× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য ইভেন্ট শিল্প উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ কী-কেন ১৫ আগস্ট আফগানিস্তান বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও ক্রিকেট প্রবাসী দক্ষিণ এশিয়া আমেরিকা ইউরোপ সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ শারীরিক স্বাস্থ্য মানসিক স্বাস্থ্য যৌনতা-প্রজনন অন্যান্য উদ্ভাবন আফ্রিকা ফুটবল ভাষান্তর অন্যান্য ব্লকচেইন অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

বাংলাদেশ
Awami League calls for a one time resistance to all the pro liberation forces 
google_news print-icon

মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের সব শক্তিকে এক দফা প্রতিরোধের আহ্বান আওয়ামী লীগের 

মুক্তিযুদ্ধের-পক্ষের-সব-শক্তিকে-এক-দফা-প্রতিরোধের-আহ্বান-আওয়ামী-লীগের 
আওয়ামী লীগ সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক। ফাইল ছবি
জাহাঙ্গীর কবির নানক বলেন, ‘সরকার পতনের এক দফা দাবি ছাত্র সমাজের নয়, বিএনপি-জামায়াতের ষড়যন্ত্রকারীদের। আওয়ামী লীগ এরই মধ্যে সন্ত্রাস ও নৈরাজ্য সৃষ্টিকারীদের পাড়া-মহল্লায় কঠিন প্রতিরোধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এর ফলে উদ্ভূত পরিস্থিতি, সব হত্যা ও সহিংসতার দায় আন্দোলনকারী নেতৃত্বকেই নিতে হবে।’

এক দফার আন্দোলন জঙ্গি গোষ্ঠী জামায়াত-শিবির, বিএনপি ও ধর্ম ব্যবসায়ীদের উল্লেখ করে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের সব শক্তিকে তা প্রতিরোধের আহ্বান জানিয়েছে আওয়ামী লীগ।

দলটির সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক রোববার ধানমণ্ডিতে দলের সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে এই আহ্বান জানান।

নানক বলেন, ‘সরকার পতনের এক দফা দাবি ছাত্র সমাজের নয়, বিএনপি-জামায়াতের ষড়যন্ত্রকারীদের। আওয়ামী লীগ এরই মধ্যে সন্ত্রাস ও নৈরাজ্য সৃষ্টিকারীদের পাড়া-মহল্লায় কঠিন প্রতিরোধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এর ফলে উদ্ভূত পরিস্থিতি, সব হত্যা ও সহিংসতার দায় আন্দোলনকারী নেতৃত্বকেই নিতে হবে।’

আন্দোলনকারীদের উদ্দেশ করে তিনি বলেন, ‘দেশের স্থিতিশীলতা বিনষ্ট করবেন না, রাষ্ট্রীয় সম্পদ ধ্বংস করবেন না। আমরা সংঘাত চাই না, শান্তি চাই। সবাইকে দায়িত্বশীল আচরণ করতে হবে।’

জাহাঙ্গীর কবির নানক বলেন, ‘আমরা অভিভাবকদের আহ্বান জানাই- এই সন্ত্রাসীদের অপপ্রচারে বিভ্রান্ত হবেন না। আপনাদের সন্তানদের ঘরে রাখুন। যারা রাস্তায় আছে, তাদের ঘরে ফিরিয়ে নিতে অনুরোধ করছি।

‘ছাত্র সমাজের সব দাবি পূরণ করা হয়েছে। ছাত্রদের সঙ্গে আলোচনার জন্য প্রধানমন্ত্রী গণভবনের দরজা উন্মুক্ত রেখেছেন। সরকার তাদের বক্তব্য শোনার জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। কিন্তু ছাত্রসমাজের কাঁধে বন্দুক রেখে সরকারকে হটিয়ে দেয়ার ষড়যন্ত্র দেশের কৃষক-শ্রমিক-ছাত্র-আপামর জনগণ মেনে নেবে না।’

তিনি বলেন, ‘আমরা শেষ কথা বলতে চাই- বিএনপি-জামায়াত, শিবির-জঙ্গি গোষ্ঠীর নির্দেশে… আমরা এই দেশমাতৃকাকে ভালোবেসে ধৈর্য্যের শেষ সীমায় পৌঁছে গেছি। ধৈর্য্য ও সহনশীলতাকে দুর্বলতা ভাববেন না। এই জঙ্গিগোষ্ঠীকে প্রতিরোধ করার জন্য আমরা দেশবাসীকে উদাত্ত আহ্বান জানাচ্ছি।’

এই সংসদ সদস্য বলেন, ‘গণতন্ত্র, সংবিধান ও জান-মালের নিরাপত্তার জন্য আমাদের মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। আপনারা দেখেছেন আজ সকালে এই সন্ত্রাসী গোষ্ঠী বিনা কারণে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়কেও রেহাই দেয়নি। তারা আগুন ধরিয়ে দিয়েছে।

‘ঢাকার সিএমএম আদালতে হামলা ও ভাঙচুর চালিয়েছে। হাসপাতালে মানবতাবিরোধী এই হামলা দিয়েই প্রমাণ হয় যে তারা শিক্ষার্থী নয়। আজকে যারা সহিংসতা করেছে, তারা শিক্ষার্থী নয়।’

এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগ সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য আব্দুর রাজ্জাক, মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, আব্দুর রহমান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল আলম হানিফ, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেন, বিএম মোজাম্মেল হক, মির্জা আজম, এসএম কামাল হোসেন, আফজাল হোসেন, সুজিত রায় নন্দী, বন ও পরিবেশ সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন প্রমুখ।

আরও পড়ুন:
দেশব্যাপী আওয়ামী লীগের জমায়েত রোববার
কোটা আন্দোলনকে রাজনৈতিকভাবে মোকাবিলার ইচ্ছা নেই: কাদের
ধানমণ্ডিতে আওয়ামী লীগ অফিসে হঠাৎ পাঁচ মন্ত্রীর বৈঠক

মন্তব্য

আরও পড়ুন

বাংলাদেশ
Meeting of ex servicemen with Rizvi

রিজভীর সঙ্গে সাবেক সেনা কর্মকতাদের সাক্ষাৎ

রিজভীর সঙ্গে সাবেক সেনা কর্মকতাদের সাক্ষাৎ রুহুল কবির রিজভী। ফাইল ছবি
বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব বলেন, ‘শেখ হাসিনা বাকশালকে নতুন আঙ্গিকে করেছিলেন। আমরা দেখেছি যে প্রধান বিচারপতিকে তরবারি উপহার দিচ্ছেন গোয়েন্দা বাহিনীর সাবেক প্রধান। ছাত্রলীগের ছেলেরা গিয়ে ফুল দিচ্ছে প্রধান বিচারপতিকে। এটাই হচ্ছে একদলীয় কর্তৃত্ববাদী সরকার।’

শেখ হাসিনা বাকশালকে নতুন আঙ্গিকে করেছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।

রাজধানীর নয়াপল্টন বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে শনিবার সাবেক সেনা কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে তিনি এ মন্তব্য করেন।

রিজভী বলেন, ‘আমরা দেখেছি যে প্রধান বিচারপতিকে তরবারি উপহার দিচ্ছেন গোয়েন্দা বাহিনীর সাবেক প্রধান। ছাত্রলীগের ছেলেরা গিয়ে ফুল দিচ্ছে প্রধান বিচারপতিকে। এ ধরনের ঘটনার নজির কি পৃথিবীর আর কোথাও আছে?

‘এটাই হচ্ছে একদলীয় কর্তৃত্ববাদী সরকার। কর্তৃত্ববাদী সরকার তার কর্তৃত্ব নিশ্চিত করতে গিয়ে আইন, বিচার ও প্রশাসনসহ সবকিছুকে একাকার করেছিল। শেখ হাসিনা ঠিক বাকশালকে নতুন আঙ্গিকে করেছিলেন।’

তিনি বলেন, ‘স্বৈরাচার শেখ হাসিনার শাসনকালে বিচার বিভাগের বিচারকরা অনেকেই রাজনীতিবিদের মতো কথা বলেছেন। সাবেক বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিকের কথা শুনে মনে হতো, তিনি আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য।’

রিজভী বলেন, ‘একদিকে স্বাধীনতা- সার্বভৌমত্ব রক্ষা করতে হবে অন্যদিকে বহুদলীয় গণতন্ত্রকে নিশ্চিত করতে হবে। এই দু’টিকে সামনে রেখেই আমাদেরকে এগিয়ে যেতে হবে। প্রতিদিন সীমান্তে হত্যা হচ্ছে। কিন্তু ক্ষমতাচ্যুত সরকার তার একটা প্রতিবাদ পর্যন্ত করতে পারেনি।’

ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) জহুরুল হক, কর্নেল (অব.) তৌহিদ পাঠান, কর্নেল (অব.) আব্দুল হক, লেফটেন্যান্ট কর্নেল (অব.) হাসিনুল রহমান প্রমুখ এ সময় উপস্থিত ছিলেন।

আরও পড়ুন:
নির্বাচনি রোডম্যাপ না পেয়ে মানুষ সরকারকে সন্দেহ করছে: রিজভী
হাসিনার মন্ত্রীদের গ্রেপ্তারে সরকার লুকোচুরি খেলছে: রিজভী
শেখ হাসিনার অনুগামী রাষ্ট্রপতি চক্রান্তে জড়িত থাকতে পারেন: রিজভী
শেখ হাসিনাকে আশ্রয় মানে খুনিদের প্রশ্রয়: রিজভী
অন্তর্বর্তী সরকার শহীদদের খুনের ওপর প্রতিষ্ঠিত: রিজভী

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Jatiya Party office vandalized and set ablaze in Khulna

খুলনায় জাতীয় পার্টির অফিসে ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ

খুলনায় জাতীয় পার্টির অফিসে ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ খুলনা নগরীর ডাকবাংলা মোড়ে শনিবার সন্ধ্যায় মিছিল করে এসে জাতীয় পার্টির কার্যালয়ে ভাঙচুর চালানো হয়। ছবি: নিউজবাংলা
স্থানীয়রা জানান, সন্ধ্যা ৬টার দিকে বিক্ষুব্ধ ছাত্র-জনতা মিছিল সহকারে এসে ডাকবাংলা মোড় পার হয়ে জাতীয় পার্টির খুলনা মহানগর ও জেলা কার্যালয়ের সাইনবোর্ড ভেঙে ফেলে। পরে তারা কার্যালয়ের ভেতর থেকে চেয়ার-টেবিলসহ বিভিন্ন আসবাবপত্র ভাংচুর করে এবং মালামাল বাইরে এনে অগ্নিসংযোগ করে।

খুলনায় জাতীয় পার্টির কার্যালয়ে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করা হয়েছে। শনিবার সন্ধ্যায় নগরের ডাকবাংলা মোড়ে অবস্থিত জাতীয় পার্টির কার্যালয়ে এই ঘটনা ঘটে। ঘটনার পর ওই এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। এতে আশপাশের দোকানপাট বন্ধ হয়ে যায়। ঘটনার পর ওই এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।

স্থানীয়রা জানান, সন্ধ্যা ৬টার দিকে বিক্ষুব্ধ ছাত্র-জনতা মিছিল সহকারে ডাকবাংলা মোড়ে আসে। তারা ডাকবাংলা মোড় পার হয়ে জাতীয় পার্টির খুলনা মহানগর ও জেলা কার্যালয়ের সাইনবোর্ড ভেঙে ফেলে। পরবর্তীতে তারা কার্যালয়ের ভেতরে প্রবেশ করে চেয়ার-টেবিলসহ বিভিন্ন আসবাবপত্র ভাঙচুর করে এবং মালামাল বাইরে এনে অগ্নিসংযোগ করে। পরে তারা জাতীয় পার্টির নেতাদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন স্লোগান দেন।

খুলনায় জাতীয় পার্টির অফিসে ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ
জাতীয় পার্টির কার্যালয়ে থাকার চেয়ার-টেবিল বাইরে বের করে আগুন ধরিয়ে দেয় মিছিলকারীরা। ছবি: নিউজবাংলা

এ বিষয়ে খুলনার বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক সাজিদুল ইসলাম বলেন, ‘উত্তেজিত জনতা জাতীয় দালাল ও ফ্যাসিস্টের প্রধান সহযোগী জাতীয় পার্টির অফিস ভাঙচুর করে এবং সড়কে আগুন জ্বালিয়ে প্রতিবাদ জানায় বলে আমরা খবর পেয়েছি। এগুলোর সঙ্গে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কোনো সম্পৃক্ততা নেই।'

খুলনা জেলা জাপার সভাপতি শফিকুল ইসলাম জানান, মাগরিবের নামাজের সময় পার্টি অফিসে কেউ ছিল না। তখন ৫০-৬০ জনের একদল ছাত্র-যুবক তাদের কার্যালয়ে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে। এরপর তারা পার্টি কার্যালয়ে ঢুকে সাইনবোর্ড, চেয়ার-টেবিল, ফ্যান ও টিভি ভাঙচুর করে। তারা কয়েকটি ফাইল ও কাগজপত্র নিয়ে গেছে। এছাড়া তারা কয়েকটি চেয়ার, ব্যানার-প্লাকার্ড নিয়ে পার্টি অফিসের সামনের রাস্তায় আগুনে পুড়িয়ে দেয়।

এ ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানান তিনি।

খুলনা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ মনিরুল গিয়াস বলেন, ‘আজ সন্ধ্যা ৬টার দিকে বিক্ষুব্ধ ছাত্র-জনতা মিছিল নিয়ে এসে জাতীয় পার্টির কার্যালয়ে অতর্কিত হামলা করে। তারা অফিসকে কেন্দ্র করে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে। কার্যালয়ের ভেতর থেকে প্লাস্টিকের দুটি চেয়ার বাইরে বের করে তাতে অগ্নিসংযোগ করা হয়। ওই ঘটনার সঙ্গে কারা জড়িত তা এখনও জানা যায়নি।’

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Who will the people decide to ban Fakhrul on Japa

নিষিদ্ধ করার আমরা কারা, সিদ্ধান্ত নেবে জনগণ: জাপা প্রসঙ্গে ফখরুল

নিষিদ্ধ করার আমরা কারা, সিদ্ধান্ত নেবে জনগণ: জাপা প্রসঙ্গে ফখরুল মহাখালীতে ব্র্যাক সেন্টারে শনিবার স্মরণ সভায় যোগদান শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাব দেন মির্জা ফখরুল ইসলাম। ছবি: সংগৃহীত
বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘এটা আরেকটা চক্রান্ত শুরু হয়েছে। দেশে একটা অনিশ্চয়তা সৃষ্টির জন্য এ ধরনের ঘটনাগুলো ঘটানো হচ্ছে। যেটা কোনো ইস্যু না, সেটা নিয়ে ইস্যু তৈরি করা হচ্ছে।’

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, রাজনৈতিক দলকে নিষিদ্ধ করার আমরা কারা? জনগণ সিদ্ধান্ত নেবে।

বিভিন্ন মহলে জাতীয় পার্টিকে (জাপা) নিষিদ্ধ করার দাবি ওঠা নিয়ে এক প্রতিক্রিয়ায় তিনি এমন মন্তব্য করেছেন।

রাজধানীর মহাখালীতে ব্র্যাক সেন্টারে শনিবার প্রয়াত কূটনীতিকের পরিবারের পক্ষ থেকে বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা, সাবেক সচিব ও রাষ্ট্রদূত সাবিহ উদ্দিন আহমেদ স্মরণে এক সভা শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাব দেন মির্জা ফখরুল।

জাতীয় পার্টিকে নিষিদ্ধের দাবি উঠেছে, বিএনপি এই দাবির সঙ্গে একমত কী না এমন প্রশ্নের জবাবে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আমি আমার কথা বহু আগেই স্পষ্ট করেছি, রাজনৈতিক দলকে নিষিদ্ধ করবার আমরা কারা? জনগণ সিদ্ধান্ত নেবে। জনগণের মতামত প্রতিফলনের বিষয় আছে, সেটা পরে হবে।

‘এটা তো আরেকটা চক্রান্ত শুরু হয়েছে। দেশে একটা অনিশ্চয়তা সৃষ্টির জন্য এ ধরনের ঘটনাগুলো ঘটানো হচ্ছে। যেটা কোনো ইস্যু না, সেটা নিয়ে ইস্যু তৈরি করা হচ্ছে। আমি মনে করি, এটাতে সবার সচেতন হওয়া দরকার।’

আরও পড়ুন:
অন্য ইস্যু নয়, ভোটে নজর দিন: ফখরুল
রাষ্ট্রপতি ইস্যুতে হঠকারী সিদ্ধান্ত নেয়া ঠিক হবে না: ফখরুল
হিন্দুদের নিপীড়নের ঘটনার বিচারের প্রতিশ্রুতি বিএনপির
মামলা খারিজ, খালাস পেলেন বিএনপির তিন নেতা
গাড়ি পোড়ানোর মামলা থেকে খালাস পেলেন ফখরুল, রিজভীসহ আটজন

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Jatiya Partys Saturday rally postponed

জাতীয় পার্টির শনিবারের সমাবেশ স্থগিত

জাতীয় পার্টির শনিবারের সমাবেশ স্থগিত জাপার লোগো। ফাইল ছবি
জাপাপ্রধানের প্রেস সচিব খন্দকার দেলোয়ার জালালীর সই করা এক বিবৃতিতে শুক্রবার রাতে এ সিদ্ধান্তের কথা জানানো হয়।

ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) রাজধানীর কাকরাইলে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ করায় দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে শনিবারের সমাবেশ স্থগিত করেছে জাতীয় পার্টি (জাপা)।

জাপাপ্রধানের প্রেস সচিব খন্দকার দেলোয়ার জালালীর সই করা এক বিবৃতিতে শুক্রবার রাতে এ সিদ্ধান্তের কথা জানানো হয়।

বিবৃতিতে জাপা জানায়, পরবর্তী সময়ে পরবর্তী কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে।

বিবৃতিতে বলা হয়, ‘ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ শনিবার কাকরাইল ও আশপাশের এলাকায় সব ধরনের সভা-সমাবেশ, মিছিল ও বিক্ষোভ নিষিদ্ধ করায় জাতীয় পার্টি আইনের প্রতি শ্রদ্ধা রেখেই এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে।’

এর আগে শুক্রবার সকালে জাপা চেয়াম্যান জানান, হামলার পরও শনিবার পূর্ব নির্ধারিত সমাবেশ পরিকল্পনা অনুযায়ী হবে।

এ ঘোষণার কয়েক ঘণ্টা পরই রাজধানীর কাকরাইল ও আশপাশের এলাকায় সব ধরনের জনসমাগম নিষিদ্ধ করে ডিএমপি।

ঢাকার কাকরাইলে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় জাপার কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে অগ্নিসংযোগ করে দুর্বৃত্তরা।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, হেলমেট পরা ও লাঠিসোঁটা হাতে একদল ব্যক্তি ফটক দিয়ে জাপা কার্যালয়ে প্রবেশ করে। স্লোগান দিতে দিতে তারা ব্যানার-ফেস্টুন ছিঁড়ে ফেলে, আসবাবপত্র ভাঙচুর করে এবং ভবনের সামনের অংশ ও ভেতরের কয়েকটি কক্ষে আগুন ধরিয়ে দেয়।

আরও পড়ুন:
শিগেরু ইশিবা জাপানের নতুন প্রধানমন্ত্রী
খাগড়াছড়িতে হামলার প্রতিবাদে ঢাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশ
গণতন্ত্র ও বিএনপি সমার্থক দুটি শব্দ: ফখরুল
আন্তর্জাতিক গণতন্ত্র দিবস উপলক্ষে নয়াপল্টনে সমাবেশ বিএনপির
সংবিধানে প্রয়োজনীয় সংস্কার দাবি জাপার

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Saturday assembly prohibited in Kakrail and surrounding areas DMP

কাকরাইল ও আশপাশের এলাকায় শনিবার সমাবেশ নিষিদ্ধ: ডিএমপি

কাকরাইল ও আশপাশের এলাকায় শনিবার সমাবেশ নিষিদ্ধ: ডিএমপি
রাজধানীর বিজয়নগরে জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে ভাংচুর-আগুনের ঘটনা নিয়ে শুক্রবার সংবাদ সম্মেলনে জাপা চেয়ারম্যান জিএম কাদের ঘোষণা দেন, জীবনের ঝুঁকি নিয়ে হলেও আগামীকাল শনিবার কাকরাইলে জাতীয় পার্টি সমাবেশ করবে।

রাজধানীর কাকরাইল ও আশপাশের এলাকায় শনিবার সব ধরনের সভা-সমাবেশ, মিছিল ও বিক্ষোভ কর্মসূচি নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি)।

শুক্রবার ডিএমপি কমিশনার ময়নুল হাসানের সই করা এক গণবিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়।

ডিএমপি অধ্যাদেশের ২৯ ধারা অনুযায়ী এই নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে।

প্রসঙ্গত, বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্য এলাকা থেকে ‘ফ্যাসিবাদবিরোধী ছাত্র-শ্রমিক-জনতা’ ব্যানারে মশাল মিছিল বের হয়। জাতীয় পার্টিকে ‘আওয়ামী লীগের দোসর’ আখ্যা দিয়ে দলটির কার্যালয় ঘেরাও করতে বিজয়নগর এলাকায় মিছিল নিয়ে যায় ছাত্র-জনতা। এ সময় জাতীয় পার্টির কার্যালয়ে থাকা নেতাকর্মীরা মিছিলে হামলা করেন। কার্যালয় থেকে মিছিলে ইট-পাটকেল নিক্ষেপ করা হয়। এ সময় দু’পক্ষের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টাধাওয়ার ঘটনা ঘটে। এতে বেশ কয়েকজন মিছিলকারী আহত হন।

পরে মিছিলকারীরা সংঘবদ্ধ হয়ে এসে জাতীয় পার্টির কার্যালয়ে ভাংচুর করে। এ সময় কার্যালয়ে আগুন দেয়ার ঘটনাও ঘটে।

এই ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে শুক্রবার জরুরি সংবাদ সম্মেলন করেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জি এম কাদের।

জাপা চেয়ারম্যানের বনানীর কার্যালয়ে ওই সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, ‘জীবনের ঝুঁকি নিয়ে হলেও আগামীকাল শনিবার কাকরাইলে জাতীয় পার্টি সমাবেশ করবে।’

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Conspiracy to destroy us not stopped even during interim government GM Quader

অন্তর্বর্তী সরকারের সময়েও আমাদের ধ্বংসের ষড়যন্ত্র থামেনি: জি এম কাদের

অন্তর্বর্তী সরকারের সময়েও আমাদের ধ্বংসের ষড়যন্ত্র থামেনি: জি এম কাদের শুক্রবার জাপা চেয়ারম্যানের বনানীর কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য দেন জিএম কাদের। ছবি: সংগৃহীত
জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান বলেন, ‘জীবন গেলেও অন্যায় ও বৈষম্যের প্রতিবাদ করে যাবো। জীবনের ঝুঁকি নিয়ে হলেও আগামীকাল শনিবার কাকরাইলে জাতীয় পার্টি সমাবেশ করবে।’

জাতীয় পার্টিকে (জাপা) ১৯৯০ সাল থেকে ধ্বংসের ষড়যন্ত্র চলছে অভিযোগ করে দলটির চেয়ারম্যান জি এম কাদের বলেছেন, ‘মনে করেছিলাম অন্তর্বর্তী সরকার আসার পর এটা শেষ হয়ে যাবে। কিন্তু সেই ষড়যন্ত্র থামেনি, এখনও চলছে।’

রাজধানীর বিজয়নগরে জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে ভাঙচুর ও আগুনের ঘটনায় শুক্রবার এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।

জাপা চেয়ারম্যানের বনানীর কার্যালয়ে জরুরিভিত্তিতে আয়োজিত এই সংবাদ সম্মেলনে জিএম কাদের বলেন, ‘জীবন গেলেও অন্যায় ও বৈষম্যের প্রতিবাদ করে যাবো। জীবনের ঝুঁকি নিয়ে হলেও আগামীকাল শনিবার কাকরাইলে জাতীয় পার্টি সমাবেশ করবে।’

তিনি বলেন, ‘আওয়ামী লীগের দোসর অপবাদ দিয়ে জাতীয় পার্টির বিরুদ্ধে বড় ষড়যন্ত্র চলছে। আমরা বিগত সরকারের কোনো অপকর্মের সঙ্গে জড়িত ছিলাম না।

‘দেশে আমরা কী রাজনীতি শুরু করেছি! আমি রাজনীতি করবো আমার দল নিয়ে। আমার দল বিবেচনা করবে কার সঙ্গে যাবো আর কার সঙ্গে যাবো না, নির্বাচন করবো নাকি করবো না।’

কাদের বলেন, ‘জাতীয় পার্টি জাতীয় পর্যায়ের একটি রাজনৈতিক দল। বার বার আমাদের কবরস্থ করার পরও আমরা কবর থেকে উঠে এসেছি। কেউ আমাদের ধ্বংস করতে পারেনি। আমরা সহাবস্থানের রাজনীতি করি, আমরা দখলদারি করিনি, সন্ত্রাসের রাজনীতি করি না, হাট-মাঠ-ঘাট দখল করিনি, মানুষকে অত্যাচার-দলীয়করণ করিনি।

‘আমরা মানুষকে সুশাসন দিয়েছি, উন্নয়ন দিয়েছি, সংস্কার দিয়েছি, গণতান্ত্রিক অধিকার দিয়েছি। মানুষ তা স্মরণ করে।’

জাপা চেয়ারম্যান বলেন, ‘আমরা বার বার বলেছি, ২০১৪ সালের নির্বাচন আমরা বর্জন করেছি। এরশাদ সাহেবকে জোর করে সিএমএইচে ভর্তি করে, দলের ভেতরে বিভক্তি সৃষ্টি করে ক্ষুদ্র একটি অংশকে নির্বাচনে নেয়া হয়েছে।

‘বিএনপি নির্বাচনে না গেলেও তারা একই সরকার ও নির্বাচন কমিশনের অধীন স্থানীয় সরকার নির্বাচন করেছে। এটাতে কি সরকারকে বৈধতা দেয়া হয়নি? ২০১৮ সালের নির্বাচনে সব দল অংশ নিয়েছে।’

তিনি বলেন, ‘২০২৪ সালের নির্বাচনও আমরা করতে চাইনি। কিন্তু নির্বাচনে যেতে আমাদেরকে বাধ্য করা হয়েছে। এ ঘটনা অনেকে দেখেছেন এবং জানেন।’

প্রসঙ্গত, বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্য এলাকা থেকে ‘ফ্যাসিবাদবিরোধী ছাত্র-শ্রমিক-জনতা’ ব্যানারে মশাল মিছিল বের হয়। জাতীয় পার্টিকে ‘আওয়ামী লীগের দোসর’ আখ্যা দিয়ে দলটির কার্যালয় ঘেরাও করতে বিজয়নগর এলাকায় মিছিল নিয়ে যায় ছাত্র-জনতা। এ সময় জাতীয় পার্টির কার্যালয়ে থাকা নেতাকর্মীরা মিছিলে হামলা করেন। কার্যালয় থেকে মিছিলে ইট-পাটকেল নিক্ষেপ করা হয়। এ সময় দু’পক্ষের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টাধাওয়ার ঘটনা ঘটে। এতে বেশ কয়েকজন মিছিলকারী আহত হন।

পরে মিছিলকারীরা সংঘবদ্ধ হয়ে এসে জাতীয় পার্টির কার্যালয়ে ভাংচুর করে। এ সময় কার্যালয়ে আগুন দেয়ার ঘটনাও ঘটে।

আরও পড়ুন:
জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে ভাঙচুর, আগুন

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Jatiya Partys central office was attacked vandalized and set on fire

জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে ভাঙচুর, আগুন

জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে ভাঙচুর, আগুন বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় রাজধানীর বিজয়নগরে জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে হামলা ও আগুন দেয়ার ঘটনা ঘটে। ছবি: নিউজবাংলা
ফ্যাসিবাদবিরোধী ছাত্র, শ্রমিক ও জনতার ব্যানারে একদল লোক বৃহস্পতিবার সন্ধ্যার দিকে মিছিল নিয়ে জাতীয় পার্টির কার্যালয়ের সামনে যায়। সেখানে ইটপাটকেল নিক্ষেপ ও পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। পরে কার্যালয়ে আগুন ধরিয়ে দেয়া হয়।

রাজধানীর বিজয়নগরে জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে হামলা চালিয়ে ভাঙচুর ও আগুন দেয়ার ঘটনা ঘটেছে। প্রথম দফার আক্রমণ দলটির নেতাকর্মীরা প্রতিরোধ করলেও দ্বিতীয় দফায় হামলা চালিয়ে দলটির কার্যালয়ে ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগ করা হয়।

ফ্যাসিবাদবিরোধী ছাত্র, শ্রমিক ও জনতার ব্যানারে একদল লোক বৃহস্পতিবার সন্ধ্যার দিকে মিছিল নিয়ে জাতীয় পার্টির কার্যালয়ের সামনে যায়। সেখানে ইটপাটকেল নিক্ষেপ ও পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। পরে কার্যালয়ে আগুন ধরিয়ে দেয়া হয়।

জাতীয় পার্টির মহাসচিব মো. মুজিবুল হক নিউজবাংলাকে বলেন, ‘সন্ধ্যার পর শাহবাগ থেকে মশাল হাতে একদল লোক এসে আমাদের দলীয় কার্যালয়ে হামলা করে। তবে শনিবারের বিক্ষোভ সমাবেশ ও মিছিল কর্মসূচিকে ঘিরে আজ দলীয় কার্যালয়ে নেতাকর্মীর উপস্থিতি ছিলো। তাদের প্রতিরোধের মুখে হামলাকারীরা পালিয়ে যায়।

‘আধ ঘণ্টা পর সংঘবদ্ধ হয়ে ফিরে তারা কার্যালয়ে আগুন দেয়। খবর পেয়ে আগুন নেভাতে ফায়ার সার্ভিস এসেছিল। কিন্তু তাদেরকে আগুন নেভাতে দেয়া হয়নি।’

প্রসঙ্গত, ফ্যাসিবাদবিরোধী ছাত্র, শ্রমিক ও জনতার ব্যানারে বৃহস্পতিবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্য থেকে মশাল মিছিল কর্মসূচির ঘোষণা দিয়েছিলেন ছাত্র অধিকার পরিষদের সাবেক সভাপতি বিন ইয়ামিন মোল্লা। সেই মিছিলটি শাহবাগ হয়ে বিজয়নগরে যায়।

এদিকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আবদুল্লাহ সন্ধ্যা ৭টার দিকে ফেসবুকে এক পোস্টে বলেন, ‘জাতীয় বেঈমান এই জাতীয় পার্টি অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে বিজয়নগরে আমাদের ভাইদের পিটিয়েছে, অস্ত্র নিয়ে মহড়া দিচ্ছে। এবার এই জাতীয় বেঈমানদের উৎখাত নিশ্চিত।’

এর কিছুক্ষণ পর হাসনাত আবদুল্লাহ আরেকটি পোস্টে লেখেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্য থেকে রাত সাড়ে ৮টায় মিছিল নিয়ে তারা বিজয়নগরে যাবেন। ‘জাতীয় বেঈমানদের’ নিশ্চিহ্ন করতে হবে।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক সমন্বয়ক সারজিস আলম সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে একই রকম একটি পোস্ট দেন। তিনি লিখেন, ‘রাজু ভাস্কর্য থেকে মিছিল নিয়ে আমরা বিজয়নগরে যাচ্ছি।’

রাত সোয়া ৮টার দিকে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী গিয়ে জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের আগুন নিভিয়ে ফেলে বলে জানান দলটির চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদেরের ব্যক্তিগত সহকারী আবু তৈয়ব। তিনি জানান, দলীয় কার্যালয়ের চারপাশে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী অবস্থান নিয়েছে।

মন্তব্য

p
উপরে