েছেন ৬৫ হাজার ৭৬৮ জন।

ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে দেশে একদিনে ছয়জনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন এক হাজার ২৯৭ জন।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তর সোমবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানিয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সোমবার সকাল ৮টা পর্যন্ত পূর্ববর্তী ২৪ ঘণ্টায় মারা যাওয়া ছয়জনের মধ্যে তিনজন পুরুষ ও তিনজন নারী। তাদের মধ্যে দুজন চট্টগ্রাম বিভাগের, তিনজন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের এবং একজন ঢাকা বিভাগের।

চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে এ পর্যন্ত ডেঙ্গুতে মারা গেছেন ৩২০ জন। মোট আক্রান্ত হয়েছেন ৬৫ হাজার ৭৬৮ জন।

আরও পড়ুন:
ডেঙ্গুতে দেশে একদিনে ১০ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৯৯৬
ডেঙ্গুতে চলতি বছরের দশ মাসে ৩০০ জনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও সাত মৃত্যু, হাসপাতালে ১২৪৩
দেশে ডেঙ্গুতে আরও ছয়জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ১৩১২
দেশে ডেঙ্গুতে আরও তিনজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ১১৯৭

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Former minister Shajahan Khan from DB to CCU of DMK

সাবেক মন্ত্রী শাজাহান খান ডিবি থেকে ঢামেকের সিসিইউতে

সাবেক মন্ত্রী শাজাহান খান ডিবি থেকে ঢামেকের সিসিইউতে শাজাহান খানকে সোমবার ডিবি কার্যালয় থেকে ঢাকা মেডিক্যালে নিয়ে আসা হয়। ছবি: নিউজবাংলা
দায়িত্বরত চিকিৎসক তৌকির আহামেদ বলেন, ‘শাজাহান খানের ইসিজি করা হয়েছে। উচ্চ রক্তচাপ পাওয়া গেছে। এমনিতেই তার ডায়াবেটিস ও হার্টের সমস্যা রয়েছে। পরে তাকে করোনারি কেয়ার ইউনিটে পাঠানো হয়। সেখানে কিছু পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর ভর্তি রেখে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে।’

ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ কার্যালয়ে অসুস্থ পড়ার পর সাবেক নৌ-পরিবহনমন্ত্রী শাজাহান খানকে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে করোনারি কেয়ার ইউনিটে (সিসিইউ) ভর্তি করা হয়েছে।

সোমবার বিকেলে বুকে ব্যথাজনিত কারণে অসুস্থ বোধ করায় তাকে ঢামেক হাসপাতালে নেয় ডিবি পুলিশ। সেখানে পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে তাকে ভর্তি করে নেয়া হয়।

যাত্রাবাড়ী থানার এসআই মো. মোজাহিদ জানান, ডিবি কার্যালয়ে শাজাহান খানকে জিজ্ঞাসাবাদ করার সময় তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। পরে তাকে ঢামেক হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়। এখানে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে হৃদরোগ বিভাগের করোনারি কেয়ার ইউনিটে ভর্তি রাখা হয়েছে।

ঢামেক পুলিশ ফাঁড়ির পরিদর্শক মো. ফারুক জানান, সোমবার বিকেলে শাজাহান খানকে জরুরি বিভাগের ওয়ান স্টপ ইমার্জেন্সি সেন্টারে (ওসেক) নেয়া হয়। পরে অবস্থার কিছুটা অবনতি হওয়ায় তাকে ভর্তি করা হয়েছে।

দায়িত্বরত চিকিৎসক তৌকির আহামেদ বলেন, ‘শাজাহান খানের ইসিজি করা হয়েছে। উচ্চ রক্তচাপ পাওয়া গেছে। এমনিতেই তার ডায়াবেটিস ও হার্টের সমস্যা রয়েছে। পরে তাকে করোনারি কেয়ার ইউনিটে (সিসিইউ) পাঠানো হয়। সেখানে কিছু পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর ভর্তি রেখে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে।’

আরও পড়ুন:
হত্যা মামলায় শাজাহান খান সাত দিনের রিমান্ডে
সাবেক নৌপরিবহন মন্ত্রী শাজাহান খান গ্রেপ্তার

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Farzana is the mother of four daughters together

একসঙ্গে চার কন্যার মা হলেন ফারজানা

একসঙ্গে চার কন্যার মা হলেন ফারজানা একসঙ্গে জন্ম নেয়া চার বোন। ছবি: নিউজবাংলা
সাভারের এনাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের সহযোগী অধ্যাপক ডা. অনুরাধা কর্মকার বলেন, ‘সদ্য জন্ম নেয়া চার শিশুই সুস্থ রয়েছে। ওদের মা ফারজানা বেগমও সুস্থ রয়েছেন।’

ঢাকার সাভারে এক হাসপাতালে একসঙ্গে চার সন্তানের জন্ম দিয়েছেন ফারজানা বেগম নামে এক প্রসূতি। শনিবার ভোরে একসঙ্গে চার কন্যা শিশুর জন্ম হয়।

সাভারের এনাম মেডিক্যাল কলেজ অ্যান্ড হাসপাতালের ডিউটি ম্যানেজার ইউসুফ আলী রোববার সকালে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

একসঙ্গে চার সন্তানের মা হওয়া ওই নারী নরসিংদীর মনোহরদী থানার কাঁচিকাটা এলাকার মঞ্জু মিয়ার স্ত্রী।

হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানায়, গত ১ নভেম্বর রাত ১১টার দিকে ওই নারীকে হাসপাতালে আনা হয়। পরবর্তীতে সহযোগী অধ্যাপক ডা. অনুরাধা কর্মকারের তত্ত্বাবধানে তার চিকিৎসা শুরু হয়। অবস্থা বুঝে শনিবার ভোর ৪টার দিকে তার অপারেশন (সিজার) করা হয়। আর অস্ত্রোপচারে প্রসূতি চার কন্যা শিশু জন্ম দেন।

তবে পরিবারের কেউ এ বিষয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলতে রাজি হননি।

ডা. অনুরাধা কর্মকার বলেন, ‘সদ্য জন্ম নেয়া চার শিশুই সুস্থ রয়েছে। ওদের মা ফারজানা বেগমও সুস্থ রয়েছেন। তাদের মঙ্গল কামনা করি।’

মন্তব্য

বাংলাদেশ
10 people died in the country due to dengue in one day 996 in the hospital

ডেঙ্গুতে দেশে একদিনে ১০ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৯৯৬

ডেঙ্গুতে দেশে একদিনে ১০ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৯৯৬ ফাইল ছবি।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানিয়েছে, চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে এখন পর্যন্ত সবমিলিয়ে ৬৩ হাজার ১৬৫ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। বছরের এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে মৃত্যু হয়েছে মোট ৩১০ জনের।

এডিস মশাবাহিত রোগ ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে একদিনে দেশে দশজনের মৃত্যু হয়েছে। নতুন করে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৯৯৬ জন ডেঙ্গু রোগী।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে শনিবার সন্ধ্যায় পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, শনিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত পূর্ববর্তী ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে ১০ জনের মৃত্যু হয়েছে। তাদের মধ্যে ঢাকা দক্ষিণ সিটিতে ৪ জন ও উত্তর সিটিতে একজন রয়েছেন। এছাড়া বরিশাল বিভাগে তিনজন এবং খুলনা ও ময়মনসিংহ বিভাগে একজন করে মারা গেছেন।

বিজ্ঞপ্তির তথ্য অনুযায়ী- ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে নতুন ভর্তি হওয়া রোগীদের মধ্যে বরিশাল বিভাগে ১২৫, চট্টগ্রাম বিভাগে ৭১, ঢাকা বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ১৬৯, ঢাকা উত্তর সিটিতে ২৭২, ঢাকা দক্ষিণ সিটিতে ১৮০ এবং খুলনা বিভাগে ৮১ জন রয়েছেন।

এছাড়া রাজশাহী বিভাগে ২১, ময়মনসিংহ বিভাগে ৪০, রংপুর বিভাগে ২ ও সিলেট বিভাগে ৫ জন নতুন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন।

এদিকে গত এক দিনে সারাদেশে ৭৯১ জন ডেঙ্গু রোগী হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন। এ নিয়ে চলতি বছরে হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন ৫৮ হাজার ৭২৯ জন ডেঙ্গু রোগী।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানিয়েছে, চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে এখন পর্যন্ত সবমিলিয়ে ৬৩ হাজার ১৬৫ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। বছরের এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে মৃত্যু হয়েছে মোট ৩১০ জনের। প্রসঙ্গত, গত বছর ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন তিন লাখ ২১ হাজার ১৭৯ জন। মারা যান এক হাজার ৭০৫ জন।

আরও পড়ুন:
ডেঙ্গুতে চলতি বছরের দশ মাসে ৩০০ জনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও সাত মৃত্যু, হাসপাতালে ১২৪৩
দেশে ডেঙ্গুতে আরও ছয়জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ১৩১২
দেশে ডেঙ্গুতে আরও তিনজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ১১৯৭
আরও ছয়জনসহ ডেঙ্গুতে চলতি বছরে মৃতের সংখ্যা দাঁড়াল ২৭৭

মন্তব্য

p
উপরে