× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য ইভেন্ট শিল্প উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ কী-কেন ১৫ আগস্ট আফগানিস্তান বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও ক্রিকেট প্রবাসী দক্ষিণ এশিয়া আমেরিকা ইউরোপ সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ শারীরিক স্বাস্থ্য মানসিক স্বাস্থ্য যৌনতা-প্রজনন অন্যান্য উদ্ভাবন আফ্রিকা ফুটবল ভাষান্তর অন্যান্য ব্লকচেইন অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

বাংলাদেশ
28 sacks of taka in the donation box of Pagla Mosque
google_news print-icon

পাগলা মসজিদের দানবাক্সে এবার ২৮ বস্তা টাকা

পাগলা-মসজিদের-দানবাক্সে-এবার-২৮-বস্তা-টাকা
টাকা গণনার কাজে আছেন জেলা প্রশাসনের কর্মী ছাড়াও মাদ্রাসার ২৪৫ ছাত্র, ব্যাংকের ৫০ কর্মী, মসজিদ কমিটির ৩৪ ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ১০ জন সদস্য। ছবি: নিউজবাংলা
ডিসি মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ জানান, সকাল সাড়ে আটটার দিকে মসজিদ পরিচালনা কমিটির সদস্যদের উপস্থিতিতে ৯টি দানবাক্স খোলা হয়। এসব দানবাক্সে ২৮ বস্তা টাকা পাওয়া যায়।

কিশোরগঞ্জের আলোচিত পাগলা মসজিদের দানবাক্স খুলে এবার ২৮ বস্তা টাকা পাওয়া গেছে, যেগুলোর গণনা চলছে এ মুহূর্তে।

জেলা শহরের ঐতিহাসিক মসজিদটিতে ৯টি দানবাক্স আছে, যেগুলো সাধারণত তিন মাস পরপর খোলা হয়। এবার খোলা হয়েছে চার মাস পর।

অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট ও দানবাক্স খোলা কমিটির আহ্বায়ক মিজাবে রহমতের তত্ত্বাবধানে সেনাবাহিনীর ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. তরিকুল ইসলাম, জেলা প্রশাসক (ডিসি) মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ ও পুলিশ সুপার (এসপি) মোহাম্মদ রাসেল শেখের উপস্থিতিতে সকাল সাড়ে আটটার দিকে দানবাক্সগুলো খোলা হয়।

এখন চলছে গণনার কাজ। গণনা শেষে টাকার পরিমাণ বলা যাবে।

ডিসি মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, সকাল সাড়ে আটটার দিকে মসজিদ পরিচালনা কমিটির সদস্যদের উপস্থিতিতে ৯টি দানবাক্স খোলা হয়। এসব দানবাক্সে ২৮ বস্তা টাকা পাওয়া যায়।

এসপি রাসেল শেখ জানান, কঠোর নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে পাগলা মসজিদের দানবাক্সগুলো খোলা হয়। টাকা গণনা শেষে ব্যাংকে পৌঁছে দেয়া পর্যন্ত পুলিশ সদস্যরা নিরাপত্তায় নিয়োজিত থাকবেন।

টাকা গণনার কাজে আছেন জেলা প্রশাসনের কর্মী ছাড়াও মাদ্রাসার ২৪৫ ছাত্র, ব্যাংকের ৫০ কর্মী, মসজিদ কমিটির ৩৪ ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ১০ জন সদস্য।

দানবাক্সগুলো খোলার পর গণনা দেখতে মসজিদের আশপাশে ভিড় করছেন উৎসুক মানুষ। তাদের মধ্যে অনেকে এসেছেন দূরদুরান্ত থেকে।

এর আগে চলতি বছরের ২০ এপ্রিল চার মাস ১০ দিন পর দানবাক্সগুলো খোলা হয়। তখন ২৭ বস্তায় দিনভর গণনা শেষে সাত কোটি ৭৮ লাখ ৬৭ হাজার ৫৩৭ টাকা পাওয়া যায়।

ঐতিহাসিক এ মসজিদের দানবাক্সে একসঙ্গে এত টাকা আগে পাওয়া যায়নি।

মসজিদটিতে নিয়মিত হাঁস, মুরগি, গরু, ছাগলসহ নানা ধরনের জিনিসপত্র দান করেন বিভিন্ন জেলা থেকে আসা অসংখ্য মানুষ।

জেলা শহরের হারুয়া এলাকায় নরসুন্দা নদীর তীরে প্রায় ১০ শতাংশ জমিতে পাগলা মসজিদ গড়ে ওঠে। সম্প্রসারণের পর মসজিদের আওতাভুক্ত জমির পরিমাণ দাঁড়ায় তিন একর ৮৮ শতাংশে।

আরও পড়ুন:
পাগলা মসজিদে দানের অঙ্ক রেকর্ড ছাড়াল, গণনা চলছে
পাগলা মসজিদের দানবাক্সে এবার ২৭ বস্তা টাকা, চলছে গণনা
পাগলা মসজিদের দানবাক্সে মিলল রেকর্ড ৬,৩২,৫১,৪২৩ টাকা
পাগলা মসজিদের দানবাক্সে আছে শত শত চিঠিও
পাগলা মসজিদের দানবাক্সে রেকর্ড ৫ কোটি ৭৮ লাখ টাকা

মন্তব্য

আরও পড়ুন

বাংলাদেশ
Durgotsava ended with sacrifice

বিসর্জনে শেষ হলো দুর্গোৎসব

বিসর্জনে শেষ হলো দুর্গোৎসব রাজধানীর বসিলায় বুড়িগঙ্গা নদীতে রোববার বিকেলে একে একে বিভিন্ন পূজামণ্ডপের প্রতিমা বিসর্জন দেয়া হয়। ছবি: নিউজবাংলা
বিজয়া দশমীর দিনে রাজধানীতে বের হয় বর্ণাঢ্য বিজয়া শোভাযাত্রা। পরে শত শত ট্রাক প্রতিমা নিয়ে সদরঘাটের উদ্দেশে রওনা দেয়। সেখানে পালাক্রমে বুড়িগঙ্গা নদীতে প্রতিমা বিসর্জন দেয়া হয়। একই সময়ে রাজধানীর উপকণ্ঠে তুরাগ নদেও চলে বিসর্জন।

প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে রাজধানী ঢাকাসহ সারা দেশে রোববার শেষ হয়েছে হিন্দু সম্প্রদায়ের প্রধান ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দুর্গাপূজা।

সকালে দর্পণ-বিসর্জনের মাধ্যমে বিদায় জানানো হয় দেবী দুর্গাকে। পরে বিকেল ৪টা থেকে শুরু হয় প্রতিমা বিসর্জন। বিদায়ের করুণ ছোঁয়ায় রাজধানীতে একে একে বুড়িগঙ্গা নদীতে বিসর্জন দেয়া হয় প্রতিমা। একই সময় রাজধানীর উপকণ্ঠে তুরাগ নদেও চলে বিসর্জন।

প্রতিমা বিসর্জনের জন্য সব ধরনের নিরাপত্তাব্যবস্থা গ্রহণ করে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। সড়কে ব্যাপকসংখ্যক পুলিশের পাশাপাশি নদীতে ছিল নৌপুলিশের টহল। ফায়ার সার্ভিসের টিমও দায়িত্ব পালন করে।

এদিকে দুপুরে পূজা উদযাপন পরিষদ এবং মহানগর সর্বজনীন পূজা কমিটির যৌথ উদ্যোগে বের হয় বর্ণাঢ্য বিজয়া শোভাযাত্রা। বিজয়া শোভাযাত্রা ও প্রতিমা বিসর্জনে অংশ নিতে দুপুর গড়াতেই ভক্তরা রাজধানীর বিভিন্ন এলাকার পূজামণ্ডপ থেকে ট্রাকে করে প্রতিমা নিয়ে সমবেত হতে শুরু করেন পলাশীর মোড়ে।

পরে শত শত ট্রাক প্রতিমা নিয়ে সদরঘাটের উদ্দেশে রওনা দেয়। ঢাকেশ্বরী থেকে শুরু করে বিজয়া শোভাযাত্রাটি কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার, হাইকোর্ট, পুলিশ হেডকোয়ার্টার, গোলাপ শাহ মাজার, কোর্ট এলাকা হয়ে সদরঘাটে পৌঁছে। রাস্তায়, বিভিন্ন ভবনে পুলিশ ছিল সতর্কাবস্থায়। রাস্তার পাশে দর্শনার্থীর ভিড় ছিল চোখে পড়ার মতো।

অধিকাংশ মণ্ডপের প্রতিমা বিসর্জন দেয়া হলেও ঢাকেশ্বরী মন্দিরের প্রতিমাটি রেখে দেয়া হয়। তবে এখানে পূজার কাজে ব্যবহৃত দেবীর ফুল, বেলপাতা ও ঘট বিসর্জন দেয়া হয়।

প্রথা অনুযায়ী প্রতিমা বিসর্জনের পর সেখান থেকে জল এনে (শান্তিজল) মঙ্গলঘটে নিয়ে তা আবার হৃদয়ে ধারণ করা হয়। আগামী বছর আবার এই শান্তিজল হৃদয় থেকে ঘটে, ঘট থেকে প্রতিমায় রেখে পূজা করা হবে।

রামকৃষ্ণ মিশনে সন্ধ্যা আরতির পর মিশনের পুকুরে প্রতিমা বিসর্জন দেয়া হয়। এরপর ভক্তরা শান্তিজল গ্রহণ ও মিষ্টিমুখ করেন।

সারা দেশে এ বছর ৩১ হাজার ৪৬১টি মণ্ডপে দুর্গাপূজা অনুষ্ঠিত হয়। ঢাকা মহানগরে পূজার সংখ্যা ছিল ২৫২টি। এসব মণ্ডপে শারদীয় উৎসব নির্বিঘ্নে উদযাপন করার জন্য প্রশাসনের পাশাপাশি প্রতিটি পূজা উদযাপন কমিটিও নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করে। মণ্ডপে মণ্ডপে লাগানো হয় সিসিটিভি ক্যামেরা। স্বেচ্ছাসেবক দলের কমিটি করা হয় মণ্ডপ পাহারার জন্য।

সনাতন ধর্মাবলম্বীদের বিশ্বাসমতে- মানুষের মনের আসুরিক প্রবৃত্তি, কাম, ক্রোধ, হিংসা, লালসা বিসর্জন দেয়াই মূলত বিজয়া দশমীর মূল তাৎপর্য। এ প্রবৃত্তিগুলোকে বিসর্জন দিয়ে একে অন্যের সঙ্গে ভ্রাতৃত্বের বন্ধনে আবদ্ধ হয়ে বিশ্বে শান্তি প্রতিষ্ঠা করাই এই আয়োজনের উদ্দেশ্য।

চণ্ডীপাঠ, বোধন ও অধিবাসের মধ্য দিয়ে ষষ্ঠী তিথিতে ‘আনন্দময়ীর’ আগমনে ৯ অক্টোবর দেশের হিন্দু সম্প্রদায়ের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দুর্গোৎসবের সূচনা হয়। পরবর্তী ৫ দিন রাজধানীসহ দেশব্যাপী পূজামণ্ডপগুলোতে পূজা-অর্চনার মধ্য দিয়ে ভক্তরা দেবী দুর্গার প্রতি শ্রদ্ধার্ঘ্য নিবেদন করেন। দশমী তিথিতে প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হয় দুর্গোৎসব।

দেবী দুর্গা এ বছর মর্ত্যে আগমন করেন দোলা বা পালকিতে চড়ে। দেবীর এই আগমনের ফলাফল হবে মড়ক, যা শুভ ইঙ্গিত নয়। এ ছাড়াও দেবী স্বর্গে ফিরে যাবেন ঘোটক বা ঘোড়ায় চড়ে।

শাস্ত্রমতে, দেবীর গমন বা আগমন ঘোটকে হলে ফলাফল ছত্রভঙ্গ হয়। ঘোটকে গমন সামাজিক ও রাজনৈতিক বিশৃঙ্খল অবস্থাকে ইঙ্গিত করে। এটি যুদ্ধ-বিগ্রহ, আশান্তি, বিপ্লবের ইঙ্গিতবহ।

সনাতন ধর্মের বিশ্বাস অনুযায়ী, বিসর্জনের মধ্য দিয়ে দেবী ফিরে গেলেন স্বর্গলোকের কৈলাসে স্বামীর ঘরে। পরের বছর শরতে আবার তিনি আসবেন এই ধরণীতে, যা তার বাবার গৃহ।

আরও পড়ুন:
এবারের দুর্গাপূজা হবে সবচেয়ে শান্তিপূর্ণ: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
দুর্গাপূজা উপলক্ষে নিয়ন্ত্রণকক্ষ চালু ধর্ম মন্ত্রণালয়ের
শারদীয় দুর্গাপূজা শুরু
শারদীয় দুর্গোৎসব শুরু কাল
দুর্গাপূজা কেন্দ্র করে ঢাকায় কোনো হুমকি নেই: ডিএমপি কমিশনার

মন্তব্য

বাংলাদেশ
BNP has stopped all the tricks of the defeated forces Nitai Roy

পরাজিত শক্তির সব অপকৌশল রুখে দিয়েছে বিএনপি: নিতাই রায়

পরাজিত শক্তির সব অপকৌশল রুখে দিয়েছে বিএনপি: নিতাই রায় মাগুরায় নিজ বাড়িতে রোববার সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য দেন নিতাই রায় চৌধুরি। ছবি: নিউজবাংলা
বিএনপির এই কেন্দ্রীয় নেতা বলেন, ‘মাগুরায় এবার দুর্গাপূজায় জেলা বিএনপির নেতৃবৃন্দ বিভিন্ন পূজা মণ্ডপে পরিদর্শন করেছেন। জেলার কোথাও কোন স্থানে অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি। সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণভাবে জেলায় এবার দুর্গাপূজা সম্পন্ন হয়েছে। সব সম্প্রদায়ের মানুষের সঙ্গে সম্প্রতি বজায় রেখে আমরা চলতে চাই।’

সারাদেশে এবার দুর্গাপূজা অত্যন্ত শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন হয়েছে। হিন্দু সম্প্রদায়ের মানুষ ভাবগাম্ভীর্যের সঙ্গে সম্প্রীতির সম্পর্ক বজায় রেখে উৎসবমুখর পরিবেশে এবার দুর্গাপূজা পালন করেছে। পূজা নিয়ে পরাজিত শক্তির সব অপকৌশল রুখে দিয়েছে বিএনপি।

রোববার দুপুরে মহম্মদপুর উপজেলার হাটবাড়িয়ার নিজ বাড়িতে দূর্গাপুজা উপলক্ষে সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন বিএনপির কেন্দ্রীয় ভাইস চেয়ারম্যান নিতাই রায় চৌধুরি।

বিএনপির এই কেন্দ্রীয় নেতা বলেন, ‘মাগুরায় এবার দুর্গাপূজায় জেলা বিএনপির নেতৃবৃন্দ বিভিন্ন পূজা মণ্ডপে পরিদর্শন করেছেন। জেলার কোথাও কোন স্থানে অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি। সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণভাবে জেলায় এবার দুর্গাপূজা সম্পন্ন হয়েছে। সব সম্প্রদায়ের মানুষের সঙ্গে সম্প্রতি বজায় রেখে আমরা চলতে চাই।’

সংবাদ সম্মেলনে জেলা বিএনপির নেতা মনোয়ার হোসেন খান, সাবেক জেলা কমিটির যুগ্ম-আহ্বায়ক খান হাসান ইমাম সুজা, মিথুন রায় চৌধুরি, আলমগীর হোসেন, সদর থানা বিএনপির আহ্বায়ক কুতুব উদ্দিন কুতুব, জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক আশরাফুজ্জামান শামীম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

আরও পড়ুন:
সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি অক্ষুণ্ন রেখে দেশকে এগিয়ে নেয়ার আহ্বান রাষ্ট্রপতির
প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হচ্ছে দুর্গোৎসব
বিজয়া শোভাযাত্রা প্রতিমা বিসর্জন উপলক্ষে ডিএমপির বিশেষ নিরাপত্তা ব্যবস্থা
এবারের দুর্গাপূজায় বরাদ্দ প্রায় দ্বিগুণ: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিকেলে ঢাকেশ্বরী মন্দির পরিদর্শনে যাবেন প্রধান উপদেষ্টা 

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Presidents call to move the country forward by keeping communal harmony intact

সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি অক্ষুণ্ন রেখে দেশকে এগিয়ে নেয়ার আহ্বান রাষ্ট্রপতির

সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি অক্ষুণ্ন রেখে দেশকে এগিয়ে নেয়ার আহ্বান রাষ্ট্রপতির রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। ফাইল ছবি
রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন বলেন, বাংলাদেশ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির দেশ। এই ঐতিহ্য অক্ষুণ্ন রেখে দেশকে এগিয়ে নিতে হবে। 

বাংলাদেশের সব ধর্মের মানুষ তাদের ধর্মীয় অনুষ্ঠান যথাযথ মর্যাদা ও আনন্দঘন পরিবেশে উদযাপন করবে, এমটাই সবার প্রত্যাশা বলে মন্তব্য করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।

তিনি বলেন, বাংলাদেশ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির দেশ। এই ঐতিহ্য অক্ষুণ্ন রেখে দেশকে এগিয়ে নিতে হবে।

বঙ্গভবনে রোববার শারদীয় দুর্গোৎসব ও বিজয়া দশমী উপলক্ষে মতবিনিময় সভায় শুভেচ্ছা বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

রাষ্ট্রপতি বলেন, ‘সব ধর্মের মূল বাণী হচ্ছে মানবকল্যাণ। আমরা সবাই বাংলাদেশি। সবাই একই সূত্রে গাঁথা। এখানে মেজরিটি বা মাইনরিটির কোনো স্থান নেই। সবাই এক এবং অভিন্ন সত্তা।

‘ধর্মীয় মূল্যবোধকে দেশ ও জনকল্যাণে কাজে লাগাতে হবে। আবহমান বাঙালি সংস্কৃতিতে বিদ্যমান অসাম্প্রদায়িক চেতনা, পারস্পরিক ঐক্য, সৌহার্দ্য ও সম্প্রীতি একটি সুন্দর আগামী ও আধুনিক বাংলাদেশ গঠনে কার্যকর অবদান রাখবে।’

মো. সাহাবুদ্দিন বলেন, পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে বাংলাদেশকে উন্নত, সমৃদ্ধ ও বৈষম্যহীন দেশ হিসেবে গড়ে তুলতে পরমত সহিষ্ণুতা, পারস্পরিক আস্থা ও বিশ্বাস আর সহযোগিতার কোনো বিকল্প নেই।

রাষ্ট্রপতি বলেন, ‘বাংলাদেশ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির দেশ। সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি আমাদের সংস্কৃতির অনন্য বৈশিষ্ট্য। জাতীয় অগ্রগতি ও সমৃদ্ধি ত্বরান্বিত করতে সমাজে বিদ্যমান সম্প্রীতি ও পারস্পরিক সৌহার্দ্য অটুট রাখতে হবে।’

আরও পড়ুন:
এবারের দুর্গাপূজা হবে সবচেয়ে শান্তিপূর্ণ: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
দুর্গাপূজা উপলক্ষে নিয়ন্ত্রণকক্ষ চালু ধর্ম মন্ত্রণালয়ের
শারদীয় দুর্গাপূজা শুরু
শারদীয় দুর্গোৎসব শুরু কাল
দুর্গাপূজা কেন্দ্র করে ঢাকায় কোনো হুমকি নেই: ডিএমপি কমিশনার

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Durgotsavam ends with the sacrifice of idols

প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হচ্ছে দুর্গোৎসব

প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হচ্ছে দুর্গোৎসব মণ্ডপে দেবী দুর্গার প্রতিমা। ফাইল ছবি
দেবীকে চোখের জলে বিদায় জানাতে রাজধানীতে বুড়িগঙ্গার তীরে হাজারো ভক্তের সমাগম হবে বলে আশা করা হচ্ছে।

দেবী দুর্গার প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে বাঙালি হিন্দুদের সবচেয়ে বড় উৎসব শারদীয় দুর্গাপূজার সমাপ্তি হচ্ছে রোববার।

দেবীকে চোখের জলে বিদায় জানাতে রাজধানীতে বুড়িগঙ্গার তীরে হাজারো ভক্তের সমাগম হবে বলে আশা করা হচ্ছে।

শহরের বিভিন্ন মন্দির ও পাড়া থেকে প্রতিমা নিয়ে যাওয়া হবে নদীতে।

প্রচলিত বিশ্বাস অনুযায়ী, প্রতি শরতে শান্তি প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে স্বর্গলোক কৈলাস ছেড়ে মর্ত্যে আসেন দেবী দুর্গা। নির্দিষ্ট তিথি পর্যন্ত বাবার বাড়িতে কাটিয়ে আবার ফিরে যান দেবালয়ের কৈলাসে স্বামীর বাড়িতে। দেবীর অবস্থানকালে এই পাঁচ দিন পৃথিবীতে ভক্তরা ‘দেবী মা’র বন্দনা করেন।

দশমী পূজা উদযাপনের প্রধান আচারের অংশ হিসেবে নারীরা ‘সিদুঁর খেলা’য় অংশ নেন। শহরের মণ্ডপ ও মন্দিরে দুর্গার পায়ে সিঁদুর নিবেদন করেন, যা ঐতিহ্যবাহী সিঁদুর খেলার অংশ।

আচারটি দেবী দুর্গার শক্তির প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করে। তারপর হিন্দু নারীরা একে অপরের গায়ে সিঁদুর মাখিয়ে জীবনে সমৃদ্ধি কামনা করেন।

হাজারো মানুষ প্রতিমা বিসর্জন দেখতে জড়ো হয়। বিসর্জনকালে অনেক ভক্তের চোখে জল চলে আসে, সৃষ্টি হয় হৃদয় বিদারক দৃশ্যের। আবার অনেকেই ক্ষণটিকে সুন্দর করে কাটাতে নেচে-গেয়ে উদযাপন করেন।

বিসর্জনের আয়োজন দুর্গাপূজার স্থায়ী সাংস্কৃতিক ও আধ্যাত্মিক তাৎপর্য তুলে ধরে। হিন্দু সম্প্রদায়ের বিশ্বাস ও ভক্তির প্রদর্শন করে।

আরও পড়ুন:
শারদীয় দুর্গাপূজা শুরু
শারদীয় দুর্গোৎসব শুরু কাল
দুর্গাপূজা কেন্দ্র করে ঢাকায় কোনো হুমকি নেই: ডিএমপি কমিশনার
দেশবাসীকে দুর্গাপূজার শুভেচ্ছা আওয়ামী লীগের
দুর্গাপূজার ছুটি বাড়ছে এক দিন

মন্তব্য

বাংলাদেশ
DMPs special security arrangement on the occasion of Vijaya Shobhayatra statue immersion

বিজয়া শোভাযাত্রা প্রতিমা বিসর্জন উপলক্ষে ডিএমপির বিশেষ নিরাপত্তা ব্যবস্থা

বিজয়া শোভাযাত্রা প্রতিমা বিসর্জন উপলক্ষে ডিএমপির বিশেষ নিরাপত্তা ব্যবস্থা ডিএমপি সদরদপ্তর। ফাইল ছবি
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বিজয়া শোভাযাত্রা ও প্রতিমা বিসর্জন উপলক্ষে স্বাভাবিক নিরাপত্তার পাশাপাশি ট্রাফিক পুলিশও মোতায়েন থাকবে। ঢাকেশ্বরী জাতীয় মন্দির, পলাশী মোড় ও বাহাদুর শাহ পার্ক এলাকায় তিনটি নিয়ন্ত্রণকক্ষ স্থাপন করা হয়েছে। পলাশীর মোড়, রায় সাহেব বাজার ও ওয়াইজঘাটে স্থাপন করা হয়েছে তিনটি ওয়াচ টাওয়ার। 

বিজয়া শোভাযাত্রা ও প্রতিমা বিসর্জন উপলক্ষে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) বিশেষ নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।

ডিএমপি জানায়, রোববার বিসর্জনের মাধ্যমে শেষ হতে যাচ্ছে বাঙালি সনাতন ধর্মাবলম্বীদের বৃহৎ ধর্মীয় অনুষ্ঠান দুর্গাপূজা। এ অনুষ্ঠান উৎসবমুখর ও নির্বিঘ্ন করার লক্ষ্যে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ নিরাপত্তা পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে।

ডিএমপির মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশন্স বিভাগের উপকমিশনার মুহাম্মদ তালেবুর রহমান স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়, বিসর্জন শোভাযাত্রার সম্ভাব্য রুট হচ্ছে ঢাকেশ্বরী জাতীয় মন্দির হতে বের হয়ে পলাশী মোড়-জগন্নাথ হল-কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার-দোয়েল চত্বর-হাইকোর্ট বটতলা-সরকারি কর্মচারী হাসপাতাল -পুলিশ হেডকোয়ার্টার্স-নগর ভবন-গোলাপশাহ মাজার-বঙ্গবন্ধু স্কয়ার-গুলিস্তান-নবাবপুর লেভেল ক্রসিং -নবাবপুর রোড-মানসী হল ক্রসিং-রথখোলার মোড়-রায়সাহেব বাজার মোড়-শাঁখারীবাজার-জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়-সদরঘাট বাটা ক্রসিং-পাটুয়াটুলী মোড় ও সদরঘাট টার্মিনাল মোড় হয়ে ওয়াইজঘাট গিয়ে শেষ হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বিজয়া শোভাযাত্রা ও প্রতিমা বিসর্জন উপলক্ষে স্বাভাবিক নিরাপত্তার পাশাপাশি ট্রাফিক পুলিশও মোতায়েন থাকবে। ঢাকেশ্বরী জাতীয় মন্দির, পলাশী মোড় ও বাহাদুর শাহ পার্ক এলাকায় তিনটি নিয়ন্ত্রণকক্ষ স্থাপন করা হয়েছে। পলাশীর মোড়, রায় সাহেব বাজার ও ওয়াইজঘাটে স্থাপন করা হয়েছে তিনটি ওয়াচ টাওয়ার।

এ ছাড়া ডগ স্কোয়াড, বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট, ক্রাইম সিন টিম ও সোয়াট দল সার্বক্ষণিক প্রস্তুত থাকবে।

ডিএমপির পক্ষ থেকে নির্ধারিত সময় ও রুট অনুসরণ করার জন্য সংশ্লিষ্টদের প্রতি বিশেষ অনুরোধ জানানো হয়েছে।

আরও পড়ুন:
শারদীয় দুর্গোৎসব শুরু কাল
দুর্গাপূজা কেন্দ্র করে ঢাকায় কোনো হুমকি নেই: ডিএমপি কমিশনার
দেশবাসীকে দুর্গাপূজার শুভেচ্ছা আওয়ামী লীগের
দুর্গাপূজার ছুটি বাড়ছে এক দিন
দুর্গাপূজা শান্তিপূর্ণভাবে উদযাপনে ঢাবি’র প্রবেশমুখে চেকপোস্ট

মন্তব্য

বাংলাদেশ
If you do not register for Hajj by October 23 there is a risk of suffering

২৩ অক্টোবরের মধ্যে হজের নিবন্ধন না করলে ভোগান্তির শঙ্কা

২৩ অক্টোবরের মধ্যে হজের নিবন্ধন না করলে ভোগান্তির শঙ্কা পবিত্র কাবা শরিফের পাশে মুসল্লিরা। ফাইল ছবি
ধর্ম মন্ত্রণালয়ের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, শনিবার দুপুর পর্যন্ত সরকারি-বেসরকারি মিলিয়ে এক হাজার ৪০৩ জন হজযাত্রী প্রাথমিক নিবন্ধন করেন।

আগামী ২৩ অক্টোবরের মধ্যে হজের নিবন্ধন না করলে মিনা ও আরাফার ময়দানে কাঙ্ক্ষিত জোনে তাঁবু বরাদ্দ পাওয়া যাবে না। এতে জামারা (কঙ্কর নিক্ষেপের স্থান) থেকে অনেক দূরে, পাহাড়ি এলাকা ও নিউ মিনা এলাকায় অবস্থান করতে হবে। ফলে হজযাত্রীদের সৌদি আরবে প্রখর রোদ ও গরমের মধ্যে দীর্ঘপথ হাঁটার কারণে ভোগান্তিতে পড়তে হবে।

ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয় থেকে হজযাত্রী নিবন্ধন সংক্রান্ত জরুরি বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘২০২৫ সালে হজে গমনেচ্ছু হজযাত্রী, বেসরকারি হজ এজেন্সি ও সংশ্লিষ্ট সবার অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে, রাজকীয় সৌদি সরকারের ঘোষিত রোডম্যাপ অনুসারে আল-মাশায়ের ও আল-মোকাদ্দাসার (মিনা ও আরাফা) তাঁবু নির্ধারণ ও সার্ভিস কোম্পানির সঙ্গে চুক্তি সম্পাদনের কার্যক্রম ২৩ অক্টোবর থেকে শুরু হবে। আগে আসলে আগে পাবেন ভিত্তিতে তাঁবু বরাদ্দ প্রদান করা হয় বলে বিশ্বের অনেক দেশ জামারার নিকটবর্তী জোনে তাঁবু বরাদ্দ নেবে।

‘ফলে ২৩ অক্টোবরের মধ্যে হজযাত্রী নিবন্ধন সম্পন্ন না হলে মিনা ও আরাফার ময়দানে কাঙ্ক্ষিত জোনে তাঁবু বরাদ্দ পাওয়া যাবে না। তাঁবু গ্রহণ ও সার্ভিস কোম্পানির সঙ্গে চুক্তি সম্পাদনে বিলম্ব হলে হজযাত্রীদের জামারা থেকে অনেক দূরে, পাহাড়ি এলাকায় ও নিউ মিনা এলাকায় অবস্থান করতে হবে। ফলে হজযাত্রীদের সৌদি আরবে প্রখর রোদ ও গরমের মধ্যে দীর্ঘপথ হাঁটতে হবে, যা হজযাত্রীদের জন্য কষ্টকর হবে।’

মিনা ও আরাফার কাঙ্ক্ষিত জোনে তাঁবু গ্রহণ, সার্ভিস কোম্পানির সঙ্গে চুক্তি সম্পাদন, মক্কা ও মদিনায় বাড়ি/হোটেল ভাড়া ও নির্ধারিত সময়ের মধ্যে হজযাত্রীদের ভিসা করার মাধ্যমে সুষ্ঠু হজ ব্যবস্থাপনার স্বার্থে আগামী ২৩ অক্টোবরের মধ্যে হজে গমনেচ্ছু সবাইকে ৩ লাখ টাকা ব্যাংকে জমা দিয়ে প্রাথমিক নিবন্ধন সম্পন্ন করার জন্য ফের অনুরোধ জানানো হয় বিজ্ঞপ্তিতে।

আগামী বছর হজে যেতে গত ১ সেপ্টেম্বর থেকে প্রাথমিক নিবন্ধন শুরু হয়েছে। আগামী ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত নিবন্ধন চলবে বলে জানিয়েছে ধর্ম মন্ত্রণালয়।

এবার সরকারি-বেসরকারি ব্যবস্থাপনা মিলিয়ে বাংলাদেশ থেকে এক লাখ ২৭ হাজার ১৯৮ জন হজ পালনের সুযোগ পাবেন।

ধর্ম মন্ত্রণালয়ের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, শনিবার দুপুর পর্যন্ত সরকারি-বেসরকারি মিলিয়ে এক হাজার ৪০৩ জন হজযাত্রী প্রাথমিক নিবন্ধন করেন।

আরও পড়ুন:
সৌদিতে আগুনে চার বাংলাদেশি নিহত, নওগাঁয় পরিবারে মাতম
সৌদিতে প্রথমবার ভ্রমণ: মাথায় রাখবেন যেসব বিষয়
‘জল্লাদ’ শাহজাহান মারা গেছেন
চলতি বছর হজে ১৩ শতাধিক মৃত্যু
প্রথম ফ্লাইটে ঢাকায় ফিরলেন ৪১৯ হজযাত্রী

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Dhakeswari Temple Visit Chief Adviser 

ঢাকেশ্বরী মন্দির পরিদর্শন প্রধান উপদেষ্টার 

ঢাকেশ্বরী মন্দির পরিদর্শন প্রধান উপদেষ্টার  অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস শনিবার ঢাকেশ্বরী জাতীয় মন্দির পরিদর্শনে গিয়ে বক্তব্য দেন। ছবি: প্রেস ‍উইং
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং জানায়, ড. মুহাম্মদ ইউনূস বাংলাদেশের সনাতন ধর্মাবলম্বীদের বৃহত্তম ধর্মীয় উৎসব দুর্গাপূজা উপলক্ষে ঢাকেশ্বরী জাতীয় মন্দির পরিদর্শন করেন। সেখানে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন তিনি।

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস শনিবার পুরান ঢাকার ঢাকেশ্বরী জাতীয় মন্দির পরিদর্শন করেছেন।

প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং জানায়, ড. মুহাম্মদ ইউনূস বাংলাদেশের সনাতন ধর্মাবলম্বীদের বৃহত্তম ধর্মীয় উৎসব দুর্গাপূজা উপলক্ষে ঢাকেশ্বরী জাতীয় মন্দির পরিদর্শন করেন। সেখানে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন তিনি।

অনুষ্ঠানে সংক্ষিপ্ত শুভেচ্ছা বক্তব্যে সব সম্প্রদায়ের মানুষের সমান অধিকার থাকবে, এমন বাংলাদেশ গঠন করতে চান বলে মন্তব্য করেন প্রধান উপদেষ্টা।

তিনি বলেন, ‘আমরা এমন সমাজ চাই না, যেখানে সেনাবাহিনী, পুলিশ দিয়ে উৎসব পালন করতে হবে। এ সরকার এমন বাংলাদেশে গঠন করতে চায়, যেখানে সব সম্প্রদায় এবং নাগরিকের সমান অধিকার থাকবে।’

এদিকে সারা দেশে আনন্দঘন পরিবেশে উদযাপন হচ্ছে দুর্গোৎসব। আজ মহা নবমী। রোববার বিজয়া দশমীতে প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হবে ৫ দিনব্যাপী এ উৎসবের।

আরও পড়ুন:
খাল দখল ও দূষণমুক্ত করতে সমন্বিতভাবে কাজ করুন: পরিবেশ উপদেষ্টা
ইতালি ডিসেম্বরের মধ্যে ২০ হাজার ভিসা নিষ্পত্তি করবে
শেখ হা‌সিনা ভারতে না অন্য কোথাও, জানে না সরকার
পূজার নিরাপত্তা নিয়ে পার্শ্ববর্তী দেশে উস্কানিমূলক খবর প্রচার হচ্ছে
অংশীজনের পরামর্শের ভিত্তিতে গণমাধ্যম সংস্কার কমিশন: তথ্য উপদেষ্টা

মন্তব্য

p
উপরে